Category Archives: লাইফস্টাইল

Orange Peels Usages: রান্না, রূপচর্চা থেকে বাসন পরিষ্কার! কমলালেবুর খোসা ব্যবহার করুন গৃহস্থালির শত কাজে

শীত আসছে৷ শীতকাল মানেই জমিয়ে কমলালেবু খাওয়া৷ কিন্তু কমলালেবু খেয়ে এর খোসা ফেলে দেবেন না৷ রান্নার উপকরণ থেকে শুরু করে ঘর গৃহস্থালির নানা কাজে ব্যবহার করা যায় কমলালেবুর খোসা৷
শীত আসছে৷ শীতকাল মানেই জমিয়ে কমলালেবু খাওয়া৷ কিন্তু কমলালেবু খেয়ে এর খোসা ফেলে দেবেন না৷ রান্নার উপকরণ থেকে শুরু করে ঘর গৃহস্থালির নানা কাজে ব্যবহার করা যায় কমলালেবুর খোসা৷

 

কেক বা স্যালাডের সজ্জায় গ্রেড করে দিন কমলালেবুর খোসা৷ কমলালেবুর খোসা দিয়ে তৈরি করুন ক্যান্ডি৷ চকোলেট সসে ডুবিয়ে খেতে দিব্যি লাগে৷
কেক বা স্যালাডের সজ্জায় গ্রেড করে দিন কমলালেবুর খোসা৷ কমলালেবুর খোসা দিয়ে তৈরি করুন ক্যান্ডি৷ চকোলেট সসে ডুবিয়ে খেতে দিব্যি লাগে৷

 

প্যাকেটে ব্রাউন শুগার রাখার সময় কমলালেবুর খোসা দিন৷ খোসার তৈলাক্ত অংশ ব্রাউন শুগারের আর্দ্রতা টেনে নিয়ে এটিকে ঝরঝরে রাখতে সাহায্য করে৷
প্যাকেটে ব্রাউন শুগার রাখার সময় কমলালেবুর খোসা দিন৷ খোসার তৈলাক্ত অংশ ব্রাউন শুগারের আর্দ্রতা টেনে নিয়ে এটিকে ঝরঝরে রাখতে সাহায্য করে৷

 

কমলালেবুর খোসার গুঁড়ো চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলেও অপূর্ব স্বাদ ও গন্ধ তৈরি হয়৷ তেলচিটে আভেন বা রান্নাঘরের টাইলস পরিষ্কার করুন কমলালেবুর খোসা দিয়ে৷ এর স্বাভাবিক তেল ডিগ্রিজার ও ক্লিনার হিসেবে খুবই ভাল৷
কমলালেবুর খোসার গুঁড়ো চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলেও অপূর্ব স্বাদ ও গন্ধ তৈরি হয়৷ তেলচিটে আভেন বা রান্নাঘরের টাইলস পরিষ্কার করুন কমলালেবুর খোসা দিয়ে৷ এর স্বাভাবিক তেল ডিগ্রিজার ও ক্লিনার হিসেবে খুবই ভাল৷

 

বাসন থেকে জলের দাগ তুলতে কমলালেবুর খোসা ঘষুন৷ ব্যহার করুন কাঠের আসবাবপত্রের চেকনাই রক্ষা করতেও৷ ভিনিগার ও কমলালেবুর খোসার মিশ্রণ দিয়ে মুছলে ঝকঝকে তকতকে থাকবে ঘরের মেঝে৷
বাসন থেকে জলের দাগ তুলতে কমলালেবুর খোসা ঘষুন৷ ব্যহার করুন কাঠের আসবাবপত্রের চেকনাই রক্ষা করতেও৷ ভিনিগার ও কমলালেবুর খোসার মিশ্রণ দিয়ে মুছলে ঝকঝকে তকতকে থাকবে ঘরের মেঝে৷

 

ঘরের কোণায় কয়েক টুকরো রেখে দিলে দূর হবে ভ্যাপসা ভাব ও দুর্গন্ধ৷ এই খোসা গায়ে ঘষলে দূরে থাকবেন মশার কামড় থেকে৷ ব্যবহার করতে পারেন বডি স্ক্রাবার হিসেবেও৷
ঘরের কোণায় কয়েক টুকরো রেখে দিলে দূর হবে ভ্যাপসা ভাব ও দুর্গন্ধ৷ এই খোসা গায়ে ঘষলে দূরে থাকবেন মশার কামড় থেকে৷ ব্যবহার করতে পারেন বডি স্ক্রাবার হিসেবেও৷

 

স্নানের তেলে মিশিয়ে নিন কমলালেবুর খোসার গুঁড়ো৷ এর ফলে উজ্জ্বল হবে আপনার ত্বক৷ পাশাপাশি, যেখান দিয়ে পিঁপড়ে চলাচল করে সেখানে রেখে দিন কমলালেবুর খোসা৷ সমস্যা কমবে৷
স্নানের তেলে মিশিয়ে নিন কমলালেবুর খোসার গুঁড়ো৷ এর ফলে উজ্জ্বল হবে আপনার ত্বক৷ পাশাপাশি, যেখান দিয়ে পিঁপড়ে চলাচল করে সেখানে রেখে দিন কমলালেবুর খোসা৷ সমস্যা কমবে৷

 

যে পাত্রে ময়লা রাখেন, সেটি পরিষ্কার করুন কমলালেবুর খোসা দিয়ে৷ দুর্গন্ধ দূর হয়ে থাকবে মিষ্টি সুবাস৷
যে পাত্রে ময়লা রাখেন, সেটি পরিষ্কার করুন কমলালেবুর খোসা দিয়ে৷ দুর্গন্ধ দূর হয়ে থাকবে মিষ্টি সুবাস৷

 

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)

Relationship: অফিসে ক্ষতিকারক, দু’ মুখো সহকর্মীদের চিনতে চান? রইল টিপস

দু’ রকম ব্যক্তিত্বের অধিকারী মানুষ জীবনের সর্বত্রই পাওয়া যায়৷ তাহলে কর্মক্ষেত্রেই বা থাকবে না কেন? বিশেষ করে কর্পোরেট চাকরিক্ষেত্রে এই ধরনের সহকর্মী প্রায়ই পাবেন৷ সাধারণত এই ধরনের মানুষকে প্রচলিত বাংলায় বলা হয় ‘দু’ মুখো সাপ’৷ বা প্রবচনে বলা হয় এমন মানুষ যাঁরা সাপের গালেও চুমু খান৷ আবার বেজির গালেও চুমু খান৷

কর্মক্ষেত্রে এই ধরনের সহকর্মীকে এড়িয়ে চলাই ভাল৷ নয়তো নানাভাবে এক্সপ্লয়েটেড হতে পারেন৷ পড়তে পারেন বিপদে৷ তাই কিছু লক্ষণ দেখে চিনে নিন এই ধরনের সহকর্মীকে৷ দু’ মুখো সহকর্মীর একাধিক রূপ থাকবে৷ অফিসে সকলের সঙ্গে সুব্যবহার করবেন না তিনি৷ কারওর সঙ্গে হয়তো হেসে কথা বলবেন৷ কারওর কারওর ক্ষেত্রে হয়তো খিটখিটে মেজাজে থাকবেন৷ এবং এই বৈপরীত্য সব সময়েই থাকবে৷ পরিস্থিতির সঙ্গে দ্রুত মানিয়ে নিতে, পাল্টে নিতে পারেন এই ধরনের মানুষ৷ নিজের সুবিধার জন্য বয়ান পাল্টে ফেলতে কোনও দ্বিধা করেন না তাঁরা৷

নতুন অফিসে গিয়ে এটা বোঝা কঠিন কে ভাল বা কে খারাপ৷ তাই প্রথম কিছু দিন ভাল করে অবজার্ভ করুন৷ আপনার চোখে ধরা পড়বেই দ্বিচারিতা৷ এই ধরনের মানুষ অন্যকে বিপদে ফেলতে সিদ্ধহস্ত৷ অন্যের কৃতিত্ব নিজের বলে জাহির করে৷ সেরকম যদি দেখেন কারওর সঙ্গে করা হয়েছে, তাহলে সতর্ক হোন৷ কারণ যে কোনও দিন পিছন থেকে ছুরি মারার ঘটনায় আপনিও শিকার হতে পারেন৷

নিজের মনের উপর ভরসা রাখুন৷ দেখবেন আপনার ভিতর থেকেই ইঙ্গিত আসছে৷ বুঝতে পারছেন কোন সহকর্মী আপনার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে৷

কর্মক্ষেত্রে এই ধরনের সহকর্মীকে এড়িয়ে চলতে হবে আপনার নিজের স্বার্থেই৷ নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন তাঁদের থেকে৷ কোনও অবস্থাতেই তাঁদের সঙ্গে গসিপ করবেন না৷ পেশাগত প্রয়োজনের বাইরে সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্কে একটা সীমারেখা বা গণ্ডি বজায় রাখার চেষ্টা করুন৷

Dizziness: উঠে দাঁড়ালেই মাথা ঘোরে? শরীরে রক্তের ঘাটতি আপনাকে শেষ করে দিতে পারে! জানুন

চেয়ার-বিছানা থেকে উঠে দাঁড়ালেই মাথা ঘোরে? সাবধান হতে হবে, কারণ এর পিছনে থাকতে পারে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি। রক্তের অন্যতম উপাদান হল লোহিত রক্তকণিকা। পরিণত লোহিত রক্তকণিকার মধ্যে থাকে একধরনের প্রোটিন যা অক্সিজেনের সঙ্গে যুক্ত হয়। এই প্রোটিনটিই হল হিমোগ্লোবিন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
চেয়ার-বিছানা থেকে উঠে দাঁড়ালেই মাথা ঘোরে? সাবধান হতে হবে, কারণ এর পিছনে থাকতে পারে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি। রক্তের অন্যতম উপাদান হল লোহিত রক্তকণিকা। পরিণত লোহিত রক্তকণিকার মধ্যে থাকে একধরনের প্রোটিন যা অক্সিজেনের সঙ্গে যুক্ত হয়। এই প্রোটিনটিই হল হিমোগ্লোবিন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
একইসঙ্গে দেহের বিভিন্ন অঙ্গের কোষ থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড বের করে নিয়ে আসে। এরপর ফুসফুস পর্যন্ত পৌঁছে দেয় বিষাক্ত গ্যাসটিকে দেহের বাইরে বের করে দেওয়ার জন্য।
একইসঙ্গে দেহের বিভিন্ন অঙ্গের কোষ থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড বের করে নিয়ে আসে। এরপর ফুসফুস পর্যন্ত পৌঁছে দেয় বিষাক্ত গ্যাসটিকে দেহের বাইরে বের করে দেওয়ার জন্য।
সোজা কথায় রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমলে দেহের বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেন কম পৌঁছয়। ফলে দেখা যায় ক্লান্তি, দুর্বলভাব, মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট, হার্টের দ্রুত স্পন্দন, ফ্যাকাসে ত্বকের মতো উপসর্গ। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা হ্রাস পাওয়ার সমস্যাকে বলে অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা। কীভাবে বাড়াবেন শরীরে হিমোগ্লোবিন, জানুন।
সোজা কথায় রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমলে দেহের বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেন কম পৌঁছয়। ফলে দেখা যায় ক্লান্তি, দুর্বলভাব, মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট, হার্টের দ্রুত স্পন্দন, ফ্যাকাসে ত্বকের মতো উপসর্গ। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা হ্রাস পাওয়ার সমস্যাকে বলে অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা। কীভাবে বাড়াবেন শরীরে হিমোগ্লোবিন, জানুন।
বীটরুট: প্রাকৃতিকভাবেই বীটরুটে প্রচুর পরিমাণে লোহা রয়েছে। এছাড়া আছে ম্যাগনেশিয়াম, তামা, ফসফরাস, ভিটামিন বি১, বি২, বি৬, বি১২ এবং ভিটামিন সি। এই ধরনের সব্জি পূর্ণ রয়েছে খনিজ সম্পদ ও ভিটামিন দ্বারা। ফলে নিয়মিত সব্জিগুলি খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। একইসঙ্গে রক্তে লোহিত রক্তকণিকার সংখ্যাতেও উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়।
বীটরুট: প্রাকৃতিকভাবেই বীটরুটে প্রচুর পরিমাণে লোহা রয়েছে। এছাড়া আছে ম্যাগনেশিয়াম, তামা, ফসফরাস, ভিটামিন বি১, বি২, বি৬, বি১২ এবং ভিটামিন সি। এই ধরনের সব্জি পূর্ণ রয়েছে খনিজ সম্পদ ও ভিটামিন দ্বারা। ফলে নিয়মিত সব্জিগুলি খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। একইসঙ্গে রক্তে লোহিত রক্তকণিকার সংখ্যাতেও উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়।
খেজুর, কিসমিস, ডুমুর: খেজুর ও কিসমিস একত্রে আয়রন ও ভিটামিন সি-এর উপযুক্ত উৎস। অন্যদিকে ডুমুরে রয়েছে যথেষ্ট মাত্রায় আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন এ এবং ফোলেট। প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খেজুর, একমুঠো কিসমিস ও শুকনো ডুমুর মিশিয়ে খেলে রক্তাল্পতার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। শরীরে এনার্জিও থাকে চূড়ান্ত। তবে ডায়াবেটিকরা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই ধরনের খাবার খাবেন না।
খেজুর, কিসমিস, ডুমুর: খেজুর ও কিসমিস একত্রে আয়রন ও ভিটামিন সি-এর উপযুক্ত উৎস। অন্যদিকে ডুমুরে রয়েছে যথেষ্ট মাত্রায় আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন এ এবং ফোলেট। প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খেজুর, একমুঠো কিসমিস ও শুকনো ডুমুর মিশিয়ে খেলে রক্তাল্পতার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। শরীরে এনার্জিও থাকে চূড়ান্ত। তবে ডায়াবেটিকরা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই ধরনের খাবার খাবেন না।
আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খান: আয়রনের অভাবে হিমোগ্লোবিন কমে যায়। তাই এ সময় আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত। মুরগির লিভার, ডিম, আপেল, বেদানা, ডালিম, তরমুজ, কুমড়োর বীজ, খেজুর, জলপাই, কিশমিশ খেলে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ানো যায়।
আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খান: আয়রনের অভাবে হিমোগ্লোবিন কমে যায়। তাই এ সময় আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত। মুরগির লিভার, ডিম, আপেল, বেদানা, ডালিম, তরমুজ, কুমড়োর বীজ, খেজুর, জলপাই, কিশমিশ খেলে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ানো যায়।
ফলিক অ্যাসিড: এটি এক ধরনের ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। লাল রক্তকণিকা তৈরিতে এই ফলিক অ্যাসিড সাহায্য করে। সবুজ শাকসবজি, লিভার, ভাত, শিমের বীজ, বাদাম, কলা, ব্রকোলি ফলিক অ্যাসিডের উল্লেখযোগ্য উৎস। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
ফলিক অ্যাসিড: এটি এক ধরনের ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। লাল রক্তকণিকা তৈরিতে এই ফলিক অ্যাসিড সাহায্য করে। সবুজ শাকসবজি, লিভার, ভাত, শিমের বীজ, বাদাম, কলা, ব্রকোলি ফলিক অ্যাসিডের উল্লেখযোগ্য উৎস। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

New ayurveda treatment: রক্ত চুষে হার্টের ব্লকেজ সারাচ্ছে জোঁক! আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় নতুন দিশা

জোঁক দিয়ে চিকিৎসা!মধ্যপ্রদেশের রেওয়ায় সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজে জোঁকের চিকিৎসা পদ্ধতি বেশ বিখ্যাত। এখানে এই বিশেষ পদ্ধতিতে অনেক রোগের চিকিৎসা করা হয়। এখানকার বিখ্যাত এই পদ্ধতিতে অনেক গুরুতর রোগী নিরাময়ও হয়েছে। জোঁক পদ্ধতি প্রয়োগ করে রোগীদের হার্টের ব্লকেজ খুলে দেওয়া হচ্ছে। এমন অনেক রোগী এখানে উন্নত চিকিৎসা পেয়েছেন বলেও দাবি করা হয়েছে৷ অনেক ক্ষেত্রেই নাকি এই রোগীদের অন্য স্বাস্থ্য কেন্দ্র চিকিৎসা দিতে অস্বীকার করেছে। এমন দাবি করেছে তাঁদের পরিবার৷
জোঁক দিয়ে চিকিৎসা!মধ্যপ্রদেশের রেওয়ায় সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজে জোঁকের চিকিৎসা পদ্ধতি বেশ বিখ্যাত। এখানে এই বিশেষ পদ্ধতিতে অনেক রোগের চিকিৎসা করা হয়। এখানকার বিখ্যাত এই পদ্ধতিতে অনেক গুরুতর রোগী নিরাময়ও হয়েছে। জোঁক পদ্ধতি প্রয়োগ করে রোগীদের হার্টের ব্লকেজ খুলে দেওয়া হচ্ছে। এমন অনেক রোগী এখানে উন্নত চিকিৎসা পেয়েছেন বলেও দাবি করা হয়েছে৷ অনেক ক্ষেত্রেই নাকি এই রোগীদের অন্য স্বাস্থ্য কেন্দ্র চিকিৎসা দিতে অস্বীকার করেছে। এমন দাবি করেছে তাঁদের পরিবার৷
কী ভাবে হয়ে চিকিৎসা? রেওয়া সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজের ডিন ও অস্ত্রোপচার বিশেষজ্ঞ ডাঃ দীপক কুলশ্রেষ্ঠ বলেন, অ্যাঞ্জিওগ্রাফির পর যাঁদের হার্টে ব্লকেজ দেখা দেয় তাঁদের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি বেশি কার্যকর। এছাড়া সিঁড়ি দিয়ে উঠতে গিয়ে শ্বাসকষ্ট অনুভব করলে এই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। যখনই সংক্রমণের কারণে হাত বা পা কেটে ফেলার প্রয়োজন হয়, তখন এই থেরাপিও গ্রহণ করা হয়। বিশেষ বিষয় হল জোঁক পদ্ধতিতে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
কী ভাবে হয়ে চিকিৎসা?
রেওয়া সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজের ডিন ও অস্ত্রোপচার বিশেষজ্ঞ ডাঃ দীপক কুলশ্রেষ্ঠ বলেন, অ্যাঞ্জিওগ্রাফির পর যাঁদের হার্টে ব্লকেজ দেখা দেয় তাঁদের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি বেশি কার্যকর। এছাড়া সিঁড়ি দিয়ে উঠতে গিয়ে শ্বাসকষ্ট অনুভব করলে এই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। যখনই সংক্রমণের কারণে হাত বা পা কেটে ফেলার প্রয়োজন হয়, তখন এই থেরাপিও গ্রহণ করা হয়। বিশেষ বিষয় হল জোঁক পদ্ধতিতে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
তবে এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা রোগীর সম্পূর্ণ সুস্থ হতে কিছুটা সময় লাগে। কখনও কখনও চিকিৎসা প্রক্রিয়া দুই মাসের বেশি সময় লাগে। প্রতি সপ্তাহে রোগীকে আয়ুর্বেদ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ডাকা হয়। পাঁচ থেকে ছয়টি জোঁক প্রায় এক ঘণ্টার এক চতুর্থাংশের জন্য শরীরে প্রয়োগ করা হয়। যদিও এই সময়ের মধ্যে রোগী কোন প্রকার ব্যাথা অনুভব করেন না।
তবে এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা রোগীর সম্পূর্ণ সুস্থ হতে কিছুটা সময় লাগে। কখনও কখনও চিকিৎসা প্রক্রিয়া দুই মাসের বেশি সময় লাগে। প্রতি সপ্তাহে রোগীকে আয়ুর্বেদ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ডাকা হয়। পাঁচ থেকে ছয়টি জোঁক প্রায় এক ঘণ্টার এক চতুর্থাংশের জন্য শরীরে প্রয়োগ করা হয়। যদিও এই সময়ের মধ্যে রোগী কোন প্রকার ব্যাথা অনুভব করেন না।
আয়ুর্বেদ চিকিৎসক জানান, জোঁকে ৬০ ধরনের রাসায়নিক পাওয়া যায়। এই রাসায়নিকগুলি খুব দরকারী। জোঁকের লালায় হেপারিন নামক রাসায়নিক থাকে, যা রক্ত ​​সঞ্চালনের বাধা খুলে দেয়। ডাঃ কুলশ্রেষ্ঠ বলেন, আসলে জোঁক যখন রক্ত ​​চুষে লালা বের করে। লালার মাধ্যমে হেপারিন পুরো রক্ত ​​সঞ্চালন ব্যবস্থা মসৃণ করে, যার ফলে হৃৎপিণ্ডের ব্লকগুলি খুলে যায়। মাইগ্রেন, একজিমা, গ্যাংগ্রিন, ব্রণর মতো অন্যান্য রোগ নিরাময়েও জোঁক ব্যবহার করা হয়েছে। তবে হেপারিন রাসায়নিক থাকায় আমরা দেড় বছর আগে হৃদরোগীদের ওপরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছি। প্রথম রোগীর ওপর যখন এই পরীক্ষা সফল হয়, তখন আমরা আরও সাত রোগীর ওপর জোঁক পদ্ধতি পরীক্ষা করি, সেই রোগীরাও ইতিমধ্যে সুস্থ।
আয়ুর্বেদ চিকিৎসক জানান, জোঁকে ৬০ ধরনের রাসায়নিক পাওয়া যায়। এই রাসায়নিকগুলি খুব দরকারী। জোঁকের লালায় হেপারিন নামক রাসায়নিক থাকে, যা রক্ত ​​সঞ্চালনের বাধা খুলে দেয়। ডাঃ কুলশ্রেষ্ঠ বলেন, আসলে জোঁক যখন রক্ত ​​চুষে লালা বের করে। লালার মাধ্যমে হেপারিন পুরো রক্ত ​​সঞ্চালন ব্যবস্থা মসৃণ করে, যার ফলে হৃৎপিণ্ডের ব্লকগুলি খুলে যায়। মাইগ্রেন, একজিমা, গ্যাংগ্রিন, ব্রণর মতো অন্যান্য রোগ নিরাময়েও জোঁক ব্যবহার করা হয়েছে। তবে হেপারিন রাসায়নিক থাকায় আমরা দেড় বছর আগে হৃদরোগীদের ওপরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছি। প্রথম রোগীর ওপর যখন এই পরীক্ষা সফল হয়, তখন আমরা আরও সাত রোগীর ওপর জোঁক পদ্ধতি পরীক্ষা করি, সেই রোগীরাও ইতিমধ্যে সুস্থ।
ডাঃ কুলশ্রেষ্ঠ জানান, জোঁকের প্রস্তুতি ভালভাবে সম্পন্ন হয়। নাগপুর থেকে জোঁক আনা হয় চিকিৎসার জন্য। এর পরে, এই জোঁকগুলি আয়ুর্বেদ হাসপাতালে নিরাপদে রাখা হয়। হার্ট ব্লকেজ রোগীর বুকে একবারে পাঁচ থেকে ছয়টি জোঁক বসানো হয়। ব্রণ এবং মাইগ্রেনের জন্য জোঁক মুখে এবং মাথায় প্রয়োগ করা হয়। এভাবে জোঁক পদ্ধতিতে চিকিৎসা করা হয়।

ডাঃ কুলশ্রেষ্ঠ জানান, জোঁকের প্রস্তুতি ভালভাবে সম্পন্ন হয়। নাগপুর থেকে জোঁক আনা হয় চিকিৎসার জন্য। এর পরে, এই জোঁকগুলি আয়ুর্বেদ হাসপাতালে নিরাপদে রাখা হয়। হার্ট ব্লকেজ রোগীর বুকে একবারে পাঁচ থেকে ছয়টি জোঁক বসানো হয়। ব্রণ এবং মাইগ্রেনের জন্য জোঁক মুখে এবং মাথায় প্রয়োগ করা হয়। এভাবে জোঁক পদ্ধতিতে চিকিৎসা করা হয়।

Moong Dal Benefits: কমবে ডায়াবেটিস, ঝরবে ওজন! শুধু ১ বাটি মুগডাল খান এভাবে

বাঙালি হেঁশেলে সোনা মুগ ডালের কদর বরাবরের৷ অনুষ্ঠানবাড়ির ভোজ তো মুগডাল ছাড়া ভাবাই যায় না৷
বাঙালি হেঁশেলে সোনা মুগ ডালের কদর বরাবরের৷ অনুষ্ঠানবাড়ির ভোজ তো মুগডাল ছাড়া ভাবাই যায় না৷

 

মুগডাল নানাভাবে তৈরি হয় বাঙালি হেঁশেলে৷ মাছের মাথা দিয়ে, শীতকালীন সব্জি দিয়ে, গরমে লাউ দিয়ে বা জিরে ফোড়ন দিয়েই দিব্যি খোলতাই হয় স্বাদ৷
মুগডাল নানাভাবে তৈরি হয় বাঙালি হেঁশেলে৷ মাছের মাথা দিয়ে, শীতকালীন সব্জি দিয়ে, গরমে লাউ দিয়ে বা জিরে ফোড়ন দিয়েই দিব্যি খোলতাই হয় স্বাদ৷

 

মুগডাল নানা রকমের হয়৷ সেগুলির মধ্যে সোনা মুগের ডাল স্বাদে সেরা৷ দামও সবথেকে বেশি৷ এই ডালের গুণ নিয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ নমামি আগরওয়াল৷
মুগডাল নানা রকমের হয়৷ সেগুলির মধ্যে সোনা মুগের ডাল স্বাদে সেরা৷ দামও সবথেকে বেশি৷ এই ডালের গুণ নিয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ নমামি আগরওয়াল৷

 

সোনা মুগডালে ফাইবার প্রচুর পরিমাণে আছে৷ কোলেস্টেরল ও ফ্যাটের পরিমাণ সামান্য৷ তাই পুষ্টিগুণের দিক দিয়ে স্বাস্থ্যকর৷ বাড়তি ওজন ঝরিয়ে রোগা হওয়ার জন্য ডায়েটিং যাঁরা করছেন তাঁরা অবশ্যই খাবেন মুগডাল৷
সোনা মুগডালে ফাইবার প্রচুর পরিমাণে আছে৷ কোলেস্টেরল ও ফ্যাটের পরিমাণ সামান্য৷ তাই পুষ্টিগুণের দিক দিয়ে স্বাস্থ্যকর৷ বাড়তি ওজন ঝরিয়ে রোগা হওয়ার জন্য ডায়েটিং যাঁরা করছেন তাঁরা অবশ্যই খাবেন মুগডাল৷

 

মুগডালে প্রচুর পরিমাণে আছে আয়রন, ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন৷ ডাক্তারের তরফে চিকিৎসাগত বাধা না থাকলে ব্লাড সুগারেও খাওয়া যায় এই ডাল৷ তবে ডালে অতিরিক্ত তেল বা ঘি দেওয়া যাবে না৷
মুগডালে প্রচুর পরিমাণে আছে আয়রন, ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন৷ ডাক্তারের তরফে চিকিৎসাগত বাধা না থাকলে ব্লাড সুগারেও খাওয়া যায় এই ডাল৷ তবে ডালে অতিরিক্ত তেল বা ঘি দেওয়া যাবে না৷

 

একবাটি মুগডাল থেকে আপনি পাবেন ডায়েটরি ফাইবার, সোডিয়াম-সহ অন্যান্য পুষ্টিমূল্য৷ যা আপনার শরীরের জন্য উপকারী৷
একবাটি মুগডাল থেকে আপনি পাবেন ডায়েটরি ফাইবার, সোডিয়াম-সহ অন্যান্য পুষ্টিমূল্য৷ যা আপনার শরীরের জন্য উপকারী৷

 

কাঁচা এবং ভাজা- দু’ রকমের মুগডালই স্বাদে সেরা৷ তবে খাদ্য বিশেষজ্ঞরা বলেন গ্যাস, অম্বল-সহ পেটের রোগ এড়াতে এই ডাল খেতে হবে ভেজে নিয়েই৷
কাঁচা এবং ভাজা- দু’ রকমের মুগডালই স্বাদে সেরা৷ তবে খাদ্য বিশেষজ্ঞরা বলেন গ্যাস, অম্বল-সহ পেটের রোগ এড়াতে এই ডাল খেতে হবে ভেজে নিয়েই৷

 

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)

Benefits of Broccoli: শীতের এই সবজি পাতে রাখছেন না? রোগ পালাবে এটি খেলেই, পুষ্টিতে ঠাসা, স্বাদও দারুণ

ব্রোকলি এমন এক সবজি, যা প্রত্যেকের রান্নাঘরে নিয়মিত উপস্থিত থাকে না। তবে এটির একাধিক পুষ্টিগুণ রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ডায়াবেটিস, ক্যানসার, স্ক্রিজোফ্রেনিয়া ছাড়াও অস্টিওআর্থ্রাইটিসের সমস্যা কমাতেও সাহায্য করে ব্রোকলি। আমেরিকার পেনসিলভানিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি এই গবেষণা করেছে।
ব্রোকলি এমন এক সবজি, যা প্রত্যেকের রান্নাঘরে নিয়মিত উপস্থিত থাকে না। তবে এটির একাধিক পুষ্টিগুণ রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ডায়াবেটিস, ক্যানসার, স্ক্রিজোফ্রেনিয়া ছাড়াও অস্টিওআর্থ্রাইটিসের সমস্যা কমাতেও সাহায্য করে ব্রোকলি। আমেরিকার পেনসিলভানিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি এই গবেষণা করেছে।
সব শাক-সবজি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও ব্রকলি খেলে পেট সংক্রান্ত অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। ডক্টর অভিষেক কুমারের মতে, সব ধরনের সবুজ শাক-সবজি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ব্রোকলিও তার মধ্যে অন্যতম।
সব শাক-সবজি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও ব্রকলি খেলে পেট সংক্রান্ত অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। ডক্টর অভিষেক কুমারের মতে, সব ধরনের সবুজ শাক-সবজি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। ব্রোকলিও তার মধ্যে অন্যতম।
ব্রোকলি একটি সবুজ সবজি। যা দেখতে ফুলকপির মতো। ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম, ভিটামিন এ, সি এর পাশাপাশি পলিফেনল, কোয়ারসেটিন এবং গ্লুকোসাইড সহ অনেক পুষ্টি উপাদান এতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
ব্রোকলি একটি সবুজ সবজি। যা দেখতে ফুলকপির মতো। ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম, ভিটামিন এ, সি এর পাশাপাশি পলিফেনল, কোয়ারসেটিন এবং গ্লুকোসাইড সহ অনেক পুষ্টি উপাদান এতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
আমেরিকান গবেষকদের উপলব্ধি, ব্রোকলি খাওয়ার ফলে ছোট অন্ত্রের আস্তরণে অনেক ক্রিয়াকলাপ শুরু হয়, যা অন্ত্রের কোষগুলির কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করে।
আমেরিকান গবেষকদের উপলব্ধি, ব্রোকলি খাওয়ার ফলে ছোট অন্ত্রের আস্তরণে অনেক ক্রিয়াকলাপ শুরু হয়, যা অন্ত্রের কোষগুলির কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করে।
ব্রোকলি খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। ওজন কমাতে চাইলে খাদ্যতালিকায় এটি রাখতে হবে। চিকিৎসকরা বলছেন, ব্রোকলি পেট সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাসের সমস্যা, টক ঝাঁকুনি এবং অ্যাসিডিটি দূর করতে সাহায্য করে। ব্রোকলিও এ ক্ষেত্রে সহায়ক। এটি খেলে আপনি ওজন কমানো যায়।
ব্রোকলি খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। ওজন কমাতে চাইলে খাদ্যতালিকায় এটি রাখতে হবে। চিকিৎসকরা বলছেন, ব্রোকলি পেট সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাসের সমস্যা, টক ঝাঁকুনি এবং অ্যাসিডিটি দূর করতে সাহায্য করে। ব্রোকলিও এ ক্ষেত্রে সহায়ক। এটি খেলে আপনি ওজন কমানো যায়।
ব্রোকলি লিভারকে সুস্থ রাখে। এতে উপস্থিত অ্যান্টি-ক্যানসার এবং হেপাটোপ্রোটেক্টিভ বৈশিষ্ট্য লিভারের জন্য খুবই কার্যকর বলে বিবেচিত হয়।
ব্রোকলি লিভারকে সুস্থ রাখে। এতে উপস্থিত অ্যান্টি-ক্যানসার এবং হেপাটোপ্রোটেক্টিভ বৈশিষ্ট্য লিভারের জন্য খুবই কার্যকর বলে বিবেচিত হয়।
 কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ এবং হার্টকে সুস্থ রাখার ক্ষেত্রেও ভূমিকা পালন করে ব্রোকলি। ভারতেও এটি উৎপাদন করা হয়েছে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ এবং হার্টকে সুস্থ রাখার ক্ষেত্রেও ভূমিকা পালন করে ব্রোকলি। ভারতেও এটি উৎপাদন করা হয়েছে।

Jagadhatri Puja 2023: আজ জগদ্ধাত্রী পুজোর দশমী তিথি কত ক্ষণ থাকবে? সংসারে অর্থ ও সুখশান্তির জন্য করুন এই বিশেষ কাজ

 হেমন্তের হিমেল ঠান্ডায় শেষ হয়ে এল জগদ্ধাত্রী পুজোর উৎসবও৷ বুধবার জগদ্ধাত্রী পুজোর দশমী তিথি৷ এদিনই সব রীতি নীতি ও ঐতিহ্য পালন করে সন্ধ্যায় বিসর্জন দেওয়া হবে দেবীর মূর্তিকে৷
হেমন্তের হিমেল ঠান্ডায় শেষ হয়ে এল জগদ্ধাত্রী পুজোর উৎসবও৷ বুধবার জগদ্ধাত্রী পুজোর দশমী তিথি৷ এদিনই সব রীতি নীতি ও ঐতিহ্য পালন করে সন্ধ্যায় বিসর্জন দেওয়া হবে দেবীর মূর্তিকে৷

 

দৃকসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে বুধবার রাত ১১.০৫ পর্যন্ত রয়েছে দশমী তিথি৷ অন্য পঞ্জিকা অনুযায়ী এই তিথি থাকবে রাত ১০.২৬ পর্যন্ত৷
দৃকসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে বুধবার রাত ১১.০৫ পর্যন্ত রয়েছে দশমী তিথি৷ অন্য পঞ্জিকা অনুযায়ী এই তিথি থাকবে রাত ১০.২৬ পর্যন্ত৷

 

 চন্দননগরে ষষ্ঠী থেকে শুরু হয় জগদ্ধাত্রী পুজোর উৎসব৷ অনেক জায়গায় শুধু নবমীতেই আয়োজন করা হয় সম্পূর্ণ পুজোর৷
চন্দননগরে ষষ্ঠী থেকে শুরু হয় জগদ্ধাত্রী পুজোর উৎসব৷ অনেক জায়গায় শুধু নবমীতেই আয়োজন করা হয় সম্পূর্ণ পুজোর৷

 

চন্দননগর,ভদ্রেশ্বর, রিষড়া-সহ হুগলির বিভিন্ন অংশে জমকালো আয়োজন হয় জগদ্ধাত্রী পুজোর৷ কৃষ্ণনগরেও দেবীর পুজো বহু প্রাচীন৷
চন্দননগর,ভদ্রেশ্বর, রিষড়া-সহ হুগলির বিভিন্ন অংশে জমকালো আয়োজন হয় জগদ্ধাত্রী পুজোর৷ কৃষ্ণনগরেও দেবীর পুজো বহু প্রাচীন৷

 

জগদ্ধাত্রী পুজোর নবমী তিথিই সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ৷ তবে দশমী তিথির জন্যেও পালনীয় কিছু রীতি নীতি আছে৷ প্রচলিত বিশ্বাস সেগুলি পালন করলেই সংসারে বর্ষিত হবে অর্থ এবং সুখশান্তি৷
জগদ্ধাত্রী পুজোর নবমী তিথিই সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ৷ তবে দশমী তিথির জন্যেও পালনীয় কিছু রীতি নীতি আছে৷ প্রচলিত বিশ্বাস সেগুলি পালন করলেই সংসারে বর্ষিত হবে অর্থ এবং সুখশান্তি৷

 

জগদ্ধাত্রী পুজোর দশমী তিথিতেও অনেকে উপবাস পালন করেন৷ পুজো সমাপনে সাত্তিক আহার গ্রহণ করে উপবাস ভঙ্গ করুন৷
জগদ্ধাত্রী পুজোর দশমী তিথিতেও অনেকে উপবাস পালন করেন৷ পুজো সমাপনে সাত্তিক আহার গ্রহণ করে উপবাস ভঙ্গ করুন৷

 

এই তিথিতে চুল এবং নখ কাটবেন না৷ কারওর সঙ্গে ঝগড়া বিবাদে জড়িয়ে পড়বেন না৷
এই তিথিতে চুল এবং নখ কাটবেন না৷ কারওর সঙ্গে ঝগড়া বিবাদে জড়িয়ে পড়বেন না৷

 

নতুন সিঁদুরের কৌটো পুরোহিতকে দিয়ে পুজো করিয়ে নিন। তার পর সেখান থেকে মায়ের চরণে কিছুটা সিঁদুর দিন। বাকিটা তুলে রাখুন। এতে সংসারের শুভ ও মঙ্গল হয় বলেই বিশ্বাস৷
নতুন সিঁদুরের কৌটো পুরোহিতকে দিয়ে পুজো করিয়ে নিন। তার পর সেখান থেকে মায়ের চরণে কিছুটা সিঁদুর দিন। বাকিটা তুলে রাখুন। এতে সংসারের শুভ ও মঙ্গল হয় বলেই বিশ্বাস৷

 

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)

Astrological Tips: শীত মানেই বেগুনপোড়া, ভর্তা, কাবাব? জানুন কোন কোন দিন পোড়া খাবার খাওয়া অশুভ

শীত পড়তেই আমরা জমিয়ে বেগুনপোড়া খাই৷ এছাড়াও নানারকমের ভর্তা কমবেশি থাকে আমাদের ডায়েটে৷ ভর্তা মানেই পোড়া খাবারের আধিক্য৷
শীত পড়তেই আমরা জমিয়ে বেগুনপোড়া খাই৷ এছাড়াও নানারকমের ভর্তা কমবেশি থাকে আমাদের ডায়েটে৷ ভর্তা মানেই পোড়া খাবারের আধিক্য৷

 

নানা স্বাদের কাবাব বা তন্দুরিতেও জমে যায় শীতের ভোজনবিলাস৷ এগুলিও সব পোড়া খাবার৷ আগুনে ঝলসে নেওয়া খাবার৷
নানা স্বাদের কাবাব বা তন্দুরিতেও জমে যায় শীতের ভোজনবিলাস৷ এগুলিও সব পোড়া খাবার৷ আগুনে ঝলসে নেওয়া খাবার৷

 

কিন্তু জানেন কি জ্যোতিষ মতে বছরের নির্দিষ্ট কিছু তিথি ও দিনে পোড়া খাবার খাওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ৷
কিন্তু জানেন কি জ্যোতিষ মতে বছরের নির্দিষ্ট কিছু তিথি ও দিনে পোড়া খাবার খাওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ৷

 

জন্মদিন এবং জন্মতিথিতে পোড়া খাবার খাওয়া- ভাল নয় বলেই মত জ্যোতিষশাস্ত্রে৷ তাই এই বিশেষ দিন বা তিথিতে পোড়া খাবার এড়িয়ে চলুন সংসারে শ্রী ও মঙ্গলবৃদ্ধির কামনায়৷
জন্মদিন এবং জন্মতিথিতে পোড়া খাবার খাওয়া- ভাল নয় বলেই মত জ্যোতিষশাস্ত্রে৷ তাই এই বিশেষ দিন বা তিথিতে পোড়া খাবার এড়িয়ে চলুন সংসারে শ্রী ও মঙ্গলবৃদ্ধির কামনায়৷

 

সপ্তাহে মঙ্গলবার অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়৷ এছাড়া বৃহস্পতিবারকে বলা হয় লক্ষ্মীবার৷ তাই সপ্তাহে এই দু’দিন যে কোনওরকম পোড়া খাবার থেকে দূরে থাকুন৷
সপ্তাহে মঙ্গলবার অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়৷ এছাড়া বৃহস্পতিবারকে বলা হয় লক্ষ্মীবার৷ তাই সপ্তাহে এই দু’দিন যে কোনওরকম পোড়া খাবার থেকে দূরে থাকুন৷

 

যে কোনও শুভ তিথিতে, শুভ কাজে যাওয়ার আগে এবং শুভ অনুষ্ঠানে পোড়া খাবার না খাওয়াই শ্রেয়৷
যে কোনও শুভ তিথিতে, শুভ কাজে যাওয়ার আগে এবং শুভ অনুষ্ঠানে পোড়া খাবার না খাওয়াই শ্রেয়৷

 

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)

Winter Tips: শীতকালে ঠান্ডা না গরমজলে স্নান করবেন? একটা ছোট্ট ভুল জীবন করতে পারে ছারখার

উত্তর ভারতে শীতকাল শুরু হয়েছে এবং তাপমাত্রা ক্রমাগত কমছে। আগামী ২-৩ সপ্তাহ পর শীত চরমে উঠবে। এমন পরিস্থিতিতে মানুষ সুস্থ থাকার জন্য সতর্কতা অবলম্বন করছে। শীতকালে আপনি নিশ্চয়ই মানুষকে গরম জল দিয়ে স্নান করতে দেখেছেন। তবে প্রচণ্ড শীতেও ঠান্ডা জল দিয়ে স্নান করতে পছন্দ করেন অনেকে।
উত্তর ভারতে শীতকাল শুরু হয়েছে এবং তাপমাত্রা ক্রমাগত কমছে। আগামী ২-৩ সপ্তাহ পর শীত চরমে উঠবে। এমন পরিস্থিতিতে মানুষ সুস্থ থাকার জন্য সতর্কতা অবলম্বন করছে। শীতকালে আপনি নিশ্চয়ই মানুষকে গরম জল দিয়ে স্নান করতে দেখেছেন। তবে প্রচণ্ড শীতেও ঠান্ডা জল দিয়ে স্নান করতে পছন্দ করেন অনেকে।
এমন পরিস্থিতিতে মানুষ জানতে চায় গরম জল দিয়ে স্নান করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী নাকি ঠান্ডা জল বেশি উপকারী। আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অভিনব রাজকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি জানান, আয়ুর্বেদে শীতকালে হালকা গরম জল দিয়ে স্নান করাকে উপকারী বলে মনে করা হয়। স্নানের জন্য জল খুব গরম হওয়া উচিত নয়, তবে উষ্ণ হওয়া উচিত।
এমন পরিস্থিতিতে মানুষ জানতে চায় গরম জল দিয়ে স্নান করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী নাকি ঠান্ডা জল বেশি উপকারী। আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অভিনব রাজকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি জানান, আয়ুর্বেদে শীতকালে হালকা গরম জল দিয়ে স্নান করাকে উপকারী বলে মনে করা হয়। স্নানের জন্য জল খুব গরম হওয়া উচিত নয়, তবে উষ্ণ হওয়া উচিত।
চিকিৎসকের মতে, শীতকালে হালকা গরম জল দিয়ে স্নান করলে আমাদের শরীরের রক্ত ​​চলাচল ভাল হয়। এটি সর্দি-কাশির ঝুঁকি কমায় এবং শরীরের মল শক্ত হওয়া থেকেও মুক্তি দেয়। এই জল শরীরকে ভালভাবে পরিষ্কার করে এবং মানুষ ঠান্ডা থেকে মুক্তি পায়। তবে ত্বকের যে কোনও সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের গরম জল এড়িয়ে চলা উচিত।
চিকিৎসকের মতে, শীতকালে হালকা গরম জল দিয়ে স্নান করলে আমাদের শরীরের রক্ত ​​চলাচল ভাল হয়। এটি সর্দি-কাশির ঝুঁকি কমায় এবং শরীরের মল শক্ত হওয়া থেকেও মুক্তি দেয়। এই জল শরীরকে ভালভাবে পরিষ্কার করে এবং মানুষ ঠান্ডা থেকে মুক্তি পায়। তবে ত্বকের যে কোনও সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের গরম জল এড়িয়ে চলা উচিত।
এ বার ঠান্ডা জল দিয়ে স্নানের কথা বলা যাক। ডাক্তার অভিনব রাজ বলেন, যে কোনও ঋতুতে মিষ্টি পানি দিয়ে গোসল করা যায়। সারারাত জল ভর্তি থাকলে এবং প্রচণ্ড ঠান্ডা হলে তা সর্দি-কাশির কারণ হতে পারে। তবে আয়ুর্বেদে শীতকালে মিষ্টি জলকে ক্ষতিকর বলে মনে করা হয় না। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী, তাঁরা শুদ্ধ জল দিয়ে স্নান করতে পারেন।
এ বার ঠান্ডা জল দিয়ে স্নানের কথা বলা যাক। ডাক্তার অভিনব রাজ বলেন, যে কোনও ঋতুতে মিষ্টি পানি দিয়ে গোসল করা যায়। সারারাত জল ভর্তি থাকলে এবং প্রচণ্ড ঠান্ডা হলে তা সর্দি-কাশির কারণ হতে পারে। তবে আয়ুর্বেদে শীতকালে মিষ্টি জলকে ক্ষতিকর বলে মনে করা হয় না। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী, তাঁরা শুদ্ধ জল দিয়ে স্নান করতে পারেন।
যারা সর্দি বা কাশিতে ভুগছেন এবং সপ্তাহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আছে, তাদের উচিত বিশুদ্ধ পানির পরিবর্তে হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করা, তাহলে তাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। শীতকালে, কেউ ঈষদুষ্ণ এবং বিশুদ্ধ জল দিয়ে গোসল করতে পারে। এটা নির্ভর করে মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর এবং সুস্থ থাকার জন্য তারা কী ধরনের পানি খান। এ বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।
যারা সর্দি বা কাশিতে ভুগছেন এবং সপ্তাহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আছে, তাদের উচিত বিশুদ্ধ পানির পরিবর্তে হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করা, তাহলে তাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। শীতকালে, কেউ ঈষদুষ্ণ এবং বিশুদ্ধ জল দিয়ে গোসল করতে পারে। এটা নির্ভর করে মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর এবং সুস্থ থাকার জন্য তারা কী ধরনের পানি খান। এ বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।

Egg in Low Calorie Diet: সম্পূর্ণ সেদ্ধ, পোচ নাকি হাফ বয়েল্ড? কীভাবে ডিম খেলে রোগা হবেন? জানুন

হাফ বয়েল্ড ডিমের স্বাদে মুগ্ধ অনেকেই৷ নরম, তুলতুলে কুসুমের উপর নুন আর গোলমরিচের স্পর্শ অতুলনীয়৷ কিন্তু অনেকেই ফুড পয়জনিং-এর ভয়ে আধসিদ্ধ ডিম খেতে চান না৷
হাফ বয়েল্ড ডিমের স্বাদে মুগ্ধ অনেকেই৷ নরম, তুলতুলে কুসুমের উপর নুন আর গোলমরিচের স্পর্শ অতুলনীয়৷ কিন্তু অনেকেই ফুড পয়জনিং-এর ভয়ে আধসিদ্ধ ডিম খেতে চান না৷

 

অনেকে মনে করেন পোচ বা হাফ বয়েল্ড ডিম থেকে জীবাণু সংক্রমণ হতে পারে৷ এই ভীতি দূর করেছেন পুষ্টিবিদ কেলি কেনেডি৷ তিনি মনে করেন তেল দিয়ে রান্না করা বা সম্পূর্ণ সেদ্ধ ডিমের তুলনায় হাফ বয়েল্ড বেশি স্বাস্থ্যকর৷ কারণ এতে পুষ্টিগুণ বেশি বজায় থাকে৷
অনেকে মনে করেন পোচ বা হাফ বয়েল্ড ডিম থেকে জীবাণু সংক্রমণ হতে পারে৷ এই ভীতি দূর করেছেন পুষ্টিবিদ কেলি কেনেডি৷ তিনি মনে করেন তেল দিয়ে রান্না করা বা সম্পূর্ণ সেদ্ধ ডিমের তুলনায় হাফ বয়েল্ড বেশি স্বাস্থ্যকর৷ কারণ এতে পুষ্টিগুণ বেশি বজায় থাকে৷
ডিমের কুসুমের স্বাস্থ্যগুণ বা পুষ্টিকর দিক প্রচুর৷ তাই ডায়েট থেকে সম্পূর্ণ বাদ দেওয়া বিশেষ কাজের কথা নয়৷ তবে ডিমের কুসুম থেকে সালমোনেল্লা জীবাণুর সংক্রমণও হতে পারে৷ তাই ন্যূনতম সময় ধরে সেদ্ধ কিন্তু করতে হবে৷
ডিমের কুসুমের স্বাস্থ্যগুণ বা পুষ্টিকর দিক প্রচুর৷ তাই ডায়েট থেকে সম্পূর্ণ বাদ দেওয়া বিশেষ কাজের কথা নয়৷ তবে ডিমের কুসুম থেকে সালমোনেল্লা জীবাণুর সংক্রমণও হতে পারে৷ তাই ন্যূনতম সময় ধরে সেদ্ধ কিন্তু করতে হবে৷

 

পুষ্টিবিদ কেলির মতে, অর্ধসেদ্ধ বা হাফ বয়েল্ড করার জন্য যত টুকু সময় দরকার, সেটুকু দিতেই হবে৷ লো ক্যালরি ডায়েটে ডিম রাখতে চাইলে হাফ বয়েল্ড সেরা অপশন৷
পুষ্টিবিদ কেলির মতে, অর্ধসেদ্ধ বা হাফ বয়েল্ড করার জন্য যত টুকু সময় দরকার, সেটুকু দিতেই হবে৷ লো ক্যালরি ডায়েটে ডিম রাখতে চাইলে হাফ বয়েল্ড সেরা অপশন৷

 

ডিমের অন্য যে কোনও পদের তুলনায় হাফ বয়েল্ড-এ ক্যালরি কম৷ তেল বা মাখনে রান্না করা ফ্রায়েড এগ-এর তুলনায় এই খাবার যে বেশি স্বাস্থ্যসম্মত, তাতে কোনও সন্দেহ নেই৷
ডিমের অন্য যে কোনও পদের তুলনায় হাফ বয়েল্ড-এ ক্যালরি কম৷ তেল বা মাখনে রান্না করা ফ্রায়েড এগ-এর তুলনায় এই খাবার যে বেশি স্বাস্থ্যসম্মত, তাতে কোনও সন্দেহ নেই৷

 

ডিম সেই বিরল খাবারগুলির মধ্যে একটি, যাতে সবরকম প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো অ্যাসিড রয়েছে৷ এছাড়াও আছে কার্বোহাইড্রেটস, ভিটামিন এবং মিনারেল৷ হাফ বয়েল্ড ডিমে এই উপাদানগুলি পূর্ণমাত্রায় বজায় থাকে৷
ডিম সেই বিরল খাবারগুলির মধ্যে একটি, যাতে সবরকম প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো অ্যাসিড রয়েছে৷ এছাড়াও আছে কার্বোহাইড্রেটস, ভিটামিন এবং মিনারেল৷ হাফ বয়েল্ড ডিমে এই উপাদানগুলি পূর্ণমাত্রায় বজায় থাকে৷

 

পুষ্টিবিদদের মতে, অন্তঃসত্ত্বা মহিলা বা অন্যান্য যাঁদের রোগ প্রতিরোধ শক্তি কম, তাঁদের ডায়েটে হাফ বয়েল্ড এগ না থাকাই বাঞ্ছনীয়৷ সুস্থ, রোগ প্রতিরোধ শক্তি স্বাভাবিক এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে ফ্রায়েড এগ-এর তুলনায় হাফ বয়েল্ড এগ বেশি পুষ্টিকর বলেই মত পুষ্টিবিদদের৷
পুষ্টিবিদদের মতে, অন্তঃসত্ত্বা মহিলা বা অন্যান্য যাঁদের রোগ প্রতিরোধ শক্তি কম, তাঁদের ডায়েটে হাফ বয়েল্ড এগ না থাকাই বাঞ্ছনীয়৷ সুস্থ, রোগ প্রতিরোধ শক্তি স্বাভাবিক এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে ফ্রায়েড এগ-এর তুলনায় হাফ বয়েল্ড এগ বেশি পুষ্টিকর বলেই মত পুষ্টিবিদদের৷

 

তবে ডিম যেভাবেই খান না কেন, রান্নার আগে খুব ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে৷ সম্ভব হলে বেশ কিছু ক্ষণ জলে ভিজিয়ে রাখুন৷ নয়তো জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে৷
তবে ডিম যেভাবেই খান না কেন, রান্নার আগে খুব ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে৷ সম্ভব হলে বেশ কিছু ক্ষণ জলে ভিজিয়ে রাখুন৷ নয়তো জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে৷