Tag Archives: Ashwini Vaishnaw

Indian Railways: রাধিকাপুর-আনন্দ বিহার ট্রেন চালু হওয়ায় খুশি ব্যবসায়ী ও বাসিন্দারা

রাধিকাপুরঃ রাধিকাপুর ও আনন্দ বিহার টার্মিনালের মধ্যে নতুন সাপ্তাহিক এক্সপ্রেস ট্রেন পরিষেবার সূচনা করলেন রেলমন্ত্রী। দিনাজপুর সন্নিহিত জেলা বা গুরুত্বপূর্ণ এলাকার সঙ্গে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেকটাই কম। রায়গঞ্জ, বালুরঘাট, রাধিকাপুর অবধি ট্রেন চলাচল করলেও তার সংখ্যা ভীষণ কম। ফলে এই অংশের মানুষকে যাতায়াত করার জন্য নির্ভরশীল থাকতে হয় মালদা বা শিলিগুড়ি স্টেশনের ওপর৷ অথবা সড়কপথে যাতায়াত করতে হয় তাদের৷ এই সব এলাকার মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল, এই অংশে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা দ্রুত বৃদ্ধি করা হোক৷

আরও পড়ুনঃ পুজোর আগেই সব শেষ! ট্রাকের ধাক্কায় হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল মন্ডপ! মাথায় হাত কর্মকর্তাদের

ফলে রাধিকাপুর থেকে আনন্দ বিহার টার্মিনাল ট্রেন চালু হয়ে যাওয়ায় মানুষের সুবিধা বাড়বে। এর নিয়মিত পরিষেবার সময় ট্রেন নং. ১৪০১১(রাধিকাপুর-আনন্দ বিহার টার্মিনাল) সাপ্তাহিক এক্সপ্রেস রাধিকাপুর থেকে প্রত্যেক মঙ্গলবার ১০.৩০ ঘণ্টায় রওনা দিয়ে পরের দিন ১৮.৫০ ঘণ্টায় আনন্দ বিহার টার্মিনাল পৌঁছবে। ফেরত যাত্রার সময়, ট্রেন নং. ১৪০১২(আনন্দ বিহার টার্মিনাল-রাধিকাপুর) সাপ্তাহিক এক্সপ্রেস আনন্দ বিহার টার্মিনাল থেকে প্রত্যেক রবিবার ২৩.৪৫ ঘণ্টায় রওনা দিয়ে পরের দিন ০৭.০০ ঘণ্টায় রাধিকাপুর পৌঁছবে। এই ট্রেনটি উভয় পথে যাত্রার সময় কালিয়াগঞ্জ, রায়গঞ্জ, বারসোই জং., কাটিহার জং., বারাউনী জং., সমস্তিপুর জং., বাপুধাম মতিহারী, গোরখপুর জং., গোন্ডা জং., মোরাদাবাদ জং. ও গাজিয়াবাদ জং. হয়ে চলাচল করবে।

ট্রেনটিতে যাত্রীদের আসনের জন্য একটি এসি প্রথম শ্রেণি, ছয়টি এসি ৩-টিয়ার, দুটি এসি ২-টিয়ার, আটটি শয়ন শ্রেণি এবং তিনটি নন এসি দ্বিতীয় শ্রেণির কামরা থাকবে।​ এই ট্রেনটির সূচনার ফলে রাধিকাপুর ও সংলগ্ন অঞ্চলগুলির যাত্রীদের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হবে এবং সুগম ভ্রমণের জন্য তাঁদের সুবিধা প্রদানের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের অর্থনৈতিক কার্যকলাপ বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। পশ্চিমবঙ্গ ও বিহারের বৃহৎ অংশের জনগণ উপকৃত হবেন।ইতিমধ্যেই রেল মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন, ‘এই রাজ্যে একাধিক নয়া ট্রেন চালু করার প্রস্তাব তাদের কাছে এসেছে৷ সেগুলিকে যথাযথ গুরুত্ব দিয়ে চালানো হবে।’

Indian Railways: স্বস্তির খবর রেলযাত্রীদের! ১০০% কবচ সুরক্ষা দুই রুটে, বড় ঘোষণা রেলমন্ত্রকের!

নয়াদিল্লি: একের পর এক রেল দুর্ঘটনায় শোরগোল পড়েছে গোটা দেশজুড়ে। এর মাঝেই প্রায় ১০ হাজার ট্রেনে অত্যাধুনিক দুর্ঘটনা প্রতিরোধ ব্যবস্থা তথা “কবচ” বসানোর পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেছে ভারতীয় রেল। বুধবার এই বিষয় নিশ্চিত করেছেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।
এই প্রসঙ্গে সংবাদ সংস্থাকে তিনি বলেন, আপাতত দু’টি ব্যস্ততম রুটে এই ‘কবচ’ বসানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। একটি- দিল্লি-মুম্বই এবং অন্যটি দিল্লি-হাওড়া। এই প্রক্রিয়া এই অর্থবর্ষের মধ্যেই শেষ করা হবে বলেও জানান তিনি।

আরও পড়ুন: ত্রিপুরার তাঁতসামগ্রী ব্যবহারের আহ্বান, তাঁতশিল্প প্রসারে উদ্যোগ মানিক সাহার
নতুন এই কবচের নাম রাখা হয়েছে ‘কবচ ৪.০’। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, ” আমরা ধীরে ধীরে প্রতিটি সেকশনেই কবচ ৪.০ আনব।”
যেহেতু ভারতের প্রাণ রেলওয়ে তাই মরুভুমি থেকে জঙ্গল প্রতিটি রেললাইনেই এই অত্যাধুনিক দুর্ঘটনা প্রতিরোধী ব্যবস্থা আনতে চলেছে ভারতীয় রেল।
ভারতীয় রেলের তথ্য অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত মধ্য রেলের ১ হাজার ৪৬৫টি রুটের ১৪৪টি রেকে এই ‘কবচ’ চালু করা হয়েছে। দিল্লি-চেন্নাই এবং মুম্বই-চেন্নাই সেকশনে অটোমেটিক সিগন্যাল সেকশনের জন্য টেন্ডার ডাকা হয়েছে।
কিন্তু, এই কবচ কী?
কবচ হল অটোমেটিক ট্রেন প্রটেকশন সিস্টেম দ্বারা পরিচালিত একটি দুর্ঘটনা প্রতিরোধী ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থায় লোকো পাইলট অর্থাৎ ট্রেন চালক যদি নির্ধারিত ট্রেনের গতি থেকে বেশি গতিতে ট্রেন চালান তবে এই ব্যবস্থায় প্রয়োজনে আপৎকালীন ব্রেকের মাধ্যমে দুর্ঘটনা প্রতিরোধ করবে। অনেকক্ষেত্রে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়াতেও এই ব্যবস্থা কাজে আসবে।
এই বিষয়ে রেলমন্ত্রকের তরফ থেকে গত মাসেই লোকসভাতে জানানো হয়েছিল ইতিমধ্যেই কবচের জন্য ৪ হাজার ২৭৫ কিলোমিটার অপটিকাল ফাইবার বিছানো হয়ে গিয়েছে। ৩৬৪ টি টাওয়ার বসানোর কাজও সম্পন্ন। এরপরেই বুধবার এই ঘোষণায় রেলযাত্রীদের মনে স্বস্তি আনবে বলেই মনে করা হচ্ছে।

Ashwini Vaishnaw on Rail Accident: ‘মমতার আমলে রেল দুর্ঘটনার পরিসংখ্যানে যাঁরা টেবিল বাজাতেন, এখন তাঁরা…’, বেনজির আক্রমণ রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের

নয়াদিল্লি: দেশে একের পর এক রেল দুর্ঘটনা। ধারাবাহিক দুর্ঘটনার জেরে কোটি কোটি মানুষের মনে ট্রেনযাত্রায় আশঙ্কা-আতঙ্ক। বাজেটের পরে দুর্ঘটনা নিয়ে লোকসভায় মুখ না খুলে বুলেট ট্রেনের স্তুতি করায় বিরোধীদের তীব্র কটাক্ষের মুখে পড়েছিলেন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তবে বৃহস্পতিবার যেন সুধে-আসলে পাল্টা আক্রমণে নামলেন রেলমন্ত্রী।

লোকসভায় জোরদার ভাষণে রেলমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমল তুলে এনে খোঁচা তো দিলেনই, পাশাপাশি ৫৮ বছরের কংগ্রেস জমানাকে কাঠগড়ায় তুলে প্রশ্ন ছুড়লেন, ‘যাঁরা চিৎকার করছেন, তাঁরা কেন এক কিলোমিটার যাত্রা করা ট্রেনেও অটোমেটিক ট্রেন প্রোটেকশন চালু করতে পারেননি?’

আরও পড়ুন: বাড়িতে শেষ কথা রাত ১০টায়, পরে ঘুমন্ত ট্রেনে দুর্ঘটনা! সেদিন হাওড়া-মুম্বই মেলে ছিলেন মালদহের ৩ ফলবিক্রেতা

বাজেট অধিবেশনে শেষ কয়েকদিন পর পর রেল দুর্ঘটনার কথার বদলে অশ্বিনী বৈষ্ণবের মুখে কেবলমাত্র বুলেট ট্রেনের স্তুতি শোনা যাচ্ছিল বলে অভিযোগ বিরোধীদের। এদিন তারই পাল্টা রেলমন্ত্রী বলেন, ‘যাঁরা এখানে চিৎকার করছেন, তাঁরা ৫৮ বছর ক্ষমতায় থাকার পরেও কেন এক কিলোমিটার যাত্রা করা ট্রেনে অটোমেটিক ট্রেন প্রোটেকশন চালু করতে পারেননি? এই প্রশ্ন তুলতে তাঁরা ভয় পান।’

আরও পড়ুন: কালো মেঘে ঢেকেছে আকাশ! ৩ জেলায় মুষলধারে নামবে বৃষ্টি, আবহাওয়ার বড় খবর

রেলমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমল টেনে অশ্বিনী বৈষ্ণবের দাবি, ‘যখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী ছিলেন, উনি দুর্ঘটনার পরিসংখ্যানে বলতেন ০.২৪ থেকে কমে হার হয়েছে ০.১৯। তখন তা শুনে এখানে এঁরা টেবিল বাজাতেন। আজ যখন দুর্ঘটনার হার ০.১৯ থেকে কমে ০.০৩ হয়েছে তখন এরা দোষ দিচ্ছেন। এভাবে দেশ চলে? ট্রোল আর্মির সাহায্য নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মিথ্যে অভিযোগ তুলেই চলেছে কংগ্রেস। এঁরা কি ২ কোটি ভারতবাসী যাঁরা ট্রেনে রোজ যাতায়াত করেন, তাঁদের মনে ভয় ঢুকিয়ে দিতে চাইছেন?’

Kanchenjunga Express accident: কাঞ্চনজঙ্ঘা ট্রেন দুর্ঘটনায় আর্থিক ক্ষতিপূরণ ঘোষণা রেলের! মৃতদের পরিবার পিছু ১০ লাখ

নয়াদিল্লিঃ সোমবার সাত-সকালেই ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা রাজ্যে। ফাঁসিদেওয়ায় লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে পিছন থেকে এসে ধাক্কা মারে একটি মালগাড়ি। তাতেই ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় দু-দুটি বগি। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই কমপক্ষে আট জনের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। চলছে উদ্ধারকাজ।

আরও পড়ুনঃ কাঞ্চনজঙ্ঘার ভয়াবহ দুর্ঘটনায় আর্থিক ক্ষতিপূরণ ঘোষণা মোদির, ঘটনাস্থলের পথে মমতা, রেলমন্ত্রী

ইতিমধ‍্যে, রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব ক্ষতিপূরণের কথা ঘোষণা করেছেন। রেলের পক্ষ থেকে দুর্ঘটনায় মৃতের পরিবারকে ১০ লাখ টাকা দেওয়া হবে, গুরুতর আহতদের জন্য ২.৫ লাখ এবং আহতদের ৫০০০০ টাকা দেওয়া হবে। অপরদিকে, ভয়াবহ এই দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা এবং আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। দফায় দফায় ঘটনার আপডেট নিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী।

ইতিমধ্যেই দুর্ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওনা দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এলাকার নেতা মন্ত্রীদের ঘটনাস্থলে পৌঁছতে নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। অন্যদিকে ঘটনাস্থলে পৌঁচ্ছানোর জন‍্য রওনা দিয়েছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। এরইমধ্যে নবান্নের তরফে জানানো হয়েছে খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম। নিম্নলিখিত নম্বরগুলিতে ফোন করে যাত্রীদের খোঁজখবর নিতে পারবেন তাঁদের পরিবারের লোকজন। দেখে নিন নম্বরগুলি।

ট্রেন নম্বর ১৩১৭৪ (কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস) এর হেল্পলাইন নম্বর

শিয়ালদহ স্টেশন
১) ০৩৩২৩৫০৮৭৯৪
২) ০৩৩২৩৮৩৩৩২৬
৩) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩৩৩২৬

শিয়ালদহ কন্ট্রোল রুম:
১) ১০৭২৫
২) ০৩৩২৩৫১৬৯৬৭
৩) ০৩৩২৩৮৩২৫৯৪
৪) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩২৫৯৪

নৈহাটি স্টেশন
১) ০৩৩২৫৮১২১২৮
২) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩৯৩০০
৩) ০৩৩২৫৮০৫২৪৪

দক্ষিণেশ্বর স্টেশন
১) ০৩৩২৩৮৩২৫৯০
২) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩২৫৯০
৩) ০৩৩২৩৮৩২৫৯০

Agnimitra Paul-Ashwini Vaishnaw: অগ্নিমিত্রার প্রচারে কেন্দ্রীয় রেল মন্ত্রী! কী বললেন তিনি? বড় চমক! জানুন

পশ্চিম মেদিনীপুর: খড়গপুরে প্রচারে এসে সাবলীলভাবে উড়িয়া ভাষায় কথা বলে মানুষের মধ্যে জনসংযোগ সারলেন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। জগন্নাথ মন্দিরে পুজো দিয়ে তিনি কথা বললেন সাধারণ মানুষের সঙ্গে। যদিও তা ছিল সম্পূর্ণ উড়িয়া ভাষায়। তিনি জন্মেছেন, বড় হয়েছেন যোধপুরে। তবে কর্মসূত্রে তার আসা ওড়িশাতে। ওড়িশা ক্যাডারের IAS পদে যোগ দিয়ে ধীরে ধীরে ভালবাসা বাড়তে থাকে ওড়িশার প্রতি, উড়িয়া ভাষা-সংস্কৃতির প্রতি। খড়গপুরে প্রচারে এসে সাবলীল ভঙ্গিতে দেখা গেল রেলমন্ত্রীকে। মানুষের সঙ্গে পরিচয় পর্বে উঠল জয় জগন্নাথ ধ্বনি।

শুক্রবার মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পালের সমর্থনে প্রচারে এসেছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। রেলশহর খড়গপুরে প্রচার জনসভায় যোগ দেন তিনি। খড়গপুরের ধ্যান সিং ময়দানে সভা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। প্রচারের আগে খড়গপুর পৌর এলাকার নিউ সেটেলমেন্ট এলাকায় জগন্নাথ মন্দিরে গিয়ে জেলাবাসীর মঙ্গলকামনায় পুজো দেন তিনি। পরে কথা বলেন উড়িয়া ভাষার মানুষজনের সঙ্গে। তিনি কথা বলেন উড়িয়া ভাষায়। পাশাপাশি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পালকে জেতানোর আবেদন জানান তিনি। এরপর তিনি সভা করেন ধ্যান সিং ময়দানে।

আরও পড়ুন: বৈশাখেই দিঘার সমুদ্রে আষাঢ় মাসের মতো ঢেউ! আগামী ৪৮ ঘণ্টায় আবহাওয়ার বড় বদল! জানুন

অক্ষয় তৃতীয়ার দিন সভা হওয়াতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর হাতে রাধাকৃষ্ণের মূর্তি তুলে দেন অগ্নিমিত্রা পাল। বেশ কয়েক হাজার কর্মী সমর্থকদের সামনে বক্তব্য রাখেন অশ্বিনী বৈষ্ণব। এছাড়াও একাধিক ভাষায়, কর্মীরা কেমন আছেন তিনি জানতে চান। পাশাপাশি নির্বাচনে অগ্নিমিত্রা পালকে জেতানোর আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।এছাড়াও রেলশহর খড়গপুরের একাধিক সমস্যার কথা তুলে ধরেন তিনি। প্রার্থীকে জেতালে সব সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। তবে দিলীপ ঘোষের শক্ত ঘাঁটিতে প্রার্থী হয়েছেন অগ্নিমিত্রা পাল। রাজনৈতিক জীবনে বড় চ্যালেঞ্জ এই কেন্দ্রে ভোটে প্রতিদ্বন্ধিতা করা। কী হয় তা সময় বলবে।

রঞ্জন চন্দ