Tag Archives: Ayodhya Ram Mandir 2024

Ram Lalla Idol Jewellery Pieces: প্রাণপ্রতিষ্ঠায় হিরে, চুনি, পান্নায় খচিত কী কী অমূল্য অলঙ্কার ছিল রামলালার বিগ্রহে? নির্মাতা কে? জানুন বিশদে

অযোধ্যায় রাম জন্মভূমিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে সোমবার প্রাণপ্রতিষ্ঠা হল রাম লালার। কৃষ্ণশিলায় নির্মিত বিগ্রহের রূপে মুগ্ধ পুণ্যার্থীরা।
অযোধ্যায় রাম জন্মভূমিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে সোমবার প্রাণপ্রতিষ্ঠা হল রাম লালার। কৃষ্ণশিলায় নির্মিত বিগ্রহের রূপে মুগ্ধ পুণ্যার্থীরা।

 

পাঁচ বছরের শিশুর সারল্যের আদলে নির্মিত এই বিগ্রহকে প্রাণপ্রতিষ্ঠার দিন সাজানো হয়েছিল ১৪ রকম অলঙ্কারে। বিগ্রহের সব অলঙ্কার তৈরি করেছে হরসহায়মল শিয়ামল জুয়েলার্স।
পাঁচ বছরের শিশুর সারল্যের আদলে নির্মিত এই বিগ্রহকে প্রাণপ্রতিষ্ঠার দিন সাজানো হয়েছিল ১৪ রকম অলঙ্কারে। বিগ্রহের সব অলঙ্কার তৈরি করেছে হরসহায়মল শিয়ামল জুয়েলার্স।

 

অলঙ্কার ও রত্নখচিতের মধ্যে ছিল তিলক, ধনুষ, তির, মুকুট এবং পঙ্খী, ছোট হার, পঞ্চলড়া, বিজয়হার, কোমরবন্ধ, বাজুবন্ধ, হাতের বালা, নূপুর, পায়ের বালা, মুদ্রিকা এবং পদ্মফুল।
অলঙ্কার ও রত্নখচিতের মধ্যে ছিল তিলক, ধনুষ, তির, মুকুট এবং পঙ্খী, ছোট হার, পঞ্চলড়া, বিজয়হার, কোমরবন্ধ, বাজুবন্ধ, হাতের বালা, নূপুর, পায়ের বালা, মুদ্রিকা এবং পদ্মফুল।

 

আভিজাত্য এবং রাজকীয়তায় ভরপুর স্বর্ণালঙ্কারে খচিত ছিল হীরে, চুনি,পান্না। ১৩০ বছরের প্রাচীন এই অলঙ্কার ব্যবসায়ী যত্ন ও নিষ্ঠার সঙ্গে তৈরি করেছে প্রতিটি ভূষণ।
আভিজাত্য এবং রাজকীয়তায় ভরপুর স্বর্ণালঙ্কারে খচিত ছিল হীরে, চুনি,পান্না। ১৩০ বছরের প্রাচীন এই অলঙ্কার ব্যবসায়ী যত্ন ও নিষ্ঠার সঙ্গে তৈরি করেছে প্রতিটি ভূষণ।

 

অলঙ্কার প্রস্তুতকারী সংস্থা সমাজমাধ্যমে জানিয়েছে তারা রামলালার অলঙ্কার তৈরি করতে পেরে গর্বিত। তাঁদের আশা রামজন্মভূমিতে রামলালার প্রত্যাবর্তনের সাক্ষী এই অলঙ্কার কালজয়ী হবে।
অলঙ্কার প্রস্তুতকারী সংস্থা সমাজমাধ্যমে জানিয়েছে তারা রামলালার অলঙ্কার তৈরি করতে পেরে গর্বিত। তাঁদের আশা রামজন্মভূমিতে রামলালার প্রত্যাবর্তনের সাক্ষী এই অলঙ্কার কালজয়ী হবে।

 

হরসহায়মল শিয়ামল জুয়েলার্সের অধিকর্তা অঙ্কুর, কানুপ্রিয়া এবং মোহিত আনন্দ নিজেরা এই অলঙ্কারের নক্সা তৈরি করেছেন। তাঁরা এই সুযোগে শামিল হতে পেরে গর্বিত।
হরসহায়মল শিয়ামল জুয়েলার্সের অধিকর্তা অঙ্কুর, কানুপ্রিয়া এবং মোহিত আনন্দ নিজেরা এই অলঙ্কারের নক্সা তৈরি করেছেন। তাঁরা এই সুযোগে শামিল হতে পেরে গর্বিত।

 

১৮৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হরসহায়মল শিয়ামল জুয়েলার্সের শাখা আছে লখনউ এবং বরেলী-দুই শহরেই। দীর্ঘ বছর ধরে তাঁরা অলঙ্কার ব্যবসায়ে সুপরিচিত প্রতিষ্ঠান।
১৮৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হরসহায়মল শিয়ামল জুয়েলার্সের শাখা আছে লখনউ এবং বরেলী-দুই শহরেই। দীর্ঘ বছর ধরে তাঁরা অলঙ্কার ব্যবসায়ে সুপরিচিত প্রতিষ্ঠান।

 

সোমবার, প্রাণপ্রতিষ্ঠার দিন রামলালার বিগ্রহে কী কী অলঙ্কার ছিল, তার তালিকা প্রকাশ করেছে শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রে ট্রাস্ট। পীতাভ বেনারসি ধুতি, লাল পট্টবস্ত্রে সজ্জিত বিগ্রহের পট্টবস্ত্রে সোনার জরি দিয়ে শঙ্খ, চক্র, পদ্ম ও ময়ূরের নক্সা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
সোমবার, প্রাণপ্রতিষ্ঠার দিন রামলালার বিগ্রহে কী কী অলঙ্কার ছিল, তার তালিকা প্রকাশ করেছে শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রে ট্রাস্ট। পীতাভ বেনারসি ধুতি, লাল পট্টবস্ত্রে সজ্জিত বিগ্রহের পট্টবস্ত্রে সোনার জরি দিয়ে শঙ্খ, চক্র, পদ্ম ও ময়ূরের নক্সা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

 

রামলালার বিগ্রহের মুকুটে আছে হিরে, চুনি, পান্না। মুকুটের ঠিক মাঝখানে রয়েছে সূর্য। মুকুটের সঙ্গে মানানসই কর্ণালঙ্কার। গলায় অর্ধচন্দ্রাকৃতি কণ্ঠে ফুলের নক্সা এবং মধ্যবর্তী স্থানে সূর্য।
রামলালার বিগ্রহের মুকুটে আছে হিরে, চুনি, পান্না। মুকুটের ঠিক মাঝখানে রয়েছে সূর্য। মুকুটের সঙ্গে মানানসই কর্ণালঙ্কার। গলায় অর্ধচন্দ্রাকৃতি কণ্ঠে ফুলের নক্সা এবং মধ্যবর্তী স্থানে সূর্য।

 

বিগ্রহের বৈজয়ন্তী বা বিজয়মাল্যে খোদিত হিরে, পান্না। অলঙ্কারে আছে কৌস্তভ মণিও। হাতের আঙটিতে বসানো মুক্তো। বাঁ হাতে সোনার ধনুকে মুক্তো, চুনি, পান্না। ডান হাতে সোনার তির।
বিগ্রহের বৈজয়ন্তী বা বিজয়মাল্যে খোদিত হিরে, পান্না। অলঙ্কারে আছে কৌস্তভ মণিও। হাতের আঙটিতে বসানো মুক্তো। বাঁ হাতে সোনার ধনুকে মুক্তো, চুনি, পান্না। ডান হাতে সোনার তির।

 

বিগ্রহের তিলক হিরে এবং চুনিখচিত। পায়ের অলঙ্কারেও বসানো হয়েছে চুনি। পাঁচ বছরের শিশুর আধারে মূর্তি বলে রামলালার সামনে ছিল রুপোর তৈরি বাচ্চাদের খেলনা।
বিগ্রহের তিলক হিরে এবং চুনিখচিত। পায়ের অলঙ্কারেও বসানো হয়েছে চুনি। পাঁচ বছরের শিশুর আধারে মূর্তি বলে রামলালার সামনে ছিল রুপোর তৈরি বাচ্চাদের খেলনা।

Ayodhya Ram Lalla Darshan Timing: আজ থেকে সর্বসাধারণের জন্য খুলে গেল রাম মন্দিরের দ্বার, জানুন রামলালার দর্শনের সময়

আজ, মঙ্গলবার থেকে সর্বসাধারণের জন্য খুলে গেল অযোধ্যায় রাম মন্দিরের দরজা৷
আজ, মঙ্গলবার থেকে সর্বসাধারণের জন্য খুলে গেল অযোধ্যায় রাম মন্দিরের দরজা৷

 

প্রতিদিন সকাল ৭ থেকে ১১.৩০ পর্যন্ত খোলা থাকবে মন্দিরের দ্বার৷
প্রতিদিন সকাল ৭ থেকে ১১.৩০ পর্যন্ত খোলা থাকবে মন্দিরের দ্বার৷

 

তার পর ফের রুদ্ধদ্বার খুলবে দুপুর ২ থেকে৷ দর্শনের জন্য মন্দির খোলা থাকবে সন্ধ্যা ৭ পর্যন্ত৷
তার পর ফের রুদ্ধদ্বার খুলবে দুপুর ২ থেকে৷ দর্শনের জন্য মন্দির খোলা থাকবে সন্ধ্যা ৭ পর্যন্ত৷

 

সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর পুণ্যার্থীদের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে৷
সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর পুণ্যার্থীদের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে৷

 

মঙ্গলবার কাকভোর, প্রায় রাত ৩ থেকে রাম মন্দিরের সামনে জমতে থাকে পুণ্যার্থীদের দীর্ঘ সর্পিল লাইন৷
মঙ্গলবার কাকভোর, প্রায় রাত ৩ থেকে রাম মন্দিরের সামনে জমতে থাকে পুণ্যার্থীদের দীর্ঘ সর্পিল লাইন৷

 

সর্বসাধারণের দর্শনের প্রথম দিন বিশৃঙ্খলা এবং অনভিপ্রেত ঘটনা রুখতে মন্দির প্রাঙ্গণে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার বন্দোবস্ত করা হয়েছে৷
সর্বসাধারণের দর্শনের প্রথম দিন বিশৃঙ্খলা এবং অনভিপ্রেত ঘটনা রুখতে মন্দির প্রাঙ্গণে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার বন্দোবস্ত করা হয়েছে৷

Ayodhya Ram Mandir 2024: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা! আত্রেয়ী নদীর পাড়ে জ্বলল লক্ষ প্রদীপ, হাজির সুকান্ত মজুমদার

দক্ষিণ দিনাজপুর: অযোধ্যার সরযূ নদীর পাড়ে ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে দেশ জুড়ে উন্মাদনা তুঙ্গে। এই দিনই বালুরঘাটের পুন্যতোয়া আত্রেয়ী নদীর পাড়ে লক্ষ প্রদীপ জ্বালিয়ে আরাধনায় মেতে উঠেছেন বালুরঘাটের সাংসদ তথা বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। ওই এলাকায় ৩০ ফুট উচ্চতার শ্রী রামচন্দ্রের কাটআউটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ২১ জন পুরোহিত দ্বারা সন্ধ্যা আরতি আত্রেয়ী নদী পাড়ে করা হয়। ৩০ জন ঢাকি ঢাক বাজালেন। এছাড়াও এই অনুষ্ঠান ঝলমলে করে তুলতে সাংসদের পক্ষ থেকে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

রাম মন্দির উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে দেশ জুড়ে সকাল থেকেই চলছে উৎসবের মেজাজ। কোথাও অযোধ্যায় রাম মন্দিরের আদলে তৈরি হয়েছে রাম মন্দির, কোথাও আবার বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা। আর এই রাম মন্দির উদ্বোধনকে কেন্দ্র করেই বালুরঘাট শহরের কল্যাণী সদরঘাটে বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের নেতৃত্বে এক লক্ষ প্রদীপ জ্বালানো শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই।

আরও পড়ুন: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতেই সেজে উঠল সরযূর পাড়, ঝলমল করছে লক্ষ প্রদীপ, দেখুন সেই ছবিগুলি

আর এই লক্ষাদিক প্রদীপ জ্বালানোয় সাক্ষী থাকতে বালুরঘাট শহর-সহ জেলার বিভিন্ন প্রান্তের বহু মানুষ, যাঁরা সদরঘাটে উপস্থিত হয়েছে। এদিন সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করার পর আত্রেয়ী নদীর আরতিতে অংশগ্রহণ করেন বালুরঘাটের সাংসদ। পাশাপাশি এদিন উপস্থিত ছিলেন বালুরঘাটের বিধায়ক অশোক লাহিড়ি-সহ অন্যান্য কার্যকর্তা।

সুকান্তবাবু বললেন, ”সারাদিন জেলা রামময়, অলিগলি থেকে রাজপথ সর্বত্র রামের আরাধনা করেছে সাধারণ মানুষ। যা অনেকটাই জানা ছিল না।অনেকেই নিজের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানে সামিল হয়েছেন। আজ আত্রেয়ী নদীর ঘাটে এত লোকের সমাগম! প্রশাসনিক ভাবে কোনও সাহায্য করা হয়নি, তা সত্ত্বেও মানুষ নিজের দায়িত্বে এসেছেন এবং সুশৃঙ্খলাবদ্ধ হয়েই অনুষ্ঠানের অংশগ্রহণ করেছে। এই জন্য আমি সবাইকে ধন্যবাদ জানাই।”

জানা গিয়েছে, অন্ততপক্ষে হাজার দশেক মানুষের সমাগম হয়েছিল আত্রেয়ীর তীরে। এত বিপুল সংখ্যক ভিড়কে নিয়ন্ত্রণ করতে কোনওরকম পুলিশি ব্যবস্থা আয়োজন করেনি জেলা প্রশাসন। এমনকি নদীতেও সেভাবে সিভিল ডিফেন্স বা বিপর্যয় মোকাবিলার কাউকে দেখা যায়নি।

সুস্মিতা গোস্বামী

Ayodhya Ram Mandir 2024: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতেই সেজে উঠল সরযূর পাড়, ঝলমল করছে লক্ষ প্রদীপ, দেখুন সেই ছবিগুলি

ঠিক দুপুর ১২টা ৫-এ রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা শুরু করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তারপরেই গোটা অযোধ্যা নগরী আনন্দে ভেসে উঠল। একের পর এক উচ্ছ্বাসের ছবি ধরা পড়ল গোটা অযোধ্যা জুড়ে। এদিন সকাল থেকেই রাম মন্দির যাওয়ার রাস্তার দু’দিকে ছিল বর্ণময় ছবি।
ঠিক দুপুর ১২টা ৫-এ রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা শুরু করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তারপরেই গোটা অযোধ্যা নগরী আনন্দে ভেসে উঠল। একের পর এক উচ্ছ্বাসের ছবি ধরা পড়ল গোটা অযোধ্যা জুড়ে। এদিন সকাল থেকেই রাম মন্দির যাওয়ার রাস্তার দু’দিকে ছিল বর্ণময় ছবি।
উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য তুলে ধরা হয়েছে রাস্তার দু’পাশে। স্থানীয় লোকশিল্পীদের নিয়ে বিভিন্ন ঐতিহ্যকে নাচ গানের মাধ্যমে তুলে ধরেছে সে রাজ্যের সরকার। সকাল ৭টা থেকেই এদিন সাজো সাজো রব রাস্তা জুড়ে। আর রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতেই আরও আনন্দ উচ্ছ্বাসে ভেসে উঠল গোটা অযোধ্যা নগরী।
উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য তুলে ধরা হয়েছে রাস্তার দু’পাশে। স্থানীয় লোকশিল্পীদের নিয়ে বিভিন্ন ঐতিহ্যকে নাচ গানের মাধ্যমে তুলে ধরেছে সে রাজ্যের সরকার। সকাল ৭টা থেকেই এদিন সাজো সাজো রব রাস্তা জুড়ে। আর রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতেই আরও আনন্দ উচ্ছ্বাসে ভেসে উঠল গোটা অযোধ্যা নগরী।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাম মন্দিরের মঞ্চ থেকেই সন্ধ্যাবেলা প্রদীপ জ্বালানোর আহ্বান রাখেন। সেই মতোই সন্ধ্যা হতে না হতেই গোটা অযোধ্যা নগরী প্রদীপের আলোয় জ্বলে উঠল। অন্যরকম ছবি দেখা গেল সরযূ নদীর পারে। গত কয়েকদিন বিভিন্ন রকম আলোর সাজে সেজে উঠেছিল সরযূ নদীর পাড়।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাম মন্দিরের মঞ্চ থেকেই সন্ধ্যাবেলা প্রদীপ জ্বালানোর আহ্বান রাখেন। সেই মতোই সন্ধ্যা হতে না হতেই গোটা অযোধ্যা নগরী প্রদীপের আলোয় জ্বলে উঠল। অন্যরকম ছবি দেখা গেল সরযূ নদীর পারে। গত কয়েকদিন বিভিন্ন রকম আলোর সাজে সেজে উঠেছিল সরযূ নদীর পাড়।
এদিন বাড়তি পাওনা ছিল হাজার হাজার প্রদীপের আলো। বিকেল থেকে সন্ধ্যে গড়াতেই হাজার হাজার প্রদীপের আলোয় জ্বলে ওঠে সরযূ নদীর পাড়। প্রদীপের আলোর মাধ্যমে কোথাও লেখা ‘জয় শ্রী রাম’, আবার কোথাও ওম চিহ্ন। গত কয়েকদিন ধরেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সাধু সন্ন্যাসীরা এসে পৌঁছেছেন অযোধ্যায়। তাঁরাই প্রদীপ জ্বালিয়ে সাজিয়ে তুলছেন গোটা অযোধ্যা সরযূ নদীর পাড়।
এদিন বাড়তি পাওনা ছিল হাজার হাজার প্রদীপের আলো। বিকেল থেকে সন্ধ্যে গড়াতেই হাজার হাজার প্রদীপের আলোয় জ্বলে ওঠে সরযূ নদীর পাড়। প্রদীপের আলোর মাধ্যমে কোথাও লেখা ‘জয় শ্রী রাম’, আবার কোথাও ওম চিহ্ন। গত কয়েকদিন ধরেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সাধু সন্ন্যাসীরা এসে পৌঁছেছেন অযোধ্যায়। তাঁরাই প্রদীপ জ্বালিয়ে সাজিয়ে তুলছেন গোটা অযোধ্যা সরযূ নদীর পাড়।
সোমবারের মেগা ইভেন্টে যদি সকালবেলায় রাম মন্দির হয় তাহলে সন্ধ্যাবেলায় সরযূ নদীর পাড়ের প্রদীপের আলো এক অন্য ইতিহাস রচনা করল বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে শুধু সরযূ নদীর পাড় নয়, গোটা অযোধ্যা জুড়ে নদীর ঘাটগুলোকে এভাবেই প্রদীপের আলোয় সাজিয়ে তোলা হয়।
সোমবারের মেগা ইভেন্টে যদি সকালবেলায় রাম মন্দির হয় তাহলে সন্ধ্যাবেলায় সরযূ নদীর পাড়ের প্রদীপের আলো এক অন্য ইতিহাস রচনা করল বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে শুধু সরযূ নদীর পাড় নয়, গোটা অযোধ্যা জুড়ে নদীর ঘাটগুলোকে এভাবেই প্রদীপের আলোয় সাজিয়ে তোলা হয়।
পাশাপাশি বিভিন্ন বাড়িতেও দেখা যায় প্রদীপের আলো জ্বলজ্বল করছে। তবে শুধু এখানেই শেষ নয়, অযোধ্যার আকাশ জুড়ে আতশ বাজিও দেখা যায়। অযোধ্যার বিভিন্ন এলাকা থেকে আতশবাজি ফাটানো হয়।
পাশাপাশি বিভিন্ন বাড়িতেও দেখা যায় প্রদীপের আলো জ্বলজ্বল করছে। তবে শুধু এখানেই শেষ নয়, অযোধ্যার আকাশ জুড়ে আতশ বাজিও দেখা যায়। অযোধ্যার বিভিন্ন এলাকা থেকে আতশবাজি ফাটানো হয়।
রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতেই গোটা অযোধ্যা এই ভাবেই আনন্দে মেতে উঠে সোমবার। এদিন অবশ্য সাধারণ মানুষ তথা সাধু সন্ন্যাসীদের জন্য রাম মন্দিরের দরজা ছিল বন্ধ। তবে মঙ্গলবার থেকে সেই দরজা খুলে যেতে চলেছে। মনে করা হচ্ছে মঙ্গলবার রেকর্ড ভিড় হতে চলেছে অযোধ্যার রাম মন্দিরে।
রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতেই গোটা অযোধ্যা এই ভাবেই আনন্দে মেতে উঠে সোমবার। এদিন অবশ্য সাধারণ মানুষ তথা সাধু সন্ন্যাসীদের জন্য রাম মন্দিরের দরজা ছিল বন্ধ। তবে মঙ্গলবার থেকে সেই দরজা খুলে যেতে চলেছে। মনে করা হচ্ছে মঙ্গলবার রেকর্ড ভিড় হতে চলেছে অযোধ্যার রাম মন্দিরে।

Ayodhya Ram Lalla Pran Pratistha: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন বিনামূল্যে Dosa খাওয়াচ্ছেন এই ব্যক্তি

রাম মন্দিরের উদ্বোধন। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা দিবস। সরযূ নদীর পাড়ে সেজে উঠেছে অযোধ্যা নগরী। দেশ তথা সারা বিশ্বে যত রাম ভক্তরা আছে প্রত্যেকেই প্রবল উৎসাহী আজ। পিছিয়ে নেই শিলিগুড়িও। রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা দিবসে অত্যন্ত উৎসাহী শিলিগুড়ির এক দোসা বিক্রেতা রাহুল প্রসাদ। তাই আজ শহরবাসীকে বিনামূল্যে দোসা খাওয়ানোর উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি । বিনামূল্যে দোসা খেতে চলে আসতে হবে শিলিগুড়ির এস এফ রোডের এই দোসা সেন্টারে। এল আই সি বিল্ডিংয়ের বিপরীতেই এই দোকানে আজ বিকেল ৪ টে থেকে মিলবে ফ্রি দোসা।

Ranbir-Katrina in Ayodhya: পাশে বউ, পিছনে প্রাক্তন! ক্যাটরিনার সঙ্গে সেলফির চেষ্টা রণবীরের? রাম মন্দির থেকে ভিডিও ভাইরাল

অযোধ্যা: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে হাজির বলিউডের বহু অভিনেতা-অভিনেত্রী। রণবীর কাপুর, আলিয়া ভাট, ভিকি কৌশল, ক্যাটরিনা কাইফ, রোহিত শেঠি, আয়ুষ্মান খুরানা, মাধুরী দীক্ষিত– এই তালিকা বেশ লম্বা। রামলালার পাশাপাশি তাঁদের দিকেও যেন কোটি কোটি চোখ। আর সেই অগুন্তি নেটিজনদের চোখেই পড়ল একটি বিরল দৃশ্য।

পরিচালক সুভাষ ঘাই রাম মন্দির থেকে একটি ভিডিও করে ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গেই নেটদুনিয়া তোলপাড়। দেখা যাচ্ছে, তিনি নিজে ছাড়াও চারপাশে একাধিক বলি তারকা। কেউ বসে রয়েছেন, কেউ দাঁড়িয়ে রয়েছেন। রাম মন্দিরের সামনে অতিথি আসন পাতা রয়েছে।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Instant Bollywood (@instantbollywood)

সেই ভিডিওতে দেখা গেল, আলিয়া পাশে কারও সঙ্গে কথা বলছিলেন। তাঁর অন্য পাশে স্বামী রণবীর বসে। আর তাঁর পিছনে ক্যাটরিনা আর ভিকি। দেখা গেল, রণবীর হঠাৎ ফোন তাক করলেন। হাত উপরে মেলে ধরলেন নায়ক। সম্ভবত তিনি সেলফি বা সেলফি ভিডিও তোলার চেষ্টা করছেন। পিছনেই ক্যাটরিনা কইফ। দেখা গেল, নায়িকাও একবার ফোনের দিকে তাকিয়ে হাসলেন। পাশ থেকে আলিয়া একবার ফোনের দিকে তাকিয়ে হাসলেন।

আর সেই ভিডিও দেখেই গুনগুন শুরু নেটপাড়ায়। তবে কি প্রাক্তন প্রেমিকা ক্যাটরিনার সঙ্গে ছবি তুলতে চাইলেন রণবীর? নাকি কেবলই সেই অনুষ্ঠানের মুহূর্তগুলির সঙ্গে নিজেদের এক ফ্রেমে ধরার জন্যই ফোন তাক করেছিলেন নায়ক?

ক্যাটরিনা এবং রণবীর ২০০৯ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত প্রায় সাত বছর প্রেম করেছেন। তবে সে সম্পর্ক তিক্ততা নিয়েই শেষ হয়েছিল। ক্যাটরিনা এখন ভিকিকে বিয়ে করে সুখী, অন্যদিকে রণবীর এবং আলিয়া তাঁদের কন্যা রাহা কাপুরকে নিয়ে আনন্দে সংসার করছেন।

Ram Mandir Ayodhya : রাম মন্দিরের উদ্বোধনে কীভাবে সাজানো হয়েছে রামলালাকে? দেখে নিন ক্লিকে

সামনে এল রামলালার মূর্তি৷ দীর্ঘ অপেক্ষার পর সেই মূর্তি দেখতে পেলেন ভক্তরা৷ এরপর সকলের জন্য খুলে যাবে অযোধ্যার রাম মন্দির৷ সবাই দর্শন পাবেন নবনির্মিত রামলালার মূর্তির৷ মূর্তিটি তৈরি করেছেন ভাস্কর অরুণ যোগীরাজ৷ মূর্তিটি তৈরি করতে তাঁর সময় লেগেছে প্রায় ছয় মাস।

Ram Mandir in Ayodhya: আমাদের রামলালা ‘টেন্টে’ না, এবার মন্দিরে থাকবেন… আবেগ বিহ্বল মোদি

রামমন্দিরের পবিত্র গর্ভগৃহে রামলালার ‘প্রাণ প্রতিষ্ঠার’ পর মন্দিরের বাইরে এসে কার্যত আবেগে ভাসলেন ‘প্রধান যজমান’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রভু রাম এলেন৷ অনেক ত্যাগ, সংগ্রামের পর আজ উপস্থিত ভগবান শ্রীরাম। কত কিছু বলার আছে। কিন্তু কণ্ঠ রুদ্ধ হয়ে আসছে। আমার শরীর এখনও কাঁপছে। আমাদের রামলালা ‘টেন্টে’ থাকবে না। আমাদের রামলালা এবার মন্দিরে থাকবেন।”

Ayodhya Ram Mandir: অযোধ্যায় রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা, ট্রাস্টে ২.৫১ কোটি দান করল আম্বানি পরিবার

অযোধ্যা: রাম জন্মভূমি ট্রাস্টে মোট ২.৫১ কোটি টাকা দান করল আম্বানি পরিবার৷ এ দিন অযোধ্যায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার সময় মুকেশ আম্বানি-সহ উপস্থিত ছিলেন নীতা আম্বানিও৷ অযোধ্যায় রামমন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার সময় এ দিন সবক্ষেত্রের নক্ষত্ররা উপস্থিত ছিলেন৷ বিটাউনের তারকা থেকে শুরু করে প্রাক্তন ক্রিকেটাররাও এদিন উপস্থিত ছিলেন মন্দিরে৷

মুকেশ আম্বানির সঙ্গে নীতা আম্বানির উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি ছিল রাম মন্দিরে৷ রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার প্রাক্কালে মুকেশ আম্বানি বলেন, ‘আজকে প্রভু রাম আসছেন, ২২ জানুয়ারি গোটা দেশের জন্য রাম দিওয়ালি পালিত হতে চলেছে৷’ রিলায়েন্স জিও চেয়ারম্যান আকাশ আম্বানিও স্ত্রী শ্লোকা মেহেতার সঙ্গে এ দিন উপস্থিত ছিলেন৷ তিনি বলেন, ‘ইতিহাসের পাতায় এই দিনটি লেখা থাকবে৷ আমার খুবই আনন্দ হচ্ছে এখানে উপস্থিত হয়ে৷’

এ দিন মন্দিরে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অনন্ত আম্বানি, রাধিকা মার্চেন্ট৷ রামমন্দিরের অনুষ্ঠানে আম্বানি পরিবারের সঙ্গে আলাপ চারিতায় ব্যস্ত হতে দেখা যায় প্রাক্তন ক্রিকেটার শচিন তেন্ডুলকরকেও৷

Ayodhya Ram Mandir 2024: অভাব নিত্যসঙ্গী হলেও বিনামূল্যে চা-বিস্কুট খাওয়ালেন মলয়, রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠায় বড় উদ্যোগ

দক্ষিণ দিনাজপুর: অভাব নিত্য সঙ্গী। ঠিক মতো কথা বলতে পারেন না। বিয়েও করেননি৷ কিন্তু মন জুড়ে আবেগে ভরপুর। তাই তিনি স্থির করেছিলেন, ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় যখন রাম মন্দিরের উদ্বোধন করা হবে, সেদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিনামূল্যে চা বিস্কুট খাওয়াবেন বালুরঘাট এলাকার ক্ষুদ্র চা ব্যবসায়ী মলয় সরকার (৫৮)। সেই মতো শনিবার সকালেই বিনামূল্যে চা খাওয়ানোর ব্যানার দোকানে ঝুলিয়ে দিয়েছেন। যাতে সকলে সেদিন চা খেতে আসেন৷

রামমন্দিরের উদ্বোধন নিয়ে খুবই আবেগপ্রবণ ভক্তরা। উচ্ছ্বাসের অন্ত নেই তাঁদের মধ্যে। এই রামমন্দিরের উদ্বোধনের দিনই এক বড় উদ্যোগ নিলেন চা বিক্রেতা মলয় সরকার।

আরও পড়ুন : ৯.১৪ লক্ষ টাকার নিষিদ্ধ সামগ্রী উদ্ধার, গ্রেফতার ৬, দূরপাল্লার ট্রেনে কড়া নজরদারি

বাড়িতে বর্তমানে ভাই, ভাইঝি ও ভাইয়ের বউ আছে৷ বিয়ে করেননি। বাড়ি শহরের নাইন জুয়েলস ক্লাব সংলগ্ন এলাকায়। শারীরিক সমস্যার কারণে ঠিক মতো কথা বলতে পারেন না তিনি। দীর্ঘ ১৪-১৫ বছর ধরে বালুরঘাট শহরের সত্যজিৎ সিনেমা হল সংলগ্ন ডি মোড়ে চায়ের দোকান চালিয়ে আসছেন। চা দোকান করে যা আয় হয় তাতে সংসার খরচ ও অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ান মলয়বাবু৷

এই বিষয়ে চা বিক্রেতা মলয়বাবু জানান, সংসারে অভাব নিত্য সঙ্গী হলেও ভগবান রামের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এই দিন সাধারণ মানুষদের বিনামূল্যে চা ও বিস্কুট খাওয়াবেন। তার প্রস্তুতি চলছে গত দু’দিন আগে থেকেই। দোকানের সামনে লাগানো ফ্লেক্সেও জানিয়ে দিয়েছেন, ‘সবাই আসুন, চা খেয়ে যান, কোনও টাকা নেব না।’

অনেক ভবঘুর ও অসহায় মানুষকে বিনামূল্যে চা বিস্কুট খাওয়ান৷ দীর্ঘদিন ধরে শুনছেন রাম মন্দির হচ্ছে। অবশেষে এদিন তারই শুভ উদ্ধোধন। তাই ভগবান রামের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সাধারণ মানুষদের বিনামূল্যে চা ও বিস্কুট খাওয়ালেন। সকালে দোকান খোলা থেকে রাতে দোকান বন্ধ পর্যন্ত যতক্ষণ দোকান খোলা থাকবে, বিনামূল্যে চা এবং বিস্কুট খাওয়ালেন৷

কারও কাছ থেকে নিলেন না টাকা। মুখে ঘোষণা নয়, রীতিমতো ফ্লেক্স করে দোকানের সামনে তা ঝুলিয়ে দিয়েছেন। মলয় সরকার ওরফে বিশু’র এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন চা প্রেমী থেকে স্থানীয়রা।

সুস্মিতা গোস্বামী