Tag Archives: cough and cold

Cold And Cough: গ্যারান্টি…! এটাই ওষুধের সেরা খনি! বর্ষাকালে কাছে ঘেষবে না সর্দি-কাশি, কী করতে হবে? জানালেন চিকিৎসক

প্রচণ্ড দাবদাহর মোকাবিলা করার পর বর্ষার জলধারার স্পর্শ অনেকটা স্বস্তি এসেছে মানুষের। এর পাশাপাশি আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে অনেক মানুষই ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে। অনেকেই সর্দি এবং কাশির সমস্যায় ভুগছেন, তবে এটি প্রতিরোধ করার জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে যা শীঘ্রই উপশম দিতে পারে।
প্রচণ্ড দাবদাহর মোকাবিলা করার পর বর্ষার জলধারার স্পর্শ অনেকটা স্বস্তি এসেছে মানুষের। এর পাশাপাশি আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে অনেক মানুষই ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে। অনেকেই সর্দি এবং কাশির সমস্যায় ভুগছেন, তবে এটি প্রতিরোধ করার জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে যা শীঘ্রই উপশম দিতে পারে।
 সম্প্রতি বৃষ্টির কারণে আবহাওয়া শীতল হলেও তাপমাত্রা এখনও অনেকটাই বেশি, যে কারণে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। কিন্তু এই ৫টি ঘরোয়া উপায় গ্রহণ করলে আমরা তাৎক্ষণিক সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি পাব।
সম্প্রতি বৃষ্টির কারণে আবহাওয়া শীতল হলেও তাপমাত্রা এখনও অনেকটাই বেশি, যে কারণে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। কিন্তু এই ৫টি ঘরোয়া উপায় গ্রহণ করলে আমরা তাৎক্ষণিক সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি পাব।
লোকাল ১৮-এর সঙ্গে কথা বলার সময়, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. কবিতা মহেশ্বরী জানান যে, আবহাওয়ার পরিবর্তনে সর্দি, ঠান্ডা, কাশি ইত্যাদি সমস্যা শুরু হয়েছে। এটি শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে সৃষ্ট একটি রোগ। এই সংক্রমণ দ্রুত একজন থেকে অন্য ব্যক্তিতে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
লোকাল ১৮-এর সঙ্গে কথা বলার সময়, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. কবিতা মহেশ্বরী জানান যে, আবহাওয়ার পরিবর্তনে সর্দি, ঠান্ডা, কাশি ইত্যাদি সমস্যা শুরু হয়েছে। এটি শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে সৃষ্ট একটি রোগ। এই সংক্রমণ দ্রুত একজন থেকে অন্য ব্যক্তিতে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
একজন অসুস্থ ব্যক্তি কাশি বা হাঁচি দিলে এটি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে। ঠান্ডা লাগা বা ফ্লু ভাইরাসের কারণে হয়, তবে মানুষ ঘরে বসেই ঠান্ডা-কাশি থেকে মুক্তি পাবেন এই ঘরোয়া উপকরণ আদা, রসুন, বাষ্প, সরষের তেল এবং হলুদ ব্যবহার করে।
একজন অসুস্থ ব্যক্তি কাশি বা হাঁচি দিলে এটি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে। ঠান্ডা লাগা বা ফ্লু ভাইরাসের কারণে হয়, তবে মানুষ ঘরে বসেই ঠান্ডা-কাশি থেকে মুক্তি পাবেন এই ঘরোয়া উপকরণ আদা, রসুন, বাষ্প, সরষের তেল এবং হলুদ ব্যবহার করে।
ডা. কবিতা মহেশ্বরী বলেন, রসুন স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। রসুনে অ্যান্টিবায়োটিক এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে, যা সংক্রমণ দূরে রাখতে সাহায্য করে।
ডা. কবিতা মহেশ্বরী বলেন, রসুন স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। রসুনে অ্যান্টিবায়োটিক এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে, যা সংক্রমণ দূরে রাখতে সাহায্য করে।
রসুন পুষ্টিগুণে ভরপুর। রসুন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। হৃদরোগ এবং ফুসফুসের অন্যান্য সমস্যায় রসুন খুবই উপকারী। রসুনে উপস্থিত অ্যালিসিন নামক রাসায়নিক অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে। এটি সর্দি-কাশির সংক্রমণ দূর করে। এর জন্য ৬-৮টি রসুনের কুচি ঘিতে ভেজে খেতে হবে।
রসুন পুষ্টিগুণে ভরপুর। রসুন রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। হৃদরোগ এবং ফুসফুসের অন্যান্য সমস্যায় রসুন খুবই উপকারী। রসুনে উপস্থিত অ্যালিসিন নামক রাসায়নিক অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে। এটি সর্দি-কাশির সংক্রমণ দূর করে। এর জন্য ৬-৮টি রসুনের কুচি ঘিতে ভেজে খেতে হবে।
ডা. কবিতা মহেশ্বরী বলেন, সর্দি কমানোর অন্য পদ্ধতি হল স্টিম। জল গরম করে তাতে ভিক্স যোগ করে, কাপড় দিয়ে মাথা ঢেকে বাষ্প নিলে সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ডা. কবিতা মহেশ্বরী বলেন, সর্দি কমানোর অন্য পদ্ধতি হল স্টিম। জল গরম করে তাতে ভিক্স যোগ করে, কাপড় দিয়ে মাথা ঢেকে বাষ্প নিলে সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আদার রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলেও ঠান্ডা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ১-২টি আদা, ২টি গোলমরিচ, ৪টি লবঙ্গ এবং ৫-৭টি তাজা তুলসি পাতা পিষে এক গ্লাস জলে ফুটিয়ে নিতে হবে, জল শুকিয়ে আধা গ্লাস হয়ে গেলে তাতে এক চামচ মধু মিশিয়ে পান করতে হবে।
আদার রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলেও ঠান্ডা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ১-২টি আদা, ২টি গোলমরিচ, ৪টি লবঙ্গ এবং ৫-৭টি তাজা তুলসি পাতা পিষে এক গ্লাস জলে ফুটিয়ে নিতে হবে, জল শুকিয়ে আধা গ্লাস হয়ে গেলে তাতে এক চামচ মধু মিশিয়ে পান করতে হবে।
দেশি ঘিয়ে ছোট ছোট আদা ভেজে নিয়ে দিনে ৩-৪ বার খেতে হবে। এটি নাক দিয়ে জল পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
দেশি ঘিয়ে ছোট ছোট আদা ভেজে নিয়ে দিনে ৩-৪ বার খেতে হবে। এটি নাক দিয়ে জল পড়ার সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
ডা. কবিতা মহেশ্বরী বলেন যে, এই ৫টি সহজ এবং সবচেয়ে সহজ ঘরোয়া প্রতিকার, যা ব্যবহার করে ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এটি প্রতিদিন বাড়িতে নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে।
ডা. কবিতা মহেশ্বরী বলেন যে, এই ৫টি সহজ এবং সবচেয়ে সহজ ঘরোয়া প্রতিকার, যা ব্যবহার করে ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এটি প্রতিদিন বাড়িতে নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে।

Cough Cold Home Remedy: সর্দি-কাশি-জ্বরের যম! একটু ভিজলে চিন্তা নেই, এই ঘরোয়া উপায়েই ম্যাজিকের মতো কাজ করবে

হঠাৎ করে ঠান্ডা লেগে শরীর খারাপ হলেই লবঙ্গ, তুলসি, গোলমরিচ এবং আদা থেকে বানানো চা খেলে তা কাশি সর্দিতে মোক্ষম ওষুধ হিসেবে কাজ করে। সুস্মিতা গোস্বামী
হঠাৎ করে ঠান্ডা লেগে শরীর খারাপ হলেই লবঙ্গ, তুলসি, গোলমরিচ এবং আদা থেকে বানানো চা খেলে তা কাশি সর্দিতে মোক্ষম ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
সুস্মিতা গোস্বামী
ঠান্ডা লেগে নাক বন্ধ, মাথায় প্রচণ্ড ব্যথার সমস্যার সমাধান হবে স্টিম নিলেই। ফুটন্ত জল থেকে ওঠা বাষ্প নাক ও মুখ দিয়ে টানতে হবে। আর এই কাজটা করলেই হবে ম্যাজিক। সুস্মিতা গোস্বামী
ঠান্ডা লেগে নাক বন্ধ, মাথায় প্রচণ্ড ব্যথার সমস্যার সমাধান হবে স্টিম নিলেই। ফুটন্ত জল থেকে ওঠা বাষ্প নাক ও মুখ দিয়ে টানতে হবে। আর এই কাজটা করলেই হবে ম্যাজিক।
সুস্মিতা গোস্বামী
সর্দি-কাশিতে মধু খাওয়া শরীরের জন্য অত্যন্ত ভাল। এটি শরীরকে ভেতরকে থেকে গরম রাখে। আয়ুর্বেদে মধুকে অমৃত বলে মনে করা হয়। মধু শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেমের রক্ষা করতে কাজ করে। সুস্মিতা গোস্বামী
সর্দি-কাশিতে মধু খাওয়া শরীরের জন্য অত্যন্ত ভাল। এটি শরীরকে ভেতরকে থেকে গরম রাখে। আয়ুর্বেদে মধুকে অমৃত বলে মনে করা হয়। মধু শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেমের রক্ষা করতে কাজ করে।
সুস্মিতা গোস্বামী
গোলমরিচ শরীরের জন্য অত্যন্ত ভাল। চা হোক কিংবা স্যুপ। গোলমরিচকে এই মরশুমে খাবারের সঙ্গে অবিচ্ছেদ্য করে নিতে পারলে শরীর নিজেই ইমিউনিটি তৈরি করবে। সুস্মিতা গোস্বামী
গোলমরিচ শরীরের জন্য অত্যন্ত ভাল। চা হোক কিংবা স্যুপ। গোলমরিচকে এই মরশুমে খাবারের সঙ্গে অবিচ্ছেদ্য করে নিতে পারলে শরীর নিজেই ইমিউনিটি তৈরি করবে।
সুস্মিতা গোস্বামী
প্রচণ্ড কাশিতে প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়ে উঠলে হাতের কাছে থাকা জোয়ান ও তুলসী পাতাই সমস্যা মুক্তির। সারাদিন ধরে অল্প অল্প করে এই জলপান করলে এতেই কাশি এমনকি বুকে জমে থাকা কফও বেরিয়ে যাবে। সুস্মিতা গোস্বামী
প্রচণ্ড কাশিতে প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়ে উঠলে হাতের কাছে থাকা জোয়ান ও তুলসী পাতাই সমস্যা মুক্তির। সারাদিন ধরে অল্প অল্প করে এই জলপান করলে এতেই কাশি এমনকি বুকে জমে থাকা কফও বেরিয়ে যাবে।
সুস্মিতা গোস্বামী

Tulsi Gach: ঘা পাঁচড়ার মহৌষধি, রাম-দুলালি-কৃষ্ণ তুলসীতে বাড়বে হজম ক্ষমতাও, জ্বর-সর্দির অব্যর্থ দাওয়াই

তুলসী: ভেষজ গুণে ভরপুর তুলসী। সেই আদি কাল থেকে এই পাতার ব্যবহার। বর্তমান সময়ও আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গ্রামাঞ্চলে এই পাতার ব্যবহার ঘরে ঘরে প্রাথমিকভাবে জ্বর সর্দি সারাতে এবং শরীরের ইমিউনিটি বুস্টার হিসেবে কাজ করে এই পাতা। নানা উপকারিতা গুণে বিভিন্ন প্রকার হয়েছে।
তুলসী: ভেষজ গুণে ভরপুর তুলসী। সেই আদি কাল থেকে এই পাতার ব্যবহার। বর্তমান সময়ও আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গ্রামাঞ্চলে এই পাতার ব্যবহার ঘরে ঘরে প্রাথমিকভাবে জ্বর সর্দি সারাতে এবং শরীরের ইমিউনিটি বুস্টার হিসেবে কাজ করে এই পাতা। নানা উপকারিতা গুণে বিভিন্ন প্রকার হয়েছে।
কৃষ্ণ তুলসী: এই তুলসী সাধারণ তুলসী পাতার মতই দেখতে। তবে এই গাছ ও পাতা সবুজ হয়না, কৃষ্ণ তুলসী পাতা গাঢ় বেগুনি রঙের হয়। উপকারের দিক থেকে সব থেকে গুণী এই তুলসী পাতা। এটি অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিইনফ্লেমেটারি সমৃদ্ধ। জ্বর সর্দি দূর করে, শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ সারাতে ও হজম শক্তি বাড়ায়।
কৃষ্ণ তুলসী: এই তুলসী সাধারণ তুলসী পাতার মতই দেখতে। তবে এই গাছ ও পাতা সবুজ হয় না, কৃষ্ণ তুলসী পাতা গাঢ় বেগুনি রঙের হয়। উপকারের দিক থেকে সব থেকে গুণী এই তুলসী পাতা। এটি অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিইনফ্লেমেটারি সমৃদ্ধ। জ্বর সর্দি দূর করে, শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ সারাতে ও হজম শক্তি বাড়ায়।
রাম তুলসী: সাধারণ তুলসী পাতার থেকে অনেকটাই বড় সাইজের গাছ এবং পাতার সাইজ বড়। এই পাতা চাপ উদ্বেগ বা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
রাম তুলসী: সাধারণ তুলসী পাতার থেকে অনেকটাই বড় সাইজের গাছ এবং পাতার সাইজ বড়।
এই পাতা চাপ উদ্বেগ বা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
তুলসী: ছোট সবুজ পাতা। ব্রণের সমস্যায় দারুন কার্যকরী। ত্বকের সংক্রমন দূর করে, এক্সিমা ও শ্বেতী সারাতে অব্যর্থ এই তুলসী। সর্দি কাশি ও চুলের পক্ষেও বিষণ উপকারী।
তুলসী: ছোট সবুজ পাতা। ব্রণের সমস্যায় দারুণ কার্যকরী। ত্বকের সংক্রমণ দূর করে, এক্সিমা ও শ্বেতী সারাতে অব্যর্থ এই তুলসী। সর্দি কাশি ও চুলের পক্ষেও বিষণ উপকারী।
সাদা তুলসী: বাবুই তুলসী ও দুলালী তুলসী নামেও পরিচিত। এর বিভিন্ন উপকারী গুণ রয়েছে তবে এই সাদা তুলসীর বীজ ভারত সহ বিভিন্ন দেশে মিষ্টি এবং পানীয়তে ব্যবহার করা হয়। এর তেল উদ্বায়ী ছত্রাকনাশী ও পতঙ্গবিরোধী বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়।
সাদা তুলসী: বাবুই তুলসী ও দুলালি তুলসী নামেও পরিচিত। এর বিভিন্ন উপকারী গুণ রয়েছে তবে এই সাদা তুলসীর বীজ ভারত সহ বিভিন্ন দেশে মিষ্টি এবং পানীয়তে ব্যবহার করা হয়। এর তেল উদ্বায়ী ছত্রাকনাশী ও পতঙ্গবিরোধী বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়।
মিন্ট তুলসী: সাধারণ তুলসীর পাতার তুলনায় পাতা একটু গোলাকার। সাধারণ তুলসী পাতার তুলনায় অনেকটা মসৃণ। বহু গুণের অধিকারী হলেও এই তুলসীর দু চারখানা পাতা। নাক জমা ও অল্প গলা ব্যথায় দারুন কার্যকরী। তবে এই পাতার উপকার গুণ পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মেনে ব্যবহার করলে সঠিক উপকার পাওয়া যায়।
মিন্ট তুলসী: সাধারণ তুলসীর পাতার তুলনায় পাতা একটু গোলাকার। সাধারণ তুলসী পাতার তুলনায় অনেকটা মসৃণ। বহু গুণের অধিকারী! এই তুলসীর দু চারখানা পাতা নাক জমা ও অল্প গলা ব্যথায় দারুণ কার্যকরী।

Health Tips: সিজন চেঞ্জে ঘরে ঘরে জ্বর সর্দি! ভাইরাসের আক্রমণ! কী করবেন জানুন চিকিৎসকের মত

 শীত পেরিয়ে গরম! ঋতু বদলে অবহেলা নয়, রোগব্যাধি থেকে সামলে চলতে মেনে চলবেন কোন কোন বিষয়? শুনে নিন বিশিষ্ট চিকিৎসকের পরামর্শ। ঋতু পরিবর্তন স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার উপর প্রভাব ফেলতে পারে। এই ঋতু পরিবর্তনের সময় নিজেদের রক্ষা করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া খুবই জরুরি।
শীত পেরিয়ে গরম! ঋতু বদলে অবহেলা নয়, রোগব্যাধি থেকে সামলে চলতে মেনে চলবেন কোন কোন বিষয়? শুনে নিন বিশিষ্ট চিকিৎসকের পরামর্শ। ঋতু পরিবর্তন স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার উপর প্রভাব ফেলতে পারে। এই ঋতু পরিবর্তনের সময় নিজেদের রক্ষা করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া খুবই জরুরি।
এই আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় জ্বর, সর্দি,গলা ব্যথার মতো নানা সমস্যা দেখা দেয়। এই সময় কিভাবে সুস্থ থাকা যাবে এবং কি করণীয়,এ বিষয়ে বিস্তারিত জানালেন অভিজ্ঞ চিকিৎসক ডাঃ সুমন বক্সী|
এই আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় জ্বর, সর্দি,গলা ব্যথার মতো নানা সমস্যা দেখা দেয়। এই সময় কিভাবে সুস্থ থাকা যাবে এবং কি করণীয়,এ বিষয়ে বিস্তারিত জানালেন অভিজ্ঞ চিকিৎসক ডাঃ সুমন বক্সী|
শীতের শেষে যখন তাপমাত্রা আস্তে আস্তে বাড়তে শুরু করে তখন অনেকেরই শরীর তাপমাত্রার এই বৈষম্য নিতে পারে না |বিশেষত শিশু ও বয়স্কদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হওয়ায় তারা সহজে এই ঋতু বদলের আবহাওয়ার সঙ্গে নিজেদের খাপ খাওয়াতে পারে না |
শীতের শেষে যখন তাপমাত্রা আস্তে আস্তে বাড়তে শুরু করে তখন অনেকেরই শরীর তাপমাত্রার এই বৈষম্য নিতে পারে না |বিশেষত শিশু ও বয়স্কদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হওয়ায় তারা সহজে এই ঋতু বদলের আবহাওয়ার সঙ্গে নিজেদের খাপ খাওয়াতে পারে না |
তাছাড়া, তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগজীবাণুও সক্রিয় হয়ে ওঠে | আবহাওয়া পরিবর্তন হওয়ায় এই সময় বিভিন্ন অসুখের আশঙ্কা বাড়ে |পরিবর্তনশীল আবহাওয়ায় সুস্থ থাকার জন্য কিছু টিপস দিয়েছেন বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ সুমন বক্সী | এই সময় আচমকা ঠান্ডা লেগে জ্বর, সর্দি, কাশি হতে পারে |
তাছাড়া, তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগজীবাণুও সক্রিয় হয়ে ওঠে | আবহাওয়া পরিবর্তন হওয়ায় এই সময় বিভিন্ন অসুখের আশঙ্কা বাড়ে |পরিবর্তনশীল আবহাওয়ায় সুস্থ থাকার জন্য কিছু টিপস দিয়েছেন বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ সুমন বক্সী | এই সময় আচমকা ঠান্ডা লেগে জ্বর, সর্দি, কাশি হতে পারে |
এই সময় চিকেন পক্স ও বাচ্চাদের ক্ষেত্রে হামের প্রবণতাও বাড়ে | তাই এই সময়ে সুস্থ থাকতে হলে প্রয়োজন সচেতনতা এবং সতর্কতা| এই সময়ে দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আবহাওয়া থাকে গরম | সন্ধ্যার পর অল্প ঠাণ্ডা পড়ে| তাই অনেকেই পাতলা চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুমান | রাতের ঘুমানো আগে এইসময় ফ্যানের স্পিড কমিয়ে রাখতে হবে | হঠাৎ করে বাইরে থেকে এলে এসি চালাবেন না, এতে হঠাৎ করে ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা থেকেই যায়|
এই সময় চিকেন পক্স ও বাচ্চাদের ক্ষেত্রে হামের প্রবণতাও বাড়ে | তাই এই সময়ে সুস্থ থাকতে হলে প্রয়োজন সচেতনতা এবং সতর্কতা| এই সময়ে দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আবহাওয়া থাকে গরম | সন্ধ্যার পর অল্প ঠাণ্ডা পড়ে| তাই অনেকেই পাতলা চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুমান | রাতের ঘুমানো আগে এইসময় ফ্যানের স্পিড কমিয়ে রাখতে হবে | হঠাৎ করে বাইরে থেকে এলে এসি চালাবেন না, এতে হঠাৎ করে ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা থেকেই যায়|
যাদের টনসিল, শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি আছে তাদের ঠাণ্ডা জল, আইসক্রিম, বরফ ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে| বিশেষ করে শিশুদের ফ্রিজ থেকে ঠাণ্ডা কোনো খাবার বা আইসক্রিম না খাওয়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন ডাক্তারবাবু | ঠাণ্ডা লেগে জ্বর, শ্বাসকষ্ট, মাথাব্যথা হতে পারে |
যাদের টনসিল, শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি আছে তাদের ঠাণ্ডা জল, আইসক্রিম, বরফ ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে| বিশেষ করে শিশুদের ফ্রিজ থেকে ঠাণ্ডা কোনো খাবার বা আইসক্রিম না খাওয়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন ডাক্তারবাবু | ঠাণ্ডা লেগে জ্বর, শ্বাসকষ্ট, মাথাব্যথা হতে পারে |
জ্বর ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যে না কমলে নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্র অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ | শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে আবহাওয়ার পরিবর্তনের এই সময় একই সঙ্গে সচেতন এবং সতর্ক থাকতেই হবে |
জ্বর ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যে না কমলে নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্র অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ | শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে আবহাওয়ার পরিবর্তনের এই সময় একই সঙ্গে সচেতন এবং সতর্ক থাকতেই হবে |

Health Tips for Cough and Cold: সুগন্ধে করবে মাতোয়ারা, ঘুম পাড়িয়ে বুকে বসা কফের কষ্ট কমাবে! অনাদরের এই ফুল জাদু জানে

শুধু ঠাকুরের পুজোয় লাগে না এই সুগন্ধী ফুল, সারাতে পারে সর্দি-কাশি, পেটের রোগ থেকে অনিদ্রার সমস্যা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শুধু ঠাকুরের পুজোয় লাগে না এই সুগন্ধী ফুল, সারাতে পারে সর্দি-কাশি, পেটের রোগ থেকে অনিদ্রার সমস্যা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বেলি ফুল গ্রীস্ম ও বর্ষায় ফোটে কয়েকটি থোকায়। ফুলের আকার ও গঠন অনুসারে কয়েকটি প্রকারভেদ আছে এই ফুলের।
বেলি ফুল গ্রীস্ম ও বর্ষায় ফোটে কয়েকটি থোকায়। ফুলের আকার ও গঠন অনুসারে কয়েকটি প্রকারভেদ আছে এই ফুলের।
কলম ও শিকড় থেকে চারা গাছে হয় চাষ। বেল ফুলকে অনেকে বলেন বনমল্লিকা, জুঁই আবার অনেকে একে বেলি ফুল বলে থাকেন। এই বেল ফুল থেকে বহু রোগের সমাধান হয়।
কলম ও শিকড় থেকে চারা গাছে হয় চাষ। বেল ফুলকে অনেকে বলেন বনমল্লিকা, জুঁই আবার অনেকে একে বেলি ফুল বলে থাকেন। এই বেল ফুল থেকে বহু রোগের সমাধান হয়।
বেল ফুলের মূল ও ছোট পাতা থেঁতো করে সিদ্ধ করে খেলে বুকে বসে যাওয়া সর্দি ভাল হয়, শ্বাসকষ্ট রোধেও কার্যকর হয়।
বেল ফুলের মূল ও ছোট পাতা থেঁতো করে সিদ্ধ করে খেলে বুকে বসে যাওয়া সর্দি ভাল হয়, শ্বাসকষ্ট রোধেও কার্যকর হয়।
পেটের কৃমি দমনের জন্য বেল ফুলের রস গরম জলের সঙ্গে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
পেটের কৃমি দমনের জন্য বেল ফুলের রস গরম জলের সঙ্গে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
বেল পাতার মূলের রস চাল ধোয়া জল ও চিনি মিশিয়ে খেলে বমি বমি ভাব দূর হয়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বেল পাতার মূলের রস চাল ধোয়া জল ও চিনি মিশিয়ে খেলে বমি বমি ভাব দূর হয়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Health Tips: ঠান্ডা লাগার ধাত, শুকনো কাশি খুব? ভাতে মেখে খান এই একটি জিনিস! কমবে কাশি, গ্যারান্টি!

হুগলি: ইদানীং সময় ঠান্ডা লেগে যাওয়া একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এর থেকে গলা খুসখুস সারা রাত শুকনো কাশিতে জেরবার হন অনেকেই। কিন্তু আপনি কি জানেন কী ভাবে শুকনো কাশি হয়? অ্যালার্জি থেকে অ্যাসিড রিফ্লাক্স পর্যন্ত অনেক কিছু শুষ্ক কাশির কারণ হতে পারে। (প্রতিবেদন: রাহী হালদার)
হুগলি: ইদানীং সময় ঠান্ডা লেগে যাওয়া একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এর থেকে গলা খুসখুস সারা রাত শুকনো কাশিতে জেরবার হন অনেকেই। কিন্তু আপনি কি জানেন কী ভাবে শুকনো কাশি হয়? অ্যালার্জি থেকে অ্যাসিড রিফ্লাক্স পর্যন্ত অনেক কিছু শুষ্ক কাশির কারণ হতে পারে। (প্রতিবেদন: রাহী হালদার)
আবার বিশেষজ্ঞরা বলেন, কিছু ক্ষেত্রে শুষ্ক কাশির জন্য কোন নির্দিষ্ট কারণ নেই। তবে সে যাই কারণ হোক না কেন, শুষ্ক কাশি আপনার দৈনন্দিন জীবনকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করতে পারে, বিশেষ করে যদি এটি রাতে শুরু হয়। (প্রতিবেদন: রাহী হালদার)
আবার বিশেষজ্ঞরা বলেন, কিছু ক্ষেত্রে শুষ্ক কাশির জন্য কোন নির্দিষ্ট কারণ নেই। তবে সে যাই কারণ হোক না কেন, শুষ্ক কাশি আপনার দৈনন্দিন জীবনকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করতে পারে, বিশেষ করে যদি এটি রাতে শুরু হয়। (প্রতিবেদন: রাহী হালদার)
তার আগে জেনে নেওয়া দরকার শুকনো কাশি কতক্ষণ স্থায়ী হয়? যদি ভাইরাল সংক্রমণের কারণে শুকনো কাশি হয়ে থাকে, তাহলে তা ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। তাই শুষ্ক কাশিকে দীর্ঘস্থায়ী হিসাবে বিবেচনা করা হয়। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ৮ সপ্তাহ এবং ছোট বাচ্চাদের মধ্যে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। (প্রতিবেদন: রাহী হালদার)
তার আগে জেনে নেওয়া দরকার শুকনো কাশি কতক্ষণ স্থায়ী হয়? যদি ভাইরাল সংক্রমণের কারণে শুকনো কাশি হয়ে থাকে, তাহলে তা ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। তাই শুষ্ক কাশিকে দীর্ঘস্থায়ী হিসাবে বিবেচনা করা হয়। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ৮ সপ্তাহ এবং ছোট বাচ্চাদের মধ্যে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। (প্রতিবেদন: রাহী হালদার)
এর চেয়ে বেশি সময় ধরে কাশি একটি মারাত্মক রোগ। ফুসফুসে ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। সাধারণত, শুকনো কাশি রাতে বেশি বিরক্তিকর, যা কখনও কখনও এমনকি শুকনো কাশির সিরাপও নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হয়। এমন পরিস্থিতিতে আপনি ঘরোয়া প্রতিকারের সাহায্যে এর থেকে মুক্তি পেতে পারেন। (প্রতিবেদন: রাহী হালদার)
এর চেয়ে বেশি সময় ধরে কাশি একটি মারাত্মক রোগ। ফুসফুসে ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। সাধারণত, শুকনো কাশি রাতে বেশি বিরক্তিকর, যা কখনও কখনও এমনকি শুকনো কাশির সিরাপও নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হয়। এমন পরিস্থিতিতে আপনি ঘরোয়া প্রতিকারের সাহায্যে এর থেকে মুক্তি পেতে পারেন। (প্রতিবেদন: রাহী হালদার)
ঘরোয়া কিছু টোটকা উপায়ে দিয়েই কমতে পারে দীর্ঘদিনের শুকনো কাশি। এর জন্য প্রয়োজন ভালো শুদ্ধ ঘি, সঙ্গে কালো জিরে ও গোলমরিচ আর একটু খাওয়ার অভ্যাস। সবার প্রথমে কালো জিরে ও গোলমরিচ শুকনো খোলায় অল্প করে ভেজে নিতে হবে। তারপর কালোজিরা ও গোলমরিচের একসঙ্গে মিক্সিবা হামাল দিস্তার মধ্যে দিয়ে ভালো করে গুঁড়ো করে নিতে হবে যতক্ষণ না তা পাউডারের মতো হয়ে যায়। (প্রতিবেদন: রাহী হালদার)
ঘরোয়া কিছু টোটকা উপায়ে দিয়েই কমতে পারে দীর্ঘদিনের শুকনো কাশি। এর জন্য প্রয়োজন ভালো শুদ্ধ ঘি, সঙ্গে কালো জিরে ও গোলমরিচ আর একটু খাওয়ার অভ্যাস। সবার প্রথমে কালো জিরে ও গোলমরিচ শুকনো খোলায় অল্প করে ভেজে নিতে হবে। তারপর কালোজিরা ও গোলমরিচের একসঙ্গে মিক্সিবা হামাল দিস্তার মধ্যে দিয়ে ভালো করে গুঁড়ো করে নিতে হবে যতক্ষণ না তা পাউডারের মতো হয়ে যায়। (প্রতিবেদন: রাহী হালদার)
তারপর প্রতিদিন সকালে ভাত খাওয়ার সময় গরম ভাতের মধ্যে ঘি ও তার সঙ্গে কালোজিরা ও গোলমরিচের গুড়ো মিশিয়ে খেলে তা কাজ শুরু করে খুব অল্প দিনের মধ্যে। কারণ ঘি-তে রয়েছে অ্যান্টি- ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ রয়েছে। এটি গলা নরম রাখতে কাজ করে। তার মধ্যে কালো জিরে ও গোলমরিচের গুঁড়োর সঙ্গে ঘি মিশিয়ে খেলে শুকনো কাশিতে অনেকটাই উপশম পাওয়া যায়। (প্রতিবেদন: রাহী হালদার)
তারপর প্রতিদিন সকালে ভাত খাওয়ার সময় গরম ভাতের মধ্যে ঘি ও তার সঙ্গে কালোজিরা ও গোলমরিচের গুড়ো মিশিয়ে খেলে তা কাজ শুরু করে খুব অল্প দিনের মধ্যে। কারণ ঘি-তে রয়েছে অ্যান্টি- ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ রয়েছে। এটি গলা নরম রাখতে কাজ করে। তার মধ্যে কালো জিরে ও গোলমরিচের গুঁড়োর সঙ্গে ঘি মিশিয়ে খেলে শুকনো কাশিতে অনেকটাই উপশম পাওয়া যায়। (প্রতিবেদন: রাহী হালদার)