Tag Archives: CPM

CPM on RG Kar Case: এবার লালবাজার অভিযানে সিপিএম! আরজি কর কাণ্ডে পুলিশ কমিশনারের অপসারণের দাবি

কলকাতা: আরজি কর কাণ্ডে কলকাতা পুলিশ কমিশনারের অপসারণের দাবি নিয়ে লালবাজার অভিযানের ডাক দিল সিপিএম। কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী জেলাগুলি এই কর্মসূচিতে যোগদান করবে। কলকাতা ছাড়া এই জেলাগুলির মধ্যে থাকবে উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া এবং হুগলি। এর আগে একই দাবিতে দলের ছাত্র যুব মহিলা সংগঠনের তরফ থেকে লালবাজার অভিযান করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: পলিগ্রাফ টেস্টে কী প্রশ্ন করা হয় সঞ্জয়কে? RG Kar মামলার সুপ্রিম শুনানির আগেই ফাঁস

আগামী ১২ই সেপ্টেম্বর আবার লালবাজার অভিযানের ডাক দিয়েছে রাজ্য বামফ্রন্ট। শুক্রবার এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছে বাম নেতারা। ফ্রন্ট সূত্রে খবর, ১২ তারিখ বিকেল তিনটে নাগাদ এই কর্মসূচি শুরু হবে। পুলিশ যেখানে আটকাবে সেখানেই অবস্থান শুরু করবে বামফ্রন্টের নেতা, কর্মী, সমর্থকেরা। তারপরেই সারারাত সেই কর্মসূচি চলবে।

আরও পড়ুন: মুক্তির আগেই দাম ফাঁস! আইফোন ১৬ সিরিজের মডেল কিনতে কত খরচ হবে জানেন?

১৩ তারিখ সেখানেই সভা করা হবে। পুলিশ কমিশনারের অপসারণের দাবি জোরালো করতে দফায় দফায় এই অভিযান হচ্ছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ। বামফ্রন্টের শরীর দলের এক নেতার কথায়, “আরজি কর কাণ্ডের পেছনে কলকাতা পুলিশের দায় অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। প্রথম থেকেই যে ঘটনাবলি চলে আসছে তাতে প্রশ্নের মুখে কলকাতা পুলিশও। আর যেহেতু কলকাতা পুলিশের প্রধান কমিশনার তাই তাকে এর দায় নিতে হবে। আমরা তাঁর অপসারণ দাবি করছি।”

West Bengal news: রাজনৈতিক অশান্তি থামছে না মুর্শিদাবাদে, তৃণমূল কর্মীদের মারধরের অভিযোগ সিপিএমের বিরুদ্ধে

মুর্শিদাবাদ: শান্তিপূর্ণভাবে ভোট পর্ব মিটলেও রাজনৈতিক অশান্তি কমছে না মুর্শিদাবাদ জেলায়। বিজয় মিছিল শেষে তৃণমূলের বুথ সভাপতি- সহ তৃণমূল কর্মীদের মারধরের অভিযোগ উঠল সিপিএমের বিরুদ্ধে।

মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী আবু তাহের খানের জয়ের উচ্ছ্বাসে বৃহস্পতিবার হরিহরপাড়া থানার খামার মাটি এলাকায় স্থানীয় তৃণমূল কর্মী- সমর্থকেরা বিজয় মিছিল বার করেন। অভিযোগ মিছিল শেষ হতেই সিপিএম আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তৃণমূল কর্মীদের লোহার রড, লাঠি দিয়ে বেধরক মারধর করতে শুরু করে।

আরও পড়ুন: আগামী দু’-তিন ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রাজ্যের দুই জেলায়

তৃণমূলের বুথ সভাপতি- সহ আরও ৮ জন তৃণমূল কর্মী গুরুতর আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে হরিহরপাড়া ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় মেডিক্যাল কলেজে স্থানান্তরিত করা হয়। হরিহরপাড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে তৃণমূলের পক্ষ থেকে। ঘটনার জেরে আহত বুথ সভাপতি নুর সেলিম বলেন, আমাদের বিজয় মিছিল শেষ করার পরেই সিপিএম কর্মীর গাড়ির জানলার কাঁচ ভাঙা নিয়ে আমাদের সঙ্গে অশান্তি শুরু করে। তারপরেই সিপিএম আশ্রিত দুষ্কৃতীরা আমাদের উপর চড়াও হয়ে মারধর করতে শুরু করে। অনেকেই আহত হয়েছে। আমি থানায় অভিযোগ জানিয়েছি। যারা এই ঘটনায় জড়িত ছিল তাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হোক।

অন্যদিকে বিজয় মিছিল চলাকালীন এক ব্যবসায়ীকে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের। ঘটনাটি ঘটেছে সালার থানার মহাজন পট্টি এলাকায়। অভিযোগ তৃণমূলের কর্মীরা বিজয় মিছিল চলাকালীন গোবিন্দচন্দ্র দে নামের ওই ব্যবসায়ীর দোকানে ঢুকে ভাঙচুর করে ও তাকে মারধর করে। সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়ে গোটা ঘটনা। গুরুতর আহত ওই ব্যবসায়ী সালার থানার লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে ওই ব্যবসায়ী। আহত ব্যবসায়ী গোবিন্দচন্দ দে বলেন, “আগে আমি বিজেপি দল করতাম। তবে এখন কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আমি যুক্ত না। সালারে তৃণমূলের ভালো ফল না করতে পারাই রাজনৈতিক হিংসার কারনেই আমার উপর হামলা করা হয়”।

Lok Sabha Elections 2024: দক্ষিণ কলকাতায় প্রচারকে কেন্দ্র করে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কাছে বাম সমর্থক এবং পুলিশের মধ্যে ধস্তাধস্তি

কলকাতা:  রবিবার সকাল সাড়ে ন’টা নাগাদ ৬৮, কালীঘাট রোড থেকে দক্ষিণ কলকাতার এবারের বাম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিম তার নির্বাচনী প্রচার শুরু করেন। প্রচারের শুরুতে তাঁরা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাসভবনের রাস্তার দিকে এগোতে শুরু করেন। ওই রাস্তায় ঢুকতে বাধা দেন কর্তব্যরত পুলিশকর্মীরা। তখনই মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়, সায়রা হালিমেরা জোর করে প্রচারে যেতে চান। সেই সময় পুলিশের সঙ্গে রীতিমতো ধস্তাধস্তি বেঁধে যায় বাম কর্মীদের সঙ্গে। শেষ পর্যন্ত পুলিশ তাঁদের ওখান থেকে সরিয়ে দেয়। সেই এলাকায় বাম প্রার্থী সায়রা হালিম, মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়রা সিপিআইএমের পক্ষ থেকে লিফলেট বিলি করে চলে যান।

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ রেজাল্ট

রবিবার সকালে মীনাক্ষী মুখার্জি এবং সায়রা শাহ হালিমেরা মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির গলিতে ঢোকার সিদ্ধান্তও নিয়েছিলেন। তবে কালীঘাটের সিকিউরিটি গেটে আটকে গেলেও গেট খুলে কোনও ভাবে সায়রা শাহ হালিম, মীনাক্ষী-সহ বেশ কয়েক জন নিরাপত্তা জোনের ভেতরে প্রবেশ করেন। যদিও সিপিআইএমের নেতা আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় বলেন “নির্বাচনে ভোট প্রচারে প্রার্থী সমস্ত জায়গায় যেতে পারেন।দেশের নাগরিকদের সমস্ত জায়গায় যাওয়ার অধিকার রয়েছে। যদি তারা অবৈধ কিংবা অপ্রীতিকর কিছু করে থাকেন, তার জন্য পুলিশ তাদের পরীক্ষা করতে পারেন”।

সকাল সকাল মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের উদ্দেশ্যে তারা সিকিউরিটি জোন উপেক্ষা করে সামনে এগোতে গেলে পুলিশ ব্যবস্থা নেয়। পুলিশ সায়রা হালিম ছাড়া আর সবাইকে সিকিউরিটি জোনের বাইরে বের করে দেয়। সেই সময় সিপিএমের নেতা এবং সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি শুরু হয়।

Lok Sabha Elections 2024: সপ্তম দফার ভোট নিয়ে সতর্ক কমিশন, অশান্তি ঠেকাতে বাড়ছে কুইক রেসপন্স টিমের সংখ্যা

কলকাতা:  ষষ্ঠ দফার ভোটে কুইক রেসপন্স টিমের দেখা মেলেনি এমনই অভিযোগ বিরোধীদের। সপ্তম দফায় এক ধাপে বেড়ে গেলো কুইক রেসপন্স টিমের সংখ্যা। ১ জুনের ভোটে থাকবে ১৯০০টি কুইক রেসপন্স টিম (কিউআরটি )।

সপ্তম দফায় ভোট রয়েছে কলকাতা-সহ একাধিক জেলায়। কলকাতায় থাকবে মোট ৬০০টি কিউআরটি। সপ্তম দফার ভোটে মোট মোতায়েন করা হবে ৯৬৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, মোট ১৯০০টি কিউআরটি থাকবে সপ্তম দফায়। কেন্দ্রীয় বাহিনীর মধ্যে কলকাতায় মোতায়েন করা হবে ২৪৬ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী, বারাসাতে থাকবে ৮১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। বারাকপুরে মোতায়েন করা হবে ৮১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী, বারুইপুরে থাকবে ১৬০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। এ ছাড়াও সন্দেশখালির যে লোকসভার অন্তর্গত, সেই বসিরহাটে থাকবে ১১৬ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী, বিধাননগর কমিশনারেটে মোতায়েন করা হবে ৫৯ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী, ডায়মন্ড হারবারে রাখা হবে ১১০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী, সুন্দরবনের দায়িত্বে থাকবে ১১৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ রেজাল্ট

আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড়ের জেরে শনিবার থেকেই বাতিল একগুচ্ছ লোকাল ট্রেন, রইল তালিকা 

ষষ্ঠ দফার ভোটে ঘাটাল, গড়বেতা-সহ একাধিক জায়গায় গন্ডগোলের ঘটনা ঘটেছে। নির্বাচন কমিশনের দাবি তারা প্রতিটি ঘটনাতেই যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েছে। কিন্তু অশান্তি যাতে আরও এড়ানো যায় তাই সপ্তম দফায় কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং কুইক রেসপন্স টিম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।

আরও পড়ুন: শনিবার রাত থেকেই ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দক্ষিণবঙ্গের কিছু জেলায়, বৃষ্টি বাড়বে রবিবার

সপ্তম দফার ভোটগ্রহণ ১ জুন। সেই দিন ভোট হওয়ার কথা রাজ্যের ৯টি লোকসভা কেন্দ্রে। তালিকায় রয়েছে দমদম, বারাসাত, বসিরহাট, জয়নগর, মথুরাপুর, যাদবপুর, ডায়মন্ড হারবার, কলকাতা উত্তর এবং কলকাতা দক্ষিণ লোকসভা কেন্দ্রে। এF লোকসভা কেন্দ্রগুলির মধ্যে রয়েছে একাধিক স্পর্শকাতর বুথ। তাই সপ্তম দফার ভোট সুষ্ঠুভাবে করার জন্য সতর্ক নির্বাচন কমিশন।

Lok Sabha Elections 2024: ইন্ডিয়া জোটে আছি, আমিই ক্ষমতায় আনব: মমতা

বারাসত: মঙ্গলবার বারাসাত লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী কাকলি ঘোষ দস্তিদারের সমর্থনে অশোকনগরে জনসভা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

এলাকার উন্নয়নের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “হাবরা আর অশোকনগর আমার কাছে অত্যন্ত পরিচিত জায়গা। এখানে শিল্প পার্ক আছে। এখানে গ্যাস উত্তোলন করা হচ্ছে। এছাড়া বৃহত্তম পাওয়ার লুমের কাজ চলছে। হাসপাতাল থেকে শুরু করে একাধিক পরিকাঠামো উন্নয়ন কাজ হয়েছে। বড়মাকে আমি সম্মান করতাম। ঠাকুরনগর ঢেলে সাজানো হয়েছে। গাইঘাটায় সরকারি কলেজ হয়েছে। মধ্যমগ্রামে ৫ একর জায়গা অনুকূল ঠাকুর আশ্রমের জন্য দেওয়া হয়েছে। চাকলা ও কচুয়া সাজিয়ে দিয়েছি। আর এই জেলায় স্কাই ওয়াক অবধি আমরা করে দিয়েছি”।

বিজেপির দেওয়া বিজ্ঞাপন নিয়ে তৃণমূলের অভিযোগের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এ দিন তৃণমূলনেত্রীর ভাষণে উঠে এল সেই প্রসঙ্গ, তিনি বলেন, “কাগজে বিজ্ঞাপন নিয়ে আদালত কি বলেছে দেখেছেন। আমি দেখে নিয়েছি। আমি এই ইস্যু ছাড়ব না। আমি মানহানির মামলা করব। এত সহজে ছাড়ব না”।

পাশাপাশি বর্তমান সরকারের আমলে সংরক্ষিত হয়েছে বিবেকানন্দ এবং নিবেদিতার বাড়ি। সেই প্রসঙ্গে মমতা বলেন, “স্বামী বিবেকানন্দ বাড়ি এক দিনে আমরা কিনিয়ে নিয়েছিলাম। বাগবাজারে সিস্টার নিবেদিতার বাড়ি পুরসভার টাকায় কিনিয়ে নিয়েছি। দার্জিলিংয়ে নিবেদিতার বাড়ি আমরা বিমল গুরুং সাথে কথা বলে করে দিয়েছিলাম। রামকৃষ্ণ মিশনের কাছে সেই বাড়ি দেওয়া হয়েছে”।

বাম এবং বিজেপিকে একযোগে আক্রমণ করে বলেন “বালু নেই বলে শুনছি হাবড়াতে বামেরা কিছু মিটিং মিছিল করছে। আইন আইনের পথে চলবে। কিন্তু ওরা তো কেজরীওয়ালকেও জেলে ঢুকিয়েছিল। যারা বাম করত তারাই বিজেপি করত। যারা বিজেপি করে তারাই বাম। আমি ইন্ডিয়া জোটে আছি। আমি ক্ষমতায় আনব। কিন্তু বাংলায় এদের সাথে আমার সম্পর্ক নেই।”

অসমে সিএএ প্রসঙ্গ নিয়েও মঙ্গলবারের সভায় বিজেপিকে আক্রমণ করেন মমতা। তিনি বলেন, “সিএএ নিয়ে আবার আসামে আন্দোলন শুরু হয়েছে। বাঙালিরা ভয়ে ভয়ে আছে। বাংলায় এনআরসি, সিএএ, ইউসিসি হবে না। পরিষ্কার বলে দিচ্ছি”।

নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করে তিনি বলেন, “ঘরে ঘরে গ্যাস নাকি মোদিবাবুর গ্যারান্টি। এটা গ্যারান্টি না কি 420? বলছে বিনা পয়সায় বিদ্যুৎ দিচ্ছি। বিদ্যুৎ তো দেয় না, এটাও 420, প্রত্যেকটা 420 চলছে।

এ দিনের মঞ্চ থেকে ইন্ডিয়া জোটের জয়ের বিষয়ে আশাবাদী মমতা বলেন, “যতদিন যাচ্ছে রেজাল্ট পরিষ্কার হচ্ছে, বিজেপি হারছে। না হলে কেউ বলে জগন্নাথ দেব নাকি ওনার ভক্ত। আপনি যখন প্রভু জগন্নাথের থেকেও বড় তখন মন্দিরে থাকুন। আমরা পুজো, চন্দন দেব”।

তৃণমূল সুপ্রিমোর ভাষণে এ দিন উঠে আসে সন্দেশখালি প্রসঙ্গও। তিনি বলেন, “সন্দেশখালিতে আবার প্ল্যান করছে। বাবুরা আবার যাচ্ছেন। দাঙ্গা লাগানোর প্ল্যান করছে। যে দাঙ্গা লাগাবে তাকে ছাড়ব না”।

অশোকনগরেদর সভা থেকে সিপিএমকেও আক্রমণ করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “সিপিএমের দুই তিনটি অপদার্থ নিয়ে যাচ্ছে। আর মামলা করে চাকরি আটকে দিচ্ছে। আর টাকা নিয়ে সব কেস করছে, আর চাকরি আটকাচ্ছে”।