Tag Archives: Diamond Harbor

Abhishek Banerjee: কারও হাতে লাল গোলাপ…, কারও হাতে মিষ্টি…! ‘বিরতির’ আগেই ডায়মন্ড হারবারে অভিষেক

কলকাতা: রেকর্ড ভোটে ডায়মন্ড হারবার লোকসভা জেতার পরে দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা, এলাকার কর্মী ও লোকসভার অন্তর্গত বিধানসভার বিধায়কদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ভাবে শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রায় তিন ঘণ্টারও বেশি সময় এলাকার কর্মী-নেতাদের সঙ্গে হালকা মেজাজে সৌজন্য বিনিময় করলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ডায়মন্ড হারবারে অভিষেকের আমতলার দলীয় কার্যালয়েই প্রচুর মানুষ অভিষেকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন শুক্রবার।

কারও হাতে লাল গোলাপ, কেউ বা আনলেন মিষ্টির প্যাকেট অথবা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রচারকালীন নানা মুহূর্তের ছবি। শওকত মোল্লা জানান, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দলীয় কর্মী নেতাদের উদ্দেশ্যে এদিন বলেন, “সকলকে আগামী দিনে আরও নম্র হতে হবে। আরও বেশি করে মানুষের কাছে পৌঁছতে হবে। মানুষ তাঁদের জনমত জানিয়েছেন, বিপুল সংখ্যক মানুষ তৃণমূল কংগ্রেসকে পছন্দ করেছেন, তাঁদের চাহিদা মেটানো তাই দলের নৈতিক দায়িত্বের মধ্যে পরে। তাই আগামী দিনে প্রচার পর্বে দেওয়া যাবতীয় প্রতিশ্রুতি পালনে সচেষ্ট হতে হবে।

ইতিমধ্যেই দিন দুয়েক আগেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে জানিয়েছেন, চিকিৎসার জন্য সাময়িক বিরতি নিতে চলেছেন তিনি। তাই সেই বিরতির আগেই নিজে এসে নিজের লোকসভা কেন্দ্রের মানুষ জনের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও সৌজন্য জানাতে ভুললেন না অভিষেক।

লোকসভা ভোটে ডায়মন্ড হারবারের একাধিক জায়গায় রোড শো ও জনসভা করেছেন অভিষেক। শুধু তাই নয়, এই আমতলা দলীয় অফিসে বসেই টানা চারদিন বিধানসভা ধরে ধরে সাংগঠনিক বৈঠকও করতে দেখা গিয়েছিল তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ডকে। ডায়মন্ড হারবার থেকে চার লক্ষ ভোটের টার্গেট বেঁধে দিয়েছিলেন অভিষেক যদিও ফল প্রকাশিত হতে দেখা গিয়েছিল সব রেকর্ড বেয়ে টার্গেট ছুঁয়ে গিয়েছিল ৭ লক্ষে। স্বভাবতই খুশি অভিষেক। এই দিন সেই খুশির ঝলকই বারবার দেখা গেল অভিষেকের মুখে চোখে।

Ice Mill: ইলিশ মাছের জন্য তৈরি হচ্ছে টনটন বরফ! দেখুন বরফকলের অন্দর

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: বরফ কল নামটা নিশ্চয়ই শুনেছেন আপনি। কিন্তু জানেন কি, কী হয় এখানে। বাণিজ্যিক ভাবে বিপুল পরিমাণ বরফ উৎপাদন করতে এই বরফ কল ব্যবহার করা হয়। মূলত মাছ সংরক্ষণ করার বরফ তৈরি হয় এখানে। ব্যান পিরিয়ড শেষ হতে চলেছে আর কয়েকদিন পর। স্বাভাবিক ভাবেই বরফ কলগুলি খুলে গিয়েছে। এই গরমে যদি আপনি এর মধ্যে একবার উঁকি মারেন তাহলে জীবন জুড়িয়ে যাবে আপনার।এখানে বরফ তৈরি করতে ফ্রেশ ওয়াটার ব্যবহার করা হয়। নির্দিষ্ট ডাইশের মধ্যে রেখে আ্যমোনিয়া গ্যাস ব্যবহার করে তাপমাত্রা কমিয়ে আনা হয়। এরপর সেগুলি জমিয়ে মাছ সংরক্ষণ করার জন্য বরফ তৈরি করা হয়।

আরও পড়ুন:   দৈত্যাকার চেহারা! বাগে পেলেই ছিঁড়ে খাবে, বাড়ির পুকুরে ওটা কী ভাসছে? বাসন্তীতে তুলকালাম

এই বরফ মাছ ভাল রাখতেই দেওয়া হয়। তবে অনেকে লুকিয়ে ঠান্ডা জলের সঙ্গে শরবত তৈরি করে বাজারে বিক্রি করেন। তবে সংখ্যাটা খুব কম। অ্যামোনিয়া দিয়ে তৈরি হওয়ায় এই বরফ খেলে ক্ষতির সম্ভাবনা থেকেই যায়। এই বরফকলের অন্দরমহল ঠান্ডা হলেও, বাইরে কিন্তু খুব গরম। সেই গরম ঠান্ডা করতে এবং যন্ত্রপাতির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে আবার বাইরে থেকে কম্প্রেশারের মাধ্যমে জল সঞ্চালন করে হয়। সব মিলিয়ে গোটা প্রক্রিয়াটি চলে সুচারুভাবে। এই গরমে চাইলেই একবার গিয়ে দেখে আসতেই পারেন সম্পূর্ণ ব্যাপারটি।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

নবাব মল্লিক

Lok Sabha Election 2024: নির্বাচনের আগেই ময়দানে নেমেছে বাঘু, দেখুন দক্ষিণ ২৪ পরগণার ভোট উৎসবের বর্ণময় চিত্র

শনিবার শেষ দফায় ভোট হবে দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। তার আগেই এদিন ভোট ময়দানে নেমেছে বাঘু। এই বাঘু দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ম্যাসকট।
শনিবার শেষ দফায় ভোট হবে দক্ষিণ ২৪ পরগনায়। তার আগেই এদিন ভোট ময়দানে নেমেছে বাঘু। এই বাঘু দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ম্যাসকট।
জেলার সমস্ত ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ইভিএম এবং অন্যান্য সামগ্রী পাঠানোর কাজ চলছে। সেই কাজ কেমন চলছে সেগুলি ঘুরে দেখেছেন জেলাশাসক সুমিত গুপ্তা।
জেলার সমস্ত ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ইভিএম এবং অন্যান্য সামগ্রী পাঠানোর কাজ চলছে। সেই কাজ কেমন চলছে সেগুলি ঘুরে দেখেছেন জেলাশাসক সুমিত গুপ্তা।
জেলার বেশ কিছু ভোটগ্রহণ কেন্দ্রকে সুন্দর করে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। ভোটারদের আকর্ষণ করতে এই ব্যবস্থা করা হয়েছে।
জেলার বেশ কিছু ভোটগ্রহণ কেন্দ্রকে সুন্দর করে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। ভোটারদের আকর্ষণ করতে এই ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এছাড়াও ভোটকর্মীদের জন্য করা হয়েছে সেলফি পয়েন্ট। গনতন্ত্রের সেনা হিসাবে তারা সেখানে সেলফি তুলছেন।
এছাড়াও ভোটকর্মীদের জন্য করা হয়েছে সেলফি পয়েন্ট। গনতন্ত্রের সেনা হিসাবে তারা সেখানে সেলফি তুলছেন।
পুলিশ কর্মীদের জন্যও রয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা‌। পুলিশ এস্কর্ট ফোর্সগুলিকে সাধারণ মানুষজন যাতে দেখতে পায় সেজন্য তৈরি করা হয়েছে পুলিশ ট্যাগিং কেন্দ্র।
পুলিশ কর্মীদের জন্যও রয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা‌। পুলিশ এস্কর্ট ফোর্সগুলিকে সাধারণ মানুষজন যাতে দেখতে পায় সেজন্য তৈরি করা হয়েছে পুলিশ ট্যাগিং কেন্দ্র।
শনিবার রয়েছে গণতন্ত্রের সবথেকে বড় উৎসব শেষ পর্যায়। আর তাতে অংশ নিতে প্রস্তুত দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা।
শনিবার রয়েছে গণতন্ত্রের সবথেকে বড় উৎসব শেষ পর্যায়। আর তাতে অংশ নিতে প্রস্তুত দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা।

জন্মস্থানে মুছছে স্মৃতি! তবু বাঙালির মনে আজও আছেন চিকিৎসক নীলরতন সরকার

দক্ষিণ ২৪ পরগণা: নীলরতন সরকার। যাঁর নাম শুনলেই প্রথমে মনে আসে কলকাতার এনআরএস মেডিক্যাল কলেজের নাম।

সেই নীলরতন সরকার একসময় রোগীদের কাছে ‘জীবন্ত ঈশ্বর’ নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন ডায়মন্ড হারবারের ছোট্ট একটি গ্রাম নেতড়াতে।

ওই গ্রামের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে তাঁর ছোটবেলার গল্পকথা, রয়েছে তাঁর বাড়ি। তবে সংস্কারের অভাবে তাঁর জন্মস্থান এখন ধ্বংসের মুখে। শোনা যায়, এক ভয়ংকর ঘূর্ণিঝড়ের রাতে তাঁদের নেতড়ার এই ঘর ভেঙে পড়েছিল।

আরও পড়ুন- অপরূপ সৌন্দর্য! যত্নও বেশি লাগে না! টাকা রোজগার করুন এই ফুল ফুটিয়ে

তার পর সকালে বাবা নন্দলাল সরকারের হাত ধরে ডায়মন্ড হারবারের ঘর ছেড়েছিলেন ছোট্ট নীলরতন। চলে এসেছিলেন জয়নগরে দাদুর বাড়িতে। সেখানেই মাত্র ১৪ বছর বয়সে অসুস্থ মা থাকোমণি দেবীকে চোখের সামনে থেকে চিরবিদায় নিতে দেখেন তিনি।

এর পর তাঁর জেদ চেপে যায় ডাক্তারি পড়ার। চিকিৎসক পেশার সঙ্গে তাঁর নাম জড়িয়ে যায়। বর্তমানে এনআরএস মেডিক্যাল কলেজের নাম তাঁর নামেই।

তিনি ভারতে ইলেকট্রোকার্ডিওগ্রাফ যন্ত্র প্রথম বসিয়েছিলেন। তাঁর সঙ্গে সুসম্পর্ক ছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের। জীবদ্দশায় বেশ কিছুদিন তিনি শিক্ষকতা করেছিলেন। তবে চিকিৎসক হওয়ার অমোঘ টান তাঁকে আবার এই পেশায় ফিরিয়ে নিয়ে আসে।

পরবর্তীকালে তিনি হয়ে ওঠেন রোগীদের ‘জীবন্ত ঈশ্বর’। তাঁর হাতের জাদুতে ভাল হয়ে উঠতেন রোগীরা। ১৯৪৩ সালের ১৮ ই মে আজকের দিনে আমরা তাঁকে হারাই। তাঁর মৃত্যুর পর আজও তাঁকে মনে রেখেছেন সকলেই।

আরও পড়ুন- নজরে হাওড়া লোকসভা কেন্দ্র, নির্বাচনের আগে জেনে নিন খুঁটিনাটি

বর্তমানে তাঁর জন্মস্থানেই মুছছে স্মৃতি। তাঁর বাড়িটি সংস্কারের অভাবে ভগ্নপ্রায় অবস্থায় পড়ে রয়েছে। জায়গায় জায়গায় জন্মেছে গাছ। এভাবে চলতে থাকলে আগামী কয়েক বছরে সম্পূর্ণ বাড়িটি নষ্ট হয়ে যাবে।

যদিও এই বাড়ি এখন দেখভাল করছেন স্থানীয় এক ব্যক্তি। তিনিও চান এই স্থান আবার আগের গরিমা ফিরে পাক।

নবাব মল্লিক

ভোটের আগে কী করতে হবে, দলের নেতা-কর্মীদের ‘বড়’ নির্দেশ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের

কলকাতা: ভোট প্রস্তুতি তুঙ্গে। তারই প্রথম ধাপ হিসেবে বুধবার থেকে ম্যারাথন বৈঠকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ডায়মন্ড হারবারের তৃণমূল প্রার্থী দক্ষিণ ২৪ পরগনার আমতলায় সাংসদের অফিসে দুদিন ধরে বৈঠক করবেন।

তাঁর লোকসভা কেন্দ্র ডায়মন্ড হারবারের অন্তর্গত সাতটি বিধানসভা। ২ দিন ধরে দলীয় কর্মীদের ভোটের আগে বার্তা দেবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এরই মধ্যে দলের নেতাদের উদ্দেশে কিছু নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

আরও পড়ুন- বিরুদ্ধে কঠিন প্রার্থী, বাংলার এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থীকে ফোন মোদির! কী ঘটল?

১) বিরোধী দল ছেড়ে যারা এসেছেন, তাঁদের সঙ্গে নিয়ে বাড়ি বাড়ি যান। বোঝান, আপনারা দেখেছেন তো কেন বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে এসেছে!

২) যে সব বুথে ভোট কম পড়েছে সেই বুথে বেশি সময় থাকতে হবে।

৩) ডায়মন্ড হারবারে বার্ধক্য ভাতা বা স্পেশ্যাল যে সব কাজ করা হয়েছে সেগুলো প্রচারের সময় তুলে ধরুন।

৪) বিরোধী প্রার্থী যেই হোক না কেন তাতে আমাদের কিছু যায় আসে না। দলের নেতারা উন্নয়নের কথাই বলবেন।

এতকিছুর পরেও গত লোকসভা ও বিধানসভায় বেশ কিছু বুথে বা ওয়ার্ডে বিরোধীরা কেন লিড পেল? কেন এমনটা হল? তা চিহ্নিত করে বোঝাতে হবে।

আরও পড়ুন- সল্টলেকে ঘরের দরজা খুলতেই রক্তের বন্যা, মাটিতে পড়ে বৃদ্ধ ডাক্তার দম্পতি! মৃত ১

সব ডেটা নিয়ে আজ বৈঠক করেছেন অভিষেক। কাউন্সিলর, পঞ্চায়েত সদস্যদের এই ব্যাপারে বিশেষভাবে নজর দিতে বলেছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। ভাইস চেয়ারম্যানকে বিশেষ নজর দিতে বলেছেন তিনি।

অভিষেক স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, এত পরিষেবা দেওয়ার পরও আপনাদের ফল যদি খারাপ হয়, তা হলে বুঝতে হবে মানুষ আপনাদের চাইছে না। তাহলে সরে যেতে হবে।

South 24 Parganas News: নুরপুরের শ্রীফলবেড়িয়া নতুন বাঁধ নির্মাণ, প্লাবনের হাত থেকে রক্ষা পেলেন গ্রামবাসীরা

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: নুরপুরের শ্রীফলবেড়িয়ায় নির্মিত হল নতুন বাঁধ। যার ফলে প্লাবনের হাত থেকে রক্ষা পেলেন গ্রামবাসীরা। খুশি সকলেই।

রাজ্য সরকারের উদ্যোগে ডায়মন্ড হারবারের হুগলি নদীর বাঁধ কংক্রিটের তৈরি করা হয়েছে। সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে ডায়মন্ড হারবার দু’নম্বর ব্লকের নুরপুরের শ্রীফলবেড়িয়া এলাকার শান্তিধাম থেকে হাটখোলা পর্যন্ত প্রায় ৯০০ মিটার স্থায়ীভাবে কংক্রিটের নদী বাঁধ গড়ে তোলা হয়। যার ফলে উপকৃত হবেন নদী তীরবর্তী গ্রামগুলির বাসিন্দারা। কারণ, প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ফলে নদীর জল ফুলেফেঁপে উঠে মাটির বাঁধ উপছে বা ভেঙে প্লাবিত হত এলাকা।

আরও পড়ুন: গরমকালে ‘এই’ সুস্বাদু ফলেই যেন আরাম, কিন্তু খুব সাবধান! ভয়ানক ক্ষতি হতে পারে শরীরে, কী কী সতর্কতা অবলম্বন করবেন!

এই কংক্রিটের বাঁধ নির্মাণের ফলে প্লাবনের হাত থেকে রক্ষা পেলেন এলাকার ৫০টিরও বেশি গ্রামের কয়েক হাজার বাসিন্দা। এই কাজের জন্য রাজ্য সরকারের সেচ ও জলপথ দফতরের পক্ষ থেকে প্রায় ৭ কোটি ৬৪ লক্ষেরও বেশি টাকা ব্যয় করা হয়েছে।

নতুন এই বাঁধ নির্মাণের ফলে খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা। আগামী বর্ষায় এই বাঁধ এলাকাবাসীদের উপর আশীর্বাদ হয়ে আসবে, এমনই মনে করছেন সকলে।

নবাব মল্লিক