Tag Archives: digital

Jalpaiguri News: প্রাথমিক বিদ‍্যালয়ে ই-বুক! প্রত্যন্ত গ্রামের এই প্রাথমিক স্কুল দেখলে মাথা ঘুরে ‌যাবে

জলপাইগুড়ি: সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এখন ডিজিটাল! ঝাঁ চকচকে প্রাইভেট স্কুলে উন্নতমানের পঠনপাঠনের জন্যে ক্রমেই ছাত্রাভাবে ধুঁকছে সরকারি স্কুল গুলি। কিন্তু এবার পড়ুয়াদের কথা ভেবে অভিনব উদ্যোগ নিল জলপাইগুড়ি ধূপগুড়ি মহকুমার বারোঘরিয়া বটতলী স্বর্ণময়ী প্রাথমিক বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

এই সরকারি স্কুলটিকে ডিজিটালের মোড়কে রাঙিয়ে দিতে উদ্যোগ নিয়েছেন তারা। স্কুলের শিক্ষকরা একত্রিত হয়ে গুগল ড্রাইভের মধ্যে গোটা বইয়ের পিডিএফ তুলে ফেলেছে। তার মধ্যেই কিউ.আর কোড স্ক্যান করলে গুগল ড্রাইভ থেকে আপনার মোবাইলে সোজা চলে আসবে গোটা বই। সহজ পাঠ থেকে পঞ্চম শ্রেণির সব বইই মিলবে এমন ই-বুক হিসেবে৷ এর জন্যে গুনতে হবে না বাড়তি মূল্য।

আরও পড়ুন: দিঘার সমুদ্রে স্নান সেরে ফেরার পথেই…জাতীয় সড়কে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা! গাড়ি ও বাইকের সংঘর্ষে মৃত ৪, জখম একাধিক

কোনও কারণে বই হারিয়ে গেলে কিংবা কোনও জায়গায় বই সঙ্গে করে নিতে যাওয়া সম্ভব না হলে তখন বাচ্চারা মোবাইল থেকে সহজেই তাদের পড়াশোনা সম্পন্ন করতে পারবে৷ এরপর ধীরে ধীরে আরও কীভাবে পঠনপাঠনের ধরণ উন্নত করা যায় সেই বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকারা।

আরও পড়ুন: ৭ দিনের অপেক্ষা! ৩১ জুলাই থেকেই বৃহস্পতি তুঙ্গে ৫ রাশির, সাফল‍্যের পথে সব বাধা কাটবে, ব‍্যাঙ্ক ব‍্যালেন্স উপচে পড়বে

এর পাশাপাশি গোটা স্কুলকে বিভিন্ন ভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। বাচ্চাদের কাছে প্রাথমিক শিক্ষাটাই সর্বপ্রথম শিক্ষা, যা শিখবে তাই করবে। বলাই বাহুল্য, এখন থেকেই ডিজিটালের প্রভাবে প্রাথমিক বিদ্যালয় উন্নত হলে তবেই ভবিষ্যৎ আরও উজ্জ্বল হবে এবং সরকারি স্কুলের প্রতি অভিভাবকদেরও আস্থা জন্মাবে বলে আশাবাদী শিক্ষকমহল।

সুরজিৎ দে

Digital Detox: মোবাইল বা ল্যাপটপে মুখ গুঁজে থাকেন, শরীর-মনে বাসা বাঁধছে অজানা আতঙ্ক, জানুন মুক্তির সহজ উপায়

: আজকালকার দুনিয়ায় সব সময় ডিজিটাল মাধ্যমের মধ্যেই ঘোরাফেরা করেন বেশিরভাগ মানুষ। যার জেরে দেখা দেয় একাধিক মানসিক স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা। এর থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য প্রয়োজন ডিজিটাল ডিটক্স। কিন্তু এই ডিজিটাল ডিটক্স আসলে কী? এটা আসলে এমন একটা সময়, যে সময়টায় স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, কম্পিউটারের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার থেকে বিরতি গ্রহণ করতে হয়। যা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। আজকের প্রতিবেদনে এর উপকারিতা এবং মূল বিষয়গুলি সম্পর্কে আলোচনা করা যাক। Photo- Representative
: আজকালকার দুনিয়ায় সব সময় ডিজিটাল মাধ্যমের মধ্যেই ঘোরাফেরা করেন বেশিরভাগ মানুষ। যার জেরে দেখা দেয় একাধিক মানসিক স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা। এর থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য প্রয়োজন ডিজিটাল ডিটক্স। কিন্তু এই ডিজিটাল ডিটক্স আসলে কী? এটা আসলে এমন একটা সময়, যে সময়টায় স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, কম্পিউটারের মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার থেকে বিরতি গ্রহণ করতে হয়। যা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। আজকের প্রতিবেদনে এর উপকারিতা এবং মূল বিষয়গুলি সম্পর্কে আলোচনা করা যাক। Photo- Representative
ডিজিটাল ডিটক্সের উপকারিতা:মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি: ডিজিটাল ডিটক্সের প্রাথমিক উপকারিতাই হল মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি। আর মনোনিবেশ করতেও সুবিধা হয়। সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতি আসক্তির কারণে উৎপাদনশীলতার উপরেও ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। কিছুক্ষণের জন্য এর ব্যবহার থেকে বিরতি নিলে মাথা খোলে, সেই সঙ্গে কাজও ভাল হয়। Photo- Representative
ডিজিটাল ডিটক্সের উপকারিতা:
মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি:
ডিজিটাল ডিটক্সের প্রাথমিক উপকারিতাই হল মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি। আর মনোনিবেশ করতেও সুবিধা হয়। সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতি আসক্তির কারণে উৎপাদনশীলতার উপরেও ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। কিছুক্ষণের জন্য এর ব্যবহার থেকে বিরতি নিলে মাথা খোলে, সেই সঙ্গে কাজও ভাল হয়। Photo- Representative
মানসিক চাপ এবং উত্তেজনা হ্রাস:ডিজিটাল ডিভাইস বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়া অতিরিক্ত ব্যবহার করলে মানসিক চাপ এবং উত্তেজনা বৃদ্ধি পেতে পারে। অবিরত আসতে থাকা নানা তথ্য, নোটিফিকেশন এবং আপডেটেড থাকার চাপ কিন্তু মনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফলে। ডিজিটাল ডিটক্সের ফলে এর থেকে মুক্তি মেলে। Photo- Representative
মানসিক চাপ এবং উত্তেজনা হ্রাস:
ডিজিটাল ডিভাইস বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়া অতিরিক্ত ব্যবহার করলে মানসিক চাপ এবং উত্তেজনা বৃদ্ধি পেতে পারে। অবিরত আসতে থাকা নানা তথ্য, নোটিফিকেশন এবং আপডেটেড থাকার চাপ কিন্তু মনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফলে। ডিজিটাল ডিটক্সের ফলে এর থেকে মুক্তি মেলে। Photo- Representative
ঘুমের মানের উন্নতি:স্মার্টফোন এবং ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটারের স্ক্রিন থেকে নির্গত নীল আলো আমাদের দেহের স্বাভাবিক ঘুমের চক্রকে নষ্ট করে দেয়। এতে অনিদ্রার সমস্যা তৈরি হয়। আর ঘুমের মানও খারাপ হয়ে যায়। তাই সন্ধ্যার সময় ডিজিটাল ডিটক্স করলে সেই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। Photo- Representative
ঘুমের মানের উন্নতি:
স্মার্টফোন এবং ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটারের স্ক্রিন থেকে নির্গত নীল আলো আমাদের দেহের স্বাভাবিক ঘুমের চক্রকে নষ্ট করে দেয়। এতে অনিদ্রার সমস্যা তৈরি হয়। আর ঘুমের মানও খারাপ হয়ে যায়। তাই সন্ধ্যার সময় ডিজিটাল ডিটক্স করলে সেই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। Photo- Representative
মানুষের সঙ্গে মেলামেশা:ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে অনেক মানুষের সঙ্গে আলাপ হয়। কিন্তু এতে একটা সময় একাকীত্ব গ্রাস করতে পারে। কিন্তু তার পরিবর্তে জোর দেওয়া উচিত মুখোমুখি আলাপচারিতার উপরেই। তাই পরিবার-বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে সময় কাটাতে হবে। কিংবা বাইরে খেলাধূলার উপর মন দেওয়া উচিত। Photo- Representative
মানুষের সঙ্গে মেলামেশা:
ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে অনেক মানুষের সঙ্গে আলাপ হয়। কিন্তু এতে একটা সময় একাকীত্ব গ্রাস করতে পারে। কিন্তু তার পরিবর্তে জোর দেওয়া উচিত মুখোমুখি আলাপচারিতার উপরেই। তাই পরিবার-বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে সময় কাটাতে হবে। কিংবা বাইরে খেলাধূলার উপর মন দেওয়া উচিত। Photo- Representative
মনোযোগ বৃদ্ধি:ডিজিটাল ডিটক্সের ফলে কোনও বিষয়ে মনোযোগ দিতে সুবিধা হয়। আসলে বারবার নোটিফিকেশন আসলে অন্যমনস্ক হয়ে যান অনেকেই। ডিজিটাল ডিটক্স সেই সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। Photo- Representative
মনোযোগ বৃদ্ধি:
ডিজিটাল ডিটক্সের ফলে কোনও বিষয়ে মনোযোগ দিতে সুবিধা হয়। আসলে বারবার নোটিফিকেশন আসলে অন্যমনস্ক হয়ে যান অনেকেই। ডিজিটাল ডিটক্স সেই সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। Photo- Representative
সৃজনশীলতা এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি:সব সময় ডিজিটাল মাধ্যমে পড়ে থাকলে তা সৃজনশীলতার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। এমনকী উৎপাদনশীলতাও কমতে বাধ্য। ডিজিটাল ডিটক্স করলে মন নানা কিছু ভাবার অবকাশ পাবে। ফলে সৃজনশীলতাও বাড়বে। Photo- Representative
সৃজনশীলতা এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি:
সব সময় ডিজিটাল মাধ্যমে পড়ে থাকলে তা সৃজনশীলতার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। এমনকী উৎপাদনশীলতাও কমতে বাধ্য। ডিজিটাল ডিটক্স করলে মন নানা কিছু ভাবার অবকাশ পাবে। ফলে সৃজনশীলতাও বাড়বে। Photo- Representative
ইমিউনিটি বৃদ্ধি:অতিরিক্ত ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহারের কারণে মানসিক চাপ বাড়ে। ঘুমের মানও কমে। ফলে সব মিলিয়ে ইমিউন সিস্টেমও দুর্বল হয়ে যায়। যার জেরে বারবার অসুস্থতা গ্রাস করে আমাদের। তা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় ডিজিটাল ডিটক্স। Photo- Representative
ইমিউনিটি বৃদ্ধি:
অতিরিক্ত ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহারের কারণে মানসিক চাপ বাড়ে। ঘুমের মানও কমে। ফলে সব মিলিয়ে ইমিউন সিস্টেমও দুর্বল হয়ে যায়। যার জেরে বারবার অসুস্থতা গ্রাস করে আমাদের। তা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় ডিজিটাল ডিটক্স। Photo- Representative
ডিজিটাল ডিটক্স সংক্রান্ত টিপস:১. ডিজিটাল ডিটক্সের জন্য একটা নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করতে হবে। ২. বাড়ির মধ্যে বেডরুম কিংবা ডাইনিং হলে একটা টেক-ফ্রি জোন বানিয়ে নিতে হবে। যেখানে পরিবারের সঙ্গে আড্ডা দেওয়া যাবে কিংবা বিশ্রাম করা যাবে। ৩. বাইরে হাঁটতে যাওয়া, প্রকৃতিকে উপভোগ করার জন্য সময় বেঁধে নিতে হবে। সঙ্গে এক্সারসাইজও করা যেতে পারে। ৪. বিভিন্ন ডিভাইস রয়েছে, যা স্ক্রিন টাইমের উপর নজরদারি চালায় এবং তা সীমিত করে দেয়। সেগুলি ব্যবহার করতে হবে। ৫. নিজের ডিজিটাল ডিটক্স সংক্রান্ত লক্ষ্য পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে ভাগ করে নিতে হবে। যাতে তাঁরাও সেই প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে পারেন। Photo- Representative
ডিজিটাল ডিটক্স সংক্রান্ত টিপস:
১. ডিজিটাল ডিটক্সের জন্য একটা নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করতে হবে।
২. বাড়ির মধ্যে বেডরুম কিংবা ডাইনিং হলে একটা টেক-ফ্রি জোন বানিয়ে নিতে হবে। যেখানে পরিবারের সঙ্গে আড্ডা দেওয়া যাবে কিংবা বিশ্রাম করা যাবে।
৩. বাইরে হাঁটতে যাওয়া, প্রকৃতিকে উপভোগ করার জন্য সময় বেঁধে নিতে হবে। সঙ্গে এক্সারসাইজও করা যেতে পারে।
৪. বিভিন্ন ডিভাইস রয়েছে, যা স্ক্রিন টাইমের উপর নজরদারি চালায় এবং তা সীমিত করে দেয়। সেগুলি ব্যবহার করতে হবে।
৫. নিজের ডিজিটাল ডিটক্স সংক্রান্ত লক্ষ্য পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে ভাগ করে নিতে হবে। যাতে তাঁরাও সেই প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে পারেন। Photo- Representative

Digital Waste Management: কিউআর কোড দিয়ে বর্জ্য সংগ্রহ! এমনটা আগে কখনও দেখেননি

উত্তর ২৪ পরগনা: বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় এবার ডিজিটালাইজেশন! বসিরহাটে কিউআর কোড ব্যবহার করে সংগ্রহ করা হবে বর্জ্য। যে উদ্যোগ ইতিমধ্যেই সারা ফেলে দিয়েছে মানুষের মধ্যে।

ইছামতি নদীর তীরে সীমান্ত শহর বসিরহাট। জেলা তথা রাজ্যে জন ঘনত্বের নিরিখে প্রথম সারিতে অবস্থান শহর বসিরহাটের। আর এই শহর বসিরহাটের উপর দিয়েই ভারত-বাংলাদেশের ঘোজাডাঙা সীমান্তে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চলে। নিত্যদিনে যানজটে জর্জরিত বসিরহাট শহর। জনঘনত্বের বেড়াজালে বর্জ্য ব্যবস্থনাপনায় রাজ্যে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে। বসিরহাট পুরসাভার ২৩ টি ওয়ার্ড থেকে প্রতিদিন ৩৫ টন আবর্জনা সংগ্রহ করা হয়। যা থেকে তৈরি হচ্ছে জৈব সার। তবে বসিরহাট পুরসভা প্রতিদিন বাড়ি থেকে দৈনন্দিন সঠিক পরিমাণে বর্জ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে কিনা তা জানতে এবার বর্জ্য সংগ্রহকারী প্রতিটি বালতিতে বসাবে কিউআর কোড।

আর‌ও পড়ুন: চিকিৎসকের অভাবে সঙ্কটে রায়দিঘির হাসপাতাল

বসিরহাট পুরসভার ট্যাক্স সহ একাধিক পরিষেবা ইতিমধ্যে ডিজিটাল হয়ে গিয়েছে। এবার বর্জ্য সংগ্রহকে ও তারা ডিজিটাল করল। বর্জ্য সংগ্রহকারী বালতিতে বসানো কিউআর কোড থেকে জানা যাবে যে কারা কবে বর্জ্য পদার্থ পুরসভার কাছে জমা দিচ্ছে। একটা সুস্থ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গড়ে উঠবে। আগামী কিছুদিনের মধ্যেই এই পরিষেবা চালু হয়ে যাবে বলে জানানো হয়েছে।

জুলফিকার মোল্যা