Tag Archives: garden reach

Kolkata municipal corporation: ১২ জনের মৃত্যুতে ভাঙল ঘুম? বেআইনি নির্মাণ বন্ধে অ্যাপ আনছে পুরসভা

কলকাতা: গার্ডেনরিচ কাণ্ডের জের। গার্ডেনরিচে বাড়ি ভেঙে পড়ার বিল্ডিং নির্মান নিয়ে বিশেষ সতর্ক কলকাতা পুরসভা। বেআইনি নির্মাণ রুখতে চালু হয়েছে “কে এম সি এমপ্লয়ি” অ্যাপ। বেআইনি বিল্ডিং নির্মাণ রুখতে কীভাবে ব‍্যবহার করবেন এই অ‍্যাপ?

সূত্রের খবর অনুযায়ী, বেআইনি বিল্ডিং নির্মাণ রুখতে “কে এম সি এমপ্লয়ি” অ্যাপে ইঞ্জিনিয়ারদের প্রশিক্ষণ শুরু হল কলকাতা পৌরসভায়। প্রতিদিন নির্মাণের ছবি দিতে হবে তথ্যসহ। প্রতিদিন সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারদের ও অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারদের সাইট ভিজিট করে অ্যাপে তথ্য ও ছবি পাঠাতে হবে।

আরও পড়ুন: মোবাইল থেকে টাকা, চুরি যাত্রীদের সামগ্রী! কড়া পদক্ষেপ নিল রেল, গ্রেফতার ৪

প্রতিটি বরোর এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়াররা এই বিষয়টি তদারকি করবেন। তারা রিপোর্ট পাঠাবেন ডিজির কাছে। কেএমসি এমপ্লয়ী মোবাইল অ্যাপে কিভাবে ছবি ও তথ্য আপলোড করবেন তার প্রশিক্ষণও শুরু করা হল কলকাতা পুরসভায়।

how to use kmc employee app (কীভাবে ব‍্যবহার করবেন কেএমসি এমপ্লয়ী অ‍্যাপ) এই বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেবেন পুরসভার আইটি বিভাগের অফিসারেরা। আজ থেকে শুরু হল প্রশিক্ষণের কাজ।

Garden Reach Disaster: গার্ডেনরিচের আতঙ্ক এবার কোচবিহারে! দুশ্চিন্তায় ঘুম উড়েছে বাড়ির মালিক ও স্থানীয়দের

কোচবিহার: গার্ডেনরিচে বহুতল ভেঙে পড়ার আতঙ্ক ছড়াল এবার কোচবিহার শহরে। এখানকার বড় বাজার এলাকায় নৃপেন্দ্র নারায়ণ রোডের দু’ধারে সারিসারি বহুতল দাঁড়িয়ে। এরই মধ্যে একটি বহুতলের পেছনের অংশে উপর থেকে নিচের দিক পর্যন্ত চওড়া ফাটল দেখা দিয়েছে। সেখানকার আবাসিকদের আশঙ্কা যে কোন‌ও মুহূর্তে এটি ভেঙে পড়তে পারে।

আর‌ও পড়ুন: ইডি-সিবিআই নয়, অভিযান অন্য সরকারি দফতরের! জেরার মুখে অসুস্থ ব্যবসায়ী

গোটা ঘটনায় এলাকার মানুষ প্রবল আতঙ্কে ভুগছে। বাড়ির নিচের অংশে রয়েছে বড় দোকান। আর উপরের অংশে বসবাস করেন বেশ কিছু পরিবার। এমন পরিস্থিতিতে সকলেই দিশেহারা। এমনিতেই কোচবিহার ভূমিকম্প প্রবণ এলাকা। সেখানে বহুতলে এত বড় ফাটল যে কোন‌ও মুহূর্তে কলকাতার গার্ডেনরিচের মত বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সবাই।

এলাকার স্থানীয় দুই বাসিন্দা প্রদীপ কুমার বণিক ও সমীর সাহা জানান, সমস্যার বিষয়ে কোচবিহার পুরসভাকে অবগত করা হলেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। যদিও পুরপ্রধান ঘটনাস্থলে গিয়ে গোটা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেছেন। কিন্তু প্রশাসনের তরফ থেকে সুনির্দিষ্ট কোন‌ও ব্যবস্থা না নেওয়ায় রাতে কার্যত ঘুম উড়ে গিয়েছে এখানকার বাসিন্দাদের।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

ওই বাড়ির মালিক রণজয় বণিক জানান, বহুতলটির বয়স অনেক। কয়েকবছর আগে তাঁদের বাড়ির পাশে আরেকটি বাড়ি তৈরি হওয়ার পর থেকেই এই সমস্যার সূত্রপাত। নিয়ম না মেনে পাশের ওই বাড়ি তৈরি হয়েছে বলেই দাবি করেন তিনি। বিষয়টি বারংবার পুরসভাকে জানানো হলেও কোন‌ও লাভ হয়নি। এই পরিস্থিতিতে কোচবিহার পুরসভার পক্ষ থেকেও সরকারিভাবে কোন মন্তব্য করা হচ্ছে না বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে বাড়ির মালিক এবং আবাসিকদের মধ্যে।

সার্থক পণ্ডিত

Gardenreach Investigation: গার্ডেনরিচে ধ্বংসস্তুপ ঘুরে দেখে তদন্তে বিশেষজ্ঞ কমিটি, সংগ্রহ করা হল কংক্রিটের নমুনা

কলকাতা: গার্ডেনরিচে ভেঙে পড়া বাড়ির এলাকা ঘুরে দেখল বিশেষজ্ঞ দল৷ গার্ডেনরিচে যে এলাকায় বাড়ি ভেঙে পড়েছিল, সেখানকার এলাকা ঘুরে দেখার পাশাপাশি, ভাঙা বাড়ির কংক্রিকেট নমুনাও সংগ্রহ করলেন কমিটির সদস্যরা৷ কেন এই বাড়িটি ভেঙে পড়ল, সেই বিষয়টি এ বার খতিয়ে দেখবে তদন্তকারী দল৷

এই কমিটির অংশ হিসাবে এলাকায় উপস্থিত ছিলেন ডিজি সিভিল, সিএমই এসডাব্লুএম, ডিজি রোডস, ডিজি বিল্ডিং ও তিনজন স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার, সয়েল ও আর্কিটেকচার ইঞ্জিনিয়াররাও ছিলেন৷ ছিলেন ডিজি পোর্ট ও ওসি গার্ডেনরিচ৷

খবর মিলেছে, এলাকা ঘুরে দেখার পাশাপাশি, বিশেষজ্ঞ দল ধ্বংসস্তুপ থেকে বেশ কিছু লোহার রড ও কংক্রিটের ভাঙা টুকরো সংগ্রহ করে নিয়ে গিয়েছেন৷ সেগুলি পরীক্ষা করে এই বিল্ডিং ভাঙার আসল কারণ নির্ধারণের চেষ্টা করবেন তাঁরা৷ এ ছাড়া, এখন বাকি যে বাড়ি ভাঙার কাজ চলছে, সেগুলির নিরাপত্তাও যাতে যথেষ্ট থাকে, সেই ব্যবস্থাও যাতে ঠিক থাকে, সেটিও ঘুরে দেখেন বিশেষজ্ঞ কমিটির সদস্যরা৷ পাশাপাশি, তাঁরা স্থানীয় লোকেরা যাতে ওই ধ্বংসস্তুপের মধ্যে না যান, সেটিও নজরে রাখতে বলেন কমিটির সদস্যরা৷

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে এগুলি পরীক্ষা করে দেখা হবে৷ সেগুলি যাবে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষাগারে৷ এর পর দু’দিনের মধ্যে ফের ঘটনাস্থলে যাবে বিশেষজ্ঞ কমিটি৷

Garden Reach Building Collapse: গার্ডেনরিচের বাড়ি ভাঙার ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করল কলকাতা পুরসভা

কলকাতা: গার্ডেনরিচের নির্মীয়মান বাড়ি ভেঙে পড়ার ঘটনায় তদন্ত কমিটি তৈরি করল কলকাতা পুরসভা। কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের নির্দেশে পুর কমিশনার ধবল জৈন এই তদন্ত কমিটি তৈরি করেছেন। কলকাতা পুরসভার জয়েন্ট বা যুগ্ম কমিশনার জ্যোতির্ময় তাঁতিকে এই তদন্ত কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে।

সেই সঙ্গে কমিটিতে রয়েছে পুরসভার বিল্ডিং বিভাগ, জঞ্জাল সাফাই এবং কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের আধিকারিকরা। পাশাপাশি কলকাতা পুলিস, বি এল আর ও এবং পুরসভার ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট প্রফেশনাল মুগ্ধা চক্রবর্তীকে কমিটিতে রাখা হয়েছে।

ওই নির্মাণের কোন অনুমতি ছিল কি না, বাহ কিভাবে অনুমতি ছাড়াই নির্মাণ হল, বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থা কিভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করল, ওই জমির প্রকৃতি বা চরিত্র কেমন, বাড়িটি নির্মাণে কি ধরনের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছিল, বাড়ির মালিক কে বা কারা সহ সংশ্লিষ্ট যাবতীয় বিষয় নিয়ে তদন্ত করবে এই কমিটি। আগামী সাত দিনের মধ্যেই কমিটিকে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে।

আরও পড়ুন – Viral: কখনও বুকে টেনে নেওয়া, ম্যাচ চলাকালীনই কাঁধে হাত রেখে গল্প, ধোনি-বিরাটের ব্রোমান্স নেট কাঁপাচ্ছে

পাহাড়পুর রোডের হেলে পড়া বাড়িতে( J 474) আবার নোটিশ পাঠালো কলকাতা পুরসভা। এর আগেই শুনানিতে ডাকার নোটিশ দিয়েছিল কলকাতা পুরসভা। তারপর ঘটে গেছে গার্ডেনরিচ কান্ড। ২০২৩ এর জুলাই মাসে সেই শুনানি হয়ে গেলে তার ৮ মাস পর আবার নোটিস এল ওই বাড়ির মালিকের কাছে। বাড়ির ক্ষতিগ্রস্ত অংশ পরিদর্শন করে প্রয়োজনে ভেঙে ফেলতে হবে কিনা তা খতিয়ে দেখতে কলকাতা পুরসভার অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার পদমর্যাদার আধিকারিক সহ পুরসভার টিম যাবে আগামী ২৮ শে মার্চ । কলকাতা পুরসভার আইন অনুযায়ী ফের নোটিশ যাওয়ায় আতঙ্ক বাসিন্দাদের।

Biswajit Saha

Garden Reach illegal construction: গার্ডেনরিচের বেআইনি নির্মাণের আড়ালে কী ঘটত? তাজ্জব পুলিশও! ‘সেন্টার’ ঘিরে যা চলত…

কলকাতা: বেআইনি নির্মাণে এবার কল সেন্টার যোগ। গার্ডেনরিচ এলাকায় গজিয়ে ওঠা একাধিক কল সেন্টারের লাভের টাকা বেআইনি নির্মাণে লগ্নি করা হয় বলে অভিযোগ। ধৃত প্রমোটার মহম্মদ ওয়াসিমের সঙ্গে একাধিক কল সেন্টারের যোগ রয়েছে বলে অভিযোগ। কল সেন্টারের হয়ে মানি রিসিভিং-এর কাজ করতেন ওয়াসিম। স্থানীয় কাউন্সিলরের ঘনিষ্ঠ এক আত্মীয়ের কল সেন্টারের মানি রিসিভিংয়ের কাজ করতেন ওয়াসিম, অভিযোগ এমনই।

বিনিময়ে পেতেন মোটা অঙ্কের কমিশন। সেই টাকা লগ্নি হত বেআইনি নির্মাণে। এছাড়া বিভিন্ন কল সেন্টারের মালিক কালো টাকা সাদা করতে এই সমস্ত বেআইনি নির্মাণে লগ্নি করেছে বলে অভিযোগ। বিভিন্ন ওয়ালেটের মাধ্যমে বিদেশী মুদ্রা এসেছে কল সেন্টারে। রিসিভিং পয়েন্টে ওয়াসিমের মাধ্যমে লেনদেন হত সেই টাকা।

আরও পড়ুন: জানেন, ভারতে প্রথম কত টাকার নোট ছাপা হয়? ৫০০, হাজার কিন্তু নয়, তাহলে? চমকে যাবেন

প্রসঙ্গত, গার্ডেনরিচে বেআইনিভাবে নির্মীয়মাণ বহুতল ভেঙে ঘটে গিয়েছে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। মৃত্যুও ঘটেছে অনেক। ফতেপুর ব্যানার্জি বাগান লেনের ওই বহুতল যে নিয়ম মেনে তৈরি হচ্ছিল না, তা ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন কলকাতা পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিম এবং স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

আরও পড়ুন: বলুন তো, আরপিএফ ও জিআরপি-র তফাৎ কী? না জানলে কিন্তু অসুবিধায় পড়তে পারেন

শহরের আনাচেকানাচে এমন বেআইনি নির্মাণের বিপদ চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছে গার্ডেনরিচের এই দুর্ঘটনা। আর এর পরইক কলকাতার থানাগুলিকে সতর্ক করেছে লালবাজার। সূত্রের খবর, শহরের প্রত্যেকটিল নির্মীয়মাণ বাড়ি, বহুতলে গিয়ে খোঁজ নিতে হবে যে সেগুলি আইন মেনে তৈরি হচ্ছে কি না। প্রয়োজনে প্রোমোটার বা নির্মাণকারী সংস্থার বিরুদ্ধে কড়া আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন লালবাজারের কর্তারা।

Garden Reach Building Collapse: ভোর রাত থেকে বৃষ্টি! গার্ডেনরিচে উদ্ধার কাজ বিঘ্নিত, এখনও একজনের আটকে থাকার আশঙ্কা

গার্ডেনরিচ: বুধবার ভোর রাত থেকে বৃষ্টিতে বিঘ্নিত উদ্ধার কাজ। গার্ডেনরিচের বহুতল ভেঙে পড়ার ধ্বংসস্তূপ সরাতে আজ সকালে, বুধবার কাজ শুরু হবে কিছুটা দেরিতে।

সকাল ৯টা নাগাদ NDRF টিম ঘটনাস্থলে আসবে। কলকাতা পুরসভা ভেঙে পড়া বাড়ির ভাঙা অংশ সরানোর কাজ শুরু করবে। সঙ্গে চলবে উদ্ধার কাজ। NDRF সূত্রের খবর ভিতরে এখনও কেউ আটকে থাকতে পারে। স্থানীয়রা জানাচ্ছেন একজন এখনও পর্যন্ত নিখোঁজ।

আরও পড়ুন: গার্ডেনরিচ বিতর্কের মাঝেই কলকাতা পুরসভার বিল্ডিং বিভাগে বড় রদবদল

অন্যদিকে তৎপর কলকাতা পুরসভা। ভেঙে পড়া বাড়ির ঠিক পাশে লাগোয়া একটি বাড়ি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করতে পারে। কারণ সেই বাড়ির নানা অংশ এই বাড়ির ধ্বংস স্তূপের চাপে ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। সেই বাড়িটিও বেআইনিভাবে নির্মিত।

গতকালই ওই বাড়ি-সহ ছটি বাড়িতে পৌরসভা নোটিস ধরিয়েছে। পুলিশ এবং পুরসভার পক্ষ থেকে আজও বিপদজনক ও বেআইনি বাড়ি চিহ্নিত করার কাজ চলবে।

Kolkata Municipal Corporation: গার্ডেনরিচ বিতর্কের মাঝেই কলকাতা পুরসভার বিল্ডিং বিভাগে বড় রদবদল 

কলকাতা: গার্ডেনরিচ বিতর্কের মাঝেই কলকাতা পুরসভার বিল্ডিং বিভাগে বড় রদবদল। প্রশ্ন উঠছে আগের ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ নিয়ে। গার্ডেনরিচ শুধু নয়, কলকাতা পুরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডেই ইঞ্জিনিয়ারদের একাংশের সঙ্গে প্রোমোটারদের যোগসাজশ স্পষ্ট হচ্ছে বলে অভিযোগ বিভিন্ন মহলে। তাতেই ক্ষুব্ধ পুর প্রশাসনের কর্তারা।

গার্ডেনরিচ বিতর্কের মাঝেই বড় সিদ্ধান্ত নিল কলকাতা কর্পোরেশন। একাধিক বিল্ডিং বিভাগের ইঞ্জিনিয়ারদের বদলির নির্দেশিকা জারি করল পুরসভার পার্সোনেল বিভাগ। গার্ডেনরিচ বহুতল ভেঙে মর্মান্তিক দুর্ঘটনার দায় মেয়র যেমন বাম আমলের উপরে চাপিয়ে ছিলেন, পাশাপাশি বিল্ডিং বিভাগের আধিকারিকদের উপর শুরু থেকেই দায় চাপিয়েছিলেন তিনি। তিনজনকে শোকজ করা হয়েছে। এবার একাধিক বদলির নির্দেশে তোলপাড় কলকাতা পুরসভা।

কলকাতা পুরসভা সূত্রে খবর, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক নির্দেশিকা জারি করে পুরসভার পার্সোনেল বিভাগ। কলকাতা পুরসভার পুর কমিশনার ধবল জৈনের নির্দেশমতো এই বিজ্ঞপ্তি জারি হয়। তাতে বলা হয় এই বদলি রুটিন বদলি। তবে অদ্ভুত ভাবে দেখা যায় এই নির্দেশিকার  ৮ জন ইঞ্জিনিয়ারের মধ্যে ৪ জন ইঞ্জিনিয়ার হলেন বিল্ডিং বিভাগের। এছাড়াও আছে টাউন প্ল্যানিং বিভাগের দু’জন ও এক জন কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের।

আরও পড়ুন :  দুর্ঘটনায় হারিয়েছেন পা, ১ টাকায় ভাঁড়ভর্তি চা বেচেই জীবনসংগ্রামে এমবিএ পাশ অরুণাভ

নির্দেশিকা অনুসারে দেখা যাচ্ছে, অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার সিভিল যিনি টাউন প্ল্যানিং-এর কাজ করছেন, তাঁকে পাঠানো হয়েছে বিল্ডিং বিভাগে। তিনজন সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার সিভিল। তাঁদের একজনকে এস ডব্লিউ এম -১, একজনকে জল সরবরাহ আর একজনকে টাউন প্ল্যানিং বিভাগে বদলি করা হয়েছে। একজন এস এ ই টাউন প্ল্যানিং থেকে বিল্ডিং বিভাগে, আর একজন এস এ ই জল সরবরাহ থেকে বিল্ডিং বিভাগে এবং অন্য আর একজনকে এস ডব্লিউ এম -১ থেকে বিল্ডিং বিভাগে বদলি করা হয়েছে।

পুরসভার ১৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের গার্ডেনরিচে নির্মীয়মাণ বহুতল ভেঙে দুর্ঘটনার পরেই কর্মী আধিকারিকদের উপর গোটা দায় চাপিয়েছে কলকাতা পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। মঙ্গলবার সন্ধ্যার এই নির্দেশ যেন সেই মনোভাবকেই আরও বেশি বাস্তবায়িত করল বলেই মনে করছেন ইঞ্জিনিয়ারদের একাংশ।