Tag Archives: General Knowledge Story

General Knowledge Story: বলুন তো ভারতের কোন শহরের নাম উল্টো লিখলেও সোজা দেখায়? তিন ভাষাতেই কিন্তু! উত্তর আশেপাশেই আছে

জানার কোনও শেষ নেই। আমাদের আশেপাশে থাকা যে কোনও বিষয় ঘিরেই আছে নানা আশ্চর্যজনক তথ্য যা আমাদের জানার পরিধির বাইরে। যা শুনলে আমরা আকাশ থেকে পড়ি। এমনও যে হতে পারে ভাবা যায় না। উত্তরটা জানলে আমাদের অবাক হওয়া ছাড়া কোনও উপায় থাকে না।
জানার কোনও শেষ নেই। আমাদের আশেপাশে থাকা যে কোনও বিষয় ঘিরেই আছে নানা আশ্চর্যজনক তথ্য যা আমাদের জানার পরিধির বাইরে। যা শুনলে আমরা আকাশ থেকে পড়ি। এমনও যে হতে পারে ভাবা যায় না। উত্তরটা জানলে আমাদের অবাক হওয়া ছাড়া কোনও উপায় থাকে না।
আজকাল অনেক প্রতিযোগিতাতে এমসিকিউ আসে। আর সেই সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এসব জানা খুব জরুরি।
আজকাল অনেক প্রতিযোগিতাতে এমসিকিউ আসে। আর সেই সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এসব জানা খুব জরুরি।
কখনও কখনও এমন হয়, উত্তরটা হয়তো আমরা জানতাম। কিন্তু শুধু মাথা ঠান্ডা না রাখার কারণে জানা জিনিসের উত্তর দিতে ভুল করি।
কখনও কখনও এমন হয়, উত্তরটা হয়তো আমরা জানতাম। কিন্তু শুধু মাথা ঠান্ডা না রাখার কারণে জানা জিনিসের উত্তর দিতে ভুল করি।
আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। বলা ভাল বেশিরভাগ মানুষই এর উত্তর দিতে ভুল করেছেন।
আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। বলা ভাল বেশিরভাগ মানুষই এর উত্তর দিতে ভুল করেছেন।
ভারতে এমন একটি শহর রয়েছে যে শহরের নাম সোজা অথবা উল্টো যেভাবে লিখবেন একই হবে, তিনটি ভাষাতেই এক। সেই শহরের নাম কী?
ভারতে এমন একটি শহর রয়েছে যে শহরের নাম সোজা অথবা উল্টো যেভাবে লিখবেন একই হবে, তিনটি ভাষাতেই এক। সেই শহরের নাম কী?
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে কোনও চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে কোনও চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ প্রায়শই এসে থাকে।
এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খেয়েছেন অনেকেই। কিন্তু বুদ্ধি খরচ করলেই এর উত্তর দেওয়া সম্ভব। ক্লু হিসাবে ওড়িশার নামটা বলা হল।
এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খেয়েছেন অনেকেই। কিন্তু বুদ্ধি খরচ করলেই এর উত্তর দেওয়া সম্ভব। ক্লু হিসাবে ওড়িশার নামটা বলা হল।
কটক শহরের নাম বাংলা, হিন্দি, ওড়িয়া ভাষায় সোজা বা উল্টো যেইভাবেই লিখবেন একই দেখাবে।
কটক শহরের নাম বাংলা, হিন্দি, ওড়িয়া ভাষায় সোজা বা উল্টো যেইভাবেই লিখবেন একই দেখাবে।

Personality Test: দাঁত বের করে হাসেন নাকি মুখ বুজে? আপনার হাসির ধরন বলে দেবে কেমন মানুষ আপনি

বলা হয় যত হাসবেন তত মন ভাল থাকবে। হাসার বিকল্প আর কিছু নেই।
বলা হয় যত হাসবেন তত মন ভাল থাকবে। হাসার বিকল্প আর কিছু নেই।
তবে হাসি দেখে কিন্তু মানুষ চেনা যায়। যাঁদের হাসি শান্ত, তাঁরা গম্ভীর, শান্তিপ্রিয় হয়ে থাকেন।
তবে হাসি দেখে কিন্তু মানুষ চেনা যায়। যাঁদের হাসি শান্ত, তাঁরা গম্ভীর, শান্তিপ্রিয় হয়ে থাকেন।
যাঁরা দাঁত বের করে হাসেন, তাঁরা সহনশীল, উদার ব্যক্তি।
যাঁরা দাঁত বের করে হাসেন, তাঁরা সহনশীল, উদার ব্যক্তি।
হাসির সঙ্গে মুখের ভাব ব্যাঙ্গাত্মক হলে, সেই ব্যক্তি অহঙ্কারী।
হাসির সঙ্গে মুখের ভাব ব্যাঙ্গাত্মক হলে, সেই ব্যক্তি অহঙ্কারী।
যাঁরা থেমে হাসেন তাঁদের মানসিক শক্তি দুর্বল হয়।
যাঁরা থেমে হাসেন তাঁদের মানসিক শক্তি দুর্বল হয়।
একেবারেই স্মিতহাসি যাঁদের পছন্দ, তাঁরা খুবই চাপা স্বভাবের হয়।
একেবারেই স্মিতহাসি যাঁদের পছন্দ, তাঁরা খুবই চাপা স্বভাবের হয়।
অনেকেই আছেন যাঁরা লোকসমাজেও প্রাণখুলে দাঁত বের করে হাসেন। কোনও কিছুরই পরোয়া করেন না। তাঁরা খুবই প্রাণখোলা এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই।
অনেকেই আছেন যাঁরা লোকসমাজেও প্রাণখুলে দাঁত বের করে হাসেন। কোনও কিছুরই পরোয়া করেন না। তাঁরা খুবই প্রাণখোলা এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই।
বলিউডের হিরোইনদের মধ্য়ে আলিয়া ভাট প্রাণখোলা হাসিই হাসেন, তাও ক্য়ামেরার সামনে।
বলিউডের হিরোইনদের মধ্য়ে আলিয়া ভাট প্রাণখোলা হাসিই হাসেন, তাও ক্য়ামেরার সামনে।

General Knowledge Story: উত্তর দিতে কালঘাম ছুটবে…! বলুন তো দুই ভুরুর মাঝের অংশকে কী বলে? আপনি বলতে পারবেন?

জানার কোনও শেষ নেই। আমাদের আশেপাশে থাকা যে কোনও বিষয় ঘিরেই আছে নানা আশ্চর্যজনক তথ্য যা আমাদের জানার পরিধির বাইরে। যা শুনলে আমরা আকাশ থেকে পড়ি। এমনও যে হতে পারে ভাবা যায় না। উত্তরটা জানলে আমাদের অবাক হওয়া ছাড়া কোনও উপায় থাকে না।
জানার কোনও শেষ নেই। আমাদের আশেপাশে থাকা যে কোনও বিষয় ঘিরেই আছে নানা আশ্চর্যজনক তথ্য যা আমাদের জানার পরিধির বাইরে। যা শুনলে আমরা আকাশ থেকে পড়ি। এমনও যে হতে পারে ভাবা যায় না। উত্তরটা জানলে আমাদের অবাক হওয়া ছাড়া কোনও উপায় থাকে না।
আজকাল অনেক প্রতিযোগিতাতে এমসিকিউ আসে। আর সেই সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এসব জানা খুব জরুরি।
আজকাল অনেক প্রতিযোগিতাতে এমসিকিউ আসে। আর সেই সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এসব জানা খুব জরুরি।
কখনও কখনও এমন হয়, উত্তরটা হয়তো আমরা জানতাম। কিন্তু শুধু মাথা ঠান্ডা না রাখার কারণে জানা জিনিসের উত্তর দিতে ভুল করি।
কখনও কখনও এমন হয়, উত্তরটা হয়তো আমরা জানতাম। কিন্তু শুধু মাথা ঠান্ডা না রাখার কারণে জানা জিনিসের উত্তর দিতে ভুল করি।
আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। বলা ভাল বেশিরভাগ মানুষই এর উত্তর দিতে ভুল করেছেন।
আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। বলা ভাল বেশিরভাগ মানুষই এর উত্তর দিতে ভুল করেছেন।
সবসময়েই টিপ পরা হয় কপালে দুই ভুরুর মাঝখানে। অথচ এই অংশের নাম কিন্তু অনেকেই জানেন না।
সবসময়েই টিপ পরা হয় কপালে দুই ভুরুর মাঝখানে। অথচ এই অংশের নাম কিন্তু অনেকেই জানেন না।
কপালে ভ্রু যেমন মুখমণ্ডলের সৌন্দর্য বাড়ায়, তেমনই আপনার ভ্রু আপনার ব্যক্তিত্বের কিছু দিক প্রকাশ করে। ভ্রুগুলিকে মনের প্রবেশদ্বার বলেন অনেকে। চিন্তা, আবেগ এবং সামগ্রিক মানসিকতা ফুটে ওঠে ভুরুতেই।
কপালে ভ্রু যেমন মুখমণ্ডলের সৌন্দর্য বাড়ায়, তেমনই আপনার ভ্রু আপনার ব্যক্তিত্বের কিছু দিক প্রকাশ করে। ভ্রুগুলিকে মনের প্রবেশদ্বার বলেন অনেকে। চিন্তা, আবেগ এবং সামগ্রিক মানসিকতা ফুটে ওঠে ভুরুতেই।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে কোনও চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ প্রায়শই এসে থাকে। ফলে সাধারণ জ্ঞানের নলেজ বাড়ানো খুবই দরকার। তাহলে জেনে রাখুন এই অংশের নাম হল গ্ল্যাবেলা। শব্দটি এসেছে লাতিন ভাষা থেকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে কোনও চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ প্রায়শই এসে থাকে। ফলে সাধারণ জ্ঞানের নলেজ বাড়ানো খুবই দরকার। তাহলে জেনে রাখুন এই অংশের নাম হল গ্ল্যাবেলা। শব্দটি এসেছে লাতিন ভাষা থেকে।

GK: বলুন তো, ট্রেনের চাকায় বালি দেওয়া হয় কেন? উত্তর জানলে অবাক হবেন

ভারতীয় পরিবহণ ব্যবস্থার সবথেকে বড় মাধ্যম হল রেল। দৈনন্দিন দেশ জুড়ে কোটি-কোটি মানুষ রেল পরিষেবার উপর নির্ভরশীল। রেলের একাধিক বিষয় রয়েছে যা নিয়ে আমাদের জানার কৌতুহলও কম নয়। ঠিক তেমনই একটি বিষয় হল রেলের চাকায় বালি দেওয়া হয় কেন?
ভারতীয় পরিবহণ ব্যবস্থার সবথেকে বড় মাধ্যম হল রেল। দৈনন্দিন দেশ জুড়ে কোটি-কোটি মানুষ রেল পরিষেবার উপর নির্ভরশীল। রেলের একাধিক বিষয় রয়েছে যা নিয়ে আমাদের জানার কৌতুহলও কম নয়। ঠিক তেমনই একটি বিষয় হল রেলের চাকায় বালি দেওয়া হয় কেন?
অনেকের নজরেই পড়েছে ট্রেনের  চাকার কাছে একটি নির্দিষ্ট লোহার বাক্সে ঢালা হয় বালি। কখনো নিজে থেকেই সেই বালি ঝরতে থাকে আবার অনেক সময় বালি ঢেলে দেওয়া হয়। কেন এই বালি ঢালা হয়? এই বালি ঢালার পদ্ধতি কী? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
অনেকের নজরেই পড়েছে ট্রেনের চাকার কাছে একটি নির্দিষ্ট লোহার বাক্সে ঢালা হয় বালি। কখনো নিজে থেকেই সেই বালি ঝরতে থাকে আবার অনেক সময় বালি ঢেলে দেওয়া হয়। কেন এই বালি ঢালা হয়? এই বালি ঢালার পদ্ধতি কী? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
মূলত ঘর্ষণ বল তৈরি করার জন্যই ট্রেনের চাকায়  ঢালা হয় বালি। রেলের চাকা ও লাইন মসৃণ হওয়ায় ঘর্ষণ বল কম হয়। ট্রেন যখন কোন চড়াই উৎরাই পথ অতিক্রম করে অথবা বৃষ্টির পর রেললাইন ভিজে গেলে সেই সময় প্রয়োজন পড়ে ঘর্ষণ বল বাড়ানোর। তখন বালি দেওয়া হয়।
মূলত ঘর্ষণ বল তৈরি করার জন্যই ট্রেনের চাকায় ঢালা হয় বালি। রেলের চাকা ও লাইন মসৃণ হওয়ায় ঘর্ষণ বল কম হয়। ট্রেন যখন কোন চড়াই উৎরাই পথ অতিক্রম করে অথবা বৃষ্টির পর রেললাইন ভিজে গেলে সেই সময় প্রয়োজন পড়ে ঘর্ষণ বল বাড়ানোর। তখন বালি দেওয়া হয়।
সময় মত এবং প্রয়োজনমতো বালি ঢালা না হলে ট্রেনের চাকা এক জায়গায় দাঁড়িয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে ভয়ানক দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা সৃষ্টি হবে। সেই কারণেই বালির ব্যবহার। চালকের পায়ের কাছে থাতা একটি লিভারের সাহায্যে ওই বাক্স থেকে প্রয়োজনমতো বালি ঢেলে নেওয়া যায় চাকায়।
সময় মত এবং প্রয়োজনমতো বালি ঢালা না হলে ট্রেনের চাকা এক জায়গায় দাঁড়িয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে ভয়ানক দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা সৃষ্টি হবে। সেই কারণেই বালির ব্যবহার। চালকের পায়ের কাছে থাতা একটি লিভারের সাহায্যে ওই বাক্স থেকে প্রয়োজনমতো বালি ঢেলে নেওয়া যায় চাকায়।
শুধুমাত্র ট্রেন চলাচলের সুবিধার্থে নয়, অনেক সময় ট্রেন থামানোর জন্যও ব্যবহার করতে হয় বালি। এমারজেন্সি ক্ষেত্রে হঠাৎ করে ট্রেন দাঁড় করানোর প্রয়োজন পড়লেও, চালককে ব্যবহার করতে হয় এই অতিরিক্ত বালির।
শুধুমাত্র ট্রেন চলাচলের সুবিধার্থে নয়, অনেক সময় ট্রেন থামানোর জন্যও ব্যবহার করতে হয় বালি। এমারজেন্সি ক্ষেত্রে হঠাৎ করে ট্রেন দাঁড় করানোর প্রয়োজন পড়লেও, চালককে ব্যবহার করতে হয় এই অতিরিক্ত বালির।
সামান্য কিছুটা বালি এতোটা দ্রুত গতিবেগ সম্পন্ন একটি যানকে নিমেষের মধ্যে থামিয়ে দিতে পারে। ভাবলেই একটু অবাক লাগছে তাই না? কিন্তু অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। এই ভাবেই রেল পরিষেবা কে মসৃণ রাখতে, দুর্ঘটনা এড়াতে এবং তাৎক্ষণিক বিপদ রক্ষার্থে অজান্তেই সাহায্য করতে থাকে বালি।
সামান্য কিছুটা বালি এতোটা দ্রুত গতিবেগ সম্পন্ন একটি যানকে নিমেষের মধ্যে থামিয়ে দিতে পারে। ভাবলেই একটু অবাক লাগছে তাই না? কিন্তু অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। এই ভাবেই রেল পরিষেবা কে মসৃণ রাখতে, দুর্ঘটনা এড়াতে এবং তাৎক্ষণিক বিপদ রক্ষার্থে অজান্তেই সাহায্য করতে থাকে বালি।

General Knowledge Story: কঠিন প্রশ্ন…! ফলের রাজা তো আম, বলুন তো ফলের রানি কে? উত্তর দিতে গিয়ে মাথায় হাত

ফল খাওয়া যে স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল, সেটা আমরা সকলেই জানি! প্রতিদিন ব্রেকফাস্টের পরে ফল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন পুষ্টি বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু ফলের আলোচনা উত্থাপন হলে আমের কথা না বললেই নয়! কারণ আম হল ফলের রাজা!
ফল খাওয়া যে স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল, সেটা আমরা সকলেই জানি! প্রতিদিন ব্রেকফাস্টের পরে ফল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন পুষ্টি বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু ফলের আলোচনা উত্থাপন হলে আমের কথা না বললেই নয়! কারণ আম হল ফলের রাজা!
আসলে স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয় গ্রীষ্মকালীন এই ফল। হাঁসফাঁস করা গরমের মধ্যেও যেন স্বস্তি এনে দিতে পারে আম!
আসলে স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয় গ্রীষ্মকালীন এই ফল। হাঁসফাঁস করা গরমের মধ্যেও যেন স্বস্তি এনে দিতে পারে আম!
যাইহোক, ফলের রাজা তো আম, কিন্তু ফলের রানি কে জানেন? ফলের রানি শুনে নিশ্চয়ই অবাক হচ্ছেন! ঠিকই শুনেছেন! ফলের রাজার মতো ফলের রানিও রয়েছে। ফলের রাজা আমের সঙ্গে অবশ্য এর দারুণ মিল।
যাইহোক, ফলের রাজা তো আম, কিন্তু ফলের রানি কে জানেন? ফলের রানি শুনে নিশ্চয়ই অবাক হচ্ছেন! ঠিকই শুনেছেন! ফলের রাজার মতো ফলের রানিও রয়েছে। ফলের রাজা আমের সঙ্গে অবশ্য এর দারুণ মিল।
কীরকম? আমের সঙ্গে নামে তো মিল রয়েছেই, সেই সঙ্গে মিল রয়েছে স্বাদেও।
কীরকম? আমের সঙ্গে নামে তো মিল রয়েছেই, সেই সঙ্গে মিল রয়েছে স্বাদেও।
তাহলে বোঝাই যাচ্ছে যে, ফলের রানিও স্বাদে স্বর্গীয়! জানিয়ে রাখা ভাল, পৃথিবীর মানুষ যেমন ফলের রাজাকে পছন্দ করে, তেমন ফলের রানিকে ‘দেবতাদের খাবার’ বলা হয়। অধিকাংশ মানুষ অবশ্য এই ফলটির কথা জানে না।
তাহলে বোঝাই যাচ্ছে যে, ফলের রানিও স্বাদে স্বর্গীয়! জানিয়ে রাখা ভাল, পৃথিবীর মানুষ যেমন ফলের রাজাকে পছন্দ করে, তেমন ফলের রানিকে ‘দেবতাদের খাবার’ বলা হয়। অধিকাংশ মানুষ অবশ্য এই ফলটির কথা জানে না।
তাহলে বলে দেওয়াই যাক ফলটির নাম। ফলের রানি হল ম্যাঙ্গোস্টিন। থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুরের মতো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলিতেই সবথেকে বেশি পরিমাণে পাওয়া যায় এই ফল। এখানেই শেষ নয়, ম্যাঙ্গোস্টিন হল থাইল্যান্ডের জাতীয় ফল।
তাহলে বলে দেওয়াই যাক ফলটির নাম। ফলের রানি হল ম্যাঙ্গোস্টিন। থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুরের মতো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলিতেই সবথেকে বেশি পরিমাণে পাওয়া যায় এই ফল। এখানেই শেষ নয়, ম্যাঙ্গোস্টিন হল থাইল্যান্ডের জাতীয় ফল।
এর বৈজ্ঞানিক নাম হল Garcinia Mangostana। এর স্বাদ কিছুটা টক-মিষ্টি। জানলে হয়তো অনেকেই অবাক হবেন যে, ব্রিটেনের রানি ভিক্টোরিয়া নিজেও এই ফল খেতে ভালবাসতেন!
এর বৈজ্ঞানিক নাম হল Garcinia Mangostana। এর স্বাদ কিছুটা টক-মিষ্টি। জানলে হয়তো অনেকেই অবাক হবেন যে, ব্রিটেনের রানি ভিক্টোরিয়া নিজেও এই ফল খেতে ভালবাসতেন!
যাইহোক, ফলের রানি ম্যাঙ্গোস্টিনের স্বাদের কথা তো বললাম! এর গুণও কম নয়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর ম্যাঙ্গোস্টিন ক্যানসার এবং হৃদরোগের মতো মারণ রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। সর্দি-কাশি দূর করতেও অত্যন্ত উপকারী এই ফল। এছাড়াও এই ম্যাঙ্গোস্টিনে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে।
যাইহোক, ফলের রানি ম্যাঙ্গোস্টিনের স্বাদের কথা তো বললাম! এর গুণও কম নয়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর ম্যাঙ্গোস্টিন ক্যানসার এবং হৃদরোগের মতো মারণ রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। সর্দি-কাশি দূর করতেও অত্যন্ত উপকারী এই ফল। এছাড়াও এই ম্যাঙ্গোস্টিনে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে।
অবশ্য ফলের রানিকে নিয়ে আর একটা অদ্ভুত ঘটনা রয়েছে। সেটি হল - এক সময় আমেরিকায় এই ফলটি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। আসলে সেই সময় না কি এশিয়ান মাছির সংখ্যা বেড়ে গিয়েছিল। এটাই ছিল নিষেধাজ্ঞার কারণ। যদিও ২০০৭ সালে এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছিল।
অবশ্য ফলের রানিকে নিয়ে আর একটা অদ্ভুত ঘটনা রয়েছে। সেটি হল – এক সময় আমেরিকায় এই ফলটি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। আসলে সেই সময় না কি এশিয়ান মাছির সংখ্যা বেড়ে গিয়েছিল। এটাই ছিল নিষেধাজ্ঞার কারণ। যদিও ২০০৭ সালে এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছিল।

Knowledge Story: ট্রেন লেট থাকলে ভাড়া ফেরত পাওয়া যায়! কত ঘণ্টা দেরি? ভারতীয় রেলের এই নিয়ম ৯৯%-র অজানা

টিকিট কেটে তা ক্যানসেল করে দিলে ভাড়া ফেরত পাওয়া যায়। তারও নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ভারতীয় রেল টিকিটের মূল্য ফেরত দেয়। কিন্তু আপনি কি জানেন যে ট্রেন দেরিতে এলেও টিকিটের পুড়ো ভাড়া ফেরত পাওয়া যায়?
টিকিট কেটে তা ক্যানসেল করে দিলে ভাড়া ফেরত পাওয়া যায়। তারও নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ভারতীয় রেল টিকিটের মূল্য ফেরত দেয়। কিন্তু আপনি কি জানেন যে ট্রেন দেরিতে এলেও টিকিটের পুড়ো ভাড়া ফেরত পাওয়া যায়?
আজও সস্তায় অনেকটা দূরত্ব যাওয়ার জন্য ট্রেনকেই বেছে নেন আমজনতা। কম দূরত্বের জন্য লোকাল ট্রেন আর বেশি দূরত্বের জন্য এক্সপ্রেস ট্রেন রয়েছে। কিন্তু সমস্যা হল যাত্রীদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ট্রেন লেটের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
আজও সস্তায় অনেকটা দূরত্ব যাওয়ার জন্য ট্রেনকেই বেছে নেন আমজনতা। কম দূরত্বের জন্য লোকাল ট্রেন আর বেশি দূরত্বের জন্য এক্সপ্রেস ট্রেন রয়েছে। কিন্তু সমস্যা হল যাত্রীদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ট্রেন লেটের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
প্রতিদিন প্রায় ৩০০০-এরও বেশি এক্সপ্রেস ট্রেন দেশের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে যাতায়াত করে। তবে ট্রেনে যাতায়াতের ক্ষেত্রে দেরিতে গন্তব্যে পৌঁছানোর অভিযোগ আসে হামেশাই। এমনকী অনেক সময় দেখা যায় ট্রেন প্ল্যাটফর্ম থেকে ছাড়তেই দেরি করে।
প্রতিদিন প্রায় ৩০০০-এরও বেশি এক্সপ্রেস ট্রেন দেশের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে যাতায়াত করে। তবে ট্রেনে যাতায়াতের ক্ষেত্রে দেরিতে গন্তব্যে পৌঁছানোর অভিযোগ আসে হামেশাই। এমনকী অনেক সময় দেখা যায় ট্রেন প্ল্যাটফর্ম থেকে ছাড়তেই দেরি করে।
অনেক সময় এমনও হয় যে, ট্রেন দীর্ঘ সময় লেট। ৩-৪ ঘণ্টা বা ১০-১২ গণ্টা ট্রেন লেটে রয়েছে এমনও খবর কানে আসে। যাত্রীদের সমস্যায় পড়তে হয় এর ফলে, পাশাপাশি রেলের নিজস্ব কাজেরও ক্ষতি হয়। জেনে রাখুন, আপনার সঙ্গে এমন হলে আপনি ভাড়ার টাকা ফেরত চাইতে পারেন ভারতীয় রেলের কাছে। কীভাবে?
অনেক সময় এমনও হয় যে, ট্রেন দীর্ঘ সময় লেট। ৩-৪ ঘণ্টা বা ১০-১২ গণ্টা ট্রেন লেটে রয়েছে এমনও খবর কানে আসে। যাত্রীদের সমস্যায় পড়তে হয় এর ফলে, পাশাপাশি রেলের নিজস্ব কাজেরও ক্ষতি হয়। জেনে রাখুন, আপনার সঙ্গে এমন হলে আপনি ভাড়ার টাকা ফেরত চাইতে পারেন ভারতীয় রেলের কাছে। কীভাবে?
যদি কোনও ট্রেন তার নির্ধারিত সময়ের থেকে তিন ঘণ্টা বা তার বেশি লেট চলে তাহলে আপনি রিফান্ডের জন্য দাবি করতে পারেন। তবে এই সুবিধা তৎকাল টিকিটের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নেই।
যদি কোনও ট্রেন তার নির্ধারিত সময়ের থেকে তিন ঘণ্টা বা তার বেশি লেট চলে তাহলে আপনি রিফান্ডের জন্য দাবি করতে পারেন। তবে এই সুবিধা তৎকাল টিকিটের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নেই।
ট্রেন লেট হলে টিকিটের টাকা কীভাবে রিফান্ড পাবেন? প্রথমেই আপনাকে IRCTC এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। সেখান থেকেই টিকিটের বিস্তারিত তথ্য দিয়ে রিফান্ডের জন্য আবেদন করতে হবে।
ট্রেন লেট হলে টিকিটের টাকা কীভাবে রিফান্ড পাবেন? প্রথমেই আপনাকে IRCTC এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। সেখান থেকেই টিকিটের বিস্তারিত তথ্য দিয়ে রিফান্ডের জন্য আবেদন করতে হবে।
যদি আপনার রিফান্ড রিকুয়েস্ট সাকসেসফুল হয় তাহলে ৯০ দিনের মধ্যে আপনি টিকিটের টাকা ফেরত পেয়ে যাবেন। প্রথমে IRCTC এর ওয়েবসাইটে চলে যান। তারপর সেখানে লগ ইন করে নিন ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে।
যদি আপনার রিফান্ড রিকুয়েস্ট সাকসেসফুল হয় তাহলে ৯০ দিনের মধ্যে আপনি টিকিটের টাকা ফেরত পেয়ে যাবেন। প্রথমে IRCTC এর ওয়েবসাইটে চলে যান। তারপর সেখানে লগ ইন করে নিন ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে।
এরপর Services মেনু থেকে ‘File Ticket Deposit Receipt (TDR)’ সিলেক্ট করুন। এরপর My Transactions  এ গিয়ে “FILE TDR” এ ক্লিক করতে হবে। রিফান্ডের রিকুয়েস্ট হয়ে যাওয়ার পর সব ঠিক থাকলে আগামী ৯০ দিনের মধ্যেই টাকা ফেরত পেয়ে যাবেন।
এরপর Services মেনু থেকে ‘File Ticket Deposit Receipt (TDR)’ সিলেক্ট করুন। এরপর My Transactions এ গিয়ে “FILE TDR” এ ক্লিক করতে হবে। রিফান্ডের রিকুয়েস্ট হয়ে যাওয়ার পর সব ঠিক থাকলে আগামী ৯০ দিনের মধ্যেই টাকা ফেরত পেয়ে যাবেন।

General Knowledge: বলুন তো নাক এবং ঠোঁটের মাঝের অংশকে কী বলে? ৯৯ শতাংশই উত্তরটা জানে না, আপনি কি জানেন

শরীরের নানা অঙ্গপ্রত্যঙ্গের নাম কম বেশি সকলেরই জানা। কিন্তু এমনও কিছু অংশ আছে যেগুলির নাম সম্পর্কে সকলের সম্যক ধারণ নেই।
শরীরের নানা অঙ্গপ্রত্যঙ্গের নাম কম বেশি সকলেরই জানা। কিন্তু এমনও কিছু অংশ আছে যেগুলির নাম সম্পর্কে সকলের সম্যক ধারণ নেই।
মুখের যত্ন প্রত্যেকেই নেয়। সময়-সাধ্য মতো পরিচর্যাও করে। কিন্তু মুখেও এমন কিছু জায়গা আছে, যার নাম অনেকেই জানেন না।
মুখের যত্ন প্রত্যেকেই নেয়। সময়-সাধ্য মতো পরিচর্যাও করে। কিন্তু মুখেও এমন কিছু জায়গা আছে, যার নাম অনেকেই জানেন না।
নাক এবং ঠোঁটের মাঝের অংশকে কী বলে? এই প্রশ্ন কিন্তু অনেকের মাথাতেই আসেনি। যার ফলে সঠিক উত্তরটিও জানা নেই।
নাক এবং ঠোঁটের মাঝের অংশকে কী বলে? এই প্রশ্ন কিন্তু অনেকের মাথাতেই আসেনি। যার ফলে সঠিক উত্তরটিও জানা নেই।
অনেক প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় এই ধরনের প্রশ্ন আসে। সেগুলিতে উত্তীর্ণ হতে হলে উত্তরগুলিও জানা প্রয়োজন।
অনেক প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় এই ধরনের প্রশ্ন আসে। সেগুলিতে উত্তীর্ণ হতে হলে উত্তরগুলিও জানা প্রয়োজন।
কিছু কিছু সময় উত্তর জানা থাকলেও চাপের কারণে তা ভুলে যায়। মাথা ঠান্ডা রাখলেই সেই সমস্যার সমাধান করা যায়।
কিছু কিছু সময় উত্তর জানা থাকলেও চাপের কারণে তা ভুলে যায়। মাথা ঠান্ডা রাখলেই সেই সমস্যার সমাধান করা যায়।
 নাক এবং ঠোঁটের মাঝের অংশকে বলে ফিলট্রাম (Philtrum)।
নাক এবং ঠোঁটের মাঝের অংশকে বলে ফিলট্রাম (Philtrum)।

Knowledge Story: বলুন তো, কোন প্রাণীর রয়েছে ৩টি হার্ট? উত্তর দিতে পারলে আপনি জিনিয়াস

আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে নিয়ে প্রশ্ন প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে নিয়ে প্রশ্ন প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি যার উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন। বলুন তো, পৃথিবীতে কোন প্রাণীর ৩টি হার্ট রয়েছে?
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি যার উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন। বলুন তো, পৃথিবীতে কোন প্রাণীর ৩টি হার্ট রয়েছে?
উত্তর হল ক্যাটল ফিশ। ক্যাটল ফিশ একটি সামুদ্রিক প্রাণী। এরা প্রাণীজগতের অন্যতম বিস্ময়কর প্রাণী। চতুরতার জন্য এই প্রাণীরা বিশেষভাবে পরিচিত। এরা সেফলপোডা গোত্রের প্রাণী। এরা আসলে মাছ নয়। এদের বলে মোলাক্স বা শামুক জাতীয় প্রাণী।
উত্তর হল ক্যাটল ফিশ। ক্যাটল ফিশ একটি সামুদ্রিক প্রাণী। এরা প্রাণীজগতের অন্যতম বিস্ময়কর প্রাণী। চতুরতার জন্য এই প্রাণীরা বিশেষভাবে পরিচিত। এরা সেফলপোডা গোত্রের প্রাণী। এরা আসলে মাছ নয়। এদের বলে মোলাক্স বা শামুক জাতীয় প্রাণী।
এরা অত্যন্ত নরম দেহের দৈত্যাকৃতির প্রাণী। এদের আটটি হাত রয়েছে। এদের দাঁতের সামনে একটি শোষক আছে। তারা এই শোষকের সাহায্যে তাদের শিকারটিকে ধরে থাকে। এই শোষকের আকার সাধারণত ১৫ থেকে ২৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে।
এরা অত্যন্ত নরম দেহের দৈত্যাকৃতির প্রাণী। এদের আটটি হাত রয়েছে। এদের দাঁতের সামনে একটি শোষক আছে। তারা এই শোষকের সাহায্যে তাদের শিকারটিকে ধরে থাকে। এই শোষকের আকার সাধারণত ১৫ থেকে ২৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে।
ক্যাটল ফিশের সমস্ত শরীর ম্যান্টল দিয়ে আবৃত থাকে। ম্যান্টল হল এক প্রকার বিশেষ থলি। সামনের দিকে মাথা ও টেন্টাকল নামক সরু এবং নরম অঙ্গ ম্যান্টল থেকে বাইরে প্রসারিত হয়। শরীরের গা ঘেঁষে থাকে দুইটি পাখনা। এদের দুইটি টেন্টাকল রয়েছে।
ক্যাটল ফিশের সমস্ত শরীর ম্যান্টল দিয়ে আবৃত থাকে। ম্যান্টল হল এক প্রকার বিশেষ থলি। সামনের দিকে মাথা ও টেন্টাকল নামক সরু এবং নরম অঙ্গ ম্যান্টল থেকে বাইরে প্রসারিত হয়। শরীরের গা ঘেঁষে থাকে দুইটি পাখনা। এদের দুইটি টেন্টাকল রয়েছে।
কাটল ফিশের তিনটি আলাদা আলাদা হৃৎপিণ্ড থাকে। দুইটি হৃৎপিণ্ড কানকোর গোঁড়ায় থাকে। এই দুইটির কাজ হলো সমস্ত দূষিত রক্তকে পাম্প করে কানকোয় নিয়ে যাওয়া।
কাটল ফিশের তিনটি আলাদা আলাদা হৃৎপিণ্ড থাকে। দুইটি হৃৎপিণ্ড কানকোর গোঁড়ায় থাকে। এই দুইটির কাজ হলো সমস্ত দূষিত রক্তকে পাম্প করে কানকোয় নিয়ে যাওয়া।
কানকোয় পৌঁছে তাদের দূষিত রক্ত অক্সিজেন শোষণ করে। তারপর সেই রক্ত তৃতীয় হৃৎপিণ্ডে চলে যায়। তৃতীয় হৃৎপিণ্ডটি সেখান থেকে রক্ত প্রাণীটির সারা শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে সঞ্চালিত করে।
কানকোয় পৌঁছে তাদের দূষিত রক্ত অক্সিজেন শোষণ করে। তারপর সেই রক্ত তৃতীয় হৃৎপিণ্ডে চলে যায়। তৃতীয় হৃৎপিণ্ডটি সেখান থেকে রক্ত প্রাণীটির সারা শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে সঞ্চালিত করে।

Knowledge Story: গাছ কাটলেই বেরিয়ে আসে ‘রক্ত’! ডাল ভাঙলেও গড়ায় ‘রক্ত’, কোন গাছে এমন হয় জানেন? চমকে যাবেন

গাছেদের প্রাণ আছে, এ তো আমরা সকলেই জানি। কিন্তু বিশ্বে এমন এক গাছ রয়েছে যাকে কাটলে মানুষের রক্তের মতো বেরিয়ে আসে তা বুঝি সত্যিই অবিশ্বাস্য। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
গাছেদের প্রাণ আছে, এ তো আমরা সকলেই জানি। কিন্তু বিশ্বে এমন এক গাছ রয়েছে যাকে কাটলে মানুষের রক্তের মতো বেরিয়ে আসে তা বুঝি সত্যিই অবিশ্বাস্য। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
পৃথিবীতে এমন কিছু অদ্ভুত গাছপালা আছে যা দেখলে আশ্চর্য হতেই হয়। বহু অস্বাভাবিক প্রাণী বা গাছ আজও লুকিয়ে আছে যা সচরাচর দেখতে পাওয়া যায় না। ঠিক এমনই এক গাছের কথা জানলে অবাক হতে হয়।
পৃথিবীতে এমন কিছু অদ্ভুত গাছপালা আছে যা দেখলে আশ্চর্য হতেই হয়। বহু অস্বাভাবিক প্রাণী বা গাছ আজও লুকিয়ে আছে যা সচরাচর দেখতে পাওয়া যায় না। ঠিক এমনই এক গাছের কথা জানলে অবাক হতে হয়।
পৃথিবীতে এমন এক গাছ আছে যা কাটলে রক্ত বেরোয়। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। সামান্য আঘাত করলেই ঝরঝর করে রক্তের মতো স্রোত বেরিয়ে আসে এই গাছ থেকে।
পৃথিবীতে এমন এক গাছ আছে যা কাটলে রক্ত বেরোয়। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। সামান্য আঘাত করলেই ঝরঝর করে রক্তের মতো স্রোত বেরিয়ে আসে এই গাছ থেকে।
এই গাছ কাটলেই মানুষের মতো রক্ত বেরোয়। এই আশ্চর্যজনক গাছটির নাম ব্লাডউড ট্রি। এই বিশেষ গাছটি দক্ষিণ আফ্রিকায় পাওয়া যায় ।
এই গাছ কাটলেই মানুষের মতো রক্ত বেরোয়। এই আশ্চর্যজনক গাছটির নাম ব্লাডউড ট্রি। এই বিশেষ গাছটি দক্ষিণ আফ্রিকায় পাওয়া যায় ।
ব্লাডউড ট্রি নামে বিখ্যাত এই গাছটি কিয়াত মুকওয়া বা মুনিঙ্গা নামেও পরিচিত। এর বৈজ্ঞানিক নাম ‘Cerocarpus Angolansis’। মোজাম্বিক, নামিবিয়া, তানজানিয়া এবং জিম্বাবোয়ের মতো দেশেও এই গাছটি দেখা যায়।
ব্লাডউড ট্রি নামে বিখ্যাত এই গাছটি কিয়াত মুকওয়া বা মুনিঙ্গা নামেও পরিচিত। এর বৈজ্ঞানিক নাম ‘Cerocarpus Angolansis’। মোজাম্বিক, নামিবিয়া, তানজানিয়া এবং জিম্বাবোয়ের মতো দেশেও এই গাছটি দেখা যায়।
শুধু গাছ কাটলেই নয়, ডাল ভেঙে গেলেও তা থেকে মানুষের রক্তের মতো লাল পদার্থ বের হয়। তাহলে কি সত্যিই এই গাছে মানুষের মতো রক্ত ​​আছে? উত্তর খুঁজলে জানা যাবে, না। এটি রক্ত ​​নয় বরং লাল রঙের একটি তরল। মানুষ এই গাছটিকে অলৌকিক বলে, কারণ এর সাহায্যে বিভিন্ন রোগের ওষুধ তৈরি হয়।
শুধু গাছ কাটলেই নয়, ডাল ভেঙে গেলেও তা থেকে মানুষের রক্তের মতো লাল পদার্থ বের হয়। তাহলে কি সত্যিই এই গাছে মানুষের মতো রক্ত ​​আছে? উত্তর খুঁজলে জানা যাবে, না। এটি রক্ত ​​নয় বরং লাল রঙের একটি তরল। মানুষ এই গাছটিকে অলৌকিক বলে, কারণ এর সাহায্যে বিভিন্ন রোগের ওষুধ তৈরি হয়।
শুধু তাই নয়, গাছের সাহায্যে রক্ত ​​সংক্রান্ত রোগও নিরাময় হয়। দাদ, চোখের সমস্যা, পেটের অসুখ, ম্যালেরিয়া বা গুরুতর আঘাতের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে পারে এই গাছ।
শুধু তাই নয়, গাছের সাহায্যে রক্ত ​​সংক্রান্ত রোগও নিরাময় হয়। দাদ, চোখের সমস্যা, পেটের অসুখ, ম্যালেরিয়া বা গুরুতর আঘাতের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে পারে এই গাছ।
ব্লাডউডের দৈর্ঘ্য ১২ থেকে ১৮ মিটার পর্যন্ত হতে পারে। ব্লাডউড গাছের কাঠ অত্যন্ত মূল্যবান এবং প্রচুর দামে বিক্রি হয়, যা থেকে দামি আসবাবপত্র তৈরিতে কাজে লাগে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
ব্লাডউডের দৈর্ঘ্য ১২ থেকে ১৮ মিটার পর্যন্ত হতে পারে। ব্লাডউড গাছের কাঠ অত্যন্ত মূল্যবান এবং প্রচুর দামে বিক্রি হয়, যা থেকে দামি আসবাবপত্র তৈরিতে কাজে লাগে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Knowledge Story: বলুন তো, কোন দেশের মানুষ সবচেয়ে লম্বা? ছেলে না মেয়ে উচ্চতায় এগিয়ে কে? নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি…!

বিশ্বের একেকটি দেশে একেক রকমের বিশেষ বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে৷ শুধু তাই নয়, প্রতিটা দেশেই কিছু না কিছু স্পেশ্যাল রয়েছে৷ আচ্ছা বলুন তো, কোন দেশের মানুষ সবচেয়ে লম্বা৷ এর উত্তরটা বেশিরভাগ লোকই জানেন না৷
বিশ্বের একেকটি দেশে একেক রকমের বিশেষ বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে৷ শুধু তাই নয়, প্রতিটা দেশেই কিছু না কিছু স্পেশ্যাল রয়েছে৷ আচ্ছা বলুন তো, কোন দেশের মানুষ সবচেয়ে লম্বা৷ এর উত্তরটা বেশিরভাগ লোকই জানেন না৷
নেদারল্যান্ডস বিশ্বের এমন একটি দেশ যেখানে সবচেয়ে বেশি লম্বা মানুষ পাওয়া যায়। এখানকার মানুষের গড় উচ্চতা ১৮৪ সেন্টিমিটার অর্থাৎ প্রায় ৬.০৩ ফুট। মজার ব্যাপার হলত, আঠারো শতক পর্যন্ত নেদারল্যান্ডস এবং ইউরোপের বেশিরভাগ দেশে মানুষের গড় উচ্চতা ছিল ১৬৫ সেন্টিমিটার। কিন্তু গত ২০০ বছরে ডাচদের উচ্চতা গড়ে ১৫ সেন্টিমিটার বেড়েছে।
নেদারল্যান্ডস বিশ্বের এমন একটি দেশ যেখানে সবচেয়ে বেশি লম্বা মানুষ পাওয়া যায়। এখানকার মানুষের গড় উচ্চতা ১৮৪ সেন্টিমিটার অর্থাৎ প্রায় ৬.০৩ ফুট। মজার ব্যাপার হলত, আঠারো শতক পর্যন্ত নেদারল্যান্ডস এবং ইউরোপের বেশিরভাগ দেশে মানুষের গড় উচ্চতা ছিল ১৬৫ সেন্টিমিটার। কিন্তু গত ২০০ বছরে ডাচদের উচ্চতা গড়ে ১৫ সেন্টিমিটার বেড়েছে।
বিবিসি অনুসারে, নেদারল্যান্ডে মহিলাদের গড় উচ্চতা ১৬৮.৫ সেন্টিমিটার (৫.৫২ ফুট) যেখানে পুরুষদের গড় উচ্চতা ১৮৪ সেন্টিমিটার পর্যন্ত। কয়েক দশক আগে পর্যন্ত, আমেরিকানদের বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছিল, কিন্তু এখন নেদারল্যান্ডস তাদের ছাড়িয়ে গেছে। আমেরিকান পুরুষদের গড় উচ্চতা ১৭৭.২ সেন্টিমিটার (৫.৮ ফুট) যেখানে মহিলাদের গড় উচ্চতা ১৬৩.২৫ সেন্টিমিটার (৫.৩ ফুট)।
বিবিসি অনুসারে, নেদারল্যান্ডে মহিলাদের গড় উচ্চতা ১৬৮.৫ সেন্টিমিটার (৫.৫২ ফুট) যেখানে পুরুষদের গড় উচ্চতা ১৮৪ সেন্টিমিটার পর্যন্ত। কয়েক দশক আগে পর্যন্ত, আমেরিকানদের বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছিল, কিন্তু এখন নেদারল্যান্ডস তাদের ছাড়িয়ে গেছে। আমেরিকান পুরুষদের গড় উচ্চতা ১৭৭.২ সেন্টিমিটার (৫.৮ ফুট) যেখানে মহিলাদের গড় উচ্চতা ১৬৩.২৫ সেন্টিমিটার (৫.৩ ফুট)।
লন্ডনের রয়্যাল সোসাইটির মতে, নেদারল্যান্ডে সবসময় এমনটি ছিল না। আঠারো শতক পর্যন্ত, নেদারল্যান্ডের মানুষদের উচ্চতার দিক থেকে বিশ্বের সবচেয়ে খাটো মানুষের মধ্যে গণ্য করা হয়েছিল, কিন্তু গত ২০০ বছরে অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটেছে। নেদারল্যান্ডসের মানুষ আমেরিকানদের পেছনে ফেলে বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা ব্যক্তির খেতাব দখল করেছে।
লন্ডনের রয়্যাল সোসাইটির মতে, নেদারল্যান্ডে সবসময় এমনটি ছিল না। আঠারো শতক পর্যন্ত, নেদারল্যান্ডের মানুষদের উচ্চতার দিক থেকে বিশ্বের সবচেয়ে খাটো মানুষের মধ্যে গণ্য করা হয়েছিল, কিন্তু গত ২০০ বছরে অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটেছে। নেদারল্যান্ডসের মানুষ আমেরিকানদের পেছনে ফেলে বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা ব্যক্তির খেতাব দখল করেছে।
কানাডার লেথব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লুইস ব্যারেট, যিনি নেদারল্যান্ডসের মানুষের উচ্চতা নিয়ে গবেষণা করেছেন, বলেছেন যে ডাচদের উচ্চতা বাড়াতে জেনেটিক্স ভূমিকা রাখে, তবে সবচেয়ে বড় ভূমিকা খাবার, পানীয় এবং গুণমান। জীবনের। নেদারল্যান্ডসের জীবনযাত্রার মান গত কয়েক দশকে পরিবর্তিত হয়েছে। সংক্রামক রোগে মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে এবং মানুষ তাদের খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে খুবই সতর্ক হয়ে উঠেছে।
কানাডার লেথব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লুইস ব্যারেট, যিনি নেদারল্যান্ডসের মানুষের উচ্চতা নিয়ে গবেষণা করেছেন, বলেছেন যে ডাচদের উচ্চতা বাড়াতে জেনেটিক্স ভূমিকা রাখে, তবে সবচেয়ে বড় ভূমিকা খাবার, পানীয় এবং গুণমান। জীবনের। নেদারল্যান্ডসের জীবনযাত্রার মান গত কয়েক দশকে পরিবর্তিত হয়েছে। সংক্রামক রোগে মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে এবং মানুষ তাদের খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে খুবই সতর্ক হয়ে উঠেছে।
অধ্যাপক লুইস ব্যারেট বলেছেন যে ডাচদের উচ্চতা বাড়াতে যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে তা হল দুধ, দই এবং পনিরের মতো দুগ্ধজাত পণ্য। গত কয়েক বছরে, নেদারল্যান্ডে অনেক দুগ্ধ শিল্প খোলা হয়েছে। দুগ্ধজাত পণ্যের ওপর মানুষের নির্ভরতা বেড়েছে। এর কারণে মানুষ প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাচ্ছে, যা হাড় মজবুত করার পাশাপাশি উচ্চতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
অধ্যাপক লুইস ব্যারেট বলেছেন যে ডাচদের উচ্চতা বাড়াতে যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে তা হল দুধ, দই এবং পনিরের মতো দুগ্ধজাত পণ্য। গত কয়েক বছরে, নেদারল্যান্ডে অনেক দুগ্ধ শিল্প খোলা হয়েছে। দুগ্ধজাত পণ্যের ওপর মানুষের নির্ভরতা বেড়েছে। এর কারণে মানুষ প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাচ্ছে, যা হাড় মজবুত করার পাশাপাশি উচ্চতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।