Tag Archives: Nursery

Successful Entrepreneur: রাজমিস্ত্রি থেকে সফল উদ্যোগপতি, সুন্দরবনের যুবকের পাল্টে যাওয়া জীবনের গল্প

উত্তর ২৪ পরগনা: এক সময় রাজমিস্ত্রির কাজ করে কোন‌ওরকমে জীবন যাপন করতেন। কিন্তু বর্তমানে সেই যুবকই হয়ে উঠেছেন সুন্দরবনের একজন সফল উদ্যোক্তা। জীবন রূপান্তরের এই কাহিনী সুন্দরবনের লিটন মিস্ত্রির।

এক সময় রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন লিটন। কিন্তু বর্তমানে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গাছের চারা বিক্রি করে একজন সফল উদ্যোক্তা হয়ে উঠেছেন এই যুবক। সবুজ গ্রামের গলি পথ দিয়ে গেলে হঠাৎ করেই নজর কাড়ে একটি ফলবাগান, সেখানেও সবুজের সমারোহ। কয়েক বছর আগে প্রায় ১০ কাটা জমিতে এই বাগান গড়ে তোলেন উত্তর ২৪ পরগনা জেলার সুন্দরবন এলাকার পাটলিখানপুরের লিটন মিস্ত্রি। এখানে দেশি-বিদেশি ও বিলুপ্তপ্রায় বিভিন্ন প্রজাতির ফলগাছের চারার পাশাপাশি ২৫ থেকে ৩০ ধরনের ফলের চাষ হচ্ছে।

আরও পড়ুন: বন্ধ সরকারি স্কুল ভিন রাজ্যের পরিযায়ী শ্রমিকদের ‘দখলে’! দিব্যি চলছে সংসার

লিটন মিস্ত্রির বাগানে ফলের মধ্যে রয়েছে মাল্টা, কমলা, পেয়ারা, ড্রাগন, আঙুর, পেঁপে, খেজুর, আগর, মালভেরি, আম ও লেবু। তবে সবচেয়ে বেশি চাষ হয় মাল্টার। বর্তমানে লিটন মিস্ত্রির বাগানে উৎপাদিত হচ্ছে রাসায়নিকমুক্ত নিরাপদ ফল। পাশাপাশি দেখা মিলছে বিদেশি প্রজাতির আমের গাছ। পৃথিবী বিখ্যাত মিয়াজাকি, চিয়াংমাই, চাকাপাত, ব্ল্যাক স্টোন, রেড পালমার সহ বাহারি জাতের বিদেশি আমের সমাহার এই বাগানে।

উদ্যোক্তা লিটন এক সময় রাজমিস্ত্রীর কাজ করতেন। কিন্তু নতুন নতুন প্রাজতির গাছের প্রতি তাঁর ছিল বিশেষ আগ্রহ। এভাবেই একটি-দুটি গাছ সংরক্ষণ করতে করতে নিজে বাড়িতেই তৈরি করে ফেলেছেন আস্ত নার্সারি। যেখানে একটি দুটি করে আজ কয়েক হাজার গাছে ভরে উঠেছে বাগান। তাঁর এ সাফল্য দেখে বিদেশি জাতের ফলের বাগান করতে আগ্রহী হচ্ছেন অনেকেই। সেই গাছ থেকে কলম করে তিনি বিক্রিও শুরু করেছেন। পাশাপাশি অনলাইনের মাধ্যমে গাছের চারা ভিন রাজ্যেও বিক্রি করছেন এই যুব উদ্যোগপতি।

জুলফিকার মোল্যা

Ratha Yatra 2024: খামখেয়ালি আবহাওয়ার ধাক্কা সামলে রথে ভাল ব্যবসার আশায় নার্সারি মালিকরা

পশ্চিম বর্ধমান: আর কয়েকদিন পরই রথযাত্রা। আসছে রবিবার প্রভু জগন্নাথদেব ভাই-বোনকে সঙ্গে নিয়ে পাড়ি দেবেন মাসির বাড়ির উদ্দেশ্যে। প্রথা অনুযায়ী রথযাত্রার দিন বৃক্ষরোপণ করা হয়, যা অত্যন্ত শুভ বলে মনে করেন বহু মানুষ। তাই রথ যাত্রার আগে এই সময়টায় নার্সারিগুলিতে দেখা যাচ্ছে প্রস্তুতির ছবি। মন্দা কাটিয়ে ব্যবসা বৃদ্ধির আশায় প্রবল ব্যস্ত নার্সারির কর্মচারীরা থেকে শুরু করে মালিকরা।

প্রসঙ্গত, চলতি বছরে আবহাওয়ার খামখেয়ালীপনার জন্য দক্ষিণবঙ্গের মানুষকে রীতিমত নাজেহাল হতে হয়েছে। তীব্র গরমের কারণে বড়সড় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন নার্সারির মালিকরা। তাঁরা বলছেন, গরমের জন্য গাছের পরিচর্যা করা রীতিমত কঠিন হয়ে পড়েছিল। কর্মচারীরা রোদে গরমে কাজ করতে পারছিলেন না। তার উপর প্রচন্ড তাপ গাছের ক্ষতি করেছে। সবমিলিয়ে প্রচুর পরিমাণে গাছ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। তবে রথযাত্রার হাত ধরে সেই মন্দা এবার কাটবে বলে আশা প্রকাশ করছেন তাঁরা।

আরও পড়ুন: দুর্ঘটনা কমাতে উঠে পড়ে লাগল এই জেলা, কী হল জানেন?

পশ্চিম বর্ধমানের বুদবুদের নার্সারির মালিক বিকাশ ঘোষ বলেন, যেখানে প্রত্যেক বছর উৎপাদন অনুযায়ী ১০ শতাংশ গাছ নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে, সেখানে এবার ৪০ শতাংশ গাছ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। তবে গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে আবার গাছগুলিকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হয়েছে। টুকটাক গাছ বিক্রি শুরু হয়েছে। রথযাত্রার দিন যেহেতু বৃক্ষ রোপণের নিয়ম রয়েছে, তাই ওই দিন থেকে ব্যবসা বাড়বে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন করছেন।

রথযাত্রার দিনটির কথা মাথায় রেখে তুমুল ব্যস্ততা নার্সারিগুলিতে দেখা যাচ্ছে। নার্সারি কর্মচারীরা সমস্ত গাছ তৈরি করে রাখছেন। কারণ এদিন একসঙ্গে বহু ক্রেতা ভিড় জমান। ফল, ফুল সবমিলিয়ে গাছের শেষ মুহূর্তের পরিচর্যা চলছে। সেগুলিকে তৈরি করা হচ্ছে ক্রেতাদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য। আম, লেবু, পেয়ারা ইত্যাদি ফলের গাছগুলি বেশি সংখ্যায় রাখা হচ্ছে। কারণ এগুলোর চাহিদা থাকে বেশি। পাশাপাশি বিভিন্ন মরশুমি ফুলের গাছও তাঁরা তৈরি রাখছেন।

নয়ন ঘোষ

Bangla Video: শখের নার্সারিই এখন পেশা, এই গৃহবধূর বাগানে এলে চমকে উঠবেন

দক্ষিণ দিনাজপুর: সংসার চালানোর পাশাপাশি নিজের শৌখিনতা ধরে রাখতে দিনরাত পরিশ্রম করে তৈরি করছেন গাছের চারা। তবে শুধুমাত্র ফল, ফুল নয়, বিদেশি গাছের চারা তৈরি ও বিক্রি করে সাবলম্বীর পথ দেখাচ্ছেন বালুরঘাটের নন্দিতা বর্মন।

প্রায় বছর দুই আগে অল্প কিছু টাকা নিয়ে নন্দিতা বর্মন শুরু করেছিলেন নার্সারি। এখন প্রায় কয়েক হাজার ফুল-ফলের গাছ রয়েছে তাঁর নার্সারিতে। শৌখিনতার পাশাপাশি স্বপ্ন ছিল নিজেই কিছু করার। এরপরই তিলে তিলে গড়ে তোলা নার্সারি থেকে আয় হতে শুরু করে। আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি নন্দিতাকে। এই বিষয়ে নন্দিতা বর্মন জানান, শৌখিনতা থেকেই পরিবেশের কথা মাথায় রেখে তাঁর এই পেশায় আসা। তাঁর নার্সারিতে ১৫ টাকা থেকে ৩০০ টাকার বিভিন্ন দামের চারা গাছ পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন: সন্তানের জন্ম দিয়েই প্রসূতির মৃত্যু, দুর্গাপুর হাসপাতালে ব্যাপক উত্তেজনা

দু’বছর আগে শুরু হওয়া এই নার্সারি বর্তমানে বেশ জনপ্রিয়। তাঁর এই নার্সারির ফুল, ফল সহ রকমারি গাছ শুধুমাত্র এই জেলায় নয়, ভিন্ন জেলাতেই রফতানি হয়। শীত বা গ্রীষ্ম নয়, সারাবছর‌ই আশেপাশের এলাকা থেকে বহু মানুষ আসেন তাঁর বাগানের চারা গাছ কিনতে। তবে বর্ষাকালে নতুন করে চারা গাছের কাটিং করায় একটু বেশি ভিড় লক্ষ্য করা যায় তাঁর নার্সারিতে। বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষ এসে নিজেদের পছন্দ মত ফল, ফুল সহ বিদেশি চারাগাছ নিয়ে যায়। তাছাড়াও নন্দিতা বর্মনের নার্সারিতে এসে অনেকেই নার্সারি তৈরির পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ নিয়ে যান। তাঁদের সফলতা দেখে উদ্যোগী হয়ে ওঠছেন অনেকেই। নার্সারিতে রয়েছে দেশি গাছ ছাড়াও আগলোনিমা, জে জে প্ল্যান্ট, লিপস্টি, ব্ল্যাকবেরি, আলফান্সো, মিয়াজাকি আম, রাম্বুটান, রকমারি প্রজাতির ক্যাকটাস, পাহাড়ি ফুল সহ বিভিন্ন প্রজাতির চারা।

সুস্মিতা গোস্বামী

Nursery: সরকারি নার্সারিতে আধুনিক পদ্ধতিতে তৈরি হচ্ছে চারাগাছ

পূর্ব বর্ধমান: আর কয়েকটা দিন পরই রাজ্যজুড়ে পালিত হবে অরণ্য সপ্তাহ। তারই আগে পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রামের কেন্দ্রীয় নার্সারি পরিদর্শন করলেন রাজ্য বন দফতরের দুই আধিকারিক। জানা গিয়েছে, আউশগ্রামে এবার ২৫ হেক্টর জমিতে বনসৃজন করা হবে। সেইমত নার্সারিতে তৈরি হচ্ছে প্রচুর গাছের চারা।

পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রামে কেন্দ্রীয় নার্সারিতে আধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি করা হচ্ছে চারাগাছ। জানা গিয়েছে, এখানে প্রায় ৭০ হাজারের বেশি বিভিন্ন গাছের চারা তৈরি করা হচ্ছে। পুরানো পদ্ধতি থেকে বেরিয়ে এসে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তৈরি করা হচ্ছে চারাগাছ। হয়ত অনেকেই জানেন, সাধারণত মাটিতে মাদার বেড তৈরি করে বা পলি পেতে নানা ধরনের গাছের চারা তৈরি করা হয়। তবে এই পদ্ধতিতে চারা তৈরি করলে অনেক সময় গাছের চারা মরে যায়। অনেক সময় গাছের শিকড় দূর্বল হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। তবে এবার সেই পদ্ধতি থেকে বেরিয়ে এসে আধুনিক প্রযুক্তি ‘হাইকোপট’ পদ্ধতিতে আউশগ্রামে কেন্দ্রীয় নার্সারি তৈরি করা শুরু হয়েছে চারাগাছ। এই ধরনের প্রযুক্তির মাধ্যমে নার্সারিতে চারা গাছ তৈরি করলে গাছের শিকড় মজবুত থাকবে।

আরও পড়ুন: সাহেব বাঁধের জলে পুরুলিয়ার জলসঙ্কট দূর করার চেষ্টা

আবার মাটিতে রোপণ করলে চারা গাছ মরে যা‌ওয়ার সম্ভাবনাও থাকবে অনেক কম। রাজ্য বন দফতরের দুই আধিকারিক পিসিসিএফ জেনারেল সন্ধিয়াল এবং সিসিএফ বিদ্যুৎ সরকার এই নার্সারি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এই প্রসঙ্গে আউশগ্রামের বিট অফিসার হিমাংশু মণ্ডল বলেন, এবার অরণ্য সপ্তাহে যেসব বনসৃজন করা হবে তার আগে থেকেই কেন্দ্রীয় নার্সারিতে সেসব চারা তৈরি করা হচ্ছে৷ এদিন দফতরের আধিকারিকরা সেই কেন্দ্রীয় নার্সারিতে কেমন চারা তৈরি হচ্ছে তা পরিদর্শন করেন।

এই আধুনিক পদ্ধতিতে লোহার বড় মাপের খাঁচা এবং টেবিল তৈরি করা হয়েছে সর্বপ্রথম। তারপর সেই টেবিল এবং খাঁচার উপরে সঠিক জায়গায় ছোট ছোট প্ল্যাস্টিকের পাত্র বা ‘রুট ট্রেনার’ এ বসানো হয়েছে গাছের চারা। আবার চারা গাছের পরিচর্যা বা জল দেওয়ার আধুনিক ব্যাবস্থাও করা আছে।চারা গাছ গুলি বড় করা হচ্ছে কম্পোজ সার ব্যবহারের মাধ্যমে। জানা গিয়েছে আউশগ্রামের কেন্দ্রীয় নার্সারিতে প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ রকমের গাছের চারা তৈরি করা হচ্ছে।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Lemon Tree: ৭০ প্রজাতির লেবু গাছ! এই বাড়ির বাগানে এলে চমকে উঠবেন

উত্তর ২৪ পরগনা: উন্নত ও বিদেশি মিলিয়ে প্রায় ৭০ প্রজাতির লেবু গাছ সংরক্ষণ করে সাড়া ফেলে দিয়েছে হাসনাবাদের লিটন মিস্ত্রি। এই যুবক যা করেছে তেমন নজির এর আগে বাংলায় বিশেষ একটা নেই।

সাধারণত বাড়িতে দেশীয় প্রজাতির লেবু গাছ রোপন করা হয়। কিন্তু উন্নত ও বিদেশি প্রাজাতির ভিয়েতনামি মাল্টা, বাউ-৩ মাল্টা, ভ্যালেন্সিয়া সহ বাহারি জাতের বিদেশি লেবু গাছের সম্ভাহারে ভরে উঠেছে উত্তর ২৪ পরগনার হাসনাবাদের পাটলিখানপুরের যুবক লিটন মিস্ত্রির বাগান। দেশীয় প্রাজাতির লেবু গাছে সাধারণত ফলন হলেও আকারে ছোট ও পরিমাণে লেবুর সংখ্যা কম পাওয়া যায়। কিন্তু উন্নত প্রাজাতির লেবু গাছে পৃথিবীর বহু দেশে বিশেষ করে থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, চিন, স্পেনের অনেক গাছ থেকে বছরের বারো মাসই প্রচুর পরিমাণে ফল উৎপাদিত হয়। উদ্যোক্তা লিটন এক সময় রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। কিন্তু নতুন নতুন প্রাজতির গাছের প্রতি তাঁর ছিল বিশেষ আগ্রহ। এভাবেই একটি-দুটি গাছ সংরক্ষণ করতে করতে নিজে বাড়িতেই তৈরি করে ফেলেছেন আস্ত নার্সারি। যেখানে প্রায় ৭০ প্রাজাতির বিদেশি লেবু গাছের দেখা মিলছে।

আরও পড়ুন: স্বস্তির বৃষ্টিতে আরও মিষ্টি আম-লিচু! শুধু করতে হবে ছোট্ট এই কাজটা

উন্নত ও বিদেশি প্রজাতির লেবুর বাজারে চাহিদা বেশি থাকায় ভাল দামে বিক্রিও হয়। এমন উন্নত প্রজাতির লেবু গাছের চাষ করে এলাকায় রীতিমত সাড়া ফেলেছেন। বেশ কিছু গাছে গাছে দোল খাচ্ছে নানা রকম রং, আকার, আর স্বাদের লেবু। তাঁর এই সাফল্য দেখে বিদেশি জাতের লেবু বাগান করতে আগ্রহী হচ্ছে এলাকার অনেকেই। নিজের লাগানো গাছ থেকে কলম করে লিটন চারা বিক্রিও শুরু করেছেন।

জুলফিকার মোল্যা

Bengali News: বাঁকুড়ার রুক্ষ মাটিতে জন্ম নিচ্ছে শয়ে শয়ে গাছ

বাঁকুড়ার নার্সারিতে পাওয়া যাচ্ছে সেমি সেড প্ল্যান্ট। এছাড়াও রয়েছে অসংখ্য ঘর সাজানোর গাছ।
বাঁকুড়ার নার্সারিতে পাওয়া যাচ্ছে সেমি সেড প্ল্যান্ট। এছাড়াও রয়েছে অসংখ্য ঘর সাজানোর গাছ।
বাঁকুড়ার রুক্ষ সূক্ষ্ম লাল মাটিতেও সম্ভব নার্সারি তৈরি করা। ঘর সাজানোর গাছের প্রতি ঝোঁক বাড়ছে মানুষের।
বাঁকুড়ার রুক্ষ সূক্ষ লাল মাটিতে ও সম্ভব নার্সারি তৈরি করা। ঘর সাজানোর গাছের প্রতি বেড়েছে মানুষের ঝোঁক।
সেমি সেড প্ল্যান্ট অর্থাৎ ঘরের ভিতরেও অনায়াসে সুবজ থাকবে, এমন গাছ কিনছেন ফ্ল্যাটের বাসিন্দারা।
সেমি সেড প্ল্যান্ট অর্থাৎ ঘরের ভিতরেও অনায়েসেই সবুজ থাকবে, এমন গাছ কিনছেন ফ্ল্যাটের বাসিন্দারা।
বাঁকুড়ার পরশমণিতে রয়েছে এক বিরাট নার্সারি।
বাঁকুড়ার পরশমণিতে রয়েছে এক বিরাট নার্সারি।
পরশমনিতে তৈরি হচ্ছে প্রায় শতাধিক গাছ।
পরশমণিতে তৈরি হচ্ছে প্রায় শতাধিক গাছ।
প্রতিষ্ঠানের এক কর্ণধার অনুপম সেন বলেন, প্রতিটি গাছের আলাদা আলাদা দাম নির্ধারণ করা রয়েছে। ৫০ টাকা থেকে শুরু করে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত মূল্য।
প্রতিষ্ঠানের এক কর্ণধার অনুপম সেন বলেন, প্রতিটি গাছের আলাদা আলাদা দাম নির্ধারণ করা রয়েছে। ৫০ টাকা থেকে শুরু করে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত মূল্য।