Tag Archives: Homeopathy

হোমিওপ্যাথি নিয়ে সচেতনতা প্রসারে বললেন বাঁকুড়ার মেডিক্যাল অফিসার

বর্তমান যুগের চিকিৎসা ব্যবস্থার খরচ প্রচন্ড বেড়ে গেছে। অভিযোগ, সরকারি হাসপাতালগুলি বাদ দিয়ে বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে গেলেই জীবনের সব সঞ্চয় শেষ হয়ে যাচ্ছে বহু মানুষের। তারপরেও মিলছে না ১০০ শতাংশ সফলতা। তবে এই চিকিৎসার খরচকে নামিয়ে নিয়ে আসা যায় নামমাত্র মূল্যে। এখন প্রশ্নটা হচ্ছে কীভাবে?

বাঁকুড়া জেলার মেডিক্যাল অফিসার (আয়ুষ শাখা) এই প্রশ্নের উত্তরে বললেন, “হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবস্থা”। “বিশ্ব হোমিওপ্যাথিক দিবস” হল ১০ এপ্রিল। কিন্তু লোকসভা নির্বাচনের কারণে সেই দিনটি পালন করা হয়নি বাঁকুড়ায়। তবে বাঁকুড়ায় ২৪-৩০ জুন চলছে হোমিওপ্যাথিক সচেতনতা দিবস। তাই এই সময়টাকে উপলক্ষ করেই পালন করা হচ্ছে হোমিওপ্যাথি উৎসব। এই সপ্তাহ জুড়ে চলছে হোমিওপ্যাথি সচেতনতা। জেলার হোমিওপ্যাথি ডিসপেন্সারি গুলিতেও করা হচ্ছে বিভিন্ন ক্যাম্প, যাতে মানুষের সচেতনতা বাড়ে হোমিওপ্যাথির প্রতি।

Homeopathy Awareness Week: ‘খরচ কম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই’, হোমিওপ্যাথি নিয়ে সচেতনতা প্রসারে বললেন বাঁকুড়ার মেডিক্যাল অফিসার

নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, বাঁকুড়া: বর্তমান যুগের চিকিৎসা ব্যবস্থার খরচ প্রচন্ড বেড়ে গেছে। অভিযোগ, সরকারি হাসপাতালগুলি বাদ দিয়ে বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে গেলেই জীবনের সব সঞ্চয় শেষ হয়ে যাচ্ছে বহু মানুষের। তারপরেও মিলছে না ১০০ শতাংশ সফলতা। তবে এই চিকিৎসার খরচকে নামিয়ে নিয়ে আসা যায় নামমাত্র মূল্যে। এখন প্রশ্নটা হচ্ছে কীভাবে?

বাঁকুড়া জেলার মেডিক্যাল অফিসার (আয়ুষ শাখা) এই প্রশ্নের উত্তরে বললেন, “হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবস্থা”। “বিশ্ব হোমিওপ্যাথিক দিবস” হল ১০ এপ্রিল। কিন্তু লোকসভা নির্বাচনের কারণে সেই দিনটি পালন করা হয়নি বাঁকুড়ায়। তবে বাঁকুড়ায় ২৪-৩০ জুন চলছে হোমিওপ্যাথিক সচেতনতা দিবস। তাই এই সময়টাকে উপলক্ষ করেই পালন করা হচ্ছে হোমিওপ্যাথি উৎসব। এই সপ্তাহ জুড়ে চলছে হোমিওপ্যাথি সচেতনতা। জেলার হোমিওপ্যাথি ডিসপেন্সারি গুলিতেও করা হচ্ছে বিভিন্ন ক্যাম্প, যাতে মানুষের সচেতনতা বাড়ে হোমিওপ্যাথির প্রতি।

আরও পড়ুন : বর্ষায় তড়কার ডালেই পালাবে গ্যাস অম্বল বদহজম! শুধু এভাবে খেতে হবে দিনের এই সময়ে

ডিস্ট্রিক্ট মেডিক্যাল অফিসার আরও বলেন যে, ‘‘কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা একটা জায়গায় গিয়ে থেমে যায়, সেসব ক্ষেত্রে মানুষ এগিয়ে আসেন হোমিওপ্যাথির দিকে। এছাড়াও অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসায় রয়েছে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, যেটা হোমিওপ্যাথিতে নেই বললেই চলে। বাচ্চারা খেতে চায় না অ্যালোপ্যাথি ওষুধ। বাচ্চাদের ওষুধ খাওয়ানো একপ্রকার যুদ্ধে পরিণত হয়েছে। কিন্তু হোমিওপ্যাথি ওষুধ খুব সহজেই খেয়ে নেয় বাচ্চারা।’’ এই সকল কারণের জন্যই হোমিওপ্যাথি গুরুত্ব অপরিসীম বলে মনে করছেন তিনি।

হোমিওপ্যাথি হল বিকল্প চিকিৎসার একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। এটি ১৭৯৬ সালে জার্মান চিকিৎসক স্যামুয়েল হ্যানিম্যান শুরু করেছিলেন ।এর অনুশীলনকারীরা হোমিওপ্যাথ বা হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক নামে পরিচিত। এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা ব্যবস্থার প্রতি সচেতনতা গড়ে তুলতে বাঁকুড়ায় চলছে হোমিওপ্যাথি সপ্তাহ পালন।

হোমিওপ্যাথিতে অগাধ বিশ্বাস আপনার? ৭ দিন ধরে চলছে বড়সড় কর্মসূচি

আলিপুরদুয়ার: হোমিওপ্যাথি সচেতনতা সপ্তাহ পালিত হচ্ছে কালচিনি ব্লকজুড়ে। কালচিনি ব্লকের পূর্ব সাতালি প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এই উপলক্ষে বিশেষ শিবির আয়োজন করা হয়।

এই উপলক্ষে চিকিৎসক, স্বাস্থ্য কর্মী ও গ্রামবাসীদের নিয়ে একটি সচেতনতামূলক র‍্যালিও বের করা হয়। সেখানে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিয়ে সকলকে সচেতন করা হয়।

এই বিষয়ে স্বাস্থ্য কেন্দ্রের চিকিৎসক অমল মজুমদার বলেন, ‘প্রায় একশোরও বেশি এলাকাবাসী এই সচেতনতামূলক র‍্যালিতে অংশগ্রহন করেন। এলাকার সকলকে এদিন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিয়ে সচেতন করি আমরা।”

আরও পড়ুন- ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা! রক্তে ভাসল চারিদিক, মর্মান্তিক মৃত্যু ২ জনের, গুরুতর জখম ৩

চিকিৎসকদের মতে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা খুবই কার্যকর হিসেবে বিবেচনা করা হয়। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার বিশেষত্ব- ‘শরীর যাতে নিজেই নিরাময় করতে পারে’ এবং ‘রোগকে তার শিকড় থেকে নির্মূল করা যায়’ এই ধারণার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে ৷

এই চিকিৎসা পদ্ধতিতে সব বয়সের মানুষের চিকিৎসা হতে পারে। খুব কম বা কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই এতে। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবস্থা শরীরের নিজস্ব নিরাময় প্রতিক্রিয়া ট্রিগার করার নীতির উপর ভিত্তি করে ৷

আরও পড়ুন- কম সময়েই কাজ শেষ,তাও বাতিলের তালিকায় বহু লোকাল এবং দূরপাল্লার ট্রেন,রইল লিস্ট

উদ্ভিদ এবং খনিজ পদার্থের মতো প্রাকৃতিক পদার্থের সাহায্যে শরীরের প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষাকে তীব্র করার চেষ্টা করে হয়। হোমিওপ্যাথিক ওষুধের ২০০ বছরেরও বেশি ইতিহাস রয়েছে ৷ বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশে প্রচলিত রয়েছে এই চিকিৎসা পদ্ধতি।

Annanya Dey

Road Accident: সিগন্যাল না মেনে এগোনোর চেষ্টা, পুলিশ ধাওয়া করায় চিকিৎসককে পিষে দিল ডাম্পার!

পশ্চিম মেদিনীপুর: সিগন্যালে জ্বল জ্বল করে জ্বলছে লাল আলো। অথচ সেদিকে লক্ষ্য নেই ডাম্পার চালকের। যদিও অন্যান্য গাড়ি নিয়ম মেনেই সিগন্যালে দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু সে সবের তোয়াক্কা না করে সিগন্যাল ভেঙে এগিয়ে গেল ডাম্পার। পাল্টা পুলিশ ধাওয়া করায় পিষে দিল বাইক আরোহীকে! সাত সকালে এমনই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার সাক্ষী থাকল খড়গপুর গ্রামীণ এলাকা।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘাতক ডাম্পারটি সিগন্যাল না মেনে এগিয়ে যাওয়ার সময় প্রথমে এক বাইক আরোহীকে ধাক্কা মারে। কিছুটা এগোতেই তার পথ আটকায় স্থানীয়রা এবং দায়িত্বে থাকা ট্রাফিক পুলিশ। তাতে না থেমে শাস্তির ঝুঁকি এড়াতে গাড়ি নিয়ে পিছিয়ে এসে সিগন্যাল মানার চেষ্টা করে ডাম্পার চালক। আর তা করতে গিয়েই ঘটে গেল ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা। ধাক্কা লেগে মাটিতে পড়ে যাওয়া ব্যক্তিকে পিষে দেয় ডাম্পারটি। ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় ওই ব্যক্তির। এপর‌ই উত্তেজিত হয়ে ওঠে জনতা। তারা পথ অবরোধ করে।

আর‌ও পড়ুন: স্বাধীনতার পর হয়েছিলেন বাংলার প্রথম খাদ্যমন্ত্রী, গান্ধি ঘনিষ্ঠ চারু ভান্ডারীর নাম শুনেছেন?

প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, ডাম্পার চালকের দায়িত্বজ্ঞানহীনতার কারণে‌ই চাকার তলায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় শহরের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক হরিপদ রাউতের (৬৭)। এই ভয়াবহ এই পথ-দুর্ঘটনাটি ঘটে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়গপুর গ্রামীণ থানার অধীনস্থ মোহনপুর ব্রীজ সংলগ্ন এলাকায়। ডাম্পারটি বালি বোঝাই ছিল বলে জানা গিয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক হরিপদবাবু সেই সময়ে বাইকে করে নিজের চেম্বারে যাচ্ছিলেন। তখনই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।

রঞ্জন চন্দ

Homeopathy: এই ৩ কারণে হোমিওপ্যাথিক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে, জেনে নিন বিশেষজ্ঞের মতামত

আমরা সাধারণত খুব ভেবেচিন্তে অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ খাই এবং ডাক্তারের নির্দেশিত নিয়ম অনুযায়ীই এই ওষুধ সেবন করি। কিন্তু, যখন হোমিওপ্যাথির কথা আসে, তখন অনেকেই মনে করেন যেহেতু এর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই তাই সহজেই যে কোনও ওষুধ সেবন করা যায়।
আমরা সাধারণত খুব ভেবেচিন্তে অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ খাই এবং ডাক্তারের নির্দেশিত নিয়ম অনুযায়ীই এই ওষুধ সেবন করি। কিন্তু, যখন হোমিওপ্যাথির কথা আসে, তখন অনেকেই মনে করেন যেহেতু এর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই তাই সহজেই যে কোনও ওষুধ সেবন করা যায়।
অনেকে এগুলোকে ওষুধ নয়, মিষ্টি বড়ি মনে করেন। এমতাবস্থায় প্রশ্ন জাগে এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খেলে সত্যিই শরীরে কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় কি না?
অনেকে এগুলোকে ওষুধ নয়, মিষ্টি বড়ি মনে করেন। এমতাবস্থায় প্রশ্ন জাগে এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খেলে সত্যিই শরীরে কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় কি না?
হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল অফিসার ডা. হরপাল সিং বলেন, হোমিওপ্যাথিক ওষুধ যে কোনও রোগে অত্যন্ত কার্যকরী প্রমাণিত হয়। হোমিওপ্যাথিতে শুধু রোগ নয়, শারীরিক ও মানসিক উপসর্গের কথা মাথায় রেখেও চিকিৎসা করা হয়।
হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল অফিসার ডা. হরপাল সিং বলেন, হোমিওপ্যাথিক ওষুধ যে কোনও রোগে অত্যন্ত কার্যকরী প্রমাণিত হয়। হোমিওপ্যাথিতে শুধু রোগ নয়, শারীরিক ও মানসিক উপসর্গের কথা মাথায় রেখেও চিকিৎসা করা হয়।
হোমিওপ্যাথিক ওষুধের সাধারণত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে না। কিন্তু কোনও ওষুধ অতিরিক্ত সেবন করলে শরীরে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতেই পারে। এমন পরিস্থিতিতে অবিলম্বে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করা উচিত এবং নিকটস্থ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
হোমিওপ্যাথিক ওষুধের সাধারণত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে না। কিন্তু কোনও ওষুধ অতিরিক্ত সেবন করলে শরীরে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতেই পারে। এমন পরিস্থিতিতে অবিলম্বে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করা উচিত এবং নিকটস্থ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
হোমিওপ্যাথিক ওষুধে রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় নাডা. হরপাল সিং বলেন, হোমিওপ্যাথিতে সঠিক পরিমাণে ওষুধ দেওয়া হয় যার কারণে এটি শরীরের কোনও ক্ষতি করে না এবং শরীরের কোনও অংশে বড় প্রভাব ফেলে না। এটি শরীরে কম বিষাক্তকর প্রভাব ফেলে। এই ওষুধ তৈরি করার সময় কোনও রাসায়নিক স্বাদ বা রঙ ব্যবহার করা হয় না। এই কারণে এটি নিরাপদ।
হোমিওপ্যাথিক ওষুধে রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় না
ডা. হরপাল সিং বলেন, হোমিওপ্যাথিতে সঠিক পরিমাণে ওষুধ দেওয়া হয় যার কারণে এটি শরীরের কোনও ক্ষতি করে না এবং শরীরের কোনও অংশে বড় প্রভাব ফেলে না। এটি শরীরে কম বিষাক্তকর প্রভাব ফেলে। এই ওষুধ তৈরি করার সময় কোনও রাসায়নিক স্বাদ বা রঙ ব্যবহার করা হয় না। এই কারণে এটি নিরাপদ।
যদিও হোমিওপ্যাথিক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ৩টি কারণে ঘটতে পারে-⦁ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই যে কোনও হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খেলে
যদিও হোমিওপ্যাথিক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ৩টি কারণে ঘটতে পারে-⦁ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই যে কোনও হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খেলে
⦁ কেউ যদি হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিজে থেকে এবং অনির্ধারিত পরিমাণে সেবন করেন, তাহলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে
⦁ কেউ যদি হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিজে থেকে এবং অনির্ধারিত পরিমাণে সেবন করেন, তাহলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে
⦁ মেয়াদোত্তীর্ণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খাওয়া হলে অবশ্যই এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হবে
⦁ মেয়াদোত্তীর্ণ হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খাওয়া হলে অবশ্যই এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হবে
মনে রাখা দরকার-⦁ হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলো যদি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী গ্রহণ করা হয় এবং সঠিক পরিমাণে সেবন করা হয় তাহলে কখনই কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না।
মনে রাখা দরকার-
⦁ হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলো যদি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী গ্রহণ করা হয় এবং সঠিক পরিমাণে সেবন করা হয় তাহলে কখনই কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না।
⦁ ১০০টির মধ্যে মাত্র একটি বা দুটি এমন ঘটনা প্রকাশ্যে আসে যেখন হোমিওপ্যাথিক ওষুধ কোনও ব্যক্তির শরীরে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে।
⦁ ১০০টির মধ্যে মাত্র একটি বা দুটি এমন ঘটনা প্রকাশ্যে আসে যেখন হোমিওপ্যাথিক ওষুধ কোনও ব্যক্তির শরীরে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে।
হোমিওপ্যাথিক ওষুধ মূল থেকে রোগ নির্মূল করেডা. হরপাল সিং বলেন, হোমিওপ্যাথিক ওষুধ অ্যালোপ্যাথিক ওষুধের মতো কোনও রোগকে আপাতভাবে দমন করে না। বরং শিকড় থেকে নির্মূলে বিশ্বাসী।
হোমিওপ্যাথিক ওষুধ মূল থেকে রোগ নির্মূল করে
ডা. হরপাল সিং বলেন, হোমিওপ্যাথিক ওষুধ অ্যালোপ্যাথিক ওষুধের মতো কোনও রোগকে আপাতভাবে দমন করে না। বরং শিকড় থেকে নির্মূলে বিশ্বাসী।
এতে রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির আরোগ্যের পূর্ণ সম্ভাবনা রয়েছে, তবে কিছু সময় লাগতে পারে। বড় ও গুরুতর রোগের চিকিৎসায় ৬ মাস-১ বছর পর্যন্তও সময় লাগতে পারে।
এতে রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির আরোগ্যের পূর্ণ সম্ভাবনা রয়েছে, তবে কিছু সময় লাগতে পারে। বড় ও গুরুতর রোগের চিকিৎসায় ৬ মাস-১ বছর পর্যন্তও সময় লাগতে পারে।

হোমিওপ্যাথি ওষুধে আরশোলার অঙ্গ, মদ! বিরাট পর্দাফাঁস করলেন লিভার বিশেষজ্ঞ

কলকাতা: হোমিওপ্যাথি ওষুধে রোগ সারে। অনেক জটিল রোগ সারে। এমন বিশ্বাস রয়েছে বহু মানুষের। অনেকেই দীর্ঘদিন ধরে হোমিওপ্যাথি ওষুধে ভরসা রেখেছেন। কেউ কেউ জটিল রোগ থেকে মুক্তিও পেয়েছেন বলে দাবি করেন। তবে হোমিপ্যাথি বনাম অ্যালোপ্যাথির লড়াই বহুদিনের।

অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসকরা দাবি করেন, হোমিওপ্যাথি আসলে মানুষকে বোকা বানানোর পদ্ধতি। এই চিকিৎসা পদ্ধতিতে রোগীর শরীরে কোনও উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয় না বলেই দাবি করে এসেছেন বহু অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসক। তবে এবার এক লিভার বিশেষজ্ঞ যা দাবি করলেন তাতে বড় বিতর্ক জন্ম নিল।

আরও পড়ুন- দেশের এই গ্রামের ঘরে-ঘরে যমজ সন্তান, শুনে অবাক হচ্ছেন? ঘটনা জানলে চোখ কপালে উঠবে

একটি বহুল ব্যবহৃত হোমিওপ্যাথি ওষুধ নিয়ে প্রশ্ন উঠে গেল। লিভার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সিরিয়াক অ্যাবি ফিলিপস মূলত এই হোমিওপ্যাথি ওষুধ নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিলেন। তিনি ব্যঙ্গ করতেও ছাড়লেন না। ফিলোকফ নামের একটি হোমিওপ্যাথি ওষুধ নিয়ে যাবতীয় বিতর্ক।

 শিশু কিশোরদের সর্দি কাশি হলে এই ওষুধ দেন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকরা। লিভার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সিরিয়াক অ্যাবি ফিলিপস ওই ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত উপাদান নিয়ে বড় পর্দাফাঁস করলেন। ওই ওষুধের উপকরণের একটি ছবি তুলে পোস্ট করে দিয়েছেন চিকিৎসক।

এসবিএল নামক এক সংস্থা ওই ওষুধের নির্মাতা। ওই ওষুধ তৈরির একটি উপাদান হল বি ওরিয়েন্টালিস। যা ব্লাটা ওরিয়েন্টালিস নামে পরিচিত। বলা হচ্ছে, এই উপাদান আসলে মরা আরশোলার অঙ্গ। তার সঙ্গে আদা ও মদ মিশিয়ে তৈরি করা হয় এই জনপ্রিয় হোমিওপ্যাথি ওষুধ!

আরও পড়ুন- হাসপাতালে ভর্তি না হলেও পাওয়া যাবে মেডিক্লেম-এর টাকা! ফোরাম-এর নির্দেশে হইচই

ওই চিকিৎসক যে ছবি শেয়ার করেছেন তার সঙ্গে ক্যাপশনে রীতিমতো ব্যঙ্গ করেছেন তিনি। ওই চিকিৎসকের এমন দাবি ঘিরে তীব্র শোরগোল পড়ে গিয়েছে। অনেকেই হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাকে ভাঁওতাবাজি বলে দাবি করেছেন।