Tag Archives: Jagannath Dev Snana Yatra

Jagannath Snana Yatra: বাঁকুড়ায় উঠে এল এক টুকরো পুরী! দেখুন সেই দুর্দান্ত দৃশ্য

বাঁকুড়া: প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে প্রভু জগন্নাথ, ভাই বলভদ্র ও বোন সুভদ্রাকে হাজারো স্রোতে স্নান করানো হয়। স্নানের জন্য ১০৮ টি কলস ব্যবহার করা হয়। জলে ফুল, চন্দন, জাফরান ও কস্তুরীও মেশানো হয়। বিকেলে হাতি বেশে সাজেন জগন্নাথদেব। এই সবকিছুই হয় পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে। তবে এবার সেটাই হল বাঁকুড়া শহরেও।

‘জয় জগন্নাথ’ বোল তুলে একেবারে জগন্নাথ ভাবাবেগে মশগুল হয়ে উঠল বাঁকুড়া শহর। দুই হাত উপরে তুলে আধমাত্মিক রসে ডুবলেন শত শত মানুষ। বাঁকুড়া শহরের বুকেই পুরী এবং মায়াপুরের স্বাদ। ১০৮ টা কলস ব্যাবহার করে স্নান করানো হল জগন্নাথ দেবকে। বছরে একবারই স্নান করেন জগন্নাথ দেব। এই অনুষ্ঠানের নাম মহাস্নান যাত্রা। স্নান সেরে জগন্নাথ সাজবেন গজ রূপে। তারপর হবে রাজভোগ আরতি, বাজবে নহবত সানাই, যা জগন্নাথের খুবই প্রিয়। এরপরই জ্বর এসে অসুস্থ হয়ে পড়বেন প্রভু। আবার রথযাত্রার দিন সুস্থ হয়ে তিনি ভক্তদের দর্শন দেবেন।

আর‌ও পড়ুন: বছরভর জলের তলায় খেলার মাঠ, আন্দুলে আজব অবস্থা

রথযাত্রার আগে সব রীতি মেনেই ইসকনের হাত ধরে এই অনুষ্ঠান পালিত হল বাঁকুড়ার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কামারপাড়ার ইসকন অনুমোদিত শ্রী শ্রী হরে কৃষ্ণ নামহট্ট সংঘে। বাঁকুড়াতেই যেন পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের ভাবাবেগ খুঁজে পেল মানুষ। এদিন প্রভু জগন্নাথের দর্শন লাভের জন্য উপচে পড়ল ভক্তদের ভিড়।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী

Jagannath Snana Yatra: প্রভু জগন্নাথের স্নানযাত্রায় ইসকনে উপচে পড়ল ভিড়

নদিয়া: প্রভু জগন্নাথের স্নানযাত্রা ধুমধামের সঙ্গে পালিত হল। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের পাশাপাশি এই বাংলার মন্দির নগরী মায়াপুরের রাজাপুর মন্দিরে মহা সমারোহে পালিত হল জগন্নাথ, বলরাম ও বোন সুভদ্রার স্নানযাত্রা উৎসব। এই উপলক্ষে ভক্তদের আগমন ছিল চোখে পড়ার মতো।

নদিয়া জেলার মায়াপুরের সবথেকে বড় উৎসব জগন্নাথদেবের রথযাত্রা উৎসব। তার আগে আয়োজিত হয় এই স্নানযাত্রা। এই স্নানযাত্রা উৎসবে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার বিগ্রহকে ডাবের জল, গঙ্গা জল, দুধ ও দই দিয়ে স্নান করানো হয় ভক্তি সহকারে। এই উপলক্ষে অসংখ্য ভক্তের সমাগম হয়েছিল মায়াপুর রাজাপুর জগন্নাথ দেবের মন্দিরে।

আর‌ও পড়ুন: চাকরির পরীক্ষায় পাশ করেও মেলেনি সুযোগ, মাদুর বুনে টিকে আছেন প্রতিবন্ধী গণেশ

কথিত আছে, এই স্নানযাত্রার পরই জগন্নাথদেব জ্বরে ক্রান্ত হন। ফলে তিনি বিশ্রামে চলে যান। পুনরায় রথযাত্রার দিন জ্বর থেকে সুস্থ হয়ে উঠে তিনি স্বমহিমায় আবির্ভূত হবেন এবং পুনরায় ভক্তদের দর্শন দেবেন। মায়াপুরের শাখা রাজাপুর জগন্নাথ দেবের মন্দির থেকে সুসজ্জিত রথে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা দেবীর আগমন ঘটে পাঁচ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ইসকন চন্দ্রোদয় মন্দিরে।

শনিবার ভোর সাড়ে চারটে থেকে মায়াপুরের শাখা কেন্দ্র মায়াপুর জগন্নাথ মন্দিরে মঙ্গল আরতি দিয়ে নান যাত্রা উৎসবের সূচনা করা হয়েছে। সারাদিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠান চলতে থাকবে। এই মহা অভিষেকে উপস্থিত থাকতে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে দেশ বিদেশের হাজার হাজার ভক্ত বৃন্দ এখানে হাজির হয়েছেন।

মৈনাক দেবনাথ

Jagannath Dev Snanyatra 2024: দীর্ঘ ৪৭ বছর পর জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা বিরল রাজকীয় মোক্ষ যোগে, কী হতে চলেছে দিনভর? জানুন

*রথযাত্রার দিন গোনা শুরু হল স্নানযাত্রার মধ্য দিয়ে। ৬২৮ বর্ষে এবার মাহেশের রথ ও স্নানযাত্রা উৎসব। ৪৭ বছর পর মোক্ষ যোগে হচ্ছে এই স্নানযাত্রা। সকাল সাড়ে পাঁচটায় জগন্নাথ দেবকে স্নানমঞ্চে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ৬.২০ থেকে শুরু হয় স্নানযাত্রা উৎসব। স্নান পিড়ি মাঠে অগণিত ভক্তের সমাবেশ ঘটে। প্রতিবেদনঃ রাহী হালদার। 
*রথযাত্রার দিন গোনা শুরু হল স্নানযাত্রার মধ্য দিয়ে। ৬২৮ বর্ষে এবার মাহেশের রথ ও স্নানযাত্রা উৎসব। ৪৭ বছর পর মোক্ষ যোগে হচ্ছে এই স্নানযাত্রা। সকাল সাড়ে পাঁচটায় জগন্নাথ দেবকে স্নানমঞ্চে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ৬.২০ থেকে শুরু হয় স্নানযাত্রা উৎসব। স্নান পিড়ি মাঠে অগণিত ভক্তের সমাবেশ ঘটে। প্রতিবেদনঃ রাহী হালদার।
*রীতি অনুযায়ী স্নানমঞ্চে ২৮ ঘড়া গঙ্গাজল এবং দেড় মণ দুধ দিয়ে স্নান করানো হয় জগন্নাথ বলরাম ও সুভদ্রাকে। মনে করা হয়, ওই পরিমাণ দুধ-গঙ্গাজলে স্নান করে তিন দেবতার জ্বর আসে। মন্দির বন্ধ রেখে সেবা-শুশ্রূষার পর কবিরাজের পাঁচন খেয়ে তাঁরা সুস্থ হন। সংগৃহীত ছবি। 
*রীতি অনুযায়ী স্নানমঞ্চে ২৮ ঘড়া গঙ্গাজল এবং দেড় মণ দুধ দিয়ে স্নান করানো হয় জগন্নাথ বলরাম ও সুভদ্রাকে। মনে করা হয়, ওই পরিমাণ দুধ-গঙ্গাজলে স্নান করে তিন দেবতার জ্বর আসে। মন্দির বন্ধ রেখে সেবা-শুশ্রূষার পর কবিরাজের পাঁচন খেয়ে তাঁরা সুস্থ হন। সংগৃহীত ছবি।
*রথ‌যাত্রারদিন রথে চাপিয়ে তিন দেবতাকে জগন্নাথের মাসির বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়। অন্যান্য বছর স্নানের পরেই তিন বিগ্রহকে মন্দিরের গর্ভগৃহে নিয়ে যাওয়া হয়। এ বার দিনভর তিন বিগ্রহকে স্নানমঞ্চেই রাখা হবে। সংগৃহীত ছবি। 
*রথ‌যাত্রারদিন রথে চাপিয়ে তিন দেবতাকে জগন্নাথের মাসির বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়। অন্যান্য বছর স্নানের পরেই তিন বিগ্রহকে মন্দিরের গর্ভগৃহে নিয়ে যাওয়া হয়। এ বার দিনভর তিন বিগ্রহকে স্নানমঞ্চেই রাখা হবে। সংগৃহীত ছবি।
*এ বার স্নানযাত্রার ‘মোক্ষ যোগ’ রয়েছে। সেই কারণেই জগন্নাথ-বলরাম-সুভদ্রাকে দিনভর স্নানমঞ্চেই রাখা হবে ভক্তদের দর্শনের জন্য। দিনভর পুজো, ভোগ নিবেদন সেখানেই হবে। সে জন্য স্নানমঞ্চে এবং মাঠে ম্যারাপ বাঁধা হয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*এ বার স্নানযাত্রার ‘মোক্ষ যোগ’ রয়েছে। সেই কারণেই জগন্নাথ-বলরাম-সুভদ্রাকে দিনভর স্নানমঞ্চেই রাখা হবে ভক্তদের দর্শনের জন্য। দিনভর পুজো, ভোগ নিবেদন সেখানেই হবে। সে জন্য স্নানমঞ্চে এবং মাঠে ম্যারাপ বাঁধা হয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*মাহেশ জগন্নাথ মন্দিরের সেবাইত পিয়াল অধিকারী জানান, বিগত ৫০ বছরের মধ্যে এই বছর এসেছে মখ্য যোগের স্নানযাত্রা। ভোর বেলাতেই জগন্নাথ বলভদ্র ও সুভদ্রার তিন বিগ্রহকে স্নান পিড়ির মঞ্চে নিয়ে আসা হয়। অগণিত ভক্ত সমাবেশের মধ্যে স্নানযাত্রা উৎসব পালন করা হয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*মাহেশ জগন্নাথ মন্দিরের সেবাইত পিয়াল অধিকারী জানান, বিগত ৫০ বছরের মধ্যে এই বছর এসেছে মখ্য যোগের স্নানযাত্রা। ভোর বেলাতেই জগন্নাথ বলভদ্র ও সুভদ্রার তিন বিগ্রহকে স্নান পিড়ির মঞ্চে নিয়ে আসা হয়। অগণিত ভক্ত সমাবেশের মধ্যে স্নানযাত্রা উৎসব পালন করা হয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*এ দিন সন্ধ্যাবেলায় সন্ধ্যা আরতি ও পুজোরপর তারপরে আবারও বিগ্রহকে নিয়ে আসা হবে গর্ভ গৃহে। এর ঠিক ১৫ দিন পরে আগামী ৭ জুলাই হবে মাহেশের ঐতিহ্যশালী রথযাত্রা। সংগৃহীত ছবি।
*এ দিন সন্ধ্যাবেলায় সন্ধ্যা আরতি ও পুজোরপর তারপরে আবারও বিগ্রহকে নিয়ে আসা হবে গর্ভ গৃহে। এর ঠিক ১৫ দিন পরে আগামী ৭ জুলাই হবে মাহেশের ঐতিহ্যশালী রথযাত্রা। সংগৃহীত ছবি।