Tag Archives: Digestion

General Knowledge: বলুন তো, কোন প্রাণী লোহা খেয়ে হজম করতে পারে? উত্তর অজানা অনেকের

আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটির উত্তর খুব একটা কঠিন নয়, কিন্তু তারপরও অনেকেই উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটির উত্তর খুব একটা কঠিন নয়, কিন্তু তারপরও অনেকেই উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
বলুন তো, কোন প্রাণী লোহা খেয়ে হজম করতে পারে? এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকেই দিতে পারেননি। বিশ্বে একমাত্র প্রাণী সেটি। উত্তর জানলে অবাক হবেন আপনিও।
বলুন তো, কোন প্রাণী লোহা খেয়ে হজম করতে পারে? এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকেই দিতে পারেননি। বিশ্বে একমাত্র প্রাণী সেটি। উত্তর জানলে অবাক হবেন আপনিও।
এবার আসা যাক উত্তর। বিশ্বের একমাত্র প্রাণী হিসেবে লোহা খেয়েও হজম করার ক্ষমতা রয়েছে কুমিরের। এমনকী কুমিরের দাঁতে ও চোয়ালে লোহা চেবানোর ক্ষমতাও রয়েছে।
এবার আসা যাক উত্তর। বিশ্বের একমাত্র প্রাণী হিসেবে লোহা খেয়েও হজম করার ক্ষমতা রয়েছে কুমিরের। এমনকী কুমিরের দাঁতে ও চোয়ালে লোহা চেবানোর ক্ষমতাও রয়েছে।
একটি কুমির অন্যান্য প্রাণীর তুলনায় ১০ গুণ দ্রুত গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড তৈরি করে। এছাড়া কুমিরের পাচক রসে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের উচ্চ ঘনত্ব রয়েছে। যা লোহা হজম করতে সহায়তা করে।
একটি কুমির অন্যান্য প্রাণীর তুলনায় ১০ গুণ দ্রুত গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড তৈরি করে। এছাড়া কুমিরের পাচক রসে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের উচ্চ ঘনত্ব রয়েছে। যা লোহা হজম করতে সহায়তা করে।

Heath Tips: খাবার খেলেই পেট মোচড়…? হজম করতে পারছেন না কিছুই? সাবধান! এড়িয়ে চলতেই হবে এসব খাবার, পরামর্শ বিশেষজ্ঞের

আজকালকার দিনে বহু মানুষ নিজেদের কাজ এবং পড়াশোনার সূত্রে বাইরে থাকেন। যার জেরে হামেশাই তাঁরা হজম সংক্রান্ত সমস্যার মুখোমুখি হয়ে থাকেন। আর হজমের গোলমাল মানেই তো একাধিক রোগের আক্রমণ।
আজকালকার দিনে বহু মানুষ নিজেদের কাজ এবং পড়াশোনার সূত্রে বাইরে থাকেন। যার জেরে হামেশাই তাঁরা হজম সংক্রান্ত সমস্যার মুখোমুখি হয়ে থাকেন। আর হজমের গোলমাল মানেই তো একাধিক রোগের আক্রমণ।
তাই রোগের হানা প্রতিরোধ করার জন্য হজম প্রক্রিয়া বা পরিপাক ক্রিয়াকে ভাল রাখতে হবে। আজকের প্রতিবেদনে আমরা আলোচনা করব পরিপাক ক্রিয়াকে ভাল রাখার উপায়ের বিষয়ে। আর পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।
তাই রোগের হানা প্রতিরোধ করার জন্য হজম প্রক্রিয়া বা পরিপাক ক্রিয়াকে ভাল রাখতে হবে। আজকের প্রতিবেদনে আমরা আলোচনা করব পরিপাক ক্রিয়াকে ভাল রাখার উপায়ের বিষয়ে। আর পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।
নয়াদিল্লির বসন্ত কুঞ্জে অবস্থিত ইন্ডিয়ান স্পাইনাল ইনজুরি সেন্টারের চিকিৎসক ডা. অঙ্কুর জৈন। তিনি ইন্ডিয়ান স্পাইনাল ইনজুরি সেন্টারের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি বিভাগের একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসক। প্রায় ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই ক্ষেত্রে চিকিৎসা করছেন। পরিপাক ক্রিয়া উন্নত করার উপায়ের বিষয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল।
নয়াদিল্লির বসন্ত কুঞ্জে অবস্থিত ইন্ডিয়ান স্পাইনাল ইনজুরি সেন্টারের চিকিৎসক ডা. অঙ্কুর জৈন। তিনি ইন্ডিয়ান স্পাইনাল ইনজুরি সেন্টারের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি বিভাগের একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসক। প্রায় ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই ক্ষেত্রে চিকিৎসা করছেন। পরিপাক ক্রিয়া উন্নত করার উপায়ের বিষয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল।
জবাবে ডা. অঙ্কুর জৈন বলেছেন যে, হজমশক্তি ভাল রাখতে হলে আমাদের শরীরকে জলশূন্যতা থেকে রক্ষা করতে হবে। যার অর্থ হল, পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে হলে প্রচুর পরিমাণে জল পান করা উচিত। এতে আমাদের হজম প্রক্রিয়া বা পরিপাক ক্রিয়া শক্তিশালী হয়।
জবাবে ডা. অঙ্কুর জৈন বলেছেন যে, হজমশক্তি ভাল রাখতে হলে আমাদের শরীরকে জলশূন্যতা থেকে রক্ষা করতে হবে। যার অর্থ হল, পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে হলে প্রচুর পরিমাণে জল পান করা উচিত। এতে আমাদের হজম প্রক্রিয়া বা পরিপাক ক্রিয়া শক্তিশালী হয়।
এখানেই শেষ নয়, জল খাওয়ার পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসের দিকেও নজর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন ওই চিকিৎসক। ডা. অঙ্কুর জৈনের কথায়, হজম শক্তির উন্নতির জন্য আমাদের ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত। কারণ হিসেবে তিনি জানিয়েছেন যে, খাবারে ফ্যাটের পরিমাণ বৃদ্ধি করলেও সেটা হজমের জন্য ভাল বলে প্রমাণিত হয়।
এখানেই শেষ নয়, জল খাওয়ার পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসের দিকেও নজর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন ওই চিকিৎসক। ডা. অঙ্কুর জৈনের কথায়, হজম শক্তির উন্নতির জন্য আমাদের ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত। কারণ হিসেবে তিনি জানিয়েছেন যে, খাবারে ফ্যাটের পরিমাণ বৃদ্ধি করলেও সেটা হজমের জন্য ভাল বলে প্রমাণিত হয়।
হজমশক্তির উন্নতির জন্য অন্যান্য যে বিষয়গুলি মাথায় রাখা উচিত:ডা. অঙ্কুর জৈন বলেন যে, যাঁরা বাইরে অতিরিক্ত পরিমাণে জাঙ্ক ফুড এবং কোল্ড ড্রিঙ্কস খাচ্ছেন, তাঁদের পরিপাকতন্ত্রের উপর ব্যাপক ভাবে এর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। যার কারণে তাঁদের হজম প্রক্রিয়াও খারাপ হতে শুরু করে। তাছাড়া যাঁরা খুব বেশি স্ট্রেস নেন এবং ঠিকমতো ঘুমোন না, তাঁদেরও হজম সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিতে থাকে। .অর্থাৎ অপর্যাপ্ত ঘুম এবং মানসিক চাপও কিন্তু হজমশক্তিও নষ্ট করে দিতে পারে।
হজমশক্তির উন্নতির জন্য অন্যান্য যে বিষয়গুলি মাথায় রাখা উচিত:
ডা. অঙ্কুর জৈন বলেন যে, যাঁরা বাইরে অতিরিক্ত পরিমাণে জাঙ্ক ফুড এবং কোল্ড ড্রিঙ্কস খাচ্ছেন, তাঁদের পরিপাকতন্ত্রের উপর ব্যাপক ভাবে এর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। যার কারণে তাঁদের হজম প্রক্রিয়াও খারাপ হতে শুরু করে। তাছাড়া যাঁরা খুব বেশি স্ট্রেস নেন এবং ঠিকমতো ঘুমোন না, তাঁদেরও হজম সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিতে থাকে। .অর্থাৎ অপর্যাপ্ত ঘুম এবং মানসিক চাপও কিন্তু হজমশক্তিও নষ্ট করে দিতে পারে।

 

Acidity Problem Solve at Home: যা কিছু খান, খাবার থালাতে লুকিয়ে হজমের আসল ম্যাজিক! পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি পায় কয়েক গুণ

কলাপাতায় রয়েছে একগুচ্ছ উপকারিতা। শুধু তাই নয়, কলাপাতায় মোমের মতন একটি আস্তরণ থাকে। এটি খাবারের ফ্লেভার আরও বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। সুস্মিতা গোস্বামী
কলাপাতায় রয়েছে একগুচ্ছ উপকারিতা। শুধু তাই নয়, কলাপাতায় মোমের মতন একটি আস্তরণ থাকে। এটি খাবারের ফ্লেভার আরও বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে।
সুস্মিতা গোস্বামী
কলা পাতায় প্রাকৃতিক অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা খাবারে উপস্থিত ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে সাহায্য করে। তাই কলা পাতায় খাওয়া খাদ্যজনিত অসুস্থতার ঝুঁকি কমাতে পারে। সুস্মিতা গোস্বামী
কলা পাতায় প্রাকৃতিক অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা খাবারে উপস্থিত ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে সাহায্য করে। তাই কলা পাতায় খাওয়া খাদ্যজনিত অসুস্থতার ঝুঁকি কমাতে পারে।
সুস্মিতা গোস্বামী
কলা পাতায় পলিফেনল, ভিটামিন 'এ' এবং ভিটামিন 'সি' র মতন বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যখন একটি কলা পাতায় খাবার রাখা হয়, তখন এই পুষ্টির কিছু অংশ খাবারে স্থানান্তরিত হয়, যার ফলে এর পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি পায়। সুস্মিতা গোস্বামী
কলা পাতায় পলিফেনল, ভিটামিন ‘এ’ এবং ভিটামিন ‘সি’ র মতন বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যখন একটি কলা পাতায় খাবার রাখা হয়, তখন এই পুষ্টির কিছু অংশ খাবারে স্থানান্তরিত হয়, যার ফলে এর পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি পায়।
সুস্মিতা গোস্বামী
কলাপাতা যেহেতু অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর তাই কলাপাতায় খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে শরীরের অতিরিক্ত টক্সিন বেরিয়ে যায়। ত্বক হয় উজ্জ্বল। সেই সঙ্গে সতেজও লাগে। সুস্মিতা গোস্বামী
কলাপাতা যেহেতু অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর তাই কলাপাতায় খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে শরীরের অতিরিক্ত টক্সিন বেরিয়ে যায়। ত্বক হয় উজ্জ্বল। সেই সঙ্গে সতেজও লাগে।
সুস্মিতা গোস্বামী
কলাপাতায় খাবার খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম এবং গ্যাস সংক্রান্ত অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এতে খাবার খেলে তা রাসায়নিকমুক্ত হয়ে যায়। সুস্মিতা গোস্বামী
কলাপাতায় খাবার খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম এবং গ্যাস সংক্রান্ত অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এতে খাবার খেলে তা রাসায়নিক মুক্ত হয়ে যায়।
সুস্মিতা গোস্বামী
কলা পাতায় খাবার খাওয়া হজমের ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। কলা পাতায় পাওয়া পলিফেনলগুলি হজমের এনজাইমগুলির উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে, যা ভাল হজম এবং পুষ্টির শোষণে সহায়তা করে। সুস্মিতা গোস্বামী
কলা পাতায় খাবার খাওয়া হজমের ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। কলা পাতায় পাওয়া পলিফেনলগুলি হজমের এনজাইমগুলির উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে, যা ভাল হজম এবং পুষ্টির শোষণে সহায়তা করে।
সুস্মিতা গোস্বামী

Pineapple Benefits: কাটার ভয়ে খান না, বিরাট ভুল করছেন! এভাবে খেলেই হুড়মুড়িয়ে কমবে ওজন, মাত্র ৭ দিনেই রোগা, তবে ডায়াবেটিস থাকলে সাবধান!

গ্রীষ্মের এক প্রিয় ফল আনারস।আনারসে রয়েছে ব্রোমেলেন, যা ওজন কমায়।আনারসে প্রচুর পরিমাণে বি ১২ , থায়ামিন থাকে।এই উপাদানগুলি হজমে সাহায্য করে।জানাচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার দেবাশীষ বর্মন।
গ্রীষ্মের এক প্রিয় ফল আনারস।আনারসে রয়েছে ব্রোমেলেন, যা ওজন কমায়।আনারসে প্রচুর পরিমাণে বি ১২ , থায়ামিন থাকে।এই উপাদানগুলি হজমে সাহায্য করে।জানাচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার দেবাশীষ বর্মন।
ভিটামিন সি ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাই খাবারের তালিকায় আনারস রাখলে একদিকে যেমন পেট ভরবে তেমনই শরীরের বাড়তি ক্যালরি কমবে। লো ক্যালরির মিষ্টি এই ফলে থাকে প্রচুর ফাইবার।
ভিটামিন সি ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাই খাবারের তালিকায় আনারস রাখলে একদিকে যেমন পেট ভরবে তেমনই শরীরের বাড়তি ক্যালরি কমবে। লো ক্যালরির মিষ্টি এই ফলে থাকে প্রচুর ফাইবার।
আনারস ফল হিসেবে খুবই উপকারী। বিশেষত আনারসের মধ্যে থাকা গুরুত্বপূর্ণ কিছু এনজাইম, ব্রোমেলিন যা আমাদের হজমে সাহায্য করে।যাঁদের বদহজমের সমস্যা রয়েছে তাঁরা রোজ আনারস খেলে উপকার পাবেন। এছাড়াও আনারস ফ্যাট গলাতেও সাহায্য করে।
আনারস ফল হিসেবে খুবই উপকারী। বিশেষত আনারসের মধ্যে থাকা গুরুত্বপূর্ণ কিছু এনজাইম, ব্রোমেলিন যা আমাদের হজমে সাহায্য করে।যাঁদের বদহজমের সমস্যা রয়েছে তাঁরা রোজ আনারস খেলে উপকার পাবেন। এছাড়াও আনারস ফ্যাট গলাতেও সাহায্য করে।
মেটাবলিজম কমে গেলে ওজন ঝরাতেও বেশ অসুবিধে হয়। আনারস আমাদের দ্রুত ওজন ঝরাতে সাহায্য করে। আর তাই বানিয়ে নিন আনারস টি। পুজোর আগে এই চা খেলে ওজন ঝরবে ঝটপট। তিন চামচ আনারস ছোট করে কুচিয়ে নিন। হাফ চামচ আদা কুচি আর ১ চামচ কাঁচা হলুদ বাটা দিয়েই বানিয়ে নিন এই চা।
মেটাবলিজম কমে গেলে ওজন ঝরাতেও বেশ অসুবিধে হয়। আনারস আমাদের দ্রুত ওজন ঝরাতে সাহায্য করে। আর তাই বানিয়ে নিন আনারস টি। পুজোর আগে এই চা খেলে ওজন ঝরবে ঝটপট। তিন চামচ আনারস ছোট করে কুচিয়ে নিন। হাফ চামচ আদা কুচি আর ১ চামচ কাঁচা হলুদ বাটা দিয়েই বানিয়ে নিন এই চা।
আনারস থেকে শুধু এর উপকারিতা পেতে খেয়াল রাখবেন দৈনিক আনারস খাওয়ার পরিমাণ যেন ১০০ গ্রামের বেশি না হয়। কারণ ১০০ গ্রামের বেশি পরিমাণে আনারস ডায়াবেটিস রোগী খেলে আনারসের উপকারিতা নয়, বরং সে রোগীর ক্ষেত্রে অপকারিতাই বেশি হবে।
আনারস থেকে শুধু এর উপকারিতা পেতে খেয়াল রাখবেন দৈনিক আনারস খাওয়ার পরিমাণ যেন ১০০ গ্রামের বেশি না হয়। কারণ ১০০ গ্রামের বেশি পরিমাণে আনারস ডায়াবেটিস রোগী খেলে আনারসের উপকারিতা নয়, বরং সে রোগীর ক্ষেত্রে অপকারিতাই বেশি হবে।

Gas Problem Home Remedy: গ্যাস-অম্বলের পালাবে লেজ গুটিয়ে! শুধু ভরসা রাখুন রান্নাঘরের কয়েকটি মশলায়, জীবন হবে মধুর

খাওয়া-দাওয়ার একটু এদিক ওদিক হলেই গ্যাস অম্বলের সমস্যায় ভুগছেন? বারবার ওষুধ খেতে হচ্ছে? ভরসা রাখুন রান্নাঘরের কয়েকটি জিনিসে। লেজ গুটিয়ে পালাবে গ্যাস অম্বল।
খাওয়া-দাওয়ার একটু এদিক ওদিক হলেই গ্যাস অম্বলের সমস্যায় ভুগছেন? বারবার ওষুধ খেতে হচ্ছে? ভরসা রাখুন রান্নাঘরের কয়েকটি জিনিসে। লেজ গুটিয়ে পালাবে গ্যাস অম্বল।
চিকিৎসক নীলোৎপল বিশ্বাস বলছেন, নিয়মিত গ্যাস অম্বলের সমস্যায় ভুগলে আদার শরণাপন্ন হন। গ্যাস অম্বলের সমস্যা বুঝলে দু'কুচি আদা বিট নুন মিশিয়ে মুখে নিন। কারণ আদা গ্যাস নাশক হিসেবে কাজ করে।
চিকিৎসক নীলোৎপল বিশ্বাস বলছেন, নিয়মিত গ্যাস অম্বলের সমস্যায় ভুগলে আদার শরণাপন্ন হন। গ্যাস অম্বলের সমস্যা বুঝলে দু’কুচি আদা বিট নুন মিশিয়ে মুখে নিন। কারণ আদা গ্যাস নাশক হিসেবে কাজ করে।
তিনি জানিয়েছেন, প্রত্যেকদিন অবশ্যই খাওয়া দাওয়ার পর্ব মিটে গেলে কয়েকটি মৌরির দানা মুখে নিন। মৌরি তাৎক্ষণিক গ্যাস, বদহজম কমিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। প্রত্যেকদিন মৌরি ভেজানো জল খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে। হজম শক্তি বাড়ে।
তিনি জানিয়েছেন, প্রত্যেকদিন অবশ্যই খাওয়া দাওয়ার পর্ব মিটে গেলে কয়েকটি মৌরির দানা মুখে নিন। মৌরি তাৎক্ষণিক গ্যাস, বদহজম কমিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। প্রত্যেকদিন মৌরি ভেজানো জল খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে। হজম শক্তি বাড়ে।
এই চিকিৎসক জানিয়েছেন, বারবার গ্যাস অম্বলের সমস্যায় ভুগলে প্রত্যেকদিন খাবার পর্ব শেষে মুখে দু-তিনটি লবঙ্গ রাখুন। কারণ লবঙ্গ পাকস্থলীর গ্যাস উৎপাদন রোধ করে।
এই চিকিৎসক জানিয়েছেন, বারবার গ্যাস অম্বলের সমস্যায় ভুগলে প্রত্যেকদিন খাবার পর্ব শেষে মুখে দু-তিনটি লবঙ্গ রাখুন। কারণ লবঙ্গ পাকস্থলীর গ্যাস উৎপাদন রোধ করে।
গ্যাস অম্বলের সমস্যা কমাতে সক্ষম পুদিনা পাতা। চিকিৎসক বলছেন, এই পাতাটি অ্যাসিড নিঃসরণের মাত্রা কমিয়ে দেয়। ফলে গলা-বুক জ্বালা কমে যায়। গ্যাস অম্বলের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও পুদিনা পাতায় শরীর ঠান্ডা রাখতে পারে।
গ্যাস অম্বলের সমস্যা কমাতে সক্ষম পুদিনা পাতা। চিকিৎসক বলছেন, এই পাতাটি অ্যাসিড নিঃসরণের মাত্রা কমিয়ে দেয়। ফলে গলা-বুক জ্বালা কমে যায়। গ্যাস অম্বলের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও পুদিনা পাতায় শরীর ঠান্ডা রাখতে পারে।

Health Benefits of Tulsi Plant: বাই বাই বলুন সর্দি-কাশিকে! বাড়বে হজমশক্তি! এই পাতা ভেজানো জল খেলেই জীবন ফুরফুরে

প্রাচীন কাল থেকে ভারতে একটি পবিত্র উদ্ভিদ হিসাবে তুলসি (Ocimum tenuiflorum) তার অবিশ্বাস্য ঔষধি গুণাবলীর জন্য বিখ‍্যাত।
প্রাচীন কাল থেকে ভারতে একটি পবিত্র উদ্ভিদ হিসাবে তুলসি (Ocimum tenuiflorum) তার অবিশ্বাস্য ঔষধি গুণাবলীর জন্য বিখ‍্যাত।
যদিও এর ব্যবহার বহুগুণে, শ্বাসযন্ত্রের রোগের চিকিৎসা থেকে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো পর্যন্ত, তুলসীর শক্তিশালী উপকারগুলিকে কাজে লাগানোর সহজতম উপায়গুলির মধ্যে একটি হল তুলসী জল পান করা ।
যদিও এর ব্যবহার বহুগুণে, শ্বাসযন্ত্রের রোগের চিকিৎসা থেকে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো পর্যন্ত, তুলসীর শক্তিশালী উপকারগুলিকে কাজে লাগানোর সহজতম উপায়গুলির মধ্যে একটি হল তুলসী জল পান করা ।
তুলসী জল কী এবং কীভাবে তৈরি হয়?
ডায়েটিশিয়ান কণিকা মালহোত্রা বলেন, "তুলসীর জল হল একটি পানীয় যা জলে তুলসীর পাতা মিশিয়ে তৈরি করা হয়৷ একটি গ্লাস বা কলসি জলে কয়েকটি তাজা তুলসি পাতা যোগ করুন এবং এটি ১০-১৫ মিনিটের জন্য রাখতে হবে। আপনি কম আঁচে কয়েক মিনিটের জন্য পাতা সিদ্ধ করতে পারেন, তবে সতর্ক থাকুন যে সেগুলিকে বেশিক্ষণ সেদ্ধ করবেন না তাহলে উপকারিতা কমে যেতে পারে।"

তুলসী জল কী এবং কীভাবে তৈরি হয়?
ডায়েটিশিয়ান কণিকা মালহোত্রা বলেন, “তুলসীর জল হল একটি পানীয় যা জলে তুলসীর পাতা মিশিয়ে তৈরি করা হয়৷ একটি গ্লাস বা কলসি জলে কয়েকটি তাজা তুলসি পাতা যোগ করুন এবং এটি ১০-১৫ মিনিটের জন্য রাখতে হবে। আপনি কম আঁচে কয়েক মিনিটের জন্য পাতা সিদ্ধ করতে পারেন, তবে সতর্ক থাকুন যে সেগুলিকে বেশিক্ষণ সেদ্ধ করবেন না তাহলে উপকারিতা কমে যেতে পারে।”
ইমিউন বুস্টারতুলসিকে অ্যাডাপ্টোজেন হিসাবে বিবেচনা করা হয়, যার অর্থ এটি শরীরকে চাপের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে এবং ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। এটিতে ইমিউনোমোডুলেটরি বৈশিষ্ট্যও রয়েছে, যার অর্থ এটি শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে। এই বৈশিষ্ট্যগুলি সম্ভাব্যভাবে সংক্রমণ এবং অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করতে পারে।
ইমিউন বুস্টার
তুলসিকে অ্যাডাপ্টোজেন হিসাবে বিবেচনা করা হয়, যার অর্থ এটি শরীরকে চাপের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে এবং ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। এটিতে ইমিউনোমোডুলেটরি বৈশিষ্ট্যও রয়েছে, যার অর্থ এটি শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে। এই বৈশিষ্ট্যগুলি সম্ভাব্যভাবে সংক্রমণ এবং অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করতে পারে।
দুশ্চিন্তা প্রশমনকারীতুলসীর অভিযোজিত বৈশিষ্ট্যগুলি এখানেও কার্যকর হয়। আপনার শরীরকে চাপের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে সাহায্য করে। তুলসীর জল প্রশান্তি এবং শিথিলতার অনুভূতিও বাড়িয়ে তুলতে পারে। এটি দীর্ঘস্থায়ী চাপ পরিচালনার জন্য বিশেষভাবে উপকারী হতে পারে।
দুশ্চিন্তা প্রশমনকারী
তুলসীর অভিযোজিত বৈশিষ্ট্যগুলি এখানেও কার্যকর হয়। আপনার শরীরকে চাপের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে সাহায্য করে। তুলসীর জল প্রশান্তি এবং শিথিলতার অনুভূতিও বাড়িয়ে তুলতে পারে। এটি দীর্ঘস্থায়ী চাপ পরিচালনার জন্য বিশেষভাবে উপকারী হতে পারে।
হজম সহায়কতুলসীতে কার্মিনেটিভ বৈশিষ্ট্য রয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়, যার মানে এটি গ্যাস এবং ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে। উপরন্তু, কিছু গবেষণা পরামর্শ দেয় যে এটি অন্ত্রের গতিশীলতা উন্নত করতে পারে, হজমে সহায়তা করে এবং একটি স্বাস্থ্যকর পাচনতন্ত্রের প্রচার করতে পারে।
হজম সহায়ক
তুলসীতে কার্মিনেটিভ বৈশিষ্ট্য রয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়, যার মানে এটি গ্যাস এবং ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে। উপরন্তু, কিছু গবেষণা পরামর্শ দেয় যে এটি অন্ত্রের গতিশীলতা উন্নত করতে পারে, হজমে সহায়তা করে এবং একটি স্বাস্থ্যকর পাচনতন্ত্রের প্রচার করতে পারে।
শ্বাসযন্ত্রের উপশমঐতিহ্যগতভাবে, তুলসী পাতা কাশি, সর্দি এবং হাঁপানির মতো শ্বাসকষ্ট দূর করতে ব্যবহৃত হয়। তুলসীর কফের বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে, কফ বের করে দিতে সাহায্য করে। এর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যগুলি গলা ব্যথা বা জ্বালাপোড়া শ্বাসনালীকেও প্রশমিত করতে পারে।
শ্বাসযন্ত্রের উপশম
ঐতিহ্যগতভাবে, তুলসী পাতা কাশি, সর্দি এবং হাঁপানির মতো শ্বাসকষ্ট দূর করতে ব্যবহৃত হয়। তুলসীর কফের বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে, কফ বের করে দিতে সাহায্য করে। এর অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যগুলি গলা ব্যথা বা জ্বালাপোড়া শ্বাসনালীকেও প্রশমিত করতে পারে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়ার হাউসতুলসীতে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনলের মতো বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি শরীরের ফ্রি র্যাডিক্যাল ক্ষতির সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে, যা বিভিন্ন দীর্ঘস্থায়ী রোগের সঙ্গে যুক্ত। যদিও আরও গবেষণার প্রয়োজন, তুলসী জল খাওয়া আপনার সামগ্রিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় সম্ভাব্য অবদান রাখতে পারে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়ার হাউস
তুলসীতে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনলের মতো বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি শরীরের ফ্রি র্যাডিক্যাল ক্ষতির সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে, যা বিভিন্ন দীর্ঘস্থায়ী রোগের সঙ্গে যুক্ত। যদিও আরও গবেষণার প্রয়োজন, তুলসী জল খাওয়া আপনার সামগ্রিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় সম্ভাব্য অবদান রাখতে পারে।
কাদের তুলসী জল খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত?মালহোত্রা দাবি করেন, “ তুলসীর রক্ত পাতলা করার বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে। আপনার যদি রক্তপাতের ব্যাধি থাকে বা ওয়ারফারিনের মতো রক্ত ​পাতলা করার ওষুধ খান তবে তুলসীর জল খেলে আপনার রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়তে পারে। এটিকে এড়িয়ে যাওয়া বা আপনার রুটিনে এটি অন্তর্ভুক্ত করার আগে আপনার ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা ভাল।"
কাদের তুলসী জল খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত?
মালহোত্রা দাবি করেন, “ তুলসীর রক্ত পাতলা করার বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে। আপনার যদি রক্তপাতের ব্যাধি থাকে বা ওয়ারফারিনের মতো রক্ত ​পাতলা করার ওষুধ খান তবে তুলসীর জল খেলে আপনার রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়তে পারে। এটিকে এড়িয়ে যাওয়া বা আপনার রুটিনে এটি অন্তর্ভুক্ত করার আগে আপনার ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা ভাল।”

Tulsi Water in Indigestion Problem: গ্যাস, অম্বলের সঙ্গে উধাও সব পেটের রোগ! শুধু রোজ এভাবে খান তুলসিপাতা

আয়ুর্বেদশাস্ত্রে তুলসিপাতার কদর দীর্ঘ দিনের৷ এই পাতার ভেষজ এবং ওষধিগুণকে কাজে লাগিয়ে পাওয়া যায় একাধিক উপকারিতা৷
আয়ুর্বেদশাস্ত্রে তুলসিপাতার কদর দীর্ঘ দিনের৷ এই পাতার ভেষজ এবং ওষধিগুণকে কাজে লাগিয়ে পাওয়া যায় একাধিক উপকারিতা৷

 

ডায়েটে নিয়মিত রাখুন তুলসিপাতা৷ তবে এই পাতা কখনও চিবিয়ে খাবেন না৷ সব সময় তুলসিজল পান করুন৷ বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ অঙ্কিত আগরওয়াল৷
ডায়েটে নিয়মিত রাখুন তুলসিপাতা৷ তবে এই পাতা কখনও চিবিয়ে খাবেন না৷ সব সময় তুলসিজল পান করুন৷ বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ অঙ্কিত আগরওয়াল৷

 

কিছু তুলসিপাতা নিয়ে ভাল করে ধুয়ে রাখুন৷ ১০-১২ মিনিট ফুটিয়ে নিন৷ এ বার ওই জল ছেঁকে পান করুন৷ ইচ্ছে হলে মেশাতে পারেন মধু৷
কিছু তুলসিপাতা নিয়ে ভাল করে ধুয়ে রাখুন৷ ১০-১২ মিনিট ফুটিয়ে নিন৷ এ বার ওই জল ছেঁকে পান করুন৷ ইচ্ছে হলে মেশাতে পারেন মধু৷

 

 সকালে এই পানীয় দিয়ে দিন শুরু করুন৷ নিয়মিত এই অভ্যাসে বাড়ে রোগ প্রতিরোধ শক্তি৷ সর্দিকাশিতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমবে
সকালে এই পানীয় দিয়ে দিন শুরু করুন৷ নিয়মিত এই অভ্যাসে বাড়ে রোগ প্রতিরোধ শক্তি৷ সর্দিকাশিতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমবে

 

ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, আয়রন, ভিটামিন এ এবং সি থাকার জন্য তুলসিপাতার গুণে কমে স্ট্রেস এবং অ্যাংজাইটি৷
ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, আয়রন, ভিটামিন এ এবং সি থাকার জন্য তুলসিপাতার গুণে কমে স্ট্রেস এবং অ্যাংজাইটি৷

 

তুলসির অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণ কমিয়ে দেয় গ্যাস, অম্বল, পেটফাঁপার মতো ক্রনিক সমস্যা৷ দূর হয় পেটের রোগ৷
তুলসির অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণ কমিয়ে দেয় গ্যাস, অম্বল, পেটফাঁপার মতো ক্রনিক সমস্যা৷ দূর হয় পেটের রোগ৷

 

তুলসিপাতায় আছে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল গুণ৷ এর গুণে ভাল থাকে ওরাল হেল্থ৷ ক্যাভিটি, প্লেক, মাড়ির অসুখের মতো সমস্যা দূর করে৷ তুলসিজলে গার্গল করলে দাঁত ও মাড়ি ভাল থাকে৷ নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর হয়৷
তুলসিপাতায় আছে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল গুণ৷ এর গুণে ভাল থাকে ওরাল হেল্থ৷ ক্যাভিটি, প্লেক, মাড়ির অসুখের মতো সমস্যা দূর করে৷ তুলসিজলে গার্গল করলে দাঁত ও মাড়ি ভাল থাকে৷ নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর হয়৷

 

তুলসির অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য বশে রাখে শ্বাসকষ্ট এবং অন্যান্য রেসপিরেটরি সমস্যা৷
তুলসির অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য বশে রাখে শ্বাসকষ্ট এবং অন্যান্য রেসপিরেটরি সমস্যা৷

Weight Loss Tips: বদহজমের যম! সকালে খালি পেটে এক চুমুকে খেলেই চটজলদি কমবে ওজনও

স্বাদের পাশাপাশি পুদিনাপাতা বা মিন্টের স্বাস্থ্যকর গুণ বা উপকারিতারও অন্ত নেই। সুস্থতার অন্যতম কারিগর সুবাসিত এই পাতা। গরমের ডায়েটে অবশ্যই রাখুন পুদিনাজল।
স্বাদের পাশাপাশি পুদিনাপাতা বা মিন্টের স্বাস্থ্যকর গুণ বা উপকারিতারও অন্ত নেই। সুস্থতার অন্যতম কারিগর সুবাসিত এই পাতা। গরমের ডায়েটে অবশ্যই রাখুন পুদিনাজল।

Sugarcane juice health benefits: গরম থেকে বাঁচতে আখের রস খাচ্ছেন? জানেন শরীরের কী কী লাভ হচ্ছে?

গরম থেকে বাঁচতে ঠান্ডা পানীয়ের বদলে অনেকেই ভরসা রাখেন আখের রসে। আখের রস থেকেই তৈরি হয় চিনি, কিন্তু চিনির থেকেও অনেক উপকারী ধরা হয় আখের রসকে। শুধু এনার্জির জন্যই নয়, শরীর সুস্থ রাখতে আখের রসের জুড়ি মেলা ভার।

আরও পড়ুন: ক্রিকেটের বড় যুদ্ধে মুখোমুখি হতে চলেছে ভারত-পাকস্তান, জিততে পারবে আইপিএল?

কেন আখের রস খাবেন?
১. সংক্রমণ কমাতে আখের রস গুরুত্বপূর্ণ। আখের রস ডাইইউরেটিক বলে শরীর থেকে একাধিক বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে ভূমিকা নেয়। জন্ডিসে আক্রান্ত হলে আখের রসকে ওষুধ হিসাবে বিবেচবনা করা হয়। লিভারের স্বাস্থ্য়ের জন্যও আখের রস খাওয়ার প্রচলন রয়েছে।

আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের দলে ৩ রঞ্জি খেলা ‘ভারতীয়’, ২ জন খেলেন ভারতের U19 দলে, কোন দলে?

২. কিডনি ভাল রাখতে আখের রস খুবই জরুরি। আখের রসে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কম, সোডিয়াম এবং আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটও প্রায় থাকেই না। তাই কিডনি ভাল রাখতে ভূমিকা নেয়।

৩. আখে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার জন্য আখ কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করে। তবে রস খাওয়ার থেকে চিবিয়ে খেলে বেশি পরিমাণে ফাইবার শরীরে কাজে লাগানো যায়।

৪. আখের রসে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন-সহ বিভিন্ন খনিজ পদার্থ। ত্বক ভাল রাখতে এই খনিজ পদার্থগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। সেই সঙ্গে আখের রসে থাকা আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড ব্রণর সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।

৫. নানা গুণাগুণের পাশাপাশি আখের রস হজমেও ভূমিকা নেয়। আখের রসে রয়েছে পটাশিয়াম যা পাকস্থলির পিএইচ মাত্রা সঠিক রেখে হজমে সাহায্য করে।