Tag Archives: Madhyapradesh

Durga Puja Trip: প্রকৃতির রূপ ধোঁয়ায় মোড়া, মার্বেলের বুকে ঠিকরে পড়ে চাঁদের আলো, পুজোয় গন্তব্য হোক এই জলপ্রপাত

*মধ্যপ্রদেশে এমন একটি জায়গা আছে যার সামনে বিদেশি দর্শনীয় স্থানগুলোও ফিকে মনে হতে পারে। জবলপুরের ভেড়াঘাট এমনই একটি সুন্দর স্থান। এই ছোট শহরের চারপাশে মার্বেল পাথর আর সবুজ গাছের সারি। জায়গাটি এতটাই মনোরম যে, সেখানে ইতিমধ্যেই অনেক ছবির শ্যুটিং হয়েছে। মানুষ এই জায়গাটিকে নৌকা চালানোর জন্যও সেরা বলে মনে করেন। এই ঘাটের পাথরকেও মানুষ মায়াবি বলে মনে করেন। সংগৃহীত ছবি। 
*মধ্যপ্রদেশে এমন একটি জায়গা আছে যার সামনে বিদেশি দর্শনীয় স্থানগুলোও ফিকে মনে হতে পারে। জবলপুরের ভেড়াঘাট এমনই একটি সুন্দর স্থান। এই ছোট শহরের চারপাশে মার্বেল পাথর আর সবুজ গাছের সারি। জায়গাটি এতটাই মনোরম যে, সেখানে ইতিমধ্যেই অনেক ছবির শ্যুটিং হয়েছে। মানুষ এই জায়গাটিকে নৌকা চালানোর জন্যও সেরা বলে মনে করেন। এই ঘাটের পাথরকেও মানুষ মায়াবি বলে মনে করেন। সংগৃহীত ছবি।
*ভেড়াঘাট কেন বিশেষ? ভেড়াঘাটের পাথর কালক্রমে ইতিহাসে পরিণত হয়েছে। ১০০ ফুট উঁচু মার্বেল পাথর দিয়ে তৈরি এই ঘাটটিকে প্রকৃতি নিজে বিশেষ করে তুলেছে। এই মার্বেলগুলিতে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, তাই এই পাথরগুলি নরম। সংগৃহীত ছবি। 
*ভেড়াঘাট কেন বিশেষ? ভেড়াঘাটের পাথর কালক্রমে ইতিহাসে পরিণত হয়েছে। ১০০ ফুট উঁচু মার্বেল পাথর দিয়ে তৈরি এই ঘাটটিকে প্রকৃতি নিজে বিশেষ করে তুলেছে। এই মার্বেলগুলিতে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, তাই এই পাথরগুলি নরম। সংগৃহীত ছবি।
*এই ঘাটের একটি জলপ্রপাতও খুব বিখ্যাত। নাম ধুঁয়াধর জলপ্রপাত। এতে জল এত দ্রুত প্রবাহিত হয় যে ধোঁয়ার মতো মনে হয়। ভেড়াঘাটে নির্মিত চৌষট্টি যোগিনী মন্দিরও দেশের এক ঐতিহাসিক সম্পদ। এখানে ৬৪টি যোগিনীর মূর্তি রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*এই ঘাটের একটি জলপ্রপাতও খুব বিখ্যাত। নাম ধুঁয়াধর জলপ্রপাত। এতে জল এত দ্রুত প্রবাহিত হয় যে ধোঁয়ার মতো মনে হয়। ভেড়াঘাটে নির্মিত চৌষট্টি যোগিনী মন্দিরও দেশের এক ঐতিহাসিক সম্পদ। এখানে ৬৪টি যোগিনীর মূর্তি রয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*ইতিহাসবিদ জয়ন্ত ভার্মা বলেছেন, দেশের দুটি নদী বঙ্গোপসাগরের পরিবর্তে আরব সাগরে পড়েছে। একটি তাপ্তি এবং অন্যটি নর্মদা। কোটি কোটি বছর আগে যে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত হয়েছিল এবং যে লাভা প্রবাহিত হয়েছিল তা নরম পাথরে পরিণত হয়ে এই ঘাট তৈরি। সংগৃহীত ছবি। 
*ইতিহাসবিদ জয়ন্ত ভার্মা বলেছেন, দেশের দুটি নদী বঙ্গোপসাগরের পরিবর্তে আরব সাগরে পড়েছে। একটি তাপ্তি এবং অন্যটি নর্মদা। কোটি কোটি বছর আগে যে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত হয়েছিল এবং যে লাভা প্রবাহিত হয়েছিল তা নরম পাথরে পরিণত হয়ে এই ঘাট তৈরি। সংগৃহীত ছবি।
*মানুষ কয়েক ফুট উঁচু এই শিলাকে জাদুশিলা বলে মনে করেন। নদীর পথ পরিবর্তন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাথরের আকারও পরিবর্তন হয়। এই পাথরগুলো বাইরে থেকে দেখতে কালো এবং ভেতর থেকে সাদা। রাতে এখানকার দৃশ্য দ্বিগুণ সুন্দর হয়ে ওঠে। চাঁদের আলোয় মার্বেলের ঘাটকে খুব সুন্দর দেখায়। কিছুদিন আগে ভেড়াঘাটে ডাইনোসরের ফসিল পাওয়া গিয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*মানুষ কয়েক ফুট উঁচু এই শিলাকে জাদুশিলা বলে মনে করেন। নদীর পথ পরিবর্তন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাথরের আকারও পরিবর্তন হয়। এই পাথরগুলো বাইরে থেকে দেখতে কালো এবং ভেতর থেকে সাদা। রাতে এখানকার দৃশ্য দ্বিগুণ সুন্দর হয়ে ওঠে। চাঁদের আলোয় মার্বেলের ঘাটকে খুব সুন্দর দেখায়। কিছুদিন আগে ভেড়াঘাটে ডাইনোসরের ফসিল পাওয়া গিয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*কিছুদিন আগেও লাইমলাইটে ছিল ভেড়াঘাট। শাহরুখ খান এবং তাপসী পান্নুর ছবি 'ডানকি'-তে এই জায়গাটি দেখা গিয়েছিল। এছাড়াও মহেঞ্জোদাড়ো, প্রাণ যায় পর বচন না যায়, অশোকা, জিস দেশ মে গঙ্গা বহতি হ্যায় এবং ববির মতো ছবির শুটিংও হয়েছে এখানে। সংগৃহীত ছবি। 
*কিছুদিন আগেও লাইমলাইটে ছিল ভেড়াঘাট। শাহরুখ খান এবং তাপসী পান্নুর ছবি ‘ডানকি’-তে এই জায়গাটি দেখা গিয়েছিল। এছাড়াও মহেঞ্জোদাড়ো, প্রাণ যায় পর বচন না যায়, অশোকা, জিস দেশ মে গঙ্গা বহতি হ্যায় এবং ববির মতো ছবির শুটিংও হয়েছে এখানে। সংগৃহীত ছবি।
*ভেড়াঘাটে যেতে হলে আমাদের নামতে হবে জবলপুর রেলস্টেশন ও বাসস্ট্যান্ডে। এই জায়গাটি জবলপুর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে। এই শহরের নিজস্ব বিমানবন্দরও রয়েছে। ভেড়াঘাটে যাওয়ার জন্য রোপওয়ের বিকল্পও আছে। ঘাটে নৌকায় চড়ে প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলো আরও কাছ থেকে দেখা যায়, টিকিটের মূল্য মাত্র ২০০ টাকা। সংগৃহীত ছবি।
*ভেড়াঘাটে যেতে হলে আমাদের নামতে হবে জবলপুর রেলস্টেশন ও বাসস্ট্যান্ডে। এই জায়গাটি জবলপুর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে। এই শহরের নিজস্ব বিমানবন্দরও রয়েছে। ভেড়াঘাটে যাওয়ার জন্য রোপওয়ের বিকল্পও আছে। ঘাটে নৌকায় চড়ে প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলো আরও কাছ থেকে দেখা যায়, টিকিটের মূল্য মাত্র ২০০ টাকা। সংগৃহীত ছবি।

Hula Party: গোটা দেশ ব্যর্থ, মধ্যপ্রদেশ থেকে হাতি তাড়িয়ে ছত্তিশগড়ে পৌঁছে দিল বাংলার ছেলেরা

পশ্চিম মেদিনীপুর: অবশেষে মিশন সফল করে বাড়িতে ফিরছেন। পাহাড়ি এলাকার দুর্গম পথ চার দিনে পেরিয়ে হাতিকে পৌঁছে দিয়েছেন মধ্যপ্রদেশ থেকে ছত্তিশগড়ে। মধ্যপ্রদেশে গিয়ে বাংলার ছেলেদের এই দামালপনা রীতিমত আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।

যেখানে এক এক করে ব্যর্থ হয়েছে বন বিভাগ থেকে শুরু করে দক্ষিণ ভারতের বিখ্যাত হুলা পার্টি, সেখানে দুর্গম পথ পেরিয়ে সফল হয়েছে খড়গপুরের হুলা টিম। জেলা ছাড়িয়ে মধ্যপ্রদেশে হাতি তাড়াতে ডাক পড়েছিল খড়গপুরের এই হুলা টিমের। সমতলে হাতি তাড়ানোয় দক্ষ হলেও পাহাড়ি এলাকায় হাতি তাড়ানো রীতিমত চ্যালেঞ্জিং ছিল তাদের কাছে।

নিজেদের মুখ রক্ষা করতে পারবে কিনা তা নিয়ে বেশ সংশয় ছিল। অবশেষে সেই সংশয় কাটিয়ে দুর্গম পাহাড়ি পথ পেরিয়ে মধ্যপ্রদেশের জনবহুল এলাকায় ঢুকে পড়া হাতিকে পৌঁছে দিল ছত্তিশগড়ের জঙ্গলে।

আরও পড়ুন: চোখের নিমেষে গঙ্গায় তলিয়ে যাচ্ছে একের পর এক বাড়ি! ভিডিও দেখলে বুক কেঁপে উঠবে

কর্নাটকের হুলা টিম ফেল করায় হাতি তাড়াতে ডাক পড়েছিল পশ্চিম মেদিনীপুরের কলাইকুন্ডার বাপি মাহাত, আকাশ মাহাত, বাবলু মাহাত, মথুর মাহাতদের।

মধ্যপ্রদেশের অনুপপুর বন বিভাগের দুটি হাতিকে তাড়াতে রাতের ঘুম উড়েছিল গ্রামবাসীদের। আশঙ্কায় ছিল বন বিভাগ। অবশেষে পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুরের হুলা টিমের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের মধ্যপ্রদেশ নিয়ে যায় সেই রাজ্যের বন বিভাগের আধিকারিকরা। শনিবার মধ্যপ্রদেশের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় ১৪ জনের একটি দল। অবশেষে পাহাড়ি এলাকায় হাতি তাড়িয়ে বাংলায় ফিরছে তারা। হুলা টিমের সদস্য আকাশ মাহাত বলেন, আমরা সমতল এলাকায় হাতি তাড়াতে অভ্যস্ত। তবে এবার দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় সফল হয়ে ভাল লাগছে। বাংলার দামাল ছেলেদের এই কৃতিত্বকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সবাই।

রঞ্জন চন্দ