Tag Archives: Mental Stress

Mental Health Awareness: আপনার মন খারাপ কোনও বড় রোগের লক্ষণ নয় তো? ডাক্তারের এই কথাগুলি শুনলে শিউরে উঠবেন! জানুন

গোটা পৃথিবী জুড়ে প্রতি তিন সেকেন্ডে একজন মানুষ আত্মহত্যার চেষ্টা করেন এবং প্রতি ৪০ সেকেন্ডে সফল হন একজন। প্রতিদিন ১৩টি আত্মহত্যার প্রচেষ্টার মধ্যে সফল হয় প্রায় একটি।
গোটা পৃথিবী জুড়ে প্রতি তিন সেকেন্ডে একজন মানুষ আত্মহত্যার চেষ্টা করেন এবং প্রতি ৪০ সেকেন্ডে সফল হন একজন। প্রতিদিন ১৩টি আত্মহত্যার প্রচেষ্টার মধ্যে সফল হয় প্রায় একটি।
সারা পৃথিবী জুড়ে প্রতি বছর প্রায় ৮ লক্ষ মানুষ আত্মহত্যা করেন। গোটা ভারতবর্ষে এই সংখ্যাটা প্রায় দেড় লক্ষ, ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর দেওয়া তথ্য সেটাই বলছে। বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের মনরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডক্টর রঞ্জন ভট্টাচার্য এই তথ্যগুলি পরিবেশন করেন। ডিস্ট্রিক্ট মেন্টাল হেলথ প্রোগ্রাম দ্বারা পরিচালিত গোটা সপ্তাহ জুড়ে চলবে আত্মহত্যা প্রতিরোধ সপ্তাহ।
সারা পৃথিবী জুড়ে প্রতি বছর প্রায় ৮ লক্ষ মানুষ আত্মহত্যা করেন। গোটা ভারতবর্ষে এই সংখ্যাটা প্রায় দেড় লক্ষ, ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর দেওয়া তথ্য সেটাই বলছে। বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের মনরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডক্টর রঞ্জন ভট্টাচার্য এই তথ্যগুলি পরিবেশন করেন। ডিস্ট্রিক্ট মেন্টাল হেলথ প্রোগ্রাম দ্বারা পরিচালিত গোটা সপ্তাহ জুড়ে চলবে আত্মহত্যা প্রতিরোধ সপ্তাহ।
বিভিন্ন স্কুল কলেজে গিয়ে আত্মহত্যা প্রতিরোধ সম্পর্কে সচেতনতা গড়ে তুলবেন তাঁরা। কীভাবে প্রতিরোধ করবেন আত্মহত্যা? মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডক্টর রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, কথা বলতে হবে। আত্মহত্যার প্রবণতা রয়েছে যার তার সঙ্গে কথা বলতে হবে, তার কথা শুনতে হবে। সংবেদনশীল হতে হবে।
বিভিন্ন স্কুল কলেজে গিয়ে আত্মহত্যা প্রতিরোধ সম্পর্কে সচেতনতা গড়ে তুলবেন তাঁরা। কীভাবে প্রতিরোধ করবেন আত্মহত্যা? মনোরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডক্টর রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, কথা বলতে হবে। আত্মহত্যার প্রবণতা রয়েছে যার তার সঙ্গে কথা বলতে হবে, তার কথা শুনতে হবে। সংবেদনশীল হতে হবে।
আত্মহত্যা ১০০ শতাংশ প্রতিরোধ করা যায়। এটি এমন একটি ব্যাধি যেটি একবার করে ফেললে আর কোনও চিকিৎসা হয় না। সেই কারণে আত্মহত্যা করার আগেই যা করার করতে হবে। কাদের মধ্যে রয়েছে সবচেয়ে বেশি আত্মহত্যার প্রবণতা।
আত্মহত্যা ১০০ শতাংশ প্রতিরোধ করা যায়। এটি এমন একটি ব্যাধি যেটি একবার করে ফেললে আর কোনও চিকিৎসা হয় না। সেই কারণে আত্মহত্যা করার আগেই যা করার করতে হবে। কাদের মধ্যে রয়েছে সবচেয়ে বেশি আত্মহত্যার প্রবণতা।
বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক চিকিৎসক জানান, বয়সন্ধিকালে অর্থাৎ ১০ থেকে ১৯ বছরের যে সমস্ত ছেলেমেয়েরা রয়েছে তাদের মধ্যেই দেখা যায় আত্মহত্যার প্রবল প্রবণতা। মনোরোগ বিশেষজ্ঞ জানান, "আত্মহত্যা প্রবণ মানুষটা এক মাসের মধ্যে পরিবারের লোকজনদের কাছে একবার না একবার হলেও কোন ক্লু দেবেই। সত্তর শতাংশ মানুষ আত্মহত্যার এক সপ্তাহের মধ্যেই কোনও না কোনও ভাবে জানান দেওয়ার চেষ্টা করবে যে সে আত্মহত্যা করতে চলেছে। সেই ভাষা বুঝতে হবে। তারপর কথা বলে হোক কিংবা বিশেষজ্ঞদের সাহায্য নিয়ে তাকে বের করে আনতে হবে।"
বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক চিকিৎসক জানান, বয়সন্ধিকালে অর্থাৎ ১০ থেকে ১৯ বছরের যে সমস্ত ছেলেমেয়েরা রয়েছে তাদের মধ্যেই দেখা যায় আত্মহত্যার প্রবল প্রবণতা। মনোরোগ বিশেষজ্ঞ জানান, “আত্মহত্যা প্রবণ মানুষটা এক মাসের মধ্যে পরিবারের লোকজনদের কাছে একবার না একবার হলেও কোন ক্লু দেবেই। সত্তর শতাংশ মানুষ আত্মহত্যার এক সপ্তাহের মধ্যেই কোনও না কোনও ভাবে জানান দেওয়ার চেষ্টা করবে যে সে আত্মহত্যা করতে চলেছে। সেই ভাষা বুঝতে হবে। তারপর কথা বলে হোক কিংবা বিশেষজ্ঞদের সাহায্য নিয়ে তাকে বের করে আনতে হবে।”
রয়েছে মূল দুটি কারণ, প্রথমত, পরীক্ষায় ফেল করা এবং দ্বিতীয়ত, সম্পর্কঘটিত বিচ্ছেদ। এছাড়াও যাঁরা মানসিক অবসাদ এবং ডিপ্রেশনে ভুগছেন তাঁদের ১০০ জনের মধ্যে ১৫ জন জীবনে কখনও না কখনও আত্মহত্যা করার সক্রিয় প্রচেষ্টা করেছেন।
রয়েছে মূল দুটি কারণ, প্রথমত, পরীক্ষায় ফেল করা এবং দ্বিতীয়ত, সম্পর্কঘটিত বিচ্ছেদ। এছাড়াও যাঁরা মানসিক অবসাদ এবং ডিপ্রেশনে ভুগছেন তাঁদের ১০০ জনের মধ্যে ১৫ জন জীবনে কখনও না কখনও আত্মহত্যা করার সক্রিয় প্রচেষ্টা করেছেন।
এছাড়াও যারা বাইপোলার ডিসঅর্ডারে ভোগেন তাঁদের মধ্যে ২৫ থেকে ৫০ শতাংশ মানুষ জীবনে একবার না একবার আত্মহত্যা করার প্রচেষ্টা করবেন। অবশেষে রয়েছেন নেশায় আসক্তরা।
এছাড়াও যারা বাইপোলার ডিসঅর্ডারে ভোগেন তাঁদের মধ্যে ২৫ থেকে ৫০ শতাংশ মানুষ জীবনে একবার না একবার আত্মহত্যা করার প্রচেষ্টা করবেন। অবশেষে রয়েছেন নেশায় আসক্তরা।
টেলি মানস প্রজেক্টের অধীনে একটি হেল্প লাইন নম্বর রয়েছে। আত্মহত্যা সংক্রান্ত যে কোনও সমস্যার সম্মুখীন হলে ১৪৪১৬ এই টোল ফ্রি নম্বরে ফোন করে অবশ্যই সহায়তা পাবেন। (রিপোর্টার-- নীলাঞ্জন ব্যানার্জী) ((DISCLAIMER:This news piece may be triggering. If you or someone you know needs help, call any of these helplines: Aasra (Mumbai) 022-27546669, Sneha (Chennai) 044-24640050, Sumaitri (Delhi) 011-23389090, Cooj (Goa) 0832- 2252525, Jeevan (Jamshedpur) 065-76453841, Pratheeksha (Kochi) 048-42448830, Maithri (Kochi) 0484-2540530, Roshni (Hyderabad) 040-66202000, Lifeline 033-64643267 (Kolkata))
টেলি মানস প্রজেক্টের অধীনে একটি হেল্প লাইন নম্বর রয়েছে। আত্মহত্যা সংক্রান্ত যে কোনও সমস্যার সম্মুখীন হলে ১৪৪১৬ এই টোল ফ্রি নম্বরে ফোন করে অবশ্যই সহায়তা পাবেন। (রিপোর্টার– নীলাঞ্জন ব্যানার্জী) ((DISCLAIMER:This news piece may be triggering. If you or someone you know needs help, call any of these helplines: Aasra (Mumbai) 022-27546669, Sneha (Chennai) 044-24640050, Sumaitri (Delhi) 011-23389090, Cooj (Goa) 0832- 2252525, Jeevan (Jamshedpur) 065-76453841, Pratheeksha (Kochi) 048-42448830, Maithri (Kochi) 0484-2540530, Roshni (Hyderabad) 040-66202000, Lifeline 033-64643267 (Kolkata))

Health Tips: পান পাতা ভেবে ভুল করবেন না, এটাই ওজন কমানোর ‘ব্রহ্মাস্ত্র’…! শরীর থেকে নিংড়ে বার করবে সুগার, এভাবে খেলেই যৌবন চাঙ্গা!

একাধিক রোগের মহৌষধ এই পাতা৷ পান পাতা ভেবে অনেকেই ভুল করে থাকেন৷ তবে এটি কিন্তু পান পাতা নয়৷ গিলয়কে অমৃতও বলা হয়। আয়ুর্বেদে একে অমৃতের মতোই মূল্যবান বলা হয়েছে।
একাধিক রোগের মহৌষধ এই পাতা৷ পান পাতা ভেবে অনেকেই ভুল করে থাকেন৷ তবে এটি কিন্তু পান পাতা নয়৷ গিলয়কে অমৃতও বলা হয়। আয়ুর্বেদে একে অমৃতের মতোই মূল্যবান বলা হয়েছে।
আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ডা. পঙ্কজ কুমার লোকাল ১৮-এর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে জানান যে, আয়ুর্বেদের ক্ষেত্রে গিলয় একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ। ভারতের সমস্ত ওষুধের মধ্যে এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত গিলয় বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন নামে পরিচিত। গিলয়কে কোথাও অমৃত, আবার কোথাও ছিন্নরোহাও বলা হয়ে থাকে।
আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ডা. পঙ্কজ কুমার লোকাল ১৮-এর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে জানান যে, আয়ুর্বেদের ক্ষেত্রে গিলয় একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ। ভারতের সমস্ত ওষুধের মধ্যে এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত গিলয় বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন নামে পরিচিত। গিলয়কে কোথাও অমৃত, আবার কোথাও ছিন্নরোহাও বলা হয়ে থাকে।
গিলয়কে ছোট ছোট টুকরা করে ঘরের বাইরে কোথাও রাখলে প্রতিটি টুকরো গাছে পরিণত হয়, তাই একে ছিন্নরোহা বলা হয়। গুমলার অধিকাংশ মানুষ একে গিলয় নামেই চেনে। এই গাছের পাতা দেখতে খানিকটা পানের পাতার মতো। এটি আয়ুর্বেদের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ।
গিলয়কে ছোট ছোট টুকরা করে ঘরের বাইরে কোথাও রাখলে প্রতিটি টুকরো গাছে পরিণত হয়, তাই একে ছিন্নরোহা বলা হয়। গুমলার অধিকাংশ মানুষ একে গিলয় নামেই চেনে। এই গাছের পাতা দেখতে খানিকটা পানের পাতার মতো। এটি আয়ুর্বেদের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ।
ডা. পঙ্কজ কুমার আমাদের বলেছেন যে, এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং পিত্ত নিরাময়ে ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও এটি আমাদের রক্ত পরিষ্কার রাখতেও অত্যন্ত কার্যকরী।
ডা. পঙ্কজ কুমার আমাদের বলেছেন যে, এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং পিত্ত নিরাময়ে ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও এটি আমাদের রক্ত পরিষ্কার রাখতেও অত্যন্ত কার্যকরী।
বর্ষাকালে যাঁদের শরীরের বিভিন্ন অংশে ফোঁড়া হয় তাদের জন্য এটি খুবই সহায়ক। এছাড়াও এটি ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী রাখতে এবং হজমশক্তি বাড়াতেও সহায়ক। গিলয়ের নির্যাস ভারতে তৈরি অনেক ওষুধে প্রাথমিক উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
বর্ষাকালে যাঁদের শরীরের বিভিন্ন অংশে ফোঁড়া হয় তাদের জন্য এটি খুবই সহায়ক। এছাড়াও এটি ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী রাখতে এবং হজমশক্তি বাড়াতেও সহায়ক। গিলয়ের নির্যাস ভারতে তৈরি অনেক ওষুধে প্রাথমিক উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
গিলয় আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, জ্বরে, ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য, হজম শক্তি বাড়াতে অত্যন্ত কার্যকর। শুধু শারীরিক নয়, মানসিক স্ট্রেস কমাতে, দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতেও এটি সাহায্য করে।
গিলয় আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, জ্বরে, ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য, হজম শক্তি বাড়াতে অত্যন্ত কার্যকর। শুধু শারীরিক নয়, মানসিক স্ট্রেস কমাতে, দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতেও এটি সাহায্য করে।
যাঁদের হাঁপানি, বাত বা রক্তশূন্যতার মতো সমস্যা রয়েছে তাঁরা এটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি পেটের চর্বি কমাতে এবং বয়স ধরে রাখতেও ব্যবহার করা হয়। তবে গিলয় সেবন করার আগে কোনও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে গ্রহণ করাই ভাল।
যাঁদের হাঁপানি, বাত বা রক্তশূন্যতার মতো সমস্যা রয়েছে তাঁরা এটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি পেটের চর্বি কমাতে এবং বয়স ধরে রাখতেও ব্যবহার করা হয়। তবে গিলয় সেবন করার আগে কোনও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে গ্রহণ করাই ভাল।

Parenting Tips: ঘুমের মধ্যেও কি বকবক করছে আপনার সন্তান? কোনও জটিল রোগ বাসা বাঁধেনি তো? ভুলেও এড়িয়ে যাবেন না, অবহেলা করলেই বিরাট ক্ষতি!

ঘুমের মধ্যে অনেকেই কথা বলেন৷ ছোট থেকে বড় কমবেশি অনেকের মধ্যেই এই লক্ষণ দেখা যায়৷ বিশেষত,এই ধরনের লক্ষণগুলি ছোট শিশুদের মধ্যে বেশ সাধারণ। তবে বড়দেরও একটি খুব সাধারণ সমস্যা যার কারণে কাছাকাছি ঘুমিয়ে থাকা ব্যক্তির ঘুম বারবার ব্যাহত হতে পারে।
ঘুমের মধ্যে অনেকেই কথা বলেন৷ ছোট থেকে বড় কমবেশি অনেকের মধ্যেই এই লক্ষণ দেখা যায়৷ বিশেষত,এই ধরনের লক্ষণগুলি ছোট শিশুদের মধ্যে বেশ সাধারণ। তবে বড়দেরও একটি খুব সাধারণ সমস্যা যার কারণে কাছাকাছি ঘুমিয়ে থাকা ব্যক্তির ঘুম বারবার ব্যাহত হতে পারে।
তবে মজার বিষয় হল, পরেরদিন সকালে ঘুমের মধ্যে বলা কথা আর  মনে থাকে না। এমতাবস্থায় মনে একটা প্রশ্ন আসে এর কারণ কী হতে পারে?
তবে মজার বিষয় হল, পরেরদিন সকালে ঘুমের মধ্যে বলা কথা আর মনে থাকে না। এমতাবস্থায় মনে একটা প্রশ্ন আসে এর কারণ কী হতে পারে?
হেলথলাইনের মতে, ঘুমের কথা বলা আসলে একটি ঘুমের ব্যাধি যা সোমনিলোকি নামে পরিচিত। শিশু এবং কিশোরদের মধ্যে এই সমস্যাটি অনেক বেশি দেখা যায়।
হেলথলাইনের মতে, ঘুমের কথা বলা আসলে একটি ঘুমের ব্যাধি যা সোমনিলোকি নামে পরিচিত। শিশু এবং কিশোরদের মধ্যে এই সমস্যাটি অনেক বেশি দেখা যায়।
হেলথলাইনের মতে, ঘুমের মধ্যে কথা বলাও  কি জেনেটিক? আপনি বা আপনার সঙ্গী যদি ঘুমের মধ্যে কথা বলেন, তাহলে শিশুর মধ্যেও এই লক্ষণ দেখা যেতে পারে। বিশেষ করে যদি শিশু অসুস্থ হয়, কোনও ধরনের মানসিক চাপের সম্মুখীন হয়, বিষণ্নতার মতো লক্ষণ দেখায় বা অনিদ্রার সমস্যা থাকে। শুধু তাই নয়, অনেক সময় খারাপ স্বপ্ন দেখার কারণে শিশুরা রাতে ঘুমানোর সময় কথা বলা শুরু করে।
হেলথলাইনের মতে, ঘুমের মধ্যে কথা বলাও কি জেনেটিক? আপনি বা আপনার সঙ্গী যদি ঘুমের মধ্যে কথা বলেন, তাহলে শিশুর মধ্যেও এই লক্ষণ দেখা যেতে পারে। বিশেষ করে যদি শিশু অসুস্থ হয়, কোনও ধরনের মানসিক চাপের সম্মুখীন হয়, বিষণ্নতার মতো লক্ষণ দেখায় বা অনিদ্রার সমস্যা থাকে। শুধু তাই নয়, অনেক সময় খারাপ স্বপ্ন দেখার কারণে শিশুরা রাতে ঘুমানোর সময় কথা বলা শুরু করে।
রাইজিং চিলড্রেন অনুসারে , আপনার সন্তান যদি রাতে ঘুমানোর সময় কথা বলে, তাহলে তার কারণ হতে পারে স্কুলে পরীক্ষা, কোনও ধরনের সমস্যা, ভয় বা মানসিক চাপ। এমতাবস্থায়, আপনি দিনের বেলায় শিশুর সঙ্গে সেই বিষয়ে কথা বলুন এবং তার সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করুন।
রাইজিং চিলড্রেন অনুসারে , আপনার সন্তান যদি রাতে ঘুমানোর সময় কথা বলে, তাহলে তার কারণ হতে পারে স্কুলে পরীক্ষা, কোনও ধরনের সমস্যা, ভয় বা মানসিক চাপ। এমতাবস্থায়, আপনি দিনের বেলায় শিশুর সঙ্গে সেই বিষয়ে কথা বলুন এবং তার সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করুন।
আপনি যখন শিশুর অস্থিরতা শান্ত করবেন এবং তাকে সমর্থন করবেন তখন তার মানসিক চাপ কমে যাবে। এভাবে ঘুমের সময় কথা বলার সমস্যা বা ঘুম নষ্ট হওয়ার সমস্যাও কমে যাবে।
আপনি যখন শিশুর অস্থিরতা শান্ত করবেন এবং তাকে সমর্থন করবেন তখন তার মানসিক চাপ কমে যাবে। এভাবে ঘুমের সময় কথা বলার সমস্যা বা ঘুম নষ্ট হওয়ার সমস্যাও কমে যাবে।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই সমস্যা কমে যায়। এমতাবস্থায় মন খারাপ না করে তার সঙ্গে সাপোর্টিভ আচরন করাই ভাল হবে। এছাড়া ঘুমানোর আগে শিশুর সঙ্গে সুন্দর কিছু কথা বলুন এবং শিশুর মানসিক চাপ দূর করার চেষ্টা করুন।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই সমস্যা কমে যায়। এমতাবস্থায় মন খারাপ না করে তার সঙ্গে সাপোর্টিভ আচরন করাই ভাল হবে। এছাড়া ঘুমানোর আগে শিশুর সঙ্গে সুন্দর কিছু কথা বলুন এবং শিশুর মানসিক চাপ দূর করার চেষ্টা করুন।

World’s 6 Most Stressful Cities:- তালিকায় ভারতেরই দু’টি শহর! বিশ্বের ‘এই’ ৬ শহরের মানুষ ক্ষতির মুখে, দুশ্চিন্তা, হতাশায় জর্জরিত…

যত দিন যাচ্ছে, ততই মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটছে সারা বিশ্বে। মন ও শরীরের উপর সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ছে। বিশ্বব্যাপী স্ট্রেস একটি চর্চিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সমীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, গ্রামের তুলনায় শহরের মানুষেরা বেশি উদ্বিগ্ন।
যত দিন যাচ্ছে, ততই মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটছে সারা বিশ্বে। মন ও শরীরের উপর সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ছে। বিশ্বব্যাপী স্ট্রেস একটি চর্চিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সমীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, গ্রামের তুলনায় শহরের মানুষেরা বেশি উদ্বিগ্ন।
হেলথলাইনের মতে, একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে গ্রামের মানুষের থেকে শহরের বাসিন্দারা ২১ শতাংশ বেশি উদ্বেগজনিত ব্যাধিতে ভুগছেন এবং ৩৯ শতাংশ বেশি বদমেজাজে ভুগছেন।
হেলথলাইনের মতে, একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে গ্রামের মানুষের থেকে শহরের বাসিন্দারা ২১ শতাংশ বেশি উদ্বেগজনিত ব্যাধিতে ভুগছেন এবং ৩৯ শতাংশ বেশি বদমেজাজে ভুগছেন।
উদ্বেগ, বদমেজাজের ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। বেকারত্ব, নিরাপত্তাহীনতা, লিঙ্গবৈষম্য, আবহাওয়া এবং স্বাস্থ্য পরিষেবায় সমস্যা, ইত্যাদি সূচকই কারণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে এই স্ট্রেসবৃদ্ধির।
উদ্বেগ, বদমেজাজের ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। বেকারত্ব, নিরাপত্তাহীনতা, লিঙ্গবৈষম্য, আবহাওয়া এবং স্বাস্থ্য পরিষেবায় সমস্যা, ইত্যাদি সূচকই কারণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে এই স্ট্রেসবৃদ্ধির।
এখানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি স্ট্রেসপূর্ণ শহরগুলির মধ্যে ছ’টির নাম করা হয়েছে। যেখানে শহুরে জীবনের ব্যস্ততা মানুষের উপর উল্লেখযোগ্য আঘাত হানছে।
এখানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি স্ট্রেসপূর্ণ শহরগুলির মধ্যে ছ’টির নাম করা হয়েছে। যেখানে শহুরে জীবনের ব্যস্ততা মানুষের উপর উল্লেখযোগ্য আঘাত হানছে।
১. মুম্বই- বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে উদ্বিগ্ন শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে মুম্বই। বায়ুদূষণ সঙ্গে নিত্য লড়াই চলে সেই শহরে। শহরের প্রবল জনসংখ্যা কেবল শারীরিক স্বাস্থ্যকেই প্রভাবিত করে না বরং মানসিক যন্ত্রণার জন্যও দায়ী।
১. মুম্বই- বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে উদ্বিগ্ন শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে মুম্বই। বায়ুদূষণ সঙ্গে নিত্য লড়াই চলে সেই শহরে। শহরের প্রবল জনসংখ্যা কেবল শারীরিক স্বাস্থ্যকেই প্রভাবিত করে না বরং মানসিক যন্ত্রণার জন্যও দায়ী।