Tag Archives: Home Remedy

Blister healing Tips: পুজোয় নতুন জুতো পরলেই ফোসকা পড়ছে? এড়াবেন কী করে? বেরোনোর আগে করুন এই ছোট্ট কাজ

পুজোয় নতুন জুতো হবে না তা কি হয়! নানা ফ্যাশনের নানা জুতো নতুন জামার সঙ্গে ম্যাচ করে পরে বেরোলে তবেই তো ফুরফুরে হবে মন। কিন্তু সমস্যায় ফেলে দেয় জেদি ফোসকা! নতুন জুতো পায়ে গলিয়ে ঠাকুর দেখতে বেরোনোর কিছুক্ষণ পরেই ফোসকার উদয় হয়। জ্বালায় পা ফেলা না গেলে ঠাকুর দেখার আনন্দ এক্কেবারে মাটি!
পুজোয় নতুন জুতো হবে না তা কি হয়! নানা ফ্যাশনের নানা জুতো নতুন জামার সঙ্গে ম্যাচ করে পরে বেরোলে তবেই তো ফুরফুরে হবে মন। কিন্তু সমস্যায় ফেলে দেয় জেদি ফোসকা! নতুন জুতো পায়ে গলিয়ে ঠাকুর দেখতে বেরোনোর কিছুক্ষণ পরেই ফোসকার উদয় হয়। জ্বালায় পা ফেলা না গেলে ঠাকুর দেখার আনন্দ এক্কেবারে মাটি!
নতুন জুতো পরেও কী করে এড়াবেন ফোসকা? রয়েছে কিছু ঘরোয়া টোটকা! এবার পুজোয় মনের মত জুতো কিনুন, আর ফোসকা এড়াতে নীচের টিপস গুলি মেনে চলুন৷
নতুন জুতো পরেও কী করে এড়াবেন ফোসকা? রয়েছে কিছু ঘরোয়া টোটকা! এবার পুজোয় মনের মত জুতো কিনুন, আর ফোসকা এড়াতে নীচের টিপস গুলি মেনে চলুন৷
নতুন জুতোয় পা গলানোর আগে ভাল করে পায়ে মেখে নিন অ্যালোভেরা জেল। এই পুজোয় তাহলে নিশ্চিত ভাবে ফোসকা থাকবে দূরে।
নতুন জুতোয় পা গলানোর আগে ভাল করে পায়ে মেখে নিন অ্যালোভেরা জেল। এই পুজোয় তাহলে নিশ্চিত ভাবে ফোসকা থাকবে দূরে।
তবে ফোসকা যদি একবার পরেও যায় তাহলেও চট জলদি সমাধান আছে।  লাগিয়ে নিন বোরোলিনের মতো অ্যান্টি সেপটিক ক্রিম! যন্ত্রণা কমাতে পারে অ্যালোভেরা জেলও।
তবে ফোসকা যদি একবার পরেও যায় তাহলেও চট জলদি সমাধান আছে। লাগিয়ে নিন বোরোলিনের মতো অ্যান্টি সেপটিক ক্রিম! যন্ত্রণা কমাতে পারে অ্যালোভেরা জেলও।
ক্ষতস্থানে নারকেল তেলও লাগাতে পারেন৷ ময়শ্চারাইজ করার পাশাপাশি নারকেল তেল ক্ষত স্থান দ্রুত সারিয়ে তোলে৷ নারকেল পাতা থাকলে সেগুলি পুড়িয়ে তার ছাই নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ক্ষতস্থানে লাগান। এতে ক্ষত দ্রুত সেরে যাবে এবং দাগও থাকবে না।
ক্ষতস্থানে নারকেল তেলও লাগাতে পারেন৷ ময়শ্চারাইজ করার পাশাপাশি নারকেল তেল ক্ষত স্থান দ্রুত সারিয়ে তোলে৷ নারকেল পাতা থাকলে সেগুলি পুড়িয়ে তার ছাই নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ক্ষতস্থানে লাগান। এতে ক্ষত দ্রুত সেরে যাবে এবং দাগও থাকবে না।
ফোসকা সদ্য পড়েছে এমন অবস্থায় লাগান ঠান্ডা জল। তার উপর আলুর কশ এবং কলার মন্ডও লাগিয়ে রাখতে পারেন চটকে। এতে ফোসকা সারবে দ্রুত।
ফোসকা সদ্য পড়েছে এমন অবস্থায় লাগান ঠান্ডা জল। তার উপর আলুর কশ এবং কলার মন্ডও লাগিয়ে রাখতে পারেন চটকে। এতে ফোসকা সারবে দ্রুত।
গ্রিন টি-রও প্রদাহ কমানোর ক্ষমতা আছে। এটি ভিটামিন এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে সমৃদ্ধ উৎস। গরম জলে বেকিং সোডা মিশিয়ে একটি টি ব্যাগ ডোবান। তার পর ব্যাগটি ঠান্ডা হতে দিন। টি ব্যাগটি নিয়ে ফোস্কার জায়গায় বেশ কিছু ক্ষণ লাগিয়ে রেখে দিন। বেকিং সোডার অ্যান্টিসেপ্টিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তা সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। দিনে দু’-তিন বার এই প্রক্রিয়াটি করলেই সুফল মিলবে।
গ্রিন টি-রও প্রদাহ কমানোর ক্ষমতা আছে। এটি ভিটামিন এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে সমৃদ্ধ উৎস। গরম জলে বেকিং সোডা মিশিয়ে একটি টি ব্যাগ ডোবান। তার পর ব্যাগটি ঠান্ডা হতে দিন। টি ব্যাগটি নিয়ে ফোস্কার জায়গায় বেশ কিছু ক্ষণ লাগিয়ে রেখে দিন। বেকিং সোডার অ্যান্টিসেপ্টিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তা সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। দিনে দু’-তিন বার এই প্রক্রিয়াটি করলেই সুফল মিলবে।

 

How To Grow Hair Naturally: চুল উঠে মাথা গড়ের মাঠ…? ৫ ‘গাছেই’ লুকিয়ে সমাধান! ঘাসের মতো গজাবে ছোট ছোট চুল! ক’দিনেই দেখুন তফাৎ! লুক চেঞ্জ, গ্যারান্টি!

চুল উঠে পাতলা হয়ে যাচ্ছে। ক্রমশ চওড়া হচ্ছে কপাল? এখনও সময় আছে। সতর্ক হন। নাহলে অচিরেই টাক পরে যাওয়ার আশঙ্কা। কিন্তু টাকের ভয়ে গাদাগুচ্ছের কেমিক্যাল দিয়ে মাথার পাশাপাশি শরীর স্বাস্থ্যের বড় ঝুঁকি ডেকে আনবেন না।
চুল উঠে পাতলা হয়ে যাচ্ছে। ক্রমশ চওড়া হচ্ছে কপাল? এখনও সময় আছে। সতর্ক হন। নাহলে অচিরেই টাক পরে যাওয়ার আশঙ্কা। কিন্তু টাকের ভয়ে গাদাগুচ্ছের কেমিক্যাল দিয়ে মাথার পাশাপাশি শরীর স্বাস্থ্যের বড় ঝুঁকি ডেকে আনবেন না।
কিন্তু কীভাবে প্রাকৃতিকভাবে পাতলা হয়ে আসা চুলের গ্রোথ দ্রুত বাড়ানো যায়? বিশেষজ্ঞরা কিন্তু দিচ্ছেন সহজ কিছু সমাধান। আপনিও যদি চুল লম্বা করার জন্য প্রাকৃতিক প্রতিকার খুঁজছেন, তবে আপনাকে অবশ্যই হাতের কাছে থাকা এই ৫ ধরণের উদ্ভিদ সম্পর্কে জানতে হবে।
কিন্তু কীভাবে প্রাকৃতিকভাবে পাতলা হয়ে আসা চুলের গ্রোথ দ্রুত বাড়ানো যায়? বিশেষজ্ঞরা কিন্তু দিচ্ছেন সহজ কিছু সমাধান। আপনিও যদি চুল লম্বা করার জন্য প্রাকৃতিক প্রতিকার খুঁজছেন, তবে আপনাকে অবশ্যই হাতের কাছে থাকা এই ৫ ধরণের উদ্ভিদ সম্পর্কে জানতে হবে।
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ভুবনেশ পান্ডে জানান কিছু কিছু পাতায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি পাওয়া যায়। তাছাড়াও এই পাতায় পর্যাপ্ত আমাইনো আসিড থাকায় চুলের হারানো ঔজ্জ্বল্য ফিরে আসে। এই পাতায় ক্যালসিয়াম, ফসফরাস থাকায় চুল পড়াও রোধ করে ।
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ভুবনেশ পান্ডে জানান কিছু কিছু পাতায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি পাওয়া যায়। তাছাড়াও এই পাতায় পর্যাপ্ত আমাইনো আসিড থাকায় চুলের হারানো ঔজ্জ্বল্য ফিরে আসে। এই পাতায় ক্যালসিয়াম, ফসফরাস থাকায় চুল পড়াও রোধ করে ।
আজকাল সব বয়সের মানুষই চুলের সমস্যায় ভুগছেন। খাদ্যাভ্যাস থেকে শুরু করে ক্রমবর্ধমান দূষণের কারণে চুল পড়া এবং পাতলা হয়ে যাওয়া সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ জন্য বাজারে তেল, সাপ্লিমেন্ট, হেয়ার মাস্কের মতো অনেক জিনিস পাওয়া গেলেও ব্যয়বহুলতা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে তা কম ব্যবহার করা উচিত। পরিবর্তে, এই প্রাকৃতিক প্রতিকারগুলি আরও উপকারী। দেখে নিন কী ভাবে ব্যবহার করবেন।
আজকাল সব বয়সের মানুষই চুলের সমস্যায় ভুগছেন। খাদ্যাভ্যাস থেকে শুরু করে ক্রমবর্ধমান দূষণের কারণে চুল পড়া এবং পাতলা হয়ে যাওয়া সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ জন্য বাজারে তেল, সাপ্লিমেন্ট, হেয়ার মাস্কের মতো অনেক জিনিস পাওয়া গেলেও ব্যয়বহুলতা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে তা কম ব্যবহার করা উচিত। পরিবর্তে, এই প্রাকৃতিক প্রতিকারগুলি আরও উপকারী। দেখে নিন কী ভাবে ব্যবহার করবেন।
আমলা (আমলা)আমলা ভিটামিন সি এর একটি চমৎকার উৎস, যা চুলের গুণমান উন্নত করে এবং তাদের মজবুত করে। এতে চুল প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায় যা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয়। এমন পরিস্থিতিতে নিয়মিত আমলা জুস পান করুন। নারকেল তেলের সঙ্গে আমলার গুঁড়ো মিশিয়ে মাথার ত্বকে লাগান এবং ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
আমলা (আমলা)
আমলা ভিটামিন সি এর একটি চমৎকার উৎস, যা চুলের গুণমান উন্নত করে এবং তাদের মজবুত করে। এতে চুল প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায় যা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয়। এমন পরিস্থিতিতে নিয়মিত আমলা জুস পান করুন। নারকেল তেলের সঙ্গে আমলার গুঁড়ো মিশিয়ে মাথার ত্বকে লাগান এবং ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
মেহেন্দি (হেনা)মেহেন্দি শুধু চুলে রঙ দেয় না, শক্তিও দেয়। এতে উপস্থিত বৈশিষ্ট্যগুলি চুলকানি এবং খুশকি থেকেও মুক্তি দেয়। এমন অবস্থায় এটি ব্যবহার করতে মেহেদি জলে ভিজিয়ে পেস্ট তৈরি করে চুলে লাগান। ২-৩ ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন। আমলা ও লেবুর রস মিশিয়েও ব্যবহার করতে পারেন।
মেহেন্দি (হেনা)
মেহেন্দি শুধু চুলে রঙ দেয় না, শক্তিও দেয়। এতে উপস্থিত বৈশিষ্ট্যগুলি চুলকানি এবং খুশকি থেকেও মুক্তি দেয়। এমন অবস্থায় এটি ব্যবহার করতে মেহেদি জলে ভিজিয়ে পেস্ট তৈরি করে চুলে লাগান। ২-৩ ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন। আমলা ও লেবুর রস মিশিয়েও ব্যবহার করতে পারেন।
নিমনিমের অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা চুলের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এটি মাথার ত্বকের সমস্যা দূর করে যা চুলের স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমন অবস্থায় নিম পাতা সিদ্ধ করে জল দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। অথবা মাথার ত্বকে নিমের তেল লাগিয়ে হালকা ম্যাসাজ করুন এবং কয়েক ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন।
নিম
নিমের অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা চুলের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এটি মাথার ত্বকের সমস্যা দূর করে যা চুলের স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমন অবস্থায় নিম পাতা সিদ্ধ করে জল দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। অথবা মাথার ত্বকে নিমের তেল লাগিয়ে হালকা ম্যাসাজ করুন এবং কয়েক ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন।
Flaxseedশণের বীজে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা চুলের বৃদ্ধি বাড়ায় এবং চুল ঘন করে। আরও ভাল ফলাফলের জন্য, শণের বীজ সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে সেবন করুন। অথবা চুলে তিসির তেল লাগিয়ে ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
Flaxseed
শণের বীজে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা চুলের বৃদ্ধি বাড়ায় এবং চুল ঘন করে। আরও ভাল ফলাফলের জন্য, শণের বীজ সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে সেবন করুন। অথবা চুলে তিসির তেল লাগিয়ে ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
কারি পাতা কারি পাতা চুলের বৃদ্ধি বাড়ায় এবং চুল ও মাথার ত্বকের প্রাকৃতিক রঙও বজায় রাখে। এর জন্য নারকেল তেলে কারি পাতা সিদ্ধ করে ঠান্ডা করে মাথার ত্বকে লাগান। তারপর ১-২ ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া কারি পাতার পেস্ট তৈরি করেও ব্যবহার করা যায়।
কারি পাতা
কারি পাতা চুলের বৃদ্ধি বাড়ায় এবং চুল ও মাথার ত্বকের প্রাকৃতিক রঙও বজায় রাখে। এর জন্য নারকেল তেলে কারি পাতা সিদ্ধ করে ঠান্ডা করে মাথার ত্বকে লাগান। তারপর ১-২ ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া কারি পাতার পেস্ট তৈরি করেও ব্যবহার করা যায়।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Fridge: বরফে ঠাসা ডিপ ফ্রিজার…? ‘সিঙ্গেল ডোর ফ্রিজ’ পরিষ্কারের ঝঞ্ঝাট থেকে মুক্তি! ছোট্ট ‘কাজেই’ কেল্লাফতে

সিঙ্গেল ডোর ফ্রিজের ক্ষেত্রে প্রায়ই যে সমস্যাটার ভুক্তভুগি হতে হয় তা হল ফ্রিজারে বরফের পাহাড়। তাড়াহুড়োর সময়ে এই সমস্যা হলে ভোগান্তি আরও বাড়ে। কিন্তু কেন এত বেশি বরফ জমছে ফ্রিজে? পরিষ্কারই করবেন কী উপায়ে? জানুন সহজ নির্ঝঞ্ঝাট 'উপায়'!
সিঙ্গেল ডোর ফ্রিজের ক্ষেত্রে প্রায়ই যে সমস্যাটার ভুক্তভুগি হতে হয় তা হল ফ্রিজারে বরফের পাহাড়। তাড়াহুড়োর সময়ে এই সমস্যা হলে ভোগান্তি আরও বাড়ে। কিন্তু কেন এত বেশি বরফ জমছে ফ্রিজে? পরিষ্কারই করবেন কী উপায়ে? জানুন সহজ নির্ঝঞ্ঝাট ‘উপায়’!
বর্তমান যুগের বেশির ভাগ ফ্রিজই ফ্রস্ট ফ্রি, তা-ও সিঙ্গল ডোর ফ্রিজগুলির ব্যাবহারকারীদের প্রায়ই এই ফ্রিজারের বরফের সমস্যায় পড়তে হয়। ডিপ ফ্রিজে এতটাই বরফ জমে যায়, যে তা খুলতেই হিমশিম খেতে হয়।
বর্তমান যুগের বেশির ভাগ ফ্রিজই ফ্রস্ট ফ্রি, তা-ও সিঙ্গল ডোর ফ্রিজগুলির ব্যাবহারকারীদের প্রায়ই এই ফ্রিজারের বরফের সমস্যায় পড়তে হয়। ডিপ ফ্রিজে এতটাই বরফ জমে যায়, যে তা খুলতেই হিমশিম খেতে হয়।
কী শীত কী গ্রীষ্ম, এই ফ্রিজ নিয়ে প্রায়ই গৃহস্থকে এই একটি সাধারণ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। দেখা যায় ওয়ান ডোর ফ্রিজের ডিপ ফ্রিজারে প্রায়ই বরফ জমে যায়। কিন্তু জানেন কি এর আসল কারণটি..? আর এই সমস্যা এড়ানোর উপায়ই বা কী? জেনে নিন আজ এই প্রতিবেদনে।
কী শীত কী গ্রীষ্ম, এই ফ্রিজ নিয়ে প্রায়ই গৃহস্থকে এই একটি সাধারণ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। দেখা যায় ওয়ান ডোর ফ্রিজের ডিপ ফ্রিজারে প্রায়ই বরফ জমে যায়। কিন্তু জানেন কি এর আসল কারণটি..? আর এই সমস্যা এড়ানোর উপায়ই বা কী? জেনে নিন আজ এই প্রতিবেদনে।
সাধারণত যদি জল পরিষ্কার করে এমন জলের ফিল্টারটি ভেঙে যায় তবে ফ্রিজে আচমকা অতিরিক্ত বরফ তৈরি হতে শুরু করতে পারে। আপনি ফ্রিজে যা কিছু রাখেন সবই বরফে ঢাকা থাকে। সমাধান হল জলের ফিল্টার প্রতিস্থাপন করা।
সাধারণত যদি জল পরিষ্কার করে এমন জলের ফিল্টারটি ভেঙে যায় তবে ফ্রিজে আচমকা অতিরিক্ত বরফ তৈরি হতে শুরু করতে পারে। আপনি ফ্রিজে যা কিছু রাখেন সবই বরফে ঢাকা থাকে। সমাধান হল জলের ফিল্টার প্রতিস্থাপন করা।
আরেকটি কারণ হল ফ্রিজের থার্মোস্ট্যাট। নিয়ম হল থার্মোস্ট্যাট ০ ডিগ্রিতে রাখা। কিন্তু এর বেশি কমে গেলেই অতিরিক্ত বরফ জমতে থাকবে আপনার ডিপ ফ্রিজের ভিতর। তাই শুরুতেই ফ্রিজের থার্মোস্ট্যাটের দিকে খেয়াল রাখুন।
আরেকটি কারণ হল ফ্রিজের থার্মোস্ট্যাট। নিয়ম হল থার্মোস্ট্যাট ০ ডিগ্রিতে রাখা। কিন্তু এর বেশি কমে গেলেই অতিরিক্ত বরফ জমতে থাকবে আপনার ডিপ ফ্রিজের ভিতর। তাই শুরুতেই ফ্রিজের থার্মোস্ট্যাটের দিকে খেয়াল রাখুন।
এছাড়া খুব গরম খাবার ফ্রিজে রাখলে সেটি ঠান্ডা করতে ফ্রিজটিকে বেশি কাজ করতে হয়। আর তাতেও বেশি বরফ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা। সতর্কতা হিসেবে, রান্না করার পর খাবার বাইরে রেখে ঠান্ডা করে তার পর ফ্রিজে ঢোকাবেন। তা হলে খাবারও নষ্ট হবে না, ফ্রিজও ভাল থাকবে।
এছাড়া খুব গরম খাবার ফ্রিজে রাখলে সেটি ঠান্ডা করতে ফ্রিজটিকে বেশি কাজ করতে হয়। আর তাতেও বেশি বরফ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা। সতর্কতা হিসেবে, রান্না করার পর খাবার বাইরে রেখে ঠান্ডা করে তার পর ফ্রিজে ঢোকাবেন। তা হলে খাবারও নষ্ট হবে না, ফ্রিজও ভাল থাকবে।
ফ্রিজের অবস্থান: দেওয়ালের থেকে অন্তত এক ফুট জায়গা ছেড়ে ফ্রিজ রাখা উচিত। কারণ ফ্রিজ দীর্ঘদিন ভাল ভাবে যাতে কাজ করে তাই ফ্রিজের পিছনের কয়েল ঠান্ডা হতে দিতে হবে। না হলে ফ্রিজে বেশি বরফ জমবে।
ফ্রিজের অবস্থান: দেওয়ালের থেকে অন্তত এক ফুট জায়গা ছেড়ে ফ্রিজ রাখা উচিত। কারণ ফ্রিজ দীর্ঘদিন ভাল ভাবে যাতে কাজ করে তাই ফ্রিজের পিছনের কয়েল ঠান্ডা হতে দিতে হবে। না হলে ফ্রিজে বেশি বরফ জমবে।
ফ্রিজ কখনওই হিটার বা মাইক্রোঅয়েভ ওভেনের পাশে রাখা উচিত নয়। খুব বেশি গরম জিনিসের পাশে ফ্রিজ রাখলে ভিতরের জিনিস ঠান্ডা করতে বেশি বরফ জমে ফ্রিজারে।
ফ্রিজ কখনওই হিটার বা মাইক্রোঅয়েভ ওভেনের পাশে রাখা উচিত নয়। খুব বেশি গরম জিনিসের পাশে ফ্রিজ রাখলে ভিতরের জিনিস ঠান্ডা করতে বেশি বরফ জমে ফ্রিজারে।
পরিষ্কারের সময় খেয়াল রাখুন: ডিপ ফ্রিজে অল্প বরফ জমলে কাঠ বা এই রকম শক্ত চামচের সাহায্য নিতে পারেন। ধাতব কিছু দিয়ে খোঁচাখুঁচি করবেন না, তাতে ফ্রিজের গ্যাসলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ারও আশঙ্কা থাকবে।
পরিষ্কারের সময় খেয়াল রাখুন: ডিপ ফ্রিজে অল্প বরফ জমলে কাঠ বা এই রকম শক্ত চামচের সাহায্য নিতে পারেন। ধাতব কিছু দিয়ে খোঁচাখুঁচি করবেন না, তাতে ফ্রিজের গ্যাসলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ারও আশঙ্কা থাকবে।
সাধারণত ফ্রিজের দরজা বা ফ্রিজ ডোরের গ্যাসকেট নষ্ট হলে এই সমস্যা দেখা দেয়। অর্থাৎ এগুলি প্রভাবিত হওয়ার ফলে ফ্রিজে বাতাস ঢুকে যায় এবং এভাবে সঞ্চালিত হয়। তাই যদি দরজা বা গ্যাসকেট একটু ভেঙে যায় বা সেটি কোনওভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তবে সমাধান একটিই, গাসকেটটি সম্পূর্ণভাবে প্রতিস্থাপন করতে হবে।
সাধারণত ফ্রিজের দরজা বা ফ্রিজ ডোরের গ্যাসকেট নষ্ট হলে এই সমস্যা দেখা দেয়। অর্থাৎ এগুলি প্রভাবিত হওয়ার ফলে ফ্রিজে বাতাস ঢুকে যায় এবং এভাবে সঞ্চালিত হয়। তাই যদি দরজা বা গ্যাসকেট একটু ভেঙে যায় বা সেটি কোনওভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তবে সমাধান একটিই, গাসকেটটি সম্পূর্ণভাবে প্রতিস্থাপন করতে হবে।
অনেক ক্ষেত্রে আবার ইভাপোরেটর কয়েল নষ্ট হলে এই সমস্যা হয়। এই কয়েল ফ্রিজ থেকে অতিরিক্ত জল অপসারণের জন্য দায়ী। এক্ষেত্রে কয়েল নিয়মিত পরিষ্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ করলে এই সমস্যা হয় না।
অনেক ক্ষেত্রে আবার ইভাপোরেটর কয়েল নষ্ট হলে এই সমস্যা হয়। এই কয়েল ফ্রিজ থেকে অতিরিক্ত জল অপসারণের জন্য দায়ী। এক্ষেত্রে কয়েল নিয়মিত পরিষ্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ করলে এই সমস্যা হয় না।
তাই আদর্শ সমাধান হল, ফ্রিজ দীর্ঘদিন হয়ে গিয়ে থাকলে বছরে অন্তত একবার মেরামত করা। কারণ তবেই এ ধরনের সমস্যা এড়ানো সম্ভব। বাড়িতে সপ্তাহে একবার বা মাসে দুইবার ফ্রিজ পরিষ্কার করার অভ্যাস অনুসরণ করা ভাল।
তাই আদর্শ সমাধান হল, ফ্রিজ দীর্ঘদিন হয়ে গিয়ে থাকলে বছরে অন্তত একবার মেরামত করা। কারণ তবেই এ ধরনের সমস্যা এড়ানো সম্ভব। বাড়িতে সপ্তাহে একবার বা মাসে দুইবার ফ্রিজ পরিষ্কার করার অভ্যাস অনুসরণ করা ভাল।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র।

Rice water for skincare: কোরিয়ানদের মতো ঝকঝকে, তুলতুলে ত্বক চান? পার্লার নয়, ঘরেই রয়েছে উপায়! জানেন কি?

কোরিয়ানদের ত্বক কাচের মতো স্বচ্ছ, সুন্দর। বিশ্বের সব দেশের নজর থাকে তাঁদের ত্বকেই। কী ভাবে পাওয়া যায় দাগমুক্ত ঝকঝকে ত্বক? ঠিক যেন শিশুদের মতো? পার্লারে গিয়ে ফেশিয়াল করিয়ে অনেকে ভাবেন তেমন ত্বক পাবেন। অর্থব্যয় করেও যখন মেলে না সেই ত্বক, হতাশ হয়ে পড়েন অনেকেই। ঘরেই যে রয়েছে উপকরণ, জানেন না তাঁরা। কোরিয়ানরাও ভরসা রাখেন ঘরোয়া টোটকাতেই।
কোরিয়ানদের ত্বক কাচের মতো স্বচ্ছ, সুন্দর। বিশ্বের সব দেশের নজর থাকে তাঁদের ত্বকেই। কী ভাবে পাওয়া যায় দাগমুক্ত ঝকঝকে ত্বক? ঠিক যেন শিশুদের মতো? পার্লারে গিয়ে ফেশিয়াল করিয়ে অনেকে ভাবেন তেমন ত্বক পাবেন। অর্থব্যয় করেও যখন মেলে না সেই ত্বক, হতাশ হয়ে পড়েন অনেকেই। ঘরেই যে রয়েছে উপকরণ, জানেন না তাঁরা। কোরিয়ানরাও ভরসা রাখেন ঘরোয়া টোটকাতেই।
মুম্বইয়ের কসমেটোলজিস্ট ডাঃ মধু চোপড়া জানান, চাল ধোওয়া জলেই মুশকিল আসান। চাল ধুয়ে জল ফেলে না দিয়ে সেই জলই ব্যবহার করুন রূপচর্চায়। ত্বক হবে কাচের মতো, ঝকঝকে। চালের জল প্রস্তুত করতে, এক কাপ চাল পরিষ্কার করে ধুয়ে ৩ কাপ জলে ভিজিয়ে রাখুন। সারারাত রেখে দিন। সেই জল ছেঁকে ফ্রিজে রেখে দিন।
মুম্বইয়ের কসমেটোলজিস্ট ডাঃ মধু চোপড়া জানান, চাল ধোওয়া জলেই মুশকিল আসান। চাল ধুয়ে জল ফেলে না দিয়ে সেই জলই ব্যবহার করুন রূপচর্চায়। ত্বক হবে কাচের মতো, ঝকঝকে। চালের জল প্রস্তুত করতে, এক কাপ চাল পরিষ্কার করে ধুয়ে ৩ কাপ জলে ভিজিয়ে রাখুন। সারারাত রেখে দিন। সেই জল ছেঁকে ফ্রিজে রেখে দিন।
চাল ধোওয়া জলের উপকারিতা অনেক! এতে অ্যামিনো অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা কোলাজেন প্রস্তুতিতে সাহায্য করে। এতে ত্বকের বয়স কমে, বার্ধক্য আসতে দেয় না ত্বকে। এছাড়াও, এই জল মুখে মাখলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি দ্বারা তৈরি হওয়া ক্ষত নিরাময় হয়।
চাল ধোওয়া জলের উপকারিতা অনেক! এতে অ্যামিনো অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা কোলাজেন প্রস্তুতিতে সাহায্য করে। এতে ত্বকের বয়স কমে, বার্ধক্য আসতে দেয় না ত্বকে। এছাড়াও, এই জল মুখে মাখলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি দ্বারা তৈরি হওয়া ক্ষত নিরাময় হয়।
চালের জল পিগমেন্টেশন কমাতে সাহায্য করে এবং ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করে। এটি তৈলাক্ত এবং ব্রণ-প্রবণ ত্বকের জন্য সবচেয়ে উপকারী। আপনি এটিকে স্প্রে বটলে রেখে টোনার হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন বা লেবুর রস এবং অ্যালোভেরার সঙ্গে মিশিয়ে একটি জেলও তৈরি করতে পারেন।
চালের জল পিগমেন্টেশন কমাতে সাহায্য করে এবং ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করে। এটি তৈলাক্ত এবং ব্রণ-প্রবণ ত্বকের জন্য সবচেয়ে উপকারী। আপনি এটিকে স্প্রে বটলে রেখে টোনার হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন বা লেবুর রস এবং অ্যালোভেরার সঙ্গে মিশিয়ে একটি জেলও তৈরি করতে পারেন।
সপ্তাহে ২-৩ বার মুখে চাল ধোওয়া জল লাগালেই মিলবে সবচেয়ে ভাল ফল। আপনার মুখকে আলতো করে টোন করতে চালের জলে ভিজিয়ে রাখা একটি তুলোর প্যাড ব্যবহার করুন। মুখ পরিষ্কার করার জন্য ক্লিনজার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। এতে ত্বক উল্লেখযোগ্যভাবে মসৃণ এবং উজ্জ্বল হবে।
সপ্তাহে ২-৩ বার মুখে চাল ধোওয়া জল লাগালেই মিলবে সবচেয়ে ভাল ফল। আপনার মুখকে আলতো করে টোন করতে চালের জলে ভিজিয়ে রাখা একটি তুলোর প্যাড ব্যবহার করুন। মুখ পরিষ্কার করার জন্য ক্লিনজার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। এতে ত্বক উল্লেখযোগ্যভাবে মসৃণ এবং উজ্জ্বল হবে।

Mosquito: কোন ‘গাছ’ লাগালে ‘মশা’ পালায় বলুন তো…? উত্তর অবাক করবেই করবে! এক গাছেই ছুমন্তর!

বর্ষাকালে একদিকে যেমন বাড়ে সাপ খোপের উপদ্রব, তেমন আবার টিকতে দেয় না মশা বাবাজীবন। একটু বিকেল গড়ালেই ছেঁকে ধরে রক্তচোষার দল। এদিকে মশা তাড়াতে দামি দামি কয়েল-স্প্রে সব প্রায় ফেল করে যায় ডাকাবুকো মশাদের উপদ্রবে।
বর্ষাকালে একদিকে যেমন বাড়ে সাপ খোপের উপদ্রব, তেমন আবার টিকতে দেয় না মশা বাবাজীবন। একটু বিকেল গড়ালেই ছেঁকে ধরে রক্তচোষার দল। এদিকে মশা তাড়াতে দামি দামি কয়েল-স্প্রে সব প্রায় ফেল করে যায় ডাকাবুকো মশাদের উপদ্রবে।
কার্যত এই গরমকাল ও বর্ষাকালেই আমাদের জীবনে অন্যতম মাথাব্যথার কারণ হয়ে যায় মশার উপদ্রব। আজ এই প্রতিবেদনে আমরা সেই মশা নিয়েই এমনই কিছু প্রশ্ন ও উত্তর শেয়ার করছি যা একদিকে যেমন মজাদার তেমনই এই সাধারণ জ্ঞানগুলি কিন্তু জীবনে বেশ কার্যকরী। চাইলে আপনিও এই প্রশ্নগুলো দেখে নিতে পারেন এক ঝলক। কাজে লাগবে, নিশ্চিত।
কার্যত এই গরমকাল ও বর্ষাকালেই আমাদের জীবনে অন্যতম মাথাব্যথার কারণ হয়ে যায় মশার উপদ্রব। আজ এই প্রতিবেদনে আমরা সেই মশা নিয়েই এমনই কিছু প্রশ্ন ও উত্তর শেয়ার করছি যা একদিকে যেমন মজাদার তেমনই এই সাধারণ জ্ঞানগুলি কিন্তু জীবনে বেশ কার্যকরী। চাইলে আপনিও এই প্রশ্নগুলো দেখে নিতে পারেন এক ঝলক। কাজে লাগবে, নিশ্চিত।
কোন ব্লাড গ্রুপের মানুষদের মশা বেশি কামড়ায়?সাধারণত বলা হয় যে O ব্লাড গ্রুপের লোকেরা মশার প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়।
কোন ব্লাড গ্রুপের মানুষদের মশা বেশি কামড়ায়?
সাধারণত বলা হয় যে O ব্লাড গ্রুপের লোকেরা মশার প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়।
বাড়িতে কোথায় মশা বাসা বেঁধেছে তা কী করে বুঝবেন?এক্ষেত্রে জেনে রাখা ভাল যে মশারা অন্ধকার, আর্দ্র জায়গায় যেমন সিঙ্কের নীচে, শাওয়ারের তলায়, পায়খানায়, আসবাবের নীচে বা লন্ড্রি রুমে থাকে ও বাসা বেঁধে থাকে সাধারণত।
বাড়িতে কোথায় মশা বাসা বেঁধেছে তা কী করে বুঝবেন?
এক্ষেত্রে জেনে রাখা ভাল যে মশারা অন্ধকার, আর্দ্র জায়গায় যেমন সিঙ্কের নীচে, শাওয়ারের তলায়, পায়খানায়, আসবাবের নীচে বা লন্ড্রি রুমে থাকে ও বাসা বেঁধে থাকে সাধারণত।
সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) ইউক্যালিপটাস তেলকে মশা তাড়ানোর কার্যকর উপাদান হিসেবে অনুমোদন করেছে।
সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) ইউক্যালিপটাস তেলকে মশা তাড়ানোর কার্যকর উপাদান হিসেবে অনুমোদন করেছে।
গায়ে কোন জিনিস লাগালে মশা কামড়ায় না?শরীরে নারকেল তেল লাগালে ত্বক চর্বিযুক্ত হয় যার ফলে মশারা ত্বকে বসতে বা কামড়াতে পারে না। এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের।
গায়ে কোন জিনিস লাগালে মশা কামড়ায় না?
শরীরে নারকেল তেল লাগালে ত্বক চর্বিযুক্ত হয় যার ফলে মশারা ত্বকে বসতে বা কামড়াতে পারে না। এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের।
কী ভাবে নিম পাতা দিয়ে মশা তাড়ানো যায়?এক মুঠো শুকনো নিম পাতা নিন, ২ থেকে ৩ টি তেজপাতা যোগ করুন, কিছু কর্পূরের বীজ যোগ করুন, লবঙ্গ যোগ করুন এবং প্রায় ২ চামচ সর্ষের তেল যোগ করুন এবং আগুনে জ্বাল দিন। এই আগুন খানিকক্ষণ জ্বলুক। তাহলে অল্প সময়ে এর ধোঁয়া কিন্তু সব মশা তাড়িয়ে দেবে।
কী ভাবে নিম পাতা দিয়ে মশা তাড়ানো যায়?
এক মুঠো শুকনো নিম পাতা নিন, ২ থেকে ৩ টি তেজপাতা যোগ করুন, কিছু কর্পূরের বীজ যোগ করুন, লবঙ্গ যোগ করুন এবং প্রায় ২ চামচ সর্ষের তেল যোগ করুন এবং আগুনে জ্বাল দিন। এই আগুন খানিকক্ষণ জ্বলুক। তাহলে অল্প সময়ে এর ধোঁয়া কিন্তু সব মশা তাড়িয়ে দেবে।
বাড়িতে কোন গাছ লাগালে মশা পালিয়ে যায়?তুলসী গাছের সুগন্ধি মশাকে দূরে রাখে। তুলসী গাছের সুগন্ধি গন্ধ এমনিতে ভাল লাগে। অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে এই পাতায়। কিন্তু এই গন্ধই আবার মশাদের মোটেও পছন্দ নয়। এই পাতার গন্ধ মশাদের বাড়ি থেকে দূরে রাখে।
বাড়িতে কোন গাছ লাগালে মশা পালিয়ে যায়?
তুলসী গাছের সুগন্ধি মশাকে দূরে রাখে। তুলসী গাছের সুগন্ধি গন্ধ এমনিতে ভাল লাগে। অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে এই পাতায়। কিন্তু এই গন্ধই আবার মশাদের মোটেও পছন্দ নয়। এই পাতার গন্ধ মশাদের বাড়ি থেকে দূরে রাখে।
এছাড়া মশা তাড়াতে লেমনগ্রাস বা লেবুঘাস গাছ অত্যন্ত কার্যকরী। এই গাছের সঙ্গে থাকে দূর্বাঘাস, যা মশা তাড়ানোর একটি প্রাকৃতিক উপাদান। এই গাছ থেকে নির্গত গন্ধ মশা তাড়াতে খুব কার্যকরী।
এছাড়া মশা তাড়াতে লেমনগ্রাস বা লেবুঘাস গাছ অত্যন্ত কার্যকরী। এই গাছের সঙ্গে থাকে দূর্বাঘাস, যা মশা তাড়ানোর একটি প্রাকৃতিক উপাদান। এই গাছ থেকে নির্গত গন্ধ মশা তাড়াতে খুব কার্যকরী।
শুধু তাই নয়, ভারতে একটি অন্যতম প্রচলিত আর জনপ্রিয় ফুল হচ্ছে গাঁদাফুল। এই গাছ ঘরের ভেতরে বা বাইরে যে কোনও জায়গায়, যে কোনও মাটিতেই বসানো যায়। এই ফুলের অভিনব গন্ধ ঘর থেকে মশাদের দূরে রাখতে সাহায্য করে।
শুধু তাই নয়, ভারতে একটি অন্যতম প্রচলিত আর জনপ্রিয় ফুল হচ্ছে গাঁদাফুল। এই গাছ ঘরের ভেতরে বা বাইরে যে কোনও জায়গায়, যে কোনও মাটিতেই বসানো যায়। এই ফুলের অভিনব গন্ধ ঘর থেকে মশাদের দূরে রাখতে সাহায্য করে।
দূর্বা ঘাসও দারুণ কাজে দেয়। বাড়িতে আশেপাশে খুব সহজেই গজিয়ে ওঠা এই ঘাসগুলকে পরের বার উপড়ে ফেলার আগে একটু ভেবে দেখবেন। দূর্বা ঘাসের গন্ধ প্রাকৃতিক উপায়ে মশাদের ঘর থেকে দূরে রাখে।
দূর্বা ঘাসও দারুণ কাজে দেয়। বাড়িতে আশেপাশে খুব সহজেই গজিয়ে ওঠা এই ঘাসগুলকে পরের বার উপড়ে ফেলার আগে একটু ভেবে দেখবেন। দূর্বা ঘাসের গন্ধ প্রাকৃতিক উপায়ে মশাদের ঘর থেকে দূরে রাখে।
আবার ল্যাভেন্ডারের সুগন্ধ যেমন আপনাকে তৃপ্তি দেয় তেমনি তা আপনার ঘর থেকে মশা মাছি বা অন্যান্য পোকামাকড়কেও দূরে রাখে। এই গাছটি আপনার ন্যূনতম পরিচর্যা পেয়েই গজিয়ে উঠতে পারে।
আবার ল্যাভেন্ডারের সুগন্ধ যেমন আপনাকে তৃপ্তি দেয় তেমনি তা আপনার ঘর থেকে মশা মাছি বা অন্যান্য পোকামাকড়কেও দূরে রাখে। এই গাছটি আপনার ন্যূনতম পরিচর্যা পেয়েই গজিয়ে উঠতে পারে।
লেবু এবং লবঙ্গ কি মশা দূরে রাখে?লবঙ্গ তেল এবং লেবুর রসের মিশ্রণ একটি প্রাকৃতিক মশা তাড়াক। কেমিক্যাল দেওয়া নানা স্প্রে ছেড়ে এই ধরণের ঘরোয়া প্রতিকার কিন্তু দারুণ কার্যকরী হয় মশা তাড়াতে।
লেবু এবং লবঙ্গ কি মশা দূরে রাখে?
লবঙ্গ তেল এবং লেবুর রসের মিশ্রণ একটি প্রাকৃতিক মশা তাড়াক। কেমিক্যাল দেওয়া নানা স্প্রে ছেড়ে এই ধরণের ঘরোয়া প্রতিকার কিন্তু দারুণ কার্যকরী হয় মশা তাড়াতে।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Home Remedies: প্রচন্ড গরমে র‍্যাশ, চুলকানি, ঘামাচির সমস‍্যা! এক পাতাতেই হবে কামাল…জেনে নিন পদ্ধতি

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: গরমে সাধারণ মানুষ যেভাবে নাজেহাল হয়ে পড়ছে তাদের সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ। গরমের জেরে বাড়ছে ত্বকের সমস‍্যা। গা-হাত-পা অসম্ভব চুলকানির অনুভব হচ্ছে। কখনও দেখা যাচ্ছে লাল হয়ে ঘামাচি হয়ে ‌যাচ্ছে। এই সমস‍্যার খুব সহজ সমাধান রয়েছে বাড়িতেই।

ঘামাচি-সহ ত্বকের সমস‍্যা থেকে সারাতে সেরা উপকরণ হল নিমপাতা। এর জন্য আপনাকে নিয়ে নিতে হবে বেশ কয়েকটি নিমপাতা। তারপর সেই নিমপাতা গুলি একটি ব্লেন্ডার মেশিনে দিয়ে ভাল করে পেস্ট করতে হবে এরপর পেস্ট হয়ে গেলে এর মধ্যে অল্প পরিমাণ সরষের তেল দিতে হবে তারপর সেই পেস্ট করা নিম পাতা ও সরষের তেলের সঙ্গে ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে।

আরও পড়ুুন: রাস্তার ধারে সিগারেট বিক্রি করতেন, হ‍ঠাত্‍ চোখে পড়েন এক অভিনেতার তারপর…এক ঘটনায় পুরো পাল্টে গেল জীবন! জানেন কে এই সুপারস্টার

তারপর সেই নিম পাতা ও সরষের তেল পেস্ট করা অবস্থায় আপনাকে আপনার শরীরে যেখানে যেখানে চুলকানি হচ্ছে সেখানে সেখানে ভাল করে লাগিয়ে দিন।

আরও পড়ুন: বলুন তো কোন জিনিস শুকনো অবস্থায় ২ কেজি, ভিজে গেলে ১ কেজি, আবার পুড়লে ৩ কেজি হয়ে যায়? ৯৯% লোকজনই ভুল উত্তর দিয়েছেন

তারপর বেশ কিছুক্ষণ পর পরিষ্কার ভাল জল দিয়ে সেই জায়গাটি ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন কয়েকদিনের মধ্যে আপনার সেই জায়গায় আর সেভাবে চুলকাচ্ছে না। ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনিও দেখতে পারেন কয়েক ঘণ্টার মধ্যে চুলকানি থেকে আরাম পাবেন।

সুমন সাহা

Ear Hole: কানের ছিদ্র বেড়ে দুল পরা বন্ধ? একটা উপাদানেই হবে বিরাট কামাল… আপনার বাড়িতেই আছে কিন্তু

সুন্দর কানের দুল পরতে কে না ভালবাসে? কিন্তু অনেক সময়ই কানের দুল পরায় একটি বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায় কানের ছিদ্র। ভারী দুলের কারণে অনেক সময় বড় হয়ে যায় কানের ছিদ্র।
সুন্দর কানের দুল পরতে কে না ভালবাসে? কিন্তু অনেক সময়ই কানের দুল পরায় একটি বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায় কানের ছিদ্র। ভারী দুলের কারণে অনেক সময় বড় হয়ে যায় কানের ছিদ্র।
বেশিরভাগ সকলেরই কানে ছিদ্র করা হয় ছোটোবেলায়। ছোটো থেকে কানের দুল পরে পরে অনেকেরই কানের ছিদ্র বড় হয়ে যায়। কানের লতি কেটে যায়।
বেশিরভাগ সকলেরই কানে ছিদ্র করা হয় ছোটোবেলায়। ছোটো থেকে কানের দুল পরে পরে অনেকেরই কানের ছিদ্র বড় হয়ে যায়। কানের লতি কেটে যায়।
কানের লতি কেটে গিয়ে দেখা যায় ফুটো অনেকখানি বড় হয়ে গিয়েছে। এমন হলে ইচ্ছে থাকলেও পছন্দের দুল পরা যায় না। আবার পরলে ছিদ্র আরও বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
কানের লতি কেটে গিয়ে দেখা যায় ফুটো অনেকখানি বড় হয়ে গিয়েছে। এমন হলে ইচ্ছে থাকলেও পছন্দের দুল পরা যায় না। আবার পরলে ছিদ্র আরও বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
চেনা সমস‍্যায় প্রচুর মানুষ ভুগলেও এর সমাধান প্রায় কেউই জানেন না। এই প্রতিবেদনে রইল কানের ছিদ্র ছোট করার সহজ সমাধান। বেশ কয়েকটি টিপস্ মানলেই খুব সহজেই এই সমস‍্যার সমাধান করা সম্ভব।
চেনা সমস‍্যায় প্রচুর মানুষ ভুগলেও এর সমাধান প্রায় কেউই জানেন না। এই প্রতিবেদনে রইল কানের ছিদ্র ছোট করার সহজ সমাধান। বেশ কয়েকটি টিপস্ মানলেই খুব সহজেই এই সমস‍্যার সমাধান করা সম্ভব।
প্রথম হ‍্যাকের জন‍্য চাই সার্জিক‍্যাল টেপ। সার্জিক‍্যাল ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। কানের পেছনে ছিদ্রর জায়গায় লাগিয়ে নিন। ছিদ্রর ছোট অংশ কানের দুল পরার জন‍্য ছেড়ে রাখুন। ধীরে ধীরে কানের লতির ছিদ্র ছোটো হয়ে যাবে।

প্রথম হ‍্যাকের জন‍্য চাই সার্জিক‍্যাল টেপ। সার্জিক‍্যাল ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। কানের পেছনে ছিদ্রর জায়গায় লাগিয়ে নিন। ছিদ্রর ছোট অংশ কানের দুল পরার জন‍্য ছেড়ে রাখুন। ধীরে ধীরে কানের লতির ছিদ্র ছোটো হয়ে যাবে।
কানের ছিদ্র ছোট করার জন‍্য অলিভ ওয়েল বা নারকেল তেলের ব‍্যবহার করতে পারেন। অলিভ ওয়েল ম‍্যাসাজ করলে খুবই উপকার পাওয়া যেতে পারেন। কানের ছিদ্রে অলিভ ওয়েল ম‍্যাসাজ করলে ধীরে ধীরে ছিদ্র ছোটো হয়ে যাবে।
কানের ছিদ্র ছোট করার জন‍্য অলিভ ওয়েল বা নারকেল তেলের ব‍্যবহার করতে পারেন। অলিভ ওয়েল ম‍্যাসাজ করলে খুবই উপকার পাওয়া যেতে পারেন। কানের ছিদ্রে অলিভ ওয়েল ম‍্যাসাজ করলে ধীরে ধীরে ছিদ্র ছোটো হয়ে যাবে।
হালকা কানের দুল দিয়ে স্টাইল করার চেষ্টা করুন। হালকা ওজনের বা থ্রেডারের কানের দুল পরলে কানের ছিদ্র ছোট থাকবে। ঘুমানোর আগে কানের দুল খুলে ফেলতে ভুলবেন না।
হালকা কানের দুল দিয়ে স্টাইল করার চেষ্টা করুন। হালকা ওজনের বা থ্রেডারের কানের দুল পরলে কানের ছিদ্র ছোট থাকবে। ঘুমানোর আগে কানের দুল খুলে ফেলতে ভুলবেন না।

১০০ বছরের ‘অব্যর্থ’ টোটকা…! ফেল করবে না, গ্যারান্টি! কুচকুচে কালো হবে ‘অসময়ে’ পাকা চুল! ক’দিনেই চমকে দেবে তফাৎ

৩০ বছরের আগেই চুলে পাক? বর্তমান সময়ে অনেক তরুণ-তরুণীরাই অসময়ে সাদা চুলের সমস্যায় ভুগছেন। বর্তমান লাইফস্টাইল ও অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাসের ফলে এই সমস্যায় ভুগে থাকেন। কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
৩০ বছরের আগেই চুলে পাক? বর্তমান সময়ে অনেক তরুণ-তরুণীরাই অসময়ে সাদা চুলের সমস্যায় ভুগছেন। বর্তমান লাইফস্টাইল ও অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাসের ফলে এই সমস্যায় ভুগে থাকেন। কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
৪০ বা ৫০ বছর বয়সি ব্যক্তিদের জন্য চুল ধূসর হওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু যখন ২৫ থেকে ৩০ বছর বয়সি যুবকদেরও এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তখন তা রীতিমতো উদ্বেগের কারণ হয়ে ওঠে। অনেকের ক্ষেত্রেই আত্মবিশ্বাসে আঘাত হানে এই লুক পরিবর্তন।
৪০ বা ৫০ বছর বয়সি ব্যক্তিদের জন্য চুল ধূসর হওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু যখন ২৫ থেকে ৩০ বছর বয়সি যুবকদেরও এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তখন তা রীতিমতো উদ্বেগের কারণ হয়ে ওঠে। অনেকের ক্ষেত্রেই আত্মবিশ্বাসে আঘাত হানে এই লুক পরিবর্তন।
কেউ কেউ অস্বস্তি ঢাকতে ধূসর চুল ছিঁড়ে বা কেটে ফেলেন যাতে তা দৃশ্যমান না হয়। অনেক যুবক-যুবতী বাধ্য হন হেয়ার ডাই বা রাসায়নিক ভিত্তিক রঙ ব্যবহার করে চুল কালো করতে। কিন্তু এটি একটি স্থায়ী সমাধান দেয় না, উল্টে প্রভূত রাসায়নিকের ব্যবহারে চুল ক্ষতিগ্রস্থ হয় ব্যাপক ভাবে।
কেউ কেউ অস্বস্তি ঢাকতে ধূসর চুল ছিঁড়ে বা কেটে ফেলেন যাতে তা দৃশ্যমান না হয়। অনেক যুবক-যুবতী বাধ্য হন হেয়ার ডাই বা রাসায়নিক ভিত্তিক রঙ ব্যবহার করে চুল কালো করতে। কিন্তু এটি একটি স্থায়ী সমাধান দেয় না, উল্টে প্রভূত রাসায়নিকের ব্যবহারে চুল ক্ষতিগ্রস্থ হয় ব্যাপক ভাবে।
অল্প বয়সেই কেন চুল সাদা হয়ে যায়?ডায়েটিশিয়ান আয়ুশি যাদবের মতে, আমরা যদি খুব বেশি অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করি তাহলে চুল সঠিক পুষ্টি পায় না এবং ২৫ থেকে ৩০ বছর বয়সে চুল ধূসর হতে শুরু করে। আপনার খাবারে মশলাদার, টক এবং নোনতা জিনিস কমিয়ে দিন।
অল্প বয়সেই কেন চুল সাদা হয়ে যায়?
ডায়েটিশিয়ান আয়ুশি যাদবের মতে, আমরা যদি খুব বেশি অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করি তাহলে চুল সঠিক পুষ্টি পায় না এবং ২৫ থেকে ৩০ বছর বয়সে চুল ধূসর হতে শুরু করে। আপনার খাবারে মশলাদার, টক এবং নোনতা জিনিস কমিয়ে দিন।
আজকাল দূষণের সমস্যা অনেক বেড়ে গিয়েছে, যা আমাদের চুলেও প্রভাব ফেলে। তাই দূষিত বাতাস, ধুলাবালি ও ধোঁয়া থেকে চুলকে রক্ষা করা খুবই জরুরি।
আজকাল দূষণের সমস্যা অনেক বেড়ে গিয়েছে, যা আমাদের চুলেও প্রভাব ফেলে। তাই দূষিত বাতাস, ধুলাবালি ও ধোঁয়া থেকে চুলকে রক্ষা করা খুবই জরুরি।
-চুল পাকা হওয়ার প্রধান কারণ হল অতিরিক্ত টেনশন, রাতে দেরি করে ঘুমানো এবং ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুম না হওয়া। মনকে শিথিল রাখলে এ ধরনের সমস্যা দেখা দেবে না।
-চুল পাকা হওয়ার প্রধান কারণ হল অতিরিক্ত টেনশন, রাতে দেরি করে ঘুমানো এবং ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুম না হওয়া। মনকে শিথিল রাখলে এ ধরনের সমস্যা দেখা দেবে না।
সাদা চুল কালো করতে ব্যবহার করুন এই জিনিসগুলি:১- দই বিউটিশিয়ান নভ্যা সিংয়ের মতে, প্রাকৃতিকভাবে চুল কালো করতে দই ব্যবহার করা যেতে পারে। এ জন্য টমেটো বেটে দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে নিন। তারপর এতে কিছু ইউক্যালিপটাস তেল দিন। এবার এই মিশ্রণটি দিয়ে আপনার মাথায় ম্যাসাজ করুন প্রতি 3 দিন, আপনার চুল কয়েক সপ্তাহের মধ্যে কালো হয়ে যাবে।
সাদা চুল কালো করতে ব্যবহার করুন এই জিনিসগুলি:
১- দই
বিউটিশিয়ান নভ্যা সিংয়ের মতে, প্রাকৃতিকভাবে চুল কালো করতে দই ব্যবহার করা যেতে পারে। এ জন্য টমেটো বেটে দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে নিন। তারপর এতে কিছু ইউক্যালিপটাস তেল দিন। এবার এই মিশ্রণটি দিয়ে আপনার মাথায় ম্যাসাজ করুন প্রতি 3 দিন, আপনার চুল কয়েক সপ্তাহের মধ্যে কালো হয়ে যাবে।
২. পেঁয়াজের রস:পেঁয়াজের রস চুলের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। এই রস মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন। এটি শুধু প্রাকৃতিকভাবে আপনার চুল কালো করবে না, চুল পড়ার মতো সমস্যা থেকেও মুক্তি দেবে।
২. পেঁয়াজের রস:
পেঁয়াজের রস চুলের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়। এই রস মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন। এটি শুধু প্রাকৃতিকভাবে আপনার চুল কালো করবে না, চুল পড়ার মতো সমস্যা থেকেও মুক্তি দেবে।
৩. কারি পাতা:যদি আপনার চুল অল্প বয়সেই সাদা হতে শুরু করে, তাহলে কারি পাতা আপনার জন্য খুব উপকারী হতে পারে। এতে বায়োঅ্যাকটিভ বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায় যা চুলের গোড়ায় পুষ্টি জোগায়। এই পাতাগুলি পিষে চুলের তেলের সঙ্গে মিশিয়ে নিন। এর থেকে তৈরি পেস্ট সপ্তাহে একবার লাগান।
৩. কারি পাতা:
যদি আপনার চুল অল্প বয়সেই সাদা হতে শুরু করে, তাহলে কারি পাতা আপনার জন্য খুব উপকারী হতে পারে। এতে বায়োঅ্যাকটিভ বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায় যা চুলের গোড়ায় পুষ্টি জোগায়। এই পাতাগুলি পিষে চুলের তেলের সঙ্গে মিশিয়ে নিন। এর থেকে তৈরি পেস্ট সপ্তাহে একবার লাগান।
দাবিত্যাগ: প্রিয় পাঠক, আমাদের এই প্রতিবেদনটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় ঘরোয়া প্রতিকার ও সাধারণ তথ্যের সাহায্য নিয়েছি। এটি গ্রহণ করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
দাবিত্যাগ: প্রিয় পাঠক, আমাদের এই প্রতিবেদনটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। শুধুমাত্র আপনাদের সচেতন করার উদ্দেশ্যেই এটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় ঘরোয়া প্রতিকার ও সাধারণ তথ্যের সাহায্য নিয়েছি। এটি গ্রহণ করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

White Hair: ঠাকুমা-দিদিমাদের ‘ধন্বন্তরি’ ফর্মুলা…! দু’মাসেই সাদা চুল কুচকুচে কালো! জানুন ছোট্ট ‘ঘরোয়া’ ম্যাজিক টোটকা

ধূসর চুল: পাকা চুল নিয়ে আর মাথাব্যথা করার প্রয়োজন নেই। সহজ ঘরোয়া প্রতিকারের মাধ্যমে চুল কালো হয়ে যাবে কয়েক মিনিটেই। এই ঘরোয়া প্রতিকারগুলি গ্রহণ করুন এবং আপনার কালো চুল ফিরে পান কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই।
ধূসর চুল: পাকা চুল নিয়ে আর মাথাব্যথা করার প্রয়োজন নেই। সহজ ঘরোয়া প্রতিকারের মাধ্যমে চুল কালো হয়ে যাবে কয়েক মিনিটেই। এই ঘরোয়া প্রতিকারগুলি গ্রহণ করুন এবং আপনার কালো চুল ফিরে পান কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই।
পাকা চুল আজ একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন মানুষের চুল অল্প বয়সেই ধূসর হতে শুরু করেছে। এই সমস্যা নারী-পুরুষ উভয়েরই হয়। এমন পরিস্থিতিতে তাঁরা হামেশাই কেমিক্যাল সমৃদ্ধ হেয়ার ডাই এবং হেয়ার কালার ব্যবহার করে থাকেন।
পাকা চুল আজ একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন মানুষের চুল অল্প বয়সেই ধূসর হতে শুরু করেছে। এই সমস্যা নারী-পুরুষ উভয়েরই হয়। এমন পরিস্থিতিতে তাঁরা হামেশাই কেমিক্যাল সমৃদ্ধ হেয়ার ডাই এবং হেয়ার কালার ব্যবহার করে থাকেন।
কিন্তু এই ধরণের রাসায়নিক দেওয়া হেয়ার ডাইয়ের কারণে চুল কালো হওয়ার পরিবর্তে চুলের স্বাস্থ্য ভয়ঙ্কর ভাবে খারাপ হতে থাকে। কিন্তু কিছু ঘরোয়া উপায় আছে যার সাহায্যে আপনি পাকা চুল থেকে মুক্তি পেতে পারেন খুব সহজেই। কিন্তু জানতে হবে ব্যবহারের সঠিক নিয়ম।
কিন্তু এই ধরণের রাসায়নিক দেওয়া হেয়ার ডাইয়ের কারণে চুল কালো হওয়ার পরিবর্তে চুলের স্বাস্থ্য ভয়ঙ্কর ভাবে খারাপ হতে থাকে। কিন্তু কিছু ঘরোয়া উপায় আছে যার সাহায্যে আপনি পাকা চুল থেকে মুক্তি পেতে পারেন খুব সহজেই। কিন্তু জানতে হবে ব্যবহারের সঠিক নিয়ম।
চুল কালো করার ঘরোয়া উপায়। ধূসর চুলের ঘরোয়া প্রতিকার:আমলা এবং নারকেল তেল:
আমলা এবং নারকেল তেল ব্যবহারে সাদা চুল কালো করা যায়। ৩ চামচ নারকেল তেলের মধ্যে ২ চামচ আমলা পাউডার যোগ করুন এবং একটি প্যানে সেটি গরম করুন। তারপর ঠান্ডা করে চুলে লাগিয়ে ভাল করে ম্যাসাজ করুন। এরপর ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন মিশ্রণটি।
চুল কালো করার ঘরোয়া উপায়। ধূসর চুলের ঘরোয়া প্রতিকার:
আমলা এবং নারকেল তেল:
আমলা এবং নারকেল তেল ব্যবহারে সাদা চুল কালো করা যায়। ৩ চামচ নারকেল তেলের মধ্যে ২ চামচ আমলা পাউডার যোগ করুন এবং একটি প্যানে সেটি গরম করুন। তারপর ঠান্ডা করে চুলে লাগিয়ে ভাল করে ম্যাসাজ করুন। এরপর ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন মিশ্রণটি।
নাইজেলা এবং অলিভ অয়েল:১ টেবিল চামচ নাইজেলা বীজে ১ চা চামচ অলিভ অয়েল মেশান। এবার এটি দিয়ে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করুন, তারপর ১ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন। সপ্তাহে একবার এটি করলে আপনি পার্থক্য দেখতে শুরু করবেন অচিরেই।
নাইজেলা এবং অলিভ অয়েল:
১ টেবিল চামচ নাইজেলা বীজে ১ চা চামচ অলিভ অয়েল মেশান। এবার এটি দিয়ে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করুন, তারপর ১ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন। সপ্তাহে একবার এটি করলে আপনি পার্থক্য দেখতে শুরু করবেন অচিরেই।
মেহেন্দি এবং নারকেল তেল:৪ চামচ নারকেল তেল ফুটিয়ে তাতে মেহেন্দি পাতা মেশান। তেল মেহেন্দির রং পেতে শুরু করলে ওভেন থেকে নামিয়ে হালকা গরম হয়ে এলে চুলে লাগিয়ে ম্যাসাজ করুন। তারপর এক ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
মেহেন্দি এবং নারকেল তেল:
৪ চামচ নারকেল তেল ফুটিয়ে তাতে মেহেন্দি পাতা মেশান। তেল মেহেন্দির রং পেতে শুরু করলে ওভেন থেকে নামিয়ে হালকা গরম হয়ে এলে চুলে লাগিয়ে ম্যাসাজ করুন। তারপর এক ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
কারি পাতার ব্যবহার :কারি পাতায় জৈব-সক্রিয় উপাদান পাওয়া যায়, যা চুলের সম্পূর্ণ পুষ্টি জোগায়। এমন পরিস্থিতিতে এর পেস্ট চুলে লাগালে পাকা চুল থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া প্রতি সপ্তাহে তেলে কারি পাতাও লাগাতে পারেন।
কারি পাতার ব্যবহার :
কারি পাতায় জৈব-সক্রিয় উপাদান পাওয়া যায়, যা চুলের সম্পূর্ণ পুষ্টি জোগায়। এমন পরিস্থিতিতে এর পেস্ট চুলে লাগালে পাকা চুল থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া প্রতি সপ্তাহে তেলে কারি পাতাও লাগাতে পারেন।
ডিসক্লেইমার: এই বিষয়বস্তু, পরামর্শ-সহ, শুধুমাত্র সাধারণ তথ্য প্রদান করে। এটি কোনও ভাবেই যোগ্য চিকিৎসা মতামতের বিকল্প নয়। আরও তথ্যের জন্য সর্বদা একজন বিশেষজ্ঞ বা আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। নিউজ 18 বাংলা এই তথ্যের দায় স্বীকার করে না।
ডিসক্লেইমার: এই বিষয়বস্তু, পরামর্শ-সহ, শুধুমাত্র সাধারণ তথ্য প্রদান করে। এটি কোনও ভাবেই যোগ্য চিকিৎসা মতামতের বিকল্প নয়। আরও তথ্যের জন্য সর্বদা একজন বিশেষজ্ঞ বা আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। নিউজ 18 বাংলা এই তথ্যের দায় স্বীকার করে না।

 

টিপটিপ করে জল পড়ছে ট্যাপ থেকে…? প্লাম্বার ডাকতে হবে না! ছোট্ট এই ‘কাজ’ ৫ মিনিটে করবে ম্যাজিক! হুড়হুড় করে আসবে Flow

বাথরুম বা রান্নাঘরের ট্যাপ থেকে ধীরে ধীরে জল আসা একটি সাধারণ সমস্যা। কিন্তু আপনি যদি সময়মতো এটি ঠিক না করেন, তাহলে কল থেকে জল আসার গতি কমতে কমতে শেষমেশ একেবারে তলানিতে এসে ঠেকবে। এমনকি পুরোপুরি বন্ধ হয়েও যেতে পারে।
বাথরুম বা রান্নাঘরের ট্যাপ থেকে ধীরে ধীরে জল আসা একটি সাধারণ সমস্যা। কিন্তু আপনি যদি সময়মতো এটি ঠিক না করেন, তাহলে কল থেকে জল আসার গতি কমতে কমতে শেষমেশ একেবারে তলানিতে এসে ঠেকবে। এমনকি পুরোপুরি বন্ধ হয়েও যেতে পারে।
ট্যাপ থেকে মাঝে মাঝেই অত্যন্ত ধীর গতিতে জল আসে। তাড়াহুড়োর সময়ে রীতিমতো বিব্রত হতে হয় এর ফলে। সমস্যা সামাল দিতে ডাকতে হয় প্লাম্বারকেও। আর প্লাম্বার কিন্তু এই ছোট্ট আর সহজ একটি কাজের জন্যই আপনাকে ৫০০ টাকা চার্জ করে বসে।
ট্যাপ থেকে মাঝে মাঝেই অত্যন্ত ধীর গতিতে জল আসে। তাড়াহুড়োর সময়ে রীতিমতো বিব্রত হতে হয় এর ফলে। সমস্যা সামাল দিতে ডাকতে হয় প্লাম্বারকেও। আর প্লাম্বার কিন্তু এই ছোট্ট আর সহজ একটি কাজের জন্যই আপনাকে ৫০০ টাকা চার্জ করে বসে।
কিন্তু আপনি যদি এক পয়সাও খরচ না করে সহজেই এই সমস্যার সমাধান করতে চান, তাহলে এই প্রতিবেদনটি আপনার জন্য খুবই জরুরি।জানলে অবাক হবেন যে এর জন্য আপনার কোন প্লাম্বার লাগবে না।
কিন্তু আপনি যদি এক পয়সাও খরচ না করে সহজেই এই সমস্যার সমাধান করতে চান, তাহলে এই প্রতিবেদনটি আপনার জন্য খুবই জরুরি।
জানলে অবাক হবেন যে এর জন্য আপনার কোন প্লাম্বার লাগবে না।
আপনি নিজেই কলের জলের সমস্যার সমাধান করতে পারবেন মাত্র ৫ মিনিটে। জেনে নিন কী কী সমস্যা হতে পারে এক্ষেত্রে আর কত সহজেই আপনি নিজেই তুড়ি মেরে সামলে নিতে পারেন এই ঘরোয়া সমস্যা।
আপনি নিজেই কলের জলের সমস্যার সমাধান করতে পারবেন মাত্র ৫ মিনিটে। জেনে নিন কী কী সমস্যা হতে পারে এক্ষেত্রে আর কত সহজেই আপনি নিজেই তুড়ি মেরে সামলে নিতে পারেন এই ঘরোয়া সমস্যা।
কলে আবর্জনা আটকে যেতে পারে:জলের সঙ্গে মাটি আসায় অনেক সময় ট্যাপকলের জল ধীর হয়ে যায়। এর কারণ হল ট্যাপের ভিতরে একটি ছোট জালি রয়েছে যা জলকে পরিষ্কার রাখে। কিন্তু প্রতিদিনই এই জালে একটু একটু করে মাটি আটকে যেতে থাকে, যা জলের গতিতে বাধা সৃষ্টি করে। সময়মতো পরিষ্কার না করলে জলের ফ্লো পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি এটি পরিষ্কার করার জন্য কিছু সহজ ঘরোয়া টিপস মানলেই হবে সুরাহা।
কলে আবর্জনা আটকে যেতে পারে:
জলের সঙ্গে মাটি আসায় অনেক সময় ট্যাপকলের জল ধীর হয়ে যায়। এর কারণ হল ট্যাপের ভিতরে একটি ছোট জালি রয়েছে যা জলকে পরিষ্কার রাখে। কিন্তু প্রতিদিনই এই জালে একটু একটু করে মাটি আটকে যেতে থাকে, যা জলের গতিতে বাধা সৃষ্টি করে। সময়মতো পরিষ্কার না করলে জলের ফ্লো পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি এটি পরিষ্কার করার জন্য কিছু সহজ ঘরোয়া টিপস মানলেই হবে সুরাহা।
একটি সুঁই বা একটি দীর্ঘ পেরেকের সাহায্যে এটি ঠিক করুন:যদি কল থেকে জল ধীরে আসে, আপনি একটি সুঁচের সাহায্যে এটি ঠিক করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে একটি মোটা সাইজের সুঁচ নিতে হবে। আপনি এটি ট্যাপের ভিতরে দিন। এরপর লম্বা নখের সাহায্যে পরিষ্কার করতে পারেন। ১ মিনিটের জন্য ট্যাপকলে এই ভাবে সুঁচ বা পেরেক ঢোকানোর পরে, ট্যাপটি চালু করুন। দেখা যাবে ম্যাজিকের কলে আটকে থাকা বর্জ্য সহজেই বেরিয়ে আসবে।
একটি সুঁই বা একটি দীর্ঘ পেরেকের সাহায্যে এটি ঠিক করুন:
যদি কল থেকে জল ধীরে আসে, আপনি একটি সুঁচের সাহায্যে এটি ঠিক করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে একটি মোটা সাইজের সুঁচ নিতে হবে। আপনি এটি ট্যাপের ভিতরে দিন। এরপর লম্বা নখের সাহায্যে পরিষ্কার করতে পারেন। ১ মিনিটের জন্য ট্যাপকলে এই ভাবে সুঁচ বা পেরেক ঢোকানোর পরে, ট্যাপটি চালু করুন। দেখা যাবে ম্যাজিকের কলে আটকে থাকা বর্জ্য সহজেই বেরিয়ে আসবে।
এভাবে গরম জল ব্যবহার করুন:এছাড়াও গরম জল দিয়ে ট্যাপ মেরামত করা যেতে পারে। তবে এর জন্য আপনাকে কিছু টিপস অনুসরণ করতে হবে।
এজন্য প্রথমে একটি পাত্রে জল গরম করুন।
খেয়াল রাখবেন জল যেন ঠিকমতো গরম হয়।
এভাবে গরম জল ব্যবহার করুন:
এছাড়াও গরম জল দিয়ে ট্যাপ মেরামত করা যেতে পারে। তবে এর জন্য আপনাকে কিছু টিপস অনুসরণ করতে হবে।
এজন্য প্রথমে একটি পাত্রে জল গরম করুন।
খেয়াল রাখবেন জল যেন ঠিকমতো গরম হয়।
এর পরে, ট্যাপের কাছে জলযুক্ত পাত্রটি নিন।এবার গরম জলে কলের মুখটি ডুবিয়ে ৩ থেকে ৪ মিনিট রেখে দিন।
দেখবেন ট্যাপকলে আটকে থাকা বর্জ্য গরম জলের কারণে গলে বাইরে চলে আসবে খুব সহজে।
এর পরে, ট্যাপের কাছে জলযুক্ত পাত্রটি নিন।
এবার গরম জলে কলের মুখটি ডুবিয়ে ৩ থেকে ৪ মিনিট রেখে দিন।
দেখবেন ট্যাপকলে আটকে থাকা বর্জ্য গরম জলের কারণে গলে বাইরে চলে আসবে খুব সহজে।
কলের জল বাড়াতে পলিথিন ব্যাগ:যদি কল থেকে ধীরে ধীরে জল আসতে থাকে এবং গরম জল ব্যবহার করার পরেও এই সমস্যার সমাধান না হয় তবে আপনি কলে জল-সহ একটি গরম জলের পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার করতে পারেন।
কলের জল বাড়াতে পলিথিন ব্যাগ:
যদি কল থেকে ধীরে ধীরে জল আসতে থাকে এবং গরম জল ব্যবহার করার পরেও এই সমস্যার সমাধান না হয় তবে আপনি কলে জল-সহ একটি গরম জলের পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার করতে পারেন।
এ জন্য রাতে জল গরম করে ট্যাপকলের সঙ্গে ব্যাগটি বেঁধে রাখুন।সারারাত ট্যাপের সঙ্গে বেঁধে রেখে দিন পলিথিন ব্যাগটি।
এর পরে, আপনি যখন সকালে এটি অপসারণ করবেন, আপনি দেখতে পাবেন যে ট্যাপে আটকে থাকা সমস্ত বর্জ্য ওই পলিথিন ব্যাগে চলে আসবে।
এ জন্য রাতে জল গরম করে ট্যাপকলের সঙ্গে ব্যাগটি বেঁধে রাখুন।
সারারাত ট্যাপের সঙ্গে বেঁধে রেখে দিন পলিথিন ব্যাগটি।
এর পরে, আপনি যখন সকালে এটি অপসারণ করবেন, আপনি দেখতে পাবেন যে ট্যাপে আটকে থাকা সমস্ত বর্জ্য ওই পলিথিন ব্যাগে চলে আসবে।