Tag Archives: Mount Everest

Manirang Expedition: দুর্গম মনিরাং শৃঙ্গ অভিযানে জলপাইগুড়ির ৯ অভিযাত্রী

জলপাইগুড়ি: দুর্গম মনিরাং পর্বত শৃঙ্গ জয়ের লক্ষ্যে রওনা দিলেন জলপাইগুড়ির অভিযাত্রীরা। নেচার অ্যান্ড ট্রেকার্স ক্লাব অফ জলপাইগুড়ির সদস্যরা এই শৃঙ্গজয়ের অভিযানে বের হয়েছেন। অভিযাত্রী দলে দু’জন মহিলা সহ মোট নয় সদস্য আছেন।

শুক্রবার অর্থাৎ ৯ অগস্ট মানালি থেকে ‘মানে’ গ্রামের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে অভিযাত্রী দলটি। ৫ অগস্ট দলটি জলপাইগুড়ি থেকে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। ৬ তারিখ দিল্লি পৌঁছে ঐ দিনই মানালির উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। ৭ অগস্ট অভিযাত্রী দলটি মানালি পৌঁছয়। মানালিতে দলটি দুইদিন অভিযানের প্রয়োজনীয় কেনাকাটা সারে। সেখানে অভিযানের অন্যতম গাইড হর্ষ ঠাকুর দলের সঙ্গে যোগ দেন। মানালির বিখ্যাত হিড়িম্বা মন্দিরে মনিরাং অভিযাত্রীরা অভিযানের সাফল্য কামনায় পুজো দিয়েছেন।

আরও পড়ুন: হারিয়ে যেতে বসা কবিগান ফিরছে, আকৃষ্ট হচ্ছে নতুন প্রজন্ম

উল্লেখ্য, মনিরাং পর্বতশৃঙ্গ হিমাচল প্রদেশের লাহুল স্পিতি জেলার কাজা অঞ্চলে অবস্থিত। ২১,৬২৫ ফুট উচ্চতা এই শৃঙ্গের। ১১ অগস্ট বেস ক্যাম্প থেকে শৃঙ্গের উদ্দেশ্যে হাঁটা শুরু করার কথা। মানে গ্রামে দলের সঙ্গে ‘কুক’ সহ অন্যান্য সহযোগীরা যোগ দেবেন। ১২ অগস্ট প্রায় পনেরো হাজার ফুট উচ্চতায় মুল শিবির স্থাপন করা হবে।

মূল শিবিরের উপরে বিভিন্ন উচ্চতাতে স্থাপিত হবে আরও তিনটি শিবির। আবহাওয়া ও বাকি সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ২০ বা ২১ অগস্ট ২১৬২৫ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট এই দুর্গম শৃঙ্গ আরোহণের চেষ্টা করা হবে বলে জানিয়েছেন অভিযাত্রী দলের নেতা ভাস্কর দাস।

সুরজিৎ দে

Mount Everest: এভারেস্টে ভয়াবহ ‘ট্র্যাফিক জ্যাম’! দুর্গম পথে ভয়ঙ্কর দৃশ্য, ঠিক কী ঘটছে সেখানে, রইল ভিডিও

এভারেস্টে ট্র্যাফিক জ্যাম! হ্যাঁ, দেখলে শিউরে উঠতে হয়। শয়ে শয়ে অভিযাত্রী গা ঘেঁষাঘেঁষি করে উঠছেন। পিছন ফেরারও জায়গা নেই। ২৯ মে আন্তর্জাতিক এভারেস্ট ডে-র ঠিক কয়েকদিন আগে সামনে এল সেই ভিডিও।

ভারতীয় পর্বতারোহী রাজন দ্বিবেদী শেয়ার করেছেন এই ভিডিও। সেখানেই উঠে এসেছে এভারেস্ট আরোহণের সবচেয়ে কম আলোচিত কিন্তু ভীতিকর দিক। সেটা হল পাহাড়ে ‘ট্র্যাফিক জ্যাম’। এক দশকের স্বপ্ন পূরণ করে এভারেস্ট আরোহণ করেছেন রাজন। ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করা তাঁর ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সরু পথ। আর সেই পথে পর্বতারোহীদের দীর্ঘ লাইন।

ভিডিওর ক্যাপশনে রাজন লিখেছেন, “মাউন্ট এভারেস্টে চড়া কোনও মজা নয়। সিরিয়াস বিষয়। আরোহণের তিনটি ভাগ – ক) খুম্বু আইসফল খ) C3 থেকে C4 গ) C4 থেকে সামিট। সারারাত ঠান্ডা বাতাসে যেন মৃত্যু উপত্যকা। বিশ্বজুড়ে প্রতি বছর ৫০০ পর্বতারোহী, অপেশাদাররা মাউন্ট এভারেস্টের চুড়ো ছোঁয়ার স্বপ্ন দেখেন। ২৫০ থেকে ৩০০ জনই সফল হন। আমার মনে হয় ১৯৫৩ সালে মে মাসে প্রথম আরোহণের পর থেকে এখনও পর্যন্ত ৭০০০ জন সফল হয়েছেন।”

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Rajan Dwivedi (@everester.raj)

ফ্রস্ট বাইট, স্নো ব্লাইন্ডনেস নিয়েও অনেক পর্বতারোহী শেষ পর্যন্ত লড়ে যান। কোনও ডেটাবেসেই তাঁদের পরিসংখ্যান নেই। রাজনের কথায়, “ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে ওঠা এবং নামার একটাই দড়ি। এর প্রধান কারণ হল আবহাওয়া। আমার কাছে নিচে নামাটা দুঃস্বপ্নের মতো ছিল। প্রচণ্ড ক্লান্তিকর। সেই সময়েই উপরে ওঠার জন্য পর্বতারোহীদের বিশাল লাইন”।

আরও পড়ুন: সরকারি দুর্নীতি থেকে বেকারত্ব! বিশ্বের কোন কোন দেশে অপরাধের হার বেশি? রইল তালিকা

আরও পড়ুন: অমৃত সমান! এই পাতার রস সব রোগের যম… ওষুধ লাগবে না, সারবে বাঘা বাঘা অসুখ

ভিডিও-র কমেন্ট সেকশনে বিতৃষ্ণা উগড়ে দিয়েছেন অনেকেই। একজন লিখেছেন, “মাউন্ট এভারেস্টে ওঠা আমার স্বপ্ন ছিল। এখন সেই স্বপ্ন মুলতুবি রাখলাম। আপনাকে ধন্যবাদ”। অনেকেই পর্বতারোহীদের নিরাপত্তা কামনা করেছেন। লিখেছেন, “আশা করি সবাই সুস্থ শরীরে নেমে আসতে পারবেন”। আরেকজন লিখেছেন, “এর থেকে বড় রসিকতা আর কিছু হয় না”।

তবে এমন লাইন দেখে বেশিরভাগ ইউজারই ক্ষুদ্ধ। তাঁরা বলছেন, “আরে, মাউন্ট এভারেস্টকে তো দাদর স্টেশন বানিয়ে ছেড়েছে”। আরেকজনের সরস মন্তব্য, “পিক আওয়ারে ঘাটকোপার-ভারসোভা মেট্রো লাইনের সঙ্গে তুলনা করা উচিত ছিল! একই পরিস্থিতি”।

Mount Everest Conquerer Funjo Lama: ১৪ ঘণ্টায় এভারেস্ট বিজয়! দ্রুততম মহিলা পর্বতারোহী হিসেবে বিশ্বের শীর্ষবিন্দুতে পৌঁছে রেকর্ড ফুঞ্জো লামার 

মাত্রা সাড়ে ১৪ ঘণ্টাতেই এভারেস্টের শিখর জয় করে রেকর্ড গড়লেন ফুঞ্জ লামা । এত কম সময়ে এর আগে আর কোনও মহিলা পর্বতারোহীর এভারেস্ট জয়ের কৃতিত্ব নেই।
মাত্রা সাড়ে ১৪ ঘণ্টাতেই এভারেস্টের শিখর জয় করলেন ফুঞ্জো লামা। এত কম সময়ে এর আগে আর কোনও মহিলা পর্বতারোহীর এভারেস্ট জয়ের কৃতিত্ব নেই।
দ্রুততম মহিলা এভারেস্টজয়ী হিসেবে ইতিহাস লিখলেন নেপালের পর্বতারোহী ফুঞ্জো লামা। তিরিশ বছর বয়সে মহিলা পর্বতারোহী ফুঞ্জো এই রেকর্ড গড়েছেন।
দ্রুততম মহিলা এভারেস্টজয়ী হিসেবে ইতিহাস লিখলেন নেপালের পর্বতারোহী ফুঞ্জো লামা। তিরিশ বছর বয়সে মহিলা পর্বতারোহী ফুঞ্জো এই রেকর্ড গড়েছেন।
পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এভারেস্ট ছুঁতে সাধারণত কয়েক দিন সময় নেন পর্বতারোহীরা। বিভিন্ন উচ্চতায় বিভিন্ন ক্যাম্পে রাত কাটিয়ে উচ্চতার সঙ্গে শরীরকে মানিয়ে নিয়ে এভারেস্টের শিখর জয় করেন পর্বতারোহীরা।
পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এভারেস্ট ছুঁতে সাধারণত কয়েক দিন সময় নেন পর্বতারোহীরা। বিভিন্ন উচ্চতায় বিভিন্ন ক্যাম্পে রাত কাটিয়ে উচ্চতার সঙ্গে শরীরকে মানিয়ে নিয়ে এভারেস্টের শিখর জয় করেন পর্বতারোহীরা।
কিন্তু একদিনেরও কময় সময়ে পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ ছুঁলেন ফুঞ্জো লামা। সেখানে মাত্র ১৪ ঘণ্টা ৩১ মিনিটেই শিখর স্পর্শ করেছেন ফুঞ্জো।
কিন্তু একদিনেরও কময় সময়ে পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ ছুঁলেন ফুঞ্জো লামা। সেখানে মাত্র ১৪ ঘণ্টা ৩১ মিনিটেই শিখর স্পর্শ করেছেন ফুঞ্জো।
জানা গিয়েছে, ফুঞ্জো লামা গত ২২ মে বেলা ৩টা ৫২ মিনিটে এভারেস্ট বেস ক্যাম্প থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন এবং ২৩ মে সকাল ৬টা ২৩ মিনিটে এভারেস্ট চূড়ায় পৌঁছে যান।
জানা গিয়েছে, ফুঞ্জো লামা গত ২২ মে বেলা ৩টা ৫২ মিনিটে এভারেস্ট বেস ক্যাম্প থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন এবং ২৩ মে সকাল ৬টা ২৩ মিনিটে এভারেস্ট চূড়ায় পৌঁছে যান।

Mount Everest Highest Peak: বয়স ‘মাত্র’ ৫৫, এভারেস্ট জয় করে রেকর্ড জ্যোতির! চমকে দিলেন বিশ্বকে

ভোপাল: বয়স একটা সংখ্যা মাত্র। মনটাই আসল। সংকল্পে স্থির থাকলে কোনও কিছুই বাধা হতে পারে না। এই আপ্তবাক্যকেই আরও একবার সঠিক প্রমাণ করে ছাড়লেন ভোপালের ৫৫ বছর বয়সী মহিলা জ্যোতি রাত্রে। ১৯ মে সকাল সাড়ে ৬টায় মাউন্ট এভারেস্টের সর্বোচ্চ শৃঙ্গে আরোহন করে রেকর্ড গড়েছেন জ্যোতি।

ছোটবেলা থেকেই স্বাস্থ্য সচেতন জ্যোতি। মেপে খান। যোগব্যায়াম করেন নিয়মিত। আর পাহাড়ের প্রতি তাঁর দুর্বার টান। জ্যোতি এখনও পর্যন্ত এলব্রাস, কিলিমাঞ্জারো, আইল্যান্ড পিক এবং কোসিয়াসকোর মতো অনেক উঁচু শিখর জয় করেছেন। পর্বতারোহী হওয়ার পাশাপাশি তিনি একজন উদ্যোক্তাও। ভোপালে তাঁর স্কুল ইউনিফর্মের ব্যবসা রয়েছে। ছোটদের স্কুলের জামাকাপড় তৈরি করেন তিনি।

আরও পড়ুন: মুখে আনে রুচি, গ্যাস-বদহজম-কোষ্ঠকাঠিন্যের যম এই সবজি প্রোটিনের খনি! আপনি খান তো?

ভেঙে দিয়েছেন আগের রেকর্ড: ৫৫ বছর বয়সে ৮৮৪৮.৮৬ মিটার আরোহণ করে বিশ্ব রেকর্ড করেছেন জ্যোতি রাত্রে। এর আগে ৫৩ বছর বয়সে এই রেকর্ড গড়েছিলেন সঙ্গীতা বহলে। এবার তাঁরই রেকর্ড ভাঙলেন জ্যোতি। এভারেস্টের সর্বোচ্চ শিখরে আরোহণকারী সবচেয়ে বয়স্ক মহিলার রেকর্ড এখন তাঁর ঝুলিতে। এটা ছিল জ্যোতির তৃতীয় প্রচেষ্টা।

আরও পড়ুন: আসছে রিমল! বৃষ্টি শুরু উপকূলে, থমথম করছে বকখালি-পাথরপ্রতিমা-ফ্রেজারগঞ্জ

এর আগে ২০২৩ সালে এভারেস্ট বিজয়ে বেড়িয়েছিলেন জ্যোতি। খারাপ আবহাওয়ার কারণে ৮১৬০ মিটার উচ্চতা থেকে ফিরে আসতে হয় তাঁকে। এবার অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন। রাতে প্রবল ঠান্ডা বাতাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে গাইড লাকপা নুরু শেরপা, মিং নুরু শেরপা এবং পাসাং তেনজিং শেরপাদের সহায়তায় পা রেখেছেন এভারেস্টের সর্বোচ্চ শিখরে।

সাহাস হারাননি, চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছেন: জ্যোতির স্বামী কেকে রাত্রে জানিয়েছেন, কোভিডের সময় ২০১৯ সালে পর্বতারোহী হয়ে ওঠার যাত্রা শুরু হয়। ব্যায়াম শুরু করেন। পাহাড়ে ওঠার জন্য সবরকমভাবে নিজেকে তৈরি করেন তিনি। ২০২৩ সালে জ্যোতি প্রথমবার এভারেস্টে চড়েন। কিন্তু খারাপ আবহাওয়ার কারণে নেমে আসতে হয়। তবে ভেঙে পড়েননি। সাহস হারাননি। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ফের এভারেস্টে চড়ার প্রস্তুতি শুরু করেন তিনি। অবশেষে পরিশ্রমের ফল মিলল। এভারেস্টের সর্বোচ্চ শিখরে আরোহনকারী সবচেয়ে বয়স্ক মহিলার রেকর্ড গড়লেন তিনি।

Everest: জানেন, একবার এভারেস্টে চড়তে কত টাকা লাগে? ভাল বাড়ি-গাড়িও হয়ে যাবে এই টাকায়

বিশ্বের উচ্চতম পাহাড় এভারেস্টে প্রতিবছরই অনেক পর্বতারোহী ওঠার লড়াই চালান। অনেকে সফল হন। আবার কিছু মানুষ ব্যর্থ হন। তবে এভারেস্টে চড়বেন বলে উঠতে শুরু করলেই হবেনা। এজন্য দস্তুরমত বেশ কয়েকটি প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়।
বিশ্বের উচ্চতম পাহাড় এভারেস্টে প্রতিবছরই অনেক পর্বতারোহী ওঠার লড়াই চালান। অনেকে সফল হন। আবার কিছু মানুষ ব্যর্থ হন। তবে এভারেস্টে চড়বেন বলে উঠতে শুরু করলেই হবেনা। এজন্য দস্তুরমত বেশ কয়েকটি প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়।
এভারেস্টে আরোহণ করা যেমন কষ্টকর, তেমনই ব্যয়বহুল। বিশ্বের সর্বোচ্চ শিখরে আরোহণের গড় ব্যয় প্রায় ৪৫,০০০ ডলার, যা ভারতীয় মুদ্রায় ৩৩,৮০,৪১৫ টাকা।
এভারেস্টে আরোহণ করা যেমন কষ্টকর, তেমনই ব্যয়বহুল। বিশ্বের সর্বোচ্চ শিখরে আরোহণের গড় ব্যয় প্রায় ৪৫,০০০ ডলার, যা ভারতীয় মুদ্রায় ৩৩,৮০,৪১৫ টাকা।
দরকার পড়ে পারমিটের। এভারেস্টে চড়ার জন্য সাধারণত একজন দক্ষ শেরপারও প্রয়োজন হয়। ৪৫ দিনের জন্য সব মিলিয়ে খরচাপাতি যথেষ্টই।
দরকার পড়ে পারমিটের। এভারেস্টে চড়ার জন্য সাধারণত একজন দক্ষ শেরপারও প্রয়োজন হয়। ৪৫ দিনের জন্য সব মিলিয়ে খরচাপাতি যথেষ্টই।
এভারেস্টে চড়ার অনুমতি বা পারমিট পেতে একজন বিদেশি পর্বতারোহীকে নেপাল সরকারকে দিতে হয় ১১ হাজার ডলার। যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৯ লক্ষ টাকা। সেইসঙ্গে একজন দক্ষ গাইডকেও একটা বড় টাকা দিতে হয়।
এভারেস্টে চড়ার অনুমতি বা পারমিট পেতে একজন বিদেশি পর্বতারোহীকে নেপাল সরকারকে দিতে হয় ১১ হাজার ডলার। যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৯ লক্ষ টাকা। সেইসঙ্গে একজন দক্ষ গাইডকেও একটা বড় টাকা দিতে হয়।
প্রসঙ্গত এভারেস্টে চড়ার একটা মরসুমে একজন দক্ষ গাইড ১২ হাজার ডলার রোজগার করেন। যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১০ লক্ষ টাকা। এই টাকা মাত্র ৪৫ দিনে রোজগার করেন একজন দক্ষ গাইড।
প্রসঙ্গত এভারেস্টে চড়ার একটা মরসুমে একজন দক্ষ গাইড ১২ হাজার ডলার রোজগার করেন। যা ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১০ লক্ষ টাকা। এই টাকা মাত্র ৪৫ দিনে রোজগার করেন একজন দক্ষ গাইড।
আবার নেপালের বাসিন্দা কেউ যদি এভারেস্টে চড়তে চান তাঁকে পারমিটের জন্য খরচ করতে হয় ৭৫ হাজার নেপালি মুদ্রা। যা ভারতীয় মুদ্রায় ৪৭ হাজার টাকা। অন্যদিকে এভারেস্টে চড়ার ক্ষেত্রে একজন শিক্ষানবিশ গাইডও একটা মরসুমে ৭ হাজার ডলার রোজগার করতে পারেন।
আবার নেপালের বাসিন্দা কেউ যদি এভারেস্টে চড়তে চান তাঁকে পারমিটের জন্য খরচ করতে হয় ৭৫ হাজার নেপালি মুদ্রা। যা ভারতীয় মুদ্রায় ৪৭ হাজার টাকা। অন্যদিকে এভারেস্টে চড়ার ক্ষেত্রে একজন শিক্ষানবিশ গাইডও একটা মরসুমে ৭ হাজার ডলার রোজগার করতে পারেন।
চলতি বছরে নেপালের পর্যটন দফতর মনে করছে ৫০০টি পারমিট তারা ইস্যু করার সুযোগ পাবে। গত বছর অবশ্য সংখ্যাটা কম ছিল। ৩২৫টি পারমিট ইস্যু হয়েছিল গোটা এভারেস্টে চড়ার মরসুমে।
চলতি বছরে নেপালের পর্যটন দফতর মনে করছে ৫০০টি পারমিট তারা ইস্যু করার সুযোগ পাবে। গত বছর অবশ্য সংখ্যাটা কম ছিল। ৩২৫টি পারমিট ইস্যু হয়েছিল গোটা এভারেস্টে চড়ার মরসুমে।