Tag Archives: New Business Ideas

Money Making Tips: এই গাছ বাড়িতে লাগান, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে উপচে পড়বে টাকা!

যাঁরা ঘরে বসে চেরি টম্যাটো চাষ করতে চান, আজ তাঁদের সহজ উপায় বাতলে দেবেন বিহারের আরা-র প্রবীণ কৃষিবিদ পি কে দ্বিবেদী। খামার এবং পলিহাউস ছাড়াও এই দামি টম্যাটো চাষ করা সম্ভব। আসলে চেরি টম্যাটো সারা বিশ্বে স্যালাড থেকে গ্রেভির মতো বিভিন্ন খাবারে এবং খাবার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও এই টম্যাটো থেকে তৈরি স্যস শিশুদেরও খুব পছন্দের।
যাঁরা ঘরে বসে চেরি টম্যাটো চাষ করতে চান, আজ তাঁদের সহজ উপায় বাতলে দেবেন বিহারের আরা-র প্রবীণ কৃষিবিদ পি কে দ্বিবেদী। খামার এবং পলিহাউস ছাড়াও এই দামি টম্যাটো চাষ করা সম্ভব। আসলে চেরি টম্যাটো সারা বিশ্বে স্যালাড থেকে গ্রেভির মতো বিভিন্ন খাবারে এবং খাবার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও এই টম্যাটো থেকে তৈরি স্যস শিশুদেরও খুব পছন্দের।
এমন পরিস্থিতিতে কেউ যদি ঘরেই টম্যাটো চাষ শুরু করেন, তাহলে তাঁদের প্রচুর অর্থ সাশ্রয় হবে এবং আয়ও ভাল হতে পারে।
এমন পরিস্থিতিতে কেউ যদি ঘরেই টম্যাটো চাষ শুরু করেন, তাহলে তাঁদের প্রচুর অর্থ সাশ্রয় হবে এবং আয়ও ভাল হতে পারে।
সাধারণত বাড়িতে বাগান করার জন্য মাটির পাত্র বা টব ব্যবহার করা হয়। একটি মাটির টব বা যেমন পাত্রে টম্যাটো চাষ ভাল হবে, সেটি নিতে হবে। বীজ বপন করতে প্রথমে মাটি ও সার প্রয়োগ করতে হবে। তবে এর মধ্যে রাসায়নিক সার একেবারেই ব্যবহার করা উচিত নয়। বরং গোবর সার ব্যবহার করা যেতে পারে।

সাধারণত বাড়িতে বাগান করার জন্য মাটির পাত্র বা টব ব্যবহার করা হয়। একটি মাটির টব বা যেমন পাত্রে টম্যাটো চাষ ভাল হবে, সেটি নিতে হবে। বীজ বপন করতে প্রথমে মাটি ও সার প্রয়োগ করতে হবে। তবে এর মধ্যে রাসায়নিক সার একেবারেই ব্যবহার করা উচিত নয়। বরং গোবর সার ব্যবহার করা যেতে পারে।
সেই জৈব সার মাটির সঙ্গে ভাল ভাবে মেশাতে হবে। এর ফলে সার সহজেই গাছের গোড়ায় পৌঁছে যাবে। পাত্র প্রস্তুত করার পরে এবং এতে সার যোগ করে মাটির উপরের স্তরের প্রায় ২ থেকে ৩ ইঞ্চি নিচে চেরি টম্যাটো বপন করতে হবে।
সেই জৈব সার মাটির সঙ্গে ভাল ভাবে মেশাতে হবে। এর ফলে সার সহজেই গাছের গোড়ায় পৌঁছে যাবে। পাত্র প্রস্তুত করার পরে এবং এতে সার যোগ করে মাটির উপরের স্তরের প্রায় ২ থেকে ৩ ইঞ্চি নিচে চেরি টম্যাটো বপন করতে হবে।
চেরি টম্যাটো চাষ করার ক্ষেত্রে সেচের বিশেষ যত্ন নেওয়া আবশ্যক। বীজ বপনের পর সঙ্গে সঙ্গে এতে ১-২ মগ জল দিতে হবে। গ্রীষ্মকালে প্রতিদিন এক মগ পরিমাণ জল দিতে হবে। মনে রাখতে হবে যে, গাছগুলিকে সরাসরি সূর্যের আলোয় রাখা যাবে না।
চেরি টম্যাটো চাষ করার ক্ষেত্রে সেচের বিশেষ যত্ন নেওয়া আবশ্যক। বীজ বপনের পর সঙ্গে সঙ্গে এতে ১-২ মগ জল দিতে হবে। গ্রীষ্মকালে প্রতিদিন এক মগ পরিমাণ জল দিতে হবে। মনে রাখতে হবে যে, গাছগুলিকে সরাসরি সূর্যের আলোয় রাখা যাবে না।
এই বিষয়গুলো মাথায় রাখা আবশ্যক: চেরি টম্যাটো বীজ রোপণের পরে মাটিতে ১ থেকে ২ মগ জল দিতে হবে। গ্রীষ্মকালে বেশি জলের প্রয়োজন হয়। টম্যাটো গাছে সাধারণত ছত্রাক সংক্রমণের প্রবণতা বেশি হয়। এটি প্রতিরোধ করার জন্য মাটিতে কপার অক্সিক্লোরাইড দ্রবণ স্প্রে করা যেতে পারে।
এই বিষয়গুলো মাথায় রাখা আবশ্যক: চেরি টম্যাটো বীজ রোপণের পরে মাটিতে ১ থেকে ২ মগ জল দিতে হবে। গ্রীষ্মকালে বেশি জলের প্রয়োজন হয়। টম্যাটো গাছে সাধারণত ছত্রাক সংক্রমণের প্রবণতা বেশি হয়। এটি প্রতিরোধ করার জন্য মাটিতে কপার অক্সিক্লোরাইড দ্রবণ স্প্রে করা যেতে পারে।
চেরি টম্যাটো বপনের ২-৩ মাসের মধ্যে এর গাছ ফল দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। চেরি টম্যাটো কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দিতে খুবই কার্যকর। আর এই সবজি শুধু দৃষ্টিশক্তিই বাড়ায় না, সেই সঙ্গে মস্তিষ্কের কার্যশক্তিও বৃদ্ধি করে।
চেরি টম্যাটো বপনের ২-৩ মাসের মধ্যে এর গাছ ফল দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। চেরি টম্যাটো কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দিতে খুবই কার্যকর। আর এই সবজি শুধু দৃষ্টিশক্তিই বাড়ায় না, সেই সঙ্গে মস্তিষ্কের কার্যশক্তিও বৃদ্ধি করে।
কৃষিবিদ পি কে দ্বিবেদী বলেন, যদি এটি হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে চাষ করা হয়, তাহলে বছরে দু’বার প্রায় ২৫-৩০টি পাত্রে রোপণ করা যেতে পারে। প্রতিটি পাত্রে চেরি টম্যাটোর ফলন হতে পারে ১৫ থেকে ২০ কেজি। সাধারণ টম্যাটোর চেয়ে এর ফলন বেশি বলেও জানান তিনি। আর এই ধরনের টম্যাটোর মূল্য নির্ধারণ করা হয় শুধুমাত্র এর ফলনের উপর।
কৃষিবিদ পি কে দ্বিবেদী বলেন, যদি এটি হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে চাষ করা হয়, তাহলে বছরে দু’বার প্রায় ২৫-৩০টি পাত্রে রোপণ করা যেতে পারে। প্রতিটি পাত্রে চেরি টম্যাটোর ফলন হতে পারে ১৫ থেকে ২০ কেজি। সাধারণ টম্যাটোর চেয়ে এর ফলন বেশি বলেও জানান তিনি। আর এই ধরনের টম্যাটোর মূল্য নির্ধারণ করা হয় শুধুমাত্র এর ফলনের উপর।

New Business Ideas: এখান থেকে সারা বছরই ফল পাবেন, হাতে আসবে বিপুল টাকা

গ্রীষ্মকালীন ফলগুলির মধ্যে অন্যতম হল পেয়ারা। স্বাদ ও পুষ্টির পাশাপাশি এই পেয়ারা দেবে মোটা টাকা। তাই বারো মাসে পেয়ারা চাষ করে ভাল টাকা উপার্জন করতে পারেন। গ্রামে গঞ্জের বিভিন্ন জায়গায় বাণিজ্যিক ভাবে এই পেয়ারা চাষ করা হয়।
গ্রীষ্মকালীন ফলগুলির মধ্যে অন্যতম হল পেয়ারা। স্বাদ ও পুষ্টির পাশাপাশি এই পেয়ারা দেবে মোটা টাকা। তাই বারো মাসে পেয়ারা চাষ করে ভাল টাকা উপার্জন করতে পারেন। গ্রামে গঞ্জের বিভিন্ন জায়গায় বাণিজ্যিক ভাবে এই পেয়ারা চাষ করা হয়।
এই বারো মাসে পেয়ারা চাষ করে আপনিও ভাল টাকা উপার্জন করতে পারবেন? কিন্তু কোন জাতের পেয়ারার ফলন পাবেন গোটা বছর  জানেন? 
এই বারো মাসে পেয়ারা চাষ করে আপনিও ভাল টাকা উপার্জন করতে পারবেন? কিন্তু কোন জাতের পেয়ারার ফলন পাবেন গোটা বছর  জানেন?
এই ব্যাপারে কৃষিবিদ তারা প্রসাদ জানান, গোটা বছর পেয়ারার ফলন পেতে হলে কিছু নির্দিষ্ট জাত বেছে নিতে হবে।  পেয়ারার জাতগুলির মধ্যে অন্যতম হল থাই পেয়ারা, এলাহাবাদি পেয়ারা ও কাজী পেয়ারা ।
এই ব্যাপারে কৃষিবিদ তারা প্রসাদ জানান, গোটা বছর পেয়ারার ফলন পেতে হলে কিছু নির্দিষ্ট জাত বেছে নিতে হবে।  পেয়ারার জাতগুলির মধ্যে অন্যতম হল থাই পেয়ারা, এলাহাবাদি পেয়ারা ও কাজী পেয়ারা ।
এই  পেয়ারা চাষের জন্য প্রথমে আপনাকে এর মধ্যে থেকে একটি জাত বেছে নিতে হবে। বেলে বা দোঁয়াশ মাটি এই পেয়ারা চাষের জন্য উপযুক্ত। উষ্ণ এবং আর্দ্র পরিবেশ পেয়ারা চাষের জন্য উপযুক্ত। সামান্য ছায়াযুক্ত স্থানে পেয়ারা চাষ করা যায়।
এই  পেয়ারা চাষের জন্য প্রথমে আপনাকে এর মধ্যে থেকে একটি জাত বেছে নিতে হবে। বেলে বা দোঁয়াশ মাটি এই পেয়ারা চাষের জন্য উপযুক্ত। উষ্ণ এবং আর্দ্র পরিবেশ পেয়ারা চাষের জন্য উপযুক্ত। সামান্য ছায়াযুক্ত স্থানে পেয়ারা চাষ করা যায়।
এই পেয়ারা গাছে চারা লাগানোর পর ইউরিয়া বা গোবর সার প্রয়োগ করতে হবে। এছাড়া খেয়াল রাখতে হবে সাত থেকে আট ফিট যেতে পেয়ারা গাছ না হয়। পেয়ারা গাছ বড় হলেই ডালগুলো কেটে দিতে হবে।
এই পেয়ারা গাছে চারা লাগানোর পর ইউরিয়া বা গোবর সার প্রয়োগ করতে হবে। এছাড়া খেয়াল রাখতে হবে সাত থেকে আট ফিট যেতে পেয়ারা গাছ না হয়। পেয়ারা গাছ বড় হলেই ডালগুলো কেটে দিতে হবে।
এছাড়া পেয়ারা গাছে বিভিন্ন ধরনের রোগ পোকার আক্রমণ দেখা দেয়। সেক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও সার পেয়ারা গাছে প্রয়োগ করতে হবে। এভাবেই বারোমাসি পেয়ারা চাষ করে ভালটাকা উপার্জন করতে পারবেন।
এছাড়া পেয়ারা গাছে বিভিন্ন ধরনের রোগ পোকার আক্রমণ দেখা দেয়। সেক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও সার পেয়ারা গাছে প্রয়োগ করতে হবে। এভাবেই বারোমাসি পেয়ারা চাষ করে ভালটাকা উপার্জন করতে পারবেন।

Money Making Tips: করলাই ভাগ্য খুলে দিল, আয় হবে লক্ষ লক্ষ টাকা! হিসেব জানলে চমকে উঠবেন

এমনটা বলা হয় যে, মেধা থাকলে কারও ওপরেই নির্ভর করতে হয় না। বাঁকার এক যুবক আবারও সেটাই প্রমাণ করলেন। কিছুদিন আগে পর্যন্ত ওই যুবক শ্রমিকের কাজ করে দুবেলা খাবার জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছিলেন। আজ তিনি কোটিপতি হয়েছেন। করলা চাষ করে তিনি আজ লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছেন। কীভাবে সম্ভব হল, বিস্তারিত বিবরণ রইল।
এমনটা বলা হয় যে, মেধা থাকলে কারও ওপরেই নির্ভর করতে হয় না। বাঁকার এক যুবক আবারও সেটাই প্রমাণ করলেন। কিছুদিন আগে পর্যন্ত ওই যুবক শ্রমিকের কাজ করে দুবেলা খাবার জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছিলেন। আজ তিনি কোটিপতি হয়েছেন। করলা চাষ করে তিনি আজ লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছেন। কীভাবে সম্ভব হল, বিস্তারিত বিবরণ রইল।
চন্দন কুমার মাহাতো বাঁকা জেলার কাঠরা গ্রামে থাকেন। তাঁর আগে দুবেলা খাওয়ার মতো টাকাও ছিল না। তিনি উচ্চ শিক্ষিত নন। কাজেই, কাজের সন্ধানে তিনি বেঙ্গালুরুতে গিয়েছিলেন শ্রমিকের কাজ করতে।
চন্দন কুমার মাহাতো বাঁকা জেলার কাঠরা গ্রামে থাকেন। তাঁর আগে দুবেলা খাওয়ার মতো টাকাও ছিল না। তিনি উচ্চ শিক্ষিত নন। কাজেই, কাজের সন্ধানে তিনি বেঙ্গালুরুতে গিয়েছিলেন শ্রমিকের কাজ করতে।
কয়েকদিন কাজ করলেও তেমন লাভ পাননি। তাই মন খারাপ করে বাড়ি ফেরার সিদ্ধান্ত নেন চন্দন। কিন্তু দেশে ফিরে কী করবেন? আশেপাশে কোনও জমি ছিল না, তাই জমানো সামান্য টাকা দিয়ে জমি লিজ নিয়ে সবজি চাষ শুরু করেন। এখন দুই একর জমিতে চাষাবাদ করছেন চন্দন। এবার করলা চাষ করেছেন। তাঁর ফসলের মানও বেশ উৎকৃষ্ট।
কয়েকদিন কাজ করলেও তেমন লাভ পাননি। তাই মন খারাপ করে বাড়ি ফেরার সিদ্ধান্ত নেন চন্দন। কিন্তু দেশে ফিরে কী করবেন? আশেপাশে কোনও জমি ছিল না, তাই জমানো সামান্য টাকা দিয়ে জমি লিজ নিয়ে সবজি চাষ শুরু করেন। এখন দুই একর জমিতে চাষাবাদ করছেন চন্দন। এবার করলা চাষ করেছেন। তাঁর ফসলের মানও বেশ উৎকৃষ্ট।
করলাই ভাগ্য খুলে দিলচন্দন কুমার জানিয়েছেন যে ২০১৮ সাল পর্যন্ত তিনি বেঙ্গালুরুতে থাকতে শ্রমিক হিসাবে কাজ করতেন। যেটুকু কাজ পাওয়া যেত, তা পরিবারের ভরণপোষণের জন্যই ব্যয় হত। কিন্তু এই কারণে সংসার টিকতে পারেনি। এরপর গ্রামে ফিরে চাষের কথা ভাবলেন।
করলাই ভাগ্য খুলে দিল
চন্দন কুমার জানিয়েছেন যে ২০১৮ সাল পর্যন্ত তিনি বেঙ্গালুরুতে থাকতে শ্রমিক হিসাবে কাজ করতেন। যেটুকু কাজ পাওয়া যেত, তা পরিবারের ভরণপোষণের জন্যই ব্যয় হত। কিন্তু এই কারণে সংসার টিকতে পারেনি। এরপর গ্রামে ফিরে চাষের কথা ভাবলেন।
আশপাশে তেমন জমি না থাকায় গ্রামবাসীর কাছ থেকে দুই একর জমি লিজ নিয়ে সবজি চাষ শুরু করেন। গত ছয় বছর ধরে একটানা সবজি চাষ করছেন তিনি। এবার মাত্র দুই একর জমিতে করলার আবাদ হয়েছে। তাঁর করলার চাহিদাও রয়েছে।
আশপাশে তেমন জমি না থাকায় গ্রামবাসীর কাছ থেকে দুই একর জমি লিজ নিয়ে সবজি চাষ শুরু করেন। গত ছয় বছর ধরে একটানা সবজি চাষ করছেন তিনি। এবার মাত্র দুই একর জমিতে করলার আবাদ হয়েছে। তাঁর করলার চাহিদাও রয়েছে।
কীভাবে কৃষিকাজ করতে হয়চন্দন কুমার জানান, করলা চাষের জন্য প্রথমে বেড তৈরি করে তিন বর্গফুট দূরত্বে ৮ ইঞ্চি গর্ত তৈরি করা হয়। এর মধ্যে জৈব সারসহ করলার বীজ বপন করা হয়। সাত দিন পর অঙ্কুরোদগম শুরু হয় এবং করলা ৪০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে ফল দিতে শুরু করে।
কীভাবে কৃষিকাজ করতে হয়
চন্দন কুমার জানান, করলা চাষের জন্য প্রথমে বেড তৈরি করে তিন বর্গফুট দূরত্বে ৮ ইঞ্চি গর্ত তৈরি করা হয়। এর মধ্যে জৈব সারসহ করলার বীজ বপন করা হয়। সাত দিন পর অঙ্কুরোদগম শুরু হয় এবং করলা ৪০ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে ফল দিতে শুরু করে।
একটি গাছ থেকে ২,০০০ টাকা পর্যন্ত লাভচন্দন কুমার জানান, করলা চাষে একটি গাছের দাম প্রায় ২৫ টাকা এবং এক মৌসুমে ৩০ থেকে ৪০ কেজি করলা পাওয়া যায়। এভাবে একটি গাছ থেকে ২,০০০ টাকা পর্যন্ত লাভ হয়। প্রতি দ্বিতীয় দিনে এক থেকে দেড় কুইন্টাল করলা ক্ষেত থেকে বের করা হয়।
একটি গাছ থেকে ২,০০০ টাকা পর্যন্ত লাভ
চন্দন কুমার জানান, করলা চাষে একটি গাছের দাম প্রায় ২৫ টাকা এবং এক মৌসুমে ৩০ থেকে ৪০ কেজি করলা পাওয়া যায়। এভাবে একটি গাছ থেকে ২,০০০ টাকা পর্যন্ত লাভ হয়। প্রতি দ্বিতীয় দিনে এক থেকে দেড় কুইন্টাল করলা ক্ষেত থেকে বের করা হয়।
ব্যবসায়ীরা মাঠে এসে ফসল নিয়ে যায়। করলা প্রতি কেজি ২৫ টাকা দরে বিক্রি হয়। করলা চাষ করে এক মরশুমে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় হয়। এর জন্য কৃষি বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ওষুধ স্প্রেও করা হয়।
ব্যবসায়ীরা মাঠে এসে ফসল নিয়ে যায়। করলা প্রতি কেজি ২৫ টাকা দরে বিক্রি হয়। করলা চাষ করে এক মরশুমে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় হয়। এর জন্য কৃষি বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ওষুধ স্প্রেও করা হয়।

Money Making Tips: মহিলাদের জন্য ঘরে বসে ১০,০০০ টাকা আয়ের দুর্দান্ত সুযোগ !

মহিলাদের জন্য বেশ কিছু আশ্চর্যজনক বিজনেস আইডিয়া রয়েছে, যা মাত্র ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে ঘরে বসে শুরু করা যেতে পারে এবং হাজার হাজার টাকা আয় করা যেতে পারে। আজকের আধুনিক যুগে নারীরাও তাদের নিজস্ব ব্যবসা শুরু করতে পারেন, যার মাধ্যমে তাঁরা তাঁদের অর্থনৈতিক অবস্থান মজবুত করতে পারে।
মহিলাদের জন্য বেশ কিছু আশ্চর্যজনক বিজনেস আইডিয়া রয়েছে, যা মাত্র ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে ঘরে বসে শুরু করা যেতে পারে এবং হাজার হাজার টাকা আয় করা যেতে পারে। আজকের আধুনিক যুগে নারীরাও তাদের নিজস্ব ব্যবসা শুরু করতে পারেন, যার মাধ্যমে তাঁরা তাঁদের অর্থনৈতিক অবস্থান মজবুত করতে পারে।
আমরা মহিলাদের জন্য বেশ কিছু লাভজনক ব্যবসার সম্পর্কে তথ্য নিয়ে এসেছি। যেখানে খুব কম বিনিয়োগ করতে হবে এবং এই ব্যবসা থেকে ভাল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা যেতে পারে। এই ব্যবসায় মাত্র ৫০০০ টাকা থেকে ১০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। কেউ যদি প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করতে চান, তাহলে এই ব্যবসা সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
আমরা মহিলাদের জন্য বেশ কিছু লাভজনক ব্যবসার সম্পর্কে তথ্য নিয়ে এসেছি। যেখানে খুব কম বিনিয়োগ করতে হবে এবং এই ব্যবসা থেকে ভাল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা যেতে পারে। এই ব্যবসায় মাত্র ৫০০০ টাকা থেকে ১০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। কেউ যদি প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করতে চান, তাহলে এই ব্যবসা সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
বর্তমানে বাজারে আচার ও ঘি-এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। প্রতিটি বাড়িতে মানুষ খুব উৎসাহের সঙ্গে আচার খায় এবং ঘিয়ের চাহিদাও খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে বেশিরভাগ মানুষই বাড়িতে ঘি তৈরি করেন। তারা এটি তৈরি করে এবং বিক্রি করে ভাল লাভ করতে পারে।
বর্তমানে বাজারে আচার ও ঘি-এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। প্রতিটি বাড়িতে মানুষ খুব উৎসাহের সঙ্গে আচার খায় এবং ঘিয়ের চাহিদাও খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে বেশিরভাগ মানুষই বাড়িতে ঘি তৈরি করেন। তারা এটি তৈরি করে এবং বিক্রি করে ভাল লাভ করতে পারে।
এটি একটি দুর্দান্ত ব্যবসা হতে চলেছে। যা মহিলাদের জন্য ভাল হবে। মাত্র ৫০০০ টাকা দিয়ে এই ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে এবং আচার ও ঘি বিক্রি করে প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করা যেতে পারে।
এটি একটি দুর্দান্ত ব্যবসা হতে চলেছে। যা মহিলাদের জন্য ভাল হবে। মাত্র ৫০০০ টাকা দিয়ে এই ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে এবং আচার ও ঘি বিক্রি করে প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করা যেতে পারে।
মহিলাদের জন্য নতুন জিনিস তৈরি করা সহজ ব্যাপার। তাই তারা বাড়িতে বসে অবসর সময় ব্যবহার করে নতুন খাবার তৈরি করতে পারে। এর পাশাপাশি কেক ও স্ন্যাকস তৈরি করে বাজারে বিক্রি করতে পারে। এটি করতে প্রয়োজন হবে মাত্র ১০,০০০ টাকা। এখন খুব কম বিনিয়োগে এই ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে এবং খরচও অনেক কম হবে।
মহিলাদের জন্য নতুন জিনিস তৈরি করা সহজ ব্যাপার। তাই তারা বাড়িতে বসে অবসর সময় ব্যবহার করে নতুন খাবার তৈরি করতে পারে। এর পাশাপাশি কেক ও স্ন্যাকস তৈরি করে বাজারে বিক্রি করতে পারে। এটি করতে প্রয়োজন হবে মাত্র ১০,০০০ টাকা। এখন খুব কম বিনিয়োগে এই ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে এবং খরচও অনেক কম হবে।
অনেকেই জানেন যে, আজকাল মেহন্দির চাহিদা খুব দ্রুত হারে বাড়ছে। ছোট থেকে বড় প্রতিটি উৎসবেই মেহন্দির প্রয়োজন হয়। হাতে-পায়ে মেহন্দি লাগানো আমাদের দেশে একটি ঐতিহ্যবাহী রীতি। তাই এই ব্যবসা করে লক্ষ টাকা আয় করা যেতে পারে।
অনেকেই জানেন যে, আজকাল মেহন্দির চাহিদা খুব দ্রুত হারে বাড়ছে। ছোট থেকে বড় প্রতিটি উৎসবেই মেহন্দির প্রয়োজন হয়। হাতে-পায়ে মেহন্দি লাগানো আমাদের দেশে একটি ঐতিহ্যবাহী রীতি। তাই এই ব্যবসা করে লক্ষ টাকা আয় করা যেতে পারে।
মেহন্দি তৈরি করতে কিছু উপাদানের প্রয়োজন হবে। এই ব্যবসায় মাত্র ১০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে, যেখানে প্রতি মাসে ১৫ থেকে ২০,০০০ টাকা আয় করা যেতে পারে।
মেহন্দি তৈরি করতে কিছু উপাদানের প্রয়োজন হবে। এই ব্যবসায় মাত্র ১০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে, যেখানে প্রতি মাসে ১৫ থেকে ২০,০০০ টাকা আয় করা যেতে পারে।

Money Making Tips: মাত্র ১০০০ টাকায় এই ব্যবসা শুরু করুন, প্রতি মাসে ঘরে আসবে ২ লক্ষ টাকা

মাত্র ৫০০ টাকা দিয়ে এই দুর্দান্ত ব্যবসা শুরু করে, এখন প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা আয় করে গ্রামের মানুষ। গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে লোকে মুরগি পালন শুরু করেছে। এখন আবার মানুষ খামার তৈরি করে স্থানীয় ভাবে মুরগি পালন শুরু করেছে। এমনই একজন হলেন সমস্তিপুরের সঞ্জয় রাম।
মাত্র ৫০০ টাকা দিয়ে এই দুর্দান্ত ব্যবসা শুরু করে, এখন প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা আয় করে গ্রামের মানুষ। গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে লোকে মুরগি পালন শুরু করেছে। এখন আবার মানুষ খামার তৈরি করে স্থানীয় ভাবে মুরগি পালন শুরু করেছে। এমনই একজন হলেন সমস্তিপুরের সঞ্জয় রাম।
৫০০টি দেশি মুরগি দিয়ে ব্যবসা শুরু করা সঞ্জয় আজ একজন সফল মুরগির খামারি হয়ে উঠেছেন। তিনি দেশি মুরগি, দেশি ডিম ও মুরগির বাচ্চাও বিক্রি করেন। এতে প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা আয় হয়।
৫০০টি দেশি মুরগি দিয়ে ব্যবসা শুরু করা সঞ্জয় আজ একজন সফল মুরগির খামারি হয়ে উঠেছেন। তিনি দেশি মুরগি, দেশি ডিম ও মুরগির বাচ্চাও বিক্রি করেন। এতে প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা আয় হয়।
সঞ্জয় জানিয়েছেন, ব্রয়লার মোরগ দ্রুত বড় হয়। দেশি মুরগি একটু বেশি সময় নেয়, কারণ এটি বড় হতে ৬০ থেকে ৮০ দিন লাগে। কিন্তু, বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি। অন্য দিকে, দেশি মুরগি বাজারে বিক্রি হয় ৩০০ থেকে সাড়ে ৩৫০ টাকা কেজি।
সঞ্জয় জানিয়েছেন, ব্রয়লার মোরগ দ্রুত বড় হয়। দেশি মুরগি একটু বেশি সময় নেয়, কারণ এটি বড় হতে ৬০ থেকে ৮০ দিন লাগে। কিন্তু, বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি। অন্য দিকে, দেশি মুরগি বাজারে বিক্রি হয় ৩০০ থেকে সাড়ে ৩৫০ টাকা কেজি।
কারণ উভয় মুরগির মাংসের স্বাদে অনেক পার্থক্য রয়েছে। তবে সকলেই দেশি মুরগি পালন করে। কারণ ব্রয়লার মুরগির মাংসের চেয়ে, দেশি মুরগির মাংস বেশি সুস্বাদু হওয়ায় বাজারে অনেকেই দেশি মুরগির মাংস বেশি পছন্দ করে।
কারণ উভয় মুরগির মাংসের স্বাদে অনেক পার্থক্য রয়েছে। তবে সকলেই দেশি মুরগি পালন করে। কারণ ব্রয়লার মুরগির মাংসের চেয়ে, দেশি মুরগির মাংস বেশি সুস্বাদু হওয়ায় বাজারে অনেকেই দেশি মুরগির মাংস বেশি পছন্দ করে।
তিনি মাত্র ৫০০ টাকা দিয়ে এই দুর্দান্ত ব্যবসা শুরু করেছিলেন। এখন প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা আয় করছেন। সঞ্জয় রাম জানিয়েছেন যে, "আমরা ৩ বছর ধরে হাঁস-মুরগি পালন করছি।  আমরা যখন হাঁস-মুরগি পালন শুরু করি তখন ৫০০টি মুরগি দিয়ে শুরু করি। আমাদের সবসময় প্রায় ৫০০০ মুরগি থাকে। এই সিজনে প্রচুর ডিম বের হয়েছে। বর্তমানে আমাদের ১০০০টি মুরগি রয়েছে।"
তিনি মাত্র ৫০০ টাকা দিয়ে এই দুর্দান্ত ব্যবসা শুরু করেছিলেন। এখন প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা আয় করছেন। সঞ্জয় রাম জানিয়েছেন যে, “আমরা ৩ বছর ধরে হাঁস-মুরগি পালন করছি।  আমরা যখন হাঁস-মুরগি পালন শুরু করি তখন ৫০০টি মুরগি দিয়ে শুরু করি। আমাদের সবসময় প্রায় ৫০০০ মুরগি থাকে। এই সিজনে প্রচুর ডিম বের হয়েছে। বর্তমানে আমাদের ১০০০টি মুরগি রয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, এখানে ২০০টি মুরগি ডিম দেয়। আমরা প্রতিদিন ১০০ পিস মুরগির ডিম বিক্রি করি। আমরা ১০০টি ডিমের থেকে বাচ্চা প্রস্তুত করি। ফলে ২১ দিনে ১০০০ বাচ্চা হয়ে যায়।
তিনি আরও বলেন, এখানে ২০০টি মুরগি ডিম দেয়। আমরা প্রতিদিন ১০০ পিস মুরগির ডিম বিক্রি করি। আমরা ১০০টি ডিমের থেকে বাচ্চা প্রস্তুত করি। ফলে ২১ দিনে ১০০০ বাচ্চা হয়ে যায়।
তিনি বলেন, আমরা মাসে প্রায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকার মুরগি বিক্রি করি। যেখানে আমরা প্রতিদিন ১০০টি দেশি মুরগির ডিম বিক্রি করি, যা প্রতি পিস ১০ টাকায় বিক্রি হয়। ডিম ও মুরগি থেকে আমরা প্রতি মাসে প্রায় ১ লক্ষ টাকা আয় করি।
তিনি বলেন, আমরা মাসে প্রায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকার মুরগি বিক্রি করি। যেখানে আমরা প্রতিদিন ১০০টি দেশি মুরগির ডিম বিক্রি করি, যা প্রতি পিস ১০ টাকায় বিক্রি হয়। ডিম ও মুরগি থেকে আমরা প্রতি মাসে প্রায় ১ লক্ষ টাকা আয় করি।

New Business Ideas: চাকরির দুশ্চিন্তা ছেড়ে ঘরেই শুরু করুন এই ব্যবসা, ৫০ হাজার টাকা রোজগার হবে প্রতি মাসে

হরিয়ানার ঝাজ্জর জেলার মালিকপুর গ্রামের বাসিন্দা প্রভাত ফোগটকে অনেকেই চেনেন। কৃষকদের কাছে তিনি অনুপ্রেরণা। আশপাশের জেলার অনেকেই তাঁর কাছে মৌমাছি পালনের পদ্ধতি শিখতে যান।
হরিয়ানার ঝাজ্জর জেলার মালিকপুর গ্রামের বাসিন্দা প্রভাত ফোগটকে অনেকেই চেনেন। কৃষকদের কাছে তিনি অনুপ্রেরণা। আশপাশের জেলার অনেকেই তাঁর কাছে মৌমাছি পালনের পদ্ধতি শিখতে যান।
তবে শুধু হরিয়ানার কৃষকরা নয়, যে কোনও রাজ্যের কৃষকরাই মৌমাছি পালনের ব্যবসা করে প্রতি মাসে ৫০ হাজার রোজগার করতে পারেন। বেকার যুবক যুবতীরাও শুরু করতে পারেন এই কাজ। চাকরি নিয়ে আর দুশ্চিন্তা করতে হবে না।
তবে শুধু হরিয়ানার কৃষকরা নয়, যে কোনও রাজ্যের কৃষকরাই মৌমাছি পালনের ব্যবসা করে প্রতি মাসে ৫০ হাজার রোজগার করতে পারেন। বেকার যুবক যুবতীরাও শুরু করতে পারেন এই কাজ। চাকরি নিয়ে আর দুশ্চিন্তা করতে হবে না।
১০ রকমের মধু তৈরি হচ্ছে: প্রভাত আপাতত মৌমাছি পালন করে ১০ রকমের সুস্বাদু এবং সবাস্থ্যকর মধু তৈরি করছেন। যে কেউ অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, খুচরো দোকান, খাদি স্টোর এবং প্রদর্শনীর মাধ্যমে এই মধু বিক্রি করে বছরে কোটি টাকা আয় করতে পারেন।
১০ রকমের মধু তৈরি হচ্ছে: প্রভাত আপাতত মৌমাছি পালন করে ১০ রকমের সুস্বাদু এবং সবাস্থ্যকর মধু তৈরি করছেন। যে কেউ অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, খুচরো দোকান, খাদি স্টোর এবং প্রদর্শনীর মাধ্যমে এই মধু বিক্রি করে বছরে কোটি টাকা আয় করতে পারেন।
নিজের খামারে তিনি সরষে, তিল, জাম, লিচু-সহ ১০ রকম স্বাদের মধু তৈরি করেছেন বলে জানা গিয়েছে। এর জন্য তিনি ওই সব ফুল বা ফলের গাছের কাছে মৌমাছির বাক্স রাখতেন। সেখান থেকেই তৈরি হয়েছে সুস্বাদু মধু।
নিজের খামারে তিনি সরষে, তিল, জাম, লিচু-সহ ১০ রকম স্বাদের মধু তৈরি করেছেন বলে জানা গিয়েছে। এর জন্য তিনি ওই সব ফুল বা ফলের গাছের কাছে মৌমাছির বাক্স রাখতেন। সেখান থেকেই তৈরি হয়েছে সুস্বাদু মধু।
বছরে কোটি কোটি টাকা আয়: জানা গিয়েছে, প্রভাত একাধিক কৃষকের সঙ্গে হাত মিলিয়ে রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, হিমাচল প্রদেশ, জম্মু এবং হরিয়ানার বিভিন্ন জায়গায় বাক্সতে মৌমাছি পালন ব্যবসা করছেন। এই সব এলাকা থেকে সংগৃহীত মধু ঝাজ্জরের প্রক্রিয়াকরণ প্ল্যান্টে প্যাক করা হয়। তারপর অ্যামাজন, ফ্লিপকার্টের মতো ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলিতে শুরু হয় বিক্রি।
বছরে কোটি কোটি টাকা আয়: জানা গিয়েছে, প্রভাত একাধিক কৃষকের সঙ্গে হাত মিলিয়ে রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, হিমাচল প্রদেশ, জম্মু এবং হরিয়ানার বিভিন্ন জায়গায় বাক্সতে মৌমাছি পালন ব্যবসা করছেন। এই সব এলাকা থেকে সংগৃহীত মধু ঝাজ্জরের প্রক্রিয়াকরণ প্ল্যান্টে প্যাক করা হয়। তারপর অ্যামাজন, ফ্লিপকার্টের মতো ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলিতে শুরু হয় বিক্রি।
প্রভাত ক্ষুদ্র শিল্পের অধীনে মধু প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট স্থাপন করেছেন। মধু উৎপাদনের জন্য অন্য মৌমাছি পালনকারীদের সঙ্গেও গাঁটছড়া বেঁধেছেন তিনি। ৫ রাজ্যের প্রায় ৫০ জন কৃষক তাঁর কাছে মধু তৈরির প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। এখন তাঁরা স্বনির্ভর, নিজেদের উৎপাদিত পণ্য খোলা বাজারে বিক্রি করে মোটা টাকা রোজগার করছেন প্রত্যেকেই।
প্রভাত ক্ষুদ্র শিল্পের অধীনে মধু প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট স্থাপন করেছেন। মধু উৎপাদনের জন্য অন্য মৌমাছি পালনকারীদের সঙ্গেও গাঁটছড়া বেঁধেছেন তিনি। ৫ রাজ্যের প্রায় ৫০ জন কৃষক তাঁর কাছে মধু তৈরির প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। এখন তাঁরা স্বনির্ভর, নিজেদের উৎপাদিত পণ্য খোলা বাজারে বিক্রি করে মোটা টাকা রোজগার করছেন প্রত্যেকেই।
বলে রাখা ভাল, বাবাই প্রভাতের অনুপ্রেরণা। তাঁকে অনুসরণ করেই তিনি কৃষিবিজ্ঞানে এমএসসি করেন। নিজের বিষয় হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন মৌমাছি পালন। বর্তমানে মৌমাছি পালনের উপর পিএইচডি-ও করা যায়।
বলে রাখা ভাল, বাবাই প্রভাতের অনুপ্রেরণা। তাঁকে অনুসরণ করেই তিনি কৃষিবিজ্ঞানে এমএসসি করেন। নিজের বিষয় হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন মৌমাছি পালন। বর্তমানে মৌমাছি পালনের উপর পিএইচডি-ও করা যায়।
প্রভাত ফোগটের কৃতিত্বের স্বীকৃতি হিসেবে ভারত সরকার ২০০৪ সালের জানুয়ারিতে তাঁকে জাতীয় যুব পুরস্কারে সম্মানিত করে। দেওয়া হয় ১ লাখ টাকা নগদ, মেডেল এবং প্রশংসাপত্র।
প্রভাত ফোগটের কৃতিত্বের স্বীকৃতি হিসেবে ভারত সরকার ২০০৪ সালের জানুয়ারিতে তাঁকে জাতীয় যুব পুরস্কারে সম্মানিত করে। দেওয়া হয় ১ লাখ টাকা নগদ, মেডেল এবং প্রশংসাপত্র।

Money Making Tips: ঘরে বসেই শুরু করুন এই দুর্দান্ত ব্যবসা, ঘুরে যাবে ভাগ্যের চাকা! টাকায় ভরে উঠবে মানিব্যাগ

বর্তমান সময়ে চাকরির পাশাপাশি ব্যবসা করা মানুষের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। এর সবচেয়ে বড় কারণ বেকারত্ব, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে। এই কারণে মানুষ ব্যবসার পথ অবলম্বন করছে।
বর্তমান সময়ে চাকরির পাশাপাশি ব্যবসা করা মানুষের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। এর সবচেয়ে বড় কারণ বেকারত্ব, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে। এই কারণে মানুষ ব্যবসার পথ অবলম্বন করছে।
কেউ যদি এই তালিকায় নিজেকে অন্তর্ভুক্ত করতে চান, তবে আজ আমরা এমন একটি শক্তিশালী ছোট ব্যবসা সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি, যা বাড়ি থেকে শুরু করা সম্ভব। এই ব্যবসার মাধ্যমে বাড়িতে বসেই মোটা টাকা উপার্জন করা সম্ভব।
কেউ যদি এই তালিকায় নিজেকে অন্তর্ভুক্ত করতে চান, তবে আজ আমরা এমন একটি শক্তিশালী ছোট ব্যবসা সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি, যা বাড়ি থেকে শুরু করা সম্ভব। এই ব্যবসার মাধ্যমে বাড়িতে বসেই মোটা টাকা উপার্জন করা সম্ভব।
এখানে আমরা আটা মিল ব্যবসার কথা বলছি, যার চাহিদা আজ অনেক বেশি। মানুষ এখন তাদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে অনেক বেশি সচেতন হয়েছে। যার কারণে তারা খাঁটি জিনিস খেতে পছন্দ করে। তাই আটা কল থেকে উৎপাদিত খাঁটি আটার চাহিদা অনেক বেশি। যার কারণে এই ব্যবসার জনপ্রিয়তাও অনেক বেশি। এটি একটি লাভজনক ব্যবসা, যা বছরে ১২ মাসই চলে।
এখানে আমরা আটা মিল ব্যবসার কথা বলছি, যার চাহিদা আজ অনেক বেশি। মানুষ এখন তাদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে অনেক বেশি সচেতন হয়েছে। যার কারণে তারা খাঁটি জিনিস খেতে পছন্দ করে। তাই আটা কল থেকে উৎপাদিত খাঁটি আটার চাহিদা অনেক বেশি। যার কারণে এই ব্যবসার জনপ্রিয়তাও অনেক বেশি। এটি একটি লাভজনক ব্যবসা, যা বছরে ১২ মাসই চলে।
এই ব্যবসা শুরু করার জন্য, একটি আটা গ্রাইন্ডিং মেশিনের প্রয়োজন হবে। যা অফলাইন স্টোর বা ইন্ডিয়ামার্টের মতো অনলাইন মার্কেটপ্লেস থেকে খুব সহজেই ক্রয় করা যেতে পারে। এছাড়াও, এই ব্যবসাটি এমন জায়গায় শুরু করা আরও সুবিধাজনক হবে, যেখানে বেশি লোক বাস করে, অর্থাৎ যেখানে মানুষের চলাচল বেশি। কেউ যদি চায়, নিজেদের বাড়িতেই এই মেশিন ইনস্টল করতে পারেন।
এই ব্যবসা শুরু করার জন্য, একটি আটা গ্রাইন্ডিং মেশিনের প্রয়োজন হবে। যা অফলাইন স্টোর বা ইন্ডিয়ামার্টের মতো অনলাইন মার্কেটপ্লেস থেকে খুব সহজেই ক্রয় করা যেতে পারে। এছাড়াও, এই ব্যবসাটি এমন জায়গায় শুরু করা আরও সুবিধাজনক হবে, যেখানে বেশি লোক বাস করে, অর্থাৎ যেখানে মানুষের চলাচল বেশি। কেউ যদি চায়, নিজেদের বাড়িতেই এই মেশিন ইনস্টল করতে পারেন।
আটা কল ব্যবসায় খরচ -
আটা কল ব্যবসায় খরচ –
কম খরচে এই লাভজনক ছোট ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। যদি আমরা এই ব্যবসার খরচ সম্পর্কে কথা বলি, তাহলে ৫০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকার মধ্যে একটি আটা গ্রাইন্ডিং মেশিন পাওয়া যেতে পারে। শুরুতে, যে কেউ কোনও লাইসেন্স ছাড়াই ছোট পরিসরে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। যত তাড়াতাড়ি ব্যবসা বাড়বে, লাইসেন্সের জন্যও আবেদন করা যেতে পারে।
কম খরচে এই লাভজনক ছোট ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। যদি আমরা এই ব্যবসার খরচ সম্পর্কে কথা বলি, তাহলে ৫০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকার মধ্যে একটি আটা গ্রাইন্ডিং মেশিন পাওয়া যেতে পারে। শুরুতে, যে কেউ কোনও লাইসেন্স ছাড়াই ছোট পরিসরে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। যত তাড়াতাড়ি ব্যবসা বাড়বে, লাইসেন্সের জন্যও আবেদন করা যেতে পারে।
আটা কল ব্যবসা থেকে আয় -
আটা কল ব্যবসা থেকে আয় –
এই ব্যবসার মাধ্যমে দুটি উপায়ে অর্থ উপার্জন করা যেতে পারে। প্রথম উপায় হল গ্রাহকের আনা শস্য পিষে অর্থ উপার্জন করা। অন্য দিকে, দ্বিতীয় উপায় হল আটা মানুষের কাছে বিক্রি করা। যা বাজারে বিক্রি করা যেতে পারে প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৪০ টাকায়। সুতরাং, এইভাবে যে কেউ প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকার বেশি আয় করতে পারেন।
এই ব্যবসার মাধ্যমে দুটি উপায়ে অর্থ উপার্জন করা যেতে পারে। প্রথম উপায় হল গ্রাহকের আনা শস্য পিষে অর্থ উপার্জন করা। অন্য দিকে, দ্বিতীয় উপায় হল আটা মানুষের কাছে বিক্রি করা। যা বাজারে বিক্রি করা যেতে পারে প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৪০ টাকায়। সুতরাং, এইভাবে যে কেউ প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকার বেশি আয় করতে পারেন।

Money Making Tips: এবার পুঁইশাক আপনার জন্য নিয়ে আসবে মুঠো মুঠো টাকা !

গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে আজও পুঁইশাক খাওয়ার চল আছে। তবে পুঁইশাক গাছ একটি লতানো জাতীয় গাছ। পুই শাক গাছের পাতা ও ডাটি শাক হিসাবেই খাওয়া হয় ৷
গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে আজও পুঁইশাক খাওয়ার চল আছে। তবে পুঁইশাক গাছ একটি লতানো জাতীয় গাছ। পুই শাক গাছের পাতা ও ডাটি শাক হিসাবেই খাওয়া হয় ৷
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় অনেকের বাড়ির উঠানে বা ঘরের টালি চালের উপরে এই ধরনের পুইশাক গাছ জন্মায়। তবে এখন দক্ষিণ 24 পরগনা বেশ কিছু এলাকায় মাঠের জমিতে সবজি চাষের পাশাপাশি এই পুঁইশাক চাষ করতে দেখা মিলছে।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় অনেকের বাড়ির উঠানে বা ঘরের টালি চালের উপরে এই ধরনের পুইশাক গাছ জন্মায়। তবে এখন দক্ষিণ 24 পরগনা বেশ কিছু এলাকায় মাঠের জমিতে সবজি চাষের পাশাপাশি এই পুঁইশাক চাষ করতে দেখা মিলছে।
সঠিক পদ্ধতিতে পুঁইশাক চাষ করলে কৃষকরা অধিক লাভ হওয়ার সম্ভাবনা। মূলত গরম আবহাওয়ার পুঁইশাক গাছ খুব ভাল জন্মায়। কারণ কম তাপমাত্রায় গাছের ফলন খুব একটা ভাল হয় না।
সঠিক পদ্ধতিতে পুঁইশাক চাষ করলে কৃষকরা অধিক লাভ হওয়ার সম্ভাবনা। মূলত গরম আবহাওয়ার পুঁইশাক গাছ খুব ভাল জন্মায়। কারণ কম তাপমাত্রায় গাছের ফলন খুব একটা ভাল হয় না।
সব ধরনের মাটিতেই পুঁইশাক গাছ হওয়া সম্ভব। তাই ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে পুঁইশাক চাষ খুব একটা দেখা মেলে না। কিন্তু এখন দক্ষিণ 24 পরগনা এই পুঁইশাক চাষ করতে দেখা মিলছে।
সব ধরনের মাটিতেই পুঁইশাক গাছ হওয়া সম্ভব। তাই ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে পুঁইশাক চাষ খুব একটা দেখা মেলে না। কিন্তু এখন দক্ষিণ 24 পরগনা এই পুঁইশাক চাষ করতে দেখা মিলছে।
কারণ খুব অল্প খরচেই এই পুঁইশাক জমিতে চাষ করে অধিক লাভ লাভবান হওয়া যায়। চারা উৎপাদন করে ১০-১৫ দিনের মধ্যে চারা লাগানো যায় এবং ৪০ থেকে ৫০ দিনের মধ্যেই ফলন তোলা যায়।
কারণ খুব অল্প খরচেই এই পুঁইশাক জমিতে চাষ করে অধিক লাভ লাভবান হওয়া যায়। চারা উৎপাদন করে ১০-১৫ দিনের মধ্যে চারা লাগানো যায় এবং ৪০ থেকে ৫০ দিনের মধ্যেই ফলন তোলা যায়।
বিশেষজ্ঞদের মতে পুঁইশাক গাছের ডাঁটি এবং পাতা যেমন খাওয়া যায় তার সাথে সাথে পুইশাকের বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম আয়রন এবং ভিটামিন যা আমাদের শরীরকে হজম শক্তির পাশাপাশি শরীরকে ভাল রাখতে সাহায্য করে এবং এই ধরনের সমস্যা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।
বিশেষজ্ঞদের মতে পুঁইশাক গাছের ডাঁটি এবং পাতা যেমন খাওয়া যায় তার সাথে সাথে পুইশাকের বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম আয়রন এবং ভিটামিন যা আমাদের শরীরকে হজম শক্তির পাশাপাশি শরীরকে ভাল রাখতে সাহায্য করে এবং এই ধরনের সমস্যা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।

Money Making Tips : এই শাক বদলে দিতে পারে আপনার জীবন, হাতে আসবে বাড়তি টাকা

পুকুরের পাড়ে বা কোন ডোবাতে নয়। জমিতেই চাষ হচ্ছে কলমি শাক। এই ধরনের শাক সাধারণ গ্রামে গঞ্জে পুকুর বা ডোবাতে চাষ হতে দেখা যায়। এখন এই শাক খুব কমই দেখতে পাওয়া যায়। যার কারণ গ্রামে পুকুর বা ডোবা সেভাবে আর দেখতে পাওয়া যায় না।
পুকুরের পাড়ে বা কোন ডোবাতে নয়। জমিতেই চাষ হচ্ছে কলমি শাক। এই ধরনের শাক সাধারণ গ্রামে গঞ্জে পুকুর বা ডোবাতে চাষ হতে দেখা যায়। এখন এই শাক খুব কমই দেখতে পাওয়া যায়। যার কারণ গ্রামে পুকুর বা ডোবা সেভাবে আর দেখতে পাওয়া যায় না।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সেই সমস্ত জায়গায় বাড়ি বা দোকানঘর তৈরি হয়ে যাচ্ছে। চিকিৎসকদের মতে বিভিন্ন রোগ জীবাণু থেকে রক্ষা পেতে এই ধরনের শাকসবজি খাওয়ার জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন। তাই এই শাকের চাহিদা থাকায় দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কৃষকরা বাণিজ্যিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য জমিতে জমিতে অন্যান্য সবজির সঙ্গে কলমি শাক চাষ করতে দেখা যাচ্ছে।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সেই সমস্ত জায়গায় বাড়ি বা দোকানঘর তৈরি হয়ে যাচ্ছে। চিকিৎসকদের মতে বিভিন্ন রোগ জীবাণু থেকে রক্ষা পেতে এই ধরনের শাকসবজি খাওয়ার জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন। তাই এই শাকের চাহিদা থাকায় দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কৃষকরা বাণিজ্যিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য জমিতে জমিতে অন্যান্য সবজির সঙ্গে কলমি শাক চাষ করতে দেখা যাচ্ছে।
তবে পদ্ধতিতে চাষ করলে আপনার জমিতেও এই কলমি শাক চাষ করতে পারবেন । মূলত কোনও রকম বাড়তি ঝামেলা ছাড়াই জমিতে এই কলমি শাক চাষ করতে পারেন। শুধুমাত্র বীজ বাজার থেকে কিনে আনলেই হবে।
তবে পদ্ধতিতে চাষ করলে আপনার জমিতেও এই কলমি শাক চাষ করতে পারবেন । মূলত কোনও রকম বাড়তি ঝামেলা ছাড়াই জমিতে এই কলমি শাক চাষ করতে পারেন। শুধুমাত্র বীজ বাজার থেকে কিনে আনলেই হবে।
তবে কি ভাবে চাষ করবেন একটু জেনে নিন এই ধরনের শাক চাষ করতে গেলে সব ধরনের মাটিতে এবং সারা বছরই চাষ করা যেতে পারে। এটি সাধারণত চৈত্র এর শেষে বৈশাখের শুরুতে বীজ বোনার উপযুক্ত সময়।
তবে কি ভাবে চাষ করবেন একটু জেনে নিন এই ধরনের শাক চাষ করতে গেলে সব ধরনের মাটিতে এবং সারা বছরই চাষ করা যেতে পারে। এটি সাধারণত চৈত্র এর শেষে বৈশাখের শুরুতে বীজ বোনার উপযুক্ত সময়।
জমিতে প্রথম ভাল করে মাটি উর্বর করে নিতে হবে। তারপর লম্বা লম্বা করে লাইন করে ১৫ সেন্টিমিটার ছাড়া ছাড়া দূরত্ব রেখে বীজ ফেলতে হবে। বীজ বোনার চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে চারা গজিয়ে যাবে। তার পাশাপাশি দেখতে হবে কলমি শাকের কোনও রকম ভিতরে আগাছা যাতে না জন্মায় সেদিকটা খেয়াল রাখতে হবে।
জমিতে প্রথম ভাল করে মাটি উর্বর করে নিতে হবে। তারপর লম্বা লম্বা করে লাইন করে ১৫ সেন্টিমিটার ছাড়া ছাড়া দূরত্ব রেখে বীজ ফেলতে হবে। বীজ বোনার চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে চারা গজিয়ে যাবে। তার পাশাপাশি দেখতে হবে কলমি শাকের কোনও রকম ভিতরে আগাছা যাতে না জন্মায় সেদিকটা খেয়াল রাখতে হবে।
সারা বছরই এই চাষ করা যেতে পারে। ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে ১৪ থেকে ১৫ ইঞ্চি হলে সেই কান্ড কেটে নেওয়া যেতে পারে। কান্ড কাটার পর আবারও সেই কান্ড দিয়ে নতুন করে আবারওকান্ড বের হবে। এভাবেই চাষ করলে প্রতি শতকে ১৫০ থেকে ১৭০ আঁটি শাক পাওয়া যেতে পারে।
সারা বছরই এই চাষ করা যেতে পারে। ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে ১৪ থেকে ১৫ ইঞ্চি হলে সেই কান্ড কেটে নেওয়া যেতে পারে। কান্ড কাটার পর আবারও সেই কান্ড দিয়ে নতুন করে আবারওকান্ড বের হবে। এভাবেই চাষ করলে প্রতি শতকে ১৫০ থেকে ১৭০ আঁটি শাক পাওয়া যেতে পারে।

New Business Ideas: এই বিশেষ পদ্ধতি মেনে শুরু করুন কাজ, লাভ হবে বিরাট

কোচবিহার: আধুনিকতার এই যুগে কৃষিক্ষেত্রে এসেছে নতুন ধরনের বিভিন্ন চাষের পদ্ধতি। এই পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করা যেমন সহজ। ঠিক তেমনি ওই পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করলে লাভের মাত্রাও হয় অনেকটাই বেশি। মূলত এই কারণেই চাষ আবাদের মধ্যে আগ্রহ জন্মাচ্ছে নতুন প্রজন্মের।

বর্তমানে ভোটটা কিংবা পাট চাষ করা অনেকটাই সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে কৃষকদের জন্য। একটা সময় মরশুম ছাড়া ভুট্টা চাষ করা সম্ভব হতো না। তবে বর্তমানে প্রায় সারা বছরই ভুট্টা চাষ করা সম্ভব। এছাড়া পাট চাষ করতে চাষীদের যে বিপুল পরিমাণ শ্রম দিতে হতো। সেটাও এখন কমে গিয়েছে অনেকটাই।

আরও পড়ুন: SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টগুলি কী কী? বিশেষ কী সুবিধা পাবেন দেখে নিন

কোচবিহারের দিনহাটা মহকুমার সীমান্ত লাগোয়া সাহেবগঞ্জ এলাকার এক কৃষক মুজাহিদ হোসেন জানান, “আধুনিক কৃষি পদ্ধতিতে যে কোন চাষ আবাদ করা অনেকটাই সহজ। এছাড়া সরকারি বিভিন্ন সহযোগিতা তো রয়েছেই। চাষাবাদের উন্নতি ঘটাতে এসেছে নতুন ধরনের বিভিন্ন মেশিন। এই মেশিন গুলি ব্যবহার করলে সামান্য শ্রম দিয়ে চাষ করা সম্ভব। এছাড়া মুনাফার পরিমাণ থাকে অনেকটাই বেশি। এমনই দুই মেশিনের নাম সিড ড্রিলিং মেশিন ও জিরো টিলেজ মেশিন। এই মেশিন ব্যবহার করে জমি চাষ না করেও ভুট্টা বা পাট বোনা সম্ভব সহজেই। এছাড়া এই অত্যাধুনিক মেশিন ব্যবহার করে ভুট্টা চাষ বছরের যেকোন মরশুমে করা যায় খুব সহজেই।”

আরও পড়ুন: পোস্ট অফিসের এই স্কিম থেকে প্রতি মাসে ২০,৫০০ টাকা করে পাবেন, মাসিক খরচ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না

তিনি আরও জানান, “যদিও বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ কৃষক পাট চাষ শুরু করেছেন। তবে কৃষকদের এখন সবচাইতে বড় সমস্যা শ্রমিক পাওয়া। তবে এই দুই মেশিন ব্যবহার করলে শ্রমিক ছাড়াই পাট চাষ করা সম্ভব হবে। এছাড়া সময় লাগবে অনেকটাই কম। মুনাফা পাবেন অনেকটাই বেশি। এই মেশিন ভাড়া নিতে খুব একটা বেশি খরচ হয় না। নিজেদের নিকটবর্তী যেকোন ফার্মার প্রডিউসার কোম্পানি কিংবা ফার্মার প্রডিউসার সংস্থা থেকে ভাড়া পাবেন এই মেশিন। এছাড়া সরকারি সহায়তায় নিজেরাও এই মেশিন কিনতে পারেন।”

বর্তমান সময়ে এই দুই মেশিন চাষ আবাদের জন্য ব্যবহার করছেন বহু কৃষক। এবং এই মেশিন ব্যবহারে লাভের পরিমাণ বেড়েছে এই কৃষকদের বেশ অনেকটাই।

Sarthak Pandit