Tag Archives: Price Hike

Price Hike: আকাশ ছোঁয়া সবজির দাম! বাজারে গিয়ে একটাই প্রশ্ন, চিন্তায় বহু মানুষ 

পূর্ব বর্ধমান: বাজারে কার্যত সবজির দাম অগ্নিমূল্য। বাজারের ব্যাগ ভরাতে গিয়ে রীতিমত নাভিশ্বাস অবস্থা মধ্যবিত্তের। ঊর্ধ্বমুখী প্রায় প্রতিটা সবজির বাজার মূল্য। আগে বাজারে যে সমস্ত সবজি অল্প দামে পাওয়া যেত, সেই সকল সবজির দাম এখন বেড়েছে অনেকটাই। ৫০০ টাকা নিয়ে বাজারে গেলেও ভর্তি হচ্ছে না বাজারের ব্যাগ। সবজি কিনতে গিয়ে আগের থেকে এখন অনেকটাই বেশি টাকা খরচ করতে হচ্ছে সকলকেই। বর্তমানে বাজারে সবজির দাম বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে চিন্তায় রয়েছেন বহু মানুষ।

কিন্তু কেন বেশি সবজির দাম ? কী কারণে বর্তমানে সবজির দাম ঊর্ধ্বমুখী ? চলুন জেনে নেওয়া যাক। এই বিষয়ে পূর্ব বর্ধমানের পারুলিয়া সবজি বাজারের এক সবজি ব্যবসায়ী তপন সাহা বলেন, “সবজির আমদানি কম, সবজির ফলন কম। যার জন্য চাহিদা অনুযায়ী ফসল বা সবজি বাজারে আসছে না। আর সবজির চাহিদা থাকলেও ফলন না থাকার কারণেই বাজারে বেশি সবজির দাম।”

আরও পড়ুনCough Cold Home Remedy: সর্দি-কাশি-জ্বরের যম! একটু ভিজলে চিন্তা নেই, এই ঘরোয়া উপায়েই ম্যাজিকের মতো কাজ করবে

সবজি ব্যবসায়ীদের কথায় সবজির ফলন কম হওয়ার কারণে বাজারে দাম বেশি। কিন্তু দাম বেশি থাকার জন্য এবার সমস্যায় পড়তে হচ্ছে মধ্যবিত্তদের। হঠাৎ করে অনেকটা দাম বেড়ে যাওয়াতে বিপাকে পড়েছেন বহু মানুষ। বর্তমানে সকলেই ভাবছেন যে কবে কমবে এই সবজির দাম। সবজির দাম কবে কমবে বা কতদিন পর দাম কমার সম্ভাবনা রয়েছে, এই বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে সবজি ব্যবসায়ী তপন সাহা আরও বলেন, “পটল ১১,১২ টাকা করে বিক্রি হল। ঝিঙে ২০-২৫ টাকায় পাইকারি বিক্রি হল। কাঁচা কলা ২০০ টাকা পন, পুঁই শাক বিক্রি হল ৫ টাকা কেজি। কাঠালি কলা বিক্রি হল ১৮০-২০০ টাকা পন। চিচিঙ্গা বিক্রি হলো ২৫ টাকা কেজি। এইরকম বেশ কিছুদিন ধরেই চলছে। আসল কথা দীর্ঘ খরানি । মাঠে ফসল নষ্ট হয়েছে প্রচুর। খরানি টা ব্যাপক এফেক্ট ফেলেছে। পরিপূর্ণ বর্ষা ছাড়া এই সমস্যার সমাধান হবে বলে মনে হচ্ছে না।”

সবমিলিয়ে সবজি ব্যবসায়ীদের কথায়, চাষিদের চাষ ভাল হতে হবে অর্থাৎ পর্যাপ্ত ফলন হলে তবেই বাজারে সবজির পরিমাণ বাড়বে। বাজারে সবজির পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে তবেই সবজির দাম কমবে বলে আশাবাদী সবজি ব্যবসায়ীরা।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Price Hike: পকেট খালি করার জন্য যথেষ্ট! বর্ষা শুরু হলেও দাম কমবে কবে? বাজারে গিয়ে একটা প্রশ্ন সকলের

ব্যাগ হাতে করে বাজার গিয়ে চোখে জল মানুষের। কারণ আগুনে বাজার বাঁকুড়ার "শস্য ভান্ডারে" । আগুন লেগেছে বাঁকুড়ার ইন্দাসের বাজারে। বাঁকুড়ার প্রত্যন্ত গ্রাম্য সমষ্টি ইন্দাস। মূলত কৃষি নির্ভর নিম্নভূমি দেখা যায় এখানে। শাক,সবজি এবং শস্যের দাম কম হওয়ার কথা এই ব্লকে। তবে দেখা গেল অন্য ছবি। বাজারে আগুন লাগিয়েছে বিরূপ প্রকৃতি, যদিও হচ্ছে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি তবুও ভুগছে আমজনতা। (নীলাঞ্জন ব্যানার্জী)
ব্যাগ হাতে করে বাজার গিয়ে চোখে জল মানুষের। কারণ আগুনে বাজার বাঁকুড়ার “শস্য ভান্ডারে” । আগুন লেগেছে বাঁকুড়ার ইন্দাসের বাজারে। বাঁকুড়ার প্রত্যন্ত গ্রাম্য সমষ্টি ইন্দাস। মূলত কৃষি নির্ভর নিম্নভূমি দেখা যায় এখানে। শাক,সবজি এবং শস্যের দাম কম হওয়ার কথা এই ব্লকে। তবে দেখা গেল অন্য ছবি। বাজারে আগুন লাগিয়েছে বিরূপ প্রকৃতি, যদিও হচ্ছে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি তবুও ভুগছে আমজনতা। (নীলাঞ্জন ব্যানার্জী)
সম্পূর্ণ দোষটা প্রকৃতিকে দেওয়া যায় না কারণ মানুষের প্রকৃতির প্রতি বিরূপ ক্রিয়াকর্ম প্রকৃতির রূপ পরিবর্তন করেছে অনেকটা। একেই বলে জলবায়ু পরিবর্তন! যেন তার প্রতিশোধ প্রতিটা ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে নিল প্রকৃতি।
সম্পূর্ণ দোষটা প্রকৃতিকে দেওয়া যায় না কারণ মানুষের প্রকৃতির প্রতি বিরূপ ক্রিয়াকর্ম প্রকৃতির রূপ পরিবর্তন করেছে অনেকটা। একেই বলে জলবায়ু পরিবর্তন! যেন তার প্রতিশোধ প্রতিটা ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে নিল প্রকৃতি।
গ্রীষ্মের প্রখর দাবাদহ অর্থাৎ তাপ প্রবাহের হাত থেকে রেহাই দিতে পারত একমাত্র বর্ষার বৃষ্টি কিন্তু বর্ষাতেও নেই ভাল বৃষ্টির দেখা যদিও কোথাও কোথাও দু চার ফোঁটা হচ্ছে কিন্তু তাতে ভিজছে না মাটি তার ফলে এখনো গ্রীষ্মের সেই দাবদহের কেরামতি। এবার সেই প্রভাব পড়েছে বাঁকুড়ার ইন্দাস ব্লকের বাজারে। বাঁকুড়ার শস্য ভান্ডারেও অগ্নিমূল্য খাদ্য বাজার।
গ্রীষ্মের প্রখর দাবাদহ অর্থাৎ তাপ প্রবাহের হাত থেকে রেহাই দিতে পারত একমাত্র বর্ষার বৃষ্টি কিন্তু বর্ষাতেও নেই ভাল বৃষ্টির দেখা যদিও কোথাও কোথাও দু চার ফোঁটা হচ্ছে কিন্তু তাতে ভিজছে না মাটি তার ফলে এখনো গ্রীষ্মের সেই দাবদহের কেরামতি। এবার সেই প্রভাব পড়েছে বাঁকুড়ার ইন্দাস ব্লকের বাজারে। বাঁকুড়ার শস্য ভান্ডারেও অগ্নিমূল্য খাদ্য বাজার।
সবেমাত্র গ্রীষ্মের প্রখর দাবদহ থেকে রেহাই পাওয়ার একটা আশা করা হচ্ছিল যা কিছুদিন আগেই শেষ হয়েছে।সেই সময় কোথায়ও কোথাও ৪৫ কোথাও ৪৭-৪৮ ডিগ্রিতে পৌঁছেছিল পারদ তার ফলে মাঠের সবজি জ্বলে পুড়ে ছাই আর তার প্রভাব পড়েছে বাজারে বাজারে, সবজি নেই যদিও কোথাও আবার কোথাও রয়েছে হাতে গোনা কিছু সবজি আ বাজারজাত হচ্ছে কিন্তু বাজারের তার দাম আগুন। গ্রহস্থের ঘর চলে আলু, পিয়াঁজ, টমেটোতে। সেই সবজি কিনতেই যেন পকেট গড়ের মাঠ।
সবেমাত্র গ্রীষ্মের প্রখর দাবদহ থেকে রেহাই পাওয়ার একটা আশা করা হচ্ছিল যা কিছুদিন আগেই শেষ হয়েছে।সেই সময় কোথায়ও কোথাও ৪৫ কোথাও ৪৭-৪৮ ডিগ্রিতে পৌঁছেছিল পারদ তার ফলে মাঠের সবজি জ্বলে পুড়ে ছাই আর তার প্রভাব পড়েছে বাজারে বাজারে, সবজি নেই যদিও কোথাও আবার কোথাও রয়েছে হাতে গোনা কিছু সবজি আ বাজারজাত হচ্ছে কিন্তু বাজারের তার দাম আগুন। গ্রহস্থের ঘর চলে আলু, পিয়াঁজ, টমেটোতে। সেই সবজি কিনতেই যেন পকেট গড়ের মাঠ।
বাজারে ব্যাগ নিয়ে গিয়েও কর্তারা চোখের জলে নাকের জলে হচ্ছেন। কোনটা হাত দেবেন সেটা বুঝে উঠতে পারছেন না। ঝিঙে ১০০, শসা ১০০, বেগুন ১২০ থেকে ১৫০, পটল ৩০ থেকে ৪০, পিঁয়াজ 30-35, করলা আশি থেকে ১০০, মাছের দাম তো বরাবরই সপ্তম সুরে, এছাড়া মুরগির মাংস ২১০ থেকে ২২০, আম ৫০ থেকে ৭০, ৮০, ৯০ যে যেমন পারছে সে রকম দামে বিক্রি করছে, চোখে জল আসছে গৃহস্থের আর এরকমই চিত্র উঠে বাঁকুড়ার "শস্য ভান্ডার" ইন্দাসে।
বাজারে ব্যাগ নিয়ে গিয়েও কর্তারা চোখের জলে নাকের জলে হচ্ছেন। কোনটা হাত দেবেন সেটা বুঝে উঠতে পারছেন না। ঝিঙে ১০০, শসা ১০০, বেগুন ১২০ থেকে ১৫০, পটল ৩০ থেকে ৪০, পিঁয়াজ 30-35, করলা আশি থেকে ১০০, মাছের দাম তো বরাবরই সপ্তম সুরে, এছাড়া মুরগির মাংস ২১০ থেকে ২২০, আম ৫০ থেকে ৭০, ৮০, ৯০ যে যেমন পারছে সে রকম দামে বিক্রি করছে, চোখে জল আসছে গৃহস্থের আর এরকমই চিত্র উঠে বাঁকুড়ার “শস্য ভান্ডার” ইন্দাসে।

Mustard oil price hike: পাকা আম এলেই কমবে সর্ষের তেলের দাম? কাঁচা আমের জন্যই মহার্ঘ সর্ষের তেল, এমনই দাবি

কলকাতা: মাস খানেকের ওপর সরিষার তেলের দাম কেজি প্রতি ১৬০ টাকা কাছাকাছি। সেই দাম কমছে না। কারণ হিসাবে ভোজ্য তেল ব্যবসায়ীরা কাঁচা আমের দিকেই আঙুল তুলছেন। তাঁদের দাবি, তেল খাচ্ছে কাঁচা আম। যার ফলে চাহিদা বেড়েছে সরিষার তেলের। আম পাকা শুরু হয়েছে, তেলের দাম নাকি এবার কমা শুরু হবে।

আরও পড়ুন: রাজনীতি থেকে সাময়িক ছুটি নিচ্ছেন অভিষেক, সমাজমাধ্যমে কারণও জানালেন তৃণমূলের সেনাপতি

প্রতি বছরই সরিষার তেলের দাম চৈত্র মাস কাটার সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে যায়।অত্যধিক গরমে বাঙালী,মাছ মাংস খাওয়া কমিয়ে দেয়।যার ফলে,এই সময়টা মানুষ ডাল -সব্জির দিকে মন দেয়।ফলে সরষের তেল খরচের পরিমাণ বাড়ে।তার সঙ্গে কাঁচা আম ওঠার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের আমের একটি রান্নার পদ শুরু হয়ে যায়।  তবে আম চাষী কিংবা বিশেষজ্ঞদের দাবী,কাঁচা আম বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গে সরষের তেলের চাহিদাও বেড়ে যায়। যেমন বাংলার প্রায় পরিবারেই কাঁচা আম দিয়ে নানা ধরনের আচার থেকে আরম্ভ করে কাসুন্দি বানানোর প্রবণতা বাড়ে। এছাড়াও বাংলার আম তেল বিখ্যাত।আর সেই কারণেই নাকি সরষের তেলের দাম অনেকটা বেড়ে যায়।

বড় বাজারে ভোজ্য তেল বিক্রেতা সুশান্ত চীনের কথায়, “পাকা আম বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গে সরষের তেলের দাম কমতে শুরু করে।কারণ অনেকেই আম এবং কাঁঠাল খান। যার ফলে তখন তেলের চাহিদাটা কিছুটা কমে যায়।আগামী ৭দিন পর থেকে সরিষার তেলের দাম কমা শুরু করবে”। তবে এই যুক্তিকে সমান ভাবে সমর্থন করেছে,পশ্চিমবঙ্গ টাস্ক ফোর্সের সদস্য কমল দে।  সেই সঙ্গে তিনি আরও বলেন, “অত্যধিক গরমের ফলে শ্রমিকরা কাজে যোগ দিতে পারছে না। যার ফলে তেলের উৎপাদন কমেছে। স্বাভাবিকভাবেই দামটাও ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে”।  তবে বাজারে সাদা তেল থেকে শুরু করে পাম তেলের দাম স্বাভাবিকের সামান্য এদিক ওদিক রয়েছে। এগুলোর দাম তেমন বাড়েনি। তবে সরষের তেলের দাম যে ১২০- ১২৫ টাকা কেজির নীচে যে নামবে না তাও জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

Garlic Price Hike: ৬০ টাকা মিলছে ১০০ গ্রাম, কেন চড়ছে রসুনের দাম?

গত কয়েক বছরে এই প্রথম রসুনের দাম আগুন ছোঁয়া। যেখানে এক কেজি রসুন ৬০ থেকে ৭০ টাকার মধ্যে পাওয়া যেত। আর সেই রসুনের ১০০ গ্রামের দাম গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা। যা গত ১০ বছরে এই ধরনের রেকর্ড নেই বললে জানাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।

শীতকালেও আগুন দাম সবজির! হাত পুড়ছে বাঙালির!

শীতের মরশুম চললেও ফলে অগ্নি মূল্য বাজার দরে কার্যত নাভিশ্বাস সাধারণ মানুষের। এ অবস্থায় ছোট এক ব্যাগ সবজি বাজার করতে গেলে পকেটে পড়ছে টান।

শীতকালেও আগুন দাম সবজির! হাত পুড়ছে বাঙালির

শীতের মরশুম চললেও ফলে অগ্নিমূল্য বাজার দরে কার্যত নাভিশ্বাস সাধারণ মানুষের। এমন অবস্থায় ছোট এক ব্যাগ সবজি বাজার করতে গেলে পকেটে পড়ছে টান।