আরজি করে ধর্ষণ-খুন মামলা তদন্ত। এবার CBI নজরে কেস ডায়েরিও। CBI স্ক্যানারে বেশ কয়েকজন পুলিশ অফিসার। তদন্ত ভুল পথে চালনার অভিযোগ। CBI-কেও বিভ্রান্ত করার অভিযোগ। টালা থানার বিরুদ্ধে অভিযোগ CBI-এর। জিডি-তেও একাধিক গরমিলের অভিযোগ। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে জুনিয়র চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় চাঞ্চল্যকর মোড়। এবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের গোয়েন্দাদের নজরে কেস ডায়েরি। শনিবারই টালা থানার অপসারিত ওসি অভিজিৎ মণ্ডল ও আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই।
Tag Archives: RG Kar Hospital
RG Kar Case CBI Next Move: মোড় ঘুরিয়ে দিল কেস ডায়েরি! টালা ওসি-র উত্তরেই ফাঁস সব, এবার স্ক্যানারে ‘বড়’ কেউ?
RG Kar Case Arrest: আরজি করে চিকিৎসক ধর্ষণ-খুনে বহু অসঙ্গতি! ৩৬ দিনের মাথায় গ্রেফতার টালা থানার ওসি
কলকাতাঃ আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসক ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় গ্রেফতার টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল। এই প্রথম সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতারির ঘটনা। ষড়যন্ত্র, প্রমান লোপাট, এফআইআর করায় বিলম্বের অভিযোগে গ্রেফতার অভিজিৎ মণ্ডল। গ্রেফতার করল স্পেশ্যাল ক্রাইম ব্রাঞ্চ। ১২০বি, ২৩৮/১৯৯ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের বিরুদ্ধে।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আরজি কর কাণ্ডের পরে অপসারিত করা হয় টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল। তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, প্রমান লোপাট, এফআইআর করায় বিলম্বের অভিযোগ রয়েছে। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, তদন্তকারীদের বিভ্রান্ত করার অভিযোগে অভিজিৎ মণ্ডলকে গ্রেফতার করা হয় শনিবার। এ দিন শুধু অভিজিৎ মণ্ডল নয়, গ্রেফতার করা হয় আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকেও।
আরও পড়ুনঃ ‘মিটিং না করো ভিতরে এসো, চা খেয়ে যাও’, বৃষ্টিভেজা সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রীর বেনজির আতিথেয়তা, বরফ গলল?
প্রসঙ্গত, ৯ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতাল থেকে উদ্ধার হয় তরুণী চিকিৎসকের দেহ৷ এই ঘটনার তদন্তে নেমে পরের দিনই গ্রেফতার করা হয় সঞ্জয় রায় নামে একজন সিভিক ভলেন্টিয়ারকে৷ এরপর এই মামলার তদন্তভার হাতে নেয় সিবিআই। সন্দীপ ঘোষকে একটানা প্রায় ১৪ দিন জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই৷ তাঁর পলিগ্রাফ টেস্টও করা হয়৷ এরপর আরজি কর হাসপাতালে দুর্নীতির তদন্তে সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করে সিবিআই৷ এবার মূল মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করা হল৷
RG Kar Protest: এমন অভিনব প্রতিবাদ আর কেউ করেনি! চায়ের প্রতি চুমুকে ‘বিচার’-এর দাবি জয়দার দোকানে, দেখুন
হুগলি: প্রতি চায়ের চুমুক মনে করিয়ে দেবে আরজি করের নির্যাতিতার বিচার এখনও অধরা। বিচারের দিন গুনছেন এলাকার প্রত্যেক চাপ্রেমী মানুষ। কারণ, চায়ের দোকান থেকেই চা বিক্রেতা জানাচ্ছেন, এমন অভিনব প্রতিবাদ। দোকানের বাইরে লাগানো রয়েছে একটি বোর্ড যাতে লেখা, “চা খেতে খেতে ভুলে যাবেন না বিচার পায়নি তিলোত্তমা”।
তলায় দেওয়া দিন সংখ্যা। এমনই অভিনব প্রতিবাদ করে নির্যাতিতার বিচার চেয়ে প্রতিবাদে সামিল হয়েছেন বলাগড়ের চা বিক্রেতা জয় ধর। রাস্তার ধারে ছোট্ট একটা চায়ের দোকান, সেই ছোট্ট চায়ের দোকান থেকেই প্রতিবাদ জানাচ্ছেন আরজি কর কাণ্ডের। বলাগড়ের জয়দার চায়ের ঠেকে এমনই প্রতিবাদ এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় মন কেড়েছে নেটিজেনের। চিকিৎসকের হত্যা মামলার তদন্ত করছে সিবিআই, রায় বিচার করছে সুপ্রিম কোর্ট। আরও কতদিন লাগবে বিচার পেতে সেই অপেক্ষায় রাজ্যবাসী। সেই অপেক্ষার দিন গুনছেন জয়ের চায়ের দোকানে আসা প্রতি মানুষ।
আরও পড়ুন: বাংলার এই স্কুলের ছাত্রীদের চিঠি পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কারণ জানলে অবাক হয়ে যাবেন!
বলাগড়ের জিরাটের বাসিন্দা জয় ধর হুগলির বলাগড়ের এই চা বিক্রেতা প্রতিদিন আরজি করের ঘটনার বিচার চেয়ে তারিখ বদলে যান। তিনি ক্রেতাদের মনে করিয়ে দেন তিলোত্তমার বিচার পাইনি কতিদন হল। বছর ৩৬-এর জয়ের আসাম লিঙ্ক রোডের পাশে বারুইপাড়ায় রয়েছে চায়ের দোকান। বি এ ফাইনাল ইয়ার পড়তে পড়তে তিনি পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছিলেন। কিছুদিন ঠিকাদারি, সেলসম্যানের কাজ করেন। নিজের স্বাধীন কিছু করতে চায়ের দোকান খুলে বসেন। দোকানের নাম দেন জয়দার চায়ের দোকান।
প্রতিদিন বিকেল হলেই তাঁর চায়ের দোকানে ভিড় জমে অনেক মানুষের।আসাম লিঙ্ক রোড ধরে যাওয়া অনেক গাড়ির যাত্রীরা দাঁড়িয়ে চা খান। আর তাঁদেরই মনে করিয়ে দেন এখনও বিচার হয়নি আরজি করে তরুণী চিকিৎসকের নৃশংস হত্যার ঘটনার। জয়ের দোকানের ঠিক ডান দিকের দেওয়ালে একটি বোর্ড ঝোলানো রয়েছে। তাতে নীল কালিতে লেখা রয়েছে, ‘চা খেতে খেতে ভুলে যাবেন না তিলোত্তমার বিচার পায়নি।’ আর সেই ছবিই এখন ভাইরাল।
জয় বলেন, ‘এখনও আরজি করে ধর্ষণ ও খুনের বিচার হয়নি। চায়ের দোকান সামলে সেভাবে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করতে পারছি না, তাই এই অভিনব ভাবে প্রতিবাদ করছি। যারা প্রতিবাদ করছেন তাদের পাশে আছি এবং তাদের সাহস জোগাচ্ছি। চলার পথে মানুষ যাতে ভুলে না যায়। ধর্ষণের বিরুদ্ধে যেন এক কঠোর আইন তৈরি হয়। প্রতিটা বাড়ির মহিলা যেন সুরক্ষিত ভাবে রাস্তায় বেরোতে পারে। জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনকে সমর্থন করি।’
রাহী হালদার
RG Kar Doctor Murder Case: ‘তিলোত্তমা মোড়’ না ‘স্টেশন মোড়’? Google কি জানাল? আরজি কর কাণ্ডে নির্যাতিতার বাড়ির মোড়ের নাম নিয়ে ম্যাপ যা বলছে
Sandip Ghosh RG Kar Case: চক্ষু চড়কগাছ…! সন্দীপের শ্যালিকার ফ্ল্যাট থেকে এ কী মিলল? দেখেই চমকে গেল ইডির টিম!
RG Kar Protest: ‘আমার কাছে ওঁরা ভগবান’, রাত ঘনাচ্ছে, স্বাস্থ্য ভবনের সামনে হঠাৎ হাজির এক বাবা! যা করলেন, চমকে উঠল সকলে
উত্তর ২৪ পরগনা: রাতের রাস্তায় ‘জ্যান্ত ভগবান’-কে এভাবেই ভোগ নিবেদন করে এখন রাতারাতি ভাইরাল এই ‘বাবা’। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের এক বাবা, বছর ১১ মেয়ে রয়েছে তাঁরও। তার ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করা ও বর্তমানে চলা রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে আন্দোলনরত চিকিৎসক পড়ুয়াদের মাঝে পৌঁছে গিয়েছিলেন মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে।
নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী দীর্ঘ সময় ধরে রাস্তায় অবস্থান বিক্ষোভ চালিয়ে যাওয়া জুনিয়র চিকিৎসকদের স্বাস্থ্য ভবন অভিযানে, বরানগর এলাকার বাসিন্দা রঞ্জন দাঁ নিয়ে গিয়েছিলেন প্রায় সাড়ে ৫০০ রসগোল্লা। শারীরিক ভাবে কিছুটা অসুস্থ হলেও, প্রতিবেশী পূর্ণেন্দু দত্তকে সঙ্গে নিয়েই পৌঁছে গিয়েছিলেন স্বাস্থ্য ভবনের সামনে। রঞ্জনবাবু একটি ট্রাভেল এজেন্সিতে কর্মরত, আর সঙ্গী পূর্ণেন্দুবাবু গাড়ি চালিয়ে করেন উপার্জন।
সাধারণ মানুষের কাছে ভগবানের আসন পাওয়া চিকিৎসকেরা যখন সারা রাত জেগে এভাবে ন্যায় বিচারের জন্য চালিয়ে যাচ্ছেন আন্দোলন, সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে নিশ্চিন্তে বাড়িতেই বসে থাকতে পারেন নি বরানগর এলাকার এই বাসিন্দা। তাই রাতেই অবস্থানরত চিকিৎসক পড়ুয়াদের জন্য মিষ্টির দোকান থেকে নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী রসগোল্লা কিনে নিয়ে যান। এরপর চিকিৎসকদের অনুরোধ করেন তার এই সামান্য খাওয়ার গ্রহণের। এরপরই অবস্থানরত চিকিৎসকদের হাতে তুলে দেন মিষ্টি।
আরও পড়ুন: ভাবা যায়! কন্যার পর এবার অনুব্রতর বাড়ি ফেরার অপেক্ষায় মহারাষ্ট্রের মানুষরা! কেন? অবাক হয়ে যাবেন
রাত তখন প্রায় দু’টো। সারাদিনের কর্মক্ষেত্রের ক্লান্তিকে দূরে সরিয়ে এক মুখ হাসি নিয়ে এভাবেই সকলকে মিষ্টি বিতরণ করতে দেখা যায় বরানগরের রঞ্জন ও পূর্ণেন্দুকে। জিজ্ঞাসা করতে জানান, ‘ভগবানকে মিষ্টি নিবেদন করতে এসেছি। ভাই-বোনেরা দিনের পর দিন না ঘুমিয়ে কাটাচ্ছে, সেখানে একদিন নাই বা ঘুমোলাম।’ কোন রাজনৈতিক দলের হয়ে নয়, আন্দোলনরত চিকিৎসক পড়ুয়াদের পাশে দাঁড়িয়ে একজন বাবা হিসেবেই আবেগ তাড়িত হয়ে বিচার চাইতে ছুটে যান বলেই জানিয়েছেন রঞ্জন দাঁ।
এলাকা-সহ রাজ্যের সর্বত্র যেভাবে ছোট ছোট ছেলে-মেয়েরা রাস্তায় নেমে এই নৃশংস ঘটনার প্রতিবাদ করছে তা দেখে আর ঠিক থাকতে পারেননি সাধারণ এই বাবা। কোনও রকম প্রচার চাইতে নয় নিতান্তই মানবিকতার খাতিরে তার এমন সিদ্ধান্ত বলেও জানান রঞ্জন দাঁ। সোশ্যাল মিডিয়াতে এখন ভাইরাল এই সাধারণ বাবার ছবি। অবস্থানরত চিকিৎসকেরা থেকে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা নেটাগরিকরাও এখন কুর্নিশ জানাচ্ছেন এই ‘বাবাকে’।
Rudra Narayan Roy
Suvendu Adhikari: লাইভ স্ট্রিমিং করতে আপত্তি কোথায়…? যুক্তি ‘ভুয়ো’! মমতাকে চরম নিশানা শুভেন্দুর
কলকাতা: নবান্ন সভাঘরে বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠক ভেস্তে যাওয়া প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীকে তীব্র নিশানা করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দু অধিকারীর কথায়,’ মুখ্যমন্ত্রী যে ঘরে বসে অপেক্ষা করছিলেন, সেই ছবি সরকার প্রকাশ করল আদালতকে প্রভাবিত করতে। লাইভ স্ট্রিমিংয়ের সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের কোনও সম্পর্ক নেই। সুপ্রিমকোর্টের শুনানি তো লাইভ স্ট্রিমিংয়ের মাধ্যমে সারা দেশ দেখছে।’
নবান্নের সভাঘরে যে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল তার সাথে আদালত অবমাননার কোনও সম্পর্ক নেই বলে দাবি করে শুভেন্দুর প্রশ্ন, নবান্নের সভাঘরে কি বিচার প্রক্রিয়া চলার কথা ছিল? পুরোটাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাটক। লাইভ স্ট্রিমিংয়ে আসলে ওঁর মুখোশ খুলে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল তাই জুনিয়র ডাক্তারদের ন্যায্য দাবি মানলেন না মুখ্যমন্ত্রী। জুনিয়র ডাক্তাররা স্বাস্থ্য দফতরের দুর্নীতি নিয়ে আলোচনা করতেন, তাতেই স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভয় পেয়ে যান। আসলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই চান না এই অচলাবস্থা কাটুক।
পরবর্তী শুনানির আগে রাজ্যের উকিল কপিল সিব্বলের হাতে ভুয়ো যুক্তির অস্ত্র তুলে দিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নানা কৌশল অবলম্বন করছেন বলেও মন্তব্য করেন বিরোধী দলনেতা। নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেন্দু লিখেছেন, প্রথমত, মুখ্যমন্ত্রী ‘সিমপ্যাথি কার্ড’ ব্যবহার করছেন এই বলে যে বৈঠক হলে নাকি নির্যাতিতার জন্য নীরবতা পালন করতেন, অথচ বিধানসভায় অপরাজিতা বিল আনার সময়ে নির্যাতিতার জন্য কোনও শোকপ্রস্তাব ছিল না।
“দ্বিতীয়ত, উনি নাকি দু’দিন ঘণ্টা দুয়েক অপেক্ষা করেছেন, কিন্তু নির্যাতিতার মা বাবা, সহকর্মীগণ, নাগরিক সমাজ আজ ৩৩ দিন অপেক্ষায় রয়েছেন, সে ব্যাপারে ওঁর কি মতামত? যে মুখ্যমন্ত্রী প্রশাসনিক বৈঠক লাইভ স্ট্রিমিং করেন, তাহলে এত গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক লাইভ স্ট্রিমিং করতে তাঁর আপত্তি কোথায়? আইনের যে যুক্তি দিচ্ছেন তা পুরোপুরি ভুয়ো।”
মুখ্যমন্ত্রী আসলে লাইভ স্ট্রিমিং করতে ভয় পেয়েছিলেন এই ভাবনা থেকে যে প্রাথমিক পুলিশি তদন্তে যে ফাঁকফোকর রয়েছে, তদন্তের নামে প্রমাণ লোপাট করার চেষ্টা ও তাড়াহুড়ো করে দেহ দাহ করা হয়েছে, চিকিৎসকদের তরফে বৈঠকে এই সংক্রান্ত কোনও প্রশ্ন উঠলে মুখ্যমন্ত্রী জবাব দিতে পারতেন না তাই লাইভ স্ট্রিমিংয়ে আপত্তি জানান বলেও মন্তব্য করেন শুভেন্দু অধিকারী।
ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী
RG Kar Sanjay Roy Narco Test: আরজি কর-কাণ্ডে বিরাট মোড়! পলিগ্রাফেও মিথ্যা বলেছে সঞ্জয়? এবার যা করবে সিবিআই, সব সত্যির অপেক্ষা
Mamata Banerjee on RG Kar Protest: আমি বিচার চাই, মানুষের স্বার্থে পদত্যাগ করতেও রাজি: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
আরজি কর প্রতিবাদ ঘিরে বিপর্যস্ত রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবাকে স্বাভাবিক ছন্দে ফেরাতে তিনি বদ্ধপরিকর। নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করে সেই বার্তাই দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানান, বার বার জুনিয়র ডাক্তারদের কাজে ফেরার আহ্বান জানিয়েছেন প্রশাসনিক কর্তারা। তিনি নিজেও অপেক্ষা করেছেন তিন দিন। কিন্তু নবান্নের তরফে বার বার জুনিয়র চিকিৎসকদের আলোচনার টেবিলে ডেকেও লাভ হয়নি। জুনিয়র ডাক্তারদের এই অনড় মনোভাবে এবার কার্যত হতাশ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বললেন, ”ওরা বিচার চায় না, ওরা চেয়ার চায়। আমি মানুষের স্বার্থে পদত্যাগ করতেও রাজি। মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ার আমার চাই না। কিন্তু তিলোত্তমা বিচার পাক। আমার আন্দোলনে জন্ম। আমি আন্দোলন কে সমর্থন জানাই। মানুষ এসেছিলেন বিচার চাইতে। মানুষের স্বার্থে আমি পদত্যাগ করতেও রাজি আছি। পরিবারগুলো যদি কৈফিয়ত চায় আমরা তাদের ও কৈফিয়ত দিতে বাধ্য।”