Tag Archives: Summer Vacation Tour

Summer Vacation Trip: দার্জিলিংয়ের পাশেই এমন অপূর্ব জায়গা আছে জানতেন? প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে ঘুরে আসুন, মুগ্ধ হবেন

*কার্শিয়াং শহর থেকেই কিছুটা দূরে কুয়াশার চাদরের আড়ালে লুকিয়ে অনবদ্য এই পর্যটন কেন্দ্র বাগোড়া। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭ হাজার ফুটের বেশি উঁচু এই গ্রামটি। নিশ্চিন্তে ছুটি কাটানোর আদর্শ ঠিকানা।
*কার্শিয়াং শহর থেকেই কিছুটা দূরে কুয়াশার চাদরের আড়ালে লুকিয়ে অনবদ্য এই পর্যটন কেন্দ্র বাগোড়া। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭ হাজার ফুটের বেশি উঁচু এই গ্রামটি। নিশ্চিন্তে ছুটি কাটানোর আদর্শ ঠিকানা।
*মোবাইল নেটওয়ার্ক ঠিকমতো লাগবে না। চারদিকের সবুজ প্রকৃতি বাগোড়া গ্রামের বৈশিষ্ট্য। বছরের যে কোনও সময়ই বাগোরা গ্রামে যেতে পারেন।
*মোবাইল নেটওয়ার্ক ঠিকমতো লাগবে না। চারদিকের সবুজ প্রকৃতি বাগোরা গ্রামের বৈশিষ্ট্য। বছরের যে কোনও সময়ই বাগোড়া গ্রামে যেতে পারেন।
*এই গ্রামের পাহাড় আপনাকে দু-হাত মেলে স্বাগত জানাবে। এই গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য প্রত্যেকটি প্রকৃতি প্রেমের কাছে একটি দৃষ্টান্ত। শান্ত নিরিবিলি সবুজ পাহাড় এখানকার রূপের এক অনন্য নজির।
*এই গ্রামের পাহাড় আপনাকে দু-হাত মেলে স্বাগত জানাবে। এই গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য প্রত্যেকটি প্রকৃতি প্রেমের কাছে একটি দৃষ্টান্ত। শান্ত নিরিবিলি সবুজ পাহাড় এখানকার রূপের এক অনন্য নজির।
*শিলিগুড়ির তেনজিং নোরগে বাস টার্মিনাস, দার্জিলিং মোড়, এনজেপি অথবা বাগডোগরা এয়ারপোর্ট থেকে বাগোড়া যাওয়ার গাড়ি পাবেন। শহর শিলিগুড়ি ক্রমশ ঘিঞ্জি হয়ে গিয়েছে। সেই শহর ছাড়িয়ে গাড়ি যাবে মেঘরাজ্যের দিকে।
*শিলিগুড়ির তেনজিং নোরগে বাস টার্মিনাস, দার্জিলিং মোড়, এনজেপি অথবা বাগডোগরা এয়ারপোর্ট থেকে বাগোড়া যাওয়ার গাড়ি পাবেন। শহর শিলিগুড়ি ক্রমশ ঘিঞ্জি হয়ে গিয়েছে। সেই শহর ছাড়িয়ে গাড়ি যাবে মেঘরাজ্যের দিকে।
*বৃষ্টিভেজা রাস্তা, সদ্য স্নান করে উঠে আসা সবুজ পাহাড়। এ এক অন্যরকম অনুভূতি। রাস্তার দুপাশে চা বাগান। গাড়ি যত এগোবে দেখবেন পাইন গাছের বন। মন ভাল হয়ে যাবে।
*বৃষ্টিভেজা রাস্তা, সদ্য স্নান করে উঠে আসা সবুজ পাহাড়। এ এক অন্যরকম অনুভূতি। রাস্তার দুপাশে চা বাগান। গাড়ি যত এগোবে দেখবেন পাইন গাছের বন। মন ভাল হয়ে যাবে।
*দিলারাম হয়ে যেতে হয় বাগোড়া। কার্শিয়াং থেকে মাত্র ১৭ কিমি দূরত্ব। পাখির ডাক, পাইন আর ওকের বন একেবারে মন ভাল করে দেওয়া রূপ।
*দিলারাম হয়ে যেতে হয় বাগোড়া। কার্শিয়াং থেকে মাত্র ১৭ কিমি দূরত্ব। পাখির ডাক, পাইন আর ওকের বন একেবারে মন ভাল করে দেওয়া রূপ।
*তবে বাগোড়ায় হোমস্টের সংখ্যা সেভাবে উল্লেখযোগ্য নয়। আগে থেকে খোঁজখবর নিয়ে গেলে সমস্যা নেই। সরকারি একটি গেস্ট হাউজও রয়েছে।
*তবে বাগোড়ায় হোমস্টের সংখ্যা সেভাবে উল্লেখযোগ্য নয়। আগে থেকে খোঁজখবর নিয়ে গেলে সমস্যা নেই। সরকারি একটি গেস্ট হাউজও রয়েছে।

Summer Vacation Trip: অ্যাডভেঞ্চারে ঠাসা! ডোমস্টে-র মজা নিতে ছুটে আসছে সবাই! নদী-জঙ্গলে ঘেরা জায়গাটি থেকে ছোট্ট ছুটিতে ঘুরে আসুন

*অ্যাডভেঞ্চার প্রেমি মানুষদের জন্য দারুন খবর। শিলিগুড়ির কাছেই ঘুরতে যাওয়ার এবং ক্যাম্পিং করার নতুন ঠিকানা যা এখনও লোকের নজরে আসেনি। দুধিয়া থেকে একদম কাছেই মুক্তিখোলায় সালাভ্যাশন অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্প এখন প্রিয় জায়গা হয়ে উঠছে সবার। সেখানেই রয়েছে ক্যাম্পিংয়ের সুব্যবস্থা। সংগৃহীত ছবি। 
*অ্যাডভেঞ্চার প্রেমি মানুষদের জন্য দারুন খবর। শিলিগুড়ির কাছেই ঘুরতে যাওয়ার এবং ক্যাম্পিং করার নতুন ঠিকানা যা এখনও লোকের নজরে আসেনি। দুধিয়া থেকে একদম কাছেই মুক্তিখোলায় সালাভ্যাশন অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্প এখন প্রিয় জায়গা হয়ে উঠছে সবার। সেখানেই রয়েছে ক্যাম্পিংয়ের সুব্যবস্থা। সংগৃহীত ছবি। 
*পাহাড়ের চূড়ায় এমন একটা জায়গায় থাকতে চায় সবাই। এখানের ভিউ পয়েন্টে দাড়িয়ে দেখবেন সবুজ পাহাড় এবং নীল আকাশের মিলন। এই গরমে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া এই জায়গায় এখন সকলেই ছুটে আসছেন। সংগৃহীত ছবি। 
*পাহাড়ের চূড়ায় এমন একটা জায়গায় থাকতে চায় সবাই। এখানের ভিউ পয়েন্টে দাড়িয়ে দেখবেন সবুজ পাহাড় এবং নীল আকাশের মিলন। এই গরমে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া এই জায়গায় এখন সকলেই ছুটে আসছেন। সংগৃহীত ছবি। 
*পাহাড়ি এলাকায় নিস্তব্ধ পরিবেশে এখানের প্যানারমিক ভিউ পয়েন্ট সবার ভীষণ পছন্দ হচ্ছে। তাই ছুটির দিনে পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে সকলেই ঘুরে আসতে পারেন অসাধারণ এই জায়গায়। সংগৃহীত ছবি। 
*পাহাড়ি এলাকায় নিস্তব্ধ পরিবেশে এখানের প্যানারমিক ভিউ পয়েন্ট সবার ভীষণ পছন্দ হচ্ছে। তাই ছুটির দিনে পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে সকলেই ঘুরে আসতে পারেন অসাধারণ এই জায়গায়। সংগৃহীত ছবি। 
*এখানে তিনটি ট্রি-হাউজ, একটি ডোম টেন্ট করা রয়েছে, যেখানে বসে আপনি আপনার প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটাতে পারবেন নিশ্চিন্তে। সঙ্গে পাহাড়ি খাবার তো রয়েছেই। সংগৃহীত ছবি। 
*এখানে তিনটি ট্রি-হাউজ, একটি ডোম টেন্ট করা রয়েছে, যেখানে বসে আপনি আপনার প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটাতে পারবেন নিশ্চিন্তে। সঙ্গে পাহাড়ি খাবার তো রয়েছেই। সংগৃহীত ছবি। 
*অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পের তরফে সন্দীপ রায় বলেন, "আমাদের এই জায়গাটি লোকে এখন ভীষণ পছন্দ করছেন এখানে সমস্ত রকম খাবার এবং থাকার ব্যবস্থাও রয়েছে। আমরা থাকার জন্য প্রতিজন হিসেবে ১৬০০ টাকা করে নিই। সংগৃহীত ছবি। 
*অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পের তরফে সন্দীপ রায় বলেন, “আমাদের এই জায়গাটি লোকে এখন ভীষণ পছন্দ করছেন এখানে সমস্ত রকম খাবার এবং থাকার ব্যবস্থাও রয়েছে। আমরা থাকার জন্য প্রতিজন হিসেবে ১৬০০ টাকা করে নিই। সংগৃহীত ছবি। 
*ইসলামপুর থেকে এই অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পে ঘুরতে গিয়েছিলেন আব্দুল কাদের। তিনি বলেন, "পাহাড়ের কোলে অসাধারণ এই জায়গাটি। আমি ফেসবুকে দেখেছিলাম তারপর এই পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে প্রায় তিন ঘণ্টা সময় এখানে কাটালাম। সত্যিই দারুণ জায়গা।" সংগৃহীত ছবি। 
*ইসলামপুর থেকে এই অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পে ঘুরতে গিয়েছিলেন আব্দুল কাদের। তিনি বলেন, “পাহাড়ের কোলে অসাধারণ এই জায়গাটি। আমি ফেসবুকে দেখেছিলাম তারপর এই পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে প্রায় তিন ঘণ্টা সময় এখানে কাটালাম। সত্যিই দারুণ জায়গা।” সংগৃহীত ছবি। 
*শিলিগুড়ি থেকে এই অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পে ঘুরতে এসেছিলেন গণেশ মণ্ডল। তিনি বলেন, " ছুটির দিনে পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে সময় কাটানোর আদর্শ জায়গা এই স্থান। শিলিগুড়ি থেকে একেবারেই কাছেই তাই যখন তখন আমরা চলে আসতে পারি। আমি আজ প্রথম এলাম। দারুন উপভোগ করলাম। ভিউ পয়েন্টে দাঁড়িয়ে মজাটা যেন আরও দ্বিগুণ হয়ে গেল।" সংগৃহীত ছবি। 
*শিলিগুড়ি থেকে এই অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পে ঘুরতে এসেছিলেন গণেশ মণ্ডল। তিনি বলেন, ” ছুটির দিনে পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে সময় কাটানোর আদর্শ জায়গা এই স্থান। শিলিগুড়ি থেকে একেবারেই কাছেই তাই যখন তখন আমরা চলে আসতে পারি। আমি আজ প্রথম এলাম। দারুন উপভোগ করলাম। ভিউ পয়েন্টে দাঁড়িয়ে মজাটা যেন আরও দ্বিগুণ হয়ে গেল।” সংগৃহীত ছবি। 
*ছুটির দিনে প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে সময় কাটাতে চলে আসুন এই স্যালভেশন অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পে। তবে এখানে থাকতে গেলে আপনাকে অবশ্যই আগে থেকে বুকিং করে আসতে হবে। ফোন নম্বর-9733714747। সংগৃহীত ছবি।
*ছুটির দিনে প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে সময় কাটাতে চলে আসুন এই স্যালভেশন অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পে। তবে এখানে থাকতে গেলে আপনাকে অবশ্যই আগে থেকে বুকিং করে আসতে হবে। ফোন নম্বর-9733714747। সংগৃহীত ছবি।

Summer Vacation Trip: কলকাতার একেবারে কাছেই অপরূপ এই জায়গা! গরমের ছুটিতে একদিন অবশ্যই ঘুরে আসুন, না গেলে মিস করবেন

*পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলীর পাখিরালয় খুবই জনপ্রিয় একটি পর্যটন কেন্দ্র। জেলার এই পর্যটন কেন্দ্রে শীতকালে ঢল নামে পর্যটকদের। তবে কেবল শীতকালেই নয়, এ বার গ্রীষ্মেও আনাগোনা শুরু হয়েছে পর্যটকেদের। প্রতিবেদনঃ বনোয়ারীলাল চৌধুরী। ফাইল ছবি। 
*পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলীর পাখিরালয় খুবই জনপ্রিয় একটি পর্যটন কেন্দ্র। জেলার এই পর্যটন কেন্দ্রে শীতকালে ঢল নামে পর্যটকদের। তবে কেবল শীতকালেই নয়, এ বার গ্রীষ্মেও আনাগোনা শুরু হয়েছে পর্যটকেদের। প্রতিবেদনঃ বনোয়ারীলাল চৌধুরী। ফাইল ছবি।
*পূর্বস্থলীর পাখিরালয়ে পরিযায়ী পাখিদের টানে ছুটে আসেন বহু মানুষ। মূলত শীতের মরশুমে দেখা মেলে পরিযায়ী পাখিদের। তবে এবার আর শুধু শীতকালই নয়। গ্রীষ্মের মরশুমেও দেখা মিলছে নানান প্রজাতির পাখির। আর যাকে ঘিরে অফ সিজেনেই পূর্বস্থলীতে ভিড় করছেন পাখি প্রেমী তথা পর্যটকেরা। ফাইল ছবি। 
*পূর্বস্থলীর পাখিরালয়ে পরিযায়ী পাখিদের টানে ছুটে আসেন বহু মানুষ। মূলত শীতের মরশুমে দেখা মেলে পরিযায়ী পাখিদের। তবে এবার আর শুধু শীতকালই নয়। গ্রীষ্মের মরশুমেও দেখা মিলছে নানান প্রজাতির পাখির। আর যাকে ঘিরে অফ সিজেনেই পূর্বস্থলীতে ভিড় করছেন পাখি প্রেমী তথা পর্যটকেরা। ফাইল ছবি।
*এ প্রসঙ্গে পূর্বস্থলীর পাখিরালয়ের মাঝি জয়ন্ত প্রামানিক বলেন, "গ্রীষ্মকালীন পাখি এসেছে দেখেই আমাদের কাছ থেকে খবর পেয়েছেন পক্ষী প্রেমীরা৷ তাঁরা বড় বড় ক্যামেরা নিয়ে ছবি তুলতে এসেছেন। আমরা দূর্লভ পাখির সন্ধান দিয়েছি৷" ফাইল ছবি। 
*এ প্রসঙ্গে পূর্বস্থলীর পাখিরালয়ের মাঝি জয়ন্ত প্রামানিক বলেন, “গ্রীষ্মকালীন পাখি এসেছে দেখেই আমাদের কাছ থেকে খবর পেয়েছেন পক্ষী প্রেমীরা৷ তাঁরা বড় বড় ক্যামেরা নিয়ে ছবি তুলতে এসেছেন। আমরা দূর্লভ পাখির সন্ধান দিয়েছি৷” ফাইল ছবি।
*গ্রীষ্মকালে পূর্বস্থলীতে দেখা মিলছে ব্ল্যাক নেপড মোনার্ক, ইণ্ডিয়ান প্যারাডাইসের মতো পাখিদের। আর দূর্লভ প্রজাতীর পাখির ছবি তুলতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ব্যাপক ভিড় করছেন চিত্রগ্রাহক তথা পর্যটকের। ফাইল ছবি। 
*গ্রীষ্মকালে পূর্বস্থলীতে দেখা মিলছে ব্ল্যাক নেপড মোনার্ক, ইণ্ডিয়ান প্যারাডাইসের মতো পাখিদের। আর দূর্লভ প্রজাতীর পাখির ছবি তুলতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ব্যাপক ভিড় করছেন চিত্রগ্রাহক তথা পর্যটকের। ফাইল ছবি।
*এবার শুধু শীতকালেই নয়, সারাবছর ধরেই পূর্বস্থলীর পাখিরালয় পর্যটকদের পছন্দের জায়গা হতে চলেছে। সারা বছর ধরেই দেখা মিলছে বিভিন্ন প্রজাতির পাখির। পাখিপ্রেমী চিত্রগ্রাহকদের পছন্দের জায়গা হতে চলেছে এই পূর্বস্থলী। ফাইল ছবি। 
*এবার শুধু শীতকালেই নয়, সারাবছর ধরেই পূর্বস্থলীর পাখিরালয় পর্যটকদের পছন্দের জায়গা হতে চলেছে। সারা বছর ধরেই দেখা মিলছে বিভিন্ন প্রজাতির পাখির। পাখিপ্রেমী চিত্রগ্রাহকদের পছন্দের জায়গা হতে চলেছে এই পূর্বস্থলী। ফাইল ছবি।
*এ প্রসঙ্গে দমদমের বাসিন্দা চিত্রগ্রাহক কৃষ্ণেন্দু দাস বলেন, পাখিটির নাম কালো ঘাড় রাজন। আগে খুব দেখা যেত পাখিটি৷ এখন সচরাচর দেখা মেলেনা৷ গ্রীষ্মকালে এরা ডিম দেয়৷ দেখতে খুব ভালো লাগে৷ তাছাড়া এদের বাসাটা খুব সুন্দর করে৷ চায়ের কাপের মতো দেখতে৷ তাই আমরা এখন পূর্বস্থলীতে এমন সময় এসেছি। ফাইল ছবি। 
*এ প্রসঙ্গে দমদমের বাসিন্দা চিত্রগ্রাহক কৃষ্ণেন্দু দাস বলেন, পাখিটির নাম কালো ঘাড় রাজন। আগে খুব দেখা যেত পাখিটি৷ এখন সচরাচর দেখা মেলেনা৷ গ্রীষ্মকালে এরা ডিম দেয়৷ দেখতে খুব ভালো লাগে৷ তাছাড়া এদের বাসাটা খুব সুন্দর করে৷ চায়ের কাপের মতো দেখতে৷ তাই আমরা এখন পূর্বস্থলীতে এমন সময় এসেছি। ফাইল ছবি।
*পূর্বস্থলী ২ ব্লকের চুপির ছাড়ি গঙ্গায় তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে উত্তর এশিয়া, ইউরোপ, সাইবেরিয়া, তিব্বত সহ বিভিন্ন দেশ থেকে আসে পরিযায়ী পাখি। তবে এ বার গ্রীষ্মকালেও দেখা মিলছে বিভিন্ন পাখির। শীতকাল নয় এবার গ্রীষ্মকালেও পাখি দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন পর্যটকেরা। ফাইল ছবি।
*পূর্বস্থলী ২ ব্লকের চুপির ছাড়ি গঙ্গায় তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে উত্তর এশিয়া, ইউরোপ, সাইবেরিয়া, তিব্বত সহ বিভিন্ন দেশ থেকে আসে পরিযায়ী পাখি। তবে এ বার গ্রীষ্মকালেও দেখা মিলছে বিভিন্ন পাখির। শীতকাল নয় এবার গ্রীষ্মকালেও পাখি দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন পর্যটকেরা। ফাইল ছবি।

Offbeat Places in North Bengal: গরমের ছুটিতে ঘুরে আসুন অফবিট পানবু থেকে, কম খরচে এই বেড়ানো দীর্ঘদিন মনে থাকবে

কাঞ্চনজঙ্ঘার ৩৬০ ডিগ্রি দৃশ্য দেখতে আপনাকে একবার হলেও যেতে হবে পানবুডারা। পানবু ভিউ পয়েন্টের জন্যই পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় পানবুডারা। শিলিগুড়ি থেকে রম্ভিবাজার বা কালিঝোরা হয়ে পৌঁছাতে পারেন পানবুডারা। দূরত্ব প্রায় ৭০ কিমি।
কাঞ্চনজঙ্ঘার ৩৬০ ডিগ্রি দৃশ্য দেখতে আপনাকে একবার হলেও যেতে হবে পানবুডারা। পানবু ভিউ পয়েন্টের জন্যই পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় পানবুডারা। শিলিগুড়ি থেকে রম্ভিবাজার বা কালিঝোরা হয়ে পৌঁছাতে পারেন পানবুডারা। দূরত্ব প্রায় ৭০ কিমি।
বছরের সব সময়ই পানবুতে আসা যায়। যদিও বেশিরভাগ মানুষ গরমের ছুটিতেই ঘুরতে যায়, তবে জানিয়ে রাখি, গ্রীষ্মকালে আকাশ পরিষ্কার থাকলেও কাঞ্চন চূড়া দেখার সম্ভাবনা খানিকটা কম। কারণ সেই সময় কাঞ্চনজঙ্ঘার কাছাকাছি মেঘের আস্তরণ থাকে।
বছরের সব সময়ই পানবুতে আসা যায়। যদিও বেশিরভাগ মানুষ গরমের ছুটিতেই ঘুরতে যায়, তবে জানিয়ে রাখি, গ্রীষ্মকালে আকাশ পরিষ্কার থাকলেও কাঞ্চন চূড়া দেখার সম্ভাবনা খানিকটা কম। কারণ সেই সময় কাঞ্চনজঙ্ঘার কাছাকাছি মেঘের আস্তরণ থাকে।
তবে যারা ভিড়ভাট্টা পছন্দ করেন না তাদের জন্য এই জায়গাটি দারুণ একটি জায়গা। আসলে পাহাড় বা অন্যান্য জায়গা থেকে পানবুর ভিউ একটু অন্যরকম। বলা চলে, এখানকার সৌন্দর্য যেন আরও বেশি। এমন সুন্দর ৩৬০ ডিগ্রি ভিউ সত্যি খুব বিরল। কারণ এই একদিকে যেমন ডুয়ার্সের সৌন্দর্য দেখা যায়। ঠিক অন্য দিকে মনমুগ্ধকর কাঞ্চনজঙ্ঘা।
তবে যারা ভিড়ভাট্টা পছন্দ করেন না তাদের জন্য এই জায়গাটি দারুণ একটি জায়গা। আসলে পাহাড় বা অন্যান্য জায়গা থেকে পানবুর ভিউ একটু অন্যরকম। বলা চলে, এখানকার সৌন্দর্য যেন আরও বেশি। এমন সুন্দর ৩৬০ ডিগ্রি ভিউ সত্যি খুব বিরল। কারণ এই একদিকে যেমন ডুয়ার্সের সৌন্দর্য দেখা যায়। ঠিক অন্য দিকে মনমুগ্ধকর কাঞ্চনজঙ্ঘা।
কালীঝোরা হয়ে আসার পথে রাস্তায় পড়বে তিস্তা। এক অপূর্ব সুন্দর ভিউ পাবেন আপনি। তার সঙ্গে দেখতে পাবেন, সেভকের রেল ব্রিজ আর ঐতিহ্যশালী করোনেশন ব্রিজ। এখানে দুই একটি হোম স্টে রয়েছে।
কালীঝোরা হয়ে আসার পথে রাস্তায় পড়বে তিস্তা। এক অপূর্ব সুন্দর ভিউ পাবেন আপনি। তার সঙ্গে দেখতে পাবেন, সেভকের রেল ব্রিজ আর ঐতিহ্যশালী করোনেশন ব্রিজ। এখানে দুই একটি হোম স্টে রয়েছে।
এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার খুব ভাল ভিউ পাওয়া যায়‌। এখানে থাকার ব্যবস্থাও খুব সুন্দর। রাস্তাঘাট ভাল হওয়ার সৌজন্যে হোমস্টের দোরগোড়া পর্যন্ত গাড়ি যেতে পারে। রয়েছে ক্যাম্পিংয়ের সুবিধাও।
এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার খুব ভাল ভিউ পাওয়া যায়‌। এখানে থাকার ব্যবস্থাও খুব সুন্দর। রাস্তাঘাট ভাল হওয়ার সৌজন্যে হোমস্টের দোরগোড়া পর্যন্ত গাড়ি যেতে পারে। রয়েছে ক্যাম্পিংয়ের সুবিধাও।
শিলিগুড়ি থেকে রম্ভিবাজার হয়ে পানবুর দূরত্ব প্রায় ৭৩ কিমি। তবে কালীঝোরা হয়ে গেলে এই দূরত্ব খানিকটা কম হয়। এখানে শুধু পানবুডারাই নয়, খুব কাছেই রয়েছে ইয়াং মাকুম আর সামথার।
শিলিগুড়ি থেকে রম্ভিবাজার হয়ে পানবুর দূরত্ব প্রায় ৭৩ কিমি। তবে কালীঝোরা হয়ে গেলে এই দূরত্ব খানিকটা কম হয়। এখানে শুধু পানবুডারাই নয়, খুব কাছেই রয়েছে ইয়াং মাকুম আর সামথার।
এখান থেকে চারখোল, সিঞ্জিদারা, ঝান্ডিদারা, ডেলো, দুরপিনের সৌন্দর্যও চাক্ষুষ করে আসতে পারেন। তাই ছুটির দিনে ঘুরে আসুন মন ভাল করা এই জায়গা। (রিপোর্টার-- অনির্বাণ রায়)
এখান থেকে চারখোল, সিঞ্জিদারা, ঝান্ডিদারা, ডেলো, দুরপিনের সৌন্দর্যও চাক্ষুষ করে আসতে পারেন। তাই ছুটির দিনে ঘুরে আসুন মন ভাল করা এই জায়গা। (রিপোর্টার– অনির্বাণ রায়)