Tag Archives: theatre

Old Cinema Hall: বিরাট কুসুম সিনেমা, প্রেক্ষাগৃহ আজ যেন পরিত্যক্ত ক্যানভাস

এই যে বিরাট অট্টালিকাটি দেখছেন, এটি হল বাঁকুড়ার একসময়ের সবচেয়ে বড় প্রেক্ষাগৃহ। আজও এই সিনেমা হলের বিশালতা চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা অসম্ভব।
এই যে বিরাট অট্টালিকাটি দেখছেন, এটি হল বাঁকুড়ার একসময়ের সবচেয়ে বড় প্রেক্ষাগৃহ। আজও এই সিনেমা হলের বিশালতা চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা অসম্ভব।
অট্টালিকার ঠিক উপরে এখনও ধ্যানস্ত অবস্থায় রয়েছে বুদ্ধ মূর্তি। তার একটু নিচে বাম পাশে ফিল্মি কায়দায় বড় করে লেখা রয়েছে "কুসুম", সিনেমা হলের নাম।
অট্টালিকার ঠিক উপরে এখনও ধ্যানস্ত অবস্থায় রয়েছে বুদ্ধ মূর্তি। তার একটু নিচে বাম পাশে ফিল্মি কায়দায় বড় করে লেখা রয়েছে “কুসুম”, সিনেমা হলের নাম।
এক সময় যে টিকিট কাউন্টারের সামনে ভিড় সামলাতে হিমসিম খেতে হত, সেই টিকিট কাউন্টার এখন ঘুঁটে দেওয়ার জায়গায় পরিণত হয়েছে!
এক সময় যে টিকিট কাউন্টারের সামনে ভিড় সামলাতে হিমসিম খেতে হত, সেই টিকিট কাউন্টার এখন ঘুঁটে দেওয়ার জায়গায় পরিণত হয়েছে!
খোলা পড়ে রয়েছে এই সিনেমা হল। খুব সহজেই যে কেউ ঢুকে পড়তে পারবেন। সেই কারণেই হয়ত কেউ কেউ নিজের শিল্পী সত্তা ফুটিয়ে তুলতে বেছে নিয়েছেন পেক্ষাগৃহের দেওয়াল।
খোলা পড়ে রয়েছে এই সিনেমা হল। খুব সহজেই যে কেউ ঢুকে পড়তে পারবেন। সেই কারণেই হয়ত কেউ কেউ নিজের শিল্পী সত্তা ফুটিয়ে তুলতে বেছে নিয়েছেন পেক্ষাগৃহের দেওয়াল।
সিনেমাহলের ভিতরে ঢুকলেই দেখা যাবে দেওয়াল জুড়ে নানান রঙিন ছবি। কিছু ছবির অন্তর্নিহিত মানে বোঝা গেলেও অধিকাংশই ভাসা-ভাসা।
সিনেমাহলের ভিতরে ঢুকলেই দেখা যাবে দেওয়াল জুড়ে নানান রঙিন ছবি। কিছু ছবির অন্তর্নিহিত মানে বোঝা গেলেও অধিকাংশই ভাসা-ভাসা।
তবে আজও হারিয়ে যাবেন মূল পর্দা ঘরের সামনে গেলে। বিরাট বিপুল এই ফাঁকা জায়গায় আলো আঁধারের খেলা খেলছে স্বয়ং সূর্য। এখানে দাঁড়িয়ে চোখ বুজলে আজ‌ও যেন শোনা যায় মানুষের গুনগুন আওয়াজ।ছবি ও তথ্য- নীলাঞ্জন ব্যানার্জী
তবে আজও হারিয়ে যাবেন মূল পর্দা ঘরের সামনে গেলে। বিরাট বিপুল এই ফাঁকা জায়গায় আলো আঁধারের খেলা খেলছে স্বয়ং সূর্য। এখানে দাঁড়িয়ে চোখ বুজলে আজ‌ও যেন শোনা যায় মানুষের গুনগুন আওয়াজ।
ছবি ও তথ্য- নীলাঞ্জন ব্যানার্জী

Bengali Theatre: প্রদীপ প্রজ্জ্বলন নয়, গাছে জল দিয়ে শুরু অনুষ্ঠান! শহরতলীর নাট্যদলের হাত ধরে বদল

চিরাচরিত প্রদীপ প্রজ্জ্বলন নয়, বরং জলসিঞ্চনে শুরু হল অনুষ্ঠান। কলকাতা লাগোয়া শহরতলীর নাট্যদলের এই অভিনব ভাবনা নাড়া দিল উপস্থিত দর্শকদের মনকে। কলকাতার শিশির মঞ্চে নাটক শুরুর আগে দেখা গেল এই অভিনব ঘটনা।
চিরাচরিত প্রদীপ প্রজ্জ্বলন নয়, বরং জলসিঞ্চনে শুরু হল অনুষ্ঠান। কলকাতা লাগোয়া শহরতলীর নাট্যদলের এই অভিনব ভাবনা নাড়া দিল উপস্থিত দর্শকদের মনকে। কলকাতার শিশির মঞ্চে নাটক শুরুর আগে দেখা গেল এই অভিনব ঘটনা।
আগরপাড়া সানসাইন নাট্যদলের অনুষ্ঠান ছিল শিশির মঞ্চে। নাট্য দলটি দুটি নাটক মঞ্চস্থ করার পাশাপাশি একটি সম্বর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজন করেছিল। কিন্তু অনুষ্ঠানের শুরুতেই দর্শকমণ্ডলীকে অবাক করে দিয়ে মঞ্চে প্রদীপের পরিবর্তে দেখা গেল একটি চারা গাছ। উপস্থিত অতিথিরা সেই চারা গাছে জলসিঞ্চন করে শুরু করলেন অনুষ্ঠান।
আগরপাড়া সানসাইন নাট্যদলের অনুষ্ঠান ছিল শিশির মঞ্চে। নাট্য দলটি দুটি নাটক মঞ্চস্থ করার পাশাপাশি একটি সম্বর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজন করেছিল। কিন্তু অনুষ্ঠানের শুরুতেই দর্শকমণ্ডলীকে অবাক করে দিয়ে মঞ্চে প্রদীপের পরিবর্তে দেখা গেল একটি চারা গাছ। উপস্থিত অতিথিরা সেই চারা গাছে জলসিঞ্চন করে শুরু করলেন অনুষ্ঠান।
তীব্র দাবদাহে মানুষ হাঁসফাঁস করছে। শুধু দক্ষিণবঙ্গ নয়, গোটা রাজ্য, গোটা দেশ এমনকি গোটা বিশ্বজুড়ে তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গিয়েছে। এই অবস্থায় সকলেই গাছের ছায়ার অভাব ভালমত উপলব্ধি করছেন। অনেকেই পরিস্থিতি বদলানোর উদ্যোগ নিচ্ছেন। কিন্তু শুধু তো গাছ রোপণ করেই এই প্রকৃতিকে রক্ষা করা যাবে না, তাকে লালন করতে হবে। সেই বার্তাই দিয়ে গেল আগরপাড়া সানসাইন নাট্যদল।
তীব্র দাবদাহে মানুষ হাঁসফাঁস করছে। শুধু দক্ষিণবঙ্গ নয়, গোটা রাজ্য, গোটা দেশ এমনকি গোটা বিশ্বজুড়ে তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গিয়েছে। এই অবস্থায় সকলেই গাছের ছায়ার অভাব ভালমত উপলব্ধি করছেন। অনেকেই পরিস্থিতি বদলানোর উদ্যোগ নিচ্ছেন। কিন্তু শুধু তো গাছ রোপণ করেই এই প্রকৃতিকে রক্ষা করা যাবে না, তাকে লালন করতে হবে। সেই বার্তাই দিয়ে গেল আগরপাড়া সানসাইন নাট্যদল।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট নাট্য ব্যক্তিত্ব অভিনেতা প্রদীপ ভট্টাচার্য, গোবরডাঙা নকশা নাট্য দলের কর্ণধার আশিস দাস, নাট্যকার সৌমেন পাল ও প্রাবন্ধিক গোবিন্দ বিশ্বাস। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বেহালায় বাদনের মধ্য দিয়ে সত্যজিৎ রায়'কে স্মরণ করেন বসুন্ধরা সিনহা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট নাট্য ব্যক্তিত্ব অভিনেতা প্রদীপ ভট্টাচার্য, গোবরডাঙা নকশা নাট্য দলের কর্ণধার আশিস দাস, নাট্যকার সৌমেন পাল ও প্রাবন্ধিক গোবিন্দ বিশ্বাস। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বেহালায় বাদনের মধ্য দিয়ে সত্যজিৎ রায়’কে স্মরণ করেন বসুন্ধরা সিনহা।
আবৃত্তিওয়ালার কচিকাঁচারা পরিবেশন করে রবি ঠাকুরের 'জুতো আবিষ্কার'। সঙ্গে ছিল আগরপাড়া সানসাইনের দুটি দমফাটা হাসির নাটক 'ফেসবুক কেলেঙ্কারি' ও  'স্কন্দমঙ্গল'। গ্রীষ্মের সন্ধেয় হাসির ফোয়ারায় ভরে উঠেছিল শিশির মঞ্চ। অনুষ্ঠানের নাম ছিল 'সানসাইন in the evening'.
আবৃত্তিওয়ালার কচিকাঁচারা পরিবেশন করে রবি ঠাকুরের ‘জুতো আবিষ্কার’। সঙ্গে ছিল আগরপাড়া সানসাইনের দুটি দমফাটা হাসির নাটক ‘ফেসবুক কেলেঙ্কারি’ ও ‘স্কন্দমঙ্গল’। গ্রীষ্মের সন্ধেয় হাসির ফোয়ারায় ভরে উঠেছিল শিশির মঞ্চ। অনুষ্ঠানের নাম ছিল ‘সানসাইন in the evening’.

Actor Dies On Stage: জনপ্রিয় অভিনেতার মর্মান্তিক মৃত্যু দর্শকদের সামনেই! অভিনয় করতে করতেই লুটিয়ে পড়লেন মঞ্চে, মুহূর্তে সব শেষ!

গুরগাঁও: শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত অভিনয়। শিল্পের প্রতি ভালবাসাই ছিল শেষ মুহূর্তের সঙ্গী। মঞ্চে অভিনয় করতে করতে লুটিয়ে পড়লেন মরাঠি বিনোদন জগতের বর্ষীয়ান শিল্পী। আর তারপরই চিরঘুমে চলে গেলেন অভিনেতা সতীশ জোশী। ভয়ে, আতঙ্কে, দুঃখে পাথর দর্শকবৃন্দ।

গতকাল, রবিবার, ১২ মে নাট্যানুষ্ঠান ছিল জোশীর। সেদিন রাত ১১টা নাগাদ গুরগাঁওয়ের ব্রাহ্মণসভায় মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে। শো-এর আগে পর্যন্ত তিনি একদম সুস্থ ছিলেন। নাটকের প্রস্তুতিতে সবরকম ভাবে যোগদান করেছেন। কিন্তু অভিনয় করতে করতে হঠাৎ শরীরে অস্বস্তি হতে থাকে। তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া জোশীকে। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

আরও পড়ুন: বাংলা থেকেই তিনটি শহর! সবথেকে বেশি দূষিত শহরের তালিকায় আশঙ্কার সংকেত, কলকাতা কত নম্বরে বলুন তো!

অভিনেতার বন্ধু রাজেশ দেশপাণ্ডে ফেসবুকে শোকবার্তা জানিয়ে লিখেছেন, ‘আমার সিনিয়র, বন্ধু এবং অভিনেতা সতীশ জোশী মঞ্চেই প্রয়াত হয়েছেন। শেষ নিঃশ্বাস নেওয়ার আগে পর্যন্ত তিনি পারফর্ম করে গিয়েছেন। ওম শান্তি ওম।’

মরাঠি শিল্পের প্রবীণ অভিনেতা তাঁর অভিনয় দক্ষতার জন্য জনপ্রিয় ছিলেন। বড়পর্দার পাশাপাশি থিয়েটার সার্কিটেও তিনি সম্মানিত। ‘ভাগ্যলক্ষ্মী’ ছবিতে তাঁর অভিনয় সমালোচকদের কাছে প্রবল প্রশংসিত হয়েছিল।

Lok Sabha Election 2024: প্রার্থী নয়, তবুও ভোটারদের বুথে আনতে চান ওঁরা! শহরজুড়ে পথ নাটকে বার্তা

ভোট সচেতনতা বাড়াতে সিস্টেমেটিক ভোটার এডুকেশন অ্যান্ড ইলেক্টোরাল পার্টিসিপেশন(SVEEP) সেল শিলিগুড়ির রাস্তায় একটি পথ নাটক মঞ্চস্থ করল।
ভোট সচেতনতা বাড়াতে সিস্টেমেটিক ভোটার এডুকেশন অ্যান্ড ইলেক্টোরাল পার্টিসিপেশন(SVEEP) সেল শিলিগুড়ির রাস্তায় একটি পথ নাটক মঞ্চস্থ করল।
শিলিগুড়ির এয়ারভিউ মোড়, পানিটঙ্কি মোড় এবং থানা মোড়ে এই পথ নাটক মঞ্চস্থ করা হয়। শহরের ভোটারদের শিক্ষিত ও অনুপ্রাণিত করার জন্য এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নয়জন অভিনেতার একটি দল এই নাটক পরিবেশন করে।
শিলিগুড়ির এয়ারভিউ মোড়, পানিটঙ্কি মোড় এবং থানা মোড়ে এই পথ নাটক মঞ্চস্থ করা হয়। শহরের ভোটারদের শিক্ষিত ও অনুপ্রাণিত করার জন্য এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নয়জন অভিনেতার একটি দলকে এই নাটক পরিবেশন করে।
নির্বাচনী গুরুত্বের বার্তা ছড়িয়ে দিতে আগ্রহী SVEEP সেল। আগামী ৮, ১০, ১৫ এবং ১৭ এপ্রিল শিলিগুড়ির বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র এবং আশেপাশের এলাকাগুলিকে লক্ষ্য করে আরও নাটক মঞ্চস্থ করা হবে বলে জানা গিয়েছে।
নির্বাচনী গুরুত্বের বার্তা ছড়িয়ে দিতে আগ্রহী SVEEP সেল। আগামী ৮, ১০,১৫ এবং ১৭ এপ্রিল শিলিগুড়ির বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র এবং আশেপাশের এলাকাগুলিকে লক্ষ্য করে আরও নাটক মঞ্চস্থ করা হবে বলে জানা গিয়েছে।
এই পথনাটকের মূল লক্ষ্য হল প্রতিটি ভোটের তাৎপর্য সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা এবং ভোটাররা যেন একটি সুষ্ঠু ভোটদান প্রক্রিয়ার সারমর্ম বুঝতে পারেন তা নিশ্চিত করা।
এই পথনাটকের মূল লক্ষ্য হল প্রতিটি ভোটের তাৎপর্য সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা এবং ভোটাররা যেন একটি সুষ্ঠু ভোটদান প্রক্রিয়ার সারমর্ম বুঝতে পারেন তা নিশ্চিত করা।
এসডিআইসিও জয়ন্ত কুমার মল্লিক জানান, থিয়েটারের মাধ্যমে এই নির্বাচনী অংশগ্রহণের ধারণাটি সকলের কাছে পৌঁছানো সম্ভব বলেই এই মাধ্যমটিকে বেছে নেওয়া হয়েছে।
এসডিআইসিও জয়ন্ত কুমার মল্লিক জানান, থিয়েটারের মাধ্যমে এই নির্বাচনী অংশগ্রহণের ধারণাটি সকলের কাছে পৌঁছানো সম্ভব বলেই এই মাধ্যমটিকে বেছে নেওয়া হয়েছে।

Bengali News: অন্তরালে শিল্পী! ৮৭ বছরেও লিখে চলেছেন একের পর এক নাটক

পশ্চিম মেদিনীপুর: অসহায় বাবার চরিত্র থেকে রাজার পাঠ, সামাজিক থেকে পৌরাণিক নাটক কিংবা যাত্রার যে কোনও চরিত্রে অভিনয় করেছেন। এই ৮৫ বছর বয়স পেরিয়েও গলায় সেই অতীতের জোর বিদ্যমান। নাটক যেন তাঁর রক্তে মিশে আছে। স্বাধীনতা সংগ্রামী বাবাকে দেখেই নাট্য জগতে পা রেখেছিলেন পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদার বাসিন্দা প্রাক্তন শিক্ষক যুগজিৎ নন্দ।

আর‌ও পড়ুন: ১ টাকায় দুপুরের পেট ভরা খাবার! মেনুতে মাছ-মাংস’ও থাকছে

এই নাট্য শিল্পীর বর্তমান বয়স ৮৭ বছর। এই বয়সেও অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শকদের আবেগের স্রোতে ভাসিয়ে নিয়ে যান। তবে অবসর সময় যা করেন এই প্রাক্তন শিক্ষক তা জানলে অবাক হবেন। যুগজিৎ নন্দ প্রধান শিক্ষক হিসেবে সামান্য বেতনে সবং-এর খড়িকা বিবেকানন্দ বিদ্যায়তনে শিক্ষকতা করতেন। এরপর নছিপুর হাইস্কুলে প্রধান শিক্ষক এবং বেলদা গঙ্গাধর অ্যাকাডেমিতে ভারপ্রাপ্ত শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন এবং পরে সেখান থেকেই অবসর নেন।

১৯৬২ থেকে ৫ বছর তিনি বেলদা কলেজ ও মেদিনীপুর কলেজে এনসিসির প্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। এই প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকা থেকে দিল্লির রাজপথে কুচকাওয়াজে যোগ দেওয়ার কৃতিত্ব আছে তাঁর। সেখানে পারদর্শিতা দেখিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির বাসভবনে বিশেষ অনুষ্ঠানেও যোগ দেন।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

ছোট থেকেই বাবার কাছে নাট্যচর্চায় হাতে খড়ি। অভিনয় করেছেন বিভিন্ন নাট্যদলে। স্কুল-কলেজ জীবনে বিভিন্ন নাটক যাত্রাতে অংশ নিয়েছেন তিনি। তবে বর্তমানে স্কুল জীবন থেকে অবসর নিয়ে বাড়িতেই একাধিক নাটক লিখেছেন যুগজিৎবাবু। বাংলার পাশাপাশি হিন্দিতেও লিখেছেন একাধিক নাটক। পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যেও ছড়িয়ে দিয়েছেন নাটকের নেশা। বর্তমানে তাঁর ছেলেরাও নাটকে অভিনয় করেন। শুধু তাই নয়, তিনি লিখেছেন অনুগল্পও। শিক্ষকতার জীবনে তিনি বেশ কয়েকটি পাঠ্য বইও লিখেছেন। যাত্রা শিল্পের সেকাল-একাল নিয়ে লিখেছেন বইও।

তবে এত বয়সে এসে আর নিজে লিখতে পারেন না যুগজিৎবাবু। পরিবারের সদস্যদের কাছে বসে তিনি অনবরত সংলাপ বলে চলেন, আর তাঁরা সেটা খাতায় লিখে দেন। এভাবেই লেখা হয়ে চলেছে একের পর এক নাটক।

রঞ্জন চন্দ