Tag Archives: travel and tourism

IRCTC Tour Package: আগে বেড়ানো, পরে টাকা! পুরী, বারাণসী-অযোধ্যা ঘুরুন ‘বিনা পয়সায়’! IRCTC নিয়ে এল নতুন প‍্যাকেজ

ভারতীয় রেলওয়ে ধর্মীয় স্থানগুলি দেখার জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের প্যাকেজ চালু করেছে। এর আওতায় প্রতিদিন প্রায় ১৭৫০ টাকায় ১০ দিনের জন্য দেশের ধর্মীয় স্থান দর্শন করা যাবে। এই ভাড়ার মধ্যে ট্রেন ভ্রমণ, খাবার, প্রাতঃরাশ এবং থাকার ব্যবস্থাও রয়েছে।
ভারতীয় রেলওয়ে ধর্মীয় স্থানগুলি দেখার জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের প্যাকেজ চালু করেছে। এর আওতায় প্রতিদিন প্রায় ১৭৫০ টাকায় ১০ দিনের জন্য দেশের ধর্মীয় স্থান দর্শন করা যাবে। এই ভাড়ার মধ্যে ট্রেন ভ্রমণ, খাবার, প্রাতঃরাশ এবং থাকার ব্যবস্থাও রয়েছে।
ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ক্যাটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশন লিমিটেড ভারত গৌরব ট্যুরিস্ট ট্রেন আগ্রা ক্যান্ট থেকে (IRCTC) চালানো শুরু করবে। যা ২৫ এপ্রিল চলা শুরু করবে এবং ৪ মে ফিরে আসবে।
ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ক্যাটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশন লিমিটেড ভারত গৌরব ট্যুরিস্ট ট্রেন আগ্রা ক্যান্ট থেকে (IRCTC) চালানো শুরু করবে। যা ২৫ এপ্রিল চলা শুরু করবে এবং ৪ মে ফিরে আসবে।
ট্রেনে মোট ৭৬৭টি বার্থ আছেIRCTC-এর মতে, ট্রেনে মোট ৭৬৭টি বার্থ আছে। এর মধ্যে AC-2 টায়ারে ৪৯টি বার্থ, AC-3 টায়ারে ৭০টি বার্থ এবং স্লিপারে ৬৪৮টি বার্থ রয়েছে।
ট্রেনে মোট ৭৬৭টি বার্থ আছে
IRCTC-এর মতে, ট্রেনে মোট ৭৬৭টি বার্থ আছে। এর মধ্যে AC-2 টায়ারে ৪৯টি বার্থ, AC-3 টায়ারে ৭০টি বার্থ এবং স্লিপারে ৬৪৮টি বার্থ রয়েছে।
কোন কোন শহরে যাবে?ট্রেনটা যাবে কলকাতা গঙ্গা সাগর, বৈদ্যনাথ, গয়া, পুরী, কোনার্ক, বারাণসী ও অযোধ্যায়।
কোন কোন শহরে যাবে?
ট্রেনটা যাবে কলকাতা গঙ্গা সাগর, বৈদ্যনাথ, গয়া, পুরী, কোনার্ক, বারাণসী ও অযোধ্যায়।
কোন কোন ধর্মীয় স্থান অন্তর্ভুক্ত করা হবে?বিষ্ণুপদ মন্দির ও স্থানীয় মন্দির গয়া, বৈদ্যনাথ মন্দির, জাসদিহ, জগন্নাথ মন্দির ও কোনার্ক মন্দির, পুরী স্থানীয় মন্দির, গঙ্গা সাগর, কালী মন্দির, কলকাতা, কাশী বিশ্বনাথ মন্দির, বারাণসী, রামজন্মভূমি, হনুমান গড়ি এবং বিভিন্ন মন্দির, এ্যায়ো মন্দির পরিদর্শন করা যায়।
কোন কোন ধর্মীয় স্থান অন্তর্ভুক্ত করা হবে?
বিষ্ণুপদ মন্দির ও স্থানীয় মন্দির গয়া, বৈদ্যনাথ মন্দির, জাসদিহ, জগন্নাথ মন্দির ও কোনার্ক মন্দির, পুরী স্থানীয় মন্দির, গঙ্গা সাগর, কালী মন্দির, কলকাতা, কাশী বিশ্বনাথ মন্দির, বারাণসী, রামজন্মভূমি, হনুমান গড়ি এবং বিভিন্ন মন্দির, এ্যায়ো মন্দির পরিদর্শন করা যায়।
কোথা থেকে যাত্রীরা ট্রেনে উঠতে পারবেন?আগ্রা ক্যান্ট, গোয়ালিয়র, বীরাঙ্গনা লক্ষ্মীবাই, ওরাই, কানপুর, লখনউ, অযোধ্যা ক্যান্ট এবং কাশী/বানারস।
কোথা থেকে যাত্রীরা ট্রেনে উঠতে পারবেন?
আগ্রা ক্যান্ট, গোয়ালিয়র, বীরাঙ্গনা লক্ষ্মীবাই, ওরাই, কানপুর, লখনউ, অযোধ্যা ক্যান্ট এবং কাশী/বোনারস।
কত ভাড়া?ইকোনমি ক্লাসে (স্লিপার ক্লাস) একসাথে থাকা এক/দুই/তিনজন ব্যক্তির জন্য প্যাকেজ জনপ্রতি ১৭৫০০ টাকা এবং শিশুর (৫-১১ বছর) প্যাকেজ হল ১৬৪০০ টাকা।

স্ট্যান্ডার্ড ক্লাসে (৩এসি ক্লাস) এক/দুই/তিন জন একসঙ্গে থাকার প্যাকেজ জনপ্রতি ২৮৩০০ টাকা এবং প্রতি শিশু (৫-১১ বছর) ২৭০০০ টাকা।
কত ভাড়া?
ইকোনমি ক্লাসে (স্লিপার ক্লাস) একসাথে থাকা এক/দুই/তিনজন ব্যক্তির জন্য প্যাকেজ জনপ্রতি ১৭৫০০ টাকা এবং শিশুর (৫-১১ বছর) প্যাকেজ হল ১৬৪০০ টাকা।
স্ট্যান্ডার্ড ক্লাসে (৩এসি ক্লাস) এক/দুই/তিন জন একসঙ্গে থাকার প্যাকেজ জনপ্রতি ২৮৩০০ টাকা এবং প্রতি শিশু (৫-১১ বছর) ২৭০০০ টাকা।
কমফোর্ট ক্লাসে (২এসি ক্লাস) এক/দুই/তিন জন একসঙ্গে থাকার প্যাকেজ জনপ্রতি ৩৭২০০ টাকা এবং বাচ্চাদের (৫-১১ বছর) জন্য প্যাকেজ ৩৫৬০০ টাকা।এতে এলটিসি এবং ইএমআই সুবিধাও পাওয়া যায়। IRCTC পোর্টালে উপলব্ধ সরকারি এবং বেসরকারি ব্যাঙ্ক থেকে EMI সুবিধা নেওয়া যেতে পারে।
কমফোর্ট ক্লাসে (২এসি ক্লাস) এক/দুই/তিন জন একসঙ্গে থাকার প্যাকেজ জনপ্রতি ৩৭২০০ টাকা এবং বাচ্চাদের (৫-১১ বছর) জন্য প্যাকেজ ৩৫৬০০ টাকা।
এতে এলটিসি এবং ইএমআই সুবিধাও পাওয়া যায়। IRCTC পোর্টালে উপলব্ধ সরকারি এবং বেসরকারি ব্যাঙ্ক থেকে EMI সুবিধা নেওয়া যেতে পারে।
বুকিং কীভাবে করা হবে?যাত্রা বুকিং করার জন্য, IRCTC অফিস এবং IRCTC এর সঙ্গে যোগাযোগ করুন যা পর্যটন ভবন, গোমতী নগর, লখনউতে অবস্থিত। ওয়েবসাইটথেকে অনলাইন বুকিংও করা যাবে।
বুকিং কীভাবে করা হবে?
যাত্রা বুকিং করার জন্য, IRCTC অফিস এবং IRCTC এর সঙ্গে যোগাযোগ করুন যা পর্যটন ভবন, গোমতী নগর, লখনউতে অবস্থিত। ওয়েবসাইটথেকে অনলাইন বুকিংও করা যাবে।

Offbeat Travel in North Bengal: উত্তরবঙ্গের এই গ্রামে অচেনা পাখি আর দিগন্ত বিস্তৃত পাহাড়ের শোভা, নতুন ঠিকানা হোক অফবিট মাইরুং গাঁও

হোমস্টের জানালা খুললেই সুবিশাল হিমালয়ান রেঞ্জ! সপ্তাহান্তে ঘুরে আসুন এই পাহাড়ি গ্রামে।
হোমস্টের জানালা খুললেই সুবিশাল হিমালয়ান রেঞ্জ! সপ্তাহান্তে ঘুরে আসুন এই পাহাড়ি গ্রামে।
নির্জন নিরিবিলিতে রূপের ডালি নিয়ে বসে রয়েছে ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম মাইরুং গাঁও। কালিম্পং শহর থেকে মাত্র ১৫ কিমি দূরে। একেবারে চোখ জুড়ানো ট্যুরিস্ট স্পট । নেওড়া ভ্যালি ন্যাশানাল পার্ক দিয়ে ঘেরা পাহাড়ি গ্রাম।
নির্জন নিরিবিলিতে রূপের ডালি নিয়ে বসে রয়েছে ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম মাইরুং গাঁও। কালিম্পং শহর থেকে মাত্র ১৫ কিমি দূরে। একেবারে চোখ জুড়ানো ট্যুরিস্ট স্পট । নেওড়া ভ্যালি ন্যাশানাল পার্ক দিয়ে ঘেরা পাহাড়ি গ্রাম।
যারা পাখির ছবি তুলতে ভালবাসেন তাঁদের জন্য এই মাইরুং গাঁও একেবারে স্বর্গরাজ্য। হোমস্টের জানালা খুললেই দিগন্ত বিস্তৃত পাহাড়। পাখির ডাকে ঘুম ভাঙবে ভোরবেলা। জানালা খুলে বাইরে তাকিয়ে দেখুন। মেঘ সরলেই সামনেই হিমালয়ের রেঞ্জ দেখে মন ভাল হয়ে যায় সকলের।
যারা পাখির ছবি তুলতে ভালবাসেন তাঁদের জন্য এই মাইরুং গাঁও একেবারে স্বর্গরাজ্য। হোমস্টের জানালা খুললেই দিগন্ত বিস্তৃত পাহাড়। পাখির ডাকে ঘুম ভাঙবে ভোরবেলা। জানালা খুলে বাইরে তাকিয়ে দেখুন। মেঘ সরলেই সামনেই হিমালয়ের রেঞ্জ দেখে মন ভাল হয়ে যায় সকলের।
গ্রামের অনেক ছোট ছোট হোম স্টে রয়েছে। ক্যাম্প ফায়ারের ব্যবস্থাও রয়েছে হোমস্টে গুলির সামনে। পাহাড়ি নির্জনতাকে যদি প্রকৃত অর্থেই অনুভব করতে চান তবে মাইরুং গাঁওয়ের কোনও বিকল্প নেই।
গ্রামের অনেক ছোট ছোট হোম স্টে রয়েছে। ক্যাম্প ফায়ারের ব্যবস্থাও রয়েছে হোমস্টে গুলির সামনে। পাহাড়ি নির্জনতাকে যদি প্রকৃত অর্থেই অনুভব করতে চান তবে মাইরুং গাঁওয়ের কোনও বিকল্প নেই।
এই গ্রামে তেমন লোকজনের আনাগোনা নেই। তাই এটিকে এখনও ভার্জিন অফবিট ডেস্টিনেশন হিসাবেই মনে করা হয়। মাত্র ৮ কিমি দূরেই আলগারা। আসার পথে চোখে পড়বে ফুটে আছে রডোডেনড্রন। এখান থেকে আপনি আলগারা, ইচ্ছেগাঁও, রামধুরাতেও যেতে পারবেন।
এই গ্রামে তেমন লোকজনের আনাগোনা নেই। তাই এটিকে এখনও ভার্জিন অফবিট ডেস্টিনেশন হিসাবেই মনে করা হয়। মাত্র ৮ কিমি দূরেই আলগারা। আসার পথে চোখে পড়বে ফুটে আছে রডোডেনড্রন। এখান থেকে আপনি আলগারা, ইচ্ছেগাঁও, রামধুরাতেও যেতে পারবেন।
এনজেপি অথবা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে গাড়ি ভাড়া করে সোজা চলে যেতে পারেন মাইরুং গাঁও। না হলে কম পয়সায় বাসে চলে যান কালিম্পং। সেখান থেকে শেয়ার কারে আপনার গন্তব্য মাইরুং গাঁও। (রিপোর্টার-- অনির্বাণ রায়)
এনজেপি অথবা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে গাড়ি ভাড়া করে সোজা চলে যেতে পারেন মাইরুং গাঁও। না হলে কম পয়সায় বাসে চলে যান কালিম্পং। সেখান থেকে শেয়ার কারে আপনার গন্তব্য মাইরুং গাঁও। (রিপোর্টার– অনির্বাণ রায়)

Murshidabad Tourism: হীরের মত জ্বলজ্বল করে এই ঝিলের জল! সিরাজোদৌল্লার স্মৃতি, ইতিহাসের নিদর্শনকে ঘিরে অজানা গল্প জানলে অবাক হবেন

মুর্শিদাবাদ: হীরাঝিল উৎসব ২০২৪ অনুষ্ঠিত হল হীরাঝিল প্রাসাদের বাঁশ বাগানে। এই বছর হীরাঝিল মনুমেন্টের প্রস্তাবনা উদ্বোধন করা হয়। আগামী দিনে পর্যটকদের জন্য তৈরি করা হবে ৯১ ফুট উচ্চতার মনুমেন্ট। ফলে নতুন করে গড়ে উঠবে নতুন করে ইতিহাসের পর্যটন কেন্দ্র।

ভাগীরথীর পশ্চিম পাড়ে মুকুন্দবাগ অঞ্চলের সতীচৌরাহ মৌজার বাগান পাড়ায় অবশিষ্ট একটি ধ্বংস স্তুপের চিহ্ন পাওয়া গেছিল। প্রাথমিকভাবে সকলের অনুমান সেটি নবাব সিরাজউদ্দৌলার মনসুরগঞ্জ প্রাসাদ বা হিরাঝিল প্রাসাদ।

আরও পড়ুন: ‘অভিশপ্ত বাংলো’, ধ্বংস করেছে তিন সুপারস্টারের কেরিয়ার! ৯০ কোটির আলিশান বাড়ির রহস‍্য জানেন?

ভাগীরথী নদীর তীরে এই মনুমেন্ট তৈরি করা হবে ৩০০ মিটার জুড়ে। তিনতলা বিশিষ্ট এই মনুমেন্টকে মানুষ মুর্শিদাবাদকে দেখতে পাবেন, আর সেই প্রস্তাবনা উদ্বোধন করা হল শনিবার। উপস্থিত ছিলেন মুর্শিদাবাদ মহকুমা শাসক ডঃ বনমালী রায়। ছোটে নবাব রেজা আলি মির্জা।আনুমানিক ১৭৫২ সাল নাগাদ নবাব আলীবর্দী খাঁ, তার নাতি সিরাজোদ্দৌলার জন্য মতিঝিল প্রাসাদের অনুকরণে ভাগীরথীর পশ্চিম পাড়ে একটি প্রাসাদ নির্মাণ করেন।

নবাব সিরাজউদ্দৌলার উপাধি মনসুর-উল-মুলক এর অনুকরণে প্রাসাদের নামকরণ করা হয় মনসুরগঞ্জ প্রাসাদ। প্রাসাদের পাশেই ছিল একটি ঝিল, যেই ঝিলের জল সব সময় হীরের মতো চকচক করতো, আর সেই কারণে লোকোমুখে এই স্থানের নাম হয় হীরাঝিল প্রাসাদ।

পলাশীর যুদ্ধের পর কিছুদিন নবাব মীরজাফর আলী খান এই প্রাসাদ ব্যবহার করেছিলেন এবং পরবর্তীতে পলাশীর যুদ্ধের পরে এই প্রাসাদ ধ্বংস করে দেওয়া হয় বলে ইতিহাসবিদগণের ধারণা। দীর্ঘদিন পর কয়েক বছর আগে জনসমক্ষে এসেছিল এই হীরাঝিল প্রাসাদ। প্রাসাদের সংরক্ষণের জন্য শুরু হয় আন্দোলন। দীর্ঘ আন্দোলন চললেও সরকারিভাবে এর কোনোরকম সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়নি।

প্রসাদ সংরক্ষণের দাবীতে তৈরি হয়েছে হীরাঝিল বাঁচাও কমিটি। আর সেই হীরাঝিল বাঁচাও কমিটির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হল হীরাঝিল উৎসব ২০২৪। শনিবার সকাল থেকেই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আগামী দিনের কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা করা হয়। আগামী দিনে রাজ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ভাগীরথী নদীর পার বাঁধানো হবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন আন্দোলনকারী সর্মপিতা।

কৌশিক অধিকারী

Howrah News: কলকাতার কাছে চড়ুইভাতি করতে চাইছেন? তবে এই ঠিকানা আপনার জন্য আদর্শ

হাওড়া: সবুজে ঘেরা জেলার অন্যতম পিকনিক স্পট হিসাবে পরিনত হয়েছে উদয়নারায়ণপুরের বড়দা তরুছায়া ইকোপার্ক। নির্ভেজাল প্রাকৃতিক পরিবেশ গাছ গাছালি আর নদীর সৌন্দর্যময় এই স্থান। অল্প দিনে জেলা ছাড়িয়ে দূর দূরান্তের মানুষের বেশ পছন্দের স্থান এটি। এখানে নভেম্বরের শেষ দিক থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চড়ুইভাতির জন্য ভিড় জমে মানুষের। এই পার্ক চাকচিক্যে আর পাঁচটা পার্কের মত না হলেও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর।

পার্কের পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছে দামোদর নদী। পার্কের চারিদিক বড় বড় গাছ, খোলা আকাশ। পার্কের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া নদের জলে নৌকা বিহার করার সুযোগ রয়েছে। প্রকৃতির মনোরম দৃশ্য এবং নৌকো বিহারের টানে মানুষের আকর্ষণ এই পার্ক। প্রকৃতির কোলে এই পার্ক সাজিয়ে তুলতে তৎপর স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত। পার্কের সৌন্দর্য বাড়াতে একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে বলে জানা গেছে। গত কয়েক বছরে দারুন জনপ্রিয়তা পেয়েছে এই পার্ক।

স্থানীয়দের কথায় জানা যায়, শীত পড়লেই শহরের মানুষ প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে এই পার্কে এসে হাজির হয়। হাওড়া বা কলকাতা শহর থেকে যেমন সপরিবারে মানুষজন আসেন পিকনিক করতে। তেমনি অফিস কাছারির থেকেও মানুষ চড়ুইভাতি করতে এখানে আসেন। সহজেই তার জন্য এখানে ক্যাটারিং পরিষেবা পাওয়া যায়। বলা যেতে পারে প্রকৃতির কোলে এই পার্ক একটি মন ভাল করার স্থান। শীতের চড়ুইভাতি ছাড়াও বিভিন্ন ইভেন্ট বা বসন্ত উৎসবের জন্যও এই স্থানে আসেন মানুষ।

রাকেশ মাইতি