Tag Archives: Offbeat destination

Offbeat Destination: কলকাতার খুব কাছেই, শহরের দৌড়ঝাঁপ থেকে লংড্রাইভে একেবারে গ্রামের শীতল জীবনের ছোঁওয়া

: আন্দুলপোতার পাশেই ভ্রমণের এবার নতুন সন্ধান। সরু আঁকাবাঁকা রাস্তার দু'পাশে জলরাশি, সেই বিশাল জলরাশি ও নির্জন, নিরিবিলি মনোরম আঁকাবাঁকা রাস্তার মাথার উপরে ভাঙাচোরা মেঘ। গ্রামের সব রূপ, রস, গন্ধ মেখে শহুরে জীবনে ক্লান্ত মানুষদের বিশ্রামের জন্য ডাকছে৷ 
: আন্দুলপোতার পাশেই ভ্রমণের এবার নতুন সন্ধান। সরু আঁকাবাঁকা রাস্তার দু’পাশে জলরাশি, সেই বিশাল জলরাশি ও নির্জন, নিরিবিলি মনোরম আঁকাবাঁকা রাস্তার মাথার উপরে ভাঙাচোরা মেঘ। গ্রামের সব রূপ, রস, গন্ধ মেখে শহুরে জীবনে ক্লান্ত মানুষদের বিশ্রামের জন্য ডাকছে৷
এমন অপরূপ পরিবেশের মায়ায় আন্দুলপোতায় বারেবারে আটকে পড়েছিল ভ্রমণপিপাসু মানুষ। কিন্তু সেই আন্দুলপোতার খুব কাছেই আরও একটি অপরূপ পরিবেশের সবুজের সমারোহে সন্ধান দেব আমরা।
এমন অপরূপ পরিবেশের মায়ায় আন্দুলপোতায় বারেবারে আটকে পড়েছিল ভ্রমণপিপাসু মানুষ। কিন্তু সেই আন্দুলপোতার খুব কাছেই আরও একটি অপরূপ পরিবেশের সবুজের সমারোহে সন্ধান দেব আমরা।
উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বসিরহাটের আন্দুলপোতা থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে খড়িডাঙ্গা ও পূর্ব খড়িডাঙ্গার মধ্যবর্তী স্থান। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর এই স্পটে আন্দুলপোতার মতই পরিবেশের পাশাপাশি দু'পাশে সবুজের সাম্রাজ্যের মেলবন্ধন খুঁজে পাবেন।
উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বসিরহাটের আন্দুলপোতা থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে খড়িডাঙ্গা ও পূর্ব খড়িডাঙ্গার মধ্যবর্তী স্থান। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর এই স্পটে আন্দুলপোতার মতই পরিবেশের পাশাপাশি দু’পাশে সবুজের সাম্রাজ্যের মেলবন্ধন খুঁজে পাবেন।
মনোরম গ্রাম্য পরিবেশের মিঠে গন্ধ, কৃষ্ণাচূড়ার রঙিন ছটা, অপর দিকে মাছ চাষের ভেড়িতে পরিযায়ী পাখিদের আনাগোনা ও তার মাঝখান দিয়ে সরু আঁকাবাঁকা রাস্তা!
মনোরম গ্রাম্য পরিবেশের মিঠে গন্ধ, কৃষ্ণাচূড়ার রঙিন ছটা, অপর দিকে মাছ চাষের ভেড়িতে পরিযায়ী পাখিদের আনাগোনা ও তার মাঝখান দিয়ে সরু আঁকাবাঁকা রাস্তা!
কলকাতা শহর থেকে মাত্র দেড় ঘণ্টার ব্যবধানে এই মনোমুগ্ধকর নিরিবিলি জায়গায় পৌঁছে যেতে পারেন। উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বসিরহাট শহরের কাছেই এই স্পট।
কলকাতা শহর থেকে মাত্র দেড় ঘণ্টার ব্যবধানে এই মনোমুগ্ধকর নিরিবিলি জায়গায় পৌঁছে যেতে পারেন। উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বসিরহাট শহরের কাছেই এই স্পট।
বিকেলের দিকে অনেকেই এই পরিবার, বন্ধু, পরিজনদের নিয়ে সময় কাটান। যদি ড্রাইভে যেতে ভালোবাসেন তাহলে তো সোনায় সোহাগা! বিকেলে বিশাল জলরাশির ওপর মেঘেদের আনাগোনা দেখতে দেখতে মৃদুমন্দ বাতাসের স্পর্শ- আহা! সে এক স্বর্গীয় অনুভূতির সাক্ষী। Input- Julfikar Molla
বিকেলের দিকে অনেকেই এই পরিবার, বন্ধু, পরিজনদের নিয়ে সময় কাটান। যদি ড্রাইভে যেতে ভালোবাসেন তাহলে তো সোনায় সোহাগা! বিকেলে বিশাল জলরাশির ওপর মেঘেদের আনাগোনা দেখতে দেখতে মৃদুমন্দ বাতাসের স্পর্শ- আহা! সে এক স্বর্গীয় অনুভূতির সাক্ষী। Input- Julfikar Molla

Offbeat Destination: স্বচ্ছ হ্রদ ঘিরে পাইনগাছের সারি, হিমালয়ের দুর্লভ প্রাণীকে দেখতে আসুন এই পাহাড়ি গ্রামে

অনির্বাণ রায়, দার্জিলিং : উত্তরবঙ্গের ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম নামথিং পোখরি। খুব বেশি দূরে যেতে হবে না তার জন্য। কার্শিয়াংয়ের কাছেই রয়েছে নামথিং পোখরি। পোখরি আসলে একটি হ্রদ। চারিদিকে পাইন গাছ। মাঝখানে এই পোখরি। এতটাই স্বচ্ছ এই জল যে পোখরির নীচ পর্যন্ত দেখা যায়।রিয়াং নদীর ধারের গ্রাম নামথিং পোখরি। সিটং থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই নামথিং পোখরি।এই নামথিং পোখরিতেই রয়েছে সেই বিরল প্রজাতির স্যালাম্যান্ডার। স্যালাম্যান্ডার ১০০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। প্রায় ৩২টি হিমালয়ান স্যালাম্যান্ডার এখানে এখনও রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

ছোট্ট গিরগিটির মত দেখতে এই হিমালয়ান স্যালাম্যান্ডারকে এখনও দেখা যায় এখানে। অনেক ওয়াইল্ড লাইভ বিশেষজ্ঞ এই প্রাণীটাকে দেখতেই চলে আসেন নামথিং পোখরিতে। নামথিং পোখরিতে থাকার জায়গা সেরকম নেই। ধীরে ধীরে হোম স্টে তৈরি হচ্ছে। এখানে বে়ড়াতে হলে থাকতে হবে সিটংয়ে। সেখানে একাধিক হোমস্টে রয়েেছ। নামথিং পোখরির কাছেই রয়েছে আলহাদারা ভিউ পয়েন্ট। যেখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার সুন্দর ভিউ পাওয়া যায়। আবার চা-বাগানের ভিউও পাওয়া যায়। এই জায়গায় পৌঁছতে হলে এনজেপি থেকে শেয়ার গাড়ি, কিংবা গাড়ি রিজার্ভ করে আসতে পারেন। সিটংয়ে হোম স্টে-তে থেকে কাছাপিঠে বেরিয়ে যেতে পারেন ।

আরও পড়ুন : পাকা চুল ঢাকতে নিয়মিত হেনা করেন? দেখুন কী ক্ষতি করছেন! জানুন কারা চুলে একদম মেহেন্দি করাবেন না

নামথিং পোখরিকে রহস্যময় বলে দাবি করেন এখানকার বাসিন্দারা। কথিত আছে এই পোখরির দেখাশোনা করতে দুটি সাদা রাজহাঁস। একটি পাতাও এই পোখরিতে পড়তে দিতে না তারা। তাই এখানকার জল এত স্বচ্ছ।হঠাৎই একদিন এক শিকারি একটি রাজহাঁসকে মেরে দেয়। তারপরে আর দ্বিতীয় রাজহাঁসটিকে দেখা যায়নি। তারপর থেকে সেই গ্রামে ধস নামতেই থাকে। স্থানীয়দের বিশ্বাস রাজহাঁসের অভিশাপের কারণেই এমন ঘটছে।তবে এখন সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সবটাই বদলেছে।

সেই লেকে বর্ষাকাল ছাড়া জল দেখে যায় না। স্থানীয় কল্পনা রাই বলেন, ‘‘আগে এই জায়গাটি লোকের অজানাই ছিল। বিগত ২ বছর ধরে পর্যটকরা ভীষণ পছন্দ করেছেন নামথিং পোখরি।’’

Offbeat Day Out: রায়দিঘির দিঘি সেজে উঠছে মিরিক লেকের আদলে! কলকাতার কাছেই দারুণ ডে আউট

রায়দিঘি: এই গরমে শীতলতার ছোঁয়া পেতে ঘুরে আসুন রায়দিঘির দিঘি। মিরিক লেকের আদলে তৈরি করা হয়েছে এই দিঘিটিকে। সম্প্রতি এই দিঘীর গেটের কাজ শেষ হয়েছে। এই গেটটি তৈরি হয়েছে একটি পাতার আদলে। প্রায় ৭০ বিঘা জায়গার উপর অবস্থিত এই দিঘিকে ঘিরে তৈরি হয়েছে ইকো ট্যুরিজম পার্ক।

আরও পড়ুনঃ এক লাফে কমবে ৩কেজি! জিম-ডায়েট ছাড়ুন! দুপুরের এক ‘খাবারে’ বুলেট গতিতে কমবে ওজন!

মাত্র ৫ টাকা প্রবেশ মূল্যে এই পার্কে প্রবেশ করতে পারবেন আপনি। নতুন এই গেট নির্মাণ করে পার্কের সৌন্দর্য আরও বেড়েছে। বাইরে থেকে প্রচুর পর্যটক আসছেন এখানে। রায়দিঘির ঐতিহ্য হল এই দিঘি। শতাব্দী প্রাচীন এই দিঘির নামেই এলাকার নাম। সংস্কারের অভাবে একসময় পতিত হয়ে পড়ছিল রায়দিঘী।

বর্তমানে সুন্দরবন উন্নয়ন পর্ষদ, দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলা পরিষদ, রাজ‍্যের পর্যটন বিভাগ সহ একাধিক দফতরের উদ‍্যোগে এই দিঘির সংস্কারের কাজ করা হয়।বর্তমানে আমূল বদলে ফেলা হয়েছে দিঘিটিকে। গাছের ছায়ায় ঘেরা এই দিঘিতে দিনের সবসময় শীতল বাতাস প্রবাহিত হয়। সেজন্য আপনিও এই গরমে শীতলতার ছোঁয়া পেতে ঘুরে আসুন রায়দিঘি থেকে।

নবাব মল্লিক

Offbeat Destination: ‘এই’ গ্রামে একবার গেলেই আর ফিরতে ইচ্ছা করবে না, দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন মানুষ, কোথায় জানেন?

হাওড়া: শহুরে একঘেয়ে যান্ত্রিক জীবন থেকে ক্ষণিকের জন্যে প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে ইচ্ছা করে। নৈসগিক পরিবেশ মুহূর্তে ভুলিয়ে দেয় যান্ত্রিক জীবনের ক্লান্তি। এমনই এক জায়গার সন্ধান দেব আজ। বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসে হাওড়ার উদয়নারায়নপুর ব্লকের শিবপুর গ্রামে। ব্যানার্জী পরিবারের প্রায় ৪০ বিঘা জমির উপর গড়ে ওঠা এক অনাবিল প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে।

ব্যানার্জী পরিবারের ছেলে মানস ব্যানার্জী-সহ ভাইয়েরা মিলে ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে ৪০ বিঘা জমির উপর গড়ে তোলেন কুঁড়ে ঘর, দোলনা, চারিদিকে সজ্জিত বিভিন্ন ধরণের গাছপালা, রয়েছে পুকুরও। এখানে এলে অকৃত্রিম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তো রয়েছেই পাশাপাশি শোনা যায়, একতারা, দোতারা, আনন্দ লহরীর সুর। এছাড়া শোনা যায় লোকগানের সুরও। যার টানে হাওড়া, হুগলির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রচুর মানুষ মানুষ ছুটে আসে এখানে।

আরও পড়ুন- শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

শহুরে জীবনের ক্লান্তি থেকে একটু হাঁফ ছেড়ে বাঁচতে সবাই প্রকৃতির কাছে ছুটতে চায়। মানুষকে প্রকৃতির কাছাকাছি নিয়ে যাওয়ার জন্য আয়োজনেরও খামতি নেই এখানে। এর একপাশে যেমন খেলার মাঠ, মাছ ধরার পুকুর। সারাক্ষণ পাখির কিচিরমিচির শব্দ মনকে ভুলিয়ে রাখবে যে কাউকে।এককথায় যারা গ্রাম, গ্রামের মানুষ, প্রকৃতি পছন্দ করেন। তারা একবার ঘুরতে আসতে পারেন শিবপুর গ্রামের এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে।

কর্মব্যস্ত জীবনে রিফ্রেশমেন্ট ভীষণ জরুরী। আর তার জন্য যে আকর্ষণীয় কোনও পর্যটন স্পটে যেতে হবে এমনটা জরুরী নয়। মনের খোরাক জোগাড় করতে ভ্রমণ পিপাসু মানুষের নিকট সবুজের সমারোহ মনোমুগ্ধকর হবে নি:সন্দেহে। সেক্ষেত্রে সবুজ প্রকৃতিকে নিবিড়ভাবে উপভোগ করতে গ্রামের সবুজে ঘেরা জায়গা নানাদিক থেকে আকর্ষণীয়। সবুজ শ্যামল, ছায়া ঢাকা, পাখি ঢাকা, শান্ত ও নিরিবিলি পরিবেশ। এখানে পথিকের হাঁটার ক্লান্তি দূর হতে পারে ঘাসের সবুজ গালিচার পরশে। যেন কল্পনার চিত্রগুলো রঙতুলিতে ফুঁটিয়ে তোলা।

রাকেশ মাইতি

‘বাংলার মিনি গোয়া’ এই জায়গা! ২ দিনে ঘোরা হয়ে যাবে, খরচও একেবারে কম

এক বা ২ দিনের জন্য ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করেন অনেকেই। সপ্তাহান্তে এমন একটা ঘোরাঘুরির প্ল্যান মনটাকে চাঙ্গা করে দিতে পারে কিন্তু।
এক বা ২ দিনের জন্য ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করেন অনেকেই। সপ্তাহান্তে এমন একটা ঘোরাঘুরির প্ল্যান মনটাকে চাঙ্গা করে দিতে পারে কিন্তু।
আজকাল ফেসবুকের বিভিন্ন পেজে অনেকেই সপ্তাহান্তে ঘোরার জায়গার হদিশ চান। আজ আমাদের এই প্রতিবেদন তাঁদের জন্যই। আমরা আজ যে জায়গার কথা বলব, সেখানে ২ দিনে ঘুরে আসতে পারবেন। খরচও আহামরি কিছু নয়।
আজকাল ফেসবুকের বিভিন্ন পেজে অনেকেই সপ্তাহান্তে ঘোরার জায়গার হদিশ চান। আজ আমাদের এই প্রতিবেদন তাঁদের জন্যই। আমরা আজ যে জায়গার কথা বলব, সেখানে ২ দিনে ঘুরে আসতে পারবেন। খরচও আহামরি কিছু নয়।
অনেকেই এই জায়গাটিকে বলেন- বাংলার মিনি গোয়া। ২টো দিন নিরিবিলিতে থাকতে পারেন সেখানে গিয়ে। কলকাতা থেকে ১২০-১৩০ কিমি দূরে এই জায়গা।  গঙ্গা ও হুগলি নদী ঠিক যেখানে সাগরে মিশেছে সেখানেই এই দ্বীপ।
অনেকেই এই জায়গাটিকে বলেন- বাংলার মিনি গোয়া। ২টো দিন নিরিবিলিতে থাকতে পারেন সেখানে গিয়ে। কলকাতা থেকে ১২০-১৩০ কিমি দূরে এই জায়গা। গঙ্গা ও হুগলি নদী ঠিক যেখানে সাগরে মিশেছে সেখানেই এই দ্বীপ।
সাগরদ্বীপের পূর্ব দিকে এই ছোট্টো দ্বীপ। নাম মৌসুনি। চাইলে গাড়ি চালিয়ে যেতে পারেন। না হলে ট্রেনেও যাওয়া যায়।
সাগরদ্বীপের পূর্ব দিকে এই ছোট্টো দ্বীপ। নাম মৌসুনি। চাইলে গাড়ি চালিয়ে যেতে পারেন। না হলে ট্রেনেও যাওয়া যায়।
শিয়ালদহ থেকে ট্রেনে চেপে নামখানা। সেখানে নেমে টোটো চেপে নৌকা। তার পর আবার টোটো। পৌঁছে যাবেন মৌসুনি দ্বীপে।
শিয়ালদহ থেকে ট্রেনে চেপে নামখানা। সেখানে নেমে টোটো চেপে নৌকা। তার পর আবার টোটো। পৌঁছে যাবেন মৌসুনি দ্বীপে।
এই দ্বীপে আপনি টেন্টে থাকতে পারবেন। সেই ক্যাম্পগুলি বেশ পকেট ফ্রেন্ডলি। খাওয়া-দাওয়া, থাকা নিয়ে খরচ হবে কমই।
এই দ্বীপে আপনি টেন্টে থাকতে পারবেন। সেই ক্যাম্পগুলি বেশ পকেট ফ্রেন্ডলি। খাওয়া-দাওয়া, থাকা নিয়ে খরচ হবে কমই।
সারা সপ্তাহে তুলনামূলক ফাঁকা থাকে মৌসুনি। ভিড় বাড়ে সপ্তাহান্তে। এই দ্বীপে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখলে আপনার মন ভাল হতে বাধ্য।
সারা সপ্তাহে তুলনামূলক ফাঁকা থাকে মৌসুনি। ভিড় বাড়ে সপ্তাহান্তে। এই দ্বীপে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখলে আপনার মন ভাল হতে বাধ্য।
মৌসুনি দ্বীপের কাছে জম্বু দ্বীপ। সেখানে ঘুরতে গেলে অবশ্য আলাদা করে অনুমতি নিতে হয়। সেখানে থাকার ব্যবস্থা নেই। ঝড়ে বেশ ক্ষতি হয়েছিল মৌসুনি দ্বীপের। তবে এখন আবার অনেকটাই আগের রূপে ফিরে এসেছে মৌসুনি।
মৌসুনি দ্বীপের কাছে জম্বু দ্বীপ। সেখানে ঘুরতে গেলে অবশ্য আলাদা করে অনুমতি নিতে হয়। সেখানে থাকার ব্যবস্থা নেই। ঝড়ে বেশ ক্ষতি হয়েছিল মৌসুনি দ্বীপের। তবে এখন আবার অনেকটাই আগের রূপে ফিরে এসেছে মৌসুনি।

Offbeat Destination: পাহাড়ে কোলে টাইটানিকের অভিজ্ঞতা! নতুন এই জায়গায় ঘুরতে এলে মন ভাল হবে নিশ্চিত

দার্জিলিং : পাহাড় ভালোবাসে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। তবে পাহাড়ের গিয়ে যদি টাইটানিকের অভিজ্ঞতা পাওয়া যায় তাহলে কেমন হবে ভেবে দেখেছেন? ভাবছেন এ এবার কেমন কথা! পাহাড়ে টাইটানিক সেটা কি করে সম্ভব। আসলে শিলিগুড়ির কাছেই ঘুরতে যাওয়ার নতুন ঠিকানা এই টাইটানিক ভিউ পয়েন্ট ।

দুধিয়া থেকে একদম কাছেই মুক্তিখোলায় সালাভ্যাশন অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্প এখন প্রিয় জায়গা হয়ে উঠছে সবার। সেখানেই রয়েছে টাইটানিক ভিউ পয়েন্ট। শুধু সমুদ্র নেই, এই ভিউ পয়েন্টে দাড়িয়ে দেখবেন সবুজ পাহাড় এবং নীল আকাশের মিলন। টাইটানিক ছবির জ্যাক রোজের মত ছবি তুলতে এখন সকলেই ছুটে আসছেন এখানে।

আরও পড়ুন: WhatsApp এবং WhatsApp Business-এর মধ্যে প্রধান পার্থক্য কোথায় বলুন তো? ব্যবহারের আগে মাথায় না রাখলেই কিন্তু ঘোর মুশকিল

পাহাড়ি এলাকায় নিস্তব্ধ পরিবেশে টাইটানিক ভিউ পয়েন্ট সবার ভীষণ পছন্দ হচ্ছে। তাই ছুটির দিনে পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে সকলেই ঘুরে আসতে পারেন অসাধারণ এই জায়গায়। এখানে তিনটি ট্রি হাউজ একটি ডোম টেন্ট করা রয়েছে । যেখানে বসে আপনি আপনার প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটাতে পারবেন নিশ্চিন্তে। সঙ্গে পাহাড়ি খাবার তো রয়েছেই।

অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পের কর্ণধার সন্দীপ রায় বলেন, “আমাদের এই জায়গাটি লোকে এখন ভীষণ পছন্দ করছেন এখানে সমস্ত রকম খাবার-দাবার এবং থাকার ব্যবস্থাও রয়েছে। আমরা থাকার জন্য প্রতিজন হিসেবে ১৬০০ টাকা করে নিয়ে থাকি।”

আরও পড়ুন: পাইপ লাইনে বাড়ি বাড়ি পৌঁছবে রান্নার গ্যাস! লাগবে না সিলিন্ডার!

ইসলামপুর থেকে এই অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পে ঘুরতে এসে আব্দুল কাদের বলেন ৷ “পাহাড়ের কোলে অসাধারণ এই জায়গাটি। আমি ফেসবুকে দেখেছিলাম তারপর এই পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে প্রায় তিন ঘন্টা সময় এখানে কাটালাম। সত্যিই দারুণ জায়গা। “

শিলিগুড়ি থেকে এই অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পে ঘুরতে এসেছিলেন গণেশ মণ্ডল, তিনি বলেন, ” ছুটির দিনে পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে সময় কাটানোর আদর্শ জায়গা এই স্থান। শিলিগুড়ি থেকে একেবারেই কাছেই তাই যখন তখন আমরা চলে আসতে পারি ।আমি আজ প্রথম এলাম। দারুন উপভোগ করলাম। টাইটানিক ভিউ পয়েন্টে দাঁড়িয়ে মজাটা যেন আরও দ্বিগুণ হয়ে গেল।” তাই ছুটির দিনে প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে সময় কাটাতে চলে আসুন এই স্যালভেশন অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পে।

অনির্বাণ রায়

Offbeat Destination: বনপথে ঘেরা হোমস্টে, দোলের ছুটি নিভৃতে কাটাতে আসুন উত্তরবঙ্গের এই পাহাড়ি গ্রামে

অনন্যা দে, আলিপুরদুয়ার: অতিপরিচিত পর্যটন কেন্দ্র এখনও হয়নি,তবে নিভৃতযাপন করতে হলে আসতেই হবে আলিপুরদুয়ারের কোদালবস্তি এলাকায়। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঠাসা এই গ্রামে হাতেগোনা কিছু পর্যটকদের আনাগোনা দেখা যায়।যদিও এই গ্রামে পাঁচটি হোম স্টে রয়েছে।এই হোম স্টে-র ভিতর রয়েছে সবজির বাগান।এই সবজির বাগানে চাষ হয় মরশুমি শাকসবজির।পর্যটকরা এসে পছন্দমতো শাকসবজি রান্না করে খেতে পারবেন।অথবা হোম স্টে-র মালিককে পছন্দের শাকসবজির কথা জানিয়ে দিলে তাঁরাই তা রান্না করিয়ে রাখবেন।

এই গ্রামেই রয়েছে সিসি লাইন।এই রাস্তা দিয়ে সাফারি চলাকালীন দেখা যায় বন‍্যপ্রাণীদের অবাধ বিচরণ। দীর্ঘ ৭ বছর পর খোলে জঙ্গলের সিসি লাইন।দুটি সাফারি কার দিয়ে বনদফতরের তরফে শুরু হয়েছে জঙ্গল সাফারি। সকাল ৭,৮,৯ টায় হাতি সাফারির ব‍্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু অনেকেই এই এলাকায় সাফারির ব‍্যবস্থা রয়েছে সেটাই জানেন না।আবার হাতি সাফারির ব‍্যবস্থা রয়েছে। প্রচারের আলো প্রবেশ করেনি পর্যটনস্থলটিতে।

আরও পড়ুন : সুপারস্টার ছেলের আকাশছোঁয়া সাফল্যের পরও এই তারকা অভিনেতার বাবা এখনও বাসচালক

পর্যটন ব্যবসায় যুক্ত হয়েছেন গ্রামের অনেকেই।গ্রামে রয়েছে ৫ টি হোম স্টে।পর্যটন ব্যবসায়ী রবিন রাভার কথায়, “জঙ্গলটি জলদাপাড়া বনবিভাগের অন্তর্গত। এই গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সকলের নজর কাড়বেই।এই জায়গা থেকে ঘন্টা খানেকের দূরত্বের রয়েছে চিলাপাতা, বক্সা, জয়ন্তী-সহ অন্যান্য পর্যটন স্থান। বর্তমানে, গাড়ি ও হাতি সাফারি দুই-ই হচ্ছে এখানে। কোলাহল এই এলাকায় নেই,যারা শান্ত পরিবেশ পছন্দ করেন তাঁদের জন‍্য আদর্শ স্থান এটি।”

প্রকৃতির মাঝে এই অভিজ্ঞতা অনুভব করতে পর্যটকদের আহ্বান জানাচ্ছেন এলাকার পর্যটন ব‍্যবসায়ীরা। এক শৃঙ্গ গণ্ডার,হাতি, বাইসন-সহ অন্যান্য বন্যজন্তুর অবাধ বিচরণ এই এলাকাতেই। নিরিবিলি এলাকাটি সকলের পছন্দ হবে বলে দাবি পর্যটন ব্যবসায়ীদের। শুধু নাচ গান নয়, পর্যটকদের খাবারেও রাভা সংস্কৃতির ছোঁয়া থাকছে। পর্যটকদের ভাগ‍্য সহায় থাকলে হোম স্টে-র আশেপাশেই দেখা যাবে হাতি সহ অন‍্যান‍্য বন‍্য জন্তু।

Offbeat Destination: দিঘা নয় এবার দোলে কলকাতার কাছেই ঘুরে আসুন নির্জন এই সমুদ্র সৈকতে ! কোথায় দেখে নিন

সামনেই দোলযাত্রা, রয়েছে রঙের উৎসব। এই সময়ে সঙ্গীনিকে নিয়ে কোলাহলমুক্ত পরিবেশে সময় অতিবাহিত করতে চান। তাহলে ঘুরে আসুন লালগঞ্জ।
সামনেই দোলযাত্রা, রয়েছে রঙের উৎসব। এই সময়ে সঙ্গীনিকে নিয়ে কোলাহলমুক্ত পরিবেশে সময় অতিবাহিত করতে চান। তাহলে ঘুরে আসুন লালগঞ্জ।
নামখানা থেকে গাড়িতে চেপে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন এখানে। নির্জন সৈকতে টেন্টে থাকার মজা নিতে আপনাকে আসতে হবে লালগঞ্জে।
নামখানা থেকে গাড়িতে চেপে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন এখানে। নির্জন সৈকতে টেন্টে থাকার মজা নিতে আপনাকে আসতে হবে লালগঞ্জে।
লালগঞ্জে আসলে থাকা খাওয়া সবকিছু মিলিয়ে খরচ পড়বে মাথাপিছু ৫০০০ টাকার কাছাকাছি। সমুদ্রের ধারে হালকা শীতলতায় মন ভাল হয়ে যাবে আপনার।
লালগঞ্জে আসলে থাকা খাওয়া সবকিছু মিলিয়ে খরচ পড়বে মাথাপিছু ৫০০০ টাকার কাছাকাছি। সমুদ্রের ধারে হালকা শীতলতায় মন ভাল হয়ে যাবে আপনার।
সকালে আর বিকেলে এখানে মনোরম থাকে আবহাওয়া। এখানে রাতের দিকে সমুদ্রের ধারে নোনা হাওয়ার মধ্যে মাছ ভাজা খাওয়ার মজা, দিনের বেলা খোলা সৈকতে লাল কাঁকড়া দেখার মজাই আলাদা।
সকালে আর বিকেলে এখানে মনোরম থাকে আবহাওয়া। এখানে রাতের দিকে সমুদ্রের ধারে নোনা হাওয়ার মধ্যে মাছ ভাজা খাওয়ার মজা, দিনের বেলা খোলা সৈকতে লাল কাঁকড়া দেখার মজাই আলাদা।
লালগঞ্জ কলকাতা থেকে মাত্র ১৩০ কিমি দূরে অবস্থিত। গাড়ি নিয়েই পৌঁছে যাওয়া যায় সেখানে। ট্রেনে করে তো যাওয়া যায়। এখানে সৈকতের পাশে রয়েছে ম্যানগ্রোভ অরণ্য। রয়েছে ঝাউয়ের জঙ্গল।
লালগঞ্জ কলকাতা থেকে মাত্র ১৩০ কিমি দূরে অবস্থিত। গাড়ি নিয়েই পৌঁছে যাওয়া যায় সেখানে। ট্রেনে করে তো যাওয়া যায়। এখানে সৈকতের পাশে রয়েছে ম্যানগ্রোভ অরণ্য। রয়েছে ঝাউয়ের জঙ্গল।
এখানে ঢেউয়ের গর্জন বেশি। ভাঁটার সময় জল অনেকটা পিছিয়ে যায় এখানৈ। সেজন্য এখানে আসার আগে গ্রামের লোকের থেকে জোয়ার ভাটার সময় না জেনে নিলে বিপদে পড়তে পারেন আপনি।
এখানে ঢেউয়ের গর্জন বেশি। ভাঁটার সময় জল অনেকটা পিছিয়ে যায় এখানৈ। সেজন্য এখানে আসার আগে গ্রামের লোকের থেকে জোয়ার ভাটার সময় না জেনে নিলে বিপদে পড়তে পারেন আপনি।

Offbeat Weekend Destination: বসিরহাটেই পাহাড়ের কোলে ঝরনার পাশে কাটাতে পারবেন উইকএন্ড! জানুন বিশদে

জুলফিকার মোল্যা, বসিরহাট: নতুনভাবে সেজে উঠছে বসিরহাটের ঘোষবাড়ি। এমন একটি উদ্যান, যার একদিকে পাহাড় এবং সেই পাহাড়ের পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছে একটি ঝিল। আর পাহাড়ের উপর থেকে ঝরনা পড়ছে ঝিলের উপর। ঠিক এমনভাবে নতুনত্বের ছোঁয়ায় সেজে উঠছে বসিরহাটের ঘোষবাড়ি পার্ক। উত্তর ২৪ পরগনার পর্যটন কেন্দ্র টাকি ও বসিরহাট এই দুই শহরের মাঝামাঝি জায়গা করে অবস্থিত এই ঘোষবাড়ি পার্ক।

দিনের বেলায় শান্ত মনোরম পরিবেশ আর অন্ধকার নামলেই রঙিন ঝলমলে আবরণ এখানকার অন্যতম প্রধান ইউএসপি। যার জনপ্রিয়তা ইতিমধ্যে বসিরহাট মহাকুমা জুড়ে ছড়িয়েছে। এখানে পার্কের একপাশে বড় একটি জলাশয় আছে। অন্যদিকে আবার একাধিক রংবাহারি ফুল-ফলের গাছ দেখতে পাবেন। জলাশয়ের মাঝে আছে ঝর্না। পার্কের ভিতরেই শিশুদের জন্য রয়েছে খেলার নানা বন্দোবস্ত ।

তবে বসিরহাটের এই ঘোষ বাড়ি উদ্যানকে এবার নতুনভাবে সেজে উঠছে। তৈরি করা হয়েছে ঝিল, যেখানে মিলবে বোটিং-এর সুবিধাও। পাশাপাশি তৈরি করা হয়েছে আদিবাসী ও পাহাড়ি অধ্যুষিত এলাকার আদলে একাধিক কটেজ। যেখানে অত্যাধুনিক মানের কটেজ থেকে জলরাশির ভিউ পাবেন সঙ্গে থাকাও খাওয়ার ব্যবস্থাও আছে।

আরও পড়ুন : কোনও কোচিং ছাড়াই শুধু বই পড়েই সাফল্য UPSC-তে! জঙ্গলমহলের প্রত্যন্ত গ্রামের ছেলে আজ অ্যাস্ট্রোফিজিসিস্ট

সন্ধ্যা হলেই এলাকার সাধারণ মানুষ ভিড় করে ঘুরতে আসেন এই ঘোষ বাড়ি পার্কে। পাশাপাশি টাকি ভ্রমণে আসা পর্যটকরাও সময় করে এখানে ঘুরতে আসেন। প্রতিদিন সন্ধ্যায় এই পার্ক চত্বরটি মেলার আকার ধারণ করে। স্থানীয় খাবারের দোকানদাররা আজকাল এই পার্কের মধ্যেই নিজেদের পশরা সাজিয়ে বসেন। মনোরম পরিবেশে ঘুরতে ঘুরতে মানুষ দেদার খাওয়া-দাওয়া করেন।

যাঁরা একটু নিরিবিলি পরিবেশ পছন্দ করেন তাঁদের কাছে বসিরহাটের এই ঘোষ বাড়ি পার্ক আদর্শ জায়গা। খুব অল্প সময়েই কলকাতা থেকে এখানে পৌঁছে যাওয়া যায়। সব মিলিয়ে বসিরহাটের ঘোষ বাড়ি উদ্যানে নতুনত্বের ছোঁয়ায় নতুনভাবে সেজে উঠছে।

Offbeat Travel in North Bengal: উত্তরবঙ্গের এই গ্রামে অচেনা পাখি আর দিগন্ত বিস্তৃত পাহাড়ের শোভা, নতুন ঠিকানা হোক অফবিট মাইরুং গাঁও

হোমস্টের জানালা খুললেই সুবিশাল হিমালয়ান রেঞ্জ! সপ্তাহান্তে ঘুরে আসুন এই পাহাড়ি গ্রামে।
হোমস্টের জানালা খুললেই সুবিশাল হিমালয়ান রেঞ্জ! সপ্তাহান্তে ঘুরে আসুন এই পাহাড়ি গ্রামে।
নির্জন নিরিবিলিতে রূপের ডালি নিয়ে বসে রয়েছে ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম মাইরুং গাঁও। কালিম্পং শহর থেকে মাত্র ১৫ কিমি দূরে। একেবারে চোখ জুড়ানো ট্যুরিস্ট স্পট । নেওড়া ভ্যালি ন্যাশানাল পার্ক দিয়ে ঘেরা পাহাড়ি গ্রাম।
নির্জন নিরিবিলিতে রূপের ডালি নিয়ে বসে রয়েছে ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম মাইরুং গাঁও। কালিম্পং শহর থেকে মাত্র ১৫ কিমি দূরে। একেবারে চোখ জুড়ানো ট্যুরিস্ট স্পট । নেওড়া ভ্যালি ন্যাশানাল পার্ক দিয়ে ঘেরা পাহাড়ি গ্রাম।
যারা পাখির ছবি তুলতে ভালবাসেন তাঁদের জন্য এই মাইরুং গাঁও একেবারে স্বর্গরাজ্য। হোমস্টের জানালা খুললেই দিগন্ত বিস্তৃত পাহাড়। পাখির ডাকে ঘুম ভাঙবে ভোরবেলা। জানালা খুলে বাইরে তাকিয়ে দেখুন। মেঘ সরলেই সামনেই হিমালয়ের রেঞ্জ দেখে মন ভাল হয়ে যায় সকলের।
যারা পাখির ছবি তুলতে ভালবাসেন তাঁদের জন্য এই মাইরুং গাঁও একেবারে স্বর্গরাজ্য। হোমস্টের জানালা খুললেই দিগন্ত বিস্তৃত পাহাড়। পাখির ডাকে ঘুম ভাঙবে ভোরবেলা। জানালা খুলে বাইরে তাকিয়ে দেখুন। মেঘ সরলেই সামনেই হিমালয়ের রেঞ্জ দেখে মন ভাল হয়ে যায় সকলের।
গ্রামের অনেক ছোট ছোট হোম স্টে রয়েছে। ক্যাম্প ফায়ারের ব্যবস্থাও রয়েছে হোমস্টে গুলির সামনে। পাহাড়ি নির্জনতাকে যদি প্রকৃত অর্থেই অনুভব করতে চান তবে মাইরুং গাঁওয়ের কোনও বিকল্প নেই।
গ্রামের অনেক ছোট ছোট হোম স্টে রয়েছে। ক্যাম্প ফায়ারের ব্যবস্থাও রয়েছে হোমস্টে গুলির সামনে। পাহাড়ি নির্জনতাকে যদি প্রকৃত অর্থেই অনুভব করতে চান তবে মাইরুং গাঁওয়ের কোনও বিকল্প নেই।
এই গ্রামে তেমন লোকজনের আনাগোনা নেই। তাই এটিকে এখনও ভার্জিন অফবিট ডেস্টিনেশন হিসাবেই মনে করা হয়। মাত্র ৮ কিমি দূরেই আলগারা। আসার পথে চোখে পড়বে ফুটে আছে রডোডেনড্রন। এখান থেকে আপনি আলগারা, ইচ্ছেগাঁও, রামধুরাতেও যেতে পারবেন।
এই গ্রামে তেমন লোকজনের আনাগোনা নেই। তাই এটিকে এখনও ভার্জিন অফবিট ডেস্টিনেশন হিসাবেই মনে করা হয়। মাত্র ৮ কিমি দূরেই আলগারা। আসার পথে চোখে পড়বে ফুটে আছে রডোডেনড্রন। এখান থেকে আপনি আলগারা, ইচ্ছেগাঁও, রামধুরাতেও যেতে পারবেন।
এনজেপি অথবা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে গাড়ি ভাড়া করে সোজা চলে যেতে পারেন মাইরুং গাঁও। না হলে কম পয়সায় বাসে চলে যান কালিম্পং। সেখান থেকে শেয়ার কারে আপনার গন্তব্য মাইরুং গাঁও। (রিপোর্টার-- অনির্বাণ রায়)
এনজেপি অথবা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে গাড়ি ভাড়া করে সোজা চলে যেতে পারেন মাইরুং গাঁও। না হলে কম পয়সায় বাসে চলে যান কালিম্পং। সেখান থেকে শেয়ার কারে আপনার গন্তব্য মাইরুং গাঁও। (রিপোর্টার– অনির্বাণ রায়)