Tag Archives: Tour

Five Star: ট্রেন নয় যেন ফাইভ স্টার হোটেল! যাত্রাপথেই হবে প্রকৃতি দর্শন, ভাড়া মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যেই, প্ল্যান করুন জলদি

মালদহ: এবার শতাব্দী এক্সপ্রেসে ভিস্তাডোম কোচ। পূর্ব রেলের পক্ষ থেকে এক বছরের জন্য হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি শতাব্দী এক্সপ্রেসে ভিস্তাডোম কোচ সংযুক্ত করা হল।
মালদহ: এবার শতাব্দী এক্সপ্রেসে ভিস্তাডোম কোচ। পূর্ব রেলের পক্ষ থেকে এক বছরের জন্য হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি শতাব্দী এক্সপ্রেসে ভিস্তাডোম কোচ সংযুক্ত করা হল।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে করতে যাত্রীরা ট্রেনে যাত্রা করতে পারবেন। উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গের রেল লাইনের দুই ধারের মনোরম পরিবেশ উপভোগ করা যাবে এবার থেকে।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে করতে যাত্রীরা ট্রেনে যাত্রা করতে পারবেন। উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গের রেল লাইনের দুই ধারের মনোরম পরিবেশ উপভোগ করা যাবে এবার থেকে।
রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ১২০৪১/১২০৪২ হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি-হাওড়া শতাব্দী এক্সপ্রেসে ১ জুলাই ২০২৪ থেকে ৩০ জুন ২০২৫ নির্দিষ্ট কিছু দিনে অস্থায়ী ভিত্তিতে একটি ভিস্তাডোম কোচ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ১২০৪১/১২০৪২ হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি-হাওড়া শতাব্দী এক্সপ্রেসে ১ জুলাই ২০২৪ থেকে ৩০ জুন ২০২৫ নির্দিষ্ট কিছু দিনে অস্থায়ী ভিত্তিতে একটি ভিস্তাডোম কোচ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে ট্রেনটিতে ১৪ টি কোচ রয়েছে।ভিস্তাডোম কোচ সংযুক্ত হওয়ায় পরিবর্তে ১৫ টি কোচ দিয়ে চলবে ট্রেনটি। যাত্রীদেরও অনেকটাই সুবিধা হবে।
বর্তমানে ট্রেনটিতে ১৪ টি কোচ রয়েছে। ভিস্তাডোম কোচ সংযুক্ত হওয়ায় পরিবর্তে ১৫ টি কোচ দিয়ে চলবে ট্রেনটি। যাত্রীদেরও অনেকটাই সুবিধা হবে।
ভিস্তাডোম কোচ গুলি যাত্রীদের যাত্রাকে উন্নত করার জন্য ডিজাইন করা। অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে সজ্জিত। এই কোচ গুলিতে ৩৬০-ডিগ্রি ঘূর্ণনযোগ্য বিলাসবহুল পুশব্যাক চেয়ার রয়েছে। যা যাত্রীদের সর্বোচ্চ আরামের জন্য তাদের আসন সামঞ্জস্য করতে দেয়।
ভিস্তাডোম কোচ গুলি যাত্রীদের যাত্রাকে উন্নত করার জন্য ডিজাইন করা। অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে সজ্জিত। এই কোচ গুলিতে ৩৬০-ডিগ্রি ঘূর্ণনযোগ্য বিলাসবহুল পুশব্যাক চেয়ার রয়েছে। যা যাত্রীদের সর্বোচ্চ আরামের জন্য তাদের আসল সামঞ্জস্য করতে দেয়।

Tourist Spot: পাহাড় সমুদ্র অনেক হয়েছে, এবার ঘুরে দেখুন এই বিশেষ জায়গা, জানতে পারবেন ভারতের ইতিহাস

পশ্চিম মেদিনীপুর: শুধু পাহাড় কিংবা সমুদ্র ঘুরে দেখা নয়, জানুন ভারতবর্ষের ইতিহাস। বহু যুগ আগে থেকে ভারতবর্ষের শিক্ষা সংস্কৃতি এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে উন্নতি সাধন হয়েছে। পাশ্চাত্য প্রভাবের বহুকাল আগেই ভারতবর্ষে শিক্ষা স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের সূচনা হয়েছিল। সেই সব ক্রমবিকাশের ধারাকে তুলে ধরেছে এই প্রতিষ্ঠানটি। অনুমতি নিয়ে তাই একদিনের জন্য ঘুরে দেখতে পারেন এই বিশেষ মিউজিয়াম। জানতে পারবেন ভারতের জ্ঞান প্রণালী এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নতির এক একটি ধাপ। তাই পরবর্তী আপনার ডেস্টিনেশন হোক এই জায়গা। ভারতের জ্ঞান বিজ্ঞানের ধারা ও প্রাচীন শিক্ষা ব্যবস্থাকে সকলের সামনে তুলে ধরেছে আইআইটি খড়গপুর।ভারতীয় জ্ঞান বিজ্ঞানের ধারা এবং প্রাচীন শিক্ষাব্যবস্থা তথা জ্ঞানের মূল উৎপত্তি, আইআইটি খড়্গপুরের ইন্ডিয়ান নলেজ সিস্টেম বা I K S এর বিশেষ মিউজিয়ামে এলেই আপনি জানতে পারবেন।

আরও পড়ুনঃ পলাশির আমবাগানে লাল হয়েছিল ক্লাইভের খঞ্জর, ভাগীরথীর পাশে এই গ্রামে চিরঘুমে শায়িত সিরাজের বীর সেনাপতি মীরমদন

প্রসঙ্গত, প্রাচীন ভারতেই বহুকাল আগে উৎপত্তি হয়েছে শিক্ষা ব্যবস্থার। এক বিশেষ প্রণালীর মধ্য দিয়ে ক্রমবর্ধমান বিকাশের পথ ধরে আজ পরিচিতি লাভ করেছে বর্তমান শিক্ষা, স্বাস্থ্য, মহাকাশ বিজ্ঞান সহ আধুনিক শিক্ষার নানান দিক। সেই ক্রমও বিকাশের ধারাকে সকলের সামনে তুলে ধরেছেন ভারতের প্রাচীনতম প্রযুক্তি বিদ্যার প্রতিষ্ঠান আইআইটি খড়্গপুর।ভারতবর্ষে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রভাব অবশ্যই বাড়ছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান গবেষণার আজ বহুল প্রসার ঘটেছে। তবে ভারতবর্ষেই প্রথম শুরু হয়েছিল শিক্ষাব্যবস্থার হাতে খড়ি। জ্ঞান বিজ্ঞানের ধারাকে ছবিতে তুলে ধরেছে আইআইটি।

ভারতীয় জ্ঞান প্রণালী মূলত আধ্যাত্মিক কেন্দ্রিক এবং সংস্কৃতি কেন্দ্রিক। যার স্পষ্ট ব্যখা, চিত্রসহ অতি সহজে বোঝানো হয়েছে। আইআইটি পুরানো ভবন তথা শহীদ ভবনেই রয়েছে ভারততীর্থ গ্যালারি। এই গ্যালারি থেকে আপনি জানতে পারবেন ভারতীয় শিক্ষা সংস্কৃতির মূল ধারায় থাকা কিছু প্রামাণ্য তথ্য। মাটির গভীরে লুক্কায়িত ইতিহাসের সেই উপাদানকে সামনে এনে আবিস্কৃত হয়েছে ভারতবর্ষের জ্ঞানপ্রকাশের ধারা। সেই ধারাকে স্বীকার করে নিয়ে আধুনিক ভারতবর্ষের শিক্ষা গ্রহণ ও শিক্ষাদানকে পরিপুষ্ট করেছে ইন্ডিয়ান নলেজ সিস্টেম বা আই কে এস এর ধারণা। তাকেই স্থান করে দেওয়া হয়েছে আইআইটি’র এই মিউজিয়ামে।

ভারতীয় জ্ঞানপঞ্জি অনুসারে, এক থেকে বহুমুখী জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রসারে ধারা প্রবাহিত হয়েছে। প্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতিতে শিক্ষাব্যবস্থা শুধুমাত্র পাঠদানের জন্য ব্যবহৃত হয়নি, তৈরি হয়েছে মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার এক বিস্ময়কর পদ্ধতি। আইআইটি খড়্গপুরের ভারততীর্থ মিউজিয়াম এ আপনি প্রতিটি বিষয়ে পাবেন সম্যক ধারণা। যা আপনাকে নিয়ে যাবে সুপ্রাচীন অতীত থেকে আজকের আধুনিক শিক্ষার ধারায়। তাই অবশ্যই বাড়ির ছোট্ট ছোট্ট ছেলে মেয়ে কিংবা নিজেরাও ঘুরে দেখতে পারেন আইকেএস মিউজিয়াম। যদিও আইআইটি কর্তৃপক্ষের অনুমতি প্রয়োজন।

রঞ্জন চন্দ

Offbeat Destination: না গেলেই মিস! গরমেও শীতলতার পাবেন এই কয়েক জায়গা! গ্রীষ্মে খুব কম খরচে ঘুরে আসুন

উত্তরাখণ্ডঃ ভারতে অন্যতম দর্শনীয় রাজ্যগুলির মধ্যে একটি হল উত্তরাখণ্ড। প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ এই রাজ্যে ঘুরতে আসেন। এখানে কেদারনাথ থেকে শুরু করে পাঁচটি প্রয়াগ, মুসৌরি বা নৈনিতালের মতো সুন্দর পাহাড়ি শহর, ধার্মিক থেকে নান্দনিক সমস্ত রকমের স্থানই এখানে রয়েছে। নৈনিতাল থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সুন্দর হিল স্টেশন প্যাঙ্গোট। খুব সুন্দর এই জায়গাটি নৈনিতালে আসা পর্যটকদের খুব পছন্দ হয়। এখানকার শান্ত, মনোরম আবহাওয়া এবং সুন্দর দৃশ্য যে কোনও পর্যটকের হৃদয় ছুঁয়ে যাবে।

আরও পড়ুনঃ রাতে দেরিতে ঘুমিযে সকালে দেরিতে ওঠার অভ্যাস? শরীরে কী হচ্ছে জানেন? জানুন আসল সত্যি

কিলবাড়ি নৈনিতাল থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। খুব সুন্দর এই জায়গায় বন বিভাগ একটি কৃত্রিম লেক তৈরি করেছে। এর পাশাপাশি এখানে অবস্থিত বাংলো থেকে দেখা হিমালয়ের সুন্দর দৃশ্য হৃদয়কে প্রশান্তি দেয়।

নাথুভাখান শহর নৈনিতাল থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। পাহাড়ি ভূখণ্ড, সবুজ উপত্যকা এবং ললাট বন সহ, এই অঞ্চলটি শহরের দ্রুত জীবন থেকে দূরে বিশ্রাম নেওয়ার এবং নির্জনতা উপভোগ করার জন্য একটি দুর্দান্ত জায়গা। এখান থেকে হিমালয়ের সুন্দর রেঞ্জ দেখতে পাওয়া যায়।

মুক্তেশ্বর নৈনিতাল থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। প্রাচীনকাল থেকে এখানে স্থাপিত মুক্তেশ্বর মহাদেব মন্দিরে প্রতি বছর অগুনতি ভক্তের আগমন ঘটে। বলা হয় যে, পাণ্ডবরা এই স্থানে ভগবান শিবের দর্শন করে মোক্ষ লাভ করেছিলেন। এই কারণেই এই স্থানের নামকরণ হয় মুক্তেশ্বর। এখান থেকে দেখা সূর্যাস্তের দৃশ্যের পাশাপাশি হিমালয়ের অতিপ্রাকৃত পরিসর পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। মুক্তেশ্বর হল ব্রিটিশদের দ্বারা বসতি স্থাপন করা একটি শহর, যা সারা বিশ্বে আপেলের জন্য পরিচিত।

গাগর শহর নৈনিতাল জেলা সদর থেকে ২৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ভাওয়ালি মুক্তেশ্বর রোডের মাল্লা রামগড়ের কাছে অবস্থিত একটি ছোট খুব সুন্দর শহর গাগর। এখান থেকে দৃশ্যমান সমগ্র হিমালয় পর্বতমালার দৃশ্য অতিপ্রাকৃত। অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অবস্থিত এই স্থানটি পরিবেশপ্রেমী ও পর্যটকদের প্রথম পছন্দ। ভাওয়ালি থেকে মুক্তেশ্বর যাওয়ার পর্যটকরা প্রায়ই এই জায়গায় থামেন এবং প্রকৃতির অপূর্ব সৌন্দর্যের সাক্ষাৎ পান।

Poila Baishak 2024: পয়লা বৈশাখে টানা ৩ দিনের ছুটিতে ঘুরে আসুন কলকাতা থেকে ৩ ঘণ্টা দূরে এই জায়গায়!

এই গরমে শীতলতার ছোঁয়া পেতে ঘুরে আসুন হেনরি আইল্যান্ড। হেনরি আইল্যান্ড, ম্যানগ্রোভ ঘেরা একটি সবুজ দ্বীপ। যার প্রান্ত ছুঁয়েছে বঙ্গোপসাগরে।
এই গরমে শীতলতার ছোঁয়া পেতে ঘুরে আসুন হেনরি আইল্যান্ড। হেনরি আইল্যান্ড, ম্যানগ্রোভ ঘেরা একটি সবুজ দ্বীপ। যার প্রান্ত ছুঁয়েছে বঙ্গোপসাগরে।
বকখালিতে যাওয়া অধিকাংশ পর্যটক এই দ্বীপে ঘুরতে যান। এই দ্বীপ সমুদ্রপ্রেমী পর্যটকদের কাছে এই দ্বীপ স্বপ্নজগৎ। বকখালিতে যে আনন্দ পাওয়া যায়না, হেনরি আইল্যান্ডে তা পাওয়া যায়।
বকখালিতে যাওয়া অধিকাংশ পর্যটক এই দ্বীপে ঘুরতে যান। এই দ্বীপ সমুদ্রপ্রেমী পর্যটকদের কাছে এই দ্বীপ স্বপ্নজগৎ। বকখালিতে যে আনন্দ পাওয়া যায়না, হেনরি আইল্যান্ডে তা পাওয়া যায়।
দ্বীপটিতে রয়েছে ম্যানগ্রোভের জঙ্গল। সি বিচে লাল কাঁকড়ার আনাগোনা। এই দ্বীপের সার্ভের দায়িত্ব পড়েছিল স্যার হেনরি সাহেবের উপর। তার পর থেকেই এই দ্বীপের নাম হেনরি আইল্যান্ড।
দ্বীপটিতে রয়েছে ম্যানগ্রোভের জঙ্গল। সি বিচে লাল কাঁকড়ার আনাগোনা। এই দ্বীপের সার্ভের দায়িত্ব পড়েছিল স্যার হেনরি সাহেবের উপর। তার পর থেকেই এই দ্বীপের নাম হেনরি আইল্যান্ড।
ভোরবেলা সূর্যোদয় দেখার জন্য এই দ্বীপ উপযুক্ত। হেনরি আইল্যান্ডে প্রবেশ মূল্য ১০ টাকা। মৎস্য দফতরের অধীনে এই দ্বীপে মাছ চাষের জন্য রয়েছে অনেকগুলি ফিশারি। এছাড়াও সেখানে রয়েছে দুটি ট্যুরিস্ট লজ।
ভোরবেলা সূর্যোদয় দেখার জন্য এই দ্বীপ উপযুক্ত। হেনরি আইল্যান্ডে প্রবেশ মূল্য ১০ টাকা। মৎস্য দফতরের অধীনে এই দ্বীপে মাছ চাষের জন্য রয়েছে অনেকগুলি ফিশারি। এছাড়াও সেখানে রয়েছে দুটি ট্যুরিস্ট লজ।
সুন্দরি ও ম্যানগ্রোভ নামের দুটি ট্যুরিস্ট লজে এসি ও নন এসি রুম ভাড়াতে পাওয়া যায়। ৫৯ দিন আগে পশ্চিমবঙ্গ মৎস্য দফতরের ওয়েবসাইট থেকে বুকিং করা যায়। বুকিং এর জন্য এসি ১৬০০ টাকা নন এসি ১৪০০ টাকা।
সুন্দরি ও ম্যানগ্রোভ নামের দুটি ট্যুরিস্ট লজে এসি ও নন এসি রুম ভাড়াতে পাওয়া যায়। ৫৯ দিন আগে পশ্চিমবঙ্গ মৎস্য দফতরের ওয়েবসাইট থেকে বুকিং করা যায়। বুকিং এর জন্য এসি ১৬০০ টাকা নন এসি ১৪০০ টাকা।
তবে এই দ্বীপে সমুদ্র স্নানে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নেই সন্ধ্যার পর দ্বীপে থাকার অনুমতিও। চোরাবালির সতর্কীকরণ রয়েছে। তবে সমস্ত দিন আপনি এখানে ঘুরতে পারেন।
তবে এই দ্বীপে সমুদ্র স্নানে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নেই সন্ধ্যার পর দ্বীপে থাকার অনুমতিও। চোরাবালির সতর্কীকরণ রয়েছে। তবে সমস্ত দিন আপনি এখানে ঘুরতে পারেন।

IRCTC Tour Package: আগে বেড়ানো, পরে টাকা! পুরী, বারাণসী-অযোধ্যা ঘুরুন ‘বিনা পয়সায়’! IRCTC নিয়ে এল নতুন প‍্যাকেজ

ভারতীয় রেলওয়ে ধর্মীয় স্থানগুলি দেখার জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের প্যাকেজ চালু করেছে। এর আওতায় প্রতিদিন প্রায় ১৭৫০ টাকায় ১০ দিনের জন্য দেশের ধর্মীয় স্থান দর্শন করা যাবে। এই ভাড়ার মধ্যে ট্রেন ভ্রমণ, খাবার, প্রাতঃরাশ এবং থাকার ব্যবস্থাও রয়েছে।
ভারতীয় রেলওয়ে ধর্মীয় স্থানগুলি দেখার জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের প্যাকেজ চালু করেছে। এর আওতায় প্রতিদিন প্রায় ১৭৫০ টাকায় ১০ দিনের জন্য দেশের ধর্মীয় স্থান দর্শন করা যাবে। এই ভাড়ার মধ্যে ট্রেন ভ্রমণ, খাবার, প্রাতঃরাশ এবং থাকার ব্যবস্থাও রয়েছে।
ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ক্যাটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশন লিমিটেড ভারত গৌরব ট্যুরিস্ট ট্রেন আগ্রা ক্যান্ট থেকে (IRCTC) চালানো শুরু করবে। যা ২৫ এপ্রিল চলা শুরু করবে এবং ৪ মে ফিরে আসবে।
ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ক্যাটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশন লিমিটেড ভারত গৌরব ট্যুরিস্ট ট্রেন আগ্রা ক্যান্ট থেকে (IRCTC) চালানো শুরু করবে। যা ২৫ এপ্রিল চলা শুরু করবে এবং ৪ মে ফিরে আসবে।
ট্রেনে মোট ৭৬৭টি বার্থ আছেIRCTC-এর মতে, ট্রেনে মোট ৭৬৭টি বার্থ আছে। এর মধ্যে AC-2 টায়ারে ৪৯টি বার্থ, AC-3 টায়ারে ৭০টি বার্থ এবং স্লিপারে ৬৪৮টি বার্থ রয়েছে।
ট্রেনে মোট ৭৬৭টি বার্থ আছে
IRCTC-এর মতে, ট্রেনে মোট ৭৬৭টি বার্থ আছে। এর মধ্যে AC-2 টায়ারে ৪৯টি বার্থ, AC-3 টায়ারে ৭০টি বার্থ এবং স্লিপারে ৬৪৮টি বার্থ রয়েছে।
কোন কোন শহরে যাবে?ট্রেনটা যাবে কলকাতা গঙ্গা সাগর, বৈদ্যনাথ, গয়া, পুরী, কোনার্ক, বারাণসী ও অযোধ্যায়।
কোন কোন শহরে যাবে?
ট্রেনটা যাবে কলকাতা গঙ্গা সাগর, বৈদ্যনাথ, গয়া, পুরী, কোনার্ক, বারাণসী ও অযোধ্যায়।
কোন কোন ধর্মীয় স্থান অন্তর্ভুক্ত করা হবে?বিষ্ণুপদ মন্দির ও স্থানীয় মন্দির গয়া, বৈদ্যনাথ মন্দির, জাসদিহ, জগন্নাথ মন্দির ও কোনার্ক মন্দির, পুরী স্থানীয় মন্দির, গঙ্গা সাগর, কালী মন্দির, কলকাতা, কাশী বিশ্বনাথ মন্দির, বারাণসী, রামজন্মভূমি, হনুমান গড়ি এবং বিভিন্ন মন্দির, এ্যায়ো মন্দির পরিদর্শন করা যায়।
কোন কোন ধর্মীয় স্থান অন্তর্ভুক্ত করা হবে?
বিষ্ণুপদ মন্দির ও স্থানীয় মন্দির গয়া, বৈদ্যনাথ মন্দির, জাসদিহ, জগন্নাথ মন্দির ও কোনার্ক মন্দির, পুরী স্থানীয় মন্দির, গঙ্গা সাগর, কালী মন্দির, কলকাতা, কাশী বিশ্বনাথ মন্দির, বারাণসী, রামজন্মভূমি, হনুমান গড়ি এবং বিভিন্ন মন্দির, এ্যায়ো মন্দির পরিদর্শন করা যায়।
কোথা থেকে যাত্রীরা ট্রেনে উঠতে পারবেন?আগ্রা ক্যান্ট, গোয়ালিয়র, বীরাঙ্গনা লক্ষ্মীবাই, ওরাই, কানপুর, লখনউ, অযোধ্যা ক্যান্ট এবং কাশী/বানারস।
কোথা থেকে যাত্রীরা ট্রেনে উঠতে পারবেন?
আগ্রা ক্যান্ট, গোয়ালিয়র, বীরাঙ্গনা লক্ষ্মীবাই, ওরাই, কানপুর, লখনউ, অযোধ্যা ক্যান্ট এবং কাশী/বোনারস।
কত ভাড়া?ইকোনমি ক্লাসে (স্লিপার ক্লাস) একসাথে থাকা এক/দুই/তিনজন ব্যক্তির জন্য প্যাকেজ জনপ্রতি ১৭৫০০ টাকা এবং শিশুর (৫-১১ বছর) প্যাকেজ হল ১৬৪০০ টাকা।

স্ট্যান্ডার্ড ক্লাসে (৩এসি ক্লাস) এক/দুই/তিন জন একসঙ্গে থাকার প্যাকেজ জনপ্রতি ২৮৩০০ টাকা এবং প্রতি শিশু (৫-১১ বছর) ২৭০০০ টাকা।
কত ভাড়া?
ইকোনমি ক্লাসে (স্লিপার ক্লাস) একসাথে থাকা এক/দুই/তিনজন ব্যক্তির জন্য প্যাকেজ জনপ্রতি ১৭৫০০ টাকা এবং শিশুর (৫-১১ বছর) প্যাকেজ হল ১৬৪০০ টাকা।
স্ট্যান্ডার্ড ক্লাসে (৩এসি ক্লাস) এক/দুই/তিন জন একসঙ্গে থাকার প্যাকেজ জনপ্রতি ২৮৩০০ টাকা এবং প্রতি শিশু (৫-১১ বছর) ২৭০০০ টাকা।
কমফোর্ট ক্লাসে (২এসি ক্লাস) এক/দুই/তিন জন একসঙ্গে থাকার প্যাকেজ জনপ্রতি ৩৭২০০ টাকা এবং বাচ্চাদের (৫-১১ বছর) জন্য প্যাকেজ ৩৫৬০০ টাকা।এতে এলটিসি এবং ইএমআই সুবিধাও পাওয়া যায়। IRCTC পোর্টালে উপলব্ধ সরকারি এবং বেসরকারি ব্যাঙ্ক থেকে EMI সুবিধা নেওয়া যেতে পারে।
কমফোর্ট ক্লাসে (২এসি ক্লাস) এক/দুই/তিন জন একসঙ্গে থাকার প্যাকেজ জনপ্রতি ৩৭২০০ টাকা এবং বাচ্চাদের (৫-১১ বছর) জন্য প্যাকেজ ৩৫৬০০ টাকা।
এতে এলটিসি এবং ইএমআই সুবিধাও পাওয়া যায়। IRCTC পোর্টালে উপলব্ধ সরকারি এবং বেসরকারি ব্যাঙ্ক থেকে EMI সুবিধা নেওয়া যেতে পারে।
বুকিং কীভাবে করা হবে?যাত্রা বুকিং করার জন্য, IRCTC অফিস এবং IRCTC এর সঙ্গে যোগাযোগ করুন যা পর্যটন ভবন, গোমতী নগর, লখনউতে অবস্থিত। ওয়েবসাইটথেকে অনলাইন বুকিংও করা যাবে।
বুকিং কীভাবে করা হবে?
যাত্রা বুকিং করার জন্য, IRCTC অফিস এবং IRCTC এর সঙ্গে যোগাযোগ করুন যা পর্যটন ভবন, গোমতী নগর, লখনউতে অবস্থিত। ওয়েবসাইটথেকে অনলাইন বুকিংও করা যাবে।

Offbeat Places: ছবির মতো সুন্দর,পাহাড়-নদী-লেবু বাগান,মাত্র ১৫০০ টাকায় ঘুরে আসুন এই অফবিট জায়গায়

শাসিং ভ্যালি। একেবারেই অচেনা একটা নাম। কমলালেবুর বাগান ভরে রয়েছে এই গ্রাম । সিটংকে কড়া টক্কর দেওয়ার ক্ষমতা রাখে এই শাসিং ভ্যালি।
শাসিং ভ্যালি। একেবারেই অচেনা একটা নাম। কমলালেবুর বাগান ভরে রয়েছে এই গ্রাম । সিটংকে কড়া টক্কর দেওয়ার ক্ষমতা রাখে এই শাসিং ভ্যালি।
বাইকারদের পক্ষেও বেশ ভাল জায়গা এটি। যাঁরা এই বসন্তে ভাবছেন একটু নিরিবিলিতে ছুটি কাটাবেন তাঁরা চোখ বন্ধ করে চলে অসতে পারেন এই শাসিং ভ্যালিতে।
বাইকারদের পক্ষেও বেশ ভাল জায়গা এটি। যাঁরা এই বসন্তে ভাবছেন একটু নিরিবিলিতে ছুটি কাটাবেন তাঁরা চোখ বন্ধ করে চলে অসতে পারেন এই শাসিং ভ্যালিতে।
শিলিগুড়ির দার্জিলিং মোড় থেকে ঘুম পর্যন্ত চলে আসুন শেয়ার গাড়িতে। জনপ্রতি ভাড়া নেবে আড়াইশো টাকা। ঘুম থেকে লেপচা জগতে যাওয়ার পথে পড়বে ঘুম ভাঞ্জে। সেখান থেকেই রাস্তা বেঁকে গিয়েছে শাসিং ভ্যালির দিকে।
শিলিগুড়ির দার্জিলিং মোড় থেকে ঘুম পর্যন্ত চলে আসুন শেয়ার গাড়িতে। জনপ্রতি ভাড়া নেবে আড়াইশো টাকা। ঘুম থেকে লেপচা জগতে যাওয়ার পথে পড়বে ঘুম ভাঞ্জে। সেখান থেকেই রাস্তা বেঁকে গিয়েছে শাসিং ভ্যালির দিকে।
একেবারেই অফবিট জায়গা এটি। এই ভ্যালির পাশ দিয়েই বয়ে গিয়েছে রঙ্গিত নদী। এখানে একেবারে অরগ্যানিক পরিবেশে থাকতে পারবেন। নেই কোনও দূষণ।
একেবারেই অফবিট জায়গা এটি। এই ভ্যালির পাশ দিয়েই বয়ে গিয়েছে রঙ্গিত নদী। এখানে একেবারে অরগ্যানিক পরিবেশে থাকতে পারবেন। নেই কোনও দূষণ।
দোলের ছুটিতে ঘুরে আসুন শাসিং ভ্যালি। থাকার জন্য হোম স্টে রয়েছে। যার খরচ খাওয়া দাওয়া সহ জনপ্রতি ১৫০০ টাকা ।
দোলের ছুটিতে ঘুরে আসুন শাসিং ভ্যালি। থাকার জন্য হোম স্টে রয়েছে। যার খরচ খাওয়া দাওয়া সহ জনপ্রতি ১৫০০ টাকা ।