Tag Archives: Trending GK

GK: জানেন, পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি পারমাণবিক অস্ত্র আছে কোন দেশের! সাম্প্রতিক রিপোর্টে চমকে ওঠা তথ্য! শুনে চমকে যাবেনই

ভারতের কাছে পাকিস্তানের চেয়ে বেশি পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। তবে এই দুই দেশের চেয়ে অনেক বেশি পারমাণবিক অস্ত্র মজুদ রয়েছে চিনের কাছে। আর নিজেদের সেই পারমাণবিক অস্ত্র ভাণ্ডার আরও বাড়াচ্ছে চিন।
ভারতের কাছে পাকিস্তানের চেয়ে বেশি পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। তবে এই দুই দেশের চেয়ে অনেক বেশি পারমাণবিক অস্ত্র মজুদ রয়েছে চিনের কাছে। আর নিজেদের সেই পারমাণবিক অস্ত্র ভাণ্ডার আরও বাড়াচ্ছে চিন।
'সুইডিশ থিংক ট্যাঙ্ক স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট' (এসআইপিআরআই) -এর প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের তুলনায় চিনের অস্ত্র ভাণ্ডার উল্লেখযোগ্য ভাবে বেড়েছে।

‘সুইডিশ থিংক ট্যাঙ্ক স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট’ (এসআইপিআরআই) -এর প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের তুলনায় চিনের অস্ত্র ভাণ্ডার উল্লেখযোগ্য ভাবে বেড়েছে।
২০২৩ সালে চিনের কাছে ৪১০ টি পারমাণবিক ওয়ারহেড ছিল, এই বছর তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০০ টি। অন্যদিকে, ভারতের কাছে মজুদ রয়েছে ১৭২ টি পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র আর পাকিস্তানের কাছে ১৭০টি। তবে পারমাণবিক অস্ত্রের নিরিখে রাশিয়া এবং আমেরিকার চেয়ে এখনও পিছিয়ে রয়েছে চিন বা ভারতের মতো দেশগুলি।
২০২৩ সালে চিনের কাছে ৪১০ টি পারমাণবিক ওয়ারহেড ছিল, এই বছর তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০০ টি। অন্যদিকে, ভারতের কাছে মজুদ রয়েছে ১৭২ টি পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র আর পাকিস্তানের কাছে ১৭০টি। তবে পারমাণবিক অস্ত্রের নিরিখে রাশিয়া এবং আমেরিকার চেয়ে এখনও পিছিয়ে রয়েছে চিন বা ভারতের মতো দেশগুলি।
ওয়ারহেড হল অস্ত্রের এমন একটি অংশ যেখানে বিস্ফোরক এজেন্ট বা বিষাক্ত উপাদান স্থাপন করা হয়। ওয়ারহেডকে ব্যবহার করা হয় ক্ষেপণাস্ত্র, রকেট, টর্পেডো বা বোমা মারফত।
ওয়ারহেড হল অস্ত্রের এমন একটি অংশ যেখানে বিস্ফোরক এজেন্ট বা বিষাক্ত উপাদান স্থাপন করা হয়। ওয়ারহেডকে ব্যবহার করা হয় ক্ষেপণাস্ত্র, রকেট, টর্পেডো বা বোমা মারফত।
এসআইপিআরআই-এর ইয়ারবুক ২০২৪-এর তথ্য অনুযায়ী নয়টি পরমাণু শক্তিধর দেশ- আমেরিকা, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, চিন, ভারত, পাকিস্তান, উত্তর কোরিয়া ও ইজরায়েল তাদের পরমাণু অস্ত্রের মজুদ ভাণ্ডারকে আরও আধুনিক করে তুলছে।
এসআইপিআরআই-এর ইয়ারবুক ২০২৪-এর তথ্য অনুযায়ী নয়টি পরমাণু শক্তিধর দেশ- আমেরিকা, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, চিন, ভারত, পাকিস্তান, উত্তর কোরিয়া ও ইজরায়েল তাদের পরমাণু অস্ত্রের মজুদ ভাণ্ডারকে আরও আধুনিক করে তুলছে।
সদ্য প্রকাশিত এসআইপিআরআই-এর ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে সারা বিশ্বে ১২ হাজার ২২১টি ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ রয়েছে। এর মধ্যে ৯ হাজার ৫৮৫টি ক্ষেপণাস্ত্র সম্ভাব্য ব্যবহারের জন্য অস্ত্রাগারে মজুদ রয়েছে।
সদ্য প্রকাশিত এসআইপিআরআই-এর ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে সারা বিশ্বে ১২ হাজার ২২১টি ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ রয়েছে। এর মধ্যে ৯ হাজার ৫৮৫টি ক্ষেপণাস্ত্র সম্ভাব্য ব্যবহারের জন্য অস্ত্রাগারে মজুদ রয়েছে।
এসআইপিআরআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের মোট পরমাণু অস্ত্রের ৯০ শতাংশই রয়েছে রাশিয়া ও আমেরিকার দখলে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাস পর্যন্ত আমেরিকার দখলে রয়েছে ৫০৪৪টি পারমাণবিক অস্ত্র, যার মধ্যে ১৭৭০টি মোতায়েন করা হয়েছে এবং বাকিগুলি ভাণ্ডারে মজুদ করা আছে।
এসআইপিআরআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের মোট পরমাণু অস্ত্রের ৯০ শতাংশই রয়েছে রাশিয়া ও আমেরিকার দখলে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাস পর্যন্ত আমেরিকার দখলে রয়েছে ৫০৪৪টি পারমাণবিক অস্ত্র, যার মধ্যে ১৭৭০টি মোতায়েন করা হয়েছে এবং বাকিগুলি ভাণ্ডারে মজুদ করা আছে।
অন্যদিকে রাশিয়ার ৫৫৮০টি পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭১০টি পারমাণবিক ওয়ারহেড তাদের ভাণ্ডারে মজুদ করা আছে। অর্থাৎ, পারমাণবিক অস্ত্রের নিরিখে সবচেয়ে এগিয়ে আছে রাশিয়া। আমেরিকার থেকেও যা অনেকটাই বেশি।
অন্যদিকে রাশিয়ার ৫৫৮০টি পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭১০টি পারমাণবিক ওয়ারহেড তাদের ভাণ্ডারে মজুদ করা আছে। অর্থাৎ, পারমাণবিক অস্ত্রের নিরিখে সবচেয়ে এগিয়ে আছে রাশিয়া। আমেরিকার থেকেও যা অনেকটাই বেশি।

GK: বলতে পারবেন, পৃথিবীর কোন প্রাণী ডিম ও দুধ দুটোই দেয়? অবাক হচ্ছেন! উত্তর জেনে কিন্তু আঁতকে উঠবেন

সরকারি চাকরির ইন্টারভিউ পাশ করতে জেনারেল নলেজ হতে হবে তুখড়! এমন নানা প্রশ্ন করা হয়, যার উত্তর দিতে অনেকসময়ই ঘাবড়ে যান সেরা প্রার্থীরাও। আসলে, এইসব প্রশ্নের মাধ্যমে যাচাই করে দেখা হয় প্রার্থীর আইকিউ লেভেল। এই যেমন সরকারি চাকরির ইন্টারভিউতে এক প্রার্থীকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, কোন প্রাণী দুধ ও ডিম দুটোই দেয়? আপনি বলতে পারবেন?
সরকারি চাকরির ইন্টারভিউ পাশ করতে জেনারেল নলেজ হতে হবে তুখড়! এমন নানা প্রশ্ন করা হয়, যার উত্তর দিতে অনেকসময়ই ঘাবড়ে যান সেরা প্রার্থীরাও। আসলে, এইসব প্রশ্নের মাধ্যমে যাচাই করে দেখা হয় প্রার্থীর আইকিউ লেভেল। এই যেমন সরকারি চাকরির ইন্টারভিউতে এক প্রার্থীকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, কোন প্রাণী দুধ ও ডিম দুটোই দেয়? আপনি বলতে পারবেন?
কোন প্রাণী দুধ ও ডিম উভয়ই দেয়? উত্তর হল প্লাটিপাস ও ইচিডনা।
কোন প্রাণী দুধ ও ডিম উভয়ই দেয়? উত্তর হল প্লাটিপাস ও ইচিডনা।
প্লাটিপাস ও ইচিডনা উভয়ই স্তন্যপায়ী, কিন্তু সন্তান উৎপাদনের জন্য ডিম পাড়ে।
প্লাটিপাস ও ইচিডনা উভয়ই স্তন্যপায়ী, কিন্তু সন্তান উৎপাদনের জন্য ডিম পাড়ে।
প্লাটিপাসরা থাকে অস্ট্রেলিয়ায়। হাঁসের মতো দেখতে আর জলে থাকলেও প্লাটিপাসরা কিন্তু মোটেই পাখি বা মাছ নয়। তারা স্তন্যপায়ী। সন্তান প্রসব করে এবং সন্তানদের দুধ খাওয়ায়। তবে স্তন্যপায়ীদের মতো এদের দাঁত নেই, চঞ্চুই সব। সেই চঞ্চু দিয়ে জলের একদম তলা থেকে চামচের মতো শামুক, গুগলি, জেলিফিশ, লার্ভা, কৃমি তুলে নিয়ে আসে। সেগুলোর সঙ্গে তুলে আনে নুড়ি আর মাটিও।
প্লাটিপাসরা থাকে অস্ট্রেলিয়ায়। হাঁসের মতো দেখতে আর জলে থাকলেও প্লাটিপাসরা কিন্তু মোটেই পাখি বা মাছ নয়। তারা স্তন্যপায়ী। সন্তান প্রসব করে এবং সন্তানদের দুধ খাওয়ায়। তবে স্তন্যপায়ীদের মতো এদের দাঁত নেই, চঞ্চুই সব। সেই চঞ্চু দিয়ে জলের একদম তলা থেকে চামচের মতো শামুক, গুগলি, জেলিফিশ, লার্ভা, কৃমি তুলে নিয়ে আসে। সেগুলোর সঙ্গে তুলে আনে নুড়ি আর মাটিও।
তারপর সেগুলো ইচ্ছেমতো চিবিয়ে চিবিয়ে খায়। যেহেতু প্লাটিপাসের দাঁত নেই, এই নুড়িগুলোই দাঁত বানিয়ে প্লাটিপাস শক্ত শক্ত খোলস চিবিয়ে ভেতরের মাংসল অংশ খেয়ে ফেলে।
তারপর সেগুলো ইচ্ছেমতো চিবিয়ে চিবিয়ে খায়। যেহেতু প্লাটিপাসের দাঁত নেই, এই নুড়িগুলোই দাঁত বানিয়ে প্লাটিপাস শক্ত শক্ত খোলস চিবিয়ে ভেতরের মাংসল অংশ খেয়ে ফেলে।
স্তন্যপায়ী প্রাণীর একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল এরা ভ্রুণ মাতৃগর্ভে ধারন করে এবং নির্দিষ্ট সময় পরে সন্তান প্রসব করে। কিন্তু কিছু স্তন্যপায়ী আছে যারা সরিসৃপ ও পাখির মত ডিম পারে এবং ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়ে পূর্নাঙ্গ প্রাণীতে পরিণত হয়। ডাক বিল্ড প্ল্যাটিপাস প্রাণী, যা দুধ এবং ডিম দিতে পারে। এই প্রাণীগুলো দুধ এবং ডিম দুই দেয়।

স্তন্যপায়ী প্রাণীর একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল এরা ভ্রুণ মাতৃগর্ভে ধারন করে এবং নির্দিষ্ট সময় পরে সন্তান প্রসব করে। কিন্তু কিছু স্তন্যপায়ী আছে যারা সরিসৃপ ও পাখির মত ডিম পারে এবং ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়ে পূর্নাঙ্গ প্রাণীতে পরিণত হয়। ডাক বিল্ড প্ল্যাটিপাস প্রাণী, যা দুধ এবং ডিম দিতে পারে। এই প্রাণীগুলো দুধ এবং ডিম দুই দেয়।
মানে গৃহপালিত পশু বলতে যা বোঝায়, বাড়িতে বা খামারে পালন করে তার থেকে দুধ ও ডিম মানুষ হিসেবে গ্রহণ করে। কিন্তু এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম রয়েছে, এই প্রাণীগুলো মানুষ পোষ মানায় না, অর্থাৎ এরা গৃহপালিত হয় না।

মানে গৃহপালিত পশু বলতে যা বোঝায়, বাড়িতে বা খামারে পালন করে তার থেকে দুধ ও ডিম মানুষ হিসেবে গ্রহণ করে। কিন্তু এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম রয়েছে, এই প্রাণীগুলো মানুষ পোষ মানায় না, অর্থাৎ এরা গৃহপালিত হয় না।

Snake Bite: ৫ মিনিটে ‘নিষ্ক্রিয়’ করে বিষধর সাপের বিষ…! বলুন তো কোন ‘গাছ’? চমকে দেবে নাম!

বর্ষাকালে অনেক সময় নিশ্চয়ই শুনেছেন যে ঘরে সাপের উপদ্রব বাড়তে থাকে। গ্রামে গঞ্জে হোক বা শহরে, ঘরে সাপের ঢুকে আসা ও সাপের কামড়ের ঘটনা প্রায়ই শোনা যায় এই মরশুমে।
বর্ষাকালে অনেক সময় নিশ্চয়ই শুনেছেন যে ঘরে সাপের উপদ্রব বাড়তে থাকে। গ্রামে গঞ্জে হোক বা শহরে, ঘরে সাপের ঢুকে আসা ও সাপের কামড়ের ঘটনা প্রায়ই শোনা যায় এই মরশুমে।
এমন পরিস্থিতিতে, যদি কোনও সাপ আপনাকে জেনে বা অজান্তে কামড়ায়, তবে অবিলম্বে এই একটি উদ্ভিদের সাহায্য নিন। আয়ুর্বেদ অনুসারে, সময়মতো এই উদ্ভিদটি ব্যবহার করে, একজন ব্যক্তিকে ৫ মিনিটের মধ্যে সাপের বিষ থেকে রক্ষা করা যায়।
এমন পরিস্থিতিতে, যদি কোনও সাপ আপনাকে জেনে বা অজান্তে কামড়ায়, তবে অবিলম্বে এই একটি উদ্ভিদের সাহায্য নিন। আয়ুর্বেদ অনুসারে, সময়মতো এই উদ্ভিদটি ব্যবহার করে, একজন ব্যক্তিকে ৫ মিনিটের মধ্যে সাপের বিষ থেকে রক্ষা করা যায়।
Mallige কলেজ অফ ফার্মাসির চিকিৎসক, ড কুন্তল দাস তাঁর পরামর্শে বলেন, সাপের কামড় একটি প্রধান স্বাস্থ্য ঝুঁকি যা উচ্চ মৃত্যুহার সম্পন্ন একটি দুর্ঘটনা যা ব্যক্তিকে বড় দুর্ভোগের দিকে নিয়ে যায়। এর প্রতিকারগুলির স্বীকৃত থেরাপিউটিক বা বিষাক্ত প্রভাব থাকতে পারে এবং এটি প্রচলিত বিশ্বাসের সঙ্গেও জড়িত। উদ্ভিদ এবং মানুষের মধ্যে মিথস্ক্রিয়া নিয়ে গবেষণায় দেখা যাচ্ছে কাঁকরোল বা কাকোদা-রুটের মতো ভেষজ ওষুধ সমাজে অ্যান্টিভেনম হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এই ধরণের উদ্ভিদ থেরাপিগুলি বৈজ্ঞানিক বিশ্বের কাছে পৌঁছে দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য। যার দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য হল কার্যকর, সস্তা, সাধারণ মানুষের নাগালে থাকা এবং কম অ্যালার্জিযুক্ত উদ্ভিদ যৌগগুলিকে সাপের কামড়ের থেরাপির বিকল্প হিসেবে বাস্তবায়িত করা।
Mallige কলেজ অফ ফার্মাসির চিকিৎসক, ড কুন্তল দাস তাঁর পরামর্শে বলেন, সাপের কামড় একটি প্রধান স্বাস্থ্য ঝুঁকি যা উচ্চ মৃত্যুহার সম্পন্ন একটি দুর্ঘটনা যা ব্যক্তিকে বড় দুর্ভোগের দিকে নিয়ে যায়। এর প্রতিকারগুলির স্বীকৃত থেরাপিউটিক বা বিষাক্ত প্রভাব থাকতে পারে এবং এটি প্রচলিত বিশ্বাসের সঙ্গেও জড়িত। উদ্ভিদ এবং মানুষের মধ্যে মিথস্ক্রিয়া নিয়ে গবেষণায় দেখা যাচ্ছে কাঁকরোল বা কাকোদা-রুটের মতো ভেষজ ওষুধ সমাজে অ্যান্টিভেনম হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এই ধরণের উদ্ভিদ থেরাপিগুলি বৈজ্ঞানিক বিশ্বের কাছে পৌঁছে দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য। যার দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য হল কার্যকর, সস্তা, সাধারণ মানুষের নাগালে থাকা এবং কম অ্যালার্জিযুক্ত উদ্ভিদ যৌগগুলিকে সাপের কামড়ের থেরাপির বিকল্প হিসেবে বাস্তবায়িত করা।
এই জাদুকরী উদ্ভিদের নাম শুনলে অবাক হবেন। বিশেষ এই গাছ যা সাপের বিষকে নিষ্ক্রিয় করে তা হল কাকোদা বা কাঁকরোল। এছাড়াও এটিকে কাঁটোলা ও কাতরল নামেও ডাকা হয়। এই উদ্ভিদ বেশিরভাগই গরম এবং আর্দ্র জায়গায় জন্মে থাকে।
এই জাদুকরী উদ্ভিদের নাম শুনলে অবাক হবেন। বিশেষ এই গাছ যা সাপের বিষকে নিষ্ক্রিয় করে তা হল কাকোদা বা কাঁকরোল। এছাড়াও এটিকে কাঁটোলা ও কাতরল নামেও ডাকা হয়। এই উদ্ভিদ বেশিরভাগই গরম এবং আর্দ্র জায়গায় জন্মে থাকে।
সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল এই গাছটি গ্রাম বাংলাতেও জঙ্গলে পাওয়া যায়। বাড়িতে বাড়িতে মানুষ এর সবজিও তৈরি করে থাকেন যা খেতেও খুব সুস্বাদু। কিন্তু ক'জন জানেন যে অনেকই ঔষধি গুণ রয়েছে এই গাছে!
সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল এই গাছটি গ্রাম বাংলাতেও জঙ্গলে পাওয়া যায়। বাড়িতে বাড়িতে মানুষ এর সবজিও তৈরি করে থাকেন যা খেতেও খুব সুস্বাদু। কিন্তু ক’জন জানেন যে অনেকই ঔষধি গুণ রয়েছে এই গাছে!
কাঁটোলা বা কাঁকরোলকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ও বিশুদ্ধ সবজি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এবার জেনে নেওয়া যাক কীভাবে কাঁকরোলের গোড়ার সাহায্যে সাপের বিষ দূর হয়।
কাঁটোলা বা কাঁকরোলকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ও বিশুদ্ধ সবজি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এবার জেনে নেওয়া যাক কীভাবে কাঁকরোলের গোড়ার সাহায্যে সাপের বিষ দূর হয়।
বলা হয়ে থাকে যে এই উদ্ভিদের সব ধরনের বিষ দূর করার ক্ষমতা রয়েছে। এটি ব্যবহারের পরে, প্রতিটি বিষাক্ত সাপের বিষ কয়েক মিনিটের মধ্যে চলে যায়।
বলা হয়ে থাকে যে এই উদ্ভিদের সব ধরনের বিষ দূর করার ক্ষমতা রয়েছে। এটি ব্যবহারের পরে, প্রতিটি বিষাক্ত সাপের বিষ কয়েক মিনিটের মধ্যে চলে যায়।
কাকরোল বা কাকোদাকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সবজির মধ্যে গণ্য করা হয়। কারণ এর প্রোটিন অন্যান্য সবজির তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি।
কাকরোল বা কাকোদাকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সবজির মধ্যে গণ্য করা হয়। কারণ এর প্রোটিন অন্যান্য সবজির তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি।
এই কাকোদা লতার মূল সাপের বিষ দূর করে।আসুন জেনে নিই কী ভাবে বিষ দূর করতে ব্যবহার করবেন এই উদ্ভিদটি।
এই কাকোদা লতার মূল সাপের বিষ দূর করে।আসুন জেনে নিই কী ভাবে বিষ দূর করতে ব্যবহার করবেন এই উদ্ভিদটি।
প্রথমে কাঁকরোলের মূল গাছ থেকে আলাদা করে নিন। এই মূল দুই দিন রোদে শুকিয়ে নিন। এরপর এই শুকনো মূল পিষে এর গুঁড়ো তৈরি করুন। সাপে কামড়ালে কাঁকরোল গোড়া থেকে তৈরি এক চামচ এই গুঁড়ো দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ান। আয়ুর্বেদের দাবি, বিষের প্রভাব প্রায় ৫ মিনিটের মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে।
প্রথমে কাঁকরোলের মূল গাছ থেকে আলাদা করে নিন। এই মূল দুই দিন রোদে শুকিয়ে নিন। এরপর এই শুকনো মূল পিষে এর গুঁড়ো তৈরি করুন। সাপে কামড়ালে কাঁকরোল গোড়া থেকে তৈরি এক চামচ এই গুঁড়ো দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ান। আয়ুর্বেদের দাবি, বিষের প্রভাব প্রায় ৫ মিনিটের মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে।
এই বিষয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'সাপের কামড়ের পরপরই কাঁকরোল গাছের 'রুট পেস্ট' প্রয়োগ করা হলে তা বিষক্রিয়া কমাতে সাহায্য করে। বা এক্ষেত্রে এই গাছের টাটকা পাতার রসও ব্যবহার করা যেতে পারে।
এই বিষয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘সাপের কামড়ের পরপরই কাঁকরোল গাছের ‘রুট পেস্ট’ প্রয়োগ করা হলে তা বিষক্রিয়া কমাতে সাহায্য করে। বা এক্ষেত্রে এই গাছের টাটকা পাতার রসও ব্যবহার করা যেতে পারে।
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।

 

GK: পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী, যার মাথা কেটে দিলেও দিব্যি বেঁচে থাকতে পারে! এত চেনা প্রাণীটি, শুনলে বিশ্বাসই যেন হবে না

সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য প্রথমেই যেটি দরকার সেটি হল পরীক্ষাতে ভালোভাবে সফল হওয়া। যে কারণে দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম এবং মনযোগ দিয়ে পড়াশুনা চালিয়ে যান প্রার্থীরা।
সরকারি চাকরি পাওয়ার জন্য প্রথমেই যেটি দরকার সেটি হল পরীক্ষাতে ভালোভাবে সফল হওয়া। যে কারণে দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম এবং মনযোগ দিয়ে পড়াশুনা চালিয়ে যান প্রার্থীরা।
তবে, লিখিত পরীক্ষায় সফল হয়ে গেলেও প্রার্থীদের কঠিন ইন্টারভিউ রাউন্ডেও ভাল ফল করতে হয়। সেখানেই আসে এমন কিছু প্রশ্ন, যা চমকপ্রদ তো বটেই, রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো। আজ এমনই একটি প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করা হল।
তবে, লিখিত পরীক্ষায় সফল হয়ে গেলেও প্রার্থীদের কঠিন ইন্টারভিউ রাউন্ডেও ভাল ফল করতে হয়। সেখানেই আসে এমন কিছু প্রশ্ন, যা চমকপ্রদ তো বটেই, রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো। আজ এমনই একটি প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করা হল।
মাথা ছাড়াও এক সপ্তাহ বেঁচে থাকতে পারে একটি মাত্র প্রাণী। শুনতে অবাক লাগলে বাস্তবে এমনটাই হয়।
মাথা ছাড়াও এক সপ্তাহ বেঁচে থাকতে পারে একটি মাত্র প্রাণী। শুনতে অবাক লাগলে বাস্তবে এমনটাই হয়।
এই প্রাণীটি আমাদের বাড়িতেও হামেশাই দেখা যায়। এই প্রাণীটিই মাথা ছাড়াও এক সপ্তাহ বেঁচে থাকতে পারে। বিজ্ঞানীদের দাবি, প্রাণীটির শারীরিক গঠনের জেরেই এমনটা হয়।
এই প্রাণীটি আমাদের বাড়িতেও হামেশাই দেখা যায়। এই প্রাণীটিই মাথা ছাড়াও এক সপ্তাহ বেঁচে থাকতে পারে। বিজ্ঞানীদের দাবি, প্রাণীটির শারীরিক গঠনের জেরেই এমনটা হয়।
প্রাণীটির নাম কী জানেন? প্রাণীটি হল, আমাদের সকলের পরিচিত - আরশোলা! আর আরশোলার এই অস্বাভাবিক বেঁচে থাকার কারণ, প্রাণীটি নাক দিয়ে নয়, শরীরের উপর থাকা অসংখ্যা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্র দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে থাকে।
প্রাণীটির নাম কী জানেন? প্রাণীটি হল, আমাদের সকলের পরিচিত – আরশোলা! আর আরশোলার এই অস্বাভাবিক বেঁচে থাকার কারণ, প্রাণীটি নাক দিয়ে নয়, শরীরের উপর থাকা অসংখ্যা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্র দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে থাকে।
এর ফলে মাথা আলাদা হয়ে যাওয়ার পরেও নিঃশ্বাস নিতে পারে আরশোলা। বিজ্ঞানীদের দাবি, এক সপ্তাহ নিঃশ্বাস না নিয়েও বেঁচে থাকতে পারে আরশোলা।
এর ফলে মাথা আলাদা হয়ে যাওয়ার পরেও নিঃশ্বাস নিতে পারে আরশোলা। বিজ্ঞানীদের দাবি, এক সপ্তাহ নিঃশ্বাস না নিয়েও বেঁচে থাকতে পারে আরশোলা।
কিন্তু এই এক সপ্তাহে খাবার কিংবা জল কিছুই খেতে পারে না, মাথা না থাকার কারণে। ফলে এক সপ্তাহের মধ্যে আরশোলাটি মৃত্যু ঘটে।
কিন্তু এই এক সপ্তাহে খাবার কিংবা জল কিছুই খেতে পারে না, মাথা না থাকার কারণে। ফলে এক সপ্তাহের মধ্যে আরশোলাটি মৃত্যু ঘটে।

India: ভারতের সবথেকে ‘ছোট’ রাজ্য কোনটি বলুন তো…? ‘নাম’ কিন্তু চমকে দেবে, নিশ্চিত!

ভারত একটি বৈচিত্র্যময় দেশ। মোট ২৮টি রাজ্য এবং ৮টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল নিয়ে গঠিত এই দেশে বিভিন্ন রাজ্যের বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং ভাষা রয়েছে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের আবহাওয়াও সম্পূর্ণ আলাদা।
ভারত একটি বৈচিত্র্যময় দেশ। মোট ২৮টি রাজ্য এবং ৮টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল নিয়ে গঠিত এই দেশে বিভিন্ন রাজ্যের বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং ভাষা রয়েছে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের আবহাওয়াও সম্পূর্ণ আলাদা।
কলকাতা বা দিল্লি গ্রীষ্মপ্রধান হলেও হিমাচল এবং কাশ্মীর-সহ উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলিতে আবহাওয়া মোটের উপর ঠান্ডা থাকে। এতগুলি রাজ্যের মধ্যে কোনও রাজ্য জনসংখ্যার দিক থেকে বৃহত্তম, আবার কোনওটি আয়তনের দিক থেকে বৃহত্তম।
কলকাতা বা দিল্লি গ্রীষ্মপ্রধান হলেও হিমাচল এবং কাশ্মীর-সহ উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলিতে আবহাওয়া মোটের উপর ঠান্ডা থাকে। এতগুলি রাজ্যের মধ্যে কোনও রাজ্য জনসংখ্যার দিক থেকে বৃহত্তম, আবার কোনওটি আয়তনের দিক থেকে বৃহত্তম।
কিন্তু দেশের সবচেয়ে ছোট রাজ্য কোনটি সে তথ্য কি জানেন? বাস্তবে কিন্তু প্রশ্ন করলে দেখা যাবে খুব কম মানুষই এই সম্পর্কে জানেন। এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে প্রথমে নিশ্চয়ই কেরল বা উত্তর-পূর্বের কোনও রাজ্যের নামই মানুষের মনে আসবে। কিন্তু বাস্তবে তা মোটেও ঠিক নয়।
কিন্তু দেশের সবচেয়ে ছোট রাজ্য কোনটি সে তথ্য কি জানেন? বাস্তবে কিন্তু প্রশ্ন করলে দেখা যাবে খুব কম মানুষই এই সম্পর্কে জানেন। এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে প্রথমে নিশ্চয়ই কেরল বা উত্তর-পূর্বের কোনও রাজ্যের নামই মানুষের মনে আসবে। কিন্তু বাস্তবে তা মোটেও ঠিক নয়।
আমরা যদি দেশের সবচেয়ে ছোট রাজ্যের কথা বলি, তবে এটি এতই ছোট যে আপনি মাত্র আড়াই ঘণ্টার মধ্যেই সেই রাজ্যের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌঁছে যেতে পারেন।
আমরা যদি দেশের সবচেয়ে ছোট রাজ্যের কথা বলি, তবে এটি এতই ছোট যে আপনি মাত্র আড়াই ঘণ্টার মধ্যেই সেই রাজ্যের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌঁছে যেতে পারেন।
মধ্যপ্রদেশ থেকে উত্তরপ্রদেশ-সহ অন্যান্য রাজ্যগুলির ক্ষেত্রে যদি আপনাকে এই রাজ্যগুলির রাজধানীতে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে হয়, মোট ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা সময় লাগবে।
মধ্যপ্রদেশ থেকে উত্তরপ্রদেশ-সহ অন্যান্য রাজ্যগুলির ক্ষেত্রে যদি আপনাকে এই রাজ্যগুলির রাজধানীতে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে হয়, মোট ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা সময় লাগবে।
এমতাবস্থায় প্রশ্ন জাগে, তাহলে এত ছোট রাজ্য আসলে ঠিক কোনটি? জানলে ভাল লাগবে যে একটি সুন্দর সমুদ্র সৈকতের জন্য বিখ্যাত এই রাজ্যটি। এছাড়া এখানকার নাইট লাইফও খুব মজার। এখানে সমুদ্র সৈকত ছাড়াও এমন অনেক জায়গা রয়েছে যা পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয়।
এমতাবস্থায় প্রশ্ন জাগে, তাহলে এত ছোট রাজ্য আসলে ঠিক কোনটি? জানলে ভাল লাগবে যে একটি সুন্দর সমুদ্র সৈকতের জন্য বিখ্যাত এই রাজ্যটি। এছাড়া এখানকার নাইট লাইফও খুব মজার। এখানে সমুদ্র সৈকত ছাড়াও এমন অনেক জায়গা রয়েছে যা পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয়।
আসলে জানলে অবাক হবেন যে এই রাজ্যের নাম হল, গোয়া। গোয়া ভারতের সবচেয়ে ছোট রাজ্যের মর্যাদা পেয়েছে। এই রাজ্যের মোট আয়তন ৩৭০২ বর্গ কিলোমিটার।
আসলে জানলে অবাক হবেন যে এই রাজ্যের নাম হল, গোয়া। গোয়া ভারতের সবচেয়ে ছোট রাজ্যের মর্যাদা পেয়েছে। এই রাজ্যের মোট আয়তন ৩৭০২ বর্গ কিলোমিটার।
তালিকায় দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম রাজ্য সিকিম, যার আয়তন ৭ হাজার ৯৬ বর্গ কিলোমিটার। এই দুটি রাজ্য ছাড়াও, ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড এবং মিজোরামও ছোট রাজ্যের তালিকায় রয়েছে। তার মানে গোয়া, সিকিম, ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড এবং মিজোরাম দেশের পাঁচটি ছোট রাজ্যের মধ্যে রয়েছে।
তালিকায় দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম রাজ্য সিকিম, যার আয়তন ৭ হাজার ৯৬ বর্গ কিলোমিটার। এই দুটি রাজ্য ছাড়াও, ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড এবং মিজোরামও ছোট রাজ্যের তালিকায় রয়েছে। তার মানে গোয়া, সিকিম, ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড এবং মিজোরাম দেশের পাঁচটি ছোট রাজ্যের মধ্যে রয়েছে।
গোয়ার কথা বলতে গেলে, এক প্রান্তে পাত্রাদেবী থেকে অন্য প্রান্তে পোলেম বিচ এই দুইয়ের মাঝে ১২৩ কিলোমিটার এলাকা, যে দূরত্ব আপনি গাড়িতে ২ ঘণ্টা ৪০ মিনিটে কাভার করতে পারেন, তা নিয়েই এই ছোট্ট রাজ্যটি।
গোয়ার কথা বলতে গেলে, এক প্রান্তে পাত্রাদেবী থেকে অন্য প্রান্তে পোলেম বিচ এই দুইয়ের মাঝে ১২৩ কিলোমিটার এলাকা, যে দূরত্ব আপনি গাড়িতে ২ ঘণ্টা ৪০ মিনিটে কাভার করতে পারেন, তা নিয়েই এই ছোট্ট রাজ্যটি।
গোয়া শুধুমাত্র আয়তনের দিক থেকে ক্ষুদ্রতম রাজ্য নয়, জনসংখ্যার দিক থেকেও চতুর্থ ক্ষুদ্রতম রাজ্য। তবে সুন্দর সমুদ্র সৈকতের কারণে গোটা বিশ্ব থেকে পর্যটকরা এখানে বেড়াতে আসেন। এখানে আপনি ভাগা বিচ থেকে অঞ্জুনা বিচ ও ভ্যাগাটোর সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে যেতে পারেন।
গোয়া শুধুমাত্র আয়তনের দিক থেকে ক্ষুদ্রতম রাজ্য নয়, জনসংখ্যার দিক থেকেও চতুর্থ ক্ষুদ্রতম রাজ্য। তবে সুন্দর সমুদ্র সৈকতের কারণে গোটা বিশ্ব থেকে পর্যটকরা এখানে বেড়াতে আসেন। এখানে আপনি ভাগা বিচ থেকে অঞ্জুনা বিচ ও ভ্যাগাটোর সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে যেতে পারেন।
এছাড়াও এখানে অনেকগুলি ভার্জিন অসাধারণ নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য বিশিষ্ট সমুদ্রসৈকত রয়েছে। এছাড়া এখানকার জনপ্রিয় বস্তারিয়া মার্কেট থেকে আপনি নানা ধরণের আকর্ষণীয় জিনিস এবং ফ্যাশনেবল জামা-কাপড় কিনতে পারেন।
এছাড়াও এখানে অনেকগুলি ভার্জিন অসাধারণ নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য বিশিষ্ট সমুদ্রসৈকত রয়েছে। এছাড়া এখানকার জনপ্রিয় বস্তারিয়া মার্কেট থেকে আপনি নানা ধরণের আকর্ষণীয় জিনিস এবং ফ্যাশনেবল জামা-কাপড় কিনতে পারেন।
এখানে বাউম চার্চও রয়েছে, যেটি দেশের অন্যতম বিখ্যাত ধর্মীয় স্থানগুলির মধ্যে একটি। এছাড়াও আপনি দুধসাগর জলপ্রপাত দেখতে যেতে পারেন, যার অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাক্ষী হওয়া এককথায় একটি অনন্য অভিজ্ঞতা।
এখানে বাউম চার্চও রয়েছে, যেটি দেশের অন্যতম বিখ্যাত ধর্মীয় স্থানগুলির মধ্যে একটি। এছাড়াও আপনি দুধসাগর জলপ্রপাত দেখতে যেতে পারেন, যার অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাক্ষী হওয়া এককথায় একটি অনন্য অভিজ্ঞতা।

GK: পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী, যার বাচ্চারা ডিমের ভেতর থেকেই কথা বলা শুরু করে দেয়! খুব চেনা প্রাণী, চমকে উঠবেন জেনে

আমরা জানি যে কোনও চাকরির পরীক্ষায় জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এমন কিছু সাধারণ প্রশ্ন রয়েছে, যা আমাদের অনেকেরই অজানা। কিন্তু চাকরি পরীক্ষার আগে নিজেকে ভাল করে তৈরি করে নেওয়া খুব দরকার।
আমরা জানি যে কোনও চাকরির পরীক্ষায় জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এমন কিছু সাধারণ প্রশ্ন রয়েছে, যা আমাদের অনেকেরই অজানা। কিন্তু চাকরি পরীক্ষার আগে নিজেকে ভাল করে তৈরি করে নেওয়া খুব দরকার।
হঠাৎ করে যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয়, বলুন তো পৃথিবীতে এমন কোন প্রাণী ডিমের ভিতরেই গান গাইতে বা কথা বলতে পারে? তাহলে অনেকেই অবাক হবেন। এর উত্তরও অজানা অনেকের। এ বিশ্বে সত্যিই রয়েছে এমন এক প্রাণী।
হঠাৎ করে যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয়, বলুন তো পৃথিবীতে এমন কোন প্রাণী ডিমের ভিতরেই গান গাইতে বা কথা বলতে পারে? তাহলে অনেকেই অবাক হবেন। এর উত্তরও অজানা অনেকের। এ বিশ্বে সত্যিই রয়েছে এমন এক প্রাণী।
এই বিশ্বে প্রত্যেকটা প্রাণীর মধ্যে রয়েছে ভিন্ন রকমের বৈশিষ্ট্য। কোনও প্রাণীর ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়, আবার কোনও প্রাণীর সরাসরি বাচ্চা হয়। তবে যে প্রাণীর বাচ্চারা ডিমের মধ্যেই কথা বলতে শুরু করে, তা আবিষ্কার করেছিলেন সুইজারল্যান্ডের জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি ছাত্র বর্তমানে বিজ্ঞনী গ্যাব্রিয়েল জর্জিউইচ কোহেন।
এই বিশ্বে প্রত্যেকটা প্রাণীর মধ্যে রয়েছে ভিন্ন রকমের বৈশিষ্ট্য। কোনও প্রাণীর ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়, আবার কোনও প্রাণীর সরাসরি বাচ্চা হয়। তবে যে প্রাণীর বাচ্চারা ডিমের মধ্যেই কথা বলতে শুরু করে, তা আবিষ্কার করেছিলেন সুইজারল্যান্ডের জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি ছাত্র বর্তমানে বিজ্ঞনী গ্যাব্রিয়েল জর্জিউইচ কোহেন।
বলতে পারবেন, কোন সেই প্রাণী? সেই প্রাণীটি হল কচ্ছপ। জানা গিয়েছে, গ্যাব্রিয়েল জর্জিউইচ কোহেন একটি বিশেষ মাইকের মাধ্যমে বুঝতে পেরেছিলেন যে কচ্ছপের বাচ্চারা ডিমের ভিতরে থাকাকালীনও 'কথা' বলে। অবশ্য তিনি দাবি করেছিলেন, ডিমের মধ্যেই এক ধরনের গান করেন কচ্ছপের বাচ্চারা।
বলতে পারবেন, কোন সেই প্রাণী? সেই প্রাণীটি হল কচ্ছপ। জানা গিয়েছে, গ্যাব্রিয়েল জর্জিউইচ কোহেন একটি বিশেষ মাইকের মাধ্যমে বুঝতে পেরেছিলেন যে কচ্ছপের বাচ্চারা ডিমের ভিতরে থাকাকালীনও ‘কথা’ বলে। অবশ্য তিনি দাবি করেছিলেন, ডিমের মধ্যেই এক ধরনের গান করেন কচ্ছপের বাচ্চারা।
কোহেন আবিষ্কার করেছিলেন, এই প্রাণীগুলি তাদের শ্বাসের মাধ্যমে যোগাযোগ করে। সামুদ্রিক কচ্ছপগুলি আসলে তাদের ডিমের মধ্যে থেকে গান গেয়ে বার্তা দেয় ও নিশ্চিত হয় যে, তারা একই সময়ে ডিম ফুটে বেরোবে।
কোহেন আবিষ্কার করেছিলেন, এই প্রাণীগুলি তাদের শ্বাসের মাধ্যমে যোগাযোগ করে। সামুদ্রিক কচ্ছপগুলি আসলে তাদের ডিমের মধ্যে থেকে গান গেয়ে বার্তা দেয় ও নিশ্চিত হয় যে, তারা একই সময়ে ডিম ফুটে বেরোবে।
এটি তাদের ডিম ফোটার সময় অন্যান্য শিকারী প্রাণীদের আক্রমণের হাত থেকে বাঁচারও একটা পদ্ধতি। এছাড়া মা কচ্ছপের সঙ্গে যোগাযোগ করারও পদ্ধতি। যদিও সেই আওয়াজ খালি কানে শোনা অসম্ভব। তবে বিজ্ঞানীদের এই তথ্য অবাক করেছিল সকলকে।
এটি তাদের ডিম ফোটার সময় অন্যান্য শিকারী প্রাণীদের আক্রমণের হাত থেকে বাঁচারও একটা পদ্ধতি। এছাড়া মা কচ্ছপের সঙ্গে যোগাযোগ করারও পদ্ধতি। যদিও সেই আওয়াজ খালি কানে শোনা অসম্ভব। তবে বিজ্ঞানীদের এই তথ্য অবাক করেছিল সকলকে।

Knowledge Story: বলুন তো, কোন দেশের মানুষ সবচেয়ে লম্বা? ছেলে না মেয়ে উচ্চতায় এগিয়ে কে? নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি…!

বিশ্বের একেকটি দেশে একেক রকমের বিশেষ বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে৷ শুধু তাই নয়, প্রতিটা দেশেই কিছু না কিছু স্পেশ্যাল রয়েছে৷ আচ্ছা বলুন তো, কোন দেশের মানুষ সবচেয়ে লম্বা৷ এর উত্তরটা বেশিরভাগ লোকই জানেন না৷
বিশ্বের একেকটি দেশে একেক রকমের বিশেষ বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে৷ শুধু তাই নয়, প্রতিটা দেশেই কিছু না কিছু স্পেশ্যাল রয়েছে৷ আচ্ছা বলুন তো, কোন দেশের মানুষ সবচেয়ে লম্বা৷ এর উত্তরটা বেশিরভাগ লোকই জানেন না৷
নেদারল্যান্ডস বিশ্বের এমন একটি দেশ যেখানে সবচেয়ে বেশি লম্বা মানুষ পাওয়া যায়। এখানকার মানুষের গড় উচ্চতা ১৮৪ সেন্টিমিটার অর্থাৎ প্রায় ৬.০৩ ফুট। মজার ব্যাপার হলত, আঠারো শতক পর্যন্ত নেদারল্যান্ডস এবং ইউরোপের বেশিরভাগ দেশে মানুষের গড় উচ্চতা ছিল ১৬৫ সেন্টিমিটার। কিন্তু গত ২০০ বছরে ডাচদের উচ্চতা গড়ে ১৫ সেন্টিমিটার বেড়েছে।
নেদারল্যান্ডস বিশ্বের এমন একটি দেশ যেখানে সবচেয়ে বেশি লম্বা মানুষ পাওয়া যায়। এখানকার মানুষের গড় উচ্চতা ১৮৪ সেন্টিমিটার অর্থাৎ প্রায় ৬.০৩ ফুট। মজার ব্যাপার হলত, আঠারো শতক পর্যন্ত নেদারল্যান্ডস এবং ইউরোপের বেশিরভাগ দেশে মানুষের গড় উচ্চতা ছিল ১৬৫ সেন্টিমিটার। কিন্তু গত ২০০ বছরে ডাচদের উচ্চতা গড়ে ১৫ সেন্টিমিটার বেড়েছে।
বিবিসি অনুসারে, নেদারল্যান্ডে মহিলাদের গড় উচ্চতা ১৬৮.৫ সেন্টিমিটার (৫.৫২ ফুট) যেখানে পুরুষদের গড় উচ্চতা ১৮৪ সেন্টিমিটার পর্যন্ত। কয়েক দশক আগে পর্যন্ত, আমেরিকানদের বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছিল, কিন্তু এখন নেদারল্যান্ডস তাদের ছাড়িয়ে গেছে। আমেরিকান পুরুষদের গড় উচ্চতা ১৭৭.২ সেন্টিমিটার (৫.৮ ফুট) যেখানে মহিলাদের গড় উচ্চতা ১৬৩.২৫ সেন্টিমিটার (৫.৩ ফুট)।
বিবিসি অনুসারে, নেদারল্যান্ডে মহিলাদের গড় উচ্চতা ১৬৮.৫ সেন্টিমিটার (৫.৫২ ফুট) যেখানে পুরুষদের গড় উচ্চতা ১৮৪ সেন্টিমিটার পর্যন্ত। কয়েক দশক আগে পর্যন্ত, আমেরিকানদের বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছিল, কিন্তু এখন নেদারল্যান্ডস তাদের ছাড়িয়ে গেছে। আমেরিকান পুরুষদের গড় উচ্চতা ১৭৭.২ সেন্টিমিটার (৫.৮ ফুট) যেখানে মহিলাদের গড় উচ্চতা ১৬৩.২৫ সেন্টিমিটার (৫.৩ ফুট)।
লন্ডনের রয়্যাল সোসাইটির মতে, নেদারল্যান্ডে সবসময় এমনটি ছিল না। আঠারো শতক পর্যন্ত, নেদারল্যান্ডের মানুষদের উচ্চতার দিক থেকে বিশ্বের সবচেয়ে খাটো মানুষের মধ্যে গণ্য করা হয়েছিল, কিন্তু গত ২০০ বছরে অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটেছে। নেদারল্যান্ডসের মানুষ আমেরিকানদের পেছনে ফেলে বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা ব্যক্তির খেতাব দখল করেছে।
লন্ডনের রয়্যাল সোসাইটির মতে, নেদারল্যান্ডে সবসময় এমনটি ছিল না। আঠারো শতক পর্যন্ত, নেদারল্যান্ডের মানুষদের উচ্চতার দিক থেকে বিশ্বের সবচেয়ে খাটো মানুষের মধ্যে গণ্য করা হয়েছিল, কিন্তু গত ২০০ বছরে অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটেছে। নেদারল্যান্ডসের মানুষ আমেরিকানদের পেছনে ফেলে বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা ব্যক্তির খেতাব দখল করেছে।
কানাডার লেথব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লুইস ব্যারেট, যিনি নেদারল্যান্ডসের মানুষের উচ্চতা নিয়ে গবেষণা করেছেন, বলেছেন যে ডাচদের উচ্চতা বাড়াতে জেনেটিক্স ভূমিকা রাখে, তবে সবচেয়ে বড় ভূমিকা খাবার, পানীয় এবং গুণমান। জীবনের। নেদারল্যান্ডসের জীবনযাত্রার মান গত কয়েক দশকে পরিবর্তিত হয়েছে। সংক্রামক রোগে মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে এবং মানুষ তাদের খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে খুবই সতর্ক হয়ে উঠেছে।
কানাডার লেথব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লুইস ব্যারেট, যিনি নেদারল্যান্ডসের মানুষের উচ্চতা নিয়ে গবেষণা করেছেন, বলেছেন যে ডাচদের উচ্চতা বাড়াতে জেনেটিক্স ভূমিকা রাখে, তবে সবচেয়ে বড় ভূমিকা খাবার, পানীয় এবং গুণমান। জীবনের। নেদারল্যান্ডসের জীবনযাত্রার মান গত কয়েক দশকে পরিবর্তিত হয়েছে। সংক্রামক রোগে মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে এবং মানুষ তাদের খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে খুবই সতর্ক হয়ে উঠেছে।
অধ্যাপক লুইস ব্যারেট বলেছেন যে ডাচদের উচ্চতা বাড়াতে যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে তা হল দুধ, দই এবং পনিরের মতো দুগ্ধজাত পণ্য। গত কয়েক বছরে, নেদারল্যান্ডে অনেক দুগ্ধ শিল্প খোলা হয়েছে। দুগ্ধজাত পণ্যের ওপর মানুষের নির্ভরতা বেড়েছে। এর কারণে মানুষ প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাচ্ছে, যা হাড় মজবুত করার পাশাপাশি উচ্চতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
অধ্যাপক লুইস ব্যারেট বলেছেন যে ডাচদের উচ্চতা বাড়াতে যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে তা হল দুধ, দই এবং পনিরের মতো দুগ্ধজাত পণ্য। গত কয়েক বছরে, নেদারল্যান্ডে অনেক দুগ্ধ শিল্প খোলা হয়েছে। দুগ্ধজাত পণ্যের ওপর মানুষের নির্ভরতা বেড়েছে। এর কারণে মানুষ প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাচ্ছে, যা হাড় মজবুত করার পাশাপাশি উচ্চতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

GK: পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী, শুধু অতিরিক্ত যৌনতার কারণে যারা লুপ্ত হওয়ার পথে! এত চেনা প্রাণী! কোন প্রাণী জানেন? শুনলে আঁতকে উঠবেন

শুধুমাত্র অতিরিক্ত সময় যৌন মিলনের ফলে বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে একটি প্রাণী। অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসকারী একটি ইঁদুরজাতীয় মারসুপিয়াল প্রাণীর ক্ষেত্রে এমনটাই ঘটছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তবে সব ধরনের নয়, শুধুমাত্র অ্যান্টিচিনাস মারসুপিয়ালগুলির ক্ষেত্রেই এরকম হচ্ছে।
শুধুমাত্র অতিরিক্ত সময় যৌন মিলনের ফলে বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে একটি প্রাণী। অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসকারী একটি ইঁদুরজাতীয় মারসুপিয়াল প্রাণীর ক্ষেত্রে এমনটাই ঘটছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তবে সব ধরনের নয়, শুধুমাত্র অ্যান্টিচিনাস মারসুপিয়ালগুলির ক্ষেত্রেই এরকম হচ্ছে।
কালো লেজের ধূসর অ্যান্টিচিনাস আর রুপোলি মাথা অ্যান্টিচিনাস- এই দুটি প্রজাতির পুরুষদের ক্ষেত্রেই এমন নিদর্শন দেখতে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
কালো লেজের ধূসর অ্যান্টিচিনাস আর রুপোলি মাথা অ্যান্টিচিনাস- এই দুটি প্রজাতির পুরুষদের ক্ষেত্রেই এমন নিদর্শন দেখতে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
ঘণ্টার পর ঘণ্টা একাধিক সঙ্গিনীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে ক্লান্ত হয়ে পড়ে প্রাণীগুলি। বিজ্ঞানীদের দাবি, টানা ১৪ ঘণ্টা পর্যন্ত যৌন সম্পর্কে রত থাকতে পারে এরা।
ঘণ্টার পর ঘণ্টা একাধিক সঙ্গিনীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে ক্লান্ত হয়ে পড়ে প্রাণীগুলি। বিজ্ঞানীদের দাবি, টানা ১৪ ঘণ্টা পর্যন্ত যৌন সম্পর্কে রত থাকতে পারে এরা।
এতক্ষণ যৌন সম্পর্কের ফলে বিপজ্জনক পরিমাণে টেস্টোস্টেরন হরমোন নিঃসরণ হয়। একের পর এক অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অকেজো হতে থাকে, গায়ের লোম উঠে যেতে থাকে। কিন্তু তাতেও এরা যৌনতার দিকে থেকে অতৃপ্ত থেকে যায়।
এতক্ষণ যৌন সম্পর্কের ফলে বিপজ্জনক পরিমাণে টেস্টোস্টেরন হরমোন নিঃসরণ হয়। একের পর এক অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অকেজো হতে থাকে, গায়ের লোম উঠে যেতে থাকে। কিন্তু তাতেও এরা যৌনতার দিকে থেকে অতৃপ্ত থেকে যায়।
এর ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রায় থাকে না এই প্রাণীগুলির, জানান কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যান্ড্রু বেকার। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দুই এক বার ভয়ঙ্কর এই মিলনের পরই মৃত্যু হয় পুরুষটির। জীবনচক্র এক বছরও গড়ায় না।
এর ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রায় থাকে না এই প্রাণীগুলির, জানান কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যান্ড্রু বেকার। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দুই এক বার ভয়ঙ্কর এই মিলনের পরই মৃত্যু হয় পুরুষটির। জীবনচক্র এক বছরও গড়ায় না।
প্রাণীবিজ্ঞানীদের দুশ্চিন্তা, কয়েক দশক আগেও এই দুটি প্রজাতির সংখ্যা বর্তমানের থেকে অন্তত দশ গুণ ছিল। এখন শুধুমাত্র কুইন্সল্যান্ডের তিনটি জায়গায় সামান্য কিছু প্রাণী বেঁচে রয়েছে।
প্রাণীবিজ্ঞানীদের দুশ্চিন্তা, কয়েক দশক আগেও এই দুটি প্রজাতির সংখ্যা বর্তমানের থেকে অন্তত দশ গুণ ছিল। এখন শুধুমাত্র কুইন্সল্যান্ডের তিনটি জায়গায় সামান্য কিছু প্রাণী বেঁচে রয়েছে।
২০১৩ সালে ১৫টি প্রাণীর অস্তিত্বের কথা জানা যায়। কিন্তু এদের ‘সুইসাইডাল মেটিং’-এর কারণেই অস্তিত্ব বিপন্ন হওয়ার মুখে এরা।
২০১৩ সালে ১৫টি প্রাণীর অস্তিত্বের কথা জানা যায়। কিন্তু এদের ‘সুইসাইডাল মেটিং’-এর কারণেই অস্তিত্ব বিপন্ন হওয়ার মুখে এরা।

GK: পাখি ভালবাসেন? জানেন, পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান পাখি কোনটি? হাসি পেতে পারে, কিন্তু উত্তরে চমকে উঠবেন

তারা সরল যন্ত্র বানাতে পারে, এক সমীক্ষা অনুযায়ী, তারা অপেক্ষাকৃত জটিল সমস্যার সমাধানও করতে পারে। যেমন- ভেন্ডিং মেশিন থেকে খাবার বের করার জন্য কাগজের টোকেনও বানাতে পারে। আর এই ‘নিউ ক্যালেডোনিয়ান ক্রো’ নামে এক ধরনের কাককেই বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান পাখি।
তারা সরল যন্ত্র বানাতে পারে, এক সমীক্ষা অনুযায়ী, তারা অপেক্ষাকৃত জটিল সমস্যার সমাধানও করতে পারে। যেমন- ভেন্ডিং মেশিন থেকে খাবার বের করার জন্য কাগজের টোকেনও বানাতে পারে। আর এই ‘নিউ ক্যালেডোনিয়ান ক্রো’ নামে এক ধরনের কাককেই বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান পাখি।
বিজ্ঞানীরা অনেক দিন থেকেই অনুমান করে আসছিলেন যে, কাকগোত্রীয় পাখিরা মানুষের ধারণার চেয়েও অনেক বেশি বুদ্ধিমান। এবার নিউরোবায়োলজিস্টরা দেখিয়েছেন, কীভাবে বিভিন্ন কৌশলগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় কাকের মস্তিষ্ক বিভিন্ন বুদ্ধিদীপ্ত আচরণ করে, ঠিক মানুষের মতোই।
বিজ্ঞানীরা অনেক দিন থেকেই অনুমান করে আসছিলেন যে, কাকগোত্রীয় পাখিরা মানুষের ধারণার চেয়েও অনেক বেশি বুদ্ধিমান। এবার নিউরোবায়োলজিস্টরা দেখিয়েছেন, কীভাবে বিভিন্ন কৌশলগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় কাকের মস্তিষ্ক বিভিন্ন বুদ্ধিদীপ্ত আচরণ করে, ঠিক মানুষের মতোই।
যদিও মানুষ ও কাকের পূর্বপুরুষ ভিন্ন। আর এর মাধ্যমে হয়তো স্তন্যপায়ী নয় এরকম প্রাণীদের মস্তিষ্কের ভেতরের কাজগুলো সম্পর্কে আমরা খুব ভালভাবে জানতে পারব। কেউ কেউ আরও এক ধাপ এগিয়ে বলেছেন, এর মাধ্যমে ভিন্ন গ্রহের প্রাণীদের চিন্তা-ভাবনা কীভাবে সম্পন্ন হয় সেটাও জানা যেতে পারে।
যদিও মানুষ ও কাকের পূর্বপুরুষ ভিন্ন। আর এর মাধ্যমে হয়তো স্তন্যপায়ী নয় এরকম প্রাণীদের মস্তিষ্কের ভেতরের কাজগুলো সম্পর্কে আমরা খুব ভালভাবে জানতে পারব। কেউ কেউ আরও এক ধাপ এগিয়ে বলেছেন, এর মাধ্যমে ভিন্ন গ্রহের প্রাণীদের চিন্তা-ভাবনা কীভাবে সম্পন্ন হয় সেটাও জানা যেতে পারে।
পাখি বিশেষজ্ঞ আন্দ্রিয়াজ নিয়েডার সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি গবেষণা প্রকাশ করেন। মানুষ একটি ঘটনা যেভাবে দেখে, কাক সেই একই ঘটনা উপলব্ধি করে ভিন্নভাবে। কারণ মানুষ ও কাকের বিবর্তনের ধারাটি একদমই আলাদা। কাকদের ডায়নোসরের উত্তরসূরি হিসেবে ধরা হয়। এর অর্থ যদি কাকদের চিন্তাশক্তি কীভাবে কাজ করে, সেটা জানা যায় তবে স্তন্যপায়ী প্রাণীদের বাইরের যে বিশাল জীবজগৎ অর্থাৎ পাখিদের মস্তিষ্ক সম্পর্কে খুব সহজে জানা যাবে।
পাখি বিশেষজ্ঞ আন্দ্রিয়াজ নিয়েডার সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি গবেষণা প্রকাশ করেন। মানুষ একটি ঘটনা যেভাবে দেখে, কাক সেই একই ঘটনা উপলব্ধি করে ভিন্নভাবে। কারণ মানুষ ও কাকের বিবর্তনের ধারাটি একদমই আলাদা। কাকদের ডায়নোসরের উত্তরসূরি হিসেবে ধরা হয়। এর অর্থ যদি কাকদের চিন্তাশক্তি কীভাবে কাজ করে, সেটা জানা যায় তবে স্তন্যপায়ী প্রাণীদের বাইরের যে বিশাল জীবজগৎ অর্থাৎ পাখিদের মস্তিষ্ক সম্পর্কে খুব সহজে জানা যাবে।
কাক ও প্রাইমেট গোত্রীয় (মানুষ, বানর, শিম্পাঞ্জি ইত্যাদি) প্রাণীদের মস্তিষ্কের গঠন ভিন্ন। তবে মস্তিষ্কের যে কোষ সিদ্ধান্ত নেওয়ার কাজটি করে সেটা উভয় প্রাণীর ক্ষেত্রেই একই রকম। শুধু তাই নয়, অন্য প্রাণীদের তুলনায় কাক অনেক বেশি বুদ্ধিমান, যে কারণে অনেক সময় এদের ‘পালকযুক্ত প্রাইমেট’ বলেও ডাকা হয়।
কাক ও প্রাইমেট গোত্রীয় (মানুষ, বানর, শিম্পাঞ্জি ইত্যাদি) প্রাণীদের মস্তিষ্কের গঠন ভিন্ন। তবে মস্তিষ্কের যে কোষ সিদ্ধান্ত নেওয়ার কাজটি করে সেটা উভয় প্রাণীর ক্ষেত্রেই একই রকম। শুধু তাই নয়, অন্য প্রাণীদের তুলনায় কাক অনেক বেশি বুদ্ধিমান, যে কারণে অনেক সময় এদের ‘পালকযুক্ত প্রাইমেট’ বলেও ডাকা হয়।
বিভিন্ন গাছের বীজ যেগুলো কাকদের খাদ্য কিন্ত খুবই শক্ত, সেগুলোকে কাকরা রাস্তায় ফেলে রাখে। গাড়ি আসলে বীজগুলো ভেঙে যায়, ফলে তারা সেগুলো খেতে পারে। শুধু তাই নয়, একটি কাক যে ঝাঁকের সদস্য, সে সেই ঝাঁকের অন্য কাকদের সঙ্গে সমাজবদ্ধ হয়ে বিভিন্ন কাজ করে। আর পাখিদের মস্তিষ্কের গঠন মৌলিকভাবে মানুষের মস্তিষ্কের চেয়ে আলাদা হওয়া সত্ত্বেও তাদের উচ্চ দক্ষতার বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষমতা অবাক করার মতো বৈকি!
বিভিন্ন গাছের বীজ যেগুলো কাকদের খাদ্য কিন্ত খুবই শক্ত, সেগুলোকে কাকরা রাস্তায় ফেলে রাখে। গাড়ি আসলে বীজগুলো ভেঙে যায়, ফলে তারা সেগুলো খেতে পারে। শুধু তাই নয়, একটি কাক যে ঝাঁকের সদস্য, সে সেই ঝাঁকের অন্য কাকদের সঙ্গে সমাজবদ্ধ হয়ে বিভিন্ন কাজ করে। আর পাখিদের মস্তিষ্কের গঠন মৌলিকভাবে মানুষের মস্তিষ্কের চেয়ে আলাদা হওয়া সত্ত্বেও তাদের উচ্চ দক্ষতার বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষমতা অবাক করার মতো বৈকি!

Vitamin: কোন ‘ভিটামিনের’ অভাবে মানুষ ‘বুড়ো’ হতে শুরু করে বলুন তো? চমকে দেবে গবেষণা! সতর্ক হন, নইলে…!

আজকের যুগে, মানুষ জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করছে। এর মধ্যে সাধারণ জ্ঞানের চর্চা হল সবচেয়ে আধুনিক এবং কার্যকর পদ্ধতি। এটি মানুষের সাধারণ জ্ঞানকে শক্তিশালী করে এবং তারা এমন কিছু প্রশ্নের সম্মুখীন হয় যা তাদের কল্পনার বাইরে।
আজকের যুগে, মানুষ জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করছে। এর মধ্যে সাধারণ জ্ঞানের চর্চা হল সবচেয়ে আধুনিক এবং কার্যকর পদ্ধতি। এটি মানুষের সাধারণ জ্ঞানকে শক্তিশালী করে এবং তারা এমন কিছু প্রশ্নের সম্মুখীন হয় যা তাদের কল্পনার বাইরে।
এক্ষেত্রে বই বা পত্র পত্রিকা যেমন জ্ঞানের অন্যতম সোর্স হিসেবে কাজ করে, তেমনই বাবার কুইজের প্রশ্ন ও নানা বিষয়ের দৈনন্দিন জ্ঞানের আলোচনা জীবন পরিচালনায় বড় ভূমিকা নেয়।

এক্ষেত্রে বই বা পত্র পত্রিকা যেমন জ্ঞানের অন্যতম সোর্স হিসেবে কাজ করে, তেমনই বাবার কুইজের প্রশ্ন ও নানা বিষয়ের দৈনন্দিন জ্ঞানের আলোচনা জীবন পরিচালনায় বড় ভূমিকা নেয়।
আজ আমরা এমনই একটি প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি, যা আপনার জ্ঞানকে বাড়িয়ে দেবে। আবার জীবন পরিচালনায় বড় নির্ণায়ক ভূমিকা নিতে পারে এই জ্ঞান।
আজ আমরা এমনই একটি প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি, যা আপনার জ্ঞানকে বাড়িয়ে দেবে। আবার জীবন পরিচালনায় বড় নির্ণায়ক ভূমিকা নিতে পারে এই জ্ঞান।
আচ্ছা বলুন তো কোন ভিটামিনের অভাবে মানুষের জীবনে বার্ধক্য আসে? বস্তুত বার্ধক্য হল একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। চাইলেও কেউ এই প্রক্রিয়াকে আটকাতে পারবে না। বার্ধক্যের চিহ্ন সবার আগে দেখা যায় মুখে।
আচ্ছা বলুন তো কোন ভিটামিনের অভাবে মানুষের জীবনে বার্ধক্য আসে? বস্তুত বার্ধক্য হল একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। চাইলেও কেউ এই প্রক্রিয়াকে আটকাতে পারবে না। বার্ধক্যের চিহ্ন সবার আগে দেখা যায় মুখে।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বলিরেখা, ত্বকের নিস্তেজতা এবং শুষ্কতা দেখা স্বাভাবিক তবে কিছু মানুষ আছেন যাঁদের বয়সের আগেই তাদের মুখে বুড়ো ভাব দেখা যায়। বয়স হয়ত মাত্র ৩০, কিন্তু দেখতে যেন মনে হয় বয়স ৪৫। এর পিছনে কারণ কী?
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বলিরেখা, ত্বকের নিস্তেজতা এবং শুষ্কতা দেখা স্বাভাবিক তবে কিছু মানুষ আছেন যাঁদের বয়সের আগেই তাদের মুখে বুড়ো ভাব দেখা যায়। বয়স হয়ত মাত্র ৩০, কিন্তু দেখতে যেন মনে হয় বয়স ৪৫। এর পিছনে কারণ কী?
আসলে এর জন্য সাধারণত দায়ী থাকে শরীরে নির্দিষ্ট ভিটামিনের ঘাটতি। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই ভিটামিন ঠিক কী যার অভাবে অকালে বার্ধক্য হতে পারে? কী ভাবেই বা এই ভিটামিনের ঘাটতি কমানো যায়? কী বলছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক? জেনে নেওয়া যাক সবটা।
আসলে এর জন্য সাধারণত দায়ী থাকে শরীরে নির্দিষ্ট ভিটামিনের ঘাটতি। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই ভিটামিন ঠিক কী যার অভাবে অকালে বার্ধক্য হতে পারে? কী ভাবেই বা এই ভিটামিনের ঘাটতি কমানো যায়? কী বলছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক? জেনে নেওয়া যাক সবটা।
কোন ভিটামিনের অভাবে একজন ব্যক্তির বার্ধক্য শুরু হয়?ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিন (ncbi.nlm.nih.gov) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, যখন শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি দেখা দেয়, তখন এই বার্ধক্য প্রক্রিয়াগুলির কার্যকলাপ বৃদ্ধি পায়।
কোন ভিটামিনের অভাবে একজন ব্যক্তির বার্ধক্য শুরু হয়?
ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিন (ncbi.nlm.nih.gov) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, যখন শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি দেখা দেয়, তখন এই বার্ধক্য প্রক্রিয়াগুলির কার্যকলাপ বৃদ্ধি পায়।
ক্রমশ বার্ধক্যের দিকে পরিচালিত করে এটি কেবল বার্ধক্যের হারকে ত্বরান্বিত করে না, এটি এমন পরিস্থিতিও তৈরি করে যা আলঝেইমার রোগের মতো বয়স-সম্পর্কিত রোগের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দেয়।
ক্রমশ বার্ধক্যের দিকে পরিচালিত করে এটি কেবল বার্ধক্যের হারকে ত্বরান্বিত করে না, এটি এমন পরিস্থিতিও তৈরি করে যা আলঝেইমার রোগের মতো বয়স-সম্পর্কিত রোগের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দেয়।
ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম শোষণ নিয়ন্ত্রণে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, পাশাপাশি ইমিউন ফাংশন এবং সামগ্রিক সুস্থতায় বিশেষ অবদান রাখে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ দ্বারা ১-৭০ বছর বয়সিদের দৈনিক ১৫ গ্রাম ভিটামিন ডি সেবনের সুপারিশ করা হয়েছে, যা সূর্যের সংস্পর্শে, কিছু নির্দিষ্ট খাবার এবং পরিপূরক গ্রহণের মাধ্যমে পাওয়া যেতে পারে।
ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম শোষণ নিয়ন্ত্রণে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, পাশাপাশি ইমিউন ফাংশন এবং সামগ্রিক সুস্থতায় বিশেষ অবদান রাখে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ দ্বারা ১-৭০ বছর বয়সিদের দৈনিক ১৫ গ্রাম ভিটামিন ডি সেবনের সুপারিশ করা হয়েছে, যা সূর্যের সংস্পর্শে, কিছু নির্দিষ্ট খাবার এবং পরিপূরক গ্রহণের মাধ্যমে পাওয়া যেতে পারে।
এই প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডাঃ তারিক আজাদের পরামর্শ, "যদিও অনেক ভিটামিন আপনার ত্বককে তরুণ রাখার জন্য দায়ী, তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল ভিটামিন ডি, ই এবং ভিটামিন সি। এগুলিকে বিউটি ভিটামিনও বলা হয়। প্রায়শই ভিটামিন সি কে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী ভিটামিন হিসাবে বিবেচনা করা হয় তবে এটি ত্বকের জন্যও সমান গুরুত্বপূর্ণ।
এই প্রসঙ্গে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডাঃ তারিক আজাদের পরামর্শ, “যদিও অনেক ভিটামিন আপনার ত্বককে তরুণ রাখার জন্য দায়ী, তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল ভিটামিন ডি, ই এবং ভিটামিন সি। এগুলিকে বিউটি ভিটামিনও বলা হয়। প্রায়শই ভিটামিন সি কে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী ভিটামিন হিসাবে বিবেচনা করা হয় তবে এটি ত্বকের জন্যও সমান গুরুত্বপূর্ণ।
কোন জিনিস পুরুষের শক্তি সবচেয়ে বেশি বাড়ায়?আয়ুর্বেদে, সফেদ মুসলিকে একটি ভেষজ হিসাবে বিবেচনা করা হয় যা পুরুষদের মধ্যে পুরুষালি শক্তি বাড়ায় বলে আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মত। এটি ভারতের গ্রীষ্মমন্ডলীয় বনাঞ্চলে পাওয়া যায়। তবে কিছু কিছু জায়গায় এর চাষও হয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম Chlorophytum Borivilianum. মুসলি প্রধানত দুই প্রকার, সাদা মুসলি ও কালো মুসলি।
কোন জিনিস পুরুষের শক্তি সবচেয়ে বেশি বাড়ায়?
আয়ুর্বেদে, সফেদ মুসলিকে একটি ভেষজ হিসাবে বিবেচনা করা হয় যা পুরুষদের মধ্যে পুরুষালি শক্তি বাড়ায় বলে আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মত। এটি ভারতের গ্রীষ্মমন্ডলীয় বনাঞ্চলে পাওয়া যায়। তবে কিছু কিছু জায়গায় এর চাষও হয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম Chlorophytum Borivilianum. মুসলি প্রধানত দুই প্রকার, সাদা মুসলি ও কালো মুসলি।
কোন ফল হার্ট বা হৃদযন্ত্রকে শক্তিশালী করে জানেন?জানলে চোখ কপালে উঠবে যে এই ফলটি আর কিছু নয় আমাদের চেনা আপেল। বিশেষজ্ঞদের মতে, কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের জন্য দুর্দান্ত ফল আপেল। আপেল হার্টের স্বাস্থ্যের দৃষ্টান্তমূলক ভাবে উন্নতি করে। এগুলিতে দ্রবণীয় ফাইবার বেশি থাকে, যা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
কোন ফল হার্ট বা হৃদযন্ত্রকে শক্তিশালী করে জানেন?
জানলে চোখ কপালে উঠবে যে এই ফলটি আর কিছু নয় আমাদের চেনা আপেল। বিশেষজ্ঞদের মতে, কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের জন্য দুর্দান্ত ফল আপেল। আপেল হার্টের স্বাস্থ্যের দৃষ্টান্তমূলক ভাবে উন্নতি করে। এগুলিতে দ্রবণীয় ফাইবার বেশি থাকে, যা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
.কোন সবজিতে সবথেকে বেশি ভিটামিন মেলে? এক্ষেত্রে এক নম্বরে কিন্তু আমাদের চেনা পালং শাক। পালং শাক এমন একটি সবুজ শাক যা প্রায় দেশের সব প্রান্তেই ভারতে খাওয়া হয়ে থাকে।
.কোন সবজিতে সবথেকে বেশি ভিটামিন মেলে? এক্ষেত্রে এক নম্বরে কিন্তু আমাদের চেনা পালং শাক। পালং শাক এমন একটি সবুজ শাক যা প্রায় দেশের সব প্রান্তেই ভারতে খাওয়া হয়ে থাকে।
এই শাক ক্যালসিয়াম, ভিটামিন, আয়রন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি বড় উৎস। এর আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের দুর্দান্ত উপস্থিতির কারণে, পালং শাককে যে কোনও আমিষ ও দুগ্ধ বর্জিত ডায়েটে একটি দারুণ বিকল্প হিসেবে দেখা হয়।
এই শাক ক্যালসিয়াম, ভিটামিন, আয়রন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি বড় উৎস। এর আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের দুর্দান্ত উপস্থিতির কারণে, পালং শাককে যে কোনও আমিষ ও দুগ্ধ বর্জিত ডায়েটে একটি দারুণ বিকল্প হিসেবে দেখা হয়।