পাঁচমিশালি GK: ল্যাব-গোল্ডেন রিট্রিভার নাকি দেশি কুকুর- জানেন কোন প্রজাতির কুকুর সবচেয়ে বুদ্ধিমান? শুনে কিন্তু চোখ কপালে উঠবে Gallery July 28, 2024 Bangla Digital Desk খেলাধুলো করা থেকে আদর-আহ্লাদ, পোষা সারমেয়কে বিভিন্ন ভাবে প্রশিক্ষণ দেন মালিকরা। কুকুররাও অনেক কিছুই শিখে যায় খুব তাড়াতাড়ি। কিন্তু জানেন কি, কোন প্রজাতির কুকুর সবচেয়ে বেশি চতুর? সম্প্রতি ‘নেচার পত্রিকা’-তে প্রকাশিত হয়েছে এমন একটি গবেষণাপত্র, যেখানে বিজ্ঞানীরা বিশ্লেষণ করেছেন বিভিন্ন প্রজাতির কুকুরের বুদ্ধিমত্তা। আর এই গবেষণা বলছে, বেলজিয়ান ম্যালিনোইস বা বেলজিয়ান শেফার্ড প্রজাতির কুকুর সামগ্রিক বুদ্ধিমত্তার নিরিখে সবচেয়ে এগিয়ে। ফিনল্যান্ডের হেলসিঙ্কি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী সারা জুনটিলার নেতৃত্বে ১৩টি প্রজাতির এক হাজারটিরও বেশি কুকুরের উপর এই গবেষণা চালানো হয়। কুকুরগুলিকে দশটি আলাদা আলাদা কাজ করতে দেওয়া হয়। কোন কুকুর কোন কাজ ভাল করছে, তার উপর ভিত্তি করে অনুসন্ধিৎসা, আবেগপ্রবণতা, সামাজিক জ্ঞান, স্থানিক সমস্যার সমাধানের ক্ষমতা এবং স্বল্পমেয়াদি স্মৃতির মতো বিভিন্ন বিষয় খতিয়ে দেখেন বিজ্ঞানীরা। গবেষণাপত্রে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, বিভিন্ন প্রজাতির কুকুর বিভিন্ন ধরনের কাজে দক্ষ। তাদের দুর্বলতাও বিভিন্ন ধরনের। উদাহরণ হিসাবে জানানো হয়েছে, ল্যাব্রাডর মানুষের অভিব্যক্তি বুঝতে অত্যন্ত দক্ষ। কিন্তু সমস্যার সমাধানে একেবারেই দক্ষ নয়। আবার সেটল্যান্ড শেফার্ডের মতো কুকুর কোনও কাজেই খুব ভাল নয়, আবার কোনও কাজে খুব একটা খারাপও নয়। সব পরীক্ষাতেই প্রায় সমান ফল পেয়েছে। কিন্তু বেলজিয়ান শেফার্ড অধিকাংশ পরীক্ষাতেই খুবই ভাল ফল করেছে। পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান রয়েছে বর্ডার কুলি, আর তৃতীয় হয়েছে হোভাওয়ার্ট প্রজাতির কুকুর।
পাঁচমিশালি GK: মানুষের পরই সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী কোনটি জানেন? মিলেছে প্রমাণ! নামটি শুনলে চমকে উঠবেনই ১০০% গ্যারান্টি Gallery July 28, 2024 Bangla Digital Desk বুদ্ধিমান কোনও প্রাণীর কথা এলে শিয়াল পণ্ডিতের নামটিই সবার আগে আসে। কিন্তু বিজ্ঞানীদের চোখে পণ্ডিতমশাই এতটাও বুদ্ধিমান না। তাহলে প্রশ্ন হল- মানুষের পর পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী কোনটি? অবিশ্বাস্য হলেও সত্য- বিজ্ঞান এ কথা প্রমাণ করেছে, মানুষ এবং শিম্পাঞ্জির ডিএনএ-র মধ্যে ৯৪ ভাগ মিল আছে। তবে তালিকার শীর্ষ অবস্থান নিয়ে মতভেদ আছে। কারও কারও মতে মানুষের পর সবচেয়ে বুদ্ধিমান প্রাণী অক্টোপাস, আবার কারও মতে ডলফিন। অসাধারণ বুদ্ধিমত্তার জন্য মানুষের পরেই সর্বাধিক পরিচিত প্রাণীটি হল ডলফিন। বিশেষ করে বোটলনোজ ডলফিন সামাজিক কাঠামো গঠন, পারস্পরিক যোগাযোগ এবং সমস্যা সমাধান করতে পারে। ডলফিনের বুদ্ধিমত্তার একটি আকর্ষণীয় দিক হল তাদের হাতিয়ার ব্যবহার। এই দক্ষতা তারা শুধু আত্মরক্ষায় ব্যবহার করে না, শিক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে পারে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে। প্রাণীদের মধ্যে আরেক বুদ্ধিমান এবং স্মার্ট প্রাণী হল- অক্টোপাস। তারা ক্ষণস্থায়ী এবং দীর্ঘস্থায়ী দুই ধরনের স্মৃতি ধারণ করে রাখতে পারে। এমনকী তারা জলের ভিতর গোলক ধাঁধা থেকেও বের হয়ে আসতে পারে। অক্টোপাস অনেক সময় দুষ্টুমি করে জেলেদের নৌকা আটকে দেয়। এমনকী তারা কাঁকড়ার খোলস ছাড়িয়ে তাদের মাংস খেয়ে উদরপূর্তি করতে পারে। জিন রহস্য আবিষ্কারের আগে ধারণা করা হত, কেবল মানুষ খাবারের জন্য যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে পারে। কিন্তু এখন জানা গিয়েছে, শিম্পাঞ্জি এ কাজটি বেশ ভালভাবে পারে। শিম্পাঞ্জিরা একটি সমাজে বাস করে। তারা সুন্দর সূর্যাস্ত উপভোগ করতে পারে। একজন সঙ্গী মারা গেলে শোক এবং ভালোবাসা প্রকাশ করতে পারে। মানুষের মতো তারা ভাষা শিখতে না পারলেও, সহজেই ভাবের আদান-প্রদান করতে পারে। স্থলজ প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে বড় মস্তিষ্ক হল হাতির। তাদের প্রায় ২৫৭ বিলিয়ন নিউরন রয়েছে, যা মানুষের মস্তিষ্কের প্রায় তিনগুণ। হাতির বুদ্ধিমত্তার একটি আকর্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হল মৃত সঙ্গীদের জন্য শোক প্রকাশের ক্ষমতা। তারা মৃত পালের সদস্যের শরীর আলতো করে স্পর্শ বা আদর করে সান্ত্বনা দেয়। তারা হাতিয়ার ব্যবহার করে দূরের কোনও জিনিস নাগালের মধ্যে নিয়ে আসতে পারে। প্রতিকূল পরিবেশে নতুন কিছু শিখে নতুন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। পাখিদের মধ্যে সবচেয়ে বুদ্ধিমান পাখি হিসেবে কাককে বিবেচনা করা হয়। কাকের আইকিউ মানুষ, বানর, বনমানুষ ইত্যাদির কাছাকাছি। এরা খাদ্য পাওয়ার জন্য বিভিন্ন উপাদান বা যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে পারে। শুধু তাই নয়, কাক ভবিষ্যৎ ঘটনা সম্পর্কে ধারণা করতে পারে, বিশেষ করে তাদের নিজের সমস্যা সমাধানের জন্য। স্মৃতিশক্তিও খুব ভালো। কাক যে কোনও মুখ চিনে রাখতে পারে।
পাঁচমিশালি Knowledge Story: বলুন তো, ভারতের কোন জায়গাকে ‘হীরের শহর’ বলা হয়? উত্তর দিতে ব্যর্থ অনেকেই Gallery July 26, 2024 Bangla Digital Desk আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে নিয়ে প্রশ্ন প্রায়শই এসে থাকে। সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়। তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন। বলুন তো, ভারতের কোন জায়গাকে বা কোন রাজ্যকে ‘হীরের শহর’ বলা হয়? বর্তমানে রৈজনৈতিক কারণেও সেই রাজ্য খুবই চর্চায়। এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খাচ্ছেন অনেকেই। এবার আসা যাক উত্তরে। গুজরাতের সুরাট শহরকে ‘হীরের শহর’ বলা হয়। বিশ্বের সবথেকে বেশি হীরের ব্যবসা এখানে করা হয়। বিশ্বের বৃহত্তম অফিস কমপ্লেক্স সুরাটেই অবস্থিত। যার নাম ডায়মন্ড কমপ্লেক্স। হীরা কাটা এবং পলিশিং শিল্পে তার দক্ষতার জন্য় সুরাটকে ‘হীরের শহর’ বলা হয়ে থাকেষ ঐতিহাসক কারণও রয়েছে। ১৮ শতকে আফ্রিকা থেকে দক্ষ হীরা কাটাররা এই জায়গাকে তাদের ব্যবসার কেন্দ্র হিসেবে বেছে নিয়েছিল। পরবর্তীতে সুরাটের ক্রমবর্ধমান হীরা শিল্পে কর্মসংস্থান খুঁজতে সারা বিশ্ব থেকে শ্রমিকদের আগমনে ঘটে এখানে। সময়ের সাথে সাথে, স্থানীয় গুজরাটি জনগণ হীরা প্রক্রিয়াকরণ, পালিশ এবং কাটাতে নিজেরাই দক্ষতা অর্জন করেছে।
পাঁচমিশালি Earth: পাঁচ কোটি বছরে এই অবস্থা হয়নি, ‘ওয়ার্ম হাউস’-এ পরিণত পৃথিবী! ভয়ঙ্কর দিন আসছে, মাথায় হাত বিজ্ঞানীদের Gallery July 26, 2024 Bangla Digital Desk বিশ্ব উষ্ণায়ন পৃথিবীর ক্ষেত্রে সব সময় ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন আর কয়েক শতকের মধ্যেই পৃথিবীর উষ্ণতা এতটা বৃদ্ধি পাবে যা মানুষের পক্ষে বেঁচে থাকা অসম্ভব হয়ে উঠবে। তারা গবেষণা করে দেখেছেন যে, পৃথিবীর ভয়াবহ উষ্ণতা বৃদ্ধির কারণে ধীরে ধীরে প্রাণীজগৎ বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে। বিজ্ঞানীরা বারবার সতর্ক করে বলেছেন যে পৃথিবী থেকে যদি গ্রীন হাউস গ্যাসের পরিমাণ যদি না কমে তাহলে এই উষ্ণতা বৃদ্ধির হার কোনও ভাবেই আটকানো যাবে না। তারা একটি জীবাশ্মকে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে খুঁড়ে বের করে নানা রকম গবেষণা করে দেখেছেন যে ডাইনোসরের সময় পৃথিবীর উষ্ণতা কেমন ছিল আর তারপর থেকে কতটা উষ্ণতা বেড়েছে। তারা গবেষণায় দেখেছেন যে এখনও পর্যন্ত পৃথিবী মোট চার রকম ভাগে আবহাওয়ার পরিবর্তন দেখেছে। তার মধ্যে রয়েছে ‘হট হাউস’, ‘ওয়ার্ম হাউস’ ‘কুল হাউজ’ ও ‘আইস হাউস’। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবী এতদিন ধরে আইস হাউজ স্তরের মধ্যে ছিল, এরপর ধীরে ধীরে গ্রিন হাউসের মাত্রারিক্ত বৃদ্ধির কারণে এটি ওয়ার্ম হাউজ–এ পরিণত হয়েছে। আর এই ভাবে যদি গ্রিন হাউসের বৃদ্ধি পেতে থাকে তাহলে যেটা ৩৪ মিলিয়ন বছর আগে শেষ হয়ে গিয়েছিল সেই সময়টাই হয়তো আবার ফিরে আসতে পারে। গ্রিন হাউসের প্রভাবে পৃথিবীর উষ্ণতা যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে তা সমানভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে কয়েক শতক অর্থাৎ ২৩০০ সালের মধ্যে পৃথিবীর উষ্ণতা এমন জায়গায় পৌঁছে যাবে, গত পাঁচ কোটি বছর এই পৃথিবী দেখেনি। তারা আরও জানিয়েছেন যে, এ ক্ষেত্রে বর্তমান আবহাওয়ার থেকে একেবারে বদলে যেতে পারে পরবর্তী কালের আবহাওয়া। সেই সাথে প্রবল উষ্ণতা বৃদ্ধি সবমিলিয়ে মানুষের পক্ষে এমন আবহাওয়াকে মানিয়ে নেওয়া অসম্ভব হয়ে উঠবে।
পাঁচমিশালি GK: বলুন তো, ‘পশ্চিমবঙ্গের দুঃখ’ কাকে বলে? উত্তর কিন্তু খুবই সহজ, আপনি কি জানেন এই উত্তর? চমকে যাবেন কিন্তু Gallery July 24, 2024 Bangla Digital Desk সরকারি চাকরি হোক কিংবা বেসরকারি চাকরি, চাকরিপ্রার্থীদের দিতে হয় পরীক্ষা কিংবা ইন্টারভিউ (Interview)। অনেক সময় টপিকের বাইরে গিয়েও নানান ধরনের প্রশ্ন করা হয় চাকরিপ্রার্থীদের। আপনিও যদি বর্তমানে চাকরি খুঁজছেন তাহলে ইন্টারভিউতে যাওয়ার আগে দেখে নিন আমাদের এই বিশেষ প্রতিবেদন। আজ তেমনই একটি প্রশ্ন আপনাদের সামনে তুলে ধরা হল। বলুন তো, পশ্চিমবঙ্গের বা বাংলার দুঃখ কাকে বলে? জানেন এই প্রশ্নের উত্তর? বাংলার দুঃখ বলা হয় এমন একটি জিনিসকে, যা শুনলে আপনি চমকে উঠবেন। উত্তরটি হল, দামোদর নদ বাংলায় “বাংলার দুঃখ” বা ‘Sorrow of Bengal’ নামে পরিচিত। প্রতি বছর বর্ষায় এই নদের দুই কূল প্লাবিত হয়ে প্রচুর ফসল নষ্ট হয়, অনেক ঘরবাড়ি ভেসে যাওয়ায় মানুষ ভিটে ছাড়া হয়, এই অঞ্চলে বসবাসকারী মানুষের দুর্দিন দেখা দেয়। তবে, এখন পরিস্থিতি একটু পাল্টেছে। ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের ছোটনাগপুর মালভূমির পালামৌ জেলার টোরির নিকট উচ্চগিরি শৃঙ্গ থেকে এই নদের উৎপত্তি। দামোদর নদ ঝাড়খণ্ড ও পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। যার দৈর্ঘ্য ৫৯২ কিমি এবং এই নদ ঝাড়খণ্ড রাজ্যের পালামৌ, হাজারিবাগ, কোডার্মা, গিরিডি, ধানবাদ, বোকারো, চাতরা জেলা এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বর্ধমান ও হুগলি জেলা জুড়ে ২৪,২৩৫ বর্গ কিমি বিস্তীর্ণ অববাহিকা তৈরি করেছে। যেখানে বড় বড় খনি ও শিল্পকেন্দ্র গড়ে উঠেছে। পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া, পুরুলিয়া ও হাওড়া জেলার স্বল্প কিছু অংশও এই দামোদর উপত্যকার অংশ। দামোদর নদের মোহনা কলকাতার ৫০ কিমি দক্ষিণে হুগলি নদীতে। বরাকর নদী, কোনার নদ, উশ্রী, বোকারো নদী এইগুলো দামোদর নদের উপনদী, যা ঝাড়খণ্ড রাজ্যের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে এবং পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার মধ্যে দিয়ে গিয়েছে।
পাঁচমিশালি GK: জানেন, পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে বড়লোক জেলা কোনটি? চমকে দেওয়া রিপোর্ট, নাম শুনলে চোখ কপালে উঠবে Gallery July 24, 2024 Bangla Digital Desk ২০২৩ সালে প্রকাশ পেয়েছিল নীতি আয়োগের রিপোর্ট। সেই তালিকায় প্রকাশ পেয়েছিল, পশ্চিমবঙ্গের কোন জেলার আর্থিক অবস্থা ঠিক কীরকম। ২০১৫-১৬ এবং ২০১৯-২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গে ‘মাল্টিডায়মেনশনাল পভার্টি ইনডেক্স’ তুলনা করে দেখা গিয়েছে রাজ্যে আর্থিক অবস্থা আগের থেকে উন্নত হয়েছে। ২০১৯-২০২১ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী কোন জেলা সবচেয়ে ধনী জানেন? কেবল টাকার ভিত্তিতে নয়, শিক্ষা, পুষ্টি-সহ জীবনের বিভিন্ন মাপকাঠির ভিত্তিতে হিসেব করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে ধনী জেলা হল কলকাতা। কলকাতা পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী এবং রাজ্যের বৃহত্তম শহর। এটি একটি প্রধান বাণিজ্যিক ও শিল্প কেন্দ্রও বটে। কলকাতার মাথাপিছু আয় বেশি এবং দারিদ্র্যের হার কম। শহরটি বেশ কয়েকটি বড় সংস্থা এবং ব্যবসার আবাসস্থল। কলকাতাও একটি প্রধান পর্যটন গন্তব্য, যা শহরের অর্থনীতিতে অবদান রাখে। তাই অন্যসব জেলার তুলনায় আর্থিক ভাবে এগিয়ে রয়েছে কলকাতা জেলা। উত্তর ২৪ পরগণাও একটি প্রধান শিল্প জেলা এবং এখানে বেশ কয়েকটি কারখানা ও মিল রয়েছে। তা ছাড়াও হুগলিও একটি প্রধান বাণিজ্যিক ও শিল্প জেলা। এ ছাড়া হাওড়াতেও একই রকম ভাবে আর্থিক অবস্থা অনেকটাই বেশি ভাল। উত্তর ২৪ পরগণাও একটি প্রধান শিল্প জেলা এবং এখানে বেশ কয়েকটি কারখানা ও মিল রয়েছে। তা ছাড়াও হুগলিও একটি প্রধান বাণিজ্যিক ও শিল্প জেলা। এ ছাড়া হাওড়াতেও একই রকম ভাবে আর্থিক অবস্থা অনেকটাই বেশি ভাল। ২০১৫-১৬ সালের রিপোর্টে কলকাতা জেলায় দারিদ্রসীমার নীচে রয়েছে জনসংখ্যার ২.৭২ শতাংশ মানুষ। কিন্তু সেটা তার পরের রিপোর্টে কমে গিয়েছে। ২০১৯-২০২১ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী, কলকাতা জেলায় দারিদ্রসীমার নীচে রয়েছে জনসংখ্যার ২.৫৬ শতাংশ মানুষ। পুরো দেশের ভিত্তিতে ২০২২-২০২৩ সালের যে রিপোর্ট প্রকাশ পেয়েছে, তাতেও দেখা গিয়েছে, আর্থিক উন্নতি হয়েছে গোটা পশ্চিমবঙ্গের। ২০১৯-২০২১ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী, দারিদ্রসীমার নীচে ছিল ১১.৮৯% মানুষ। ২০২২-২০২৩ সালে দারিদ্রসীমার নীচে ৮.৬০% মানুষ। আগের থেকে অনেকটা কম।
পাঁচমিশালি, লাইফস্টাইল Wells: পৃথিবীতে ‘কুয়ো’ সবসময় ‘গোল’ হয় কেন বলুন তো…? চৌকো বা ত্রিভুজ নয় কেন? চমকে দেবে আসল কারণ! Gallery July 24, 2024 Bangla Digital Desk জল তো জীবন। আর এই জল নিয়েই আজ সাধারণ জ্ঞানের একটি প্রশ্নের উত্তর খোঁজা যাক। আজকাল প্রায় প্রত্যেক বাড়িতেই পৌঁছে গিয়েছে টাইম কলের জলের সংযোগ। আবার অনেক বাড়িতে রয়েছে টিউব কল। কিন্তু আমরা জানি যে একটা সময় ছিল যখন বাড়িতে বাড়িতে দেখা যেত কূপ বা পাতকুয়ো। অনেকটা মাটি খনন করে তৈরি করা হত এই ধরনের কূপ বা কুয়ো। বাড়ির যাবতীয় কাজে জলের প্রধান উৎসই ছিল এই কূপগুলি। যদিও এখন মুষ্টিমেয় বাড়িতেই দেখা যায় এই ধরণের কূপ বা Well। শহরের প্রাচীন কিছু বাড়িতে ও গ্রামাঞ্চলে গেলে এখনও অনেক বাড়িতেই দেখা যাবে সেই বাড়ির যাবতীয় কাজ করা হচ্ছে এই কুয়োর জলে। আপনারা হয়ত দেখেছেন যে সব কূপই সাধারণত হয়ে থাকে গোলাকার আকৃতির। কিন্তু আপনি জানেন কি কেন গোটা বিশ্বে বিভিন্ন প্রান্তে নির্মিত কূপের আকৃতি কেবল গোলাকারই হয়? কেন এই কুয়োগুলি বর্গাকার বা ত্রিভুজ বা অন্য কোনও আকৃতির হয় না? এবার আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতেই পারে এই কূপ বর্গাকার, ষড়ভুজ বা ত্রিভুজাকার না হয়ে বৃত্তাকার বা গোলাকার কেন হল? বস্তুত জল তোলার জন্য অতীতে খনন করা হত কুয়ো। কিন্তু এর এই নির্দিষ্ট আকারের পিছনে রয়েছে বড় রহস্য। কুয়োর গোলাকৃতির পেছনে থাকা সেই আশ্চর্য কারণ অনেকেরই কিন্তু অজানা। আর সেখানেই কারণে লুকিয়ে আছে বিজ্ঞান। আজ এই প্রতিবেদনে চলুন এই বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। প্রকৃতপক্ষে, সারা বিশ্বে নির্মিত গোলাকার কূপগুলি অন্যান্য কূপের তুলনায় অনেক বেশি শক্তিশালী। এর সবচেয়ে বড় কারণ হল একটি গোলাকার কূপের কোনও কোণ নেই, যার কারণে কূপের চারপাশে জলের চাপ সমান থাকে। যেখানে কুয়োটি যদি গোলাকার না হয়ে বর্গাকার হয়, তবে জলের চাপ কেবল চার কোণে থাকবে। যার কারণে কূপটি বেশিদিন দীর্ঘস্থায়ী হতে পারবে না। এর পাশাপাশি ধসের ঝুঁকিও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার ঝুঁকি। এরই কারণে সারা বিশ্বে কূপগুলি গোলাকার আকারে তৈরি করা হয়। আপনি দেখে থাকবেন আমাদের বাড়িতে ব্যবহৃত বাটি, প্লেট, বালতি এবং থালার আকারও গোলাকার হয়ে থাকে। কূপ যদি বৃত্তাকার বা গোলাকার তৈরি না করে বর্গাকার বা ত্রিভুজাকারে তৈরি করা হত তাহলে তার কোণগুলিতে জলের চাপ এত পড়ত যে সেগুলি খুব তাড়াতাড়ি ভেঙে যেত। তাই জলের চাপ যাতে সব দেওয়ালে সমান থাকে সেই উদ্দেশ্যেই কূপের আকৃতি গোলাকার করা হয়। কুয়োর মাটি নেবে যায় না : কূপটি গোলাকার করা হয় কারণ এই গোলাকৃতি আকারের ফলে কুয়োটি বছরের পর বছর টিকে থাকে এবং বসে যায় না। এখানেও চাপ সবচেয়ে বড় কারণ। একটি বৃত্তাকার কূপে অভিন্ন চাপের কারণে, মাটি তলিয়ে ধসে যাওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। গোলাকার হলে একটি কূপের আকার দেওয়া সহজ হয়: কুয়ো গোলাকার হওয়ার আরও একটি কারণ হল একটি বর্গাকার বা ত্রিকোণ কূপের চেয়ে একটি গোলাকার কূপ তৈরি করা অনেক সহজ। কারণ একটি কূপ সাধারণত খনন করে তৈরি করা হয় এবং দেখা যায় গোলাকার আকারে ড্রিল করে একটি কূপ তৈরি করা খুবই সহজ। ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।
পাঁচমিশালি GK: বলুন দেখি, কোন জিনিসটি ঠান্ডায় কালো, গরমে লাল আর ব্যবহার করলে সাদা? এত সহজ উত্তর, কিন্তু জানেন না প্রায় কেউই Gallery July 22, 2024 Bangla Digital Desk যে কোনও প্রতিযোগিতামূলক লিখিত পরীক্ষায় পাশ করার পর সফল প্রার্থীদের ইন্টারভিউ এর জন্য ডাকা হয়। এই সময় যারা ইন্টারভিউ নেন, তারা কখনও কখনও ওই প্রার্থীর উপস্থিত বুদ্ধির যাচাইয়ের জন্য এমন কিছু প্রশ্ন ঘুরিয়ে করেন, যা শুনে অনেকেই ঘাবড়ে যান। কিন্তু আপনি যদি ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করেন তাহলে আপনিও উত্তর দিতে পারবেন। এরকই একটি প্রশ্ন আজ আপনাদের সামনে রাখা হল। দেখুন তো, উত্তরটা আপনার জানা আছে কিনা। প্রশ্নটি হল, কোন জিনিসটি ঠান্ডায় কালো, গরমে লাল আর ব্যবহার করলে সাদা? প্রশ্ন শুনেই ঘাবড়ে যাচ্ছেন তো! এ আবার এমন কী জিনিস? উত্তরটা কিন্তু খুব সহজ, এবং জিনিসটিও চেনা। উত্তরটি হল — কয়লা। কয়লা এমন একটা জিনিস সাধারণ অবস্থায় কালো, গরমে লাল আর ব্যবহার করার পর সাদা বা ধূসর রঙের হয়ে থাকে। কয়লা এক প্রকারের জীবাশ্ম জ্বালানী। প্রাচীন কালের বৃক্ষ দীর্ঘদিন মাটির তলায় চাপা পড়ে ধীরে ধীরে কয়লায় পরিণত হয়। সাধারণত কয়লা কালো বর্ণের হয়ে থাকে। কার্বনের একটি রূপ। ইন্দোনেশিয়া, ভারত, চিনের দেশে কয়লা খনি আছে। কয়লাকে চার শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। পিট, লিগনাইট, বিটুমিনাস, অ্যানথ্রাসাইট। এদের মধ্যে অ্যানথ্রাসাইট সবচেয়ে উন্নত মানের। তবে, এই ক্ষেত্রে যে মজার প্রশ্নটি আপনাদের উদ্দেশ্যে ছুড়ে দেওয়া হয়েছিল, সেই উত্তরটি নিশ্চয় পেয়েছেন! অর্থাৎ, একমাত্র কয়লাই এমন একটি জিনিস যা ঠান্ডায় কালো, গরমে লাল আর ব্যবহার করলে সাদা রঙের হয়।
পাঁচমিশালি Education: বলতে পারবেন, পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে শিক্ষিত জেলা কোনটি? কলকাতা নয় কিন্তু, তাহলে! শুনে চমকে উঠবেন Gallery July 22, 2024 Bangla Digital Desk ২০১১ সালের গণনা অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলির মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিক্ষিত মানুষের বাস কোন জেলায়, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। তবে, ২০১১ সালের পর থেকে আর সমীক্ষা না হওয়ায় পুরনো তথ্যের ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হল। পশ্চিমবঙ্গের সাক্ষরতার হার ৭৬.২৬%, যা জাতীয় গড় ৭৪.০৪% এর থেকে বেশি। ২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে, ভারতের ৩৬টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির মধ্যে সাক্ষরতার হারের দিক দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ ২০ তম। শিক্ষিত মানুষের হারে পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলির মধ্যে দশম স্থানে রয়েছে নদিয়া জেলা, সেখানে সাক্ষরতার হার ৭৫.৫৮ শতাংশ, নবম স্থানে রয়েছে বর্ধমান জেলা। সেখানে সাক্ষরতার হার ৭৭.১৫ শতাংশ। পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলির মধ্যে অষ্টম স্থানে রয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা। এই জেলায় সাক্ষরতার হার ৭৮.৫৭ শতাংশ। সপ্তম স্থানে রয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা। এই জেলায় সাক্ষরতার হার ৭৯.০৪ শতাংশ। এরপরই রয়েছে দার্জিলিং জেলা। দার্জিলিংয়ে সাক্ষরতার হার ৭৯.৯২ শতাংশ। দার্জিলিংয়ের পরেই রয়েছে হুগলি জেলা। হুগলিতে সাক্ষরতার হার ৮২.৫৫ শতাংশ। পিছিয়ে নেই হাওড়াও। সাক্ষরতার হারে চতুর্থ স্থানে রয়েছে হাওড়া। এই জেলায় সাক্ষরতার হার ৮৩.৮৫ শতাংশ। সাক্ষরতার হারে পশ্চিমবঙ্গের তৃতীয় স্থানে থাকা জেলা উত্তর ২৪ পরগনা। এই জেলায় সাক্ষরতার হার ৮৪.৯৫ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থান অবশ্য দখল করেছে রাজধানী কলকাতা। কলকাতায় সাক্ষরতার হার ৮৭.১৪ শতাংশ। তাহলে প্রথম স্থানে রয়েছে কোন জেলা? শুনলে অবাক হয়ে যাবেন, প্রথম স্থানে রয়েছে কলকাতা থেকে সামান্য দূরের একটি জেলা। সেই জেলা হল পূর্ব মেদিনীপুর। এই জেলায় সাক্ষরতার হার ৮৭.৬৬ শতাংশ।
পাঁচমিশালি Luckiest Man: এই মানুষটিই বিশ্বের সবথেকে ভাগ্যবান ব্যক্তি! মৃত্যু-অর্থ সবই যেন তাঁর ভৃত্য! ঘটনা শুনলে আঁতকে না উঠে পারবেন না Gallery July 22, 2024 Bangla Digital Desk বিপর্যয় আর বিপত্তিকে যেন জীবনেরই অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ বানিয়ে ফেলেছেন ফ্রেন সিলাক। বয়স তখন তার ৩২-৩৩ হবে। জীবনে কখনও বিমানে ওঠার অভিজ্ঞতা ছিল না। সময় যে কাকে দিয়ে কখন কী করিয়ে ফেলে, কে জানে। তারই পরিক্রমায় তিনি পৌঁছে গেলেন বিমানবন্দরে। উঠে পড়লেন বিমানে। আর দুর্ঘটনায় পড়া বিমান থেকে সোজা খড়ের গাদার উপর ভূপতিত হয়ে রক্ষা পেল তার প্রাণ। শুধু তা-ই নয়, লাইনচ্যুত ট্রেন থেকে নদীতে গিয়ে পড়া, দু-তিনবার বাস দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া, একবার গিরিখাতের মুখ থেকে জ্যান্ত ফিরে আসা, ভস্মীভূত গাড়ি থেকে বেরিয়ে আসা আর তারপর ১ লক্ষ মার্কিন ডলারের লটারিতে জয়ী হওয়া- ভাগ্যদেবী যার উপর এতটা সুপ্রসন্ন, তার কথা তো জানতেই হয়। ফ্রেন সিলাককে আপনি ভাগ্যবান বলবেন না অপয়া বলবেন, তা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তার সঙ্গেই কেন এত দুর্ঘটনা ঘটতে যাবে, আর কেনই বা সেগুলো থেকে তিনি একা সহি সালামতে বেঁচে ফিরবেন, তা এক রহস্যই বটে! ১৯২৯ সালের ১৪ জুন জন্ম নেওয়া ক্রোয়েশিয়ান এই নাগরিকের বয়স আর কিছুদিন পরেই ৯৫ বছর হতে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে সাংবাদিকদের কাছে তিনি ‘ওয়ার্ল্ড’স লাকিয়েস্ট ম্যান’ এবং ‘ওয়ার্ল্ড’স লাকিয়েস্ট আনলাকিয়েস্ট ম্যান’ খেতাব জিতেছেন। ৭ বার মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসে আর ৪ বার ব্যর্থ বিবাহের আঘাত সহ্য করে এখনও তিনি দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছেন। বেড়ালের নয়টি জান নিয়ে যে প্রবাদবাক্যটি প্রচলিত আছে, ফ্রেন সিলাকের বেলায়ও তা প্রযোজ্য বলেই মনে হচ্ছে। এখানেই শেষ নয়, ২০০৩ সালে তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি টানা কয়েক বছর ধরে লটারি কিনছিলেন। অবশেষে সে বছর লটারি জিতেছেন। শুরুর দিকের দুর্ঘটনাগুলো নিয়ে খটকা লাগায় ২০১০ সালে আবারও তার সাক্ষাৎকার নেয় টেলিগ্রাফ। সেবার তিনি বলেন, জীবনে একবার লটারি কিনে সেবারই এক লক্ষ ডলার পেয়ে গেছেন তিনি। বয়সের ভারেও তার এমন স্মৃতিভ্রম হতে পারে বলে মনে করেন সাইকোলজিস্টরা। তবে মাইক্রোবাস সহ গাড়িতে আগুন লেগে যাওয়ার ঘটনাগুলোর রেকর্ড চেক করে সত্যতা পাওয়া গিয়েছে। পৃথিবীর সবচেয়ে সৌভাগ্যবান ব্যক্তি হতে কম কষ্ট করতে হয়নি ফ্রেন সিলাককে।