Tag Archives: tribal food

Tribal Farming: পাহাড়ের তলায় সবজি চাষ আদিবাসী মহিলাদের, লক্ষ্য বিক্রি করা নয়

বাঁকুড়ার ঐতিহ্যবাহী পাহাড় শুশুনিয়া। এই পাহাড়কে কেন্দ্র করে বহু মানুষের জীবন জীবিকা। এই মানুষগুলির অধিকাংশই আদিবাসী সম্প্রদায়ের। এবার পাহাড়ের নিচে হচ্ছে একটি মৌলিক চাষ।
বাঁকুড়ার ঐতিহ্যবাহী পাহাড় শুশুনিয়া। এই পাহাড়কে কেন্দ্র করে বহু মানুষের জীবন জীবিকা। এ মানুষগুলির অধিকাংশই আদিবাসী সম্প্রদায়ের। এবার পাহাড়ে নিচে হচ্ছে একটি মৌলিক চাষ।
শুশুনিয়া পাহাড়ের পাদদেশে রয়েছে বহু চাষযোগ্য জমি। মূলত আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষেরা এই জমিগুলোতে চাষ করে থাকেন সারা বছর। কিছুটা বিক্রির পাশাপাশি নিজেদের খাদ্যাভাস পরিবর্তনও উদ্যোগী হয়েছেন আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষেরা।
শুশুড়িয়া পাহাড়ের পাদদেশে রয়েছে বহু চাষযোগ্য জমি। মূলত আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষেরা এই জমিগুলোতে চাষ করে থাকেন সারা বছর। কিছুটা বিক্রির পাশাপাশি নিজেদের খাদ্যাভাস পরিবর্তনের উদ্যোগী হয়েছেন আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষেরা।
শুশুনিয়ার পাদদেশে আদিবাসী মহিলারা সম্পূর্ণ জৈব পদ্ধতিতে করছেন বরবটি চাষ। বাঁকুড়ার মাটিতে বরবটি চাষ বেশ ভালই হয়েছে এই বছর।
শুশুনিয়ার পাদদেশে আদিবাসী মহিলারা সম্পূর্ণ জৈব পদ্ধতিতে করছেন বরবটি চাষ। বাঁকুড়ার মাটিতে বরবটি চাষ বেশ ভালই হয়েছে এই বছর।
শুশুনিয়া পাহাড় সংলগ্ন শিউলিবোনা গ্রামের শেষ প্রান্তে করা হচ্ছে এই চাষ। মূলত গ্রামের মহিলারাই বরবটি চাষে উদ্যোগী হয়েছেন।
শুশুনিয়া পাহাড় সংলগ্ন শিউলিবোনা গ্রামের শেষ প্রান্তে করা হচ্ছে এই চাষ। মূলত গ্রামের মহিলারাই বরবটি চাষে উদ্যোগী হয়েছেন।
বরবটি চাষ করে বাজারজাত করা উদ্দেশ্য নয়। নিজেদের খাদ্যাভ্যাস সঠিক রাখতে পুষ্টিগুণ সম্পন্ন এই সবজি চাষে উদ্যোগে হয়েছেন আদিবাসী মহিলারা।
বরবটি চাষ করে বাজারজাত করা উদ্দেশ্য নয়। নিজেদের খাদ্যাভাস সঠিক রাখতে পুষ্টিগুণ সম্পন্ন এই সবজি চাষের উদ্যোগী হয়েছেন আদিবাসী মহিলারা।
এই উৎপন্ন ফসল আশেপাশে গ্রামে বিক্রি করা হচ্ছে অল্পবিস্তর। বাঁকুড়ার আদিবাসী সম্প্রদায়ের খুবই সাধারণ জীবন যাপনের একটি অঙ্গ হল মরশুমি চাষাবাদ
এই উৎপন্ন ফসল আশেপাশে গ্রামে বিক্রি করা হচ্ছে অল্প বিস্তর। বাঁকুড়া আদিবাসী সম্প্রদায়ের খুবই সাধারণ জীবন যাপনের একটি অঙ্গ হল মরশুমি চাষাবাদ।

Tribal Food Recipe: আদিবাসী মহল্লার খুকুরি ভাজা খেলে স্বাদ ভুলতে পারবেন না

আলিপুরদুয়ার: বাজারের কেনা মাশরুম নয়, মাঠের মাশরুম সংগ্রহ করে তা ভেজে খান আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষরা। এই সুস্বাদু ভাজাটির নাম খুকুরি ভাজা।

আর‌ও পড়ুন: এক কিলোমিটারের মধ্যে আর কেউ পুজো করতে পারে না! সংগ্রামপুরের প্রাচীন কালী মন্দিরের পরতে পরতে জড়িয়ে ইতিহাস

মাঠে পাওয়া মাশরুমকে আদিবাসী ভাষায় বলা হয় খুকুরি। ছোট, বড় ও মাঝারি হিসেবে এই খুকুরির বিভিন্ন নাম হয়। এই সময় পাওয়া যায় ছোট খুকুরি।মনে হতেই পারে মাঠে পাওয়া এই খুকুরি বিষাক্ত নয়তো? সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন এক আদিবাসী যুবক। তিনি বলেন, আমরা বাজারজাত মাশরুম খুব কম খাই। মাঠ থেকে সংগ্রহ করা মাশরুম নিয়ে এসে রান্না করি। এই মাশরুম সংগ্রহের পর তা বাছাই করি।যেসব মাশরুমের নিচের দিক কালো হয় সেগুলি ফেলে দিয়ে বাকিগুলো রান্না করা হয়।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

খুকুরি ভাজা করার জন্য আগের দিন মাশরুম তুলে আনতে হয়। রাতে শোয়ার আগে মাশরুমগুলো গরমজলে ভিজিয়ে দিতে হবে। সকালে সেই জল ফেলে দিয়ে আবারও জলে পরিস্কার করে নিতে হয় মাশরুমগুলি। তারপর কেটে নিতে হয়। পাশাপাশি আলু ও পেঁয়াজ সরু করে কেটে নিতে হবে। কড়াইয়ে তেল গরম হয়ে এলে জিরে ফোড়ন দিতে হয়। এরপর পেঁয়াজ, লঙ্কা ভেজে নিতে হয়। তারপর আলু ভেজে নিয়ে দিতে হবে মাশরুম। এরপর দিতে হবে হলুদ ও লবণ। ভাজাটি লালচে হয়ে এলে নামিয়ে ফেলতে হবে। এই খুকুরি ভাজা বেশ জনপ্রিয়।

অনন্যা দে