Tag Archives: world news

Knowledge Story: বলুন তো, পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্ভাগা মহিলা কে? নাম আর ঘটনা শুনলে আঁতকে উঠবেন নিশ্চিত

বস্তু, পশু-পাখিসহ বিভিন্ন জিনিস বা চিত্রকলা প্রদর্শনী হয়। কিন্তু মানুষের প্রদর্শনী? ইতিহাসে এমন দুর্ভাগা একজন রয়েছেন, যিনি নানা স্থানে প্রদর্শনীর শিকার হয়েছিলেন। শুধু জীবিত থাকাকালীন নয়, মৃত্যুর পরও তার মৃতদেহ প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
বস্তু, পশু-পাখিসহ বিভিন্ন জিনিস বা চিত্রকলা প্রদর্শনী হয়। কিন্তু মানুষের প্রদর্শনী? ইতিহাসে এমন দুর্ভাগা একজন রয়েছেন, যিনি নানা স্থানে প্রদর্শনীর শিকার হয়েছিলেন। শুধু জীবিত থাকাকালীন নয়, মৃত্যুর পরও তার মৃতদেহ প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
তিনি পেশায় ছিলেন শিল্পী। পুরো জীবনটাই কষ্টে কেটেছে। ভালোবাসা তো দূরের কথা, মানুষ হিসেবে প্রাপ্য সম্মানটুকুও পাননি। তার প্রতি এই পৃথিবীর মানুষের মায়া ছিল না, হয়তো এ কারণেই মাত্র ২৬ বছর বয়সেই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেন তিনি।
তিনি পেশায় ছিলেন শিল্পী। পুরো জীবনটাই কষ্টে কেটেছে। ভালোবাসা তো দূরের কথা, মানুষ হিসেবে প্রাপ্য সম্মানটুকুও পাননি। তার প্রতি এই পৃথিবীর মানুষের মায়া ছিল না, হয়তো এ কারণেই মাত্র ২৬ বছর বয়সেই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেন তিনি।
বলছি উনবিংশ শতকের এক গায়িকা এবং পারফর্মিং আর্টিস্ট জুলিয়া পাস্ত্রানার কথা। ১৮৩৪ সালে মেক্সিকোতে জন্মগ্রহণ করেন জুলিয়া। শৈশব থেকেই দুটি বিরল রোগে আক্রান্ত ছিলেন। একটি জেনেরেলাইজড হাইপারট্রিসোটাস ল্যানুগিনোসা, অন্যটি জিঞ্জিভাল হাইপারপ্লাসিয়া। প্রথম রোগের জন্য মুখ ও কপালসহ শরীরজুড়ে ছিল অস্বাভাবিক কালো লোম। দ্বিতীয় রোগের ফলস্বরূপ তার নাক, ঠোঁট, চোয়াল অস্বাভাবিক পুরু ছিল। তবে তার গানের গলা মিষ্টি ছিল, গান গাইতে এবং নৃত্য পরিবেশন করতে খুব পছন্দ করতেন।
বলছি উনবিংশ শতকের এক গায়িকা এবং পারফর্মিং আর্টিস্ট জুলিয়া পাস্ত্রানার কথা। ১৮৩৪ সালে মেক্সিকোতে জন্মগ্রহণ করেন জুলিয়া। শৈশব থেকেই দুটি বিরল রোগে আক্রান্ত ছিলেন। একটি জেনেরেলাইজড হাইপারট্রিসোটাস ল্যানুগিনোসা, অন্যটি জিঞ্জিভাল হাইপারপ্লাসিয়া। প্রথম রোগের জন্য মুখ ও কপালসহ শরীরজুড়ে ছিল অস্বাভাবিক কালো লোম। দ্বিতীয় রোগের ফলস্বরূপ তার নাক, ঠোঁট, চোয়াল অস্বাভাবিক পুরু ছিল। তবে তার গানের গলা মিষ্টি ছিল, গান গাইতে এবং নৃত্য পরিবেশন করতে খুব পছন্দ করতেন।
পরবর্তী সময়ে পাস্ত্রানা আমেরিকা চলে যান এবং থিওডোরল্যান্টকে বিয়ে করেন। তার স্বামী ইউরোপের বিভিন্ন দেশে তাকে নিয়ে প্রদর্শনী করতেন। ততো দিনে পাস্ত্রানা বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে কুৎসিত মহিলা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে গিয়েছিলেন। ‘দ্য এপ উইমেন’, ‘দ্য বিয়ার উইমেন’, ‘দ্য আগলিয়েস্ট উইমেন ইন দ্য ওয়ার্ল্ড’, ‘লিংক বিটুইন ম্যানকাইন্ড অ্যান্ড দ্য ওরাংওটাং’- বাহ্যিক রূপের জন্য নিজের নাম ও পরিচয় হারিয়ে এ ধরনের নানা তীর্যক পরিচয়ে পরিচিত হয়ে উঠেছিলেন পাস্ত্রানা।
পরবর্তী সময়ে পাস্ত্রানা আমেরিকা চলে যান এবং থিওডোরল্যান্টকে বিয়ে করেন। তার স্বামী ইউরোপের বিভিন্ন দেশে তাকে নিয়ে প্রদর্শনী করতেন। ততো দিনে পাস্ত্রানা বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে কুৎসিত মহিলা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে গিয়েছিলেন। ‘দ্য এপ উইমেন’, ‘দ্য বিয়ার উইমেন’, ‘দ্য আগলিয়েস্ট উইমেন ইন দ্য ওয়ার্ল্ড’, ‘লিংক বিটুইন ম্যানকাইন্ড অ্যান্ড দ্য ওরাংওটাং’- বাহ্যিক রূপের জন্য নিজের নাম ও পরিচয় হারিয়ে এ ধরনের নানা তীর্যক পরিচয়ে পরিচিত হয়ে উঠেছিলেন পাস্ত্রানা।
লন্ডনের কুইন্স হলে তাকে প্রদর্শনের জন্য রাখা হয়েছিল শুধু তার বিশ্রী বাহ্যিক রূপের জন্য। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘লিভারপুল মার্কারি’ সংবাদপত্রে এই ঘটনাকে ‘জনসমক্ষে প্রকাশিত সবচেয়ে বিস্ময়কর বিষয়’ হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছিল। এই অতিরঞ্জনের মাত্রা ন্যূনতম সভ্যতা ও মানবিকতাকে ছাপিয়ে গিয়েছিল যখন তারা এই ব্যাপারটিকে উপস্থাপনা করেছিল- ‘মানবজাতির বিবর্তনবাদের উদাহরণ পরিদর্শনের একটি অপার সুযোগ’ বলে। ১৮৫৪ সালে পাস্ত্রানাকে আমেরিকার একটি প্রদর্শনীতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সাধারণ মানুষ তাকে শুধু দেখবে বলে।
লন্ডনের কুইন্স হলে তাকে প্রদর্শনের জন্য রাখা হয়েছিল শুধু তার বিশ্রী বাহ্যিক রূপের জন্য। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘লিভারপুল মার্কারি’ সংবাদপত্রে এই ঘটনাকে ‘জনসমক্ষে প্রকাশিত সবচেয়ে বিস্ময়কর বিষয়’ হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছিল। এই অতিরঞ্জনের মাত্রা ন্যূনতম সভ্যতা ও মানবিকতাকে ছাপিয়ে গিয়েছিল যখন তারা এই ব্যাপারটিকে উপস্থাপনা করেছিল- ‘মানবজাতির বিবর্তনবাদের উদাহরণ পরিদর্শনের একটি অপার সুযোগ’ বলে। ১৮৫৪ সালে পাস্ত্রানাকে আমেরিকার একটি প্রদর্শনীতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সাধারণ মানুষ তাকে শুধু দেখবে বলে।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘বাল্টিমোর সান’ ১৮৫৫ সালের ৯ নভেম্বর একটি বিজ্ঞাপন দিয়েছিল ক্যারল হলে পাস্ত্রানার একটি প্রদর্শনীর। ছোট ছেলেমেয়েরা ১৫ সেন্টসের বিনিময়ে এবং বড়রা ২৫ সেন্টসের বিনিময়ে পাস্ত্রানাকে দেখতে যেত। ৫০ কেজির, ৪ ফুট ৬ ইঞ্চি উচ্চতার মানুষটিকে রাস্তা দিয়ে প্যারেড করানোও হয়েছিল শুধু সাধারণ দর্শকের মনোরঞ্জনের জন্য।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘বাল্টিমোর সান’ ১৮৫৫ সালের ৯ নভেম্বর একটি বিজ্ঞাপন দিয়েছিল ক্যারল হলে পাস্ত্রানার একটি প্রদর্শনীর। ছোট ছেলেমেয়েরা ১৫ সেন্টসের বিনিময়ে এবং বড়রা ২৫ সেন্টসের বিনিময়ে পাস্ত্রানাকে দেখতে যেত। ৫০ কেজির, ৪ ফুট ৬ ইঞ্চি উচ্চতার মানুষটিকে রাস্তা দিয়ে প্যারেড করানোও হয়েছিল শুধু সাধারণ দর্শকের মনোরঞ্জনের জন্য।
২৫ বছর বয়সে পাস্ত্রানা গর্ভবতী হন। জন্মের পর শিশুটি দেখতে তার মতোই লোমশ ছিল। কিন্তু জন্মের মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শিশুটি মারা যায়। গর্ভাবস্থায় জটিলতার দরুণ পাস্ত্রানাও দুদিন পর মৃত্যুবরণ করেন।
২৫ বছর বয়সে পাস্ত্রানা গর্ভবতী হন। জন্মের পর শিশুটি দেখতে তার মতোই লোমশ ছিল। কিন্তু জন্মের মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শিশুটি মারা যায়। গর্ভাবস্থায় জটিলতার দরুণ পাস্ত্রানাও দুদিন পর মৃত্যুবরণ করেন।
স্ত্রী এবং সন্তানের মৃত্যুর পরেও থিওডোরলেন্টের লোভ শেষ হয়নি। তিনি জুলিয়া এবং তার বাচ্চার মৃতদেহ সংরক্ষণ করে বিভিন্ন জায়গায় প্রদর্শন করে টাকা কামাতে থাকে। অবাক করা বিষয় হলো, ২০১৩ সালে সিনালোয়াতে কবর দেয়ার আগ পর্যন্ত জুলিয়া এবং তার সন্তানের মৃতদেহ বিভিন্ন মালিকের হাতবদল হয়েছে।
স্ত্রী এবং সন্তানের মৃত্যুর পরেও থিওডোরলেন্টের লোভ শেষ হয়নি। তিনি জুলিয়া এবং তার বাচ্চার মৃতদেহ সংরক্ষণ করে বিভিন্ন জায়গায় প্রদর্শন করে টাকা কামাতে থাকে। অবাক করা বিষয় হলো, ২০১৩ সালে সিনালোয়াতে কবর দেয়ার আগ পর্যন্ত জুলিয়া এবং তার সন্তানের মৃতদেহ বিভিন্ন মালিকের হাতবদল হয়েছে।
বিশ্বে জুলিয়ানা পাস্ত্রানাকে নিয়ে আরো অনেক রোমহর্ষক গল্প এবং ঘটনা আছে। যেগুলোর কিছুটা গুজব, কিছু সত্যি। মাত্র ২৬ বছরের জীবনে এতটা জনপ্রিয় হয়েছিলেন একজন মানুষ শুধু তার দুর্ভাগ্যের জন্য।
বিশ্বে জুলিয়ানা পাস্ত্রানাকে নিয়ে আরো অনেক রোমহর্ষক গল্প এবং ঘটনা আছে। যেগুলোর কিছুটা গুজব, কিছু সত্যি। মাত্র ২৬ বছরের জীবনে এতটা জনপ্রিয় হয়েছিলেন একজন মানুষ শুধু তার দুর্ভাগ্যের জন্য।

World News: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হায়দরাবাদের ছাত্রের উপর নৃশংস হামলা ধরা পড়েছে সিসিটিভি-তে, তদন্তের আশ্বাস কনস্যুলেটের

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় মিশন শিকাগো শহরে চার সশস্ত্র ডাকাত দ্বারা আক্রান্ত এক ভারতীয় ছাত্রকে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে। হায়দরাবাদের বাসিন্দা সৈয়দ মাজাহির আলির উপরে আক্রমণ করা হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে তাঁর বাড়ির কাছে তাঁর উপরে আক্রমণ করা হয়েছিল। সেই ভিডিও ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে এবং তা নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। ভারতীয় মিশন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ একটি পোস্টে বলেছে যে, “কনস্যুলেট সৈয়দ মাজাহির আলির স্ত্রী সৈয়দা রুকিয়া ফাতিমা রাজভির সঙ্গে যোগাযোগ করছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে। কনস্যুলেট স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছে, যারা মামলাটি তদন্ত করছে।”

আমাকে সাহায্য করুন –

ভিডিওতে, মাজাহির আলির প্রচুর রক্তক্ষরণ হতে দেখা গিয়েছে। তিনি বর্ণনা করেছেন যে কীভাবে তাঁকে লাথি ও ঘুষি মেরেছিল ডাকাতরা, তাঁর ফোনও ছিনিয়ে নিয়েছিল। তিনি জানিয়েছেন যে, “চারজন লোক আমাকে আক্রমণ করেছে। খাবারের প্যাকেট হাতে নিয়ে বাসায় ফিরছিলাম। আমি আমার বাড়ির কাছে পিছলে পড়ে গেলাম এবং চারজন লোক আমাকে লাথি ও ঘুষি মারল।” হামলার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর, মাজাহির আলির স্ত্রী তাঁর স্বামীর সুস্থতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করকে চিঠি লিখেছেন।

আরও পড়ুন –‘পশ্চিমবঙ্গ থেকে চ্যালেঞ্জ এসেছে…,’ মমতার কথার ‘সূত্র’ ধরেই কংগ্রেসকে তুমুল কটাক্ষ! যা বললেন নরেন্দ্র মোদি

আরও পড়ুন – কারা করবে সন্দেশখালি কাণ্ডের তদন্ত? রাজ্য পুলিশ না CBI…বড় নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট

মাজাহির আলির স্ত্রী জানিয়েছে যে, “কিছুক্ষণ পর আমি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারি। কিন্তু, তিনি তখন আমার সঙ্গে কথা বলতেও অক্ষম ছিলেন। তাঁর পুরো মুখ রক্তাক্ত ছিল। আমি যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোতে আমার স্বামীর নিরাপত্তা নিয়ে খুবই চিন্তিত। আমি অনুগ্রহ করে তাঁকে সর্বোত্তম চিকিৎসা পেতে সাহায্য করার জন্য অনুরোধ করছি এবং যদি সম্ভব হয় দয়া করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করুন, যাতে আমি আমার তিন নাবালক সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে আমার স্বামীর সঙ্গে থাকতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যেতে পারি।”

ভারতীয় ছাত্রদের উপর হামলা –

হায়দরাবাদের ল্যাঙ্গার হাউজের সভাপতি মাজাহির আলি ইন্ডিয়ানা ওয়েসলিয়ান ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিতে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন। এই বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত চার ছাত্রের মৃতদেহ পাওয়া যাওয়ার পর আবার সাম্প্রতিক হামলা হল। বিগত মাসে, একজন ভারতীয় ছাত্র বিবেক সাইনিকে হত্যা করা হয়। যিনি জর্জিয়া রাজ্যের একটি দোকানে কাজে নিযুক্ত ছিলেন এবং একজন গৃহহীন ব্যক্তিকে অনেক দিন ধরে আশ্রয় দিয়েছিলেন। গৃহহীন ওই লোকটি ১৬ জানুয়ারি ভারতীয় ছাত্রকে হত্যা করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা মার্কিন স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম ডব্লিউএসবি-টিভিকে জানায় যে, ফকনার গভীর রাতে বিবেককে দোকান থেকে বেরিয়ে যেতে বলার পর তাঁর উপরে হাতুড়ি দিয়ে আক্রমণ করেন।

Knowledge Story: বলুন তো দেখি, পৃথিবীর সবচেয়ে গরিব দেশ কোনটি? নামটা জেনে আদৌ বিশ্বাস হবে তো!

একদিকে আলো, অপরদিকে অন্ধকার। আজও পৃথিবীতে এমন বহু দেশ রয়েছে যেখানকার মানুষদের দু'বেলা দু'মুঠো খাবার জোট না ঠিক মতো। সেসব দেশের অবস্থা এতটাই তথৈবচ যে জনগণের মৌলিক চাহিদা তো দূর সঠিক খাবারের জোগানও নেই।
একদিকে আলো, অপরদিকে অন্ধকার। আজও পৃথিবীতে এমন বহু দেশ রয়েছে যেখানকার মানুষদের দু’বেলা দু’মুঠো খাবার জোট না ঠিক মতো। সেসব দেশের অবস্থা এতটাই তথৈবচ যে জনগণের মৌলিক চাহিদা তো দূর সঠিক খাবারের জোগানও নেই।
অশিক্ষা, দারিদ্র্য, মূল্যস্ফীতি ও বেকারত্বে ধুঁকছে সেসব দেশগুলি। বিশ্বের সবচেয়ে গরিব দেশের কথা এই প্রতিবেদনে জানাব আপনাদের।
অশিক্ষা, দারিদ্র্য, মূল্যস্ফীতি ও বেকারত্বে ধুঁকছে সেসব দেশগুলি। বিশ্বের সবচেয়ে গরিব দেশের কথা এই প্রতিবেদনে জানাব আপনাদের।
দক্ষিণ সুদান: আফ্রিকার দেশ দক্ষিণ সুদান বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র দেশ। দক্ষিণ সুদানের ১১ মিলিয়ন মানুষ চরম দারিদ্র্যের সম্মুখীন। দক্ষিণ সুদানের রাজধানীর নাম জুবা। ২০১১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে দেশটি পৃথিবীর দরিদ্রতম দেশের মধ্যে চলে এসেছে। তেলের ভাণ্ডারে সমৃদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও এখনও পর্যন্ত দক্ষিণ সুদান তাদের অর্থনীতি মজবুত করে উঠতে পারেনি।
দক্ষিণ সুদান: আফ্রিকার দেশ দক্ষিণ সুদান বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র দেশ। দক্ষিণ সুদানের ১১ মিলিয়ন মানুষ চরম দারিদ্র্যের সম্মুখীন। দক্ষিণ সুদানের রাজধানীর নাম জুবা। ২০১১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে দেশটি পৃথিবীর দরিদ্রতম দেশের মধ্যে চলে এসেছে। তেলের ভাণ্ডারে সমৃদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও এখনও পর্যন্ত দক্ষিণ সুদান তাদের অর্থনীতি মজবুত করে উঠতে পারেনি।
বুরুন্ডি: বুরুন্ডি বিশ্বের দ্বিতীয় দরিদ্রতম দেশ। এই দেশটি দীর্ঘদিন ধরে গৃহযুদ্ধের সম্মুখীন। এখানকার ৮০ শতাংশ মানুষ কৃষির ওপর নির্ভরশীল। জল, বিদ্যুৎ ইত্যাদি সাধারণ জিনিসগুলোর জন্য এখনও লড়তে হচ্ছে বুরুন্ডিকে।
বুরুন্ডি: বুরুন্ডি বিশ্বের দ্বিতীয় দরিদ্রতম দেশ। এই দেশটি দীর্ঘদিন ধরে গৃহযুদ্ধের সম্মুখীন। এখানকার ৮০ শতাংশ মানুষ কৃষির ওপর নির্ভরশীল। জল, বিদ্যুৎ ইত্যাদি সাধারণ জিনিসগুলোর জন্য এখনও লড়তে হচ্ছে বুরুন্ডিকে।
সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক: মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র বিশ্বের তৃতীয় দরিদ্রতম দেশ। অথচ স্বর্ণ, তেল, ইউরেনিয়াম ও হীরের মতো বহু মূল্য়বান রত্নভান্ডার থাকা সত্ত্বেও দারিদ্রতায় ডুবে আছে এই দেশ। এই দেশের মোট জনসংখ্যা ৫৫ লাখ।
সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক: মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র বিশ্বের তৃতীয় দরিদ্রতম দেশ। অথচ স্বর্ণ, তেল, ইউরেনিয়াম ও হীরের মতো বহু মূল্য়বান রত্নভান্ডার থাকা সত্ত্বেও দারিদ্রতায় ডুবে আছে এই দেশ। এই দেশের মোট জনসংখ্যা ৫৫ লাখ।
সোমালিয়া: সোমালিয়া বিশ্বের চতুর্থ দরিদ্রতম দেশ। গোটা দেশজুড়ে অস্থিতিশীলতা, সেনাবাহিনী অত্যাচার এবং জলদস্যুদের সন্ত্রাসে বিপর্যস্ত এই দেশ। ১৯৬০ সালে সোমালিয়া স্বাধীনতা লাভ করে। বর্তমান সময় পর্যন্ত সোমালিয়া অর্থনৈতিকভাবে সমস্যায় রয়েছে। এই দেশের মোট জনসংখ্যা ১ কোটি ২৬ লাখ, ২০২০ সালে করোনার প্রভাবে যথেষ্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয় দেশটি।
সোমালিয়া: সোমালিয়া বিশ্বের চতুর্থ দরিদ্রতম দেশ। গোটা দেশজুড়ে অস্থিতিশীলতা, সেনাবাহিনী অত্যাচার এবং জলদস্যুদের সন্ত্রাসে বিপর্যস্ত এই দেশ। ১৯৬০ সালে সোমালিয়া স্বাধীনতা লাভ করে। বর্তমান সময় পর্যন্ত সোমালিয়া অর্থনৈতিকভাবে সমস্যায় রয়েছে। এই দেশের মোট জনসংখ্যা ১ কোটি ২৬ লাখ, ২০২০ সালে করোনার প্রভাবে যথেষ্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয় দেশটি।
কঙ্গো: কঙ্গো বিশ্বের পঞ্চম দরিদ্রতম দেশ। স্বৈরাচার, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং সহিংসতা কঙ্গোর অবস্থাকে আরও খারাপ করেছে। কঙ্গোর জনসংখ্যার তিন-চতুর্থাংশ দিনে দুই ডলারও (ভারতীয় মুদ্রায় ১৬৬ টাকা) খরচ করতে পারে না।
কঙ্গো: কঙ্গো বিশ্বের পঞ্চম দরিদ্রতম দেশ। স্বৈরাচার, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং সহিংসতা কঙ্গোর অবস্থাকে আরও খারাপ করেছে। কঙ্গোর জনসংখ্যার তিন-চতুর্থাংশ দিনে দুই ডলারও (ভারতীয় মুদ্রায় ১৬৬ টাকা) খরচ করতে পারে না।

Knowledge Story: পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী, যার মৃত্যু নেই! বলুন তো কে? নামটা শোনামাত্রই তাজ্জব হয়ে যাবেন নিশ্চিত!

জন্মিলে মরিতে হবে, এমনটাই নিয়ম। কিন্তু কখনও যদি মৃত্যুই না ঘটে! এমনটাও কি হওয়া সম্ভব? সম্ভব। মানুষ না হলেও একটা ছোট্ট প্রাণী কিন্তু প্রায় অমরত্ব লাভ করেছে, বলছেন বিজ্ঞানীরা।
জন্মিলে মরিতে হবে, এমনটাই নিয়ম। কিন্তু কখনও যদি মৃত্যুই না ঘটে! এমনটাও কি হওয়া সম্ভব? সম্ভব। মানুষ না হলেও একটা ছোট্ট প্রাণী কিন্তু প্রায় অমরত্ব লাভ করেছে, বলছেন বিজ্ঞানীরা।
ব্যাকওয়ার্ড এজিং জেলিফিশ। প্রাণীবিদদের কাছে যার পরিচয় টারিটোপসিস ডোরনি (Turritopsis dohrnii)। একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যের জন্য জেলিফিশের এই ক্ষুদ্র প্রজাতিকে 'অমর জেলিফিশ' নামে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।
ব্যাকওয়ার্ড এজিং জেলিফিশ। প্রাণীবিদদের কাছে যার পরিচয় টারিটোপসিস ডোরনি (Turritopsis dohrnii)। একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যের জন্য জেলিফিশের এই ক্ষুদ্র প্রজাতিকে ‘অমর জেলিফিশ’ নামে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।
এটাই পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী, যারা কখনও মরে না। তাই এর বয়স সঠিকভাবে অনুমান করা যায় না। এই প্রাণীটির বিশেষত্ব হল পরিণত হওয়ার পর এটি আবার প্রথম পর্যায়ে ফিরে আসে।
এটাই পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী, যারা কখনও মরে না। তাই এর বয়স সঠিকভাবে অনুমান করা যায় না। এই প্রাণীটির বিশেষত্ব হল পরিণত হওয়ার পর এটি আবার প্রথম পর্যায়ে ফিরে আসে।
এর পরে এটি আবার বিকশিত হয়। এটা সবসময় চলতেই থাকে। তাই জৈবিকভাবে এই জেলিফিশ কখনই মরে না। একে অমর জেলিফিশও বলা হয়।
এর পরে এটি আবার বিকশিত হয়। এটা সবসময় চলতেই থাকে। তাই জৈবিকভাবে এই জেলিফিশ কখনই মরে না। একে অমর জেলিফিশও বলা হয়।
আক্ষরিক অর্থেই কিন্তু এরা নিজেদের প্রায় ‘অমর’ করে রেখেছে। মৃত্যুর কোনওরকম আশঙ্কা থাকলে, এর বার্ধক্যের উল্টো পথ ধরে। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের গবেষকরা জানিয়েছেন, যদি এই জেলিফিশের শরীরের কোনও অংশে আঘাত লাগে, বা অসুস্থ হয়ে পড়ে, সঙ্গে সঙ্গে এরা ‘পলিপ দশা’-য় চলে যায়।
আক্ষরিক অর্থেই কিন্তু এরা নিজেদের প্রায় ‘অমর’ করে রেখেছে। মৃত্যুর কোনওরকম আশঙ্কা থাকলে, এর বার্ধক্যের উল্টো পথ ধরে। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের গবেষকরা জানিয়েছেন, যদি এই জেলিফিশের শরীরের কোনও অংশে আঘাত লাগে, বা অসুস্থ হয়ে পড়ে, সঙ্গে সঙ্গে এরা ‘পলিপ দশা’-য় চলে যায়।
চারপাশে মিউকাস মেমব্রেন তৈরি করে গুটি বাঁধে পলিপের আকারে। এই পলিপ অবস্থায় এরা তিন দিন পর্যন্ত থাকে। আর এ ভাবেই কমিয়ে দেয় বয়স।
চারপাশে মিউকাস মেমব্রেন তৈরি করে গুটি বাঁধে পলিপের আকারে। এই পলিপ অবস্থায় এরা তিন দিন পর্যন্ত থাকে। আর এ ভাবেই কমিয়ে দেয় বয়স।
এর মধ্যে শরীরের সব কোষকে নতুন কোষে রূপান্তর করে জেলিফিশটি, আর বয়স একদম কমিয়ে ফেলে। এ ভাবেই বারবার নিজেকে রূপান্তরের মাধ্যমে এরা বার্ধক্যকে ঠেকিয়ে রাখে। তবে এ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে মত পার্থক্য রয়েছে।
এর মধ্যে শরীরের সব কোষকে নতুন কোষে রূপান্তর করে জেলিফিশটি, আর বয়স একদম কমিয়ে ফেলে। এ ভাবেই বারবার নিজেকে রূপান্তরের মাধ্যমে এরা বার্ধক্যকে ঠেকিয়ে রাখে। তবে এ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে মত পার্থক্য রয়েছে।
অন্য কোনও বড় মাছ এদের খেয়ে ফেললে কিংবা হঠাত্ বড় কোনও রোগে আক্রান্ত হলে অবশ্য মারা যায়। কিন্তু বয়স বেড়ে যাওয়ার কারণে মৃত্যু এদের হয় না।
অন্য কোনও বড় মাছ এদের খেয়ে ফেললে কিংবা হঠাত্ বড় কোনও রোগে আক্রান্ত হলে অবশ্য মারা যায়। কিন্তু বয়স বেড়ে যাওয়ার কারণে মৃত্যু এদের হয় না।

Knowledge Story: বিশ্বের সবচেয়ে বড়লোক দেশটি কোনটি বলুন তো? নাম শুনে মাথায় হাত দেবেন নিশ্চিত! ভারত কততে?

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশের কথা বললে সবার প্রথমে আমাদের আমেরিকা বা ব্রিটেনের মতো দেশগুলোর কথা মনে আসে। কিন্তু একটি দেশকে ধনী তখনই বলা হয়, যখন সে দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার পাশাপাশি প্রতিটি মানুষের সর্বোচ্চ গড় আয় নির্ধারণ করা হয়।
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশের কথা বললে সবার প্রথমে আমাদের আমেরিকা বা ব্রিটেনের মতো দেশগুলোর কথা মনে আসে। কিন্তু একটি দেশকে ধনী তখনই বলা হয়, যখন সে দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার পাশাপাশি প্রতিটি মানুষের সর্বোচ্চ গড় আয় নির্ধারণ করা হয়।
এবার দেখে নেওয়া যাক — ২০২৩ সালের শীর্ষ ধনী দেশের তালিকায় কোন কোন দেশ রয়েছে। সেখানে কোথায় রয়েছে ভারতের স্থান?
এবার দেখে নেওয়া যাক — ২০২৩ সালের শীর্ষ ধনী দেশের তালিকায় কোন কোন দেশ রয়েছে। সেখানে কোথায় রয়েছে ভারতের স্থান?
আয়ারল্যান্ড : ২০২৩ সালে প্রকাশিত রিপোর্টে ধনী দেশের তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে আয়ারল্যান্ড। এই ছোট দেশটি ২০২৩ সালে বিশ্বের সবচেয়ে সমৃদ্ধ দেশ হয়ে উঠেছে। স্বল্প জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে দেশটি এ অর্জন করেছে। বিশ্বের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান এ দেশে বিনিয়োগ করেছে।
আয়ারল্যান্ড : ২০২৩ সালে প্রকাশিত রিপোর্টে ধনী দেশের তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে আয়ারল্যান্ড। এই ছোট দেশটি ২০২৩ সালে বিশ্বের সবচেয়ে সমৃদ্ধ দেশ হয়ে উঠেছে। স্বল্প জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে দেশটি এ অর্জন করেছে। বিশ্বের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান এ দেশে বিনিয়োগ করেছে।
লুক্সেমবার্গ : ২০২৩ সালের ধনী দেশের এই গুরুত্বপূর্ণ তালিকার পরবর্তী দেশটি হল লুক্সেমবার্গ। খুব সামান্য ব্যবধানে আয়ারল্যান্ডের পিছনে রয়েছে এই দেশটি। মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে এটি আয়ারল্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে। এদেশে বার্ষিক গড় মাথাপিছু আয় ৭৩ লাখ টাকার বেশি। মানে এখানে একজন মানুষ দৈনিক ২০,০০০ টাকা আয় করেন।
লুক্সেমবার্গ : ২০২৩ সালের ধনী দেশের এই গুরুত্বপূর্ণ তালিকার পরবর্তী দেশটি হল লুক্সেমবার্গ। খুব সামান্য ব্যবধানে আয়ারল্যান্ডের পিছনে রয়েছে এই দেশটি। মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে এটি আয়ারল্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে। এদেশে বার্ষিক গড় মাথাপিছু আয় ৭৩ লাখ টাকার বেশি। মানে এখানে একজন মানুষ দৈনিক ২০,০০০ টাকা আয় করেন।
সিঙ্গাপুর : ২০২৩ সালের ধনী দেশের তালিকায় পরবর্তী নামটি হল সিঙ্গাপুরের। এই দেশটির জনসংখ্যা প্রায় ৫৯ লাখ ৮১ হাজার। দেশটি বহু বছর ধরে বিনিয়োগ ও বাণিজ্যের জন্য কেন্দ্রস্থলে পরিণত হয়েছে। এখানে মাথাপিছু গড় বার্ষিক আয় ৫৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ এখানে প্রতিদিন একজন মানুষ ১৪ হাজার টাকার বেশি আয় করেন।
সিঙ্গাপুর : ২০২৩ সালের ধনী দেশের তালিকায় পরবর্তী নামটি হল সিঙ্গাপুরের। এই দেশটির জনসংখ্যা প্রায় ৫৯ লাখ ৮১ হাজার। দেশটি বহু বছর ধরে বিনিয়োগ ও বাণিজ্যের জন্য কেন্দ্রস্থলে পরিণত হয়েছে। এখানে মাথাপিছু গড় বার্ষিক আয় ৫৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ এখানে প্রতিদিন একজন মানুষ ১৪ হাজার টাকার বেশি আয় করেন।
কাতার : ২০২৩ সালের ধনী দেশের তালিকায় উপসাগরীয় দেশ কাতারের নামও রয়েছে। মানব উন্নয়ন সূচকের ভিত্তিতে, জাতিসংঘ কাতারকে একটি উচ্চ উন্নত অর্থনীতি দেশ বলে অভিহিত করেছে। এদেশে বার্ষিক মাথাপিছু আয় ৫১ লাখ টাকার বেশি। বিপুল পরিমাণ তেল ও গ্যাসের মজুদ এ দেশের গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ।
কাতার : ২০২৩ সালের ধনী দেশের তালিকায় উপসাগরীয় দেশ কাতারের নামও রয়েছে। মানব উন্নয়ন সূচকের ভিত্তিতে, জাতিসংঘ কাতারকে একটি উচ্চ উন্নত অর্থনীতি দেশ বলে অভিহিত করেছে। এদেশে বার্ষিক মাথাপিছু আয় ৫১ লাখ টাকার বেশি। বিপুল পরিমাণ তেল ও গ্যাসের মজুদ এ দেশের গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ।
অর্থনৈতিক দিক থেকে প্রথম স্থানে থেকেও ধনী দেশের তালিকায় শীর্ষে নেই আমেরিকা। এই তালিকায় নবম স্থানে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমানে এর GDP ৮০ হাজার ডলারের কাছাকাছি। তাৎপর্য বিষয় হল এই তালিকায় নেই চিন, রাশিয়া, জার্মানি, ব্রিটেন ও ফ্রান্সের নাম।
অর্থনৈতিক দিক থেকে প্রথম স্থানে থেকেও ধনী দেশের তালিকায় শীর্ষে নেই আমেরিকা। এই তালিকায় নবম স্থানে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমানে এর GDP ৮০ হাজার ডলারের কাছাকাছি। তাৎপর্য বিষয় হল এই তালিকায় নেই চিন, রাশিয়া, জার্মানি, ব্রিটেন ও ফ্রান্সের নাম।
এই তালিকায় প্রথম ১০-এ জায়গা পায়নি ভারত। তবে দ্রুত হারে বদলাচ্ছে ভারতের অর্থনীতি। তাই কয়েক বছরের মধ্য়েই তালিকায় ভারতের জায়গা হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
এই তালিকায় প্রথম ১০-এ জায়গা পায়নি ভারত। তবে দ্রুত হারে বদলাচ্ছে ভারতের অর্থনীতি। তাই কয়েক বছরের মধ্য়েই তালিকায় ভারতের জায়গা হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

Knowledge Story: বিশ্বের কোন দেশটি পৃথিবীর ঠিক কেন্দ্রে অবস্থিত বলুন তো? নামটা শুনলেই চমকে যাবেন নিশ্চিত!

প্রত্যেক মানুষের সাধারণ জ্ঞান থাকা জরুরি। কারণ এটি এমন একটি জ্ঞান যা খুবই প্রয়োজনীয়। ইন্টারভিউ বোর্ড, তর্ক-বিতর্কের মঞ্চ হোক বা ঘরোয়া আড্ডা, এই একটি জিনিস দিয়ে মুহূর্তে মন জিতে নিতে পারেন অনেকেই। কিন্তু এর জন্য যেমন নিজেকে হতে হয় বুদ্ধিমান তেমনই প্রয়োজন চিন্তা ভাবনার স্বচ্ছতা। দরকার চর্চারও।
প্রত্যেক মানুষের সাধারণ জ্ঞান থাকা জরুরি। কারণ এটি এমন একটি জ্ঞান যা খুবই প্রয়োজনীয়। ইন্টারভিউ বোর্ড, তর্ক-বিতর্কের মঞ্চ হোক বা ঘরোয়া আড্ডা, এই একটি জিনিস দিয়ে মুহূর্তে মন জিতে নিতে পারেন অনেকেই। কিন্তু এর জন্য যেমন নিজেকে হতে হয় বুদ্ধিমান তেমনই প্রয়োজন চিন্তা ভাবনার স্বচ্ছতা। দরকার চর্চারও।
আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্ন আনা হল, যা এর আগে আপনি হয়ত কখনও শোনেননি। এটি এমন আপনি এই প্রশ্ন যা কখনও আপনি নিজেও ভাবেননি। আর সেইজন্যই এই প্রশ্নটি খুবই অন্যরকম। তবে প্রশ্নটির উত্তর দেওয়ার জন্য ১৫ সেকেন্ড সময় দেওয়া হল।
আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্ন আনা হল, যা এর আগে আপনি হয়ত কখনও শোনেননি। এটি এমন আপনি এই প্রশ্ন যা কখনও আপনি নিজেও ভাবেননি। আর সেইজন্যই এই প্রশ্নটি খুবই অন্যরকম। তবে প্রশ্নটির উত্তর দেওয়ার জন্য ১৫ সেকেন্ড সময় দেওয়া হল।
প্রশ্ন - আজকের প্রশ্ন হল সমগ্র বিশ্বের কোনটি একমাত্র দেশ, যা গোটা পৃথিবীর কেন্দ্রে অবস্থিত? যদি এই প্রশ্নটির উত্তর জানেন তবে আপনি অবশ্যই একজন প্রতিভাধর ব্যক্তি। কিন্তু আপনি যদি এই প্রশ্নের উত্তর না জানেন তবে ঘাবড়াবেন না। মাথা চুলকেও লাভ নেই। বরং দেখে নিন নিচে দেওয়া বিস্তারিত উত্তর।
প্রশ্ন – আজকের প্রশ্ন হল সমগ্র বিশ্বের কোনটি একমাত্র দেশ, যা গোটা পৃথিবীর কেন্দ্রে অবস্থিত? যদি এই প্রশ্নটির উত্তর জানেন তবে আপনি অবশ্যই একজন প্রতিভাধর ব্যক্তি। কিন্তু আপনি যদি এই প্রশ্নের উত্তর না জানেন তবে ঘাবড়াবেন না। মাথা চুলকেও লাভ নেই। বরং দেখে নিন নিচে দেওয়া বিস্তারিত উত্তর।
উত্তর - আসলে পৃথিবীর কেন্দ্রে যে দেশটি পড়ে, সেই দেশের নাম ঘানা। কিন্তু যদি সত্যিকার অর্থে দেখা যায়, পৃথিবীর কেন্দ্র হল 0°N 0°E, এবং সেখানে কোনও দেশই নেই। বিজ্ঞানীরা এই স্থানটিকে একটি কাল্পনিক স্থান হিসেবে উল্লেখ করেন।
উত্তর – আসলে পৃথিবীর কেন্দ্রে যে দেশটি পড়ে, সেই দেশের নাম ঘানা। কিন্তু যদি সত্যিকার অর্থে দেখা যায়, পৃথিবীর কেন্দ্র হল 0°N 0°E, এবং সেখানে কোনও দেশই নেই। বিজ্ঞানীরা এই স্থানটিকে একটি কাল্পনিক স্থান হিসেবে উল্লেখ করেন।
কিন্তু এখন প্রশ্ন আসে পৃথিবীর কেন্দ্রে কোনও দেশ না থাকলে ঘানাকে পৃথিবীর কেন্দ্রে অবস্থিত দেশ বলা হয় কেন? বস্তুত, পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে কাছের দেশটি হল আফ্রিকা মহাদেশের ঘানা।
কিন্তু এখন প্রশ্ন আসে পৃথিবীর কেন্দ্রে কোনও দেশ না থাকলে ঘানাকে পৃথিবীর কেন্দ্রে অবস্থিত দেশ বলা হয় কেন? বস্তুত, পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে সবচেয়ে কাছের দেশটি হল আফ্রিকা মহাদেশের ঘানা।
আসলে, এই দেশটি একটি ল্যান্ডমার্ক হিসাবে ব্যবহৃত হয়। যা পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দু থেকে যেকোনও কিছু বা যেকোনও স্থানের দূরত্ব পরিমাপ করতে ব্যবহৃত হয়। পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দু থেকে ঘানার দূরত্ব প্রায় ৩৮০ মাইল।
আসলে, এই দেশটি একটি ল্যান্ডমার্ক হিসাবে ব্যবহৃত হয়। যা পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দু থেকে যেকোনও কিছু বা যেকোনও স্থানের দূরত্ব পরিমাপ করতে ব্যবহৃত হয়। পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দু থেকে ঘানার দূরত্ব প্রায় ৩৮০ মাইল।
এছাড়াও, গ্যাবন পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দু থেকে প্রায় ৬৭০ মাইল পশ্চিমে অবস্থিত।
এছাড়াও, গ্যাবন পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দু থেকে প্রায় ৬৭০ মাইল পশ্চিমে অবস্থিত।

Tribe Rituals: প্রতি রাতে আলাদা পুরুষের সঙ্গে যৌনতা, তারপর বিয়ে! কুমারী হলে হবে না বিয়ে! ‘এই’ জায়গার এটাই নিয়ম

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষেরা তাদের ভিন্ন ধরনের কাজ এবং রীতিনীতির জন্য অন্যদের থেকে আলাদা। যার অনেক কিছুই আমাদের কাছে একেবারেই স্বাভাবিক নয়। আমাদের কাছে যা অস্বাভাবিক সেগুলোই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ঘটা করে পালন হয়।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষেরা তাদের ভিন্ন ধরনের কাজ এবং রীতিনীতির জন্য অন্যদের থেকে আলাদা। যার অনেক কিছুই আমাদের কাছে একেবারেই স্বাভাবিক নয়। আমাদের কাছে যা অস্বাভাবিক সেগুলোই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ঘটা করে পালন হয়।
আমাদের দেশে যৌনতা ব্যাপারটা একটু রাখঢাক থাকলেও বিশ্বের এমন অনেক দেশ আছে, যেখানে এটি খুবই খোলামেলা ব্যাপার। নানান দেশে এই ব্যাপার নিয়ে আছে নানান রীতি এবং প্রথা।
আমাদের দেশে যৌনতা ব্যাপারটা একটু রাখঢাক থাকলেও বিশ্বের এমন অনেক দেশ আছে, যেখানে এটি খুবই খোলামেলা ব্যাপার। নানান দেশে এই ব্যাপার নিয়ে আছে নানান রীতি এবং প্রথা।
আফ্রিকার এক দেশ আছে যেখানে কুমারী মেয়েদের কখনও বিয়ে হয় না। বয়ঃসন্ধি শুরু হলেই তাদের থাকতে হয় গ্রামের অন্যান্য পুরুষদের সঙ্গে। তাদের কাছ থেকে শিখতে হয় যৌনজীবনের খুঁটিনাটি।
আফ্রিকার এক দেশ আছে যেখানে কুমারী মেয়েদের কখনও বিয়ে হয় না। বয়ঃসন্ধি শুরু হলেই তাদের থাকতে হয় গ্রামের অন্যান্য পুরুষদের সঙ্গে। তাদের কাছ থেকে শিখতে হয় যৌনজীবনের খুঁটিনাটি।
যে মেয়ে যত বেশি পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করেছে পাত্রী হিসেবে তার কদরই সবচেয়ে বেশি। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, মেয়েদের বাবা গিয়ে পিতৃসম পুরুষের কাছে মেয়েকে দিয়ে আসেন। আবার, ছত্তিশগড়ের আদি জনজাতি গোন্ডদের মধ্য আবার বিয়ের আগেই অবাধ যৌনতার রীতি চালু আছে।
যে মেয়ে যত বেশি পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করেছে পাত্রী হিসেবে তার কদরই সবচেয়ে বেশি। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, মেয়েদের বাবা গিয়ে পিতৃসম পুরুষের কাছে মেয়েকে দিয়ে আসেন। আবার, ছত্তিশগড়ের আদি জনজাতি গোন্ডদের মধ্য আবার বিয়ের আগেই অবাধ যৌনতার রীতি চালু আছে।
পাপুয়া নিউগিনি প্রশান্ত মহাসাগরে সাড়ে চারশ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে আছে ট্রোবায়ান্ড দ্বীপমালা। পাপুয়া নিউগিনির অন্তর্গত এই দ্বীপগুলোতে বাস করে ট্রোবায়ান্ডার নামের এক উপজাতি। কিলিভিলা ভাষায় কথা বলে তারা। ঘন জঙ্গলের মাঝে থাকা। উর্বর সমতল জমিতে চাষাবাদ করে থাকে। সেই ফসল ট্রোবায়ান্ডাররা বেচে আশপাশের দ্বীপগুলোর মানুষকে।
পাপুয়া নিউগিনি প্রশান্ত মহাসাগরে সাড়ে চারশ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে আছে ট্রোবায়ান্ড দ্বীপমালা। পাপুয়া নিউগিনির অন্তর্গত এই দ্বীপগুলোতে বাস করে ট্রোবায়ান্ডার নামের এক উপজাতি। কিলিভিলা ভাষায় কথা বলে তারা। ঘন জঙ্গলের মাঝে থাকা। উর্বর সমতল জমিতে চাষাবাদ করে থাকে। সেই ফসল ট্রোবায়ান্ডাররা বেচে আশপাশের দ্বীপগুলোর মানুষকে।
কুলা নামে এক ধরনের ঝিনুকের চকচকে খোলাই এদের কাছে টাকা। এই কুলার বিনিময়েই চলে এদের বাণিজ্য। অত্যন্ত অল্প বয়সে এই উপজাতির ছেলেমেয়েরা প্রবেশ করে যৌনজীবনে। ছেলেরা দশ – বার বছর এবং মেয়েরা পাঁচ বছর বয়সেই জড়িয়ে পড়ে শারীরিক সম্পর্কে। বয়স্কদের সামনে দিয়েই বালক বালিকারা দল বেঁধে জঙ্গলে চলে যায় যৌনমিলন করতে। কেউ বাধা দেয় না তাদের।
কুলা নামে এক ধরনের ঝিনুকের চকচকে খোলাই এদের কাছে টাকা। এই কুলার বিনিময়েই চলে এদের বাণিজ্য। অত্যন্ত অল্প বয়সে এই উপজাতির ছেলেমেয়েরা প্রবেশ করে যৌনজীবনে। ছেলেরা দশ – বার বছর এবং মেয়েরা পাঁচ বছর বয়সেই জড়িয়ে পড়ে শারীরিক সম্পর্কে। বয়স্কদের সামনে দিয়েই বালক বালিকারা দল বেঁধে জঙ্গলে চলে যায় যৌনমিলন করতে। কেউ বাধা দেয় না তাদের।
সব চেয়ে অবাক করা তথ্য, এইটুকু বয়সেই তারা তাদের ইচ্ছে মতো যৌনসঙ্গী নির্বাচন ও পরিবর্তন করতে পারে। শুনলে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। এই কাজের জন্য তাদের কোনো শাস্তি পেতে হয় না। কারণ ট্রোবায়ান্ডারদের সমাজ যৌনতাকে খাবার খাওয়ার মতোই স্বাভাবিক ও বাধ্যতামূলক বলে মনে করে।
সব চেয়ে অবাক করা তথ্য, এইটুকু বয়সেই তারা তাদের ইচ্ছে মতো যৌনসঙ্গী নির্বাচন ও পরিবর্তন করতে পারে। শুনলে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। এই কাজের জন্য তাদের কোনো শাস্তি পেতে হয় না। কারণ ট্রোবায়ান্ডারদের সমাজ যৌনতাকে খাবার খাওয়ার মতোই স্বাভাবিক ও বাধ্যতামূলক বলে মনে করে।

Knowledge Stroy: ভয়ঙ্কর পরিণতির দিকে এগোচ্ছে চাঁদ! পৃথিবীর উপগ্রহের অবস্থা জানলে মাথায় হাত দিয়ে দেবেন

রাতের আকাশে উজ্জ্বল চাঁদের দিকে আমাদের চোখ পড়ে যায় মাঝে-মাঝেই। বিশেষ করে পূর্ণিমার রাতে চাঁদের অপরূপ সুন্দর রূপ দেখে আমরা মুগ্ধ হয়েছি বারবার। কিন্তু বাইরে থেকে খালি চোখে তার আকারে কোনও পরিবর্তন ধরা না পড়লেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে চাঁদ পালটে চলেছে ক্রমশ। কী করে জানা গেল সেকথা?

রাতের আকাশে উজ্জ্বল চাঁদের দিকে আমাদের চোখ পড়ে যায় মাঝে-মাঝেই। বিশেষ করে পূর্ণিমার রাতে চাঁদের অপরূপ সুন্দর রূপ দেখে আমরা মুগ্ধ হয়েছি বারবার। কিন্তু বাইরে থেকে খালি চোখে তার আকারে কোনও পরিবর্তন ধরা না পড়লেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে চাঁদ পালটে চলেছে ক্রমশ। কী করে জানা গেল সেকথা?
জানা গিয়েছে, নাসার পাঠানো একটি কৃত্রিম উপগ্রহ গত দশবছরে চাঁদের হাজার-হাজার ছবি তুলেছে। আর সেই সব ছবি খুঁটিয়ে দেখে বোঝা গিয়েছে, আপাতদৃষ্টিতে শান্ত, চুপচাপ চাঁদ সবার চোখের সামনেই ধীরে ধীরে আকারে ক্রমশ ছোট হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, নাসার পাঠানো একটি কৃত্রিম উপগ্রহ গত দশবছরে চাঁদের হাজার-হাজার ছবি তুলেছে। আর সেই সব ছবি খুঁটিয়ে দেখে বোঝা গিয়েছে, আপাতদৃষ্টিতে শান্ত, চুপচাপ চাঁদ সবার চোখের সামনেই ধীরে ধীরে আকারে ক্রমশ ছোট হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, এখনও নাকি চাঁদের গঠন প্রক্রিয়া চলছে। সৃষ্টির সময়ের পর ঠান্ডা হতে-হতে চাঁদ ক্রমশ সংকুচিত হয়ে চলেছে।
জানা গিয়েছে, এখনও নাকি চাঁদের গঠন প্রক্রিয়া চলছে। সৃষ্টির সময়ের পর ঠান্ডা হতে-হতে চাঁদ ক্রমশ সংকুচিত হয়ে চলেছে।
আর এর পিছনে কারণ, চাঁদের অভ্যন্তরীণ ভূমিকম্প। ছবিগুলো পরীক্ষা করে এও বোঝা গিয়েছে যে চাঁদের মাটির তলায় টেকটনিক প্লেট না থাকায় তাকে জড়ভরত মনে হলেও, এই উপগ্রহ কিন্তু আসলে ভীষণ রকম ডায়নামিক।
আর এর পিছনে কারণ, চাঁদের অভ্যন্তরীণ ভূমিকম্প। ছবিগুলো পরীক্ষা করে এও বোঝা গিয়েছে যে চাঁদের মাটির তলায় টেকটনিক প্লেট না থাকায় তাকে জড়ভরত মনে হলেও, এই উপগ্রহ কিন্তু আসলে ভীষণ রকম ডায়নামিক।
চাঁদ ক্রমশ ছোট হয়ে যাচ্ছে। কারণ কয়েক লক্ষ বছর ধরে চাঁদের অন্তঃস্থল ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। যত ঠান্ডা হচ্ছে ততই চাঁদ যেন শুকিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে ১৫০ ফুট ছোট হয়েছে চাঁদের পরিধি। আর এই ছোট হয়ে যাওয়ার জের পড়ছে চাঁদের মাটির ওপর।
চাঁদ ক্রমশ ছোট হয়ে যাচ্ছে। কারণ কয়েক লক্ষ বছর ধরে চাঁদের অন্তঃস্থল ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। যত ঠান্ডা হচ্ছে ততই চাঁদ যেন শুকিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে ১৫০ ফুট ছোট হয়েছে চাঁদের পরিধি। আর এই ছোট হয়ে যাওয়ার জের পড়ছে চাঁদের মাটির ওপর।
চাঁদের মাটিতে ক্রমশ চন্দ্রকম্প বাড়ছে। মাটি শুকিয়ে যাওয়ায় বড় বড় ফাটল তৈরি হচ্ছে। চাঁদের উপরিভাগের মাটি একে অপরকে ধাক্কা মারছে।
চাঁদের মাটিতে ক্রমশ চন্দ্রকম্প বাড়ছে। মাটি শুকিয়ে যাওয়ায় বড় বড় ফাটল তৈরি হচ্ছে। চাঁদের উপরিভাগের মাটি একে অপরকে ধাক্কা মারছে।

Knowledge Story: এভারেস্টে হেসেখেলে যায়, অথচ এই জায়গাগুলিতে মানুষের পা পড়া অসম্ভব! কী আছে জানেন সেখানে?

ভুটানের উচ্চতম পর্বত। এখনও পর্যন্ত অজেয়। ২৪, ৮৩৬ ফুট উচ্চতা। এত দুর্গম অঞ্চলে চলে যাচ্ছে মানুষ, কিন্তু একটা পর্বতশৃঙ্গ কেন জয় করতে পারেনি?
ভুটানের উচ্চতম পর্বত। এখনও পর্যন্ত অজেয়। ২৪, ৮৩৬ ফুট উচ্চতা। এত দুর্গম অঞ্চলে চলে যাচ্ছে মানুষ, কিন্তু একটা পর্বতশৃঙ্গ কেন জয় করতে পারেনি?
আন্দামান নিকোবরের নর্থ সেন্টিনেল আইল্যান্ড। বঙ্গোপসাগরের তীরে আন্দামানের এই এলাকা আদিম অধিবাসীদের একেবারে নিজস্ব জায়গা। এখানে যেতে পারে না আধুনিক মানুষ।
আন্দামান নিকোবরের নর্থ সেন্টিনেল আইল্যান্ড। বঙ্গোপসাগরের তীরে আন্দামানের এই এলাকা আদিম অধিবাসীদের একেবারে নিজস্ব জায়গা। এখানে যেতে পারে না আধুনিক মানুষ।
ইন্দোনেশিয়ার স্টার মাউন্টেন। পাপুয়া নিউ গিনির এই অঞ্চলের বহু অংশে মানুষ পৌঁছয়নি।
ইন্দোনেশিয়ার স্টার মাউন্টেন। পাপুয়া নিউ গিনির এই অঞ্চলের বহু অংশে মানুষ পৌঁছয়নি।
দীর্ঘ পরিত্যক্ত মরু। নির্মম নির্জন নিষ্করুণ। জনশূন্য এই এলাকা মানুষের বসবাসের অযোগ্য। আজও এর বহু অংশে মানুষের পায়ের ছাপ পড়েনি।
দীর্ঘ পরিত্যক্ত মরু। নির্মম নির্জন নিষ্করুণ। জনশূন্য এই এলাকা মানুষের বসবাসের অযোগ্য। আজও এর বহু অংশে মানুষের পায়ের ছাপ পড়েনি।
প্রশান্ত মহাসাগরের মেরিয়ানা ট্রেঞ্চ! কে যাবে এই জলের নীচে অতল দুর্গমে?
প্রশান্ত মহাসাগরের মেরিয়ানা ট্রেঞ্চ! কে যাবে এই জলের নীচে অতল দুর্গমে?
রাশিয়ার কামচাটকা আজও অগম্য বিশ্বের কাছে। অন্যতম দুর্গম স্থান।
রাশিয়ার কামচাটকা আজও অগম্য বিশ্বের কাছে। অন্যতম দুর্গম স্থান।

Knowledge Story: এটাই পৃথিবীর শেষ রাস্তা, এরপরেই পৃথিবী শেষ! একা যাওয়া যায় না এখানে, কারণ জানলে শিউরে উঠবেন

পথের শেষ কোথায়, শেষ কোথায়, কী আছে শেষে…। তা জানার আগ্রহ সকলেরই। ইচ্ছাও তো করে একবার গিয়ে সেই স্থান দেখে আসার। আচ্ছা আদৌ কি এমন কোনও রাস্তা আছে, যা শেষ হয়ে গিয়েছে! কী আছে সেখানে। চলুন একবার ঘুরে আসি। দেখে আসি, কী রয়েছে সেখানে। আকাশ যেখানে মিশেছে, সেখানেই কি শেষ পৃথিবীর রাস্তার!
পথের শেষ কোথায়, শেষ কোথায়, কী আছে শেষে…। তা জানার আগ্রহ সকলেরই। ইচ্ছাও তো করে একবার গিয়ে সেই স্থান দেখে আসার। আচ্ছা আদৌ কি এমন কোনও রাস্তা আছে, যা শেষ হয়ে গিয়েছে! কী আছে সেখানে। চলুন একবার ঘুরে আসি। দেখে আসি, কী রয়েছে সেখানে। আকাশ যেখানে মিশেছে, সেখানেই কি শেষ পৃথিবীর রাস্তার!
পৃথিবীতেই সেই রাস্তা রয়েছে, যা শেষ হয়ে গিয়েছে। রাস্তা মিশে গিয়েছে অসীমে। ভূ-বিজ্ঞানীরা দিলেন সেই রাস্তার হদিশ। যেখানে স্বপ্ন এসে মিশে যায়। পৃথিবীর সেই শেষ রাস্তার ঠিকানা হল ইউরোপের ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’।
পৃথিবীতেই সেই রাস্তা রয়েছে, যা শেষ হয়ে গিয়েছে। রাস্তা মিশে গিয়েছে অসীমে। ভূ-বিজ্ঞানীরা দিলেন সেই রাস্তার হদিশ। যেখানে স্বপ্ন এসে মিশে যায়। পৃথিবীর সেই শেষ রাস্তার ঠিকানা হল ইউরোপের ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’।
এই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’ অবস্থিত নরওয়ে-তে। ঠিকানা যখন রয়েছে পৃথিবীর শেষ রাস্তার তখন অ্যাডভেঞ্চারের সাক্ষী থাকতে নিশ্চয়ই একবার যেতে মন চাইবে অনেকেরই।
এই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’ অবস্থিত নরওয়ে-তে। ঠিকানা যখন রয়েছে পৃথিবীর শেষ রাস্তার তখন অ্যাডভেঞ্চারের সাক্ষী থাকতে নিশ্চয়ই একবার যেতে মন চাইবে অনেকেরই।
নরওয়ের ওই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’তে পৃথিবীর শেষ রাস্তা দিয়ে অন্তত একবার হাঁটার শখ অনেকেরই। পৃথিবীর এই শেষ রাস্তাটি উত্তর গোলার্ধে অর্থাৎ নিরক্ষরেখার ঠিক উপরের দিকে।
নরওয়ের ওই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’তে পৃথিবীর শেষ রাস্তা দিয়ে অন্তত একবার হাঁটার শখ অনেকেরই। পৃথিবীর এই শেষ রাস্তাটি উত্তর গোলার্ধে অর্থাৎ নিরক্ষরেখার ঠিক উপরের দিকে।
রাস্তাটিকে কেন পৃথিবীর শেষ রাস্তা বলা হয়, তার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন ভূ-বিজ্ঞানীরা। সেখানে কি কেউ যেতে পারেন, কীভাবে যাওয়া সম্ভব সেখানে, তাও ব্যাখ্যা দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
রাস্তাটিকে কেন পৃথিবীর শেষ রাস্তা বলা হয়, তার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন ভূ-বিজ্ঞানীরা। সেখানে কি কেউ যেতে পারেন, কীভাবে যাওয়া সম্ভব সেখানে, তাও ব্যাখ্যা দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
নরওয়ের ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’ উত্তর মেরুর গা ঘেঁষে চলে গিয়েছে। এই রাস্তা উত্তর ইউরোপের নর্ডক্যাপকে সংযুক্ত করেছে নরওয়ের ওল্ডাফিউওর্ড গ্রামের সঙ্গে। এই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’র দূরত্ব ১২৯ কিলোমিটার। পাঁচটি ট্যানেল পার হয়ে ওই রাস্তা অতিক্রম করতে হয়।
নরওয়ের ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’ উত্তর মেরুর গা ঘেঁষে চলে গিয়েছে। এই রাস্তা উত্তর ইউরোপের নর্ডক্যাপকে সংযুক্ত করেছে নরওয়ের ওল্ডাফিউওর্ড গ্রামের সঙ্গে। এই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’র দূরত্ব ১২৯ কিলোমিটার। পাঁচটি ট্যানেল পার হয়ে ওই রাস্তা অতিক্রম করতে হয়।
এর মধ্যে সবথেকে যে লম্বা ট্যানেলটি রয়েছে তা হল ‘নর্থ কেপ’। ওই ‘নর্থ কেপ’-এর ৬.৯ কিলোমিটার দীর্ঘ। এই ‘নর্থ কেপ’ ট্যানেলটি গিয়ে পৌঁছয় সমুদ্রতলের ২১২ মিটার নিচে। সেখানেই শেষ রাস্তা। ওই রাস্তায় যাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে। সেই নিয়ম না মানলে ওই রাস্তায় যাওয়ার অনুমতি মিলবে না, নিয়ম না মানলে ভয়ঙ্কর বিপদ লুকিয়ে রয়েছে ওই রাস্তার পরতে পরতে। তাই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’তে একা যাওয়ার কোনও অনুমতি নেই।
এর মধ্যে সবথেকে যে লম্বা ট্যানেলটি রয়েছে তা হল ‘নর্থ কেপ’। ওই ‘নর্থ কেপ’-এর ৬.৯ কিলোমিটার দীর্ঘ। এই ‘নর্থ কেপ’ ট্যানেলটি গিয়ে পৌঁছয় সমুদ্রতলের ২১২ মিটার নিচে। সেখানেই শেষ রাস্তা। ওই রাস্তায় যাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে। সেই নিয়ম না মানলে ওই রাস্তায় যাওয়ার অনুমতি মিলবে না, নিয়ম না মানলে ভয়ঙ্কর বিপদ লুকিয়ে রয়েছে ওই রাস্তার পরতে পরতে। তাই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’তে একা যাওয়ার কোনও অনুমতি নেই।
ভূ-বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এখানে ভয়ানক গতিতে হাওয়া বইতে থাকে। আর তেমনই ঠান্ডা। এতটাই ঠান্ডা যে গ্রীষ্মকালেও এখানে বরফ পড়ে। আর শীতকালে এই রাস্তা তুষারে ঢাকা থাকে। বন্ধ থাকে রাস্তা। অতিরিক্ত তুষারপাত, বৃষ্টির সঙ্গে যখন তখন সেখানে ঝড় উঠে। আবহাওয়ার কোনও পূর্বাভাসই এখানে কাজ করে না। আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনার জন্য এখানে একা যাওয়া নিষিদ্ধ।
ভূ-বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এখানে ভয়ানক গতিতে হাওয়া বইতে থাকে। আর তেমনই ঠান্ডা। এতটাই ঠান্ডা যে গ্রীষ্মকালেও এখানে বরফ পড়ে। আর শীতকালে এই রাস্তা তুষারে ঢাকা থাকে। বন্ধ থাকে রাস্তা। অতিরিক্ত তুষারপাত, বৃষ্টির সঙ্গে যখন তখন সেখানে ঝড় উঠে। আবহাওয়ার কোনও পূর্বাভাসই এখানে কাজ করে না। আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনার জন্য এখানে একা যাওয়া নিষিদ্ধ।
ইউরোপের নরওয়েতে ওই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’টি তৈরির পরিকল্পনা হয়েছিল ১৯৩০ সালে। তা চূড়ান্ত রূপ দিতে কেটে যায় আরও বছর চারেক। ১৯৩৪ সালে শুরু হয় রাস্তা তৈরির কাজ। এই দীর্ঘ রাস্তাটি তৈরি করতে সময় লেগে যায় ৬২ বছর। ১৯৯২ সালে শেষ হয় রাস্তা তৈরির কাজ। এই রাস্তাকে পৃথিবীর শেষ রাস্তা আখ্যা দেওয়া হয়। তবে পৃথিবীতে এমন ধরনের অনেক রাস্তাই রয়েছে বলে জানান ভূ-বিজ্ঞানীরা, যা মিলিয়ে গিয়েছে অসীমে।
ইউরোপের নরওয়েতে ওই ‘ই-৬৯ হাইওয়ে’টি তৈরির পরিকল্পনা হয়েছিল ১৯৩০ সালে। তা চূড়ান্ত রূপ দিতে কেটে যায় আরও বছর চারেক। ১৯৩৪ সালে শুরু হয় রাস্তা তৈরির কাজ। এই দীর্ঘ রাস্তাটি তৈরি করতে সময় লেগে যায় ৬২ বছর। ১৯৯২ সালে শেষ হয় রাস্তা তৈরির কাজ। এই রাস্তাকে পৃথিবীর শেষ রাস্তা আখ্যা দেওয়া হয়। তবে পৃথিবীতে এমন ধরনের অনেক রাস্তাই রয়েছে বলে জানান ভূ-বিজ্ঞানীরা, যা মিলিয়ে গিয়েছে অসীমে।