Category Archives: লাইফস্টাইল
Healthcare: গর্ভের শিশুকে সুস্থ রাখতে গর্ভবতী মহিলারা খান এই ফল! চিকিৎসকের জাদু মন্ত্র জানুন
Healthy Lifestyle: পিরিয়ডের কত দিন পর প্রেগন্যান্সির ঝুঁকি কম থাকে? যা বলছেন চিকিৎসকরা
অযথা গর্ভনিরোধক ট্যাবলেট খাবেন না, এতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রচুর! বরং মাথায় ঢুকিয়ে নিন সহজ একটা ব্যাপার! মহিলাদের স্বাভাবিক ঋতুচক্র প্রাকৃতিকভাবে নির্ধারিত৷ এতে এমন কিছুদিন রয়েছে, যাকে নিরাপদ দিন বা সেফ পিরিয়ড বলে। এই দিনগুলিতে যত ইচ্ছে সঙ্গম করুন, আপনি প্রেগন্যান্ট হবেন না! চিকিৎসকরা একে ক্যালেন্ডার পদ্ধতিও বলেন।
আপনার ঋতুচক্রের নিরাপদ দিন কোনগুলি? এটা জানতে হলে আগে জানতে হবে আপনার পিরিয়ড নিয়মিত হয় কি না। যদি নিয়মিত হয়, তা হলে কতদিন অন্তর হয়। সবচেয়ে কম যত দিন পর পর মাসিক হয়, তা থেকে ১৮ দিন বাদ দিতে হবে। পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে এই দিনটিই হল প্রথম অনিরাপদ দিন। আবার সবচেয়ে বেশি যতদিন পরপর পিরিয়ড হয়, তা থেকে ১০ দিন বাদ দিলে পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে এই দিনটিই হল শেষ ঝুঁকির দিন।
ধরুন আপনার পিরিয়ড ২৮ থেকে ২০ দিন অন্তর হয়৷ তবে ২৮-১৮= ১০, অর্থাৎ পিরিয়ড শুরুর পর থেকে প্রায় ৯ দিন আপনার জন্য নিরাপদ, এই দিনগুলিতে কোনও সুরক্ষা ছাড়াই সঙ্গম করতে পারেন। গর্ভধারণ হবে না! ১০ নম্বর দিন থেকে শুরু হচ্ছে অনিরাপদ দিন! এই সময়ে সুরক্ষা ছাড়া সঙ্গম করলে প্রেগন্যান্সির ঝুঁকি বিশাল! তবে একটা কথা মাথায় রাখবেন, প্রেগন্যান্ট হন কী না হন, সঙ্গমের সময় সুরক্ষা অর্থাৎ কন্ডোম ব্যবহার করা কিন্তু মাস্ট! এমনও তো হতে পারে, আপনি প্রেগন্যান্ট হলেন না, অথচ সঙ্গীর থেকে কোনও যৌনরোগে আক্রান্ত হলেন! অযথা রিস্ক কেন নেবেন?
৩০ দিন হল দীর্ঘতম মাসিকচক্র অর্থাৎ মেন্সটুরাল সাইকেল ৷ তাই ৩০-১০= ২০, অর্থাৎ ২০ নম্বর দিনটিই হল শেষ ঝুঁকির দিন ৷ ২১তম দিন থেকে আবার নিশ্চিন্তে যৌনসঙ্গম করুন, প্রেগন্যান্সির কোনও চান্স নেই। কিন্তু ১০ থেকে ২০ দিনের মধ্যে সুরক্ষা ছাড়া সঙ্গম করলে গর্ভধারন হতে পারে৷ আপনি যদি প্রেগন্যান্ট না হতে চান, তবে পিরিয়ড শুরুর প্রথম সাতদিন ও শেষের প্রথম সাতদিন যৌনমিলনের জন্য নিরাপদ৷ তবে, পিরিয়ড নিয়মিত না হলে এই পদ্ধতি কার্যকর হবে না
Joynagarer Moya Benefits: জয়নগরের মোয়া ভালবাসেন? শীতে এই মিষ্টি খেলে কী হয় জানুন
নলেন গুড়ের পাকে কনকচূড় ধানের খই জারিয়ে তৈরি হয় জয়নগরের মোয়া। এই স্বাদ ছাড়া বাঙালি রসনার শীতকাল বৃথা। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বহড়ু এবং জয়নগরই এই মোয়া তৈরির আঁতুড়ঘর। গুড়ের পাকে খইয়ের পাশাপাশি মোয়ায় উপকরণ হিসেবে থাকে চিনির সিরা এবং খোয়া ক্ষীর।
জয়নগরের মোয়া খেলে শরীরে নলেন গুড়ের উপকারিতাও পৌঁছয়। শীতে নলেন গুড়ের স্বাদ অত্যন্ত উপাদেয়। আয়ুর্বেদ মতে নলেন গুড়ের প্রভাবে শীতকালে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়। কর্মশক্তির যোগান হয়। নিয়ন্ত্রিত হয় শরীরের গাঁটের যন্ত্রণা। পুষ্টিবিদ প্রিয়াঙ্কা শর্মার মতে, সুস্থতার জন্য চিনির তুলনায় অনেক বেশি কার্যকর হল নলেন গুড়। মোলাসেস থাকার ফলে গুড়ের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। তাছাড়া নলেন গুড় প্রাকৃতিক মিষ্টত্ব নিয়ে আসে।
প্রিয়াঙ্কার মতে নলেন গুড়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং পটাশিয়াম আছে। পাশাপাশি আছে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম এবং জিঙ্ক। নলেন গুড়ে থাকা আয়রন শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রাখে।প্রচুর পটাশিয়াম থাকার কারণে নলেন গুড় শরীরের ওয়াটার রিটেনশন কমিয়ে ইলেকট্রোলাইট ব্যালান্স বজায় রাখে। এন্ড্রোফিন্স নিঃসরণ করিয়ে ঋতুস্রাবের যন্ত্রণা প্রশমিত করে নলেন গুড়।
একইসঙ্গে মরশুমি ঠান্ডায় গলার সংক্রমণ রোধ করে সর্দিকাশি রোধে সক্রিয় নলেন গুড়। ভারতীয় সংস্কৃতিতে হজমের সমস্যা দূর করতে দেওয়া হয় গুড়। কর্মশক্তি ও এনার্জি বৃদ্ধিতেও জুড়িহীন গুড়। যাঁদের মাইগ্রেনের সমস্যা আছে, তাঁরা প্রাকৃতিক ব্যথানাশক হিসেবে গুড় খেতে পারেন। প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে বলে হাড় মজবুত করে নলেন গুড়। কমায় আর্থ্রাইটিসের মতো সমস্যা।
জয়নগরের মোয়া খেলে নলেন গুড়ের বৈশিষ্ট্য তথা উপকারিতা পায় শরীর। একইসঙ্গে কনকচূড় ধানের খই, চিনি এবং খোয়া ক্ষীরের উপকারিতা থেকেও বঞ্চিত হতে হয় না। তবে তাই বলে স্বাস্থ্য ও স্বাদের দোহাই দিয়ে বেশি বেশি মোয়া খেতে চলবে না। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে শীতে জয়নগরের মোয়া খান পরিমিত পরিমাণে।
Isabgol Benefits: কোষ্ঠকাঠিন্য-কোলেস্টেরল সারাবে ইসবগুলের ভুসি, কিন্তু খাওয়ার নিয়মে ভুল নেই তো? বলছেন বিশেষজ্ঞ
Heart Attack among Youngsters: কোভিড টিকার জন্যই হৃদরোগে অল্পবয়সিদের মৃত্যু বাড়ছে? জানুন কী বলছে মেডিক্যাল জার্নালের রিপোর্ট
নয়াদিল্লি: কোভিড ১৯-এর টিকা নেওয়ার জন্যই নাকি অল্পবয়সিদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর প্রবণতা বাড়ছে-এই দাবি বিভিন্ন বার সম্প্রতি উঠে এসেছে নানা ভাবে। সেই দাবি বা গুঞ্জনকে খারিজই করে দেওয়া হল ইন্ডিয়ান জার্নাল অব মেডিক্যাল রিসার্চ-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায়। প্রথম সারির এই মেডিক্যাল পত্রিকায় বলা হয়েছে কোভিডের টিকার সঙ্গে হৃদরোগের কোনও সম্পর্ক তো নেই-ই। বরং, অল্পবয়সিদের আচমকা অকালমৃত্যুর ঝুঁকি নানাভাবে হ্রাস করেছে এই প্রতিষেধক।
প্রসঙ্গত কোভিডে বাড়াবাড়ির কারণে হাসপাতালে ভর্তি হলে, অকালমৃত্যুর পারিবারিক ইতিহাস থাকলে, মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে অল্পবয়সিদের মধ্যে অকালেই নেমে আসে মৃত্যুর ছায়া। ১৬ নভেম্বর প্রকাশিত হওয়া রিপোর্টে এই মর্মেই দাবি করা হয়েছে।
১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়সিদের উপর এই সমীক্ষা চালানো হয়েছে। আগে থেকে চেনা অসুস্থতা এবং অতীতে অসুস্থতার নজির ছাড়াই তাঁরা হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অজ্ঞাত কারণে প্রাণ হারিয়েছেন। ১ অক্টোবর ২০২১ থেকে ২০২৩-এর ৩১ মার্চের মধ্যে তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। অথচ মৃত্যুর ২৪ ঘণ্টা আগেও তাঁদের সুস্থ অবস্থায় দেখা গিয়েছিল।
গবেষণায় স্পষ্ট বলা হয়েছে ‘‘ভারতে তরুণদের অজানা কারণে মৃত্যুর ঘটনা বৃদ্ধির কারণ কোভিড ১৯-এর টিকাকরণ নয়। দেশের সর্বোচ্চ চিকিৎসা সংক্রান্ত গবেষণার সংস্থা অর্থাৎ ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ-এর পত্রিকা ইন্ডিয়ান জার্নাল অব মেডিক্যাল রিসার্চে বলা হয়েছে ‘‘কোভিড উত্তর সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া, অকালমৃত্যুর পারিবারিক ইতিহাস এবং জীবনযাপনগত আচরণের কারণেই অজানা কারণে তরুণদের মৃত্যুর ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে৷’’
সমীক্ষকদের মত, কোভিডের দু’টি টিকা গ্রহণ করার কারণে নানা ঝুঁকি কমেছে অনেক ক্ষেত্রে৷ কিন্তু টিকার একটি ডোজ নিলে সেই প্রভাব বা ফলাফল দেখা যায়নি৷
Fasting: উপোস করবেন? অথচ আপনি ডায়াবেটিস বা হাই ব্লাড প্রেশারের রোগী? মাথায় রাখুন এই কয়েকটা বিষয়
উপবাসের রয়েছে বিশেষ গুরুত্ব। ডা. মনোজ কুমার জানিয়েছেন, সারা বছরই ভারতে কোনও না কোনও পুজো, পার্বণ বা অনুষ্ঠান লেগেই থাকে। বিভিন্ন উপবাসের নিয়মও রয়েছে। মানুষে বিভিন্ন উপায়ে উপবাস করে নিজেদের আরাধ্য ঈশ্বরকে খুশি করার চেষ্টা করেন। তাই প্রত্যেক নারী-পুরুষই উপবাস রাখতে চান। যাঁদের ডায়াবেটিস ও ব্লাড প্রেশার বা বিপির মতো সমস্যা রয়েছে তাঁরাও এই উপবাস পালন করেন। এমন পরিস্থিতিতে উপবাস রাখার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
পটনা নিউ গার্ডিনার রোড হাসপাতালের পরিচালক ডা. মনোজ কুমারের মতে, সুগার ও বিপির মাত্রাতিরিক্ত ওঠানামা হলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধের ডোজ ঠিক করতে হবে, যাতে উপবাস চলাকালীন কোনও সমস্যা না হয়।
ডা. মনোজ কুমার বলেছেন, ডায়াবেটিস রোগীরা যদি উপবাস করার কথা ভাবেন, তবে তাঁদের দীর্ঘমেয়াদি ওষুধ সেবন করা উচিত নয়। ওই সময় তাঁদের শর্ট অ্যাক্টিং ডায়াবেটিসের ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। যাতে শরীরে হঠাৎ করে সুগার বৃদ্ধি বা কমার কোনও আশঙ্কা না থাকে।
উপবাসের সময় ইনসুলিনও এড়িয়ে চলতে হবে। ইনসুলিন স্বল্পমেয়াদি সময়ের জন্যই নেওয়া উচিত। প্রায়ই দেখা যায়, যাঁরা উপবাস রাখেন, তাঁরা নিয়ম মানতে গিয়ে দিনের শেষে ওষুধ খান, এমনটা করা উচিত নয়। উপবাস চলাকানীন, মিষ্টি কম খাওয়ার চেষ্টা করা উচিত। উপবাস শেষ করার তিন-চার দিন পর রোগীর সুগার পরীক্ষা করানো উচিত। সুগারের মাত্রা জানা হয়ে গেলে, সেই অনুযায়ী বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ওষুধের ডোজে পরিবর্তন আনা উচিত।
যদি কারও রক্তচাপজনিত সমস্যা থাকে এবং তাঁরা উপবাস করতে চান, তাহলে তাঁদের ডায়াবেটিস রোগীদের মতোই একই নিয়ম মানা উচিত। ওষুধ সম্পর্কে একবার ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা এবং তারপর ওষুধ খাওয়া উচিত। অন্যান্য রোগে আক্রান্ত রোগীদেরও উপবাস শুরু করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
Red Amaranth (Laal Shaag) Vs Spinach (Palang): লাল শাক না পালং শাক? ওষুধকেও দশ গোল দেয় কোন শাক…? ডায়াবেটিসের ‘যম’ কোনটি? জেনে নিন বিশেষজ্ঞের মত
Benefits Of Ripe Papaya: ‘এই’ ফল পুষ্টির ভান্ডার, রোজ খেলেই যৌবন থাকবে তরতাজা! কাঁচা না পাকা, কোনটা শরীরের জন্য অলৌকিক?
Mental Health: রাতে ঘুম হয় না? স্ট্রেস, মানসিক চাপ, অবসাদে ভুগছেন? ভরসা রাখুন এই ভেষজে, ম্যাজিকের মত ফল পাবেন
শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য প্রকৃতির ভাণ্ডারে লুকিয়ে রয়েছে নানা ধরনের নিদান। এমনই একটি গাছ আমাদের মানসিক চাপ দূর করতে সাহায্য করে।
আধুনিক জীবনে মানসিক চাপ, উদ্বেগের পরিমাণ ক্রমশ বাড়ছে। এই মানসিক সমস্যা ডেকে আনছে নানা ধরনের রোগ— উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, তা থেকে হৃদরোগের মতো সমস্যা আমাদের জীবনে চেপে বসছে। মানসিক চাপ কমাতে দারুন সাহায্য করতে পারে সর্পগন্ধা। এনে দেয় একটানা নিশ্চিন্ত ঘুম। সর্পগন্ধা সেবনে অনিদ্রা, হিস্টিরিয়া এবং মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।
এই ঔষধি গাছের মূলের রস এবং গুঁড়ো পেটের জন্য খুবই উপকারি। এতে পেটের কৃমি দূর হয়। মৃগীর মতো মস্তিষ্কের রোগেও অত্যন্ত কার্যকরী বলে মনে করা হয়।
উত্তরাখণ্ডের হলদওয়ানিতে অবস্থিত বন গবেষণা কেন্দ্রের বন কর্মকর্তা মদন সিং বিস্ত বলেন, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় সর্পগন্ধা গুরুত্বপূর্ণ। ভারতে এর ব্যবহারের ইতিহাস প্রায় তিন হাজার বছরের পুরনো। সর্পগন্ধার তিক্ত স্বাদ। একটি ছোট চিরসবুজ, বহুবর্ষজীবী গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। এর আঁকাবাঁকা শিকড় প্রায় ১৮-২০ ইঞ্চি লম্বা হতে পারে। মূলের বাকল বাদামি-হলুদ রঙের হয়ে থাকে। এই মূল গন্ধহীন। তবে স্বাদে তিক্ত। গাছের বাকলের রঙও হলুদ।
সাধারণত নভেম্বর, ডিসেম্বর মাসে এই গাছে ফুল আসে। সর্পগন্ধার গুচ্ছপত্র সাধারণত ৩-৭ ইঞ্চি লম্বা হতে পারে। পাতাগুলি উপরের অংশ গাঢ় সবুজ এবং নিচের অংশ হালকা সবুজ রঙের হয়।
এর ছোট ছোট, মাংসল ফল এক সঙ্গে একটি বা দু’টি জন্মায়। প্রথমে ফলের রঙ সবুজ থাকে, পাকলে বেগুনি বা কালো।
সাধারণত সর্পগন্ধার মূল বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। প্রধান প্রজাতি ছাড়াও সর্পগন্ধার আরও দু’টি প্রজাতি রয়েছে। সেগুলিও যেগুলো ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
মদন বিস্ত বলেন, ‘সর্পগন্ধায় সেরোটোনিন পাওয়া যায়। এর কাজই হল মস্তিষ্কের কোষের মধ্যে বার্তা পাঠানো। এতে ভাল ঘুম আসে।’
তিনি জানান, মনে করা হয়, সর্পগন্ধার নির্যাস পান করলে মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে কোনও ভাবেই নিজে নিজে এই গাছে রস পান করা যাবে না। অবশ্যই একজন নির্ভরযোগ্য চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিতে হবে।
সর্পগন্ধার নির্যাসে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। যা মানসিক চাপ ও বিষণ্নতা দূর করতে পারে। ট্যাবলেট, সিরাপ ও অন্য আকারে বাজারে সর্পগন্ধা নির্যাস পাওয়া যায়। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো নির্ধারিত পদ্ধতিতে সেবন করতে হবে।