Tag Archives: Camera

Viral Video: ক্যামেরা চলে গেল হাজার ফুট নীচে, তারপর যা দেখা গেল! দেখুন সেই ভয়ঙ্কর ভিডিও

অজানাকে জানার ইচ্ছে তো মানুষের অন্যতম বৈশিষ্ট্য৷ তার জন্য কতকিছুই করে থাকে৷ সেই ইচ্ছের নেশায় ২০০ ফুট নীচে এক ব্যক্তি তাঁর উচ্চপ্রযুক্তি যুক্ত ক্যামেরাকে নিয়ে গেল মাটির ১০০০ফুট নীচে৷ ইচ্ছে একটাই গভীর থেকে পৃথিবীকে কেমন দেখতে লাগে তা জানা৷

প্রথমে পরীক্ষার জন্য, ব্যক্তিটি প্রায় ২০০ ফুট গভীরে প্লাস্টিকের মুড়ে বোরওয়েলের ভিতর ক্যামেরাটিকে প্রবেশ করায়৷ সেখানে তিনি জল, পাইপ ও কিছু ঘাসের সন্ধান পায়৷

আরও পড়ুন:ভয়ঙ্কর কাণ্ড! উঠোনময় ঘুরে বেড়াচ্ছে সাপ, মুখে ওটা কী? জানলে চমকে উঠবেন

তাঁর মনে হয় জলের সংস্পর্শে এলে ক্যামেরাটি নষ্ট হয়ে যেতে পারে৷ কিন্তু হল না৷ তারপর সে আরও খানিকটা গভীরে প্রবেশ করানোর চেষ্টা করে৷ তিনি দাবী করে ১০০০ ফুচ নীচে এই ক্যামেরাটিকে নিয়ে যাবেন৷

এই ভিডিওটি সোশ্যালমিডিয়ায় মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায়৷ সেখানে অনেকেই তাঁকে এই কাজটি করতে নিষেধ করেন৷ তাঁরা আশঙ্কা করে এত নীচে কম তাপমাত্রার কারণে ক্যামেরাটি খারাপ হয়ে যেতে পারে৷

 

View this post on Instagram

 

A post shared by OUT OF MIND (@outofmindexperiment)

যদিও অনেকেই তাঁকে উৎসাহিত করতে থাকে৷ তিনি নিজেও পাইপের ভিতর মাথা ঢুকিয়ে দেয়৷ যা যথেষ্ট বিপজ্জনক হতে পারত৷

আরও পড়ুন:আলমারি জুড়ে হাজারও শাড়ি, জানেন কি সব শাড়ির নাম? জেনে নিন শাড়ি-কথা

যত নীচে ক্যামেরাটি যেতে লাগল, তত পাথর আর জলের ছবি দেখা যেতে লাগল৷ এই ভিডিওটি প্রায় ৩কোটিরও বেশি ভিউ পেয়েছে৷

তবে অনেক নেটিজেন ব্যক্তিটির দাবির বিরুদ্ধে সন্দেহ প্রকাশ করেছে৷ তাঁদের এক হাজার ফুট গর্ত করা কী সম্ভব! তবে অনেকেই বলেছেন কিছু কিছু জায়গায়, এই ধরনের গর্তের খোঁজ মেলে৷

Camera: এখন তো এক ক্লিকেই ডিজিটাল ছবি! কেমন ছিল প্রাচীন যুগের ক্যামেরা? দেখুন

মালদহ: কেমন ছিল পুরনো দিনের ক্যামেরা। কীভাবে সেই ক্যামেরায় ছবি তোলা হত? বর্তমান প্রজন্মের কাছে এসব অজানা, বর্তমানের অনেকেই জানেন না, কেমন দেখতে ছিল নব্বইয়ের দশকের ক্যামেরা। সেই ক্যামেরায় কীভাবে ছবি তোলা হত। ভারতের স্বাধীনতার আগে ও পরের সময়ের বেশ কিছু ক্যামেরা প্রদর্শীত করছেন মালদহের এক স্কুল শিক্ষক। আর পুরনো দিনের এই ক্যামেরা দেখতে ভিড় আট থেকে আশি সকলের।মালদহে চলছে পুরনো ও দুষ্প্রাপ্য সামগ্রীর প্রদর্শনী। মালদহ নিউমিসম্যাটিক এন্ড কলেক্টরস ফোরামের উদ্যোগে তিন দিন ধরে এই প্রদর্শনী চলবে জেলা পরিষদের বিনয় সরকার অতিথি আবাসনে। সেখানে প্রাচীন যুগের মুদ্রা, পুঁথি থেকে শুরু করে বিভিন্ন দুষ্প্রাপ্য সামগ্রীর প্রদর্শনী চলছে। সব থেকে বেশি আকর্ষণীয় প্রাচীন যুগের ক্যামেরা।

আরও পড়ুনঃ গর্ভবতী মা থেকে সদ্যজাত শিশুর ডায়েট কী হবে! জানুন বিশেষজ্ঞের থেকে

সন্দীপ কাঞ্জিলাল বলেন, ’বিভিন্ন জায়গা থেকে এই ক্যামেরাগুলি সংগ্রহ করেছি। মূল উদ্দেশ্য বর্তমান প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা আগের দিনের ক্যামেরা কেমন ছিল কীভাবে কাজ করত। সেই সময়ের বিভিন্ন নামিদামি কোম্পানির এই ক্যামেরা গুলি। বর্তমানে এই ক্যামেরা আর দেখার কোন সুযোগ নেই। তবে, মালদহের পেশায় স্কুল শিক্ষক সন্দীপ কাঞ্জিলালের প্রচেষ্টায় এইগুলো দেখার সুযোগ হচ্ছে। পেশায় ইতিহাসের শিক্ষক হলেও তাঁর নেশা পুরনো দিনের দুষ্প্রাপ্য সামগ্রী সংগ্রহ করা। মালদহ-সহ ভারত ও বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে খুঁজে খুঁজে তিনি প্রাচীন ক্যামেরা সংগ্রহ করেছেন।‌ অধিকাংশ ক্যামেরা তিনি টাকার বিনিময় কিনে নিয়েছেন। সেগুলিকে নিজের হেফাজতে সযত্নে রেখে দিয়েছেন।

বিভিন্ন প্রদর্শনী হলে তিনি এই সমস্ত ক্যামেরা গুলি নিয়ে যান সেখানে। তাঁর উদ্দেশ্য বর্তমান প্রজন্মকে জানানো আগের দিনের ক্যামেরা ঠিক কেমন ছিল দেখতে কীভাবে সেগুলি কাজ করতো। কারণ বর্তমান আধুনিক যুগের ক্যামেরার সঙ্গে প্রাচীন যুগের ক্যামেরার অনেক ফারাক রয়েছে। আর বর্তমান প্রজন্ম সেই প্রাচীন ক্যামেরা সাধারণত কোথাও দেখতে পাবে না। তাই তাঁর এমন প্রচেষ্টা।

হরষিত সিংহ

CCTV Camera Buying Guide: বাড়িতে CCTV ক্যামেরা লাগানোর আগে এই ৪ জিনিস দেখে নিন! না হলেই ঘটবে বড় বিপদ!

চোর-ছ্যাঁচড়ের উপদ্রব তো আছেই। বাড়িতে বয়স্ক কেউ থাকলে, তাঁর নিরাপত্তার দিকটাও মাথায় রাখতে হয়। অনেকেই তাই সিসিটিভি লাগান। অফিসে বা কাজের সূত্রে বাইরে গেলেও যাতে বাড়ির উপর নজর রাখা যায়। আবার বাড়িতে একা থাকলেও নিরাপত্তার দিকে নজর রাখা জরুরি। photo source collected
চোর-ছ্যাঁচড়ের উপদ্রব তো আছেই। বাড়িতে বয়স্ক কেউ থাকলে, তাঁর নিরাপত্তার দিকটাও মাথায় রাখতে হয়। অনেকেই তাই সিসিটিভি লাগান। অফিসে বা কাজের সূত্রে বাইরে গেলেও যাতে বাড়ির উপর নজর রাখা যায়। আবার বাড়িতে একা থাকলেও নিরাপত্তার দিকে নজর রাখা জরুরি। photo source collected
আগে শুধু দোকান বা শপিং মলের মতো পাবলিক এলাকাতেই সিসিটিভি লাগানো হত। কিন্তু ইদানীং নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বাড়িতেও অনেকে সিসিটিভি লাগাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে বাড়িতে কী ধরনের সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো উচিত, সেটা জানা জরুরি। নাহলে পুরো টাকাটাই জলে যাবে। দেখে নেওয়া যাক, বাড়িতে সিসিটিভি লাগানোর আগে কী কী জিনিস মাথায় রাখতে হবে। photo source collected
আগে শুধু দোকান বা শপিং মলের মতো পাবলিক এলাকাতেই সিসিটিভি লাগানো হত। কিন্তু ইদানীং নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বাড়িতেও অনেকে সিসিটিভি লাগাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে বাড়িতে কী ধরনের সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো উচিত, সেটা জানা জরুরি। নাহলে পুরো টাকাটাই জলে যাবে। দেখে নেওয়া যাক, বাড়িতে সিসিটিভি লাগানোর আগে কী কী জিনিস মাথায় রাখতে হবে। photo source collected
ক্যামেরার রেঞ্জ: বাড়িতে সিসিটিভি বসালে মাথায় রাখতে হবে ক্যামেরার রেঞ্জ যেন কমপক্ষে ২০ থেকে ২৫ মিটার হয়। রেঞ্জ যত বেশি হবে তত ভাল। কারণ রেঞ্জ বেশি হলে দূরের জিনিসও সহজে ক্যাপচার করা যায়। রেঞ্জ ইমেজ সেন্সরের আকারের পাশাপাশি লেন্সের ফোকাল দৈর্ঘ্যের উপরেও অনেক কিছু নির্ভর করে। photo source collected
ক্যামেরার রেঞ্জ: বাড়িতে সিসিটিভি বসালে মাথায় রাখতে হবে ক্যামেরার রেঞ্জ যেন কমপক্ষে ২০ থেকে ২৫ মিটার হয়। রেঞ্জ যত বেশি হবে তত ভাল। কারণ রেঞ্জ বেশি হলে দূরের জিনিসও সহজে ক্যাপচার করা যায়। রেঞ্জ ইমেজ সেন্সরের আকারের পাশাপাশি লেন্সের ফোকাল দৈর্ঘ্যের উপরেও অনেক কিছু নির্ভর করে। photo source collected
ভিডিও-র গুণমান: সেরা সিসিটিভি ক্যামেরায় 720p এবং 1080p রেজোলিউশনের ভিডিও ক্যাপচার করা যায়। রেজোলিউশন যত বেশি, ভিডিও-র কোয়ালিটি তত ভাল। ভিডিও-র কোয়ালিটি খারাপ হলে বিষয়বস্তুর কিছু বোঝা যাবে না। এই ধরনের সিসিটিভি লাগানোটাই অর্থহীন। তাই ক্যামেরার গুণমান পরীক্ষা করাটা গুরুত্বপূর্ণ। যাতে ক্যামেরা কিনে অর্থের অপচয় না হয়। photo source collected
ভিডিও-র গুণমান: সেরা সিসিটিভি ক্যামেরায় 720p এবং 1080p রেজোলিউশনের ভিডিও ক্যাপচার করা যায়। রেজোলিউশন যত বেশি, ভিডিও-র কোয়ালিটি তত ভাল। ভিডিও-র কোয়ালিটি খারাপ হলে বিষয়বস্তুর কিছু বোঝা যাবে না। এই ধরনের সিসিটিভি লাগানোটাই অর্থহীন। তাই ক্যামেরার গুণমান পরীক্ষা করাটা গুরুত্বপূর্ণ। যাতে ক্যামেরা কিনে অর্থের অপচয় না হয়। photo source collected
এসডি কার্ড স্লট: সিসিটিভি ক্যামেরায় সাধারণত ইন্টারনাল এসডি কার্ডের স্লট থাকে। রেকর্ডিংয়ের জন্য ইউজার ৩২ জিবি, ৬৪ জিবি বা ১২৮ জিবি এসডি কার্ড লাগাতে পারেন। কিন্তু সস্তার সিসিটিভি ক্যামেরায় ইন্টারনাল স্টোরেজ বলে কিছু থাকে না। এসডি কার্ডের স্লট থাকে এমন ক্যামেরাই কেনা উচিত। photo source collected
এসডি কার্ড স্লট: সিসিটিভি ক্যামেরায় সাধারণত ইন্টারনাল এসডি কার্ডের স্লট থাকে। রেকর্ডিংয়ের জন্য ইউজার ৩২ জিবি, ৬৪ জিবি বা ১২৮ জিবি এসডি কার্ড লাগাতে পারেন। কিন্তু সস্তার সিসিটিভি ক্যামেরায় ইন্টারনাল স্টোরেজ বলে কিছু থাকে না। এসডি কার্ডের স্লট থাকে এমন ক্যামেরাই কেনা উচিত। photo source collected
মোশন সেন্সর: একটু বেশি টাকা খরচ করে মোশন সেন্সর দেওয়া সিসিটিভি ক্যামেরা কিনতে পারলে সবচেয়ে ভাল হয়। দাম একটু বেশি হলেও এই সেন্সর যে কোনও অপ্রয়োজনীয় শব্দ বা নড়াচড়া সনাক্ত করতে পারে এবং অ্যাপের মাধ্যমে ইউজারকে সতর্ক করে। photo source collected
মোশন সেন্সর: একটু বেশি টাকা খরচ করে মোশন সেন্সর দেওয়া সিসিটিভি ক্যামেরা কিনতে পারলে সবচেয়ে ভাল হয়। দাম একটু বেশি হলেও এই সেন্সর যে কোনও অপ্রয়োজনীয় শব্দ বা নড়াচড়া সনাক্ত করতে পারে এবং অ্যাপের মাধ্যমে ইউজারকে সতর্ক করে। photo source collected

Trap Camera: প্রযুক্তি দূর করবে চিতাবাঘের আতঙ্ক! উত্তরের চা বাগানে নতুন ঘটনা

জলপাইগুড়ি: ডুয়ার্সের চা বাগানগুলোয় হামেশাই চিতাবাঘ হানা দেয়। বন দফতর ফাঁদ পেতে সেই চিতাবাঘদের অনেকগুলোকে ধরেও ফেলে। কিন্তু বহু সময় দেখা যায়, বন দফতরের ফাঁদে একটা চিতাবাঘ ধরা পড়লেও চা বাগানে আরও বেশ কয়েকটি লুকিয়ে থাকে। মাঝেমধ্যেই তাদের আক্রমণে গুরুতর জখম হন শ্রমিকরা। এমনকি কেউ কেউ প্রাণও হারায়। এই পরিস্থিতি দূর করতে এবার উত্তরের চা বাগানে আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে নজরদারির সিদ্ধান্ত।

ডুয়ার্সে ক্রমেই বাড়ছে চিতাবাঘের আনাগোনা। বন দফতরের তরফে কড়া নজরদারি চালিয়ে, খাঁচা পেতেও রেহাই মিলছে না। তাই এবার উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে চিতাবাঘের খোঁজে চা বাগানে ট্র্যাপ ক্যামেরা বসাল বন দফতর। ড্রোন ক্যামেরার সাহায্যে চলল তল্লাশি।

আরও পড়ুন: মোটা আয়ের হাতছানি! ধান, পাট ছেড়ে কাঁকরোল চাষে মজেছেন কৃষকরা

চিতাবাঘের আতঙ্কে ঘুম উড়েছে জলপাইগুড়ির বানারহাট ব্লকের লক্ষ্মীপাড়া চা বাগানের শ্রমিকদের। এখানেই চিতাবাঘের সন্ধানে বসানো হল ট্র্যাপ ক্যামেরা। পাশাপাশি ওড়ানো হল ড্রোন। এখানকার চা শ্রমিকদের মধ্যে জাঁকিয়ে বসেছছ চিতাবাঘের আতঙ্ক। কর্মচারীদের দাবি এক নয়, একাধিক চিতাবাঘ ঘুরে বেড়াচ্ছে এই বাগানে।

চা বাগান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে চিতাবাগের শাবকের পাশাপাশি এখানে পূর্ণবয়স্ক চিতাবাগেরও দেখা মিলেছে। আর তাতেই প্রবল আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন শ্রমিকরা। সেই আতঙ্ক দূর করতে এবং সবকটি চিতাবাঘকে ধরতে বন দফতরের পক্ষ থেকে ট্র্যাপ ক্যামেরা পাতা হয়েছে। এই ক্যামেরায় চিতা বাঘের ছবি ধরা পড়লে তা বিশ্লেষণ করে প্রকৃত সংখ্যা এবং তাদের গতিবিধি সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে জানা যাবে।

সুরজিৎ দে

গোপন ক্যামেরায় ব্ল্যাক বেয়ারের ৪০০ টি সেলফি ! দেখুন এবং উপভোগ করুন

সেলফি তুলতে আমরা প্রায় সবাই খুবই ভালোবাসি। নিজেদের সুন্দর দেখানোর জন্য ভিন্ন ভঙ্গিমায় ক্যামেরার আলোর ঝলকানির সামনে নিজেদের তুলি ধরি। মানুষের কাছে ব্যাপারটা খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু কখনও কি কেউ শুনেছেন যে বন্য ভল্লুক সেলফির জন্য পোজ দিতে পারে ? একদম ঠিক ভাবছেন। ভাইরাল হওয়া এই পোস্টে এমনি কিছু জিনিস সোশ্যাল মিডিয়াতে সকলকে অবাক করে দিয়েছে।

এমন অনেক বন্যপ্রাণী আছে যারা অদ্ভুত ধরণের ডিভাইস বা মেশিন দেখলে সেগুলোকে উপেক্ষা করে অন্যদিকে চলে যায় , আবার অনেক প্রাণী এগুলোকে নিয়ে মজা করতে পছন্দ করে। বন্য ভল্লুকগুলোর এরকম একগুচ্ছ ছবি রাতের অন্ধকারে ওই গোপন ক্যামেরায় ধরা পড়েছে। ৪৬,০০০হাজার একরের বেশি জায়গা জুড়ে OSMP দ্বারা নয়টি ক্যামেরা ইনস্টল করা হয়েছিল। এই ধরণের ক্যামেরাগুলি ৩০ সেকেন্ড পর্যন্ত ফুটেজ রেকর্ড করতে পারে। রাতে নিশাচর প্রাণীদের চলাফেরা ,তাদের ক্রিয়াকলাপের ছবি তোলার জন্য এই ক্যামেরাগুলোর অবদান অনস্বীকার্য।

এই ক্যামেরাগুলিতে আওয়াজ কম হয় এবং এগুলো ইনফ্রারেড আলো ব্যবহার করে। বোল্ডার, কলোরাডো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রুক্ষ পাহাড়ে একটি বন্য ভাল্লুকের সেলফি সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়াতে মানুষকে হতবাক করে দিয়েছে। বোল্ডার ওপেন স্পেস অ্যান্ড মাউন্টেন পার্কস (ওএসএমপি) প্রশাসন টুইটার হ্যান্ডেলে এই পোস্টটি শেয়ার করেছেন। ছবিগুলি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া এনেছে। ছবির সঙ্গে পোস্টের ক্যাপশনে লেখা আছে “সম্প্রতি, একটি ভালুক একটি ওয়াইল্ডলাইফ ক্যামেরা আবিষ্কার করেছে যা আমরা বোল্ডার ওপেন স্পেসের জন্য বন্যপ্রাণী পর্যবেক্ষণ করতে ব্যবহার করি। ক্যাপচার করা ৫৮০টি ছবির মধ্যে প্রায় ৪০০টি ছিল বিয়ারের সেলফি। ” পোস্টটি এখানে দেখুন-


ওএসএমপি-র একজন সিনিয়র বন্যপ্রাণী পরিবেশবিদ উইল কিলি বলেছেন যে মোশন ডিটেকটিং ক্যামেরাগুলি তাদের স্থানীয় বন্যপ্রাণীরা কীভাবে তাদের চারপাশের ভূখণ্ডকে ব্যবহার করে তা আরও ভালভাবে বোঝার একটি সুযোগ দেয়। কিলি আরও বলেছেন “এই ক্যামেরাগুলি ওএসএমপি কর্মীদের গুরুত্বপূর্ণ বন্যপ্রাণী এলাকা চিহ্নিত করতে সাহায্য করে। আমরা তাদের কাছ থেকে যে তথ্য সংগ্রহ করি তা সংবেদনশীল প্রাকৃতিক অঞ্চলগুলিকে রক্ষা করতে সাহায্য করার জন্য হ্যাবিটেট প্রোটেক্টিভ ব্যবস্থার সুপারিশ করতে ব্যবহার করা হয়। “

শুধু তাই নোই এমন এমন জায়গায় এই ক্যামেরাগুলিকে ইনস্টল করা হয় যেখানে বন্যপ্রাণী কার্যকলাপের ইঙ্গিত পাওয়া যায়। যেমন বরফের মধ্যে কোন প্রাণীর পায়ের ছাপ।

এই পোস্টটি টুইটারে শেয়ার হওয়ার পর নেটিজেনরা তাদের প্রতিক্রিয়া মন্তব্য বিভাগে পোস্ট করেছেন। তাদের মধ্যে কিছু কমেন্টস নিচে দেওয়া হল।
নেটিজেনদের প্রতিক্রিয়া :
“ভাল্লুকের চিন্তাভাবনা: হে মানুষ, আমি দেখতে সুন্দর। আমাকে সেটা বিশ্বকে দেখাতে দিন এবং হ্যাঁ অবশ্যই ,আমাকে এক টন ছবি তুলতে হবে, আপনি সেরাগুলো কিভাবে বেছে নেবেন ??”
অন্য একজন মন্তব্য করেছেন, “সে শুধু মনে করে যে সে খুবই সুদর্শন, এবং ক্যামেরাটির তার সৌন্দর্যকে ধরে রাখা উচিত । আমাদের মধ্যে অনেকেই ক্যামেরা লাজুক হয়ে থাকে। হয়তো এই ভালুকটি আমাদের সবাইকে আরও হাসতে শেখাতে চেষ্টা করছে এবং আমাদের ছবি তুলতে দিতে ।”