Tag Archives: Leopard

Protect Your Child: লেপার্ডের টার্গেট শিশুরা! কীভাবে বাঁচাবেন আপনার শিশুকে জানুন

আলিপুরদুয়ার: লেপার্ডের হানা বেড়ে চলেছে দিন প্রতিদিন। গবাদি পশু তো রয়েছে, বর্তমানে লেপার্ড আক্রমণ করছে শিশুদের। লেপার্ড-এর আক্রমন রুখতে রাত জাগছেন কালচিনি ও ফালাকাটা এলাকার মানুষেরা।

বর্তমানে ফালাকাটা ও কালচিনি ব্লকে বেড়েছে লেপার্ডের হানা।নিজেদের শিশু গবাদি পশুকে রক্ষা করতে রাত জেগে পাহাড়া দিচ্ছে বন্ধ দলসিংপাড়া চা বাগানের শ্রমিকরা। ফালাকাটাতেও দেখা যাচ্ছে এক পরিস্থিতি।কালচিনির সাঁতালি এলাকাতেও সন্ধ্যে হলে শিশুদের বাইরে বের হতে দেওয়া হয় না।

দুই ব্লকের বাসিন্দাদের কথায়, প্রায় প্রতিনিয়ত সন্ধ্যা হতেই চা বাগান এলাকাগুলিতে শ্রমিক মহল্লায় লেপার্ড প্রবেশ করছে। এলাকার বাসিন্দাদের ছাগল, বাছুর সহ গবাদি পশু টেনে নিয়ে যাচ্ছে। বাসিন্দারা জানান, প্রায় আট মাস থেকে চলছে সমস্যা।এখন শিশুদের ওপর আক্রমণ করছে লেপার্ড। এখনও ওবধি এলাকা থেকে বহু মানুষের ছাগল, বাছুর টেনে নিয়ে গিয়েছে লেপার্ড।

আরও পড়ুন – Success Story: জীবন কাটে সংশোধনাগারে, সেখান থেকেই পিএইচডি! বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টারভিউ দিলেন অর্ণব দাম

এনিয়ে বনদফতরের কাছে শীঘ্র এলাকায় খাঁচা বাসিয়ে লেপার্ডকে খাঁচাবন্দী করার দাবি জানিয়েছেন বাসিন্দারা। দলসিংপাড়া বাগানটি নীল পাড়া রেঞ্জ-এর অন্তর্গত। বাগানে খাঁচা বসানো হয়েছে। এদিকে বাজি পটকা দেওয়া হয়েছে বাসিন্দাদের। এদিকে হ্যামিলটনগঞ্জ রেঞ্জ-এর তরফে আধিকারিক অঙ্কন নন্দী জানিয়েছেন, শিশুদের উচ্চতা কম হওয়ায় তাদের ওপর বেশি হানা দেয় লেপার্ড।বন দফতরের তরফে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবুও সজাগ থাকতে হবে অভিভাবকদের।বিকেল থেকেই ঘরে আটকে রাখতে হবে শিশুদের।
Annanya Dey

লেপার্ডের আতঙ্কে অঘোষিত বনধ চলছে ফালাকাটা ব্লকের ধনীরামপুর ২ অঞ্চলের চাঁদনিকুড়া এলাকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। পড়ুয়াদের স্কুলে যেতে দিচ্ছেন না অভিভাবকরা।

লেপার্ডের আতঙ্কে অঘোষিত বনধ চলছে ফালাকাটা ব্লকের ধনীরামপুর ২ অঞ্চলের চাঁদনিকুড়া এলাকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। পড়ুয়াদের স্কুলে যেতে দিচ্ছেন না অভিভাবকরা।

Leopard Panic: চিতাবাঘের ভয়ে কেউ স্কুলে আসছে না, ধনীরামপুরে অঘোষিত বনধ

আলিপুরদুয়ার: চিতাবাঘের আতঙ্কে অঘোষিত বনধের চেহারা নিল ফালাকাটা। ভয়ের চোটে ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাচ্ছেন না অভিভাবকরা। তাঁরাও বাড়ি থেকে খুব একটা বেরোচ্ছেন না। ফলে কার্যত পড়ুয়া শূন্য অবস্থা ফালাকাটার ধনীরামপুর-২ অঞ্চলের চাঁদনিকুড়া এলাকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের।

চিতাবাঘের গোটা পরিবার এলাকায় অবস্থান করছে বলে স্থানীয়দের দাবি। প্রতিদিন সকাল হলেই বুনোজন্তুর হালহকিকত জানতে এলাকায় আসছেন নানা প্রান্তের মানুষ। এদিকে স্কুল খুলে গেলেও চিতাবাঘের আতঙ্কে পড়ুয়া নেই স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। চাঁদনিকুড়া জুনিয়র হাইস্কুলের টিচার ইনচার্জ কেশবচন্দ্র রায় বলেন, চিতাবাঘের ভয়ে ছাত্রছাত্রীদের বিদ্যালয়ে পাঠাতে চাইছেন না অভিভাবকরা। বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। পড়ুয়ারা আসছে না বলে মিড ডে মিল রান্না হচ্ছে না।

আর‌ও পড়ুন: সাগরে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রীর কার্যালয়ে আগুন

গ্রামবাসীদের দাবি, শুধুমাত্র একটি চিতাবাঘ নয়, সপরিবারে সে ঠাঁই নিয়েছে এলাকায়। চিতাবাঘেরর ছানাদের দেখাও পেয়েছেন গ্রামবাসীরা। গ্রামের বাসিন্দা দীপা রায় বলেন, পাটক্ষেত থেকে উঠে বাঘের দুটি বাচ্চাকে খেলতে দেখেছেন। বাঘের ভয়ে পোষ্য প্রাণীদের নিরাপদে রাখতে গোয়াল ঘর বেশ শক্তপোক্ত করে মেরামত করছেন গ্রামের মানুষ। বাঘের বাচ্চার দেখা পাওয়ার পরে এলাকাবাসীরা বুঝেছেন চিতাবাঘ আশেপাশেই ঘাঁটি গেড়ে রয়েছে।

উল্লেখ্য গত মঙ্গলবার সকালে চিতাবাঘ দেখতে পান পেশায় কৃষক গ্রামবাসী সুবল রায়। তাঁকে চিতাবাঘ আক্রমণ করায় গুরুতর জখম হন। বর্তমানে বীরপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে তাঁর চিকিৎসা চলছে। এদিকে এলাকায় নজরদারি শুরু করেছে বনকর্মীরা।

অনন্যা দে

Leopard Caged: খাঁচাবন্দি ডুয়ার্সের ত্রাস! সাতসকালেই বিরাট সাফল্য

জলপাইগুড়ি: আবারও ডুয়ার্সে ধরা পড়ল চিতাবাঘ। এবারেও চা বাগান এলাকায় বন দফতরের পাতা খাঁচায় ধরা পড়েছে একটি পূর্ণবয়স্ক চিতাবাঘ। সাতসকালে ঘুম থেকে উঠে খাঁচাবন্দি চিতাবাঘ দেখে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন লক্ষ্মীপাড়া চা বাগানের শ্রমিক পরিবারের সদস্যরা।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত কয়েকদিন ধরে লক্ষ্মীপাড়া চা বাগান এলাকায় চিতাবাঘটিকে ঘুরে বেড়াতে দেখা যাচ্ছিল। ফলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। তার হামলায় জখম হন এক চা শ্রমিক। তাতে আতঙ্ক আরও বাড়ে। এরপর বাগান কর্তৃপক্ষের তরফে বন দফতরের কাছে খাঁচা পাতার জন্য আবেদন জানানো হয়।

আর‌ও পড়ুন: এগিয়ে আসছে বসরা নদী, চা বাগানের ৮০ হেক্টর জমি তলিয়ে গিয়েছে

প্রায় মাস খানেক আগে লক্ষ্মীপাড়া চা বাগানের বি বি ৬ এক্সটেনশনে খাঁচা পাতে বন দফতর। অবশেষে মিলল সাফল্য। বৃহস্পতিবার সকালে ঘুম থেকে উঠে শ্রমিকরা লক্ষ্য করেন ওই খাঁচায় বন্দি হয়েছে চিতাবাঘ। এরপর খবর দেওয়া হয় বিন্নাগুড়ি ওয়াইল্ডলাইফ স্কোয়াডে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে বনকর্মীরা পৌঁছে চিতাবাঘটি উদ্ধার করে নিয়ে যান। বন দফতর সূত্রে খবর, উদ্ধার হওয়া চিতাবাঘটি একটি পূর্ণবয়স্ক পুরুষ চিতাবাঘ। শারীরিক পরীক্ষার পর সেটিকে জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে।

সুরজিৎ দে

Leopard Panic: লোকালয়ে চিতাবাঘ! আতঙ্ক ছড়াতেই খাঁচা পাতল বন দফতর

জলপাইগুড়ি: আবারও চিতাবাঘের আতঙ্ক জেলায়। ময়নাগুড়ি ব্লকের সাপটিবাড়ি-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের কাশির ডাঙায় চিতাবাঘের আতঙ্ক ছড়িয়েছে। পরিস্থিতি বেশ গুরুতর হয়ে ওঠায় নড়েচড়ে বসতে হয়েছে বন দফতরকে।

ময়নাগুড়ির গ্রামবাসীদের দাবি, তাঁরা চিতাবাঘ দেখতে পেয়েছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। বাড়ির বাইরে বেরোতে ভয় পাচ্ছে মানুষজন। পরিস্থিতির সামলাতে তৎপর হয়েছে প্রশাসন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান রামসাই ওয়াইল্ড লাইফের বনকর্মীরা। ময়নাগুড়ি থানার পক্ষ থেকে পুলিশ’ও গ্রামে গিয়েছিল। বনকর্মী ও পুলিশ আধিকারিকরা গ্রামবাসীদের সঙ্গে এই আতঙ্কের বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেন। তারপরই তাঁরা পদক্ষেপ করেন।

আর‌ও পড়ুন: দাঁড়িয়ে থাকা ডাম্পারে এসে সজোরে ধাক্কা, মাঝরাতে মৃত্যু চালক ও খালাসির

গ্রামবাসীদের কথামত চিতাবাঘ ধরতে এলাকায় বন দফতরের পক্ষ থেকে খাঁচা পাতা হয়। পাশাপাশি এলাকাবাসীদের সজাগ থাকার নির্দেশ দিয়েছে বন দফতর। সেই সঙ্গে এলাকায় সতর্কবার্তা দিয়ে প্রচার শুরু করেছে বন দফতর। এদিকে এই ঘটনার পর চাষের জমিতে যেতে ভয় পাচ্ছেন এলাকার বহু কৃষক। সকলেই চাইছেন দ্রুত যেন বন দফতরের পাতা ফাঁদে ধরা পড়ে চিতাবাঘটি।

সুরজিৎ দে

Leopard Attack: হাতির পর চিতাবাঘের হানায় জীবিকায় টান, চাষের পর লাটে উঠেছে পশুপালন

আলিপুরদুয়ার: প্রতিনিয়ত চিতাবাঘের হানায় আতঙ্কিত জঙ্গল সংলগ্ন গ্রামের বাসিন্দারা। হাসিমারায় প্রায় দিন‌ই এলাকায় হানা দিচ্ছে চিতাবাঘ। বাড়ি থেকে গবাদী পশু টেনে নিয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি খাবারের সন্ধানে গ্রামে হানা দেওয়া হাতির অত্যাচার তো আছেই। এর ফলে বাধ্য হয়ে এখানকার বহু মানুষ চাষবাস ছেড়ে দিয়েছেন। ফলে জীবিকা নিয়েই সঙ্কট দেখা দিয়েছে।

হাসিমারা দিয়ে যাওয়া যায় জলদাপাড়া, চিলাপাতার মত পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে। এই হাসিমারা সংলগ্ন পূর্ব সাতালি গ্রামে চিতাবাঘের হানা প্রতিদিন বেড়েই চলেছে। এমনিতেই হাতির আক্রমণের জেরে এখানকার মানুষ চাষবাস ছেড়ে বিকল্প জীবিকার দিকে পা বাড়িয়েছিলেন। কিন্তু চিতাবাঘের তাণ্ডবে তাঁদের এবার রাতের ঘুম উড়ে যাওয়ার জোগাড় হয়েছে। চিতাবাঘ এসে স্থানীয় বাসিন্দাদের বাড়ি থেকে গবাদি পশু তুলে নিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ। এমনকি দিনের বেলাতেও এলাকায় দেখা মিলছে চিতাবাঘের। ফলে বাড়ির বাইরে পা রাখতেই ভয় পাচ্ছেন গ্রামবাসীরা। এলাকায় বিরাজ করছে আতঙ্কের পরিবেশ।

আরও পড়ুন: এই বুথের ভোটারদের আঙুলে দু’বার করে লাগল ভোটের কালি! কেন জানেন?

এই এলাকায় মানুষদের প্রধান জীবিকাই হল কৃষিকাজ ও পশুপালন। এর আগে হাতির হানায় কৃষিকাজ লাটে উঠেছিল এবার চিতাবাগের আক্রমণে পশুপালনের জীবিকাতেও সঙ্কট দেখা দিয়েছে। গত চার মাস ধরে এই সমস্যা ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। চিতাবাঘ নিয়মিত গ্রামে হানা দিলেও বনকর্মীদের দেখা পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ। চিতাবাঘের আক্রমণ নিয়ে গ্রামবাসীদের বারবার অভিযোগ পেয়ে অবশেষে এলাকায় খাঁচা বসিয়েছে বন দফতর।

অনন্যা দে

Forest Department: শেষ রক্ষা হল না! চিতাবাঘের চামড়া সহ ধৃত দুই

আলিপুরদুয়ার: পাচারের উদ্দেশ্য নিয়ে শিলিগুড়ির পথে পাড়ি দিয়েও হল না লাভ। জলদাপাড়া বনবিভাগের কর্মীদের হাতে চিতাবাঘের চামড়া সহ ধরা পড়ল দুই ব্যক্তি।

তাঁদের গ্রেফতার করেছে জলদাপাড়া বনবিভাগের আধিকারিক ও কর্মীরা। অভিযুক্ত দু’জনেই কোচবিহার জেলার বাসিন্দা। একজনের নাম দীপঙ্কর মণ্ডল ও অপরজনের নাম তাপস বর্মন। তাঁদের দু’জনকে মাদারিহাট থেকে গ্রেফতার করা হয়। দীপঙ্কর মণ্ডলের বাড়ি কোচবিহারের পুঁটিমারী ও তাপসের বাড়ি বৈরতি এলাকায়।

আরও পড়ুন: আবহাওয়া খারাপ, মমতার সভার সময় বদল

জানা গিয়েছে, একটি বিলাসবহুল গাড়িতে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল চিতাবাঘের চামড়া। গাড়ির সিটের নিচে রাখা হয়েছিল চামড়াটি। বনবিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, চামড়াটি একটি পূর্ণবয়স্ক লেপার্ড -এর। তবে এই চামড়া তারা কোথার থেকে পেয়েছে? সেই বিষয়ে চলবে তদন্ত। অভিযুক্তদের আজ আদালতে তোলা হবে।

এদিকে এই ঘটনায় আবারও পরিষ্কার হয়ে গেল বন দফতরের কড়া নজরদারি সত্ত্বেও চোরাশিকারীদের উৎপাত পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পরিবেশপ্রেমীরা।

অনন্যা দে

Leopard Menace: বসল খাঁচা, উড়ছে ড্রোন! তবু লেপার্ড আতঙ্ক পিছু ছাড়ছে না সাতালিতে

আলিপুরদুয়ার: লেপার্ডের অত্যাচারে অতিষ্ঠ সাতালি এলাকার মানুষেরা। বিকেল গড়ালেই লেপার্ড চলে আসছে এলাকায়। এবারে লেপার্ড ধরতে খাঁচা বসানো হয়েছে। ঠিক কটা লেপার্ড রয়েছে এলাকায় তা জানা নেই বন দফতরের। তবে একাধিক লেপার্ড রয়েছে বলে মনে করছে বন কর্মীরা। প্রয়োজনে লেপার্ড খুঁজতে ওড়ানো হচ্ছে ড্রোন।

সাতালি এলাকাটি বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের জঙ্গলের পাশে অবস্থিত। এই জঙ্গলের পাশে অবস্থিত হওয়ার কারণে বন্যপ্রাণীর আনাগোনা বেশি এই এলাকায়। বর্তমানে বেড়েছে লেপার্ডের আনাগোনা। জানা গিয়েছে লেপার্ড এসে নিয়ে যাচ্ছে গৃহপালিত পশু। যার ফলে জীবিকা হারাচ্ছেন এলাকার বাসিন্দারা। এই ঘটনা ঘটছে ২-৩ মাস ধরে। এলাকাবাসীদের কথায় নিজেদের ও পশুদের বাঁচানোর জন্য তাঁদের ধরতে হচ্ছে লাঠিসোটা।

আরও পড়ুন: আপনার ব্লাড সুগার লেভেল কি ব্যাপক, চোখ বুজে খান লেবুর জাতভাই এই ফলের রস

তবে এইভাবে বেশিদিন চলতে পারে না। তাই বাধ্য হয়ে বিষয়টি তারা জানান বন দফতরের হ্যামিলটনগঞ্জ রেঞ্জ অফিসে। রেঞ্জ অফিসার অঙ্কন নন্দী জানিয়েছেন,”দুটি খাঁচা বসানো হয়েছে। ছাগল টোপ দেওয়া হয়েছে। লেপার্ড ধরার চেষ্টা চলছে।” এখন কবে ধরা পড়ে এই চা বাগানের ত্রাস সেই আশায় দিন গুনছেন এলাকার বাসিন্দারা।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

Annanya Dey

Leopard Cat: পর্যটকদের জন্য দারুণ সুখবর! গরমেই বেঙ্গল সাফারি পার্কে নতুন অতিথির আগমন

বেঙ্গল সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষের রাতদিনের চেষ্টা, অক্লান্ত পরিশ্রম ও সেবা-শুশ্রূষায় মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসতে সক্ষম হয়েছে শাবকটি। সাফারির নবনির্মিত অত্যাধুনিক হাসপাতালে টানা চিকিৎসাধীন থাকার পর বর্তমানে বিপদ থেকে বেরিয়ে এসেছে লেপার্ড ক্যাট শাবকটি।
বেঙ্গল সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষের রাতদিনের চেষ্টা, অক্লান্ত পরিশ্রম ও সেবা-শুশ্রূষায় মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসতে সক্ষম হয়েছে শাবকটি। সাফারির নবনির্মিত অত্যাধুনিক হাসপাতালে টানা চিকিৎসাধীন থাকার পর বর্তমানে বিপদ থেকে বেরিয়ে এসেছে লেপার্ড ক্যাট শাবকটি।
লেপার্ড ক্যাট দুই শাবকের জন্ম দেওয়ার পর মায়ের অবহেলার কারণে জন্মের এক ঘন্টার মধ্যেই একটি পুরুষ শাবকের মৃত্যু হয়। মেয়ে শাবকটিকেও মা চিতা বেড়াল কার্যত ত্যাগ করেছিল।
লেপার্ড ক্যাট দুই শাবকের জন্ম দেওয়ার পর মায়ের অবহেলার কারণে জন্মের এক ঘন্টার মধ্যেই একটি পুরুষ শাবকের মৃত্যু হয়। মেয়ে শাবকটিকেও মা চিতা বেড়াল কার্যত ত্যাগ করেছিল।
সাফারি পার্ক সূত্রে জানা গিয়েছে, ৯ এপ্রিল বেঙ্গল সাফারি পার্কে জন্ম হয় দুই লেপার্ড ক্যাট (প্রায়োনেইলুরাস বেঙ্গলেনসিস) বা যাকে চিতা-বিড়াল বলা হয়। লেপার্ড ক্যাটের নাইট শেল্টারে ওই শাবক দুটির জন্ম হয়।
সাফারি পার্ক সূত্রে জানা গিয়েছে, ৯ এপ্রিল বেঙ্গল সাফারি পার্কে জন্ম হয় দুই লেপার্ড ক্যাট (প্রায়োনেইলুরাস বেঙ্গলেনসিস) বা যাকে চিতা-বিড়াল বলা হয়। লেপার্ড ক্যাটের নাইট শেল্টারে ওই শাবক দুটির জন্ম হয়।
বেঙ্গল সাফারি পার্কে আবারও দারুন খবর। কিছুদিন আগেই শীলা পাঁচ শাবকের জন্ম দিয়েছিল। এবার এক নতুন অতিথির আগমন হল সাফারি পার্কে। জন্ম হল চিতাবিড়াল শাবকের।
বেঙ্গল সাফারি পার্কে আবারও দারুন খবর। কিছুদিন আগেই শীলা পাঁচ শাবকের জন্ম দিয়েছিল। এবার এক নতুন অতিথির আগমন হল সাফারি পার্কে। জন্ম হল চিতাবিড়াল শাবকের।
সাফারি পার্কের ডিরেক্টর বিজয় কুমার বলেন,
সাফারি পার্কের ডিরেক্টর বিজয় কুমার বলেন, “শাবকটিকে চব্বিশ ঘন্টা মনিটরিং করা হচ্ছে। দুধের সঙ্গে ভিটামিন সহ অন্যান্য জরুরি সব পথ্য দেওয়া হচ্ছে। খুব দ্রুত সে আবার এনক্লোজারে ফিরতে পারবে বলে আশা করছি।”

Rasikbeel Mini Zoo: মা হয়েছে রিমঝিম ও গরিমা, নতুন সদস্যদের দেখতে পর্যটকদের ভিড় রসিকবিলে

কোচবিহার: জেলার একমাত্র মিনি চিড়িয়াখানা এই রসিকবিল মিনি জু। দীর্ঘ সময় এখানে দুই চিতাবাঘ ছিল। তবে গত বছর এই চিড়িয়াখানায় কয়েকটি নতুন চিতাবাঘ নিয়ে আসা হয়। চলতি বছরের শুরুতেই এই চিড়িয়াখানায় দুই চিতাবাঘ রিমঝিম ও গরিমা নতুন শাবকের জন্ম দিয়েছে। এই প্রথম রসিকবিল প্রকৃতি পর্যটনকেন্দ্রে চিতাবাঘের এনক্লোজারে রিমঝিম ও গরিমার কোল আলো করে জন্ম হয়েছে সাতটি ফুটফুটে শাবকের। এই কারণেই খুশির আমেজ রসিকবিল প্রকৃতি পর্যটনকেন্দ্রে। নতুন শাবকদের নিয়ে রসিকবিল মিনি চিড়িয়াখানায় চিতাবাঘের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১২টি।

কোচবিহার বন বিভাগের এডিএফও বিজনকুমার নাথ জানান, রিমঝিমের চারটি ও গরিমার তিনটি সন্তান হয়েছে৷ মা ও সন্তানরা সকলেই সুস্থ রয়েছে। চিকিৎসকরা সবসময় ওদের উপর নজরে রাখছেন৷ গত ২ এপ্রিল তিন সন্তানের জন্ম দিয়েছিল গরিমা ও ১৪ এপ্রিল রিমঝিম আরও চারটি সন্তানের জন্ম দেয়। আপাতত দুটি নাইট শেল্টারে মা ও তাদের সন্তানদের আলাদাভাবে রাখা হয়েছে৷ এনক্লোজারের বাকি তিন পুরুষ বাঘ যাতে কোনওভাবেই তাদের বিরক্ত না করে সেদিকে খেয়াল রাখছেন বনকর্মীরা৷

আরও পড়ুন: বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনের লক্ষ্যে সুন্দরবনে বায়ো ভিলেজ, গড়ে উঠছে মডেল গ্রাম

তিনি আরও জানান, এদিকে এনক্লোজারে যে নাইট শেল্টারে সদ্যোজাতরা সহ রিমঝিম ও গরিমা রয়েছে সেদিকে যাতে পর্যটকরা যাতায়াত না করেন সেজন্য এনক্লোজারের একদিক উঁচু করে ঢেকে রাখা হয়েছে৷ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিতাবাঘ দুটির খাদ্য তালিকায় বদল আনা হয়েছে। সদ্যোজাতদের মাতৃদুগ্ধ পান করতে যাতে কোনও সমস্যা না হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখেই এই পরিবর্তন। তাই চিতাবাঘ দুটিকে আগে একবেলা মাংস খাওয়ানোর নিয়ম থাকলেও, এখন দু’বেলা মাংস খাওয়ানো হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। সেই সঙ্গে মাংসের সুপ জাতীয় খাবার, ভিটামিন এসব দেওয়া হচ্ছে।

সার্থক পণ্ডিত