Tag Archives: Dhaka

Mitali Express Train: রেলযাত্রীদের জন‍্য বড় খবর, বাতিল মিতালি এক্সপ্রেস! কবে কবে চলবে না ট্রেন? সামার স্পেশ্য়ালেও বিরাট বদল!

জলপাইগুড়ি: বাংলাদেশে ইদ উৎসব পালনের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ রেলওয়ের সঙ্গে আলোচনা করে ভারতীয় রেলওয়ের পক্ষ থেকে ট্রেন নং. ১৩১৩২/১৩১৩১ (নিউ জলপাইগুড়ি-ঢাকা-নিউ জলপাইগুড়ি) মিতালি এক্সপ্রেসের পরিষেবা বাতিল করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

এছাড়াও যাত্রীদের অতিরিক্ত ভিড় হ্রাস করতে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের পক্ষ থেকে দুই জোড়া স্পেশ্যাল ট্রেন নং. ০৬২২১/০৬২২২ (মাইসোর-মুজাফফরপুর-মাইসোর)-এর পরিষেবা দুই ট্রিপের জন্য এবং ট্রেন নং. ০১৬৬৫/০১৬৬৬ (রানি কমলাপতি-আগরতলা-রানি কমলাপতি)-এর পরিষেবা যথাক্রমে উভয় দিক থেকে ২৬টি ট্রিপের জন্য অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই ট্রেনগুলি বিদ্যমান পরিষেবার দিন, সময়সূচি ও স্টপেজের মধ্যেই চলাচল করবে।

সেই অনুযায়ী, ১২, ১৬ ও ১৯ জুন, ২০২৪ তারিখে রওনা দেওয়ার জন্য নির্ধারিত ট্রেন নং. ১৩১৩২ (নিউ জলপাইগুড়ি-ঢাকা) মিতালি এক্সপ্রেস বাতিল থাকবে। ১৩, ১৭ ও ২০ জুন, ২০২৪ তারিখে রওনা দেওয়ার জন্য নির্ধারিত ট্রেন নং. ১৩১৩১ (ঢাকা-নিউ জলপাইগুড়ি) মিতালি এক্সপ্রেস বাতিল থাকবে। বাংলাদেশে ইদ উৎসবের পরে আবার মিতালি এক্সপ্রেসের স্বাভাবিক পরিষেবা চালু হবে।

ট্রেন নং. ০৬২২১ (মাইসোর-মুজাফফরপুর) স্পেশ্যালের পরিষেবা ১৭ জুন থেকে ২৪ জুন, ২০২৪ পর্যন্ত প্রত্যেক সোমবার বৃদ্ধি করা হয়েছে। ফেরত যাত্রার সময় ০৬২২২ (মুজাফফরপুর-মাইসোর) স্পেশ্যালের পরিষেবা ২০ জুন থেকে ২৭ জুন, ২০২৪ পর্যন্ত প্রত্যেক বৃহস্পতিবার বৃদ্ধি করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: একটানা বৃষ্টি, ঝড়ের দাপট! উত্তরের আবহাওয়ায় দুর্যোগের সতর্কতা, কোন কোন জেলা ভিজবে? এক নজরে

একইভাবে ট্রেন নং. ০১৬৬৫ (রানি কমলাপতি-আগরতলা) সাপ্তাহিক এক্সপ্রেস স্পেশ্যালের পরিষেবা ২৭ জুন থেকে ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ পর্যন্ত প্রত্যেক বৃহস্পতিবার বৃদ্ধি করা হয়েছে। ফেরত যাত্রার সময় ট্রেন নং. ০১৬৬৬ (আগরতলা-রানি কমলাপতি) সাপ্তাহিক এক্সপ্রেস স্পেশ্যালের পরিষেবা ৩০ জুন থেকে ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ পর্যন্ত প্রত্যেক রবিবার বৃদ্ধি করা হয়েছে। এই ট্রেনগুলির পরিষেবা বৃদ্ধি করার ফলে সংশ্লিষ্ট রুটগুলির অন্যান্য ট্রেনের ওয়েটিং লিস্টের যাত্রীরা উপকৃত হবেন।

Bangladesh Fire: রেস্তোঁরা থেকে বহুতলে ছড়াল ভয়ঙ্কর আগুন, ঢাকায় মর্মান্তিক মৃত্যু বহু মানুষের, আহতরা আশঙ্কাজনক

: বাংলাদেশের ঢাকায় বড়সড় অগ্নিকাণ্ড৷  বৃহস্পতিবার রাতে একটি বড় দুর্ঘটনা ঘটেছে। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি সাততলা ভবনে অগ্নিকাণ্ডে এখনও পর্যন্ত অন্তত ৪৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে৷  আহতের সংখ্যাও বহু৷  শুক্রবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি ঢাকায় সাংবাদিকদের জানিয়েছে, আহতদের অবস্থা ‘সঙ্কটজনক’। Photo- AP
: বাংলাদেশের ঢাকায় বড়সড় অগ্নিকাণ্ড৷  বৃহস্পতিবার রাতে একটি বড় দুর্ঘটনা ঘটেছে। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি সাততলা ভবনে অগ্নিকাণ্ডে এখনও পর্যন্ত অন্তত ৪৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে৷  আহতের সংখ্যাও বহু৷  শুক্রবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি ঢাকায় সাংবাদিকদের জানিয়েছে, আহতদের অবস্থা ‘সঙ্কটজনক’। Photo- AP
বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের মতে, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ নাগাদ বিল্ডিংয়ের প্রথম তলায় একটি রেস্তোরাঁয় আগুন লাগে এবং দ্রুত উপরের তলায় সেই আগুন ছড়িয়ে পড়তে থাকে৷  যেখানে বেশ কয়েকটি রেস্তোরাঁ এবং একটি কাপড়ের দোকান ছিল। Photo- AP 
বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের মতে, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ নাগাদ বিল্ডিংয়ের প্রথম তলায় একটি রেস্তোরাঁয় আগুন লাগে এবং দ্রুত উপরের তলায় সেই আগুন ছড়িয়ে পড়তে থাকে৷  যেখানে বেশ কয়েকটি রেস্তোরাঁ এবং একটি কাপড়ের দোকান ছিল। Photo- AP
তিনি বলেন, সাত তলা বাড়িটির থেকে থেকে ৭৫ জনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে৷ বহু মানুষ অচৈতন্য হয়ে পড়েছিলেন৷  কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিট মোতায়েন করা হয়েছে। Photo- AP
তিনি বলেন, সাত তলা বাড়িটির থেকে থেকে ৭৫ জনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে৷ বহু মানুষ অচৈতন্য হয়ে পড়েছিলেন৷  কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিট মোতায়েন করা হয়েছে। Photo- AP
স্বাস্থ্যমন্ত্রী সেন বলেন, 'ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে  ৩৩ জন এবং শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে থেকে ১০ জনের মৃত্যুর খবর সামনে এসেছে৷ Photo- AP 
স্বাস্থ্যমন্ত্রী সেন বলেন, ‘ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে  ৩৩ জন এবং শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে থেকে ১০ জনের মৃত্যুর খবর সামনে এসেছে৷ Photo- AP
তিনি আরও বলেন যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার হওয়া মানুষদের দুটি  স্বাস্থ্য কেন্দ্রেই চিকিৎসা চলছে, কিন্তু  তাদের অবস্থা "সঙ্কটজনক"। Photo- AP 
তিনি আরও বলেন যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার হওয়া মানুষদের দুটি  স্বাস্থ্য কেন্দ্রেই চিকিৎসা চলছে, কিন্তু  তাদের অবস্থা “সঙ্কটজনক”। Photo- AP
সাংবাদিকদের জানানো হয়েছে, '‘যাঁরা এখনও পর্যন্ত বেঁচে আছেন, তাঁদের শ্বাসযন্ত্র মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’’ চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, কিছু মৃতদেহ চেনার বাইরে পুড়ে গেছে এবং মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। প্রত্যক্ষদর্শী ও কর্মকর্তারা জানান, আগুন থেকে বাঁচতে লোকজন উপরের তলার দিকে ছুটে যাচ্ছিলেন।  দমকলকর্মীরা মই ব্যবহার করে অনেক মানুষকে বাঁচিয়েছেন। Photo- AP 
সাংবাদিকদের জানানো হয়েছে, ‘‘যাঁরা এখনও পর্যন্ত বেঁচে আছেন, তাঁদের শ্বাসযন্ত্র মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’’ চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, কিছু মৃতদেহ চেনার বাইরে পুড়ে গেছে এবং মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। প্রত্যক্ষদর্শী ও কর্মকর্তারা জানান, আগুন থেকে বাঁচতে লোকজন উপরের তলার দিকে ছুটে যাচ্ছিলেন।  দমকলকর্মীরা মই ব্যবহার করে অনেক মানুষকে বাঁচিয়েছেন। Photo- AP

Knowledge Story: বলুন তো, পৃথিবীর কোন শহরে সবচেয়ে বেশি মানুষ থাকে? দ্বিতীয় নামটিই ভারতের! কিন্তু প্রথম নামটি আশ্চর্য করবেই

২০২১ সালের ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউয়ের প্রতিবেদন অনুসারে বিশ্বে শীর্ষ জনবহুল শহরের তালিকার প্রথমেই কোন শহর রয়েছে জানেন? নামটা শুনলে নিশ্চয় আশ্চর্য হয়ে যাবেন।
২০২১ সালের ওয়ার্ল্ড পপুলেশন রিভিউয়ের প্রতিবেদন অনুসারে বিশ্বে শীর্ষ জনবহুল শহরের তালিকার প্রথমেই কোন শহর রয়েছে জানেন? নামটা শুনলে নিশ্চয় আশ্চর্য হয়ে যাবেন।
টোকিও: টোকিও হ’ল বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল শহর। যার জনসংখ্যা ৩ কোটি ৭৪ লাখ ৩৫ হাজার ১৯১। আসলে, টোকিওর জনসংখ্যা এত বেশি যে, এটি জনবহুলতার প্রায় পুরো কানাডাকে হারিয়ে দিয়েছে! তারপরেও শহরটি এই তালিকার শীর্ষে বেশি দিন নাও থাকতে পারে। কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে, এই তালিকার অন্যান্য শহরের তুলনায় বয়স্ক জনসংখ্যা এবং সম্প্রসারণের সীমিত জায়গার কারণে টোকিওর জনসংখ্যা ধারণ ক্ষমতা ও সম্প্রসারণের শেষ পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে।
টোকিও: টোকিও হ’ল বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল শহর। যার জনসংখ্যা ৩ কোটি ৭৪ লাখ ৩৫ হাজার ১৯১। আসলে, টোকিওর জনসংখ্যা এত বেশি যে, এটি জনবহুলতার প্রায় পুরো কানাডাকে হারিয়ে দিয়েছে! তারপরেও শহরটি এই তালিকার শীর্ষে বেশি দিন নাও থাকতে পারে। কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে, এই তালিকার অন্যান্য শহরের তুলনায় বয়স্ক জনসংখ্যা এবং সম্প্রসারণের সীমিত জায়গার কারণে টোকিওর জনসংখ্যা ধারণ ক্ষমতা ও সম্প্রসারণের শেষ পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে।
দিল্লি: ভারতের রাজধানী দিল্লি বিশ্বের দ্বিতীয় সবচেয়ে জনবহুল শহর। এর জনসংখ্যা ২ কোটি ৯৩ লাখ ৯৯ হাজার ১৪১ জন। এছাড়া, দিল্লি সমগ্র বিশ্বের প্রাচীনতম শহরগুলির মধ্যে একটি।
দিল্লি: ভারতের রাজধানী দিল্লি বিশ্বের দ্বিতীয় সবচেয়ে জনবহুল শহর। এর জনসংখ্যা ২ কোটি ৯৩ লাখ ৯৯ হাজার ১৪১ জন। এছাড়া, দিল্লি সমগ্র বিশ্বের প্রাচীনতম শহরগুলির মধ্যে একটি।
সাংহাই: চীন বিশ্বের কয়েকটি সবচেয়ে বড় শহর নিয়ে গর্ব করে, যেগুলির মধ্যে বৃহত্তম সাংহাই। ২ কোটি ৬৩ লাখ ১৭ হাজার ১০৪ জন জনসংখ্যা নিয়ে সাংহাই শিল্প, অর্থ, অর্থনীতি, গবেষণা, বিজ্ঞান এবং আরও বহু কিছুর জন্য একটি বিশ্বজনীন কেন্দ্র।
সাংহাই: চীন বিশ্বের কয়েকটি সবচেয়ে বড় শহর নিয়ে গর্ব করে, যেগুলির মধ্যে বৃহত্তম সাংহাই। ২ কোটি ৬৩ লাখ ১৭ হাজার ১০৪ জন জনসংখ্যা নিয়ে সাংহাই শিল্প, অর্থ, অর্থনীতি, গবেষণা, বিজ্ঞান এবং আরও বহু কিছুর জন্য একটি বিশ্বজনীন কেন্দ্র।
সাও পাওলো: ২ কোটি ১৮ লাখ ৪৬ হাজার ৫০৭ জন জনসংখ্যা নিয়ে সাও পাওলো সমগ্র দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে জনবহুল শহর। এটি পশ্চিম গোলার্ধ এবং দক্ষিণ গোলার্ধের মধ্যে সবচেয়ে বড় শহর। একই নামের দেশে অবস্থিত সাও পাওলো বৈজ্ঞানিক গবেষণার ইতিহাস সহ একটি গুরুত্বপূর্ণ নগর কেন্দ্র।
সাও পাওলো: ২ কোটি ১৮ লাখ ৪৬ হাজার ৫০৭ জন জনসংখ্যা নিয়ে সাও পাওলো সমগ্র দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে জনবহুল শহর। এটি পশ্চিম গোলার্ধ এবং দক্ষিণ গোলার্ধের মধ্যে সবচেয়ে বড় শহর। একই নামের দেশে অবস্থিত সাও পাওলো বৈজ্ঞানিক গবেষণার ইতিহাস সহ একটি গুরুত্বপূর্ণ নগর কেন্দ্র।
মেক্সিকো সিটি: মেক্সিকোর মেক্সিকো সিটি ২ কোটি ১৬ লাখ ৭১ হাজার ৯০৮ জনসংখ্যা নিয়ে সমগ্র উত্তর আমেরিকার সবচেয়ে জনবহুল শহর। এটি বিশ্বের বৃহত্তম স্প্যানিশ-ভাষী শহর এবং উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা উভয় দেশেরই প্রাচীনতম রাজধানী শহর।
মেক্সিকো সিটি: মেক্সিকোর মেক্সিকো সিটি ২ কোটি ১৬ লাখ ৭১ হাজার ৯০৮ জনসংখ্যা নিয়ে সমগ্র উত্তর আমেরিকার সবচেয়ে জনবহুল শহর। এটি বিশ্বের বৃহত্তম স্প্যানিশ-ভাষী শহর এবং উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা উভয় দেশেরই প্রাচীনতম রাজধানী শহর।
কায়রো: মিশরের রাজধানী কায়রোর জনসংখ্যা ২ কোটি ৪ লাখ ৮৪ হাজার ৯৬৫। যদি সমগ্র কায়রো এলাকা বিবেচনা করা হয়, তাহলে কায়রো হ’ল আফ্রিকার বৃহত্তম শহর।
কায়রো: মিশরের রাজধানী কায়রোর জনসংখ্যা ২ কোটি ৪ লাখ ৮৪ হাজার ৯৬৫। যদি সমগ্র কায়রো এলাকা বিবেচনা করা হয়, তাহলে কায়রো হ’ল আফ্রিকার বৃহত্তম শহর।
ঢাকা: ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী শহর এবং এখানে ২ কোটি ২ লাখ ৮৩ হাজার ৫৫২ জন লোকের বাসস্থান। এটি দেশের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র এবং আরেকটি ঐতিহাসিকভাবে জনবহুল শহর। এটি মধ্যযুগীয় সময়ে ব্যবসা-বাণিজ্যের একটি প্রধান কেন্দ্রও ছিল। এখনও শহরটিতে ঔপনিবেশিক এবং পূর্বের ঐতিহাসিক স্থাপত্যের নিদর্শন রয়েছে।
ঢাকা: ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী শহর এবং এখানে ২ কোটি ২ লাখ ৮৩ হাজার ৫৫২ জন লোকের বাসস্থান। এটি দেশের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র এবং আরেকটি ঐতিহাসিকভাবে জনবহুল শহর। এটি মধ্যযুগীয় সময়ে ব্যবসা-বাণিজ্যের একটি প্রধান কেন্দ্রও ছিল। এখনও শহরটিতে ঔপনিবেশিক এবং পূর্বের ঐতিহাসিক স্থাপত্যের নিদর্শন রয়েছে।

হঠাৎ করেই ঢাকায় সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, বাংলাদেশের ভালোবাসায় ফের মুগ্ধ কলকাতার মহারাজ

ঢাকা: হঠাৎ করেই বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। বিশেষ নিমন্ত্রণে অবশ্যই গিয়েছেন তিনি। তিনি বাঙালি। এদেশের মানুষের কৃষ্টি-কালচারের সঙ্গে তাই অনেকটাই মিশে যেতে পারেন সৌরভ গাঙ্গুলি। বাংলাদেশের মানুষও তাকে অন্য যে কোনো ভারতীয় ক্রিকেটারের চেয়ে বেশি ভালোবাসে। সৌরভ সেটা জানেন।

‘ডিএনসিসি মেয়র কাপ-২০২৩’ সিজন-২ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে এসে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়লেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক। সৌরভ বলেন, আমার যতদূর মনে পড়ে, বাংলাদেশে আমি প্রথম আসি ১৯৮৯ সালে। অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে এশিয়া কাপ খেলতে এসেছিলাম। সেই থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে আমার সম্পর্ক। প্রচুর মানুষ বন্ধু আমার।

আমি বহুদিন ধরে যাদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলেছি আকরাম (খান), আতহার (আলি খান), (খালেদ মাসুদ) পাইলট আছে। আমি অনেকদিন পর এলাম ঢাকায়। সবশেষ এসেছিলাম (২০১৪) টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সময়, যেবার শ্রীলঙ্কার কাছে ফাইনালে হারে ভারত। তখনই শেষ ঢাকায় এসেছিলাম। বিভিন্ন কাজের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যাওয়ায় এরপর আর সময় হয়ে ওঠেনি এখানে আসার।

তবে একটা কথা আমি বলি, যতবারই আমি এখানে আসি, এত মানুষের ভালোবাসা পাই যে বুঝতে পারি না এটা ভারত না বাংলাদেশ। ২০০০ সালে বাংলাদেশ যখন টেস্ট মর্যাদা পায়, প্রথম ম্যাচটিই ছিল ভারতের বিপক্ষে। ওই টেস্টে আবার ভারতের টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে অভিষেক হয় সৌরভ গাঙ্গুলির।

সৌরভ যোগ করেন, আমার জীবনের বহু মূল্যবান মুহূর্তের সাক্ষী বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষ। এখনও মনে আছে, ইন্ডিপেন্ডেন্স কাপের ফাইনালে আমরা ৩১৫ রান তাড়া করে জিতি। সৌরভ জানিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেটে প্রতিভার অভাব ছিল না, এখনও নেই। তবে বড় টুর্নামেন্ট জয়ের মানসিক ব্যাপার তৈরি করতে হবে।