লাইফস্টাইল High Blood Pressure Control Tips: এই লাল সবজির রসে অল্প আদা! মিশিয়ে খেলেই খেলা পাল্টে যাবে! জব্দ হাই ব্লাড প্রেশার! সুস্থ কিডনি Gallery September 21, 2024 Bangla Digital Desk সুস্থতার জন্য ডিটক্স ওয়াটারের গুরুত্ব এখন তুঙ্গে স্বাস্থ্য সচেতনদের মধ্যে৷ সেরকমই এক পানীয় হল বিট এবং আমলকির রস৷ সকালে খালি পেটে এই পানীয় পান করলে একইসঙ্গে একাধিক উপকারিতা পাওয়া যায়৷ পুষ্টিগুণে ভরা এই পানীয় কেন বদলে দিতে পারে পুরো খেলা, বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷ বিটের নাইট্রেট উপকরণের জন্য ব্লাড প্রেশার কমাতে খুবই উপকারী৷ তবে ডায়াবেটিস থাকে বিটরুট না খাওয়াই ভাল৷ এই পানীয়ে একটু আদা ও পুদিনার রস দিন৷ তাহলে হজমে সাহায্য করবে৷ আমলকির ভিটামিন সি-এর গুণে মজবুত হবে রোগ প্রতিরোধ শক্তি৷ এই পানীয়ের গুণে ত্বকের স্বাস্থ্য উজ্জ্বল হয়৷ শরীরকে ডিটক্স করতে সাহায্য করে৷ ভাল থাকে লিভার ও কিডনি৷ অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণ কমিয়ে দেয় গাঁটের ব্যথা৷ আদার ফাইবার বেশি৷ বিটরুটের সঙ্গে আদা মিশিয়ে পানীয় হিসেবে পান করলে সাহায্য করে ক্যালরি কমাতে৷ ফলে ওজন বাড়ে না৷ অর্ধেক বিট এবং আদার ছোট টুকরো নিন৷ তার সঙ্গে পুদিনাপাতা, জিরে মিশিয়ে ব্লেন্ড করুন৷ এই মিশ্রণ ছেঁকে নিয়ে পান করুন৷ মেশাতে পারেন দারচিনি এবং ভাজা জিরেগুঁড়ো৷
লাইফস্টাইল Dry Fruits to Control High Blood Pressure: কয়েক মুঠো Dry Fruits ব্লাড প্রেশারের মহৌষধ! কোলেস্টেরল কমিয়ে রোগমুক্ত রাখে হার্ট Gallery July 16, 2024 Bangla Digital Desk হাই ব্লাড প্রেশার বা হাইপার টেনশন নীরব ঘাতক হয়ে ডেকে আনে একাধিক জটিল অসুখকে। ওষুধ এবং উপযুক্ত ডায়েট অত্যন্ত জরুরি উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য। একাধিক খাবার আছে যেগুলি ডায়েটে থাকলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। সেগুলির মধ্যে অন্যতম ড্রাই ফ্রুটস। শুকনো ফল নিয়মিত খেলে বশে থাকে উচ্চ রক্তচাপ। বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল। নানাভাবে ডায়েটে থাকতে পারে আমন্ড। হার্টের জন্য খুবই উপকারী ডায়েট। আমন্ডের ম্যাগনেসিয়াম নিয়ন্ত্রণ করে কোলেস্টেরল। রোজ একমুঠো ড্রাই ফ্রুটস খেলে বশে থাকবে ব্লাড প্রেশার। আখরোটে আছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। নিয়মিত আখরোট খেলে সার্বিক কার্ডিও ভাসক্যুলার রোগ দূরে থাকে। আখরোটের আলফা লিনোনেনিক অ্যাসিড ইনফ্লেম্যাখন কমায়। হাইপার টেনশন কমাতে অত্যন্ত কার্যকরী। হার্টের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী কিশমিশ। দিনে ৩ বার কিশমিশ খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত থাকে। কিশমিশের পটাশিয়াম শরীরে সোডিয়াম মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। কম থাকে ব্লাড প্রেশার। সুস্বাদু পেস্তা খুবই উপকারী রক্তচাপ কমাতে। এই ফলের পটাশিয়াম ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। পেস্তার মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট কোলেস্টেরল ও ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে হার্টের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট আছে। এক পটাশিয়াম রক্তচাপ কমায়। কমে হৃদরোগের আশঙ্কা। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কাজুবাদামও জুড়িহীন। গবেষণায় প্রকাশ, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে হার্ট ভাল রাখে কাজুবাদাম। কাজুবাদামের ফাইবার সার্বিকভাবে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে হার্টের সুস্থতা বজায় রাখে।
লাইফস্টাইল High Blood Pressure & Cholesterol Control Tips: সস্তা ঘরোয়া ৬ পানীয়র কামাল! নিয়মিত চুমুকেই বশে হাই ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরল! সুস্থ হার্ট Gallery July 12, 2024 Bangla Digital Desk আধুনিক জীবনযাপন সংক্রান্ত রোগের মধ্যে চরম ভয়ঙ্কর হাই ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ। ধীরে ধীরে একাধিক অসুখকে ডেকে আনে হাই ব্লাড প্রেশার বা হাইপার টেনশন। ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণের জন্য একাধিক উপায় আমরা অনুসরণ করি। ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি ডায়েটে রাখুন কিছু ভারতীয় পানীয়। দেশীয় ও দেশজ এই পানীয়ে কমবে ব্লাড প্রেশার। বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল। টাটকা বা শুকনো তুলসিপাতা জলে ফুটিয়ে বানান তুলসিচা। এর অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস বৈশিষ্ট্য ইনফ্লেম্যাশন কমায়। সুস্থ রাখে কার্ডিওভাসক্যুলার সমস্যা। একইভাবে তৈরি করুন জবাফুলের চা বা হিবিসকাস টি। পান করুন উষ্ণ বা ঠান্ডা অবস্থায়। এতে নিয়ন্ত্রিত হবে উচ্চ রক্তচাপ। আমলকিতে আছে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস। নিয়মিত আমলকির রস পান করলে কমবে উচ্চরক্তচাপ। বশে থাকবে কোলেস্টেরলের মাত্রা। চিরাচরিত ভারতীয় পানীয় হিসেবে পান করুন জিরের জল। রাতভর জিরে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে পান করুন খালি পেটে। রক্তপ্রবাহ সঠিক ভাবে বজায় রেখে রক্তচাপ কমায় জিরের জল। আদা ও লেবুর রস কমায় ব্লাড প্রেশার। নিয়ন্ত্রণে থাকে কোলেস্টেরল মাত্রাও। জলে আদা দিয়ে ফোটান। তাতে লেবুর রস ও মধু দিন। পান করুন এই স্বাস্থ্যকর পানীয়। ডাবের জলে ক্যালোরি কম। পটাশিয়ামের মতো ইলেকট্রোলাইটস বেশি। শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা বজায় রেখে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে ডাবের জল। নিয়মিত পান করলে নিয়ন্ত্রিত হবে উচ্চ রক্তচাপ।
লাইফস্টাইল High Blood Pressure Superfood: হাই ব্লাডপ্রেশারে ধন্বন্তরি! দিনভর এই খাবারেই কমবে রক্তচাপ! খেতে হবে এই ঘরোয়া সুপারফুড Gallery May 30, 2024 Bangla Digital Desk হাই ব্লাডপ্রেশার বা হাইপার টেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ মূলত লাইফস্টাইল সংক্রান্ত অসুখ৷ ওষুধের পাশাপাশি ডায়েট নিয়ন্ত্রণও অত্যন্ত জরুরি এই অসুখে৷ ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়ামে ভরপুর কিছু খাবারকে বলা হয় হাই ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণের সুপারফুড৷ বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷ উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা টক দইয়ের৷ ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম প্রচুর পরিমাণে আছে টকদইয়ে৷ সকাল থেকেরাত নানা ডায়েটে একাধিক উপায়ে খেতে পারেন টক দই৷ স্যামন, ম্যাকারেল, সার্ডিনের মতো মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে৷ এই সামুদ্রিক মাছগুলি ইনফ্লেম্যাশন ও খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে৷ টকটকে লাল বিটরুটে প্রচুর নাইট্রেট আছে৷ এই উপাদান রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে৷ শিকড় থেকে শুরু করে পাতা-বিটগাছের সবই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সুপারফুড৷ স্যালাড, জুস, তরকারি-নানা ভাবে খেতে পারেন বিটরুট৷ অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, পলিফেনলে ঠাসা ডার্ক চকোলেট ডায়েটে থাকলে রক্তচাপ বশে থাকে৷ তবে দৈনিক ২ টি স্কোয়্যারের বেশি খাবেন না৷ নাইট্রেট ভরপুর বাঁধাকপি, পালংশাক, কেল এবং অন্যান্য সবুজ শাকসবজি রক্তচাপ বশে রাখে৷ ডায়েটে নানাভাবে সবুজ শাকসবজি রাখতে ভুলবেন না৷ গোটা দানাশস্য উচ্চ রক্তচাপ কমাতে কার্যকর৷ কারণ ওটস এবং অন্যান্য গোটা দানাশস্যে থাকা বিটা গ্লুকান সিস্টোলিক এবং ডায়াস্টোলিক ব্লাড প্রেশার কমাতে সাহায্য করে৷ ব্রেকফাস্টে খান চিনিছাড়া ওটমিল৷ লাঞ্চে হোল গ্রেন ব্রেড এবং রাতে সাইড ডিশে খান সিজনড কিনোয়া৷
লাইফস্টাইল Health Tips: মানুষের নর্ম্যাল ব্লাড প্রেশার কত? মাথার পিছন থেকে টিপ টিপ ব্যথা কি উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ? রইল ডাক্তারের পরামর্শ Gallery May 17, 2024 Bangla Digital Desk বিজ্ঞানের ভাষায় উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাকে বলে ‘হাইপারটেনশন’। পরিসংখ্যান বলছে, পৃথিবীতে প্রতি পাঁচজনে এক জন মাত্র মানুষ এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য কোনও সদর্থক ব্যবস্থা নেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উচ্চ রক্তচাপের বেশ কিছু লক্ষণ চোখের সামনে থাকলেও তা অবহলা করেন বহু মানুষ। হাই ব্লাড প্রেশারে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা এখন প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এই অসুখটি এতটাই ছড়িয়েছে যে প্রায় প্রতি বাড়িতেই পেয়ে যাবেন এমন রোগী। তবে তারপরও মানুষের মধ্যে সচেতনতা নেই। কোন কোন উপসর্গ দেখলে সচেতনতা প্রয়োজন জেনে নিন। আর অবশ্যই জেনে রাখুন, নর্মাল ব্লাড প্রেশার কতটা, কখন সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। ১। নাক থেকে রক্ত পড়া: সাইনুসাইটিসের মতো রোগ থেকেও নাক থেকে রক্তপাত হতে পারে, তাই অনেকেই অবহেলা করেন এই উপসর্গটিকে। বিশেষজ্ঞরা কিন্তু বলছেন, উচ্চ রক্তচাপের ফলেও নাক থেকে রক্ত পড়তে পারে। ২। মাথা যন্ত্রণা: বারবার মাথা যন্ত্রণা হওয়া উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ হতে পারে। বিশেষ করে মাথার পিছনের দিকে ব্যথা হলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার। ৩। ক্লান্তি: অল্পতেই ক্লান্ত লাগা উচ্চ রক্তচাপের অন্যতম উপসর্গ। উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিদের রোজকার সাধারণ কাজের ক্ষেত্রেও ক্লান্তি আসতে পারে। পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপের কারণে দম ফুরিয়ে আসার মতো অনুভূতি তৈরি হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। ৪। চোখ ঝাপসা হয়ে আসা: দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসা, চোখের সামনে কালচে রঙের বিন্দু দেখতে পাওয়া, আচমকা সম্পূর্ণ বা আংশিক ভাবে দৃষ্টিশক্তি লোপ পাওয়াও উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ হতে পারে। ৫। বুকে ব্যথা: উচ্চ রক্তচাপ হৃদ্যন্ত্রের সমস্যা ডেকে আনতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা উপেক্ষা করলে বুকে ব্যথা হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। কাজেই এই ধরনের উপসর্গ দেখা দিলেই অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যিক। কলকাতার রুবি হাসপাতালের বিশিষ্ট চিকিৎসক আশিস মিত্রর মতে, উপরের প্রেশার ১২০ থেকে ১৩৯-এমএম/ এইচজি হলে বলে বুঝতে হবে হাই নর্মাল। আর নীচের প্রেশার ৮০ থেকে ৮৯-এর নীচে থাকলেও হাই নর্মাল। তবে এর বেশি হলেই হাই ব্লাড প্রেশার বলা যায়।