Tag Archives: Jadavpur

‘যাদবপুরে চমকে দেওয়া ফল করবে সিপিআইএম’, আত্মবিশ্বাসী সৃজন ভট্টাচার্য

যাদবপুর লোকসভার সিপিআইএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য বারুইপুর কাছারি বাজার চাষীদের কাছে গিয়ে ভোট দেওয়ার জন্য আশীর্বাদ চাইলেন। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বারুইপুর কাছারি বাজারের লিচু, পেয়ারা চাষীদের কাছে গিয়ে ভোট প্রচার করলেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য।

গরমকে থোরাই কেয়ার, সাইকেলে করে প্রচারে ঝড় তুললেন সৃজন

রবিবাসরীয় প্রচারে ঝড় তুললেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের বাম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। এদিন তিনি প্রচারে এসে বলেন আমরা ক্ষমতায় এলে লক্ষ্মীর ভান্ডার দ্বিগুণ হবে, প্রচারে লক্ষ্মীর ভান্ডার দ্বিগুণের প্রতিশ্রুতি।

CPIM: ভরসা মজবুত সংগঠন! যাদবপুর নিয়ে আশায় সিপিএম, প্রচারে বৃন্দা

কলকাতা: শহরে সিপিএমের পলিটব্যুরো সদস্য বৃন্দা কারাত। শনিবার কলকাতা দক্ষিণের সিপিএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিম এবং যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্যের  সমর্থনে প্রচার কর্মসূচিতে অংশ নেন তিনি। তার আগে শনিবার বিকেলে কলকাতা দক্ষিণের অন্তর্গত গোলপার্ক থেকে হাজরা একটি মিছিলের আয়োজন করা হয়। বৃন্দা কারাত ছাড়াও তাতে অংশ গ্রহণ করেন এসএফআই নেত্রী ঐশী ঘোষ, আরএসপির সাধারণ সম্পাদক মনোজ ভট্টাচার্য, জাতীয় কংগ্রেসের নেতা আশুতোষ চট্টোপাধ্যায় সহ প্রমুখ।

মিছিল শেষে হাজরা মোড়ে একটি জনসভাতেও বক্তব্য পেশ করেন বৃন্দা সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। এরপর যাদবপুরে এইটবি থেকে নেতাজি নগর বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত মিছিলে অংশ গ্রহণ করেন বৃন্দা। সেখানেও উপস্থিত ছিলেন ঐশী ঘোষ।

আরও পড়ুন: শূন্যের গেঁড়ো কাটবে সিপিএমের? জবাব দিলেন সেলিম, দেখুন ভিডিও

লোকসভা নির্বাচনের প্রচার চলছে জোর কদমে ইতিমধ্যেই উত্তরবঙ্গের দু’দফার নির্বাচন হয়ে গিয়েছে। রাজ্যে যত দিন যাচ্ছে পরবর্তী দফার নির্বাচনের প্রচারের ঝাঁজ আরও বেড়ে চলেছে। সব রাজনৈতিক দলই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত প্রচার করে চলেছে। প্রার্থীদের দম খেলার ফুতসত নেই। তাই প্রচন্ড গরম উপেক্ষা করেও প্রচার চালাচ্ছেন তাঁরা। পিছিয়ে নেই বামেরাও৷

একসময়ের শক্ত ঘাঁটি যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্র এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বামেদের হাতছাড়া হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত সেখানে সংগঠন মজবুত বলে দাবি নেতৃত্বের। তাই সেই আসনটি পুনরায় ফিরে পেতে চাইছে বামেরা। সেই কারণেই এই কেন্দ্রে জোরদার প্রচার চালানো হচ্ছে প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্যকে সামনে রেখে। অন্যদিকে তুলনামূলক দুর্বল সংগঠন কলকাতা দক্ষিণ। তবে বালিগঞ্জে বিধানসভা উপ নির্বাচনে জোরদার লড়াই দিয়েছিলেন সায়রা শাহ হালিম। এবার তাঁকেই সেখানে প্রার্থী করা হয়েছে। সায়রা শাহ হালিমকে সামনে রেখেও লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিয়েছে বামেরা।

কংগ্রেসের সঙ্গে আসন সমঝোতা হওয়াতে এই আসন দুটিতে দল ভাল লড়াইয়ে হতে পারে বলে মনে করছে আলিমুদ্দিন স্ট্রিট। আর সেই কারণেই প্রচারকে আরো ঊর্ধ্বমুখী করে তুলতে চাইছে সিপিএম। অন্য রাজ্য থেকেও উড়িয়ে আনা হচ্ছে নেতাদের। শনিবারের কর্মসূচিতে বৃন্দা কারাত এবং ঐশী ঘোষের উপস্থিতি তারই ইঙ্গিত বলে মত বাম কর্মী,সমর্থকদের।

যাদবপুরের সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্যের সভায় মন ছুঁয়ে যাওয়া দৃশ্য, দেখুন ভিডিও

“৪ তারিখ লাল আবির খেলব, ফাঁকায় আওয়াজ দিচ্ছি না” – সোনারপুরের সভা থেকে বললেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। একইসঙ্গে সৃজনের সভায় দেখা গেল অভাবনীয় দৃশ্য।

Lok Sabha Election 2024: ‌’আমি এই কাজের জন্য যাদবপুর আসিনি’! প্রচারে স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন CPIM-এর সৃজন! কী ঘটল এমন?

দক্ষিণ ২৪ পরগনার: গ্রীষ্মের প্রচন্ড গরমে হাঁসফাঁস করছে গোটা রাজ্য। তীব্র গরমের মধ্যেও বেড়েছে রাজনৈতিক পারদ । একদিকে গ্রীষ্মের পারদ অন্যদিকে রাজনৈতিক পারদ। প্রচন্ড গরমকে উপেক্ষা করেই ভোট ময়দানে জনসংযোগ বৃদ্ধি করতে নেমে পড়েছে সকল রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীরা।

বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রীষ্মের দাবদাহকে উপেক্ষা করে বারুইপুর পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ঢোসা এলাকায় মানুষের দরজায় দরজায় লোকসভা নির্বাচনের প্রচার সারলেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের বাম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। প্রচন্ড গরমের হাত থেকে নিজেকে এবং নিজের বাম কর্মীদের রক্ষা করতে প্রায় সময় রাস্তায় পানীয় জলের টিউবওয়েল নিজে হাতে কর্মীদের পানীয় জল খাওয়ান।

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ | Lok Sabha Election 2024 West Bengal

আরও পড়ুন: মঙ্গলবার থেকেই অ‍্যাকাউন্টে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের ১০০০ টাকা সরাসরি! আপনি পেয়েছেন তো? চেক করুন এখনই

গ্রীষ্মের প্রচন্ড দাবদাহের হাত থেকে রক্ষা করতে কর্মীদের গায়ে এবং মুখে জল দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের বাম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। জনসংযোগ করতে করতে কখনও বা মানুষের ভিড়ে মিশে যাচ্ছে সৃজন। কখনও গরমের হাত থেকে বাঁচতে এবং নিজেদের বাম কর্মী সমর্থকদের বাঁচাতে ঠান্ডা পানীয় দোকানে ভিড় জমিয়ে নিজের এবং কর্মীদের গরমে তৃষ্ণা নিবারণের জন্য লেবু জল খাওয়াচ্ছেন সিপিআইএম প্রার্থী।

যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রে মানুষের একটাই ক্ষোভ যে ভোটের সময় সাংসদের দেখা পাওয়া যায়, কিন্তু ভোট মিটে গেলে সাংসদ হাওয়া হয়ে যান এলাকা থেকে। সাধারণ মানুষের এই অভিযোগ নিয়ে বাম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘আমি পার্টটাইম পলিটিশিয়ান নই। প্যারাসুট প্রার্থী নই।সবসময় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। এটা করতে করতে একটু অভিনয়, একটু নাচতে গেলাম বা ইডি দফতরে ছুটে গেলাম এসব করার প্রয়োজন আমার পড়বে না।’’

এদিন প্রচারে বেরিয়ে বহু মানুষ তাকে জড়িয়ে ধরেন স্নেহ চুম্বন দেন তার গালে কপালে। সৃজন জানান ‘‘বারুইপুরকে জেলা সদর করতে হবে, মানুষের একশো দিনের কাজের অধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে।’’ সৃজন ভট্টাচার্য আরও জানান,  ‘‘আমি নাচ গান করে মানুষের মন জয় করতে আসিনি। আমি মানুষের পাশে থেকে সুখ দুঃখের সঙ্গী হতে এসেছি।’’

সুমন সাহা

যাদবপুরে দিন বদলের লড়াই, প্রচারে সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য

আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে যাদবপুরে সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। দিনভর ব্যস্ত থাকছেন প্রচারের কাজে।

Srijan Bhattacharya CPIM: ‘যদি হৃদয়ে লেখো নাম, সে নাম…’ যাদবপুরের দেওয়ালে নেই, সৃজন তবে আছেন কোথায়!

যাদবপুর: নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ হয়ে গিয়েছে। ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে রবিবাসরীয় প্রচারে ঝড় তুলতে মরিয়া সকল রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএমের প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য।

রবিবার সকাল থেকেই বাম কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে পদযাত্রা করে জনসংযোগ বৃদ্ধি করতে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএমের প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে সকল রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের চোখে পড়লেও তেমন চোখে পড়েনি সিপিআইএমের প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্যের দেয়াললিখন। সেই দেয়াললিখনের বিষয় নিয়ে যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএমের প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্যকে জিজ্ঞাসা করা হয়।

প্রচারে সৃজন
প্রচারে সৃজন

আরও পড়ুন: এবার ইতিহাসের দীর্ঘতম লোকসভা ভোট, কিন্তু আবহাওয়ার রিপোর্ট আসতেই তোলপাড়! ভয়ঙ্কর পূর্বাভাস

তিনি বলেন, ‘কাগজে লিখে নাম সে নাম ছিঁড়ে যাবে, কিন্তু মানুষের হৃদয়ে লেখা নাম সে নাম রয়ে যাবে। দেয়ালে নাম লিখলে সেই দেওয়ালের লেখা নাম কোনও একটা সময় মুছে যাবে। আমি মানুষের হৃদয়ে নাম লিখতে চাই।’ রবিবার বারুইপুরের পদ্মপুকুর থেকে শিবানীপিঠ পর্যন্ত জনসংযোগ পদযাত্রা করেন সিপিএমের প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। এক সময় যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্র ছিল বামেদের শক্ত ঘাঁটি। কিন্তু এখন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্র তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটি। তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটিতে মানুষের হৃদয়ে নাম লেখার লক্ষ্যে নেমে পড়েছেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএমের প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য।

আরও পড়ুন: কলকাতা থেকে চালু হচ্ছে নতুন ৪ বিমান, এর মধ্যে দু’টি আন্তর্জাতিক! জানুন

সৃজন ভট্টাচার্য তিনি আরও বলেন, ‘যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রে যে সকল দেওয়ালে সিপিআইএম ও তৃণমূল প্রার্থীদের নাম লেখা হয়েছে আপনি ভাল করে লক্ষ্য করবেন, সেই সকল দেওয়ালগুলিতে দেখবেন লাল রঙের ব্যবহার করা হয়েছে। আর লাল রং খেটে খাওয়া মানুষের কথা তুলে ধরে। যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রতিটি মানুষের কাছে আমরা ভোটের প্রচার করতে গিয়ে মানুষের ক্ষোভ বিক্ষোভের কথা শুনছি। তাঁরা বলছেন লাল এগিয়ে যাবে।’ যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রে ইতিমধ্যেই জোরকদমে নেমে পড়েছে সকল রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা। যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্র কার দখলে যাবে সেই প্রশ্নের জবাব পাওয়া যাবে ৪ জুন।

সুমন সাহা

Jadavpur University: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ফের বিতর্ক! এবার অধ্যাপকের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ আনলেন ছাত্রী

কলকাতা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় শ্লীলতাহানি ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ। সাংবাদিকতা ও গণ জ্ঞাপন বিভাগের এক ছাত্রীর অভিযোগ এক অধ্যাপকের বিরুদ্ধে। পরীক্ষা চলাকালীন সময় শ্লীলতাহানি করা হয়েছে বলে অভিযোগ। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানালেন ওই ছাত্রী।

গত বুধবারই পরীক্ষা চলাকালীন সময় এই ঘটনা ঘটেছে বলেই অভিযোগ। গতকাল রাতেই ই-মেইল করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে পাশাপাশি ইউজিসিতেও অভিযোগ জানিয়েছেন ওই ছাত্রী। অভিযোগ জানানো হয়েছে পুলিশের কাছেও। অভিযোগ পেয়েছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুন: ‘পঞ্জাবি অফিসার কী দোষ করল?,’ ভাষা দিবসেও ‘খালিস্তানি’ বিতর্ক নিয়ে সরব মমতা, তুললেন ‘আধার বাতিল’ প্রসঙ্গও

আরও পড়ুন: জেলে ১ বছর ৭ মাস! কবে হবে বিচার?…পার্থ কাণ্ডে এবার ইডি-কে তুমুল ভর্ৎসনা! বিশেষ নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট

এই প্রথম নয়, এর আগেও একাধিকবার বিতর্কের মুখে পড়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়৷ ২০২৩ সালে ১০ অগাস্ট যাদবপুরের মেইন হস্টেলের তিন তলার বারান্দা থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছিল বাংলার প্রথম বর্ষের পড়ুয়ার৷

Jadavpur University: ফের বিতর্ক যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে! বৈঠকে ডাক না পাওয়ায় হঠাত্‍ পদত‍্যাগ, কেন এমন সিদ্ধান্ত নিলেন

কলকাতা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিভাগীয় প্রধান পদত্যাগ করলেন। বিভাগীয় প্রধানের পদ থেকে পদত্যাগ করলেন। সূত্রের খবর, সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক (তৃণমূল ঘনিষ্ঠ) আর্টস ফ্যাকাল্ট-এর বৈঠকে আপত্তিকর কথা বলেন।

পাশাপাশি জানা গিয়েছে, পিএইচডি-এর তালিকায় একজন ছাত্রের নাম রাখার জন্য চাপ দেওয়া হয়েছিল বিভাগীয় প্রধানের উপর। তার জেরেই পদত্যাগ বলেই বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর। যদিও এ বিষয়ে মন্তব্য করতে নারাজ উপাচার্য।

আরও পড়ুন: সেমেস্টারে পরীক্ষা, পাশ-ফেলের নিয়মেও আমূল পরিবর্তন! উচ্চ মাধ‍্যমিক পরীক্ষা নিয়ে বড় ঘোষণা

গত বুধবার আর্টস ফ্যাকাল্টির পিএইচডি কমিটির মিটিং ছিল আন্তর্জাতিক সম্পর্ক-সহ ৩ টি বিভাগের ভর্তির লিস্ট বের করা হয়। শাসক দলের এক নেতা যিনি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক, তিনি ভারপ্রাপ্ত উপাচার্যকে অভিযোগ করে বলেন যে, তাঁকে নাকি সুপারভাইজার হিসাবে বিভাগীয় পিএইচডি কমিটির মিটিংয়ে ডাকা হয়নি গাইড হিসাবে। যদিও ইউজিসির নিয়ম অনুযায়ী ৩ বছর চাকরি না থাকলে আইনত গাইড হওয়া যায় না যেটি ওই অধ্যাপকের নেই।

তারপর ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ওই অধ্যাপককে ফ্যাকাল্টির পিএইচডি কমিটির মিটিংয়ে পাঠিয়ে দেন তিনি ওই কমিটির সদস্য না হওয়া সত্ত্বেও। ওই অধ্যাপক সেখানে গিয়ে মিটিংয়ের পুরোটা সময় বসে থাকেন এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের বিভাগীয় প্রধানকে বাকি সমস্ত সদস্যদের সামনে চরম অপমান করেন।

একজন মহিলা বিভাগীয় প্রধানের উদ্দেশ্যে এমন ভাষায় কথা বলেন যেটা বলা যায়না। ওই অবস্থায় অন্য বেশ কিছু বিভাগীয় প্রধান ও সদস্যরা ওই অধ্যাপকের ব্যবহারের তীব্র প্রতিবাদ করেন। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে বিভাগীয় প্রধান যিনি একজন মহিলা অধ্যাপক, তিনি পদত্যাগ করলেন। অভিযোগ আরও মারাত্মক।

ওই সিনিয়র অধ্যাপক নাকি একজন ছাত্রের নাম যাতে না রাখা হয় সেজন্য বিভাগীয় প্রধানকে চাপ দিচ্ছিলেন। চাপ দিচ্ছিলেন ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য। কিন্তু বিভাগীয় প্রধান বিভাগের পিএইচডি কমিটির তৈরি করে দেওয়া লিস্টে কোনও পরিবর্তন করতে রাজি হননি। সেইজন্যই ভাররাপ্ত উপাচার্য এই লিস্ট আটকে দেওয়া ও তদন্তের কথা বলছেন। আর ওই সিনিয়র অধ্যাপককে দিয়ে ফ্যাকাল্টির পিএইচডি কমিটির মিটিংয়ে বিভাগীয় প্রধানকে অপমান করান যাতে করে ওই প্রধান অপমান করেন এবং লিস্ট ঝুলে যায়।