Tag Archives: Kalna

Loksabha Election 2024: বৃষ্টি মাথায় করে অপেক্ষায় অগণিত, কালনার ধাত্রীগ্রামে দেবের সভায় জনজোয়ার

বনোয়ারীলাল চৌধুরী, পূর্ব বর্ধমান: কালনার ধাত্রীগ্রামে অভিনেতা তথা রাজনীতিক দেবের জনসভায় উপচে পড়ল ভিড়। বুধবার পূর্ব বর্ধমানের কালনার ধাত্রীগ্রামে জনসভা ছিল অভিনেতা দেবের। অন্যতম অভিনেতা হিসেবে একটা আলাদাই জনপ্রিয়তা রয়েছে দেবের। তাঁর জনসভায় দেখা গেল জনজোয়ার। এদিন বুধবার হেলিকপ্টারে চেপে কালনার ধাত্রীগ্রামে উপস্থিত হন দেব।

তিনি যখন অসেন তার বেশ কিছুক্ষণ আগে থেকে হালকা বৃষ্টি হতেও শুরু করে নির্দিষ্ট এলাকায়। ছাতা মাথায় নিয়েই মঞ্চে ওঠেন অভিনেতা দেব। তবে বৃষ্টি হলেও কর্মী সমর্থকদের মধ্যে এক আলাদা উত্তেজনা দেখা যায়। ছাতা মাথায় নিয়ে বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে দেবের অপেক্ষায় অপেক্ষারত ছিলেন হাজার হাজার কর্মী সমর্থকেরা।

আরও পড়ুন : ভিড়ে ঠাসা রাস্তায় প্রচার, বীরভূমে রাস্তায় তৃণমূলের প্রচারে ঝড় দেবের

তবে এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে আরও বেশ কিছু কথা বলেন দেব। দেব বলেন, “ঘাটালের প্রত্যেকটা মানুষ আমার মানুষ। যে বিজেপি করে, সিপিআইএম করে ,কংগ্রেস করে বা তৃণমূল করে সবাই আমারই মানুষ, দেশের মানুষ, রাজ্যের মানুষ। সবারই বেঁচে থাকার অধিকার আছে। এবং রাজনীতি হারি বা জিতি আমার কাছে কোনও ফ্যাক্টর করে না। আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ মানুষকে বাঁচিয়ে রাখা।”

দেবের বক্তব্য শুনে উচ্ছ্বসিত উপস্থিত জনতা।

Kalna Famous Sweet: এখানকার মাখা সন্দেশ খেলে সেই স্বাদ জীবনে ভুলবেন না!

পূর্ব বর্ধমান: বাঙালি মানেই খাদ্যরসিক। আর খাদ্যরসিক বাঙালির কাছে অন্যতম প্রিয় হল মিষ্টি। শেষ পাতে মিষ্টি না হলে চলে না। এই বাংলার বিভিন্ন স্থানের এক একরকম মিষ্টি রীতিমত জগত বিখ্যাত। জয়নগরের মোয়া, কৃষ্ণনগরের স্বরপুরিয়া যেমন তেমনই অতি বিখ্যাত কালনার মাখা সন্দেশ।

মিষ্টির ক্ষেত্রে পূর্ব বর্ধমানের কথা উঠলে সাধারণত সিতাভোগ, মিহিদানা ল্যাংচার কথা মনে পড়ে। কিন্তু এই জেলার কালনার মাখা সন্দেশ’ও কম বিখ্যাত নয়। এখানকার মাখা সন্দেশ ইতিমধ্যেই পাড়ি দিয়েছে ইংল্যান্ড।

আর‌ও পড়ুন: মিনিট টর্নেডোয় থমকে গেছে জীবন, দুমড়ে মুচড়ে পড়েছে রোজগারের চাকা

কালনার অম্বিকা সুইটস এই মাখা সন্দেশের জন্য অতি বিখ্যাত। ওই দোকানের কর্মচারী অয়ন কুমার দে বলেন, মানুষ এখানকার মাখা সন্দেশ পছন্দ করে। এমনিতেই কালনার মাখা সন্দেশের সুনাম আছে। মাখা সন্দেশের প্রতি মানুষের একটা আলাদা টান রয়েছে। সারাদিন বিভিন্ন ক্রেতা আসেন, তাঁরা সন্দেশ কিনে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যান। এখনও কিছু সন্দেশ প্যাকিং করা আছে, যেগুলো মুম্বাই যাবে।

কালনা শহরের এই অম্বিকা সুইটস দোকান থেকে বহু মানুষ মাখা সন্দেশ কিনে নিয়ে যান। দোকানের অন্যান্য মিষ্টির পাশাপাশি সবথেকে বেশি চাহিদা থাকে এই মাখা সন্দেশের। কেজি হিসেবে এই সন্দেশ বিক্রি হয়। তবে দামের কোনও ঠিক থাকে না। ছানার দামের উপর নির্ভর করে ঠিক হয় মাখা সন্দেশের দাম। এই মাখা সন্দেশ কীভাবে তৈরি করা হয় জানেন?

মাখা সন্দেশ তৈরির প্রণালী বর্ণনা করতে গিয়ে দোকানের কর্মচারীরা জানান, প্রত্যেকদিন ৮০ থেকে ১ কুইন্টাল মাখা সন্দেশ তৈরি হয়। সন্ধেতে ছানা আসে। তারপর সেই ছানা জাঁক দিয়ে সন্দেশ তৈরি করা শুরু হয়। মধ্যরাত পর্যন্ত চলে সন্দেশ তৈরির কাজ। এই মাখা সন্দেশ তৈরি করতে উপকরণ লাগে ছানা আর চিনি। তবে শীতকালে গুড়ের ব্যবহার করা হয়। এতে আরও অনেক কিছু দেওয়া যায়। কিন্তু খাঁটি মাখা সন্দেশে বেশি অন্য জিনিস না মেশানোই উচিত।

আর‌ও পড়ুন: বিশেষ পদ্ধতিতে জৈব সার দিয়ে শসা চাষ করে অবিশ্বাস্য ফলন পান! এই গরমে হবে বিপুল আয়

মিষ্টি প্রেমী হলে আপনিও কিন্তু একদিন কালনায় এসে অম্বিকা সুইটসের মাখা সন্দেশ চেখে দেখতে পারেন।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Purba Bardhaman: হিমশীতল জল, মাথার উপর বৃষ্টি, কালনার তরুণী সাঁতারুর রুদ্ধশ্বাস চ্যানেল জয়ের গল্প

পূর্ব বর্ধমান: নিউজিল্যান্ডের কুক স্ট্রেট চ্যানেল জয় করলেন পূর্ব বর্ধমানের সায়নী। পূর্ব বর্ধমান জেলার কালনা শহরের বারুইপাড়ার বাসিন্দা সায়নী দাস। সায়নীর বয়স ২৬ বছর। ছোট বয়সেই বাবার হাত ধরে সাঁতারে হাতেখড়ি সায়নীর। তারপর থেকে কঠিন অনুশীলনের মাধ্যমে সায়নী নিজেকে সাঁতারু হিসেবে গড়ে তোলেন।

সায়নীর ইচ্ছা সে সপ্তসিন্ধু জয় করবে। এর আগে সায়নী ইংলিশ চ্যানেল, ক্যাটালিনা ও মলোকাই চ্যানেল জয় করেছেন। এবার তাঁর ঝুলিতে যোগ হল আরও এক চ্যানেল। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার নিউজিল্যান্ডের সময় সকাল ৮:২২ মিনিটে  কুক স্ট্রেটে নামেন তিনি। তিনি যখন চ্যানেলে নামেন তখন বৃষ্টিও পড়ছিল৷

আরও পড়ুন – KKR Team News: নীতিশ রানাকে নিয়ে তোলপাড়, কোন ‘X’ কারণে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছে না প্রাক্তন কেকেআর অধিনায়ককে

প্রায় ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার কনকনে ঠান্ডা জলে নেমে সাঁতার শুরু করেন তিনি। সায়নী কুক প্রণালীর ওয়েলিংটন থেকে শুরু হওয়া এই যাত্রা পথে সোজা যেতে পারেননি। অতিরিক্ত ঢেউ এবং ঝোড়ো হাওয়ার কারণে একাধিকবার তাঁকে যাত্রাপথ বদল করতে হয়েছে। তাই সায়নী অনেকটা বেশি পথ অতিক্রম করে শেষ পর্যন্ত সাফল্য লাভ করেন।

সব প্রতিকূলতা কাটিয়ে সায়নী শেষ পর্যন্ত ১১ ঘণ্টা ৫১ মিনিটে , ২৯.৫ কিলোমিটার দুর্গম জলপথ অতিক্রম করে কুক প্রণালী জয় করেন। প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও লড়াই করে সাফল্য অর্জন করলেন কালনার সায়নী।

ইংলিশ চ্যানেল, ক্যাটালিনা ও মলোকাই চ্যানেলের পর এবার সায়নী জয় করলেন কুক প্রণালী। সব মিলিয়ে সপ্তসিন্ধুর মধ্যে চারটে চ্যানেল জয় করে ফেললেন সায়নী। বাকি রইল নর্থ চ্যানেল, সুগারু ও জিব্রাল্টার। সায়নীর বাবা রাধেশ্যাম দাসের কাছে জানা গিয়েছে, সাঁতার শেষে সায়নীর শরীর খারাপ থাকলেও এখন তিনি ভাল রয়েছেন।

একটা সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে উঠে আসা মেয়ে সায়নী। সাঁতারে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে গেলে পুকুরের জলে বা সুইমিং পুলে সাঁতার অনুশীলন করতে হয়৷ এর আগে অনেক রকম বাধার সম্মুখীন হতে হয় তাঁকে। এর পাশাপাশি সায়নীর স্বপ্ন ভেঙে দেওয়ারও চেষ্টাও করা হয়েছে বিভিন্ন ভাবে। তবে তাতেও থেমে থাকেননি তিনি।

লড়াই করে তিনি এগিয়ে গিয়েছেন এবং সাফল্য অর্জন করেছেন। জানা গেছে কালনা ফিরে আসার পর পরবর্তী চ্যানেল জয় করার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করবেন সায়নী। স্বভাবতই সায়নীর সাফল্যে কালনা শহর জুড়ে বইছে খুশির হাওয়া। সোশ্যাল মিডিয়ায় বহু মানুষ তাঁকে অভিনন্দন জানাতেও শুরু করেছেন।

Banowarilal Chowdhary

Purba Bardhaman News: মায়ের কোলে ৯ বছরের মিষ্টি তোড়া, ক্যারেটের প্যাঁচে কাত করছে প্রতিপক্ষকে, এল জাতীয় স্তরে সাফল্য

পূর্ব বর্ধমান: পূর্ব বর্ধমান জেলার এই ছোট্ট শিশুটির প্রতিভা রীতিমত নজর কাড়া। নিজের কঠোর পরিশ্রম আর অনুশীলন দিয়ে সে অর্জন করেছে একাধিক খেতাব। ছোট্ট এই শিশুটির নাম তোড়া মজুমদার। তার বাড়ি পূর্ব বর্ধমান জেলার কালনা ১ ব্লকের কৃষ্ণদেবপুর গ্রামে। ছোটো বয়স থেকেই তোড়া ক্যারেটেতে বিশেষ পারদর্শী।

সে কৃষ্ণদেবপুর ডি এস পি স্কুলের ছাত্রী। চতুর্থ শ্রেণির পড়ুয়া তোড়ার ঝুলিতে ইতিমধ্যেই রয়েছে ক্যারেটেতে জাতীয় স্তরের একাধিক পদক। পড়াশোনায় পাশাপাশি জোর কদমে সে চালাচ্ছে তার ক্যারেটে অনুশীলনও। এই প্রসঙ্গে তোড়া জানিয়েছে, তার যখন চার বছর বয়স তখন থেকে সে ক্যারাটে শিখছে । তার ক্যারাটে খুবই ভাল লাগে । এরই মধ্যে সে অনেক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করেছে । তার স্বপ্ন রয়েছে বড় হয়ে সেনাবাহিনীতে ‌যোগ দেবে ।

আরও পড়ুন – IMD Weather Alert: বিকেলেই আঁধার ঘনিয়ে নামবে সন্ধ্যা, দমকা ঝড়ের দাপট, বাজ-বষ্টির নয়া ইনিংস, কবে, কখন রইল ওয়েদার আপডেট

তবে তোড়ার কাছে বর্তমানে একাধিক পদক থাকলেও, সে যখন শুরু করেছিল তখন তার মা কে শুনতে হয়েছে নানা কটূক্তি। প্রথম দিকে পড়শিদের নানা কথা শুনতে হয়েছে তোড়ার মাকে। তবে কটূক্তি শুনলেও সেই সময় তিনি চুপ ছিলেন। তোড়ার মা সুনিতা দেবী মেয়েকে নিয়ে বড় স্বপ্ন দেখেন । তাই সেসব কটূক্তি উপেক্ষা করে মেয়েকে নিয়ে এগিয়ে গিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন, তোড়ার মা সুনিতা মজুমদার।

জানা গিয়েছে, সপ্তাহে দুইদিন তোড়া তার প্রশিক্ষকের কাছে যায় প্রশিক্ষণ নিতে। তার পর বাড়িতে বাকি সময়টা তার মায়ের তত্তাবধনেই অনুশীলন করে সে। সংসারের কাজ সামলে সুনিতা দেবী তার সবটুকু সময় দেন মেয়ের পিছনেই।নিজের মেয়ের এই সাফল্য ও পরিশ্রম প্রসঙ্গে তোড়ার মা সুনিতা মজুমদার বলেন, প্রথম দিকে বাধা বিপত্তি এলেও তিনি থেমে থাকেননি। কারণ তিনি জানতেন পড়ে সবাই প্রশংসা করবে । তিনি মনের জোরে তোড়াকে নিয়ে এগিয়ে গিয়েছিলেন এবং এসেছে বড় সাফল্য । এখন পাড়া, প্রতিবেশী সকলেই সমর্থনকরে তোড়াকে ।

তোড়ার পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে , তার বাবা বেলপাতা বিক্রী করে । পরিবারের আর্থিক অবস্থাও খুব একটা ভাল নয় । তবুও এই খারাপ অবস্থার মধ্যে তার মা সুনিতা দেবী তাকে সাহস যুগিয়ে চলেছে । তবে শুধুমাত্র সাহস যুগিয়ে আর কতদিন চলবে ? তোড়ার ক্যারাটে শেখার পিছনে বেশ কিছু টাকা খরচ করতে হয় তার পরিবারকে । তবে অভাবের সংসারে তা আর সম্ভব হয়ে উঠছে না বলে জানা গিয়েছে । এখনও পর্যন্ত তোড়া শুধুমাত্র তার কোচের কাছ থেকেই মোটামুটি সাহায্য পায়। তবে তোড়ার মা আক্ষেপের সঙ্গে জানিয়েছেন , তার মেয়েকে সহযোগিতা করার মত কেউ নেই । ইতোমধ্যেই অল্প বয়সী তোড়ার কাছে একাধিক পদক থাকলেও, প্রশাসনের তরফে সে কোনওরকম সাহায্য পায়নি । জানা গিয়েছে অর্থাভাবে আগামী দিনে তার আন্তর্জাতিক স্তরের খেলার সুযোগও হাত ছাড়া হতে পারে । ঠিক এরকম ভাবেই অর্থাভাবে এবং প্রশাসনিক সহযোগিতার কারণে হয়তো হারিয়ে যাবে ছোট্ট তোড়ার বড় প্রতিভা।

Banowarilal Chowdhary

Saraswati Puja 2024: এই সরস্বতী বাজেটে টেক্কা দিচ্ছে মা দুর্গা’কে!

পূর্ব বর্ধমান: সরস্বতী পুজোর থিমে উঠে এল অন্যরকম বিষয়। এই বিষয়ভাবনা হয়ত ভাবিয়ে তুলবে আপনাকেও। জনপ্রিয় বাংলা গান ‘তুমি দেখছ তাকে, ভাবছ যাকে সে আসল মানুষ নয়’ -এর কথায় সেজে উঠেছে মণ্ডপ। দৈনন্দিন জীবনের নানান ওঠা পড়ায় মানুষের জীবন থেকে মুছে যেতে বসেছে প্রাণখোলা হাসি, আনন্দ। আর ধীরে ধীরে সেই জায়গা দখল করছে মিথ্যে হাসি, তেমনটাই বক্তব্য এই ক্লাবের সদস্যদের।

আরও পড়ুন: পরীক্ষার ধাক্কায় কোণঠাসা বাগদেবী! তাও অন্য ছবি আসানসোলে

পূর্ব বর্ধমান তথা কালনার সরস্বতী পুজো রাজ্যের মধ্যে অত্যন্ত নামকরা। গোটা কালনা শহরজুড়ে বিভিন্ন ক্লাবে থিমের সরস্বতী পুজোর রমরমা। অভিনব, চোখ ধাঁধানো বিষয় ভাবনা নিয়ে হাজির সবাই। কালনার গৌরাঙ্গ সমিতির এবারের থিমের নাম ‘নকল হাসির বিজ্ঞাপনে ঢেকে গেছে মুখ’। অর্থাৎ, বর্তমান সময়ে মানুষের মুখ আর মুখোশের যে ফারাক, সেই ফারাকই ফুটে উঠেছে এই পুজো মণ্ডপ জুড়ে। নিজেদের এই থিম প্রসঙ্গে কালনা গৌরাঙ্গ সমিতির কোষাধ্যক্ষ বলেন, আমরা প্রত্যেকদিন বিভিন্ন ধরনের নকল হাসি দেখতে পাই। বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নানান সময় আমাদের সামনে একটা নকল হাসি দেখায়। বিজ্ঞাপনেও তাদের যে হাসিটা দেখা যায় সেটা নকল। এই সমস্ত ভাবনা মাথায় রেখেই এমন থিম বেছে নেওয়া হয়েছে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

প্রায় সাড়ে সাত লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মান করা হয়েছে এই পুজো মণ্ডপ। দীর্ঘ দেড় মাসের পরিশ্রমে শিল্পীরা এই পুজো মণ্ডপটি প্রস্তুত করছেন। কিন্তু গৌরাঙ্গ সমিতির এই বিষয় ভাবনা কতটা ভাল লেগেছে সাধারণ মানুষের? এই বিষয়ে ঠিক কী প্রতিক্রিয়া আগত দর্শনার্থীদের? এই প্রসঙ্গে এক দর্শনার্থী বলেন, এমন অভিনব ভাবনার থিম দেখে তিনি বিস্মিত। কালনা শহরের এই মণ্ডপে উপচে পড়ছে দর্শনার্থীদের ভিড়।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী