সমস্যাটি যে বেশ জোরালো, তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই! আসলে সাবেকি সূর্যঘড়ি হোক বা অত্যাধুনিক ডিজিটাল ক্লক- সব জায়গাতেই তো সময় মাপা হয় পৃথিবীর আবর্তন গতির উপরে নির্ভর করে। এবার যদি সেই আবর্তন গতিতেই পরিবর্তন দেখা দেয়, তা হলে কী করণীয়?
পৃথিবীর আবর্তন গতি হল তার অক্ষপথে নিজেকেই একবার প্রদক্ষিণ করা। অর্থাৎ নিজের চার দিকে পৃথিবী একবার করে পাক খায় আর তার সময় লাগে ২৪ ঘণ্টা। এই হিসেবেই এত দিন পর্যন্ত মানুষের সভ্যতা অভ্যস্ত। সেই মতো ২৪ ঘণ্টার প্রতিটিতে ৬০ মিনিট এবং প্রতি মিনিটে ৬০ সেকেন্ড করে গণনা করা হয়েছে।
কিন্তু সাম্প্রতিক খবর বলছে যে পৃথিবীর এই আবর্তন গতি বা আহ্নিক গতির বেগ না কি খুব সামান্য হলেও বেড়ে গিয়েছে! তার মানে এখন আর নিজের অক্ষপথে এক পাক ঘুরতে পৃথিবীর ২৪ ঘণ্টা সময় লাগছে না। তার চেয়ে একটু কম সময় লাগছে। পৃথিবীর সময়রক্ষরা জানিয়েছেন যে মোটামুটি ভাবে মিনিট পিছু ১ সেকেন্ড করে সময় কম লাগছে!
এবার থেকে মিনিটে ৫৯ সেকেন্ড গুনতে হবে?এই জায়গায় আসার আগে লিপ সেকেন্ডের বিষয়টি একটু ব্যাখ্যা না করলেই নয়। সাধারণত আমরা দুই ভাবে সময় মেপে থাকি। সাবেকি পদ্ধতিতে যেমন ঘড়ি চলে তেমন করে এবং ফ্রিকোয়েন্সি স্ট্যান্ডার্ডের ইলেকট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রামের অ্যাটম ধরে। কখনও কখনও এই দুইয়ের মধ্যে হিসেবে একটা তফাত তৈরি হয়। তখনই দেখা দেয় লিপ সেকেন্ডের বিষয়টি।
এক্ষেত্রে ওই তফাৎ পূরণের জন্য ১১:৫৯:৬০ এর বদলে ১১:৫৯:৫৯ করে দেওয়া হয়। ১৯৭২ সালে ইন্টারন্যাশনাল আর্থ রোটেশন ও রেফারেন্স সিস্টেম সার্ভিসের সুপারিশে প্রথমবার এই লিপ সেকেন্ড উদযাপিত হয়েছিল। তার পর থেকে সাকুল্যে ২৬ বার বিষয়টা অনুসরণ করা হয়েছে। ২০১৫ সালের ৩০ জুন যেমন এখনও পর্যন্ত শেষবপারের মতো লিপ সেকেন্ড পালন করা হয়েছিল।
কিন্তু এই লিপ সেকেন্ডের উদযাপন নানা ওয়েবসাইট এবং স্টক মার্কেটের ক্ষেত্রে বিপর্যয় ডেকে আনে। ওয়েবসাইটের সার্ভারগুলো আগে থেকেই কোডিং করা থাকে এবং শেয়ার মার্কেটও নির্দিষ্ট হিসেব ধরে চলে।
ফলে এক দিকে যেমন লিপ সেকেন্ডের উদযাপন নানা ওয়েবসাইট ক্র্যাশ করে দেয় মাঝে মাঝে, তেমনই শেয়ার বাজারের সূচকের পতনও ঘটায়। কাজেই পৃথিবীর নতুন আবর্তন গতির হিসেবে এবার যদি একটা নেগেটিভ লিপ সেকেন্ড পালন করতে হয়, তা হলেও নানা দিকে সমস্যা তৈরি হবে।
হাঁসফাঁস গরম! দুপুর রোদে মাথার উপর সূর্যের তেজে শরীর জ্বলে যাচ্ছে৷ ঘরে-রাইরে কোথায় স্বস্তি নেই৷ শরীর ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছে খুব তাড়াতাড়ি৷ এই রোদে বেশি করে জল খাচ্ছেন সকলে৷ জল খাওয়ার কথা বলছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও। বেশিরভাগ বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন যে একজন সাধারণ ব্যক্তির প্রতিদিন ২ থেকে ২.৫ লিটার জল পান করা উচিত। কিন্তু আপনার জন্য কতটা প্রয়োজন? আপনার শরীরে কী কম-বেশি পরিমাণ জল চাহিদা করে?
গরমের সময় শরীর থেকে প্রচুর ঘাম বেরয়। এমতাবস্থায় জলের পরিমাণ বাড়াতে হবে। হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি এই নিয়ে গবেষণা করেছে৷
হার্ভার্ডের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জল পান করলে শুধু তৃষ্ণা মেটে না, শরীরকেও ফিট রাখে।
হার্ভার্ড হেলথ (হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুল) অনুসারে, একজন সাধারণ মানুষের দৈনিক ৪ লিটার জল খাওয়া উচিৎ৷ কিন্তু একজন স্বাভাবিক মহিলার জন্য দিনে ৩ লিটার জল খাওয়া উচিৎ৷ তবে এর কিছু শর্তও রয়েছে। প্রতিদিন ৩ বা ৪ লিটার জল পান করার অর্থ এই নয় যে আপনার কেবল এত পরিমাণ জল পান করা উচিত।
মরশুমি ফল, জলজ সবজি, নানা ধরনের জুস, ইত্যাদিতে জলের পরিমাণ বেশি থাকে। এই ধরনের ফল খেলে শরীরে জলের পরিমাণ প্রচুর থাকে৷ যাইহোক, প্রতিদিন জল খাওয়ার পরিমাণ ২ লিটারের কম হওয়া উচিত নয়।
শিশুদের জন্য এদিকে বেশি নজর দিতে হবে৷ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শিশুর বয়স ৬ মাসের কম হলে তাকে জল দেওয়া উচিত নয়। বুকের দুধ তাদের জন্য পুষ্টিকর। শিশুর বৃদ্ধির জন্য মায়ের দুধে ৮০ শতাংশ জল এবং ২০ শতাংশ পুষ্টি প্রয়োজনীয়।
৬ মাস পর, শিশুর জন্য ১-১ চা চামচ সরল এবং বিশুদ্ধ জল দিনে ২ থেকে ৩ বার খাওয়ান। শিশুদের কতটুকু জল দিতে হবে সে বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভাল। Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
কোচবিহার: দাবদাহ ক্রমশ বেড়েই চলেছে। আর তা থেকে ক্ষণিকের স্বস্তি পেতে মানুষ ছুটছে ঠান্ডা পানীয়ের দিকে। তবে যারা স্বাস্থ্য সচেতন তাঁরা কিন্তু বাজার চলতি সফট ড্রিঙ্কের বদলে ফলের রস কিংবা ডাবের জলের উপরই ভরসা করছেন। এই কারণেই মূলত গরম পড়তেই ডাব ও ডাবের জলের বিক্রি বেড়ে গিয়ূছে কয়েক গুণ।
এদিকে গ্রীষ্মকালে চাহিদা অনেকটা বেড়ে গেলেও ডাবের পর্যাপ্ত যোগান মিলছে না। ফলে ডাবের দাম এখন ঊর্ধ্বমুখী। কোচবিহার শহরের এমনই এক ডাব বিক্রেতা প্রদীপ রায় জানান, গরম যেভাবে বেড়ে চলেছে তাতে দিশেহারা মানুষ। মূলত এই কারণেই ডাবের জলের বিক্রি বেড়েছে অনেকটাই। তবে প্রতিনিয়ত যেভাবে ডাবের বিক্রি বাড়ছে সেই তুলনায় যোগান থাকছে না। তাই দাম অনেকটা বেড়ে গিয়েছে। যোগানের অভাবে অনেকে ডাব কিনতে এসে দোকান থেকে ফিরে যাচ্ছেন।
আরও পড়ুন: অনাবৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পাট চাষ
এখন গ্রামের দিকের গাছগুলিতে খুব একটা ডাব পাওয়া যায় না। তাই যোগানে ঘাটতি বলে জানাচ্ছেন ডাব ব্যবসায়ীরা। উল্লেখ্য, অত্যধিক গরমের ফলে শরীর থেকে ঘাম হয়ে সব জল বেরিয়ে যাচ্ছে। তাই চিকিৎসকরা এই সময় বেশি করে ডাবের জল খাওয়ার পরামর্শ দেন। এর হাত ধরে শরীরে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় খনিজের ভারসাম্য বজায় থাকে। কিন্তু দাম ও পর্যাপ্ত যোগানের অভাবে ইচ্ছে থাকলেও অনেকেই ডাবের জল খেতে পাচ্ছেন না।
সার্থক পণ্ডিত
বেঁচে থাকার জন্য যে পর্যাপ্ত জল খাওয়া প্রয়োজন সে কথা কারও অজানা নয়। তবুও অনেক সময়ই আমরা হাইড্রেটেড রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জল পান করি না।
কিন্তু জল পান না করলে কিডনির সমস্যা, ডিহাইড্রেশনের মতো নানা রকম সমস্যা হতে থাকে। সাধারণ ভাবে বলা হয়, সুস্থ থাকতে সঠিক ওজন বজায় রাখতে দিনে ২.৫-৩ লিটার জল খাওয়া প্রয়োজন।
তবে, গবেষকদের মতে ওজন অনুযায়ী জল খাওয়া উচিত। নিজের সঠিক ওজন জেনে নিন। প্রতি দিন কতটা জল খাওয়া প্রয়োজন তা জানতে হলে আগে নিজের প্রকৃত ওজন জানা দরকার।
তার মানে আপনার ওজন ৫০ কেজি হয়, তা হলে যতটা জল খাওয়া প্রয়োজন, ওজন ৮০ কেজি হলে বদলে যাবে সেই পরিমাণ।
৪৫ কেজি ওজন হলে ১.৯ লিটার, ৫০কেজি ওজন হলে ২.১ লিটার, ৫৫ কেজি হলে ২.৩ লিটার এবং ৬০ কেজি ওজন হলে ২.৫ লিটার।
৬৫ কেজি ওজন হলে ২.৭ লিটার, ৭০ কেজি ওজন হলে ২.৯ লিটার, ৭৫ কেজি ওজন হলে ৩.২ লিটার এবং ৮০ কেজি ওজন হলে ৩.৫ লিটার। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বহরমপুর : স্কুল ছুটির ঘন্টা নয়। এবার জলঘন্টাতেই উচ্ছ্বাস স্কুল পড়ুয়াদের। রাজ্যে প্রথম জলঘন্টা বা ওয়াটার বেল সিস্টেম চালু করা হয়েছে মুর্শিদাবাদের বেলডাঙ্গা চক্রের ৩০নং আন্ডরিণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সকাল সাড়ে সাতটা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত এক ঘন্টা অন্তর স্কুল বেজে ওঠে এই জলঘন্টা।
মিড ডে মিল খাওয়ার ডাইনিং রুমের পাশেই হাত ধোয়ার জন্য রয়েছে ১০টি পয়েন্ট। সেখানেই রয়েছে চারটি ওয়াটার পিউরিফায়ার যন্ত্র। রয়েছে ট্যাপ লাগানো জলের কুজো। রয়েছে জল ঠান্ডা পানীয় জলের যন্ত্রও।
আরও পড়ুন: রবিবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের ৬ জেলায় রেড অ্যালার্ট! চলবে তাপপ্রবাহ! বৃষ্টির দিনক্ষণও জানাল হাওয়া অফিস
আর ঘন্টা বেজে উঠতেই লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে জলপান করে স্কুলের সব ছাত্রছাত্রীরা। আর ঘন্টা বেজে উঠতেই লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে জলপান করে স্কুলের সব ছাত্রছাত্রীরা। ছাত্র ইশান মণ্ডল বলে, ”আমরা ঘন্টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে জল পান করার জন্য লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ি। স্কুলে এসে এইভাবে প্রতিদিন আমরা নিয়ম করে চারবার জল খাই।” ছাত্রী পারভিন সুলতানা বলে, ”জল আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। এই গরমে জল না খেলে আমরা অসুস্থ হয়ে পড়ব। সেই কারণেই আমাদের স্কুলে জলঘন্টার ব্যবস্থা করা হয়েছে।”
প্রধান শিক্ষক বিশ্বজিৎ দত্ত বলেন, ”মূলত জল খাওয়ার অভ্যাস স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে তৈরি করতে এই উদ্যোগ। তারা যাতে বাড়িতে থেকেও জল খাওয়ার অভ্যাস বজায় রাখে সেটাই আমাদের লক্ষ্য।”
তীব্র গরম থেকে রেহাই পেতে আমাদের মধ্যে অনেকেই ফ্রিজ থেকে ঠান্ডা জল বের করে সরাসরি গলায় ঢালছেন।তবে এটা ঠিক এই গরমে জল পান করা প্রয়োজন তবে হুট হাট করে ঠান্ডা জল পান এই ভুলটা করলে একাধিক জটিল অসুখের ফাঁদে পড়ার আশঙ্কাই বাড়বে।
এই বিষয়ে আমাদের পরামর্শ দিয়েছেন ডক্টর অনির্বাণ মিত্র।তিনি আমাদের জানান নিয়মিত ঠান্ডা জলে চুমুক দিলে খাবারে মজুত নানা পুষ্টিগুণও গ্রহণ করতে চায় না শরীর।তাই এইসব সমস্যার থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে চাইলে আজ থেকেই ঠান্ডা জলপান করা বন্ধ করুন।
আর এই তীব্র গরমে ঠান্ডা জল পান করলে এক ঝটকায় জ্বর,ঠান্ডা লাগা, কাশি এবং গলা ব্যাথা এর সঙ্গে গলার আওয়াজ গড়বড় হয়ে যেতে পারে।
ওজন বেশি থাকলে তা কমাতে হবে।কিন্তু নিয়মিত ঠান্ডা জল পান করলে শরীরের মেদ কমাতে পারবেন না।কারণ বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন ঠান্ডা জল পান করার ফলে শরীরের ফ্যাট মেটাবোলিজম ধীর হয়ে যায়। ফলে ওজন কমার বদলে বাড়তে শুরু করে। তাই ঝটপট ওজন কমানোর ইচ্ছে থাকলে আজ থেকেই ঠান্ডা জল খাওয়া বন্ধ করতে হবে।
ফ্রিজ থেকে জল বের করেই গলায় ঠান্ডা জল ঢালার অভ্যাস ছাড়তে হবে।তবে ঠান্ডা জল না পান করার কিছুই নেই।সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন ঠান্ডা জলের সঙ্গে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় থাকা কিছুটা জল মিশিয়ে নেওয়ার। এর মাধ্যমে জলের তাপমাত্রা শরীরের গ্রহণযোগ্য জায়গায় চলে আসবে। তারপর খেতে পারেন।
Drinking Water: পানীয় জলের কল থেকে বেরচ্ছে এসব কী! দেখুন ভিডিও
বেআইনি কাজের নানারকম ধরণ হয়, সব সময়ে তা সহজে ধরাও পড়ে না৷ অনেক সময়েই আইনের ফাঁক থেকে বাঁচার জন্যবিভিন্ন মানুষ এমন সব পদ্ধতি নেন যা দেখে চমকে যান সকলেই এমনকি নিয়মের রক্ষাকর্তা অর্থাৎ পুলিশদের চোখ ঠেলে বেরিয়ে আসার জোগাড়৷ এই রকম এক আজব পদ্ধতিতে বেআইনি কাজ করার ঘটনা সামনে আসায় চাঞ্চল্য৷ গ্রামের দিকে বিভিন্ন জায়গায় এখনও হ্যান্ড পাম্প বা টিউবওয়েল বড় ভরসা৷ Photo- Representative
ঝাঁসিতে জলের বদলে টিউব ওয়েল টিপলে হুড়হুড়িয়ে উঠে আসছে মদ৷ বেআইনি মদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গ্রামে এসেছিল পুলিশ। পুলিশের হাত থেকে নিজেদের মদের ভাণ্ডার লুকিয়ে রাখতে আজব এক পদ্ধতি নিয়েছিল বেআইনি মদের ব্যবসাকারীরা৷ তারা মাটির কয়েক ফুট নিচে ড্রামে লুকিয়ে রেখেছিল অবৈধ মদ উদ্ধার করে পুলিশ ও আবগারি দফতর। এ বার মদের হ্যান্ডপাম্প বা টিউব খুঁজতে বুলডোজার নিয়ে চলে এল পুলিশ ও আবগারি দফতরকে।
মঠ কোতোয়ালি এলাকার ঘটনায় পুলিশ ও আবগারি দফতরের দল যৌথভাবে অবৈধ মদের ঠেকে হানা দেয়৷ এই অভিযানে পুলিশ কয়েক হাজার লিটার মহুয়া নষ্ট করে। পুলিশ অবৈধ মদ ও মদ তৈরির সরঞ্জাম সহ দুই অভিযুক্ত মহিলাকে গ্রেফতার করেছে। পুলিশ দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ মদের আড্ডায় তল্লাশি চালাচ্ছে। কিন্তু কিছুতেই মদের সেই ভাণ্ডারের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না৷ অনেক খোঁজাখুঁজি করে পাশের এক মাঠে মাটিতে পুঁতে রাখা একের পর এক মদের ড্রাম উদ্ধার করা হয়। Photo- Representative
অভিযান চলাকালে পুলিশ টিউবওয়েলটি পাম্প করতে শুরু করলে সেখান থেকে জলের বদলে হুড়হুড়িয়ে মদের স্রোত বের হতে থাকে। কিছুক্ষণের মধ্যেই সেখান থেকে কয়েকশ লিটার অবৈধ মদ বের করে পুলিশ। Photo- Representative
মাটির নিচে পুঁতে রাখা কয়েকটি ড্রাম থেকে ৫০০ লিটার অবৈধ মদ বের করে বাজেয়াপ্ত করা হয়। পরগনা গ্রামের কবুতর ক্যাম্পে যৌথ অভিযান চালায় পুলিশ ও আবগারি দফতরের দল। পুলিশ প্রায় 3 হাজার লিটার মদ নষ্ট করে দিয়েছে৷ এছাড়াও ৫০০ লিটার অবৈধ দেশি মদ উদ্ধার করেছে৷ বিষয়টি সম্পর্কে আবগারি দফতরের ইনচার্জ ইন্সপেক্টর অশোক রাম জানিয়েছেন যে হ্যান্ডপাম্প থেকে জল তোলা হয় সেই একই টিউবওয়েল থেকে মদ ওঠার ঘটনাতে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে৷ Photo- Representative
Posts navigation
Just another WordPress site