Tag Archives: Manasa Puja 2024

Manasa Puja on Sawan Sankranti: শ্রাবণ সংক্রান্তিতে মনসাপুজো! কবে সেই বিশেষ দিন? কোন ২টি জিনিস দিলেই ছারখার জীবন,জানুন

বাংলার ঘরে ঘরে বর্ষাকালে একাধিক সময়ে মা মনসার পুজো পালিত হয়৷ মনে করা হয় বর্ষায় সর্পদেবীর পুজো করলে সর্পাঘাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷
বাংলার ঘরে ঘরে বর্ষাকালে একাধিক সময়ে মা মনসার পুজো পালিত হয়৷ মনে করা হয় বর্ষায় সর্পদেবীর পুজো করলে সর্পাঘাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷

 

বহু পরিবারে শ্রাবণ সংক্রান্তিতে পূজিতা হন দেবী মনসা৷ এ বছর শ্রাবণ মাসের শেষ দিন পড়েছে আগামী ১৭ অগাস্ট, শনিবার৷ সেই দিন সমাপ্ত হবে এক মাসব্যাপী মনসাপূজা, নাগপঞ্চমী ও অষ্টনাগপূজা।
বহু পরিবারে শ্রাবণ সংক্রান্তিতে পূজিতা হন দেবী মনসা৷ এ বছর শ্রাবণ মাসের শেষ দিন পড়েছে আগামী ১৭ অগাস্ট, শনিবার৷ সেই দিন সমাপ্ত হবে এক মাসব্যাপী মনসাপূজা, নাগপঞ্চমী ও অষ্টনাগপূজা।

 

সংসারে শান্তি ও শ্রীবৃদ্ধির কামনায় কীভাবে পুজো করবেন সর্পদেবীর৷ বলেছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত রাজকুমার শাস্ত্রী৷
সংসারে শান্তি ও শ্রীবৃদ্ধির কামনায় কীভাবে পুজো করবেন সর্পদেবীর৷ বলেছেন জ্যোতিষ বিশারদ পণ্ডিত রাজকুমার শাস্ত্রী৷

 

বেশিরভাগ সংসারে দেবী মনসার প্রতীক স্বরূপ পূজিতা হন বৃক্ষের ডাল বা বৃক্ষ শাখা৷ অনেক জায়গায় সাপের ছবি আঁকা ঘট বা ঝাঁপিরও পুজো করা হয়৷
বেশিরভাগ সংসারে দেবী মনসার প্রতীক স্বরূপ পূজিতা হন বৃক্ষের ডাল বা বৃক্ষ শাখা৷ অনেক জায়গায় সাপের ছবি আঁকা ঘট বা ঝাঁপিরও পুজো করা হয়৷

 

মনসাগাছ, ঝাঁপি বা বিগ্রহেও মনসাপুজো করা হয়। পুজোর অন্যতম উপকরণ দুধ এবং কলা। তবে এই পুজোয় ধূপধুনো একদমই দেবেন না।
মনসাগাছ, ঝাঁপি বা বিগ্রহেও মনসাপুজো করা হয়। পুজোর অন্যতম উপকরণ দুধ এবং কলা। তবে এই পুজোয় ধূপধুনো একদমই দেবেন না।

 

পুজোয় মা মনসাকে অবশ্যই নিবেদন করুন পায়েস বা ক্ষীর। অনেক স্থানে এই পুজোয় অন্নভোগ দেওয়া হয়। বলিদানও প্রচলিত কোথাও কোথাও।
পুজোয় মা মনসাকে অবশ্যই নিবেদন করুন পায়েস বা ক্ষীর। অনেক স্থানে এই পুজোয় অন্নভোগ দেওয়া হয়। বলিদানও প্রচলিত কোথাও কোথাও।

 

মনসাদেবীর পুজোয় অবশ্যই নিবেদন করুন রক্তজবা। পাশাপাশি শালুক ও পদ্মফুলও দিতে পারেন তাঁর পুজোয়। মনসাদেবীর পুজোয় সাদা ও হলুদফুল নিবেদন করাও শুভ বলে মনে করা হয়।
মনসাদেবীর পুজোয় অবশ্যই নিবেদন করুন রক্তজবা। পাশাপাশি শালুক ও পদ্মফুলও দিতে পারেন তাঁর পুজোয়। মনসাদেবীর পুজোয় সাদা ও হলুদফুল নিবেদন করাও শুভ বলে মনে করা হয়।

 

পান সুপুরি, দূর্বা ছাড়াও তুলসিপাতা, বেলপাতা প্রয়োজন হয় মনসাদেবীর পুজোয়। পুজোর ঘটে স্থাপন করা হয় আম্রপল্লব। পুজোর নৈবেদ্য সাজিয়ে দেওয়া হয় কলাপাতায় বা কচুপাতায়। সব মিলিয়ে এই ৭ রকম পাতা মনসাদেবীর পুজোয় অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।
পান সুপুরি, দূর্বা ছাড়াও তুলসিপাতা, বেলপাতা প্রয়োজন হয় মনসাদেবীর পুজোয়। পুজোর ঘটে স্থাপন করা হয় আম্রপল্লব। পুজোর নৈবেদ্য সাজিয়ে দেওয়া হয় কলাপাতায় বা কচুপাতায়। সব মিলিয়ে এই ৭ রকম পাতা মনসাদেবীর পুজোয় অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।

 

এর পর ভাদ্রমাসে ৭ ভাদ্র বা ২৪ অগাস্ট, ২২ ভাদ্র বা ৮ সেপ্টেম্বর এবং ৩১ ভাদ্র বা ১৭ সেপ্টেম্বর মনসাদেবীর পুজো করা যাবে।
এর পর ভাদ্রমাসে ৭ ভাদ্র বা ২৪ অগাস্ট, ২২ ভাদ্র বা ৮ সেপ্টেম্বর এবং ৩১ ভাদ্র বা ১৭ সেপ্টেম্বর মনসাদেবীর পুজো করা যাবে।

Manasa Puja: দুর্গাপুজোকে ছাপিয়ে যায় এই জেলার মনসা পুজো! কী কী হয় জানুন

পুরুলিয়া: বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ। আর সেই তেরো পার্বণের মধ্যে অন্যতম পার্বণ হল মনসা পুজো। পুরুলিয়ায় মনসা পুজো বিশাল ধুমধামের সঙ্গে হয়। কোথাও কোথাও তো দুর্গাপুজোর উন্মাদনাকেও ছাপিয়ে যায় এই মনসা পুজোকে ঘিরে উন্মাদনা। পুরুলিয়া জেলাবাসীর কাছে এটি একটি বিরাট বড় পার্বণ। মনসা পুজো উপলক্ষে প্রায় একলক্ষ হাঁস বলি হয় জেলায়। সারাদিন উপোস থাকার পর গৃহস্থরা সন্ধের পর দেবীর পুজো করেন। বেশিরভাগ বাড়িতেই ঘট পুজো করে সর্প দেবীর আরাধনা করা হয়। কিছু কিছু বাড়িতে মূর্তি পুজোর চল রয়েছে।

পুরুলিয়া জেলার বেশিরভাগ বাড়িতেই এই সময় হাঁস বলি হয়ে থাকে। এই সময় মৃৎশিল্পীরা মূর্তি তৈরিতে ব্যাস্ত থাকেন। কারণ এই পুজো প্রায় ঘরে ঘরে হয়। তাই এই সময় মনসা ঠাকুরের যথেষ্ট চাহিদা থাকে। এই বিষয়ে মৃৎশিল্পীরা বলেন, বিগত বছরের থেকে এ বছর তাঁদের বরাত বেশ কিছুটা বেড়েছে।

আরও পড়ুন: কাঁচা বাঁশের এই জিনিস তৈরি করে দু’হাত ভরে রোজগার করুন

এই পুজো যেহেতু ঘরে ঘরে হয় তাই প্রতিমার দাম বাবদ খুব বেশি মূল্য পান না মৃত শিল্পীরা। গোটা বছর ধরে জেলাবাসী অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে থাকেন এই পুজোর জন্য। যারা চাকরির সূত্রে সারা বছর বাইরে থাকেন এই মনসা পুজো উপলক্ষে তাঁরা বাড়ি ফিরে আসেন।

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি

Manasa Puja 2024: প্রথা মেনে এই কাজ করা হয়, করেন এই শিল্পীর পরিবার! জেনে নিন বিশেষ আচারের বিশেষত্ব

কোচবিহার: জেলা কোচবিহারের রাজবংশী সমাজে আজও বেশ ঘটা করে মনসা পুজোর আয়োজন করা হয়। তবে সাধারণ ভাবে মাটির মূর্তি দিয়ে এই পুজো করা হয় না। তার বদলে থাকে শোলার তৈরি মনসা প্রতিকী। এই প্রতিকীকে মন্ডুষ বলা হয়ে থেকে। দীর্ঘ সময় ধরে এই প্রথা মেনেই রাজ আমলের মদন বাড়িতে এই পুজোর আয়োজন করা হয়। এই মদন বাড়ির এই মন্ডুষ তৈরি করছে একটি পরিবার বংশ পরম্পরায় সেই রাজ আমল থেকে। মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ণের সময়ে এই কাজ শুরু করেন তাঁরা।

বর্তমান শোলা শিল্পী ধীরেন্দ্র নাথ মালাকার জানান, “রাজ আমলের তাঁর ঠাকুরদা এই কাজ শুরু করেন। তারপর তাঁর বাবা এই কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি এই কাজ করছেন। রাজ আমল থেকে এই প্রথা চলে আসছে। বংশ পরম্পরায় মন্ডুষ তৈরি করে আসছেন তাঁরা। এই মন্ডুষটিতে চাঁদ সওদাগরের কাহিনী, বেহুলা-লখীন্দরের কাহিনী-সহ বিভিন্ন দেব-দেবতাদের ছবি তুলে ধরা হয়। আনুমানিক ১৫ থেকে ১৬ দিনের মতন সময় লাগে এই মন্ডুষ সম্পূর্ণ তৈরি করতে। এতে ব্যবহার করা হয় শোলা, সাদা কাগজ, আঠা ও রঙ।”

আরও পড়ুন – Weight Gain Over Night: রাতারাতি ওজন বেড়ে যেতে পারে? ভিনেশের সঙ্গে কী হয়েছিল, বুঝিয়ে দিলেন কুস্তি কোচ

তিনি আরও জানান, “বর্তমানে ভাল মানের শোলা কোচবিহারে আর পাওয়া যায় না। তাইতো বাইরে থেকে আনাতে হয় এই শোলা। এতে খরচ পড়ে অনেকটাই বেশি। তবে রাজ আমলের ঐতিহ্যের কথা মাথায় রেখে ভাল মানের জিনিস দিয়েই করা হয় এই কাজ। তাঁর বয়স এখন ৬৫ বছর। তাই অনেকটাই অসুবিধা হয় এই কাজ করতে। তাই তাঁর এই কাজে তাঁর পরিবার তাঁকে যথেষ্ট সাহায্য করে। এরপর তাঁর পরর্বতী সময়ে তাঁর ছেলেকে তিনি এই কাজের দায়িত্ব দেবেন। তাই সেজন্য তাঁকে শেখাচ্ছেন ও তিনি। তবে সে এখনোও দক্ষ হয়ে ওঠেনি সম্পূর্ণ।”

দীর্ঘ সময়ের প্রথা মেনে আজও এই কাজ করেন এই শিল্পীর পরিবার উৎসাহের সঙ্গে। আগামী দিনেও এই কাজ তাঁরাই করবেন এমনটাই জানিয়েছেন তাঁরা। কারণ, রাজ ঐতিহ্যের সঙ্গে বর্তমানে একপ্রকার জড়িয়ে পড়েছেন এই শিল্পী ও4 তাঁর পরিবার। তবে এই মনসা পুজোর মন্ডুষ বহু মানুষের নজর আকর্ষণ করে এটুকু নিশ্চিত। এর সৌন্দর্য বহু মানুষের মধ্যে কৌতুহল জাগিয়ে তোলে।

Sarthak Pandit

Nag Panchami 2024: নাগ পঞ্চমীতে জ্যান্ত সাপকে দুধ খাওয়ানো উচিত না, সাতপুরুষ দোষের অংশীদার হবে! জানুন

শ্রাবণমাসের শুক্লাপক্ষের পঞ্চমী তিথিতে পালিত হয় নাগপঞ্চমী৷ এ বছর এই পুণ্যতিথি পড়েছে শুক্রবার৷ ৬ বছর পর এই শুভ দিনে একইসঙ্গে পড়েছে সিদ্ধিযোগ, অমৃতসিদ্ধি যোগ এবং রবিযোগ৷ নাগ পঞ্চমীর উৎসবটি শিবের প্রিয় মাস শ্রাবণে উদযাপিত হয়, যা এই বছরের ৯ অগাস্ট। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শ্রাবণমাসের শুক্লাপক্ষের পঞ্চমী তিথিতে পালিত হয় নাগপঞ্চমী৷ এ বছর এই পুণ্যতিথি পড়েছে শুক্রবার৷ ৬ বছর পর এই শুভ দিনে একইসঙ্গে পড়েছে সিদ্ধিযোগ, অমৃতসিদ্ধি যোগ এবং রবিযোগ৷ নাগ পঞ্চমীর উৎসবটি শিবের প্রিয় মাস শ্রাবণে উদযাপিত হয়, যা এই বছরের ৯ অগাস্ট। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
নাগ পঞ্চমী ২০২৪: এই বছর ৯ অগাস্ট, ২০২৪ তারিখে নাগ পঞ্চমী পালিত হবে। ১০ অগাস্ট, ২০২৪ তারিখে, তিথিটি সকাল ১২:৩৬ টায় শুরু হবে এবং ০৩:১৩ টায় শেষ হবে পঞ্চমী পূজা করার জন্য আদর্শ সময় হল ৯ অগাস্ট, ২০২৪ এর সকাল ০৫:৪৭ থেকে ২ ঘণ্টা ৪০ মিনিট।
নাগ পঞ্চমী ২০২৪: এই বছর ৯ অগাস্ট, ২০২৪ তারিখে নাগ পঞ্চমী পালিত হবে। ১০ অগাস্ট, ২০২৪ তারিখে, তিথিটি সকাল ১২:৩৬ টায় শুরু হবে এবং ০৩:১৩ টায় শেষ হবে পঞ্চমী পূজা করার জন্য আদর্শ সময় হল ৯ অগাস্ট, ২০২৪ এর সকাল ০৫:৪৭ থেকে ২ ঘণ্টা ৪০ মিনিট।
পুরাণ মতে, নাগ লোক বা পাতাল থেকে সর্পকুল এদিন মর্তের মানুষকে আশীর্বাদ করেন। জীবনের সুখ-সমৃদ্ধি বৃদ্ধি, অভাব অনটন ঘোচাতে সাপেদের এই আশীর্বাদ অত্যন্ত পয়মন্ত বলে মনে করেন অনেকেই।
পুরাণ মতে, নাগ লোক বা পাতাল থেকে সর্পকুল এদিন মর্তের মানুষকে আশীর্বাদ করেন। জীবনের সুখ-সমৃদ্ধি বৃদ্ধি, অভাব অনটন ঘোচাতে সাপেদের এই আশীর্বাদ অত্যন্ত পয়মন্ত বলে মনে করেন অনেকেই।
নাগদেবতার মূর্তির সামনে এদিন রাখা হয় দুধ, চন্দন, হলুদ ও সিঁদুর। মূর্তির সামনে জ্বালানো হয় কর্পূরের প্রদীপ। পাঠ করা হয় নাগপঞ্চমী ব্রতকথা।
নাগদেবতার মূর্তির সামনে এদিন রাখা হয় দুধ, চন্দন, হলুদ ও সিঁদুর। মূর্তির সামনে জ্বালানো হয় কর্পূরের প্রদীপ। পাঠ করা হয় নাগপঞ্চমী ব্রতকথা।
সাপকে দেবতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যদিও সাপের কখনও ক্ষতি করা উচিত নয়, তবে বিশেষ করে নাগ পঞ্চমীর দিনে সাপকে আঘাত করবেন না। এতে করে বংশ পরম্পরায় আগামী সাতজন্মের জন্য দোষের অংশীদার হতে হয়।
সাপকে দেবতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যদিও সাপের কখনও ক্ষতি করা উচিত নয়, তবে বিশেষ করে নাগ পঞ্চমীর দিনে সাপকে আঘাত করবেন না। এতে করে বংশ পরম্পরায় আগামী সাতজন্মের জন্য দোষের অংশীদার হতে হয়।
এদিন জীবন্ত সাপকে দুধ খাওয়াবেন না। দুধ সাপের জন্য বিষের মতো হতে পারে, তাই শুধুমাত্র তাদের প্রতিমায় দুধ নিবেদন করুন।
এদিন জীবন্ত সাপকে দুধ খাওয়াবেন না। দুধ সাপের জন্য বিষের মতো হতে পারে, তাই শুধুমাত্র তাদের প্রতিমায় দুধ নিবেদন করুন।
এই দিনে কোনও কাজের জন্য জমি খনন করবেন না। এতে করে মাটিতে বা মাটিতে সাপের গর্ত বা বাম্বি ভেঙ্গে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। কথিত আছে, সাপ ক্ষতিগ্রস্থ হলে পরিবার ধ্বংস হয়ে যায়। শিশুরা সুখ পায় না।
এই দিনে কোনও কাজের জন্য জমি খনন করবেন না। এতে করে মাটিতে বা মাটিতে সাপের গর্ত বা বাম্বি ভেঙ্গে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। কথিত আছে, সাপ ক্ষতিগ্রস্থ হলে পরিবার ধ্বংস হয়ে যায়। শিশুরা সুখ পায় না।
নাগ পঞ্চমীতে ছুরি, সূঁচের মতো ধারালো ও ধারালো বস্তু ব্যবহার করা অশুভ বলে মনে করা হয়। এদিন সেলাই, সূচিকর্ম করা হয় না।
নাগ পঞ্চমীতে ছুরি, সূঁচের মতো ধারালো ও ধারালো বস্তু ব্যবহার করা অশুভ বলে মনে করা হয়। এদিন সেলাই, সূচিকর্ম করা হয় না।
নাগ পঞ্চমীতে লোহার কড়াই ও প্যানে খাবার রান্না করবেন না। বিশ্বাস অনুসারে, রুটি তৈরির জন্য ব্যবহৃত লোহার চাটুকে সাপের ফণা বলে মনে করা হয়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
নাগ পঞ্চমীতে লোহার কড়াই ও প্যানে খাবার রান্না করবেন না। বিশ্বাস অনুসারে, রুটি তৈরির জন্য ব্যবহৃত লোহার চাটুকে সাপের ফণা বলে মনে করা হয়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Ranna Pujo: ‘এই’ দুই পদ লাগবেই… কেন পালন করা হয় রান্নাপুজো বা অরন্ধন, কিছু নিয়ম মানতেই হবে

২০২৪ সালের বিশ্বকর্মা পুজো পড়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর (৩১ ভাদ্র) মঙ্গলবার৷ তার আগের দিনই হবে অরন্ধন বা রান্নাপুজো। কিন্তু এটি কী? কেনই বা পালন করা হয় দিনটি?
২০২৪ সালের বিশ্বকর্মা পুজো পড়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর (৩১ ভাদ্র) মঙ্গলবার৷ তার আগের দিনই হবে অরন্ধন বা রান্নাপুজো। কিন্তু এটি কী? কেনই বা পালন করা হয় দিনটি?
ভাদ্র সংক্রান্তির আগের দিন উনুনকে পুজো করা হবে ৷ তার পর সারারাত তাতে রান্না করা হবে কচুর শাক, চালকুমড়োর ঘণ্ট, মটর ডাল এবং চালতার টক ৷ সঙ্গে ইলিশ ও চিংড়ির পদ ৷ ভাত রান্না করে সারারাত জল ঢেলে ভিজিয়ে রাখা হবে ৷ কোনও খাবারেই পেঁয়াজ রসুন দেওয়া হবে না ৷ রান্নার পর ফ্রিজেও তোলা হবে না ৷ পান্তাভাত-সহ সব রান্না খাওয়া হবে পর দিন, অর্থাৎ ভাদ্র সংক্রান্তিতে বিশ্বকর্মা পুজোতে ৷ সে দিন উনুন ধরা বা ছোঁওয়া যাবে না ৷ যেমন উনুন, পড়ে থাকবে তেমনই ৷ তার পরের দিন উনুন আবার ফিরবে চেনা ব্যস্ততায় ৷ এরই নাম রান্নাপুজো বা অরন্ধন। বিশ্বকর্মা পুজোর আগের দিনই এটি পালিত হওয়ার নিয়ম।
ভাদ্র সংক্রান্তির আগের দিন উনুনকে পুজো করা হবে ৷ তার পর সারারাত তাতে রান্না করা হবে কচুর শাক, চালকুমড়োর ঘণ্ট, মটর ডাল এবং চালতার টক ৷ সঙ্গে ইলিশ ও চিংড়ির পদ ৷ ভাত রান্না করে সারারাত জল ঢেলে ভিজিয়ে রাখা হবে ৷ কোনও খাবারেই পেঁয়াজ রসুন দেওয়া হবে না ৷ রান্নার পর ফ্রিজেও তোলা হবে না ৷ পান্তাভাত-সহ সব রান্না খাওয়া হবে পর দিন, অর্থাৎ ভাদ্র সংক্রান্তিতে বিশ্বকর্মা পুজোতে ৷ সে দিন উনুন ধরা বা ছোঁওয়া যাবে না ৷ যেমন উনুন, পড়ে থাকবে তেমনই ৷ তার পরের দিন উনুন আবার ফিরবে চেনা ব্যস্ততায় ৷ এরই নাম রান্নাপুজো বা অরন্ধন। বিশ্বকর্মা পুজোর আগের দিনই এটি পালিত হওয়ার নিয়ম।
মরসুমের সেরা সবজি ও মাছ আরাধ্য দেবতাকে নিবেদন করাই এই রান্নাপুজোর প্রধান লক্ষ্য। বলা হয় রান্নাপুজো আসলে গৃহদেবতা ও উনুনের পুজো।
মরসুমের সেরা সবজি ও মাছ আরাধ্য দেবতাকে নিবেদন করাই এই রান্নাপুজোর প্রধান লক্ষ্য। বলা হয় রান্নাপুজো আসলে গৃহদেবতা ও উনুনের পুজো।
আলু, কুমড়ো, কলা, পটল, নারকেল, বেগুন, ভাজা, ভাত, নারকেল কুরো ভাজা, ছোলার ডাল, পুঁইশাক, মাছ ভাজা, কচুর শাক, ইলিশ মাছ, মাছের ঝাল, চালতার টক ইত্যাদি খাওয়ার দেওয়ার রীতি রয়েছে রান্নাপুজোয়।
আলু, কুমড়ো, কলা, পটল, নারকেল, বেগুন, ভাজা, ভাত, নারকেল কুরো ভাজা, ছোলার ডাল, পুঁইশাক, মাছ ভাজা, কচুর শাক, ইলিশ মাছ, মাছের ঝাল, চালতার টক ইত্যাদি খাওয়ার দেওয়ার রীতি রয়েছে রান্নাপুজোয়।
রান্নাপুজোর একটা বিশেষ আকর্ষণ হল ইলিশ মাছ। অনেক বাড়িতে ইলিশ ভাজা, ইলিশ ভাপা, ইলিশের ঝাল দেওয়ার রীতি রয়েছে।
রান্নাপুজোর একটা বিশেষ আকর্ষণ হল ইলিশ মাছ। অনেক বাড়িতে ইলিশ ভাজা, ইলিশ ভাপা, ইলিশের ঝাল দেওয়ার রীতি রয়েছে।
কোথাও উনুনকে মনসাদেবীর প্রতীক বলে পুজো করা হয় ৷ উনুনের পাশে আঁকা হয় ৫ টা সাপ ও ৫ টা পদ্ম ৷ সর্পদেবীর আরাধনা বলে এই পুজোয় ধূপ ও ধুনোর ব্যবহার নৈব নৈব চ ৷ উনুনে বসানো হয় ফণিমনসার ডাল ৷ প্রসাদ হিসেবে সাজিয়ে দেওয়া হয় পান্তা ভাত, ছোলার ডাল, মটর ডাল, চিংড়ি দিয়ে মিষ্টি কুমড়ো, নারকেল দিয়ে চালকুমড়ো, শাপলা বা কচুর কোনও পদ ৷
কোথাও উনুনকে মনসাদেবীর প্রতীক বলে পুজো করা হয় ৷ উনুনের পাশে আঁকা হয় ৫ টা সাপ ও ৫ টা পদ্ম ৷ সর্পদেবীর আরাধনা বলে এই পুজোয় ধূপ ও ধুনোর ব্যবহার নৈব নৈব চ ৷ উনুনে বসানো হয় ফণিমনসার ডাল ৷ প্রসাদ হিসেবে সাজিয়ে দেওয়া হয় পান্তা ভাত, ছোলার ডাল, মটর ডাল, চিংড়ি দিয়ে মিষ্টি কুমড়ো, নারকেল দিয়ে চালকুমড়ো, শাপলা বা কচুর কোনও পদ ৷
কিন্তু অরন্ধনে বা মনসা পুজোয় ঠান্ডা খাবারই কেন খেতে হবে? কথিত আছে, সাপ গরম খাবার সহ্য করতে পারে না ৷ তাই তাদের দেবীর পুজোয় শীতল খাবারই প্রসাদ ৷ দেবস্মিতার বাড়িতে মনসাদেবী প্রতিষ্ঠিত ৷ জানালেন, ভাদ্র বা বছরের অন্য যে কোনও সময়ে মনসাদেবীর পুজো হলেও ধূপ ধুনোর প্রবেশ সেখানে নিষিদ্ধ ৷ রান্নাপুজোর ভোগ নতুন বাসনে, নতুন চালে রান্না করাই বাঞ্ছনীয় ৷
কিন্তু অরন্ধনে বা মনসা পুজোয় ঠান্ডা খাবারই কেন খেতে হবে? কথিত আছে, সাপ গরম খাবার সহ্য করতে পারে না ৷ তাই তাদের দেবীর পুজোয় শীতল খাবারই প্রসাদ ৷ দেবস্মিতার বাড়িতে মনসাদেবী প্রতিষ্ঠিত ৷ জানালেন, ভাদ্র বা বছরের অন্য যে কোনও সময়ে মনসাদেবীর পুজো হলেও ধূপ ধুনোর প্রবেশ সেখানে নিষিদ্ধ ৷ রান্নাপুজোর ভোগ নতুন বাসনে, নতুন চালে রান্না করাই বাঞ্ছনীয় ৷

Manasa Puja 2024 Rituals: আজ মনসাপুজোয় অবশ্যই দিন এই লাল ফুল ও এই ৭ পাতা! কখনওই দেবেন না এই ২ উপকরণ

 ভক্তদের প্রচলিত বিশ্বাস, সাপ-সহ যে কোনও বিষধর জীবের দংশন থেকে রক্ষা পাওয়া যায় মা মনসার পুজো করলে। আষাঢ় থেকে শুরু করে ভাদ্র মাস পর্যন্ত একাধিক দিন ও তিথিতে পূজিতা হন সর্পদেবী।
ভক্তদের প্রচলিত বিশ্বাস, সাপ-সহ যে কোনও বিষধর জীবের দংশন থেকে রক্ষা পাওয়া যায় মা মনসার পুজো করলে। আষাঢ় থেকে শুরু করে ভাদ্র মাস পর্যন্ত একাধিক দিন ও তিথিতে পূজিতা হন সর্পদেবী।

 

বর্ষাকালে মা মনসা পূজিতা হয়ে আসছেন দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে। মনে করা হয় তাঁর পুজো করলে সংসারে সুখ সমৃদ্ধি ও শান্তি বজায় থাকে। কী কী করা হবে তাঁর পুজোয়, জানুন। বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ নন্দকিশোর মুদগল।
বর্ষাকালে মা মনসা পূজিতা হয়ে আসছেন দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে। মনে করা হয় তাঁর পুজো করলে সংসারে সুখ সমৃদ্ধি ও শান্তি বজায় থাকে। কী কী করা হবে তাঁর পুজোয়, জানুন। বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ নন্দকিশোর মুদগল।

 

মনসাগাছ, ঝাঁপি বা বিগ্রহেও মনসাপুজো করা হয়। পুজোর অন্যতম উপকরণ দুধ এবং কলা। তবে এই পুজোয় ধূপধুনো একদমই দেবেন না।
মনসাগাছ, ঝাঁপি বা বিগ্রহেও মনসাপুজো করা হয়। পুজোর অন্যতম উপকরণ দুধ এবং কলা। তবে এই পুজোয় ধূপধুনো একদমই দেবেন না।

 

পুজোয় মা মনসাকে অবশ্যই নিবেদন করুন পায়েস বা ক্ষীর। অনেক স্থানে এই পুজোয় অন্নভোগ দেওয়া হয়। বলিদানও প্রচলিত কোথাও কোথাও।
পুজোয় মা মনসাকে অবশ্যই নিবেদন করুন পায়েস বা ক্ষীর। অনেক স্থানে এই পুজোয় অন্নভোগ দেওয়া হয়। বলিদানও প্রচলিত কোথাও কোথাও।

 

মনসাদেবীর পুজোয় অবশ্যই নিবেদন করুন রক্তজবা। পাশাপাশি শালুক ও পদ্মফুলও দিতে পারেন তাঁর পুজোয়।
মনসাদেবীর পুজোয় অবশ্যই নিবেদন করুন রক্তজবা। পাশাপাশি শালুক ও পদ্মফুলও দিতে পারেন তাঁর পুজোয়।

 

মনসাদেবীর পুজোয় সাদা ও হলুদফুল নিবেদন করাও শুভ বলে মনে করা হয়।
মনসাদেবীর পুজোয় সাদা ও হলুদফুল নিবেদন করাও শুভ বলে মনে করা হয়।

 

পান সুপুরি, দূর্বা ছাড়াও তুলসিপাতা, বেলপাতা প্রয়োজন হয় মনসাদেবীর পুজোয়। পুজোর ঘটে স্থাপন করা হয় আম্রপল্লব।
পান সুপুরি, দূর্বা ছাড়াও তুলসিপাতা, বেলপাতা প্রয়োজন হয় মনসাদেবীর পুজোয়। পুজোর ঘটে স্থাপন করা হয় আম্রপল্লব।

 

পুজোর নৈবেদ্য সাজিয়ে দেওয়া হয় কলাপাতায় বা কচুপাতায়। সব মিলিয়ে এই ৭ রকম পাতা মনসাদেবীর পুজোয় অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।
পুজোর নৈবেদ্য সাজিয়ে দেওয়া হয় কলাপাতায় বা কচুপাতায়। সব মিলিয়ে এই ৭ রকম পাতা মনসাদেবীর পুজোয় অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।

Manasa Puja 2024 Date & Timing: রাত পোহালেই মনসাপুজো! মঙ্গলবারের পর আবার কবে সর্পদেবী ও অষ্টনাগপূজা? জানুন নির্ঘণ্ট

দীর্ঘ দিন ধরে বর্ষাকালে বাংলার ঘরে ঘরে পূজিতা হন মা মনসা। প্রচলিত বিশ্বাস, সর্পদেবীর পুজো করলে তিনি রক্ষা করেন সর্প দংশন থেকে।
দীর্ঘ দিন ধরে বর্ষাকালে বাংলার ঘরে ঘরে পূজিতা হন মা মনসা। প্রচলিত বিশ্বাস, সর্পদেবীর পুজো করলে তিনি রক্ষা করেন সর্প দংশন থেকে।

 

এ পার এবং ওপার দুই বাংলায় মা মনসার পূজা করা হয়। তবে তাঁর পূজার দিন ও তিথি একাধিক। বিভিন্ন পরিবারে বিভিন্ন দিনে তাঁর পুজো করা হয়।
এ পার এবং ওপার দুই বাংলায় মা মনসার পূজা করা হয়। তবে তাঁর পূজার দিন ও তিথি একাধিক। বিভিন্ন পরিবারে বিভিন্ন দিনে তাঁর পুজো করা হয়।

 

এ বছর অর্থা‍ত ২০২৪ বা বাংলার ১৪৩১ বঙ্গাব্দের মনসাপুজোর দিনগুলি দেখে নিন।
এ বছর অর্থা‍ত ২০২৪ বা বাংলার ১৪৩১ বঙ্গাব্দের মনসাপুজোর দিনগুলি দেখে নিন।

 

দৃকসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুযায়ী এ বছর মনসাদেবীর পুজোর প্রথম দিনটি ছিল ১৬ জুন বা পয়লা আষাঢ়। সে দিন পালিত হয়েছে দশহরার তিথিও।
দৃকসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুযায়ী এ বছর মনসাদেবীর পুজোর প্রথম দিনটি ছিল ১৬ জুন বা পয়লা আষাঢ়। সে দিন পালিত হয়েছে দশহরার তিথিও।

 

এর পর আবার মনসাপুজোর দিন হল ১৬ জুলাই বা ৩১ আষাঢ়। আষাঢ় মাসের শেষ দিন বা আষাঢ় সংক্রান্তিতে পূজিতা হবেন দেবী।
এর পর আবার মনসাপুজোর দিন হল ১৬ জুলাই বা ৩১ আষাঢ়। আষাঢ় মাসের শেষ দিন বা আষাঢ় সংক্রান্তিতে পূজিতা হবেন দেবী।

 

১৬ জুলাই, মঙ্গলবার শুরু হবে মাসব্যাপী মনসাপূজা ও অষ্টনাগ পূজা। শ্রাবণমাসে একাধিক দিন ও তিথি আছে মনসাপুজোর।
১৬ জুলাই, মঙ্গলবার শুরু হবে মাসব্যাপী মনসাপূজা ও অষ্টনাগ পূজা। শ্রাবণমাসে একাধিক দিন ও তিথি আছে মনসাপুজোর।

 

৯ শ্রাবণ বা ২৫ জুলাই, বৃহস্পতিবার পালিত হবে মনসাপূজা, নাগপঞ্চমী ও অষ্টনাগপূজা।
৯ শ্রাবণ বা ২৫ জুলাই, বৃহস্পতিবার পালিত হবে মনসাপূজা, নাগপঞ্চমী ও অষ্টনাগপূজা।

 

২৪ শ্রাবণ বা ৯ অগাস্ট, শুক্রবারও পূজিত হবেন মনসাদেবী।
২৪ শ্রাবণ বা ৯ অগাস্ট, শুক্রবারও পূজিত হবেন মনসাদেবী।

 

৩২ শ্রাবণ বা শ্রাবণ সংক্রান্তি পড়েছে ১৭ জুলাই। সেই দিন সমাপ্ত হবে এক মাসব্যাপী মনসাপূজা, নাগপঞ্চমী ও অষ্টনাগপূজা।
৩২ শ্রাবণ বা শ্রাবণ সংক্রান্তি পড়েছে ১৭ জুলাই। সেই দিন সমাপ্ত হবে এক মাসব্যাপী মনসাপূজা, নাগপঞ্চমী ও অষ্টনাগপূজা।

 

এর পর ভাদ্রমাসে ৭ ভাদ্র বা ২৪ অগাস্ট, ২২ ভাদ্র বা ৮ সেপ্টেম্বর এবং ৩১ ভাদ্র বা ১৭ সেপ্টেম্বর মনসাদেবীর পুজো করা যাবে।
এর পর ভাদ্রমাসে ৭ ভাদ্র বা ২৪ অগাস্ট, ২২ ভাদ্র বা ৮ সেপ্টেম্বর এবং ৩১ ভাদ্র বা ১৭ সেপ্টেম্বর মনসাদেবীর পুজো করা যাবে।

Manasapuja 2024 Date & Time: এ বছর মনসাপুজো কবে? জানুন দিনক্ষণ, সময় এবং সর্পদেবীকে পুজো করার শুভ ফল

বর্ষায় গ্রামবাংলার অন্যতম লৌকিক পার্বণ হল মনসাপুজো। ঘনঘোর বর্ষায় সাপের কামড় থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য পুজো করা হয় সর্পদেবীর।
বর্ষায় গ্রামবাংলার অন্যতম লৌকিক পার্বণ হল মনসাপুজো। ঘনঘোর বর্ষায় সাপের কামড় থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য পুজো করা হয় সর্পদেবীর।

 

বর্ষাজুড়ে একাধিক সময়ে মনসাদেবী পূজিত হন বাংলার ঘরে ঘরে। দেখে নিন দেবীকে পুজো করার শুভ তিথি কোনগুলি।
বর্ষাজুড়ে একাধিক সময়ে মনসাদেবী পূজিত হন বাংলার ঘরে ঘরে। দেখে নিন দেবীকে পুজো করার শুভ তিথি কোনগুলি।

 

১৬ জুন ছিল গঙ্গা দশহরার দিন। অর্থা‍ত গঙ্গাদেবীকে পুজোর তিথি। এ বছর ১৬ জুন বা ১ আষাঢ় ছিল মনসাদেবীকে পুজোর তিথি।
১৬ জুন ছিল গঙ্গা দশহরার দিন। অর্থা‍ত গঙ্গাদেবীকে পুজোর তিথি। এ বছর ১৬ জুন বা ১ আষাঢ় ছিল মনসাদেবীকে পুজোর তিথি।

 

এর পর ৩১ আষাঢ় বা ১৬ জুলাইও মনসাপুজোর তিথি রয়েছে।
এর পর ৩১ আষাঢ় বা ১৬ জুলাইও মনসাপুজোর তিথি রয়েছে।

 

২৪ শ্রাবণ বা ৯ অগাস্টও পুজো করতে পারবেন মনসাদেবীর।
২৪ শ্রাবণ বা ৯ অগাস্টও পুজো করতে পারবেন মনসাদেবীর।

 

অনেক পরিবারে শ্রাবণ সংক্রান্তি বা শ্রাবণমাসের শেষ দিনও মনসাপুজোর রীতি প্রচলিত।
অনেক পরিবারে শ্রাবণ সংক্রান্তি বা শ্রাবণমাসের শেষ দিনও মনসাপুজোর রীতি প্রচলিত।

 

দীর্ঘ দিন ধরে এই বিশ্বাস প্রচলিত যে মনসাদেবীর পুজো করলে সর্পদংশন থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
দীর্ঘ দিন ধরে এই বিশ্বাস প্রচলিত যে মনসাদেবীর পুজো করলে সর্পদংশন থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

 

এছাড়াও মনে করা হয় মনসাপুজো করলে বাস্তুদোষ ও পারিবারিক অশান্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। (ছবি: নেটমাধ্যম)
এছাড়াও মনে করা হয় মনসাপুজো করলে বাস্তুদোষ ও পারিবারিক অশান্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। (ছবি: নেটমাধ্যম)