Tag Archives: Puja

Janmashtami Rituals: জন্মাষ্টমীর পুজোয় দিন এই মিষ্টি, এই রঙের ফুল! কাটবে বিপদ, অর্থকষ্ট! পাবেন টাকা

সোমবার, ২৬ অগাস্ট দেশজুড়ে পালিত হবে জন্মাষ্টমী৷ ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে উদযাপিত হয় ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব পুণ্যতিথি৷
সোমবার, ২৬ অগাস্ট দেশজুড়ে পালিত হবে জন্মাষ্টমী৷ ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে উদযাপিত হয় ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব পুণ্যতিথি৷
এই তিথিতে কিছু নিয়ম পালন করলে শ্রীকৃষ্ণ এবং মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে সংসার থেকে সব বাধা বিঘ্ন দূর হয়৷ মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হয়৷ কোনও অর্থকষ্ট থাকে না৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ চক্রপাণি ভাট।
এই তিথিতে কিছু নিয়ম পালন করলে শ্রীকৃষ্ণ এবং মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে সংসার থেকে সব বাধা বিঘ্ন দূর হয়৷ মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হয়৷ কোনও অর্থকষ্ট থাকে না৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ চক্রপাণি ভাট।

 

যাঁরা এই ব্রত পালন করেন, তাঁরা জন্মাষ্টমীর আগের দিন থেকেই উদযাপন শুরু করুন৷ নিরামিষ আহার গ্রহণ করুন৷ রান্নায় সাধারণ নুনের বদলে সম্ভব হলে সৈন্ধব নুন ব্যবহার করুন৷
যাঁরা এই ব্রত পালন করেন, তাঁরা জন্মাষ্টমীর আগের দিন থেকেই উদযাপন শুরু করুন৷ নিরামিষ আহার গ্রহণ করুন৷ রান্নায় সাধারণ নুনের বদলে সম্ভব হলে সৈন্ধব নুন ব্যবহার করুন৷

 

জন্মাষ্টমী তিথিতে খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে স্নান সেরে নিন৷ যাঁদের সাড়ে সাতী চলছে, তাঁরা স্নানের জলে কালো তিল মিশিয়ে নিন৷ সম্ভব হলে কোনও পুণ্যনদীতে স্নান করুন এই তিথিতে৷
জন্মাষ্টমী তিথিতে খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে স্নান সেরে নিন৷ যাঁদের সাড়ে সাতী চলছে, তাঁরা স্নানের জলে কালো তিল মিশিয়ে নিন৷ সম্ভব হলে কোনও পুণ্যনদীতে স্নান করুন এই তিথিতে৷

 

স্নান সেরে সাদা বা হলুদ রঙের পোশাক পরুন৷ ভুলেও কালো রঙের পোশাক পরবেন না৷ শ্রীকৃষ্ণ নিজে পীতাম্বর৷ তাই হলুদ তাঁর প্রিয় রং৷ জন্মাষ্টমীর পুজোয় তালমিছরি অবশ্যই নিবেদন করুন৷ তাঁর খুবই প্রিয় তালমিছরি৷ পুজোয় নিবেদন করুন সাদা এবং হলুদ ফুল৷
স্নান সেরে সাদা বা হলুদ রঙের পোশাক পরুন৷ ভুলেও কালো রঙের পোশাক পরবেন না৷ শ্রীকৃষ্ণ নিজে পীতাম্বর৷ তাই হলুদ তাঁর প্রিয় রং৷ জন্মাষ্টমীর পুজোয় তালমিছরি অবশ্যই নিবেদন করুন৷ তাঁর খুবই প্রিয় তালমিছরি৷ পুজোয় নিবেদন করুন সাদা এবং হলুদ ফুল৷

 

শ্রীকৃষ্ণের পুজোয় যা ভোগ নিবেদন করবেন, তা অবশ্যই নিরামিষ হবে৷ এবং ঠান্ডা করে দেবেন৷ গরম খাবার তাঁকে নিবেদন করা হয় না৷ তাঁর ভোগে হলুদ রঙের ফল অবশ্যই দেবেন৷ হলুদ রঙের অন্যান্য খাবার যেমন পোলাও অবশ্যই নিবেদন করুন৷
শ্রীকৃষ্ণের পুজোয় যা ভোগ নিবেদন করবেন, তা অবশ্যই নিরামিষ হবে৷ এবং ঠান্ডা করে দেবেন৷ গরম খাবার তাঁকে নিবেদন করা হয় না৷ তাঁর ভোগে হলুদ রঙের ফল অবশ্যই দেবেন৷ হলুদ রঙের অন্যান্য খাবার যেমন পোলাও অবশ্যই নিবেদন করুন৷

 

জন্মাষ্টমীতে বাড়িতে তুলসিগাছ রোপণ করা খুবই শুভ৷ পরিবার তথা সংসারের কল্যাণ হয় এই গাছ রোপণে৷ জন্মাষ্টমীতে কোনও নরনারায়কে ফিরিয়ে দেবেন না৷ বাচ্চাদের উপহার দিন৷ এই তিথিতে ভুলেও বাড়িতে ঝাঁট দেবেন না৷
জন্মাষ্টমীতে বাড়িতে তুলসিগাছ রোপণ করা খুবই শুভ৷ পরিবার তথা সংসারের কল্যাণ হয় এই গাছ রোপণে৷ জন্মাষ্টমীতে কোনও নরনারায়কে ফিরিয়ে দেবেন না৷ বাচ্চাদের উপহার দিন৷ এই তিথিতে ভুলেও বাড়িতে ঝাঁট দেবেন না৷

Janmashtami 2024 Timings: জন্মাষ্টমী কবে? কত ক্ষণ থাকবে এই পুণ্যতিথি? জানুন কখন পুজো করলে সেরা ফল পাবেন

আগামী সোমবার, ২৬ অগাস্ট পালিত হবে জন্মাষ্টমী৷ দেশজুড়ে ভক্তগণ মেতে উঠবেন শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব তিথি উদযাপনে৷
আগামী সোমবার, ২৬ অগাস্ট পালিত হবে জন্মাষ্টমী৷ দেশজুড়ে ভক্তগণ মেতে উঠবেন শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব তিথি উদযাপনে৷

 

 এ বার জন্মাষ্টমীতে নিশীথ পূজার সময় সোমবার রাত ১২.০১ থেকে ১২.৪৫ মিনিট (২৭ অগাস্ট) পর্যন্ত৷
এ বার জন্মাষ্টমীতে নিশীথ পূজার সময় সোমবার রাত ১২.০১ থেকে ১২.৪৫ মিনিট (২৭ অগাস্ট) পর্যন্ত৷

 

দহি হান্ডি পালিত হবে মঙ্গলবার ২৭ অগাস্টে৷ পারণ সময় ২৭ অগাস্ট রাত ১২.৪৫-এর পরে৷
দহি হান্ডি পালিত হবে মঙ্গলবার ২৭ অগাস্টে৷ পারণ সময় ২৭ অগাস্ট রাত ১২.৪৫-এর পরে৷

 

জন্মাষ্টমী তিথি শুরু হবে ২৬ অগাস্ট, রবিবার এবং সোমবারের সন্ধিক্ষণে রাত ৩.৩৯ মিনিটে৷
জন্মাষ্টমী তিথি শুরু হবে ২৬ অগাস্ট, রবিবার এবং সোমবারের সন্ধিক্ষণে রাত ৩.৩৯ মিনিটে৷

 

অষ্টমী তিথি থাকবে সোমবার এবং মঙ্গলবারের সন্ধিক্ষণে রাত ২.১৯ মিনিটে৷
অষ্টমী তিথি থাকবে সোমবার এবং মঙ্গলবারের সন্ধিক্ষণে রাত ২.১৯ মিনিটে৷

 

রোহিণী নক্ষত্র শুরু হবে ২৬ অগাস্ট রাত ৩.৫৫ মিনিটে৷ রোহিণী নক্ষত্র থাকবে ২৭ অগাস্ট বিকেল ৩.৩৮ পর্যন্ত৷
রোহিণী নক্ষত্র শুরু হবে ২৬ অগাস্ট রাত ৩.৫৫ মিনিটে৷ রোহিণী নক্ষত্র থাকবে ২৭ অগাস্ট বিকেল ৩.৩৮ পর্যন্ত৷

Manasapuja 2024 Date & Time: এ বছর মনসাপুজো কবে? জানুন দিনক্ষণ, সময় এবং সর্পদেবীকে পুজো করার শুভ ফল

বর্ষায় গ্রামবাংলার অন্যতম লৌকিক পার্বণ হল মনসাপুজো। ঘনঘোর বর্ষায় সাপের কামড় থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য পুজো করা হয় সর্পদেবীর।
বর্ষায় গ্রামবাংলার অন্যতম লৌকিক পার্বণ হল মনসাপুজো। ঘনঘোর বর্ষায় সাপের কামড় থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য পুজো করা হয় সর্পদেবীর।

 

বর্ষাজুড়ে একাধিক সময়ে মনসাদেবী পূজিত হন বাংলার ঘরে ঘরে। দেখে নিন দেবীকে পুজো করার শুভ তিথি কোনগুলি।
বর্ষাজুড়ে একাধিক সময়ে মনসাদেবী পূজিত হন বাংলার ঘরে ঘরে। দেখে নিন দেবীকে পুজো করার শুভ তিথি কোনগুলি।

 

১৬ জুন ছিল গঙ্গা দশহরার দিন। অর্থা‍ত গঙ্গাদেবীকে পুজোর তিথি। এ বছর ১৬ জুন বা ১ আষাঢ় ছিল মনসাদেবীকে পুজোর তিথি।
১৬ জুন ছিল গঙ্গা দশহরার দিন। অর্থা‍ত গঙ্গাদেবীকে পুজোর তিথি। এ বছর ১৬ জুন বা ১ আষাঢ় ছিল মনসাদেবীকে পুজোর তিথি।

 

এর পর ৩১ আষাঢ় বা ১৬ জুলাইও মনসাপুজোর তিথি রয়েছে।
এর পর ৩১ আষাঢ় বা ১৬ জুলাইও মনসাপুজোর তিথি রয়েছে।

 

২৪ শ্রাবণ বা ৯ অগাস্টও পুজো করতে পারবেন মনসাদেবীর।
২৪ শ্রাবণ বা ৯ অগাস্টও পুজো করতে পারবেন মনসাদেবীর।

 

অনেক পরিবারে শ্রাবণ সংক্রান্তি বা শ্রাবণমাসের শেষ দিনও মনসাপুজোর রীতি প্রচলিত।
অনেক পরিবারে শ্রাবণ সংক্রান্তি বা শ্রাবণমাসের শেষ দিনও মনসাপুজোর রীতি প্রচলিত।

 

দীর্ঘ দিন ধরে এই বিশ্বাস প্রচলিত যে মনসাদেবীর পুজো করলে সর্পদংশন থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
দীর্ঘ দিন ধরে এই বিশ্বাস প্রচলিত যে মনসাদেবীর পুজো করলে সর্পদংশন থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

 

এছাড়াও মনে করা হয় মনসাপুজো করলে বাস্তুদোষ ও পারিবারিক অশান্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। (ছবি: নেটমাধ্যম)
এছাড়াও মনে করা হয় মনসাপুজো করলে বাস্তুদোষ ও পারিবারিক অশান্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। (ছবি: নেটমাধ্যম)

Thakur Pujo: ঠাকুর পুজোয় দেওয়া হয় ঘি- মধু, ভক্তিভরে তাই মিশিয়ে দেওয়া প্রসাদে, তাতে ভেজাল নেই তো, তাহলে কিন্তু বড় ক্ষতি

: প্রায় বাড়িতেই দেবতার পূজো হয়।আর সেই দেবতার পূজোতে পূজোর প্রসাদের সঙ্গে পঞ্চমৃত থেকে আরম্ভ করে আরো নানা পদের প্রসাদ তৈরি হয়।সেই প্রসাদে বেশির ভাগেই মধু ,ঘি ব্যবহৃত হয়। যারা পুজো করেন,তারা ঘি মধু থেকে আরম্ভ করে আরও বেশ কয়েকটি উপাদান দশকর্মা ভান্ডার থেকে কিনে নিয়ে যান। কোন সময় কি ভেবে দেখেছেন? ভগবান পুজো করতে যে ঘি মধু ব্যবহার করছেন,সে গুলি গুণমানে সঠিক কিনা?
: প্রায় বাড়িতেই দেবতার পূজো হয়।আর সেই দেবতার পূজোতে পূজোর প্রসাদের সঙ্গে পঞ্চমৃত থেকে আরম্ভ করে আরো নানা পদের প্রসাদ তৈরি হয়।সেই প্রসাদে বেশির ভাগেই মধু ,ঘি ব্যবহৃত হয়। যারা পুজো করেন,তারা ঘি মধু থেকে আরম্ভ করে আরও বেশ কয়েকটি উপাদান দশকর্মা ভান্ডার থেকে কিনে নিয়ে যান। কোন সময় কি ভেবে দেখেছেন? ভগবান পুজো করতে যে ঘি মধু ব্যবহার করছেন,সে গুলি গুণমানে সঠিক কিনা?
একটু ভেবে দেখুন,মধু এবং ঘি।যে প্রসাদ গুলোর সঙ্গে মেশানো হয়।সেই প্রসাদ অন্তত পক্ষে ৫০ থেকে ১০০ জন খেয়ে থাকেন।কোন কোন জায়গায় আরো বেশি হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে,পুজোর মধু হিসাবে যা ব্যবহার হয়।তার বেশির ভাগটাই নিম্নমানের।ঘি নিয়ে তো প্রশ্ন না করাই ভালো বলে তাদের মত।
একটু ভেবে দেখুন,মধু এবং ঘি।যে প্রসাদ গুলোর সঙ্গে মেশানো হয়।সেই প্রসাদ অন্তত পক্ষে ৫০ থেকে ১০০ জন খেয়ে থাকেন।কোন কোন জায়গায় আরো বেশি হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে,পুজোর মধু হিসাবে যা ব্যবহার হয়।তার বেশির ভাগটাই নিম্নমানের।ঘি নিয়ে তো প্রশ্ন না করাই ভালো বলে তাদের মত।
যদিও পুজোতে ঘি বেশিরভাগটাই হোম কিংবা জ্বালিয়ে ফেলার কাজে লাগে।একটি ছোট্ট উদাহরণ যেমন,লক্ষ্মী পুজোর সময় ছোট ছোট শিশিতে যে মধু বিক্রি হয়,সারা পশ্চিমবাংলায় সেই মধুর পরিমাণ যদি ধরেন,তাহলে বেশ কয়েক টন হতে পারে।ঘি তারও কিছুটা বেশি পরিমাণে প্রয়োজন হয়।
যদিও পুজোতে ঘি বেশিরভাগটাই হোম কিংবা জ্বালিয়ে ফেলার কাজে লাগে।একটি ছোট্ট উদাহরণ যেমন,লক্ষ্মী পুজোর সময় ছোট ছোট শিশিতে যে মধু বিক্রি হয়,সারা পশ্চিমবাংলায় সেই মধুর পরিমাণ যদি ধরেন,তাহলে বেশ কয়েক টন হতে পারে।ঘি তারও কিছুটা বেশি পরিমাণে প্রয়োজন হয়।
আমাদের রাজ্যে যে পরিমাণে মধু উৎপাদন হয়,তা চাহিদার তুলনায় অনেকটা কম।সে রকমই জোগানে কম ঘি।কেউ কেউ বলছেন সাধারণ মানুষের চেতনা থাকলেও,চেতন নেই। সামান্য পুজোর প্রসাদের মাধ্যমে যে পরিমাণে ক্ষতিকারক জিনিস মানুষের দেহে প্রবেশ করছে।তাতে যথেষ্ট বিপদের আহ্বান থাকে।স্বাস্থ্য দফতর কিংবা সংশ্লিষ্ট কোন দফতরকেই এই জিনিসগুলো নিয়ে কোনওভাবেই তদারকি করতে দেখা যায় না বলে অভিযোগ।স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা বলছেন মানুষের শরীরে মারণ রোগ ঢুকছে খাবারের মাধ্যমে।
আমাদের রাজ্যে যে পরিমাণে মধু উৎপাদন হয়,তা চাহিদার তুলনায় অনেকটা কম।সে রকমই জোগানে কম ঘি।কেউ কেউ বলছেন সাধারণ মানুষের চেতনা থাকলেও,চেতন নেই। সামান্য পুজোর প্রসাদের মাধ্যমে যে পরিমাণে ক্ষতিকারক জিনিস মানুষের দেহে প্রবেশ করছে।তাতে যথেষ্ট বিপদের আহ্বান থাকে।স্বাস্থ্য দফতর কিংবা সংশ্লিষ্ট কোন দফতরকেই এই জিনিসগুলো নিয়ে কোনওভাবেই তদারকি করতে দেখা যায় না বলে অভিযোগ।স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীরা বলছেন মানুষের শরীরে মারণ রোগ ঢুকছে খাবারের মাধ্যমে।
সেই মারণ রোগ যেভাবে পুজোর প্রসাদের মাধ্যমে শরীরে ঢোকে, সেটা নিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তর গুলো সজাগ না হলে, তা ভয়ংকর স্বাস্থ্যের পক্ষে ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। উদাহরণ হিসেবে আমরা দেখি যে,মাঝে মাঝে প্রসাদ খেয়ে প্রচুর মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছে।পুজোর প্রসাদের বেশির ভাগের অংশীদার কিন্তু শিশুরা। Input- SHANKU SANTRA
সেই মারণ রোগ যেভাবে পুজোর প্রসাদের মাধ্যমে শরীরে ঢোকে, সেটা নিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তর গুলো সজাগ না হলে, তা ভয়ংকর স্বাস্থ্যের পক্ষে ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। উদাহরণ হিসেবে আমরা দেখি যে,মাঝে মাঝে প্রসাদ খেয়ে প্রচুর মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছে।পুজোর প্রসাদের বেশির ভাগের অংশীদার কিন্তু শিশুরা। Input- SHANKU SANTRA

Jamaisashthi Rituals 2024: মেয়ে জামাই আসছে জামাইষষ্ঠীতে? তাঁদের মঙ্গলকামনায় ডালায় রাখুন এই সাদা মিষ্টি ও এই গাছের পাতা

বাঙালির বারো মাসে তেরো ষষ্ঠী পালিত হয় মাসের শুক্ল পক্ষে। জ্যৈষ্ঠ মাসের অরণ্যষষ্ঠী বেশি পরিচিত জামাইষষ্ঠী নামে।
বাঙালির বারো মাসে তেরো ষষ্ঠী পালিত হয় মাসের শুক্ল পক্ষে। জ্যৈষ্ঠ মাসের অরণ্যষষ্ঠী বেশি পরিচিত জামাইষষ্ঠী নামে।

 

অরণ্যষষ্ঠীতে সন্তান সন্ততির সঙ্গে মঙ্গলকামনা করা হয় পরিবারের জামাইয়েরও। ষষ্ঠীর থানে পুজো দেওয়ার পর সকলের সঙ্গে তাঁকেও দেওয়া হয় তালপাতার শীতল বাতাস। হাতে বেঁধে দেওয়া হয় মাঙ্গলিক সুতো।
অরণ্যষষ্ঠীতে সন্তান সন্ততির সঙ্গে মঙ্গলকামনা করা হয় পরিবারের জামাইয়েরও। ষষ্ঠীর থানে পুজো দেওয়ার পর সকলের সঙ্গে তাঁকেও দেওয়া হয় তালপাতার শীতল বাতাস। হাতে বেঁধে দেওয়া হয় মাঙ্গলিক সুতো।

 

জামাইষষ্ঠীতে পুজোর থালা সাজানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেক পরিবারে একে ষষ্ঠীর বাটা-ও বলা হয়। কিছু পরিবারে বলা হয় ঝুড়ি।
জামাইষষ্ঠীতে পুজোর থালা সাজানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেক পরিবারে একে ষষ্ঠীর বাটা-ও বলা হয়। কিছু পরিবারে বলা হয় ঝুড়ি।

 

পারিবারিক রীতি মেনে বাঁশের ঝুড়ি বা কাঁসার থালা বা কাঠের পাত্রে সাজানো হয় ষষ্ঠীপুজোর ডালা। তার প্রধান উপকরণ ফল।
পারিবারিক রীতি মেনে বাঁশের ঝুড়ি বা কাঁসার থালা বা কাঠের পাত্রে সাজানো হয় ষষ্ঠীপুজোর ডালা। তার প্রধান উপকরণ ফল।

 

মরশুমি নানা ফলের মধ্যে বৃন্ত-সহ করমচা ও বৃন্ত-সহ খেজুর রাখতেই হবে ডালায়। এছাড়া সিঁদুরের ফোঁটা সমেত ৬ টি কাঁঠালি কলা রাখুন ডালায়। প্রধান উপকরণের মধ্যে পড়ে ৬ টি পান, ৬ টা সুপারি।
মরশুমি নানা ফলের মধ্যে বৃন্ত-সহ করমচা ও বৃন্ত-সহ খেজুর রাখতেই হবে ডালায়। এছাড়া সিঁদুরের ফোঁটা সমেত ৬ টি কাঁঠালি কলা রাখুন ডালায়। প্রধান উপকরণের মধ্যে পড়ে ৬ টি পান, ৬ টা সুপারি।

 

ফলের পরে ষষ্ঠীর ডালায় গুরুত্বপূর্ণ হল ক্ষীরের নাড়ু। মা ষষ্ঠীর উদ্দেশে নিবেদন করুন ৬ টি ক্ষীরের নাড়ু ও দই। অনেক বাড়িতে ক্ষীরের বিড়ালিনীও তৈরি করা হয়।
ফলের পরে ষষ্ঠীর ডালায় গুরুত্বপূর্ণ হল ক্ষীরের নাড়ু। মা ষষ্ঠীর উদ্দেশে নিবেদন করুন ৬ টি ক্ষীরের নাড়ু ও দই। অনেক বাড়িতে ক্ষীরের বিড়ালিনীও তৈরি করা হয়।

 

একটি সাদা কাপড়ে তেল হলুদ লাগিয়ে নিন। তাতে জড়িয়ে রাখুন ৬ টা কচি বাঁশপাতা। নতুন তালপাতার পাখায় সিঁদুরের ফোঁটা অবশ্যই দিন। তেল হলুদ মাখানো হলুদ সুতো পুজোর পর পরিয়ে দিন সন্তান সন্ততি এবং জামাইকে।
একটি সাদা কাপড়ে তেল হলুদ লাগিয়ে নিন। তাতে জড়িয়ে রাখুন ৬ টা কচি বাঁশপাতা। নতুন তালপাতার পাখায় সিঁদুরের ফোঁটা অবশ্যই দিন। তেল হলুদ মাখানো হলুদ সুতো পুজোর পর পরিয়ে দিন সন্তান সন্ততি এবং জামাইকে।

 

 এছাড়াও ৬ টা করে হলুদ মাখানো বট, অশ্বত্থ বা পাকুড় পাতা রাখতে পারেন ষষ্ঠীর ডালায়।
এছাড়াও ৬ টা করে হলুদ মাখানো বট, অশ্বত্থ বা পাকুড় পাতা রাখতে পারেন ষষ্ঠীর ডালায়।

 

অনেক পরিবারে ১০৮ টা দূর্বাঘাস রাখা হয় ডালায়। আবার অনেক জায়গায় ৬০ বা ৬৩ টি দূর্বাঘাস দেওয়া হয়। এটা রাখুন পরিবারিক রীতি ও নিয়ম মেনে।
অনেক পরিবারে ১০৮ টা দূর্বাঘাস রাখা হয় ডালায়। আবার অনেক জায়গায় ৬০ বা ৬৩ টি দূর্বাঘাস দেওয়া হয়। এটা রাখুন পরিবারিক রীতি ও নিয়ম মেনে।

 

এর সঙ্গে ডালায় রাখুন ধান, ফুল এবং বেলপাতা।
এর সঙ্গে ডালায় রাখুন ধান, ফুল এবং বেলপাতা।

Brahmachari Baba Lokenath Puja 2024: এই নীল ফুল ও এই সাদা ফল নিবেদন করুন ব্রহ্মচারী বাবা লোকনাথের পুজোয়, তাঁর আশীর্বাদে ভরে থাকবে আপনার জীবন

এসেই গেল এ বারের ব্রহ্মচারী লোকনাথবাবার তিরোধান দিবস পালনের তিথি। রবিবার, ২ জুন ১৯ জ্যৈষ্ঠ অনুষ্ঠিত হবে তাঁর পুজো।
এসেই গেল এ বারের ব্রহ্মচারী লোকনাথবাবার তিরোধান দিবস পালনের তিথি। রবিবার, ২ জুন ১৯ জ্যৈষ্ঠ অনুষ্ঠিত হবে তাঁর পুজো।

 

সামান্য ঘরোয়া উপকরণেই পালিত হয় তাঁর পুজো। তুষ্ট হন তিনি। জেনে নিন তাঁর পুজোয় কী কী প্রয়োজন হয়। বলছেন বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী।
সামান্য ঘরোয়া উপকরণেই পালিত হয় তাঁর পুজো। তুষ্ট হন তিনি। জেনে নিন তাঁর পুজোয় কী কী প্রয়োজন হয়। বলছেন বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী।

 

বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুজোর মূল উপকরণ মিছরি৷ তাঁর প্রসাদে মিছরি অবশ্যই দেবেন৷
বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুজোর মূল উপকরণ মিছরি৷ তাঁর প্রসাদে মিছরি অবশ্যই দেবেন৷

 

পুজোর মূল ফুল হতে হবে সাদা রঙের৷ যে কোনও সাদা ফুল তাঁর পুজোয় দেওয়া যায়৷
পুজোর মূল ফুল হতে হবে সাদা রঙের৷ যে কোনও সাদা ফুল তাঁর পুজোয় দেওয়া যায়৷

 

বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুজোয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নীল শাপলা বা নীল শালুক ফুল৷ তাঁর চরণে নিবেদন করুন এই ফুল৷
বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুজোয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নীল শাপলা বা নীল শালুক ফুল৷ তাঁর চরণে নিবেদন করুন এই ফুল৷

 

মিষ্টান্ন ভোগের মধ্যে তাঁকে নিবেদন করতে পারেন পায়েস, অমৃতি এবং যে কোনও সাদা রঙের মিষ্টি৷
মিষ্টান্ন ভোগের মধ্যে তাঁকে নিবেদন করতে পারেন পায়েস, অমৃতি এবং যে কোনও সাদা রঙের মিষ্টি৷

 

তাঁর পুজোয় ফলপ্রসাদে অবশ্যই রাখবেন তালশাঁস এবং কালো জাম৷ এছাড়াও সাজিয়ে দিতে পারেন আম, কালোজাম, লিচু-সহ নানা মরশুমি ফল৷
তাঁর পুজোয় ফলপ্রসাদে অবশ্যই রাখবেন তালশাঁস এবং কালো জাম৷ এছাড়াও সাজিয়ে দিতে পারেন আম, কালোজাম, লিচু-সহ নানা মরশুমি ফল৷

Lok Sabha Election 2024: ভোটের আগের দিন সারারাত জুড়ে পুজো মথুরাপুরে, নেপথ্যে থেকে এই রাজনৈতিক দল…

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: শনিবার সকাল থেকেই সপ্তম তথা শেষ দফার ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। তার আগে শুক্রবার সারারাত ধরে বিশেষ পূজো চলল মথুরাপুর লোকসভার একাধিক জায়গায়। বাজল শাঁখ, কাঁসর, ঘণ্টা। পুজোয় অংশ নিলেন মহিলারা।

নির্বাচন রেজাল্ট ২০২৪, লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ রেজাল্ট

কিন্তু ভোটের আগের দিন কেন এই পুজোর্চনা? খোঁজ নিয়ে জানা গেল, মথুরাপুরের তৃণমূল প্রার্থী বাপী হালদার যাতে নির্বাচনী লড়াইয়ে জয়ী হোন তার জন্যই এই বিশেষ পুজোপাঠের আয়োজন করেন সেখানকার মহিলা তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন সাধারণ গ্রামবাসীরাও। অনেকেই বাপীকে জেতাতে ভগবানের কাছে মানত করেছেন। প্রত্যন্ত গ্রামগুলির বিভিন্ন জায়গাতেও চলেছে এই পুজো-অর্চনার কাজ।

আরও পড়ুন: বর্ধমানের নদীয়ানন্দন বৈরাগ্যের কাছে আফ্রিকা-অস্ট্রেলিয়া-আমেরিকা থেকে ছুটে আসছে সবাই

একাধিক ঠাকুরথানে এই পুজো করা হয়েছে। মহিলারা রাত জেগেছেন। গণতন্ত্রের উৎসবে যোগ দেওয়ার আগে পুজো করে শুভ কাজে যোগ দেওয়ার উদ্যেশে এই কাজ করেছেন তাঁরা। এই ধরনের উদ্যোগ অতীতের ভোটের সময় বিশেষ একটা দেখা যায়নি। সেই দিক থেকে দেখতে গেলে এবার এক নতুন রীতির সূচনা হল। ভোরবেলায় এই পুজো শেষ হয়। ফলে ভোট পর্ব শুরুর সামান্য কিছু আগে সেখানকার মহিলাদের মধ্যে অনেকে বাড়ি ফেরেন। একটু বিশ্রাম নেন, তারপর আবার ভোট দিতে বেরিয়ে পড়েন।

নবাব মল্লিক

Baba Lokenath Brahmachari Puja Rituals: আসছে ১৯ জ্যৈষ্ঠ, বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুজোয় অবশ্যই নিবেদন করুন ‘এই নীল ফুল’, ‘এই সাদা মিষ্টি’

আগামী ১৯ জ্যৈষ্ঠ, ইংরেজি ক্যালেন্ডারের ২ জুন ঘরে ঘরে পালিত হবে বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর তিরোধান দিবস৷
আগামী ১৯ জ্যৈষ্ঠ, ইংরেজি ক্যালেন্ডারের ২ জুন ঘরে ঘরে পালিত হবে বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর তিরোধান দিবস৷

 

ঘরোয়া সাধারণ উপকরণেই সম্পন্ন করা হয় বাবা লোকনাথের পুজো এবং উপাসনা৷
ঘরোয়া সাধারণ উপকরণেই সম্পন্ন করা হয় বাবা লোকনাথের পুজো এবং উপাসনা৷

 

বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুজোর মূল উপকরণ মিছরি৷ তাঁর প্রসাদে মিছরি অবশ্যই দেবেন৷
বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুজোর মূল উপকরণ মিছরি৷ তাঁর প্রসাদে মিছরি অবশ্যই দেবেন৷

 

পুজোর মূল ফুল হতে হবে সাদা রঙের৷ যে কোনও সাদা ফুল তাঁর পুজোয় দেওয়া যায়৷
পুজোর মূল ফুল হতে হবে সাদা রঙের৷ যে কোনও সাদা ফুল তাঁর পুজোয় দেওয়া যায়৷

 

বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুজোয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নীল শাপলা বা নীল শালুক ফুল৷ তাঁর চরণে নিবেদন করুন এই ফুল৷
বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর পুজোয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নীল শাপলা বা নীল শালুক ফুল৷ তাঁর চরণে নিবেদন করুন এই ফুল৷

 

মিষ্টান্ন ভোগের মধ্যে তাঁকে নিবেদন করতে পারেন পায়েস, অমৃতি এবং যে কোনও সাদা রঙের মিষ্টি৷
মিষ্টান্ন ভোগের মধ্যে তাঁকে নিবেদন করতে পারেন পায়েস, অমৃতি এবং যে কোনও সাদা রঙের মিষ্টি৷

 

তাঁর পুজোয় ফলপ্রসাদে অবশ্যই রাখবেন তালশাঁস এবং কালো জাম৷ এছাড়াও সাজিয়ে দিতে পারেন আম, কালোজাম, লিচু-সহ নানা মরশুমি ফল৷
তাঁর পুজোয় ফলপ্রসাদে অবশ্যই রাখবেন তালশাঁস এবং কালো জাম৷ এছাড়াও সাজিয়ে দিতে পারেন আম, কালোজাম, লিচু-সহ নানা মরশুমি ফল৷
প্রতি সোমবার বাবা লোকনাথের পুজো সম্পন্ন করেন তাঁর ভক্তরা৷ তাঁদের বিশ্বাস তাঁর পুজো করলে সংসার সুখশান্তি ও সমৃদ্ধি বজায় থাকে৷
প্রতি সোমবার বাবা লোকনাথের পুজো সম্পন্ন করেন তাঁর ভক্তরা৷ তাঁদের বিশ্বাস তাঁর পুজো করলে সংসার সুখশান্তি ও সমৃদ্ধি বজায় থাকে৷

South Dinajpur News: তিন দিনের পুজো ঘিরে প্রত্যেক বাড়িতে অরন্ধন! মন্দিরে ২৪ ঘন্টা চলে একই তালে রান্না ও ভক্তের ভোগ বিতরণ

দক্ষিণ দিনাজপুর: এলাকার গৃহস্থ বাড়িগুলির তিনদিন ভাতের হাড়ি পর্যন্ত চাপে না বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে মহাপ্রভুর নাম কীর্তন কে সামনে রেখে। দীর্ঘদিন ধরেই চলে আসছে এই রীতি। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন ব্লকের চকভগীরথ গ্রামে চলে তিনদিনের পুজোকে ঘিরে ব্যাপক ভক্তের সমাগম। ২৪ ঘন্টা চলে একই তালে রান্না ও ভক্তের ভোগ বিতরণ। এক জায়গায় সকলে মিলে খাওয়া দাওয়া। জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে ঐতিহ্যবাহী অষ্ট্রপ্রহর পুজোকে ঘিরে ব্যাপক ভক্তের সমাগম লক্ষ্য করা যায়। স্থানীয় বহু বাসিন্দা রুজি রোজগারের জন্য ভিন রাজ্যে কাজের উদ্দেশ্যে গেলেও বছরের এই কটি দিন তাঁরা নিজের গ্রামে ফিরে আসে।

আরও পড়ুনঃ মে মাসেই ঝড় তুলবে শুক্র! মুখে ফুটবে লম্বা হাসি, রেকর্ড টাকা ৩ রাশির কপালে

পুজোর প্রায় এক দেড় মাস আগে থেকে চলে জোর প্রস্তুতি। পাশাপাশি এই পুজোকে ঘিরে টানা ৩দিন ব্যাপি মেলা হয়ে থাকে। রঙিন আলোকসজ্জা দিয়ে সাজিয়ে তোলা হয় মণ্ডপ। সারাদিন রাত ব্যাপি চলে অষ্ট্রপ্রহর। সঙ্গে ভোগ বিতরণ। বিগত বছরের মত চলতি বছরেও এর কোন ব্যতিক্রম হয়নি।

গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে চলে অরন্ধন। তবে চলতে থাকে সকল মহিলাদের একইসঙ্গে দিন রাত মিলে সবজি কাটা। সঙ্গে রকমারি রান্না। তবে প্রভুকে ভোগ নিবেদন করেই চলতে থাকে ভক্তদের প্রসাদ বিতরণ। এ যেন এক আলাদা দৃশ্য। যেখানে সারা দিন রাত জ্বলতে থাকে উনুন। তবে টাকা দিয়ে রশিদ কেটে নয়, বিনে পয়সায় চলতে থাকে ভক্তবৃন্দদের প্রসাদ খাওয়ার হিড়িক।

এই পুজোর সঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দাদের আবেগ জড়িয়ে রয়েছে। তাই বছরের অন্যান্য সময় যে যেখানেই থাকুক না কেন এই পুজোয় চায় সকলেই তাদের গ্রামের নিজস্ব এই পুজোয় মেতে উঠতে। তিন দিন ব্যাপী অষ্ট্রপ্রহর হওয়ায় সেখানে বিভিন্ন শিল্পীরা অংশ নেন। দিন রাত চলতে থাকে যন্ত্রাংশের তালে তালে প্রভুর নাম জপ। যা দেখতে আশে পাশের গ্রাম থেকেও বহু ভক্তের ভিড় লক্ষ্য করা যায়। স্থানীয় গ্রামবাসীদের পক্ষ থেকে জানা যায়, যত দিন যাচ্ছে এর পরিধি ততই বিস্তার লাভ করছে।

সুস্মিতা গোস্বামী