Tag Archives: RG Kar

RG Kar Hospital: আরজি করে সিবিআই আধিকারিকরা, কান্না ভেজা গলায় চরম বিক্ষোভের ঝাঁঝ, ডাক্তারদের বিক্ষোভের মুখে CBI

R G Kar এ CBI আধিকারিকদের ঘিরে বিক্ষোভ৷  ৯ অগাস্টের রাতে মর্মান্তিক মৃত্যু হয় আরজি করে ডিউটিরত পড়ুয়া চিকিৎসকের৷ ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় কলকাতা পুলিশ ঘটনার ১২ ঘণ্টার মধ্যে সঞ্জয় রাইকে গ্রেফতার করে৷ কিন্তু তারপর ৯ সেপ্টেম্বর এক মাস কেটে গেলেও আর কোনও গ্রেফতার নেই, এমনকি সিবিআই তদন্তের গতিপ্রকৃতি কোন দিকে তা নিয়েও কোনও খবর এখনও সামনে আসেনি৷ সুপ্রিম কোর্টের কাছে মুখবন্ধ খামে নিজেদের তদন্তের প্রগতির খবর দিয়েছে সিবিআই৷ এবার সিবিআই আরজি করে আসতে তীব্র বিক্ষোভ দেখান আন্দোলনরত চিকিৎসকরা৷ দেখুন বাংলা নিউজ ভিডিও (Watch Bangla News Video)৷

RG Kar Protest in Canada: ২৫ দেশের বিভিন্ন শহরে পথে নামলেন প্রবাসীরা, ‘Justice For RG Kar’ স্লোগানে গর্জে উঠল কানাডার এই শহর

প্রতিবাদ মিছিল চলছে। আরজি করের নারকীয় ঘটনার সুপ্রিম কোর্টে শুনানির আগের দিন রাতে কলকাতাতেও দেখা গেল প্রতিবাদের ঝড় ৷ বিশ্বের অন্তত ২৫টি দেশে আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে কিছু না কিছু কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছিল রবিবার।
প্রতিবাদ মিছিল চলছে। আরজি করের নারকীয় ঘটনার সুপ্রিম কোর্টে শুনানির আগের দিন রাতে কলকাতাতেও দেখা গেল প্রতিবাদের ঝড় ৷ বিশ্বের অন্তত ২৫টি দেশে আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে কিছু না কিছু কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছিল রবিবার।
সুদূর কানাডায় বসে প্রবাসীরাও পারেননি হাত গুটিয়ে বসে থাকতে। বিশ্বজুড়ে ১৫০-এর বেশি শহরে ৮ সেপ্টেম্বর নিজেদের সময় অনুযায়ী বিকেল ৫টায় নিজ নিজ শহরে প্রতিবাদে শামিল হয়েছেন।
সুদূর কানাডায় বসে প্রবাসীরাও পারেননি হাত গুটিয়ে বসে থাকতে। বিশ্বজুড়ে ১৫০-এর বেশি শহরে ৮ সেপ্টেম্বর নিজেদের সময় অনুযায়ী বিকেল ৫টায় নিজ নিজ শহরে প্রতিবাদে শামিল হয়েছেন।
কানাডার ক্যালগেরি শহরের একেবারের কেন্দ্রস্থল ‘সিটি হল’-এ ৫০ জনের বেশি প্রবাসী বাঙালি নিজের তাগিদে জড়ো হয়ে জানালেন, ‘আমরা রয়েছি কলকাতার পাশে’।
কানাডার ক্যালগেরি শহরের একেবারের কেন্দ্রস্থল ‘সিটি হল’-এ ৫০ জনের বেশি প্রবাসী বাঙালি নিজের তাগিদে জড়ো হয়ে জানালেন, ‘আমরা রয়েছি কলকাতার পাশে’।
এক বাসিন্দার কথায়, ‘‘কারও চোখে জল, আবার চোখে আগুন, বিচারের আশায় সবাই তাকিয়ে আদালতের দিকে। আমরা যেহেতু সাড়ে ১১টা ঘণ্টা পিছিয়ে, তাই আমাদের প্রতিবাদের সময় থেকে মাত্র ৪ ঘণ্টা পরেই আদালতের শুনানি। তিলোত্তমার মৃত্যু হয়েছে, তবে জেগে উঠেছে হাজার তিলোত্তমার এক স্বর। জাস্টিস ফর আর্জি কর। সঠিক বিচার চেয়ে শহর ক্যালগেরির বাঙালিরা তাই বলেছেন, ‘ক্যালগেরি থেকে ধিক্কার, তিলোত্তমার দাও বিচার।’
এক বাসিন্দার কথায়, ‘‘কারও চোখে জল, আবার চোখে আগুন, বিচারের আশায় সবাই তাকিয়ে আদালতের দিকে। আমরা যেহেতু সাড়ে ১১টা ঘণ্টা পিছিয়ে, তাই আমাদের প্রতিবাদের সময় থেকে মাত্র ৪ ঘণ্টা পরেই আদালতের শুনানি। তিলোত্তমার মৃত্যু হয়েছে, তবে জেগে উঠেছে হাজার তিলোত্তমার এক স্বর। জাস্টিস ফর আর্জি কর। সঠিক বিচার চেয়ে শহর ক্যালগেরির বাঙালিরা তাই বলেছেন, ‘ক্যালগেরি থেকে ধিক্কার, তিলোত্তমার দাও বিচার।’
কানাডার পাশাপাশি আমেরিকার ৬০টি শহরে রবিবার আরজি কর-কাণ্ডের বিচার চেয়ে রাস্তায় নামেন অসংখ্য মানুষ। সেই তালিকায় রয়েছে আটলান্টা, ডাবলিন, সান দিয়েগো, বস্টন, হিউস্টন, আইওয়া, মিনেয়াপোলিস, নিউ ইয়র্ক, সিয়াটল, ট্যাম্পা, ভার্জিনিয়ার মতো জায়গা। এ ছাড়া, জাপান, তাইওয়ান, অস্ট্রেলিয়া, আয়ারল্যান্ড, কানাডা, দক্ষিণ আফ্রিকা, জার্মানি, জাম্বিয়া, নেদারল্যান্ডস, সুইৎজারল্যান্ড, সুইডেন, চেক প্রজাতন্ত্র, স্পেন, নিউজিল্যান্ডেও প্রতিবাদ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছিল।
কানাডার পাশাপাশি আমেরিকার ৬০টি শহরে রবিবার আরজি কর-কাণ্ডের বিচার চেয়ে রাস্তায় নামেন অসংখ্য মানুষ। সেই তালিকায় রয়েছে আটলান্টা, ডাবলিন, সান দিয়েগো, বস্টন, হিউস্টন, আইওয়া, মিনেয়াপোলিস, নিউ ইয়র্ক, সিয়াটল, ট্যাম্পা, ভার্জিনিয়ার মতো জায়গা। এ ছাড়া, জাপান, তাইওয়ান, অস্ট্রেলিয়া, আয়ারল্যান্ড, কানাডা, দক্ষিণ আফ্রিকা, জার্মানি, জাম্বিয়া, নেদারল্যান্ডস, সুইৎজারল্যান্ড, সুইডেন, চেক প্রজাতন্ত্র, স্পেন, নিউজিল্যান্ডেও প্রতিবাদ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছিল।

Supreme Court: আরজি কর হাসপাতাল থেকে সন্দীপ ঘোষের বাড়ি কত দূর, আরজি কেসের শুনানিতেই প্রশ্ন তুললেন প্রধান বিচারপতি

কলকাতা: আরজি কর চিকিৎসকের মৃত্যুর শুনানি শুরু হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে, সেখানে রাজ্যের পক্ষ থেকে কপিল সিব্বলের দল সওয়াল করছেন৷ অন্যদিকে সিবিআইয়ের পক্ষ থেকেও নিজেদের রিপোর্ট  মুখবন্ধ খামে সর্বোচ্চ আদালতের কাছে জমা পড়েছে৷

এদিন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে প্রধান বিচারপতি বিভিন্ন সময় নিয়ে প্রশ্ন তোলেন৷ শুনানির একদম শুরুতেই প্রশ্ন ওঠে আরজিকরের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বাড়ির দূরত্ব কত তা নিয়ে৷

প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় জানতে চান,  অধ্যক্ষের বাড়ি থেকে মেডিক্যাল কলেজের দূরত্ব কত?

আরও পড়ুন – Sandeep Ghosh: সকাল ১০টা নয়, তার আগেই ঘটনার কথা সব জানতেন সন্দীপ ঘোষ ? CBI-এর হাতে বড় তথ্য!

আর জি কর প্রিন্সিপাল বাড়ি থেকে হাসপাতালের দূরত্বে কত?- সিবিআই জানায় ১৫-২০ মিনিটের হাঁটা পথ প্রিন্সিপলের বাড়ি৷

তার পাশাপাশি আরও জানতে চাওয়া হয় কখন ঠিক কেস দায়ের করা হয়?

রাজ্যের পক্ষে কপিল সিব্বল জানান ১:৪৬ এ পোস্টমর্টেম রিপোর্ট হয়৷

তিনি আরও বলেন ডেথ সার্টিফিকেট পিএম দেওয়া হয় ১:৪৫ এ  আর ইউডি কেস ২:৫১ তে৷

জিডি এন্ট্রি কখন- প্রশ্ন তোলে সুপ্রিম কোর্টের ডিভিসন বেঞ্চ
২:৫৫ পিএমে বলে জানান কপিল সিব্বল, এবং জিডি-র নম্বর ৫৬৫৷

সিজার ৮:৩০ ১০: ৪৫এ দেওয়া হয়েছে। পার্টসে দেওয়া হয়েছে। টেকনিক্যাল গ্লিচ ছিল— বলে জানান রাজ্যের আইনজীবী কপিল সিব্বল৷

এদিকে রাজ্যের সময়ের হিসেবের থেকে সময় নিয়ে ভিন্নমত সিবিআই৷  ১১:৩০ তে জিডি রুজু হয়, এটা আমার কাছে আছে বলেন তুষার মেহেতা৷

এই কথার  আমার কাছেও কপি আছে। সেটি সার্টিফায়েড কপি—এমনটাই বলেন সিব্বাল৷

এরপর সুপ্রিম কোর্ট প্রশ্ন করেন কখন সার্চ সিজার হয়?

ইনকোয়েস্ট ভিডিওগ্রাফ করা হয়েছে এবং সেটা সেভ করা হয়েছে— বলে জানান  সিব্বাল, তিনি জানান ৮-৩০-৮:৪৫ রাতে সার্চ সিজার হয়৷

এরপর ১২:৪৫ দুপুর পর যাবতীয় প্রক্রিয়া হয়- রাজ্য

কার দ্বারা সার্চ-সিজার করা হয় সেটা নিয়ে প্রশ্ন আছে— বলেন মেহতা

১২:৪৫ দুপুর পর যাবতীয় প্রক্রিয়া হয়- রাজ্য

কার দ্বারা সার্চ-সিজার করা হয় সেটা নিয়ে প্রশ্ন আছে— মেহতা

প্রধান বিচারপতি জিজ্ঞাসা করে সিসিটিভি থাকার কথা সকাল ৪টা ২০র পর গোটা দিনের। সেটা কি সিবিআইকে হস্তান্তর করা হয়েছে?

সিজার ৮:৩০-১০:৪৫ দেওয়া হয়েছে। পার্টসে দেওয়া হয়েছে। টেকনিক্যাল গ্লিচ ছিল— সিব্বাল৷

 

 

Jawhar Sircar: সাংসদ পদ থেকে রাজনীতি ছাড়তে চলেছেন জহর সরকার, কিন্তু কেন এই সিদ্ধান্ত? 

আবীর ঘোষাল, কলকাতা: আরজি কর আবহে রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে পদত্যাগের ইচ্ছাপ্রকাশ প্রাক্তন আমলা জহর সরকারের। কেন এমন সিদ্ধান্ত নিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ ? News18 বাংলাকে কী জানালেন তিনি? 

প্রশ্ন – রাজ্যসভার সাংসদ পদ ছাড়ার সিদ্ধান্ত কেন নিতে হল?

উত্তর – একমাস হতে চলেছে কলকাতা শহর একদম স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে।  আশপাশের সব জায়গায় সারাক্ষণ শুধু প্রতিবাদ আর প্রতিবাদ। এটাকে তো আমাদের বিশ্লেষণ করতে হবে। আমি একমাস ধরে দেখছি। আমি ছদ্মবেশে প্রতিবাদে গিয়েছিও। একটা স্বতঃস্ফূর্ত রাগ আর আক্রোশ রয়েছে সবার মধ্যেই ৷ অভয়াকে নিয়ে নিশ্চয়ই দুঃখের কাণ্ড ঘটেছে ৷ কিন্তু অভয়া ছাড়াও, উদাহরণ হিসাবে তাকে ব্যবহার করে সিস্টেমের বিরুদ্ধে একটা ক্ষোভ। এটাকে মেটাতে হবে। এটা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক ভাবা ভুল হবে।

আরও পড়ুন– স্টিলের বদলে অ্যালুমিনিয়াম, রাতারাতি বদলে গেল গিরিশ পার্কের মেট্রো লাইন

প্রশ্ন- আপনি চিঠিতে উল্লেখ করেছেন, আগের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখতে চান। এর অর্থ কি ? কোথাও কি কোনও বদল এসেছে? 

উত্তর – আমি আগে যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখেছি ৷ উনি হলে ঝাঁপিয়ে পড়তেন এই অবস্থা চলতে থাকলে। উনি কিন্তু এখন অনেক সংযত ব্যবহার করছেন। উনি যদি জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে গিয়ে একবার কথা বলতেন তাহলে সব মিটে যেত। আমার ধারণা অবশ্য ৷ আর ওই লোকটি যে প্রিন্সিপাল- তাকে যদি প্রথম দিনেই সাসপেন্ড করে দিতেন, ওর সঙ্গী যারা রয়েছেন তাদেরকেও, তাহলেও হত। সাসপেন্ড করা মানে সরিয়ে দেওয়া ৷ তারপর প্রমাণ হলে দেখা যাবে ৷ কিন্তু সেই একমাস লাগল একে ধরতে, ওকে সরাতে ৷ এটাতেই আমার খারাপ লাগে ৷

আরও পড়ুন– দিনভর মেঘলা আকাশ ও আবহাওয়ার পরিবর্তনের সম্ভাবনা, বৃষ্টির পূর্বাভাস রাজ্য জুড়েই

প্রশ্ন- আপনার এই সিদ্ধান্ত পুনঃবিবেচনার কথা বলেছেন দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। কী কথা হল?

উত্তর – মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে অনেকক্ষণ কথা হল। এটা খানিকটা ব্যক্তিগত ব্যাপার ৷ উনি বলেছেন আমি শুনেছি। আমি বলেছি উনি শুনেছেন ৷ আমার বক্তব্য আমি চিঠিতে ও পরে কথার মাধ্যমে বলতে পেরেছি। আমি ওনাকে বলেছি, আপনি দয়া করে নিজের হাতে গোটা বিষয়টি নিন শক্ত হাতে ৷ আপনি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারদের সঙ্গে বসুন। আর এই রাগটি পুরোপুরি রাজনৈতিক নয় ৷ এই আমার কথা। সামাজিক প্রতিবাদে এটা দাঁড়িয়ে গিয়েছে। আগের উনি হলে সব সিচুয়েশনে ঝাঁপিয়ে পড়তেন ৷ ইমোশনালি ঝাঁপিয়ে যদি পড়তেন প্রথম বা দ্বিতীয় দিনে তাহলেই মিটে যেত।

প্রশ্ন – তৃণমূল কংগ্রেসের কি এই ইস্যুতে আরও সক্রিয় হওয়া উচিত ছিল?

উত্তর – কারও একজন বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। একমাস হয়ে গেল। যদিও এটা অন্ত: রাজনৈতিক ব্যাপার। তবে এটা রিভিউ করা দরকার। আদালত, সিবিআই কী করবে, সেটা তাদের ব্যাপার। কিন্তু কলকাতা শহর স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে, এটা তো আর আদালত দেখতে আসবে না।

প্রশ্ন – পদত্যাগের রাস্তা থেকে তাহলে সরে আসছেন না?

উত্তর – আমার নীতি আমি রেখে যাব। কিন্তু রাজনীতিতে আর নয়। অনেক ভাবনাচিন্তা করে সকলের মাঝে বলে ফেলেছি। তাই আর সিদ্ধান্ত বদল নয়। আমি বাইরে থেকেও সাম্প্রদায়িক শক্তি, অগণতান্ত্রিক শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যেতে পারব।

প্রশ্ন – আপনি আমলা ছিলেন৷ প্রশাসনিক কাজে আপনার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে ৷ যা ঘটে চলেছে, তা কি প্রশাসনিক আধিকারিকরা মেটাতে পারছেন না?

উত্তর – আমলারা বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আগের মুখ্য সচিবের উপর আমার কোনও আস্থা নেই। তাঁকে ছোটবেলা থেকে জানি। সে যে কী করে মুখ্য সচিব হল তাও বুঝিনি। বর্তমান মুখ্য সচিবের আমলা হিসাবে দারুণ সুনাম আছে। আগের জন কীসব লোক? এরা ভয়ে মরে? নাকি বলতে চায় না? ওপিনিয়ন দেয় না? আমলাদের কাজ চিকিৎসকের মত। খালি হ্যাঁ হ্যাঁ করলে হবে না। যেটা খারাপ সেটা তো বলতে হবে। বুদ্ধবাবু আমার উপর রেগে গেলেন। আমি কলকাতা ছেড়ে চলে গিয়েছিলাম। আবার ওরা দিল্লিতে রেগে গিয়েছিল আমি সেখান থেকে আরেক জায়গায় চলে গেলাম।

প্রশ্ন – আপনি আপনার দলের অন্দরে এই ইস্যুগুলো বলেছিলেন আগে?

উত্তর – আমি দলের সঙ্গে আগেও এই বিষয়ে কথা বলেছি ৷ কথা না বলে কি কেউ ‘Political Suicide’ করে।

Sandeep Ghosh: সকাল ১০টা নয়, তার আগেই ঘটনার কথা সব জানতেন সন্দীপ ঘোষ ? CBI-এর হাতে বড় তথ্য!

RG Kar Hospital News LIVE | সকাল ১০টা নয় তার আগেই ঘটনার কথা সব জানতেন Sandip? CBI-এর হাতে বড় তথ্য! সিবিআই কাস্টডিতে রয়েছেন আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ | সন্দেহ ঘুরছে নানাদিকে ,  এর মধ্যেই খবর এল আরজিকরে চিকিৎসকের মৃত্যুর খবর৷ ড্রাইভারকে ফোন করেছিলেন সন্দীপ ঘোষ (Watch bangla news video)