Tag Archives: saree

Agra Couple: শাড়ি কিনে দেননি স্বামী, থানায় ছুটলেন গৃহবধূ

আগ্রা: স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়শই মতানৈক্য দেখা যায়। তা মাঝে মাঝে বিচ্ছেদ পর্যন্তও গড়ায়। কিন্তু, শুধু শাড়ি না কিনে দেওয়ার জন্য পুলিশ স্টেশনে হাজির হন গৃহবধূ। এই ঘটনায় হতবাক সকলেই। ঘটনাটি উত্তরপ্রদেশের আগ্রার।

এই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ স্টেশনে অভিযোগও দায়ের করেছেন ওই মহিলা। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এই অদ্ভুত অভিযোগটি নথিবদ্ধ না করে তা ফ্যামিলি কাউন্সিলর সেন্টারের কাছে। মূল ঘটনাটি হল , এই দম্পতির বিয়ে হয় ২০২২ সালে। বিয়ের পর থেকেই একের পর এক নানান ছোট ছোট বিষয়ে ঝগড়া লাগত। কিছুদিন পরেই শাড়ি কেনা নিয়ে দুজনের মধ্যে আবারও বাকবিতণ্ডা লাগে।ফ্যামিলি কাউন্সেলিং সেন্টারে ওই মহিলা অভিযোগ জানান, তাঁদের বিয়ে হয় ২০২২ সালে। এরপর থেকেই তাঁর স্বামী তাঁর উপর শারীরিক অত্যাচার করত বলে অভিযোগ। এবং তাঁকে একটি শাড়ি পর্যন্ত কিনে দিতেও অক্ষম বলেও অভিযোগ করেন ওই মহিলা। অন্যদিকে, তাঁর স্বামী অভিযোগ করেন, তাঁর স্ত্রী গভীর রাত পর্যন্ত ফোনে কথা বলেন।

আরও পড়ুন: পড়ুয়া মৃত্যুর জের, বুলডোজার নিয়ে নামল দিল্লি পুরসভা

এই বিষয় নিয়ে এরপরে ফ্যামিলি কাউন্সিলরের কাছে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয়। ফ্যামিলি কাউন্সিলরের কাছে নিয়ে যাওয়ার পর ফল মেলে। একাধিকবার ওই দম্পতির সঙ্গে কথা বলার পর ওই মহিলাকে স্বামী তাঁর বাড়িতে নিয়ে যায়।
এই বিষয়ে নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ফ্যামিলি কাউন্সিলরের ডাক্তার সতীশ সিকারওয়ার বলেন, তাঁদের কাছে প্রতিদিনই নানান অভাব অভিযোগ নিয়ে অনেক দম্পতি আসেন। এই সেন্টারের তরফ থেকে তাঁদের সব ভুল বোঝাবুঝি মিটিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয় বলে জানান সতীশ।
এক্ষেত্রে অভিযোগটি অদ্ভুত হলেও কথা বলে তা মিটিয়ে দেওয়া গিয়েছে বলে জানিয়েছেন ডাক্তার সতীশ।

Nirmala Sitharaman Saree: নির্মলা সীতারমণ কী শাড়ি পরলেন বাজেটে? অর্থমন্ত্রীর পরনে অফ-হোয়াইট-ম্যাজেন্টা! কী ইঙ্গিত? চোখ কাড়ল মার্জিত-লুক!

সপ্তম বাজেটের প্রথম লুকেই ফের চমক দিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। প্রতিবারের মতো এবারেও বাজেটের জন্য একটি বিশেষ চেহারা বেছে নিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। ক্রিম রঙা-গোলাপি শাড়িতে সামনেই আসতেই চোখ আটকে গেল।
সপ্তম বাজেটের প্রথম লুকেই ফের চমক দিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। প্রতিবারের মতো এবারেও বাজেটের জন্য একটি বিশেষ চেহারা বেছে নিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। ক্রিম রঙা-গোলাপি শাড়িতে সামনেই আসতেই চোখ আটকে গেল।
রেকর্ড গড়ে টানা সপ্তমবার বাজেট করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। কোন মাস্টারস্ট্রোক দেবেন তিনি? দেশের অর্থনীতি সচল রাখতে গিয়ে কোপ পড়বে আমজনতার উপরই? আর্থিক সংস্কার নাকি এনডিএ শরিকদের মন রাখা - কোন পথে হাঁটবেন অর্থমন্ত্রী? এমনই নানা আলোচনার মাঝে মঙ্গলবার সকালে নজর কাড়ল অর্থমন্ত্রীর পরনের পোশাক। সপ্তম বাজেট পেশ করতে যাওয়ার আগেই মন জয় করলেন ফার্স্ট লুকে। হাসিমুখে নথি দেখালেন নির্মলা।
রেকর্ড গড়ে টানা সপ্তমবার বাজেট করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। কোন মাস্টারস্ট্রোক দেবেন তিনি? দেশের অর্থনীতি সচল রাখতে গিয়ে কোপ পড়বে আমজনতার উপরই? আর্থিক সংস্কার নাকি এনডিএ শরিকদের মন রাখা – কোন পথে হাঁটবেন অর্থমন্ত্রী? এমনই নানা আলোচনার মাঝে মঙ্গলবার সকালে নজর কাড়ল অর্থমন্ত্রীর পরনের পোশাক। সপ্তম বাজেট পেশ করতে যাওয়ার আগেই মন জয় করলেন ফার্স্ট লুকে। হাসিমুখে নথি দেখালেন নির্মলা।
তৃতীয় এনডিএ সরকারের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট। করছাড় থেকে নারীকল্যাণে প্রকল্প, রেলে বরাদ্দ থেকে মধ্যবিত্তের হেঁশেলে স্বস্তি না অস্বস্তি - এমনই একাধিক দিকে আজ নজর গোটা দেশবাসীর।
তৃতীয় এনডিএ সরকারের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট। করছাড় থেকে নারীকল্যাণে প্রকল্প, রেলে বরাদ্দ থেকে মধ্যবিত্তের হেঁশেলে স্বস্তি না অস্বস্তি – এমনই একাধিক দিকে আজ নজর গোটা দেশবাসীর।
প্রতিবারের মতো এবারও নির্মলার শাড়িতে চমক। এবারও তিনি বেছে নিয়েছেন হ্যান্ডলুমের দারুণ কাজের শাড়ি। রঙেও বৈচিত্র্য - সাদার পাড়ে উজ্জ্বল ম্যাজেন্টা রং, হালকা চেক।
প্রতিবারের মতো এবারও নির্মলার শাড়িতে চমক। এবারও তিনি বেছে নিয়েছেন হ্যান্ডলুমের দারুণ কাজের শাড়ি। রঙেও বৈচিত্র্য – সাদার পাড়ে উজ্জ্বল ম্যাজেন্টা রং, হালকা চেক।
পূর্ববর্তী বছরগুলিতে নির্মলা সীতারমণ বাজেট লুকে বরাবরই আকর্ষণীয় থেকেছেন। ২০২৪ সালের অন্তর্বর্তী বাজেটের জন্য একটি নীল হ্যান্ডলুম শাড়ি পরেছিলেন নির্মলা। নীল রঙ শান্তি ও শক্তির প্রতীক। তাই আলাদাই আবেদন ছিল সেই শাড়ির।
পূর্ববর্তী বছরগুলিতে নির্মলা সীতারমণ বাজেট লুকে বরাবরই আকর্ষণীয় থেকেছেন। ২০২৪ সালের অন্তর্বর্তী বাজেটের জন্য একটি নীল হ্যান্ডলুম শাড়ি পরেছিলেন নির্মলা। নীল রঙ শান্তি ও শক্তির প্রতীক। তাই আলাদাই আবেদন ছিল সেই শাড়ির।
২০২৩ সালের বাজেটের জন্য একটি লাল রঙের শাড়ি বেছে নিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী। ঐতিহ্যবাহী লাল রঙকে ভালোবাসা, শক্তি, সাহসিকতা এবং অঙ্গীকারের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
২০২৩ সালের বাজেটের জন্য একটি লাল রঙের শাড়ি বেছে নিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী। ঐতিহ্যবাহী লাল রঙকে ভালোবাসা, শক্তি, সাহসিকতা এবং অঙ্গীকারের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
২০২২ সালে, নির্মলা সীতারমণ পরেছিলেন একটি কফি রঙের শাড়ি। সেটি ছিল একটি বোমকাই শাড়ি যা ওড়িশার অন্যতম জনপ্রিয় শাড়ি।
২০২২ সালে, নির্মলা সীতারমণ পরেছিলেন একটি কফি রঙের শাড়ি। সেটি ছিল একটি বোমকাই শাড়ি যা ওড়িশার অন্যতম জনপ্রিয় শাড়ি।
করোনার সময় অর্থাৎ 2021 সালে, অর্থমন্ত্রী লাল পাড় সহ একটি অফ-হোয়াইট রঙের শাড়ি পরেছিলেন। এই রঙ শান্তি ও শক্তির প্রতীক।
করোনার সময় অর্থাৎ 2021 সালে, অর্থমন্ত্রী লাল পাড় সহ একটি অফ-হোয়াইট রঙের শাড়ি পরেছিলেন। এই রঙ শান্তি ও শক্তির প্রতীক।
২০২০ সালে, অর্থমন্ত্রী একটি হলুদ শাড়ি পরেছিলেন। হলুদ রঙ শক্তি এবং উদ্দীপনার প্রতীক। এই বাজেটটি ছিল ভারতীয় ইতিহাসে এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় বাজেট যা ২ ঘণ্টা ৪২ মিনিটের লম্বা ছিল।
২০২০ সালে, অর্থমন্ত্রী একটি হলুদ শাড়ি পরেছিলেন। হলুদ রঙ শক্তি এবং উদ্দীপনার প্রতীক। এই বাজেটটি ছিল ভারতীয় ইতিহাসে এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় বাজেট যা ২ ঘণ্টা ৪২ মিনিটের লম্বা ছিল।
২০১৯ সালে, অর্থমন্ত্রী একটি গোলাপি রঙের সিল্কের শাড়ি পরেছিলেন। গোলাপি রঙ স্থিতিশীলতা এবং গম্ভীরতার প্রতীক। তাই সেই শাড়ির আকর্ষণও ছিল বিশেষ।
২০১৯ সালে, অর্থমন্ত্রী একটি গোলাপি রঙের সিল্কের শাড়ি পরেছিলেন। গোলাপি রঙ স্থিতিশীলতা এবং গম্ভীরতার প্রতীক। তাই সেই শাড়ির আকর্ষণও ছিল বিশেষ।

Queen of Sarees: শাড়ি তো পরেন! বলুন তো,’শাড়ির রানি’ কাকে বলা হয়? রাজপরিবারেও ছিল বিরাট কদর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

শুধু ভারতেই নয়, বিদেশেও শাড়ির জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। কিন্তু ভারতের এক শাড়ি এতটাই বিশেষ যে, তা রানির মর্যাদা পেয়েছে। আসলে চান্দেরি শাড়িকে বলা হয় ‘শাড়ির রানি’। মধ্যপ্রদেশের অন্যতম মূল্যবান ঐতিহ্য এটি। বুনন, অনন্য নকশা এবং চমৎকার কাপড়ের গুণমানের কারণে ভারতে এমনকী বিদেশেও জনপ্রিয় চান্দেরি শাড়ি। জেনে নেওয়া যাক, এই দুর্দান্ত শাড়িটির ইতিহাস এবং বৈশিষ্ট্য।

চান্দেরি শাড়ির ইতিহাস অত্যন্ত গৌরবময় ও প্রাচীন। মহাভারত যুগেও চান্দেরি বয়ন শিল্পের উল্লেখ পাওয়া যায়। কথিত আছে যে, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সময়ে এই অঞ্চলে বয়ন শিল্পের সূচনা হয়েছিল। চান্দেরি মধ্যপ্রদেশের অশোকনগর জেলায় অবস্থিত। আর যুগের পর যুগ ধরে চান্দেরি অঞ্চল এই শিল্পের জন্য বিখ্যাত। এখানকার তাঁতিরা নিজেদের দক্ষতা ফুটিয়ে তোলেন।

আরও পড়ুন-  ভয়ঙ্কর তোলপাড় পরিবর্তন! সূর্য-মঙ্গল-বুধ-শুক্রের বিরাট চালে ভাগ্যের খেলা শুরু…! কারা ভাগ্যবান, কাদের লোকসান? আপনার কপালে কী?

মুঘল আমলে চান্দেরি শাড়ি রাজকীয় পোশাকের তকমা পেয়েছিল। আর মুঘল দরবারে উঁচু পদে থাকা মহিলাদের পছন্দের শাড়ি হয়ে ওঠে এটি। ব্রিটিশ শাসনকালেও এই শাড়ির জনপ্রিয়তা বজায় ছিল আর ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়েও এটি আলাদাই স্থান করে নিয়েছিল।

আরও পড়ুন-   মাত্র ৭ দিনেই জব্দ! ধমনী থেকে নিংড়ে বার করবে কোলেস্টেরল, শিরায় জমে থাকা ময়লা হবে সাফ, রোজ পাতে রাখুন এই খাবার

চান্দেরি শাড়ির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল, এর বুনন কৌশল। যা বোনার জন্য সিল্ক এবং সুতির সুতো ব্যবহার করা হয়। এই শাড়ি অত্যন্ত হালকা এবং নরম হয়। যা পরে খুবই আরাম পাওয়া যায়। এর ডিজাইনের বৈশিষ্ট্য হল- জরির বুনন, বুটি এবং অন্যান্য ট্র্যাডিশনাল মোটিফ।চান্দেরি শাড়ির রঙও খুব আকর্ষণীয় হয়। এর বুননে প্রতিফলিত হয় কঠোর পরিশ্রম ও শিল্পের চমৎকার সমন্বয়। যা এই শাড়িকে করে তোলে অনন্য এবং অমূল্য।

দিল্লিতে আসল চান্দেরি শাড়ি কিনতে চাইলে যেতে হবে মধ্যপ্রদেশ এম্পোরিয়ামে। এখানে রয়েছে চান্দেরি শাড়ির দারুণ কালেকশন। বিভিন্ন ডিজাইন, রঙ এবং প্যাটার্নে মেলে এই শাড়ি। চান্দেরি শাড়ি শুধুমাত্র মধ্যপ্রদেশের গর্ব নয়, এটি ভারতীয় বয়ন শিল্পের ঐতিহ্যেরও প্রতীক। এর বুনন, নকশা এবং কাপড়ের গুণাগুণ এটিকে অন্যান্য শাড়ির থেকে আলাদা করে তোলে। ভারতীয় সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য রক্ষা করতে চাইলে চান্দেরি শাড়ি অবশ্যই নিজের আলমারিতে রাখা উচিত।

Summer Comfort Saree: ঘাম প্যাচপ্যাচে গরম, এই শাড়িতে মিলবে স্বস্তি, পরলেই আরাম, দাম জানেন?

উত্তর দিনাজপুর: কথায় আছে শাড়িতেই নারী। বিয়ে বাড়ি হোক কিংবা যেকোন অনুষ্ঠান বাড়ি শাড়ি ছাড়া ঠিক জমে না।শীত গ্রীষ্ম বর্ষা যে কোন মরশুমে শাড়ি জমিয়ে দিতে পারে আপনার সাজ। কিন্তু গরমের দিনে অনেকেই শাড়ি পড়তে দ্বিধা করেন। ঘামে প্যাচপ্যাচ করার ভয়ে অনেকেই গরমে শাড়ি পড়া থেকে বিরত থাকেন।

কিন্তু গরমে এমন কিছু শাড়ি বেছে নিতে হবে যা হবে হাল্কা ও আরাম দায়ক। এই গরমে ঠিক কোন ধরনের শাড়ি পরবেন ?এই সময় কোন অনুষ্ঠান বাড়িতেই অনেকেই বেছেনেন সুতির কুর্তি কিংবা সালোয়ার কামিজ। তবে ঠিক কোন ধরনের শাড়ি পরলে এ গরমে আরাম পাবেন।

আরও পড়ুনWeekend Trip: উইকেন্ডে ঘুরে আসুন সস্তার গন্তব্যে, বর্ষায় দুরন্ত ‘সিনারি’, চোখের আরাম হবে

এক শাড়ি বিক্রেতা সুভাষচন্দ্র রায় জানান, কটনের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের শাড়ির কালেকশন এখন পাওয়া যায় যখন মলমল, এছাড়া জামদানি, লিনেন, হ্যান্ডলুম, মাড়োয়ারি সিল্ক। তবে গরমে সব থেকে বেশি চাহিদা রয়েছে কটনের উপর মলমল শাড়ি এছাড়া বিভিন্ন ধরনের তাঁতের শাড়ির ।এই শাড়িগুলো ৪০০ থেকে ৪৫০ ও উপরে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা ।এছাড়া লিনেন শাড়ি হাজার থেকে বারোশো টাকা।

গরমে পড়ার জন্য বেশ উপযুক্ত এই শাড়িগুলো। এই গরমে প্যাস্টেল শেডের লিনেন শাড়ি বাজারে চেয়ে গেছে আপনি লিনেন শাড়ি ও বেছে নিতে পারেন অফিস কিংবা অনুষ্ঠান বাড়ির জন্য।এর প্রিন্ট এতটাই এলিগ্যান্ট যে এই শাড়ি পরলে আপনাকে দেখতে দারুণ লাগবে।

এছাড়াও গরমের দিনে চিকেনকারি শাড়ি ও বেশ আরামদায়ক। গরমের দিনের বেলায় পুজো বাড়ি হোক কিংবা অন্নপ্রাশন আপনি বেছে নিতেই পারেন চিকন কারীর একটি শাড়ি। এই গরমে তাই আর শাড়ি পড়া নিয়ে চিন্তা না করে এই শাড়িগুলো বেছে নিন এবং যে কোনও পুজো বাড়ি কিংবা অনুষ্ঠান বাড়িতে নির্দ্বিধায় ঝামেলা ছাড়াই পড়ে চলে যান।

পিয়া গুপ্তা

Assamer Saree: অসমের শাড়ি ভেবে কিনে খুব ঠকছেন, কারণ…

১) বর্তমানে আবার ধীরে ধীরে হাল ফিরতে শুরু করেছে পূর্বস্থলীর তাঁতিদের। আসামের ঐতিহ্যবাহী মেখলা শাড়ি তৈরি করেই আবারও ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁতিরা।
১) বর্তমানে আবার ধীরে ধীরে হাল ফিরতে শুরু করেছে পূর্বস্থলীর তাঁতিদের। আসামের ঐতিহ্যবাহী মেখলা শাড়ি তৈরি করেই আবারও ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁতিরা।
২) পূর্বস্থলীর শ্রীরামপুরের বাসিন্দা তপন বসাক বলেন, আগে তাদের তাঁতের অবস্থা খুব ভাল ছিল। কিন্তু লকডাউনের পর সুরাট, বাংলাদেশের শাড়ি এবং পাওয়ারলুম এসে তাদের অবস্থা একেবারে খারাপ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে তাঁরা আসামে যোগাযোগ করে সেখানকার ঐতিহ্যবাহী মেখলা শাড়ি তৈরি করে ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন।
২) পূর্বস্থলীর শ্রীরামপুরের বাসিন্দা তপন বসাক বলেন, আগে তাদের তাঁতের অবস্থা খুব ভাল ছিল। কিন্তু লকডাউনের পর সুরাট, বাংলাদেশের শাড়ি এবং পাওয়ারলুম এসে তাদের অবস্থা একেবারে খারাপ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে তাঁরা আসামে যোগাযোগ করে সেখানকার ঐতিহ্যবাহী মেখলা শাড়ি তৈরি করে ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন।
৩) পূর্বস্থলীর আশপাশের এখন অনেকেই এই শাড়ি তৈরি করছেন। মাঠে কাজ করার থেকে এবং লোকাল তাঁত বোনার থেকে এখন এই তাঁত বুনে একটু হলেও তাঁতিদের লাভ হচ্ছে।
৩) পূর্বস্থলীর আশপাশের এখন অনেকেই এই শাড়ি তৈরি করছেন। মাঠে কাজ করার থেকে এবং লোকাল তাঁত বোনার থেকে এখন এই তাঁত বুনে একটু হলেও তাঁতিদের লাভ হচ্ছে।
৪) মেখলা বা মেখেলা শাড়ি হল আসামের ঐতিহ্যবাহী একটি পোশাক। এই পোশাক সাধারণত অসমীয়া মহিলারা পরিধান করে থাকেন। এছাড়াও শাড়ির মধ্যে যে নকশা থাকে সেই নকশা বোনা হয়, কখনও ছাপা হয়না।
৪) মেখলা বা মেখেলা শাড়ি হল আসামের ঐতিহ্যবাহী একটি পোশাক। এই পোশাক সাধারণত অসমীয়া মহিলারা পরিধান করে থাকেন। এছাড়াও শাড়ির মধ্যে যে নকশা থাকে সেই নকশা বোনা হয়, কখনও ছাপা হয়না।
৫) এছাড়াও এই ঐতিহ্যবাহী শাড়ি পরিধান করার বিভিন্ন কায়দা রয়েছে। পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলীর বেশ কিছু তাঁতি এখন এই মেখলা শাড়ি প্রস্তুত করেই আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। যারা বেকার ছিলেন তাদের মধ্যে থেকে আবার অনেকেই নতুন করে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন।
৫) এছাড়াও এই ঐতিহ্যবাহী শাড়ি পরিধান করার বিভিন্ন কায়দা রয়েছে। পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলীর বেশ কিছু তাঁতি এখন এই মেখলা শাড়ি প্রস্তুত করেই আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। যারা বেকার ছিলেন তাদের মধ্যে থেকে আবার অনেকেই নতুন করে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন।
৬) জানা গিয়েছে পাটের সুতো দিয়ে এই মেখলা শাড়ি তৈরি হচ্ছে এবং যা পাঠানো হচ্ছে আসামে। স্বভাবতই বর্তমানে কাজের সুযোগ পেয়ে অর্থ উপার্জন করছেন অনেকেই। সবশেষে বলাই যায় আসামের মেখলা শাড়ি তৈরি করেই হাল ফিরতে শুরু করেছে পূর্বস্থলীর তাঁতিদের।
৬) জানা গিয়েছে পাটের সুতো দিয়ে এই মেখলা শাড়ি তৈরি হচ্ছে এবং যা পাঠানো হচ্ছে আসামে। স্বভাবতই বর্তমানে কাজের সুযোগ পেয়ে অর্থ উপার্জন করছেন অনেকেই। সবশেষে বলাই যায় আসামের মেখলা শাড়ি তৈরি করেই হাল ফিরতে শুরু করেছে পূর্বস্থলীর তাঁতিদের।

East Bardhaman News: আসামের ঐতিহ্যবাহী মেখলা শাড়ি তৈরি হচ্ছে বর্ধমানের পূর্বস্থলীতে, ফের ঘুরে দাঁড়ানোর প্রচেষ্টা তাঁতিদের

পূর্ব বর্ধমান: সারাদিন ব্যস্ততা, দিন রাত পরিশ্রম করে শুধুমাত্র শাড়ি প্রস্তুত করতেই ব্যস্ত থাকতেন তাঁতিরা। একটা সময় পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলীর তাঁতিদের বিশ্রাম নেওয়ার সময় থাকতনা ! প্রায় প্রত্যেকটা বাড়িতেই ছিল তাঁত যন্ত্র। আর সেই তাঁত যন্ত্রে শাড়ি তৈরি করতে ব্যস্ত থাকতেন বর্ধমানের পূর্বস্থলীর অধিকাংশ মানুষ। এই কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকতেন বাড়ির মহিলারাও। পূর্বস্থলীর শাড়ি একসময় বাজার দাপিয়ে বেড়াত। এক হাজার থেকে শুরু করে এক লক্ষ টাকা মূল্যের চোখ ধাঁধানো শাড়িও তৈরি করতেন পূর্বস্থলীর তাঁতিরা। এখানকার শাড়ি দেশ ছাড়িয়ে বহুবার পাড়ি দিয়েছে বিদেশেও।

তাঁতের শাড়ি তৈরি করে রাষ্ট্রপতি পুরস্কারও পেয়েছেন বেশ কিছু তাঁতি। এককথায় বলতে গেলে পূর্বস্থলীর তাঁতিদের একসময় রমরমা বাজার ছিল। পুরোদমে সারাদিন ধরে তাঁতিরা শুধুমাত্র ব্যস্ত থাকতেন তাঁত নিয়েই। জেলা ছাড়িয়ে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে যেত এখানকার শাড়ি। কিন্তু লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকে অন্ধকার নেমে আসে পূর্বস্থলীর তাঁতিদের জীবনে। তবে শুধু লকডাউন নয় , একদিকে সুরাটের শাড়ি এবং অন্যদিকে পাওয়ারলুম এসে একবারে শেষ করে দেয় পূর্বস্থলীর তাঁতের বাজার। এর জেরে কাজ হারাতে হয়েছে পূর্বস্থলীর বহু মানুষকে। বাড়ির তাঁত যন্ত্র বিক্রি করে, পেটের দায়ে ভিন রাজ্যে পাড়ি দিয়েছেন অনেকেই। তবে বর্তমানে আবার ধীরে ধীরে হাল ফিরতে শুরু করেছে পূর্বস্থলীর তাঁতিদের। আসামের ঐতিহ্যবাহী মেখলা শাড়ি তৈরি করেই আবারও ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁতিরা।

আরও পড়ুন- বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

এই প্রসঙ্গে পূর্বস্থলী ১ ব্লকের শ্রীরামপুরের বাসিন্দা তপন বসাক বলেন, আগে তাদের তাঁতের অবস্থা খুব ভাল ছিল। কিন্তু লকডাউনের পর সুরাট, বাংলাদেশের শাড়ি এবং পাওয়ারলুম এসে তাদের অবস্থা একেবারে খারাপ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে তাঁরা আসামে যোগাযোগ করে সেখানকার ঐতিহ্যবাহী মেখলা শাড়ি তৈরি করে ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন। তিনি আরও বলেন পূর্বস্থলীর আশপাশের এখন অনেকেই এই শাড়ি তৈরি করছেন। তাঁর কথায় , মাঠে কাজ করার থেকে এবং লোকাল তাঁত বোনার থেকে এখন এই তাঁত বুনে একটু হলেও তাঁদের লাভ হচ্ছে।

আরও পড়ুন- গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

মেখলা বা মেখেলা শাড়ি হল আসামের ঐতিহ্যবাহী একটি পোশাক। এই পোশাক সাধারণত অসমীয়া মহিলারা পরিধান করে থাকেন। এছাড়াও শাড়ির মধ্যে যে নকশা থাকে সেই নকশা বোনা হয়, কখনও ছাপা হয়না। এছাড়াও এই ঐতিহ্যবাহী শাড়ি পরিধান করার বিভিন্ন কায়দা রয়েছে। পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলীর বেশ কিছু তাঁতি এখন এই মেখলা শাড়ি প্রস্তুত করেই আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। যারা বেকার ছিলেন তাদের মধ্যে থেকে আবার অনেকেই নতুন করে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন। জানা গিয়েছে পাটের সুতো দিয়ে এই মেখলা শাড়ি তৈরি হচ্ছে এবং যা পাঠানো হচ্ছে আসামে। স্বভাবতই বর্তমানে কাজের সুযোগ পেয়ে অর্থ উপার্জন করছেন অনেকেই। সবশেষে বলাই যায় আসামের মেখলা শাড়ি তৈরি করেই হাল ফিরতে শুরু করেছে পূর্বস্থলীর তাঁতিদের।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

বৈশাখী বাজারে হাত মেলাল বাংলা-মধ্যপ্রদেশ! মসলিন শাড়িতে বালুচরীর ফিউশন

মসলিন শাড়ি কিন্তু একটু অন্যভাবে তৈরি৷ ফিনফিনে মসলিনের সঙ্গে জামদানি এবং বালুচরী ফিউশন।
মসলিন শাড়ি কিন্তু একটু অন্যভাবে তৈরি৷ ফিনফিনে মসলিনের সঙ্গে জামদানি এবং বালুচরী ফিউশন।
৫০০ কাউন্টের মসলিনের উপরে এনিমেল মোটিফে বালুচরির এই প্রথম সিল্ক৷ মসলিনের উপরে বালুচরির মোটিফ্।
৫০০ কাউন্টের মসলিনের উপরে এনিমেল মোটিফে বালুচরির এই প্রথম সিল্ক৷ মসলিনের উপরে বালুচরির মোটিফ্।
জলবায়ু পরিবর্তনের কথা মাথায় রেখে উদ্যোক্তাদের এরকম ভাবনা৷
জলবায়ু পরিবর্তনের কথা মাথায় রেখে উদ্যোক্তাদের এরকম ভাবনা৷
এই শাড়ি শুধু পালতা ফিনফিনে নয়, পরলে মনে হবে যেন গায়ে জড়িয়েছেন হাওয়া! এতটাই হাল্কা ও আরামদায়ক৷ এই শাড়ি ভবিষ্যতে মধ্যপ্রদেশ সরকারের বিপণির সমস্ত আউটলেটে পাওয়া যাবে।
এই শাড়ি শুধু পালতা ফিনফিনে নয়, পরলে মনে হবে যেন গায়ে জড়িয়েছেন হাওয়া! এতটাই হাল্কা ও আরামদায়ক৷ এই শাড়ি ভবিষ্যতে মধ্যপ্রদেশ সরকারের বিপণির সমস্ত আউটলেটে পাওয়া যাবে।
মধ্যপ্রদেশ সরকারের হ্যান্ডলুম মৃগনয়নিতে বৈশাখী ভোট বাজারে দক্ষিণাপনে।
মধ্যপ্রদেশ সরকারের হ্যান্ডলুম মৃগনয়নিতে বৈশাখী ভোট বাজারে দক্ষিণাপনে।
বাংলার মসলিন এবার মধ্যপ্রদেশ সরকারের বিপণীতে। মসলিনের ফিউশন। পয়লা বৈশাখের আগে মধ্যপ্রদেশ সরকারি হ্যান্ডলুম মৃগনয়নিতে বাংলার এই শাড়ির সম্ভার শুরু হল।
বাংলার মসলিন এবার মধ্যপ্রদেশ সরকারের বিপণীতে। মসলিনের ফিউশন। পয়লা বৈশাখের আগে মধ্যপ্রদেশ সরকারি হ্যান্ডলুম মৃগনয়নিতে বাংলার এই শাড়ির সম্ভার শুরু হল।

Jacquard Machine: একটি শাড়ি বানাতে ১০ দিন! সেই জাকার্ড মেশিনে বানানো বিষ্ণুপুরের বালুচরীতেই ঐতিহ্য

বিষ্ণুপুরের টেরাকোটার মন্দির ছাড়াও বিখ্যাত এক শিল্প রয়েছে। যে শিল্পের সৌন্দর্যে মাতোয়ারা মহিলারা।
বিষ্ণুপুরে টেরাকোটার মন্দির ছাড়াও বিখ্যাত এক শিল্প রয়েছে। যে শিল্পের সৌন্দর্যে মাতোয়ারা মহিলারা।
বালুচরী হল বিষ্ণুপুরের প্রসিদ্ধ শাড়ি, ভারতের ভৌগোলিক স্বীকৃতি এবং বয়নশৈলীতে জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত একটি অনবদ্য শিল্পকর্ম৷
বালুচরী হল বিষ্ণুপুরের প্রসিদ্ধ শাড়ি, ভারতের ভৌগোলিক স্বীকৃতি এবং বয়নশৈলীতে জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত একটি অনবদ্য শিল্পকর্ম৷
আঁচলে বিবিধ পৌরাণিক ও অন্যান্য নকশা-বোনা এই শাড়ি আভিজাত্যের প্রতীক হিসাবে গণ্য৷
আঁচলে বিবিধ পৌরাণিক ও অন্যান্য নকশা-বোনা এই শাড়ি আভিজাত্যের প্রতীক হিসাবে গণ্য৷
১৮০৪ সালের জোসেফ ম্যারি জ্যাকার্ড পেটেন্ট তৈরি করেছিলেন এই জ্যাকার্ড মেশিনের। বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে হাতে করে শাড়ি বুনতে ব্যবহার করা হচ্ছে এই জ্যাকার্ড মেশিন।
১৮০৪ সালের জোসেফ ম্যারি জ্যাকার্ড পেটেন্ট তৈরি করেছিলেন এই জ্যাকার্ড মেশিনের। বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে হাতে করে শাড়ি বুনতে ব্যবহার করা হচ্ছে এই জ্যাকার্ড মেশিন।
অষ্টাদশ শতাব্দীতে, বাংলার নবাব মুর্শিদকুলি খান বয়ন ঐতিহ্যের পৃষ্ঠপোষকতা করেন এবং এই শাড়ি তৈরির নৈপুণ্যকে ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদের বালুচর গ্রামে নিয়ে আসেন।
অষ্টাদশ শতাব্দীতে, বাংলার নবাব মুর্শিদকুলি খান বয়ন ঐতিহ্যের পৃষ্ঠপোষকতা করেন এবং এই শাড়ি তৈরির নৈপুণ্যকে ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদের বালুচর গ্রামে নিয়ে আসেন।
শিল্পী অরুণ দে জানান, “জ্যাকার্ডের বানানো এই মেশিন ব্যবহার করে একটি শাড়ি বানাতে ১০ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
শিল্পী অরুণ দে জানান, জ্যাকার্ডের বানানো এই মেশিন ব্যবহার করে একটি শাড়ি বানাতে ১০ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

Chaitra Sale 2024: জামদানি থেকে হ্যান্ডলুম শাড়ি মাত্র ২৫০ টাকায়! কোথায় মিলছে? রইল ঠিকানা

পিয়া গুপ্তা, উত্তর দিনাজপুর: চোখ ধাঁধাঁনো জামদানি থেকে হ্যান্ডলুম সব পেয়ে যাবেন এ বার মাত্র ২৫০ টাকায়। উত্তর দিনাজপুর জেলার কোথায় পাবেন কম বাজেটে এতো সস্তায় শাড়ির সম্ভার, জানেন? চৈত্র সেলে হৈ হৈ করে কেনাকাটা করছেন সকলে। চারদিকে পয়লা বৈশাখের কেনাকাটা শুরু হয়ে গিয়েছে। পয়লা বৈশাখের দিন কেমন শাড়ি পরবেন, কীভাবে সাজবেন,তা নিয়ে এখন থেকে চিন্তাভাবনা শুরু হয়ে গিয়েছে সকলের ।

যতই অনলাইনের দৌলত আসুক না কেন, বাঙালির কাছে চৈত্র সেলের একটি বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। কারণ চৈত্র সেলে অনেক দামি শাড়িতেও অনেক ছাড় থাকে। তাই পুজোর বাজারও অধিকাংশই এই সময়ে করে রাখেন অনেকে। চৈত্র সেল উপলক্ষে কালিয়াগঞ্জের নামী কিছু বস্ত্র প্রতিষ্ঠান দিচ্ছে মাত্র ২৫০ টাকায়।

আরও পড়ুন : আর্থিক লোকসান, বিবাহিত জীবনে টানাপড়েন, স্বাস্থ্যহানি! আজ পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণে তছনছ এই ৫ রাশির জীবন, বিশেষ সতর্ক থাকুন

ঢাকাই জামদানি , হ্যান্ডলুম-সহ সুতির শাড়ি, ছাপা শাড়ি, তাঁতের শাড়ি-সহ বিভিন্ন ধরনের শাড়ির সম্ভার। বেনারসি সিল্ক, কাতান সিল্ক, পিওর সিল্ক, বালুচরি, স্বর্ণচুরি প্রিমিয়াম-সহ সিল্কের বিভিন্ন ধরনের শাড়িতেও থাকছে পয়লা বৈশাখ বিশেষ ছাড় । শুধু শাড়ি নয় শাড়ির পাশাপাশি কুর্তির উপরও পেয়ে যাবেন বিশেষ বিশেষ ছাড়। তবে দেরি না করে কালিয়াগঞ্জের বিশিষ্ট এই বস্ত্র প্রতিষ্ঠান গুলিতে একবার হলেও ঢুঁ মেরে আসুন কারণ হাতে কিন্তু সময় কম।

অবিশ্বাস্য! শাড়ি আর ধুতি পরে বরফে স্কেটিং করলেন দম্পতি…ব্যাপক ভাইরাল ভিডিও

#মিনিসোটা: ভালবাসার সপ্তাহ চলছে । ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহ মানেই প্রেম যেন উড়ে বেড়ায় আশেপাশে । যে দিনকে চোখ যায় সে দিকেই কপোত-কপোতীর ভিড়, গোলাপ, কার্ড, উপহার, চুম্বন, আদর, ভালবাসা । তাই এই সপ্তাহে নিজেদের সম্পর্কটা নতুন মোড়কে একটু ঝালিয়ে নিতে চেয়েছিলেন এনআরআই দম্পতি দিব্যা আর মধু ।

মিনিসোটা আমেরিকার অন্যতম জনপ্রিয় স্কেটিং ডেস্টিনেশন । সেখানেই দু’জনে মিলে স্কি করলেন তাঁরা । কিন্তু এ আর এমন কী ব্যাপার । সে তো এই বরফপাতের সময় হামেশাই সকলে করে থাকেন । কিন্তু তাঁদের স্কেটিংয়ের পরিকল্পনাটা বেশ অভিনব । একেবারে খাঁটি ভারতীয় সাজে স্কি করলেন তাঁরা ।

দিব্যা পরলেন শাড়ি আর দক্ষিণী রীতিতে ধুতি পরলেন মধু । শাড়ি আর ধুতি পরে স্কি করাটা কিন্তু খুব একটা সহজ কাজ নয় । কিন্তু বেশ স্বাচ্ছন্দ্যভাবেই কাজটা করলেন দিব্যা আর মধু । দুধ সাদা বরফের মধ্যে আকাশি নীল সিফন শাড়িতে দিব্যা যেন যশ চোপড়ার বলি-নায়িকা । তাঁদের এই স্কি করার ভিডিও নিমেষে ভাইরাল হল সোশ্যাল মিডিয়ায় ।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by ?ivya ?aiya (@divyamaiya)

দিব্যা এবং মধু দু’জনেই সেই ভিডিও শেয়ার করলেন সোশ্যাল মিডিয়ায় । তিনি জানালেন মনসুন মিনাওয়ালা মেহতা, হারিনি শেখর আর ডলি জৈনের ভিডিও থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এই কাজ করেছেন তিনি ।