Tag Archives: Shubha Nababarsha

Poila Baishakh Astrological Tips: পয়লা বৈশাখে মাত্র ১১ টি আতপচাল দিয়ে করুন এই কাজ! নতুন বছরে উপচে পড়বে টাকা, সৌভাগ্য ও সংসারে শান্তি

রাত পোহালেই পয়লা বৈশাখ। শুরু হবে নতুন বঙ্গাব্দ। নববর্ষ বা নতুন বছরে সৌভাগ্য আপনার হাতের মুঠোয় থাকবে যদি বছরের প্রথম দিন পালন করেন এই টোটকা।
রাত পোহালেই পয়লা বৈশাখ। শুরু হবে নতুন বঙ্গাব্দ। নববর্ষ বা নতুন বছরে সৌভাগ্য আপনার হাতের মুঠোয় থাকবে যদি বছরের প্রথম দিন পালন করেন এই টোটকা।

 

জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী এই টোটকা পালন করলে অর্থ, ধনসম্পদ, শ্রী ও সৌভাগ্য আপনার সংসারে চিরস্থায়ী হবে। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ হিতেন্দ্রকুমার শর্মা।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী এই টোটকা পালন করলে অর্থ, ধনসম্পদ, শ্রী ও সৌভাগ্য আপনার সংসারে চিরস্থায়ী হবে। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ হিতেন্দ্রকুমার শর্মা।

 

একটি পানপাতা, ১১টি গোটা আতপচাল এবং একটি সুপুরি সংগ্রহ করুন। পানপাতার অমসৃণ দিকে ১১ টি আতপচালের দানা ও সুপুরি রেখে বাঁধুন লালসুতো দিয়ে।
একটি পানপাতা, ১১টি গোটা আতপচাল এবং একটি সুপুরি সংগ্রহ করুন। পানপাতার অমসৃণ দিকে ১১ টি আতপচালের দানা ও সুপুরি রেখে বাঁধুন লালসুতো দিয়ে।

 

স্নান সেরে কোনও খাদ্যগ্রহণের আগে শুদ্ধ বসনে ওই পানপাতা রাখুন লক্ষ্মী ও গণেশের মূর্তি বা ছবির সামনে। তার পর ঐকান্তিক মনে নিষ্ঠা ভরে প্রার্থনা করুন সংসার ও প্রিয়জনের মঙ্গলকামনায়।
স্নান সেরে কোনও খাদ্যগ্রহণের আগে শুদ্ধ বসনে ওই পানপাতা রাখুন লক্ষ্মী ও গণেশের মূর্তি বা ছবির সামনে। তার পর ঐকান্তিক মনে নিষ্ঠা ভরে প্রার্থনা করুন সংসার ও প্রিয়জনের মঙ্গলকামনায়।

 

সন্ধ্যায় শুদ্ধ বসনে লক্ষ্মী ও গণেশের বিগ্রহ বা ছবির সামনে শঙ্খ বাজান। তার পর লালসুতো দিয়ে বাঁধা আতপচাল-সহ পানপাতা রাখুন আলমারির লকারে। বা যেখানে আপনি অর্থ ও অন্যান্য মূল্যবান জিনিস রাখেন, সেখানে।
সন্ধ্যায় শুদ্ধ বসনে লক্ষ্মী ও গণেশের বিগ্রহ বা ছবির সামনে শঙ্খ বাজান। তার পর লালসুতো দিয়ে বাঁধা আতপচাল-সহ পানপাতা রাখুন আলমারির লকারে। বা যেখানে আপনি অর্থ ও অন্যান্য মূল্যবান জিনিস রাখেন, সেখানে।

 

মনে করা হয় বছরের প্রথম দিন এই জ্যোতিষ টোটকা পালন করলে বছরভর সৌভাগ্য বর্ষিত হবে আপনার উপর। অর্থাভাব থাকবে না। সংসারে বজায় থাকবে সুখশান্তি।
মনে করা হয় বছরের প্রথম দিন এই জ্যোতিষ টোটকা পালন করলে বছরভর সৌভাগ্য বর্ষিত হবে আপনার উপর। অর্থাভাব থাকবে না। সংসারে বজায় থাকবে সুখশান্তি।

Tarapith Temple : পয়লা বৈশাখ তারাপীঠে যাচ্ছেন তারা মায়ের দর্শনে? পৌঁছনর আগেই জানুন নতুন কী কী নিয়ম করা হল দর্শনার্থীদের জন্য

সৌভিক রায়, বীরভূম: আর হাতে গোনা কয়টা দিন, তারপরবাংলার ১৪৩১ সাল। বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিন মানেই বাঙালি বা ব্যবসায়ীদের কাছে এক আলাদা গুরুত্বপূর্ণ দিন।ওই বিশেষ দিনে বিভিন্ন মন্দিরে ভোর থেকেই থেকেই উপচে পড়ে ভিড়।বীরভূমেও অন্যথা হয় না। তারাপীঠ মন্দিরে মা তারার কাছে দূর-দূরান্ত থেকে হালখাতা নিয়ে পুজো দিতে হাজির হন ব্যবসায়ীরা। বছরের শুরুটা যাতে ভাল হয়, সে জন্য মা তারার কাছে পুজো দিয়ে বছর শুরু করেন ব্যবসায়ীরা।

শুধু বছরে প্রথম দিন নয়।বছরের অন্যান্য দিনও হাজার হাজার, আবার কখনও কখনও লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাগম ঘটে।নতুন বছরের প্রথম দিনও দূর-দূরান্ত থেকে হোক বা এলাকার স্থানীয় ব্যবসায়ীরা যাতে তাঁদের পুজো ভালভাবে সম্পন্ন করতে পারেন, তার জন্য মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে আলাদা করে নিরাপত্তাকর্মী নিয়োগ থেকে শৃঙ্খলারক্ষা করার জন্য মন্দির চত্বরে বিশেষ ব্যবস্থা করা হবে।স্থানীয় পুলিশ-প্রশাসনেরও এই দিনটির জন্য বিশেষ নজরদারি থাকবে।

আরও পড়ুন : বেলের শরবত কি ব্লাড সুগারে খাওয়া ক্ষতিকর? বেল খেলে ডায়াবেটিস বেড়ে যাবে? জানুন বিশদে

তারাপীঠ মন্দির কমিটির তথা তারামাতা সেবায়েত সংঘের সমিতির সভাপতি তারাময় মুখোপাধ্যায় বলেন, ” একদিকে নতুন বছর অন্যদিকে শনি এবং রবিবার অর্থাৎ রবিবার পড়েছে বছরে প্রথম দিন।সপ্তাহের এই দু’দিন এমনিতেই হাজার হাজার ভক্তের সমাগম ঘটে। এইবার যেহেতু বাংলা বছরের প্রথম দিন রবিবার পড়েছে তার জন্য ভক্ত সমাগম কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে। বছরে প্রথম দিন পরিবারের মঙ্গল কামনায় যেমন ভক্তরা পুজো দেন, তেমনইব্যবসায়ীরা হালখাতার পুজো দিয়ে থাকেন। এত সংখ্যক মানুষের ভিড় হবে এই কথা আগে থেকেই ভেবে একদিকে পুলিশ প্রশাসনের তরফ থেকে যেমন নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে তেমনইমন্দির কমিটি এবং তারাপীঠ উন্নয়ন পর্ষদের তরফ থেকে সমস্ত রকম নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।”

এছাড়াও যেহেতু বীরভূমের তাপমাত্রা এমনিতেই অনেকটাই ঊর্ধ্বমুখী। সেই কথা মাথায় রেখে সাধারণ যে লাইন রয়েছে সেই লাইনের ওপরে একদিকে যেমন ত্রিপল খাটিয়ে ছায়ার ব্যবস্থা করা হবে ঠিক তেমনইপর্যাপ্ত পরিমাণে জল,গুড়,বাতাসা,ছোলার ব্যবস্থা করা হবে মন্দির কমিটির তরফ থেকে। সব মিলিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুতি তুঙ্গে তারাপীঠ মন্দিরে।

Poila Baishakh Delicacies: খাঁটি বাঙালি খাবারে জমে উঠবে নববর্ষ; পয়লা বৈশাখে ভূরিভোজের লোভনীয় আয়োজন শহরের পাঁচতারা হোটেলগুলিতে

কলকাতা: হাতে আর মাত্র কয়েকটা দিন। তারপরেই নতুন বছরকে বরণ করে নেবেন বাঙালিরা। আর বাঙালির নতুন বছর উদযাপনে ভূরিভোজ না হলে কি চলে! পয়লা বৈশাখে খানাপিনার এলাহি আয়োজন করেছে তাজ বেঙ্গল। খাঁটি বাঙালিয়ানায় মোড়া ঐতিহ্যবাহী স্বাদ পেতে তাই যেতেই হবে শহরের এই পাঁচতারায়।

তাজ বেঙ্গল:

সোনারগাঁও:

লাঞ্চ: ১৪ ও ১৫ এপ্রিল, ২০২৪
সময়: দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট – দুপুর ৩টে ৩০ মিনিট

বিশেষ আকর্ষণ:

বিশেষ পয়লা বৈশাখ থালিতে থাকবে সোনারগাঁওয়ের সিগনেচার ডিশ তোপসে ফ্রাই, কাঁচা লঙ্কা বাটা মুরগি, কষা মাংস, কই মাছের তেলঝাল, নারকেল পোস্ত বড়া, ছানার চপ, এঁচোড়ের কালিয়া, লাল শাকের চচ্চড়ি, কাঁচকলার কোফতা, রাধা বল্লভি, ভাপা চিংড়ি, ভেটকি মাছের পাতুরি, সীতাভোগ, আম দই এবং আরও নানা কিছু।

মূল্য:

নিরামিষ থালি: জনপ্রতি ২৮০০ টাকা+কর
আমিষ থালি: জনপ্রতি ৩৪০০ টাকা+কর
সি-ফুড থালি: জনপ্রতি ৩৭০০ টাকা+কর
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: + 91-33-6612 3310/3939

ক্যাল ২৭:

লাঞ্চ: ১৪ এপ্রিল, ২০২৪
সময়: দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট – দুপুর ৩টে ৩০ মিনিট

বিশেষ আকর্ষণ:

থাকবে আমপোড়া শরবত, গন্ধরাজ ঘোল, মুর্গ মালাই টিক্কা, চিংড়ির চপ, মোচার কাটলেট, ডাক বাংলো চিকেন, কচি পাঁঠার ঝোল, ধোঁকার ডালনা, পটলের দোলমা, শুক্তো, এগপ্ল্যান্ট ও জুকিনি পার্মেজানা, ফিশ অ্যান্ড চিপস উইথ টার্টার স্যস। শেষ পাতে থাকবে রসগোল্লা, পান্তুয়া, বেকড মিহিদানা, বিটার চকলেট গ্যাটো, ম্যাঙ্গো ম্যুজ কেক, ফিলাডেলফিয়া বেকড চিজ এবং আরও নানা কিছু।

মূল্য:

জনপ্রতি ২৫০০ টাকা+কর (সফট বেভারেজ-সহ)
জনপ্রতি ৩৪০০ টাকা+কর (বাছাই করা পানীয়-সহ)
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: + 91-33-6612 3310/3939
*শর্তাবলী প্রযোজ্য

তাজ সিটি সেন্টার নিউ টাউন:

শামিয়ানা:

লাঞ্চ: ১৩ থেকে ১৫ এপ্রিল, ২০২৪

সময়: দুপুর ১২টা – দুপুর ৩টে ৩০ মিনিট

বিশেষ আকর্ষণ:

১০১ রকম খাঁটি বাঙালি পদে জমজমাট হয়ে উঠবে পয়লা বৈশাখের বিশেষ ব্রাঞ্চ। থাকছে ডাব চিংড়ি, রুই মাছের পাটিসাপটা, ঢাকাই ইলিশ, লেবু-লঙ্কা মুরগি, পোস্ত মাংস এবং আরও নানা কিছু। থাকবে লোকগানের আসরও।

মূল্য:

জনপ্রতি ২২০০ টাকা+কর (সফট বেভারেজ-সহ)
জনপ্রতি ২৫০০ টাকা+কর (বাছাই করা পানীয়-সহ)
জনপ্রতি ১১০০ টাকা+কর (৬ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য)
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: + 91-6292288563
*শর্তাবলী প্রযোজ্য

আরও পড়ুন : আসছে নীলষষ্ঠী! এই ছোট্ট যত্নে সাদা ফুলে ঢাকবে জুঁই ও বেলগাছ, বাগানের সুগন্ধি ফুল রাখুন পুজোর ডালিতে

WYKIKI:

লাঞ্চ ও ডিনার: ১২ থেকে ২১ এপ্রিল, ২০২৪
সময়: দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট – দুপুর ৩টে ৩০ মিনিট (লাঞ্চ), সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিট – রাত ১১টা (ডিনার)

বিশেষ আকর্ষণ:

মেমোরিজ ইন চায়না-র পপ আপ উপভোগ করতে পারবেন অতিথিরা।

মূল্য:
জনপ্রতি ২৫০০ টাকা (সমস্ত কিছু-সহ)
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: + 91-6292288563
*শর্তাবলী প্রযোজ্য

ভিভান্তা কলকাতা ইএম বাইপাস:
মিন্ট:

লাঞ্চ: ১৫ এপ্রিল, ২০২৪
সময়: দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট – দুপুর ৩টে ৩০ মিনিট (লাঞ্চ), সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিট – রাত ১১ টা (ডিনার)

বিশেষ আকর্ষণ:

নববর্ষের বিশেষ খানাপিনায় থাকছে দই মাছ, চিংড়ি মাছের কচুরি, কুচো চিংড়ি কচু লতি, মোচার কোফতা, ধোঁকার ডালনা, ক্ষীর মোহন, পাটিসাপটা, রাজভোগ এবং আরও নানা কিছু।

মূল্য:

জনপ্রতি ২৪৯৯ টাকা+কর
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: +91-6292274003
*শর্তাবলী প্রযোজ্য

রাজকুটির – আইএইচসিএল সিলেকশনস:
রঙ্গমঞ্চ:

লাঞ্চ ও ডিনার: ১৪ এপ্রিল, ২০২৪
সময়: দুপুর ১২টা ০০ মিনিট – বিকাল ৪টে ৩০ মিনিট (লাঞ্চ), সন্ধ্যা ৭টা – রাত ১১ টা (ডিনার)

বিশেষ আকর্ষণ:

রাজকীয়তায় মোড়া রাজবাড়ির ভূরিভোজ হতে চলেছে। লাউ পাতায় মোড়া ছানার পাতুরি, ঠাকুরবাড়ির কষা মাংস, কৃষ্ণনগরের সরভাজা, মিষ্টি দই, নলেন গুড়ের আইসক্রিম-সহ আরও নানা কিছু। সঙ্গে বাংলার লোকনৃত্যেরও আয়োজন থাকছে।

মূল্য:

জনপ্রতি ২৪৯৯ টাকা (সমস্ত কিছু অন্তর্ভুক্ত)
জনপ্রতি ১১০০ টাকা+কর (৬ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য)
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: +91-6292274003
*শর্তাবলী প্রযোজ্য

দ্য ইস্ট ইন্ডিয়া রুম:
লাঞ্চ ও ডিনার: ১৪ এপ্রিল, ২০২৪
সময়: দুপুর ১২টা ০০ মিনিট – বিকাল ৫টে ০০ মিনিট (লাঞ্চ), সন্ধ্যা ৭টা – রাত ১১ টা (ডিনার)

বিশেষ আকর্ষণ:

থাকবে কষা মাংস, কই মাছের তেল ঝাল, চিংড়ি মাছের মালাইকারি, নারকেল পোস্ত বড়া, ছানার চপ, এঁচোড়ের কালিয়া, কাঁচকলার কোফতা, ভাপা চিংড়ি, ভেটকি মাছের পাতুরি এবং আরও নানা কিছু।

মূল্য:
জনপ্রতি ২০০০ টাকা+কর
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: +91-6292274003

দ্য স্যুইগ:

দিন: ১৪ এপ্রিল, ২০২৪
সময়: সন্ধ্যা ৬টা – রাত ১১টা

বিশেষ আকর্ষণ:

বৈশাখ উৎসবে মেতে উঠতে পারবেন অতিথিরা।
মূল্য: জনপ্রতি ১৫০০ টাকা+কর
বিশদ জানতে কল করতে পারেন এই নম্বরে: +91-6292274003
*শর্তাবলী প্রযোজ্য

Poila Baishakh 2024: তলানিতে পুরনো চাহিদা, জনপ্রিয়তা কমে গিয়ে বাংলা নববর্ষ এখন ক্যালেন্ডার, হালখাতাহীন

নয়ন ঘোষ, কাঁকসা, পশ্চিম বর্ধমান : আসছে নববর্ষ। আসছে বৈশাখ। বৈশাখ মানেই নতুনের শুরু। পহেলা বৈশাখ মানে হালখাতার দিন। উপহার পাওয়া নতুন ক্যালেন্ডার। আর ক্যালেন্ডার হাতে নিয়ে দেখে নেওয়া প্রিয় উৎসবের দিনগুলির তারিখ। কিন্তু সময় যত এগিয়েছে, চাহিদা কমেছে হালখাতার। এখন অনেক ব্যবসায়ী আর সেই পুরানো দিনের প্রথা মেনে হালখাতা করছেন না। ক্রেতারাও উপহার পাচ্ছেন না ক্যালেন্ডার। স্বাভাবিকভাবেই কমেছে ক্যালেন্ডারের চাহিদা। ব্যস্ততা কমেছে ছাপাখানায়।

যদিও এখনও পর্যন্ত বেশ কিছু ব্যবসায়ী হালখাতার প্রথা বাঁচিয়ে রেখেছেন। সেইসব ব্যবসায়ীরা বলছেন, সারা বছর ব্যবসা করার পর, নিয়মিত ক্রেতাদের কিছু আশা থাকে। বছরের প্রথম দিনে তাদের মিষ্টিমুখ করাতে পারলে এবং ক্যালেন্ডার তুলে দিলে নিজেদের ভাল লাগে। তাছাড়াও ক্রেতাদের সঙ্গে হয় মধুর সম্পর্ক। যাঁরা নিয়মিত ক্রেতা, তাঁদের আশা থাকে এই দিন কিছু উপহার পাওয়ার। কিন্তু এখন অনেক ব্যবসায়ী হালখাতা বন্ধ করে দিয়েছেন। তাছাড়াও ক্যালেন্ডার তৈরি করানোর খরচ অনেক বেড়েছে। তবুও অনেক ব্যবসায়ী সেই ঐতিহ্য এখনও পর্যন্ত বাঁচিয়ে রাখছেন।

আরও পড়ুন : যতই গরম বাড়ুক, ভুলেও পাতিলেবুর রস খাবেন না এঁরা! জানুন কারা পাতিলেবু খেলেই সর্বনাশ! হবে চরম ক্ষতি

অন্যদিকে ছাপাখানার মালিক, কর্মচারীরা বলছেন, আগে নববর্ষ আসার আগে ব্যস্ততা থাকত তুমুল। প্রচুর পরিমাণ ক্যালেন্ডার তৈরি করানোর চাহিদা থাকত। বিভিন্ন রকম ক্যালেন্ডার তৈরির বরাত দিতেন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু এখন সেই বরাতের সংখ্যা অর্ধেকেরও কম হয়ে গিয়েছে। তাছাড়াও ক্যালেন্ডার তৈরি করতে খরচ বেড়েছে অনেক বেশি।

ক্যালেন্ডার পেপার, ছাপার কালি-সহ বিভিন্ন জিনিসের দাম বেড়েছে অনেক। যে কারণে অনেক ব্যবসায়ী পিছিয়ে যাচ্ছেন। তাছাড়াও বহু ব্যবসায়ী হালখাতা করানো বন্ধ করে দিয়েছেন। সেই কারণে সামনে নববর্ষ থাকলেও, ক্যালেন্ডারের চাহিদা অনেক কম। ব্যস্ততা কম তাদের কাছেও।

Basanti Puja 2024: পয়লা বৈশাখের দিন আরম্ভ এই বিশেষ পুজো! কোন শুভ দিনে শুরু হচ্ছে বাংলা নববর্ষ! জানুন বিশদে

বসন্ত ঋতুতে মাতৃকাদেবীর আরাধনাই বাসন্তী পুজো৷ চৈত্রমাসে বসন্তকালে এই পুজো করা হয় বলে একে বাসন্তী পুজো বলা হয়৷ আদিতে এটাই ছিল দুর্গোৎসব৷ শরৎকালের দুর্গোৎসবকে বলা হয় অকালবোধন৷
বসন্ত ঋতুতে মাতৃকাদেবীর আরাধনাই বাসন্তী পুজো৷ চৈত্রমাসে বসন্তকালে এই পুজো করা হয় বলে একে বাসন্তী পুজো বলা হয়৷ আদিতে এটাই ছিল দুর্গোৎসব৷ শরৎকালের দুর্গোৎসবকে বলা হয় অকালবোধন৷

 

অনেক সাবেকি বনেদি বাড়িতে এখনও সাড়ম্বরে পালিত হয় বাসন্তীপুজো৷ কথিত, এই পুজো পালন করলে দেবী অন্নপূর্ণার দানে সংসারে কোনওদিন অন্নাভাব হয় না৷
অনেক সাবেকি বনেদি বাড়িতে এখনও সাড়ম্বরে পালিত হয় বাসন্তীপুজো৷ কথিত, এই পুজো পালন করলে দেবী অন্নপূর্ণার দানে সংসারে কোনওদিন অন্নাভাব হয় না৷

 

সাধারণত চৈত্রমাসের শুক্লপক্ষের প্রতিপদ তিথিতে বাসন্তীপুজো করা হয়৷ এবছর বাসন্তীপুজো পালিত হবে বৈশাখ মাসে৷
সাধারণত চৈত্রমাসের শুক্লপক্ষের প্রতিপদ তিথিতে বাসন্তীপুজো করা হয়৷ এবছর বাসন্তীপুজো পালিত হবে বৈশাখ মাসে৷

 

বাসন্তীপুজোর ষষ্ঠী পড়েছে নববর্ষের দিন, ১৪ এপ্রিল৷ সপ্তমী তিথি ১৫ এপ্রিল৷ তার পর দিন ১৬ এপ্রিল অষ্টমী৷
বাসন্তীপুজোর ষষ্ঠী পড়েছে নববর্ষের দিন, ১৪ এপ্রিল৷ সপ্তমী তিথি ১৫ এপ্রিল৷ তার পর দিন ১৬ এপ্রিল অষ্টমী৷

 

মহানবমী পড়েছে ১৭ এপ্রিল৷ সেদিনই রামনবমী৷ দশমী তিথি পড়েছে ১৮ এপ্রিল৷
মহানবমী পড়েছে ১৭ এপ্রিল৷ সেদিনই রামনবমী৷ দশমী তিথি পড়েছে ১৮ এপ্রিল৷

 

শারদীয়া দুর্গাপুজোর মতোই মহা সপ্তমী থেকে মহা নবমী পর্যন্ত পালিত হয় বাসন্তী পুজোর উৎসব৷ এই সময়পর্বকে বলা হয় চৈত্র নবরাত্রিও৷
শারদীয়া দুর্গাপুজোর মতোই মহা সপ্তমী থেকে মহা নবমী পর্যন্ত পালিত হয় বাসন্তী পুজোর উৎসব৷ এই সময়পর্বকে বলা হয় চৈত্র নবরাত্রিও৷

 

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম)