Tag Archives: poila baishakh 2024

Sodepur Club: খেলাধুলো থেকে বাংলা সংস্কৃতির লালনপালনে উৎসাহ জোগানো সোদপুর ক্লাবের শতবর্ষ উদযাপন পয়লা বৈশাখে

বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন ঐতিহ্যবাহী সোদপুর ক্লাবের শতবর্ষ উদযাপন ঘিরে কয়েক হাজার মানুষের সমন্বয়ে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা দেখল রাজপথের মানুষজন
বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন ঐতিহ্যবাহী সোদপুর ক্লাবের শতবর্ষ উদযাপন ঘিরে কয়েক হাজার মানুষের সমন্বয়ে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা দেখল রাজপথের মানুষজন
এদিনের শোভাযাত্রায় এলাকার প্রবীণ সদস্য থেকে শুরু করে, মহিলারা এমনকি খুদে শিশুদেরও পা মেলাতে দেখা যায়, খুদে খেলোয়াড়দের এই স্বতঃস্ফূর্ততা দেখে যোগ দেন অভিভাবকরাও।
এদিনের শোভাযাত্রায় এলাকার প্রবীণ সদস্য থেকে শুরু করে, মহিলারা এমনকি খুদে শিশুদেরও পা মেলাতে দেখা যায়, খুদে খেলোয়াড়দের এই স্বতঃস্ফূর্ততা দেখে যোগ দেন অভিভাবকরাও।

দীর্ঘ বছর ধরে সুনামের সঙ্গে এই ক্লাব ক্রীড়া ক্ষেত্রে বিশেষ নজির সৃষ্টি করেছে জেলায়। জাতীয় আন্তর্জাতিক স্তরেও বহু খেতাব এসেছে ক্লাবের স্বনামধন্য প্লেয়ারদের হাত ধরে

এদিন সোদপুর ক্লাবে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ক্রিকেটার, ফুটবল প্লেয়ার থেকে টেবিল টেনিস, ক্যারাটে প্রশিক্ষিতরাও। ক্লাব থেকে বেরিয়ে এলাকার বিভিন্ন রাস্তা সহ সোদপুর রোড হয়ে ক্লাব গ্রাউন্ডে শেষ হয় শোভাযাত্রা

বাংলার কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরার জন্য শোভাযাত্রায় ছিল ছৌ নাচ, মহিলা ঢাকি, রণ পা, আদিবাসী নৃত্য সহ আরও নানা আকর্ষণ। রাস্তার দু'পাশে মানুষ দাঁড়িয়ে, এমনকি উঁচু অট্টালিকার ব্যালকনি থেকেও দেখা গেলা উৎসাহী মানুষের শোভাযাত্রা দেখার ভিড়
বাংলার কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরার জন্য শোভাযাত্রায় ছিল ছৌ নাচ, মহিলা ঢাকি, রণ পা, আদিবাসী নৃত্য সহ আরও নানা আকর্ষণ। রাস্তার দু’পাশে মানুষ দাঁড়িয়ে, এমনকি উঁচু অট্টালিকার ব্যালকনি থেকেও দেখা গেলা উৎসাহী মানুষের শোভাযাত্রা দেখার ভিড়
এদিন ক্লাব প্রাঙ্গণে প্রবীণ সদস্য ও বিশেষ অতিথিদের সংবর্ধনা জ্ঞাপন করা হয়। আগামী চার দিন নানা ক্রীড়া প্রদর্শনীর মধ্যে দিয়ে প্রথম পর্যায়ের শতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠিত হবে বলেই জানা গিয়েছে
এদিন ক্লাব প্রাঙ্গণে প্রবীণ সদস্য ও বিশেষ অতিথিদের সংবর্ধনা জ্ঞাপন করা হয়। আগামী চার দিন নানা ক্রীড়া প্রদর্শনীর মধ্যে দিয়ে প্রথম পর্যায়ের শতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠিত হবে বলেই জানা গিয়েছে

Chhatu Sankranti Mela: একবেলার ছাতু সংক্রান্তি মেলার নাম শুনেছেন? রোদ উঠে বালি গরম হলেই বাড়ির পথ ধরে সবাই

পশ্চিম মেদিনীপুর: মেলা এখন সকলের কাছে অতি পরিচিত। সারা বছর বিভিন্ন জায়গায় নানা মেলা আয়োজিত হয়। হয় নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও। বসে রকমারি দোকান থেকে খাবারের দোকান। কিন্তু মাত্র এক বেলার একটি মেলা এই বাংলায় হয় বলে জানতেন কি? তাও আবার নদীর বালির চরে। এই এক বেলার মেলায় বাংলার পাশাপাশি প্রতিবেশী ওড়িশার মানুষ‌ও অংশগ্রহণ করে।

এই এক বেলার মেলা উপলক্ষে নদীতে পুণ্য স্নান থেকে বেচা কেনা সবই হয়। বাংলা-ওড়িশা সীমান্তবর্তী এলাকার বিভিন্ন নদীর ঘাটে হয় একবেলার বালি মেলা। তপ্ত বালিতেই বসে দোকান, বিক্রি হয় হরেক রকমের জিনিসপত্রের। বহুকাল ধরে চৈত্র সংক্রান্তির দিন একবেলার এই মেলা চলে আসছে।

আর‌ও পড়ুন: আনারসের কালাকাঁদ, কামরাঙা সন্দেশ মাতিয়ে দেবে পয়লা বৈশাখ! দেখুন লোভনীয় ছবি

বাংলা নববর্ষের আগের দিন অর্থাৎ চৈত্র মাসের শেষ দিনে সংক্রান্তির পুণ্যতিথিতে সুবর্ণরেখা নদীর চরে বসে এই একবেলার মেলা। পশ্চিম মেদিনীপুরে দাঁতনের বেলমুলা, বালিডাংরি, সদরঘাট সহ একাধিক নদী ঘাটে হয় এই মেলা। এই মেলাকে ঘিরে রয়েছে নানান কাহিনী। চৈত্র সংক্রান্তির দিন বালি যাত্রায় মেতে ওঠেন বাংলা ও ওড়িশার মানুষজন। দুই রাজ্যের সীমান্ত এলাকায় সুবর্ণরেখা নদীর চরে এই মেলা হয়। যার নাম ছাতু সংক্রান্তির মেলা।

এখানে মূলত সংক্রান্তির দিন পূর্ব পুরুষদের পিণ্ডদানের ধর্মীয় রীতি পালন করা হয়। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এই মেলায় চলে পূর্বপুরুষের উদ্দেশে পিণ্ড দান। তারপরেই ছাতু খাওয়া শুরু করেন মেলায় অংশ নেওয়া পুণ্যার্থীরা।

এই মেলার একটি বিশেষত্ব লক্ষ্য করা যায়। বেলমূলা থেকে বারাসতী পর্যন্ত প্রায় ৯ কিলোমিটার নদীর চরের একদিকে বাংলা ও অপরদিকে ওড়িশা। দুই রাজ্যের মানুষের যাতায়াত যাতে সহজে হতে পারে তাই এমন জায়গাগুলোতেই মেলা বসে। বহু মানুষ পূর্বপুরুষদের তর্পণের উদ্দেশ্যে নদী ঘাটে আসেন।শুধু তর্পন না, মেলায় ঘোরা ও চৈত্র সংক্রান্তির পূন্যস্নানে মাতেন দুই রাজ্যের মানুষজন।

জলে হাঁটু মুড়ে বসে কেউ বালির উপর কলাপাতায় আতপচাল, পাকা কলা দিয়ে মণ্ড, আবার কেউ মুড়ির ছাতু, গুড়, দুধ, কলা, কাঁচা আম, আতপ চাল, তিল, মধু মিশিয়ে মণ্ড তৈরি করেন। আবার কেউ কেউ সেদ্ধ চাল, কাঁচা আম, আলু ও অন্যান্য আনাজ দিয়ে তর্পণ করেন। সঙ্গে ফুল, ধূপ তো থাকেই। পুরোহিতের বলা মন্ত্র উচ্চারণের পর তর্পণের নৈবেদ্য সুবর্ণরেখার জলে ভাসিয়ে দেওয়া হয়।

আর‌ও পড়ুন: হেলা ফেলার পুঁইশাক ফলিয়ে এবার পকেট ভরুন

এরপর নদীতে স্নান সেরে মেলায় ঘোরেন সবাই। রোদ লেগে বালির তপ্ত হয়ে পায়ে ছ্যাঁকা দিলেই পাততাড়ি গুটিয়ে মেলা শেষ করে সবাই আবার বাড়ির পথ ধরেন। তর্পণের জন্য আসা মানুষের প্রয়োজনীয় সামগ্রীর চাহিদার কথা মাথায় রেখে বসে মেলা। খাওয়ার দোকান থেকে যাবতীয় সামগ্রীর দোকান বসে।

রঞ্জন চন্দ

Poila Baishakh: আনারসের কালাকাঁদ, কামরাঙা সন্দেশ মাতিয়ে দেবে পয়লা বৈশাখ! দেখুন লোভনীয় ছবি

বাঁকুড়া: পয়লা বৈশাখ মানেই মিষ্টি। গতানুগতিক রসগোল্লা, জিলিপি, মিষ্টি দই তো থাকবেই। তবে বাংলা নববর্ষের এই সময়টাতে মিষ্টি প্রস্তুতকারকরা বানিয়ে থাকেন স্পেশাল মিষ্টি। সেরকমই বাঁকুড়া শহরের একটি জনপ্রিয় মিষ্টির দোকান তৈরি করেছে পয়লা বৈশাখের স্পেশাল রকমারি মিষ্টি। মিষ্টিগুলো যেরকম ইউনিক, তাদের নামগুলো আরও ইউনিক।

এখানে আনারস দিয়ে তৈরি কালাকাঁদের সে কী অপূর্ব স্বাদ। দাম মাত্র ১০ টাকা। এছাড়া থাকছে আপেল মিষ্টি, টু-ইন ওয়ান আপেল মিষ্টি এবং মোতিচুর বরফি। সেলিব্রেশনের মিষ্টির কারখানায় আনারস দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই সবুজ কালাকাঁদ, এটির দামও মাত্র ১০ টাকা।

আর‌ও পড়ুন: শনিবার বারবেলায় ভয়ঙ্কর কাণ্ড, দুই অটোর মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকের মৃত্যু

মিষ্টির দোকানের ম্যানেজার রমেশ মহান্ত জানান, চিরাচরিত মিষ্টির থেকে নতুন ধরনের ফিউশন মিষ্টির চাহিদা এই বছর পয়লা বৈশাখে অনেক বেশি। রসগোল্লা, সন্দেশ এবং দইয়ের চাহিদা থাকবেই। পাশাপাশি অন্যান্য ফ্লেভারের নতুন স্বাদের মিষ্টি মানুষ বেশি পছন্দ করছে। সকলের কথা ভেবে দাম রাখা হয়েছে মাত্র ১০ টাকা করে।

পয়লা বৈশাখের আগের দিন এই দোকানে ভিড় বেশ চোখে পড়ার মত। সাজানো রয়েছে একের পর এক লোভনীয় দেখতে মিষ্টিগুলো। নামগুলিও বেশ নজর কেড়েছে ক্রেতাদের। যেমন- তালশাঁস, ঝিনুক সন্দেশ, কামরাঙা সন্দেশ ইত্যাদি।

আর‌ও পড়ুন: হেলা ফেলার পুঁইশাক ফলিয়ে এবার পকেট ভরুন

আগামীকালের ভিড়ের কথা ভেবে আগে থেকেই মিষ্টি কিনে ঘরে মজুত করে রেখে দিচ্ছেন অনেকে। আবার কেউ কেউ একলা এসে চেখে দেখছেন নতুন মিষ্টিগুলি। বছরের শুরুটা মিষ্টি মুখ দিয়ে না করলে যেন অসম্পূর্ণ থেকে যাবে।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী

Poila Baisakh 2024: রাত পোহালেই নতুন বছর, পয়লা বৈশাখে দরজায় কাঁটা ঝোলান এঁরা, কিন্তু কেন

জলপাইগুড়ি: আরও একটা বাংলা বছরের শেষ দিন। সকলেই ব্যস্ত পয়লা বৈশাখের দিন নতুন আরও একটা বছরকে স্বাগত জানাতে৷  সকাল থেকেই এক গোষ্ঠীর মানুষজনদের জলপাইগুড়ির শহর সংলগ্ন বিভিন্ন অঞ্চলের ঝোপঝাড়ে ঘুরতে দেখা যাচ্ছে। ঝোপঝাড় থেকে খুব সন্তর্পনে কিছু ছোট-ছোট-কাঁটা গাছ কেটে নিয়ে যায় এঁরা। এমন দৃশ্য দেখে স্বাভাবিক ভাবেই কৌতউহল বাড়ে আমজনতার।

তবে এই কাঁটা গাছ সংগ্রহের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে উত্তরবঙ্গের আদি লোকাচার। সমাজতত্ত্ববিদদের মতে ভারত দেশে রয়েছে হাজারের বেশি জনগোষ্ঠী, যার একটিঅংশ রয়েছে উত্তরবঙ্গে, আর এই জনগোষ্ঠী গুলোর মধ্যে অন্যতম রাজবংশী জনগোষ্ঠী। আর এই রাজবংশী সম্প্রদায়ের কয়েকটি লোকাচার ‌যেমন তিস্তা বুড়ির গান, দধি কাদো খেলা, সেই লোকাচারের আরেকটি হলএই দুয়ারে কাঁটা ঝুলিয়ে রাখা।

আরও পড়ুন- KKR Team News: KKR vs LSG ম্যাচের আগেই বড়সড় ভোলবদল! ১৮০ ডিগ্রি বদলে গেল সুনীল নারিনের দায়িত্ব

এই আদি লোকাচার প্রসঙ্গে চাওলা ভিটা গ্রামের বাসিন্দা ভূপেন রায় জানান, ‘‘বছরের প্রথম দিন থেকেই এই কাঁটা যুক্ত ডালপালা বাড়ির সদর দুয়ারে ঝুলিয়ে রাখা হয়, কারণ পূর্ব পুরুষদের কাছ থেকে শুনে আসছি, এই ময়না কাটা, বাঘা চুরা, বৃষ্টিবধ, নামে গাছের ডালপালা সদর দুয়ারে ঝুলিয়ে রাখলে নতুন বছরে ঘরে কোনও বিপদ আপদ, শত্রু, এবং অমঙ্গল হতে পারবে না ।’’

তবে রাজবংশী সম্প্রদায়ের মধ্যে শুধু যে প্রবীনরাই আজও এই লোকাচার পালন করে আসছে সেটি নয়, নতুন প্রজন্মের কাছে আজও এই লোকাচার যে যথেষ্ট প্রভাব ফেলে তার পরিচয় পাওয়া যায় সদ্য যুবকদেবাশিসরায়ের কথাতেই, অন্যান্য দের মত সকালে কাঁটা সংগ্রহ করেছে নিজের বাড়ির অমঙ্গল ঠেকাতে। এই লোকাচার যা আজওযথাযথ ভাবে পালন করে রাজবংশী সম্প্রদায়ের মানুষজন।

Surajit Dey

Poila Baishakh Special: সাবেকিয়ানার সঙ্গে হাল ফ্যাশনের স্বাদের জোড়, পয়লা বৈশাখে শহর মজছে ফিউশন ফুডের অনন্য স্বাদবাহারে

নতুন জামা, নতুন জুতো। সকাল সকাল মন্দিরে পুজো। হাল খাতায় স্বস্তিকা এঁকে বাঙালির বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী। আর দুপুরে ভূরিভোজ। রকমারি পদ। কবজি ডুবিয়ে খাওয়াদাওয়া। পয়লা বৈশাখের রুটিন এটাই।
নতুন জামা, নতুন জুতো। সকাল সকাল মন্দিরে পুজো। হাল খাতায় স্বস্তিকা এঁকে বাঙালির বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী। আর দুপুরে ভূরিভোজ। রকমারি পদ। কবজি ডুবিয়ে খাওয়াদাওয়া। পয়লা বৈশাখের রুটিন এটাই।
তবে, ধ্রুপদী সব পদ ছেড়ে পয়লা বৈশাখের পাতে ইদানীং ফিউশন ফুডেরই রমরমা। তরুণ প্রজন্মের পছন্দ। ট্র্যাডিশনাল আর আধুনিকতার যুগলবন্দি। তাছাড়া পয়লা বৈশাখের সঙ্গে ধর্মের চেয়ে বাঙালিয়ানার যোগ বেশি। পাতেও তারই প্রভাব।
তবে, ধ্রুপদী সব পদ ছেড়ে পয়লা বৈশাখের পাতে ইদানীং ফিউশন ফুডেরই রমরমা। তরুণ প্রজন্মের পছন্দ। ট্র্যাডিশনাল আর আধুনিকতার যুগলবন্দি। তাছাড়া পয়লা বৈশাখের সঙ্গে ধর্মের চেয়ে বাঙালিয়ানার যোগ বেশি। পাতেও তারই প্রভাব।
নতুন বছরের প্রথম দিনে খাবারের ডালি সাজিয়ে হাজির হয়েছে ‘ওয়্যারহাউস ক্যাফে’ (Warehouse Cafe)। সাউথ সিটি মলের (South City Mall) চতুর্থ ফ্লোরের এই রেস্তোরাঁয় এলে মিলবে উষ্ণ অভ্যর্থনা এবং দারুণ পরিবেশ। রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠাতা এবং মালিক বনিতা বাজোরিয়া (Vanita Bajoria) ও অমিত বাজোরিয়া (Amit Bajoria) আসলে ফিউশন খানাপিনার অভিজ্ঞতার স্বাদ কলকাতায় আনতে চেয়েছেন। যা শহরবাসীকে মুগ্ধ করবে। এমনিতে স্বামী-স্ত্রীর এই জুটি খাদ্য এবং পানীয়র সেক্টরে সফল ভাবে ব্যবসা করছেন।
নতুন বছরের প্রথম দিনে খাবারের ডালি সাজিয়ে হাজির হয়েছে ‘ওয়্যারহাউস ক্যাফে’ (Warehouse Cafe)। সাউথ সিটি মলের (South City Mall) চতুর্থ ফ্লোরের এই রেস্তোরাঁয় এলে মিলবে উষ্ণ অভ্যর্থনা এবং দারুণ পরিবেশ। রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠাতা এবং মালিক বনিতা বাজোরিয়া (Vanita Bajoria) ও অমিত বাজোরিয়া (Amit Bajoria) আসলে ফিউশন খানাপিনার অভিজ্ঞতার স্বাদ কলকাতায় আনতে চেয়েছেন। যা শহরবাসীকে মুগ্ধ করবে। এমনিতে স্বামী-স্ত্রীর এই জুটি খাদ্য এবং পানীয়র সেক্টরে সফল ভাবে ব্যবসা করছেন।
বাহারি মেনু। এ বলে আমায় দেখ ও বলে আমায়। থাকছে গন্ধরাজ মালাই ফিশ টিক্কা। ভেটকি মাছের বড় বড় পিস, দই, মালাই, গন্ধরাজে ম্যারিনেট করে ক্লে ওভেনে রান্না। এরপর ফ্রেশ কোরিয়েন্ডার চিলি চিকেন টিক্কা। ধনে পাতা আর লঙ্কার ম্যারিনেটে চোবানো মুরগির মাংস। দেখলেই জিভে জল। কলকাতা স্টাইলের ভেটকি কবিরাজি, দার্জিলিং স্টাইলের পর্ক মোমো। পকচয় র‍্যাপড স্টিমড সরষে ভেটকি। সরষেতে ম্যারিনেট করা ভেটকি পকচয় দিয়ে মুড়ে ভাপানো হয়েছে।
বাহারি মেনু। এ বলে আমায় দেখ ও বলে আমায়। থাকছে গন্ধরাজ মালাই ফিশ টিক্কা। ভেটকি মাছের বড় বড় পিস, দই, মালাই, গন্ধরাজে ম্যারিনেট করে ক্লে ওভেনে রান্না। এরপর ফ্রেশ কোরিয়েন্ডার চিলি চিকেন টিক্কা। ধনে পাতা আর লঙ্কার ম্যারিনেটে চোবানো মুরগির মাংস। দেখলেই জিভে জল। কলকাতা স্টাইলের ভেটকি কবিরাজি, দার্জিলিং স্টাইলের পর্ক মোমো। পকচয় র‍্যাপড স্টিমড সরষে ভেটকি। সরষেতে ম্যারিনেট করা ভেটকি পকচয় দিয়ে মুড়ে ভাপানো হয়েছে।
নিরামিষ পদও রয়েছে। আম আর কাসুন্দিতে ম্যারিনেট করা পনির, আম কাসুন্দি পনির টিক্কা, পুলড জ্যাকফ্রুট ট্যাকোস এবং ম্যাঙ্গো কোকোনাট ট্রেসলিচিস। পাশাপাশি ভুনা মাটন স্প্রিং রোল, চিংড়ির মালাইকারি এবং বাসন্তী পোলাওয়ের সঙ্গে কষা মাংস।
নিরামিষ পদও রয়েছে। আম আর কাসুন্দিতে ম্যারিনেট করা পনির, আম কাসুন্দি পনির টিক্কা, পুলড জ্যাকফ্রুট ট্যাকোস এবং ম্যাঙ্গো কোকোনাট ট্রেসলিচিস। পাশাপাশি ভুনা মাটন স্প্রিং রোল, চিংড়ির মালাইকারি এবং বাসন্তী পোলাওয়ের সঙ্গে কষা মাংস।
বনিতা আর অমিতেরই লর্ড অফ দ্য ড্রিঙ্কস-এও (Lord Of The Drinks) পয়লা বৈশাখের জমকালো আয়োজন থাকছে। তাদের মেনুতে থাকছে ‘আম কাসুন্দি পনির টিক্কা’, ইলিশ মাছ ভাজা, ট্যাংরা স্টাইল গার্লিক চিলি কার্ব, দার্জিলিং পর্ক পট স্টিকার্স সঙ্গে স্পাইসি পিনাট ডিপ, পোহা ক্রাস্টেড চিকেন সঙ্গে র ম্যাঙ্গো চিলি সালসা, পকচয় র‍্যাপড গন্ধরাজ স্টিমড চিকেন, কলকাতা ঘুগনি ট্যাকোস, ভেটকি পাতুরি, ডাব চিংড়ি, কষা মাংস সঙ্গে বাসন্তী পোলাও। শেষ পাতে মিষ্টিমুখেও চমক- থাকছে রসমালাই ক্রিম ব্রুলে।
বনিতা আর অমিতেরই লর্ড অফ দ্য ড্রিঙ্কস-এও (Lord Of The Drinks) পয়লা বৈশাখের জমকালো আয়োজন থাকছে। তাদের মেনুতে থাকছে ‘আম কাসুন্দি পনির টিক্কা’, ইলিশ মাছ ভাজা, ট্যাংরা স্টাইল গার্লিক চিলি কার্ব, দার্জিলিং পর্ক পট স্টিকার্স সঙ্গে স্পাইসি পিনাট ডিপ, পোহা ক্রাস্টেড চিকেন সঙ্গে র ম্যাঙ্গো চিলি সালসা, পকচয় র‍্যাপড গন্ধরাজ স্টিমড চিকেন, কলকাতা ঘুগনি ট্যাকোস, ভেটকি পাতুরি, ডাব চিংড়ি, কষা মাংস সঙ্গে বাসন্তী পোলাও। শেষ পাতে মিষ্টিমুখেও চমক- থাকছে রসমালাই ক্রিম ব্রুলে।
এবারের পয়লা বৈশাখ যে অন্যরকম হবেই, তা আর না বললেও চলে!
এবারের পয়লা বৈশাখ যে অন্যরকম হবেই, তা আর না বললেও চলে!

Poila Baishakh: শিল্পের দুরন্ত বাণিজ্যিকরণ, হাতে আঁকা জামা নতুন ট্রেন্ড নববর্ষে

হুগলি: বয়স যখন আট বছর তখন থেকেই হাতে তুলে নিয়েছিলেন রং-তুলি। ছবি আঁকা প্রথম জীবনে ছিল ছিল ভাললাগা। ভাললাগা থেকে ভালবাসায় যখন পৌঁছায় তখন তিনি ছবি আঁকতেন ক্যানভাসে। সেই ছবি আঁকাকেই রোজগারের পথ হিসেবে বেছে দেওয়ার জন্য ক্যানভাস বদলে হয়েছে জামা কাপড়। এখানেই ছবি আঁকছেন সন্তু, যা বর্তমানে ব্যাপক চাহিদা তৈরি করেছে দেশীয় এমনকি আন্তর্জাতিক বাজারে।

উত্তর ২৪ পরগনার নৈহাটির বাসিন্দা সন্তু দে। চুঁচুড়ার সোনাঝুরি মেলায় প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বসে জামা-কাপড়ে ছবি আঁকেন। শিল্পের এই অভিনব বাণিজ্যিকরণ মন কেড়েছে ক্রেতাদেরও। শুধুমাত্র হুগলি নয়, রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন মেলায় দেখতে পাওয়া যায় সন্তুর মত অনেককেই। যারা জামা, পাঞ্জাবি, টিশার্ট সবকিছুর উপর নিজের হাতেই ছবি আঁকেন। অনেক ক্ষেত্রে খরিদ্দারের পছন্দ মত নকশাও এঁকে দেন।

আর‌ও পড়ুন: ভোটের মরশুমে ‘ওরা’ ফের দলবেঁধে জঙ্গলমহলের গ্রামে

একদিনে সর্বোচ্চ ৫ টি কাপড়ে সম্পূর্ণ ছবি আঁকেন। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে একটি কাপড় সম্পূর্ণ করতে সময় লাগে দুই দিনও। এটি পুরোটাই কি ধরনের ছবি আঁকা হচ্ছে তার উপরে নির্ভর করে। তাঁর কাছে যে কাপড়গুলি রয়েছে তার মূল্য শুরু হচ্ছে হাজার টাকা থেকে। পাঞ্জাবির শুরু হচ্ছে মাত্র ৩০০ টাকা থেকে। তাঁর এই শিল্পের চাহিদা বর্তমান বাজারে এতটাই বেড়েছে যে তা জেলা, রাজ্য এমনকি দেশ পেরিয়েও পারি দিচ্ছে বিদেশে। নববর্ষ ও ২৫ বৈশাখ উপলক্ষে তাঁর বেশ কিছু হাতে আঁকা পাঞ্জাবি পাড়ি দিয়েছছ আমেরিকাতেও।

রাহী হালদার

Poila Baishakh Sweets: নতুন বছরে মিষ্টিমুখ! দোকানে দোকানে লাড্ডু তৈরির ব্যস্ততা! পয়লা বৈশাখে এই মিষ্টির দাম বাড়ল কিনা জেনে নিন চট করে

উত্তর দিনাজপুর: নববর্ষ মানেই লাড্ডু! কত ধরনের লাড্ডু রয়েছে এবারে দোকানগুলিতে? পয়লা বৈশাখে বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি খাওয়ার রীতি রেওয়াজ থাকলেও, তার মধ্যে অন্যতম লাড্ডু। পুজোর প্রসাদের থালা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে হালখাতা করতে যাওয়া ক্রেতাদের জন্য রাখা মিষ্টির প্যাকেট, সবেতেই স্থান পায় এই লাড্ডু। বছরের এই প্রথম দিন দোকানে দোকানে পূজিত হয় সিদ্ধিদাতা গণেশ। আর গণেশ পুজোর মূল প্রসাদই হল লাড্ডু। তাই নববর্ষ উপলক্ষে মিষ্টির দোকানগুলিতে জোর কদমে শুরু হয়ে গিয়েছে লাড্ডু তৈরির প্রক্রিয়া।

আরও পড়ুন: লাগামছাড়া গরম পড়বে বাংলার এই শহরে, তারই মাঝে বিপদসংকেত! কারখানার কালো ধোঁয়ায় যা হতে চলেছে দুর্গাপুরে

উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জের বিশিষ্ট মিষ্টি প্রতিষ্ঠানে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে চলছে বিভিন্ন রকমের লাড্ডু তৈরি কাজ। এই নববর্ষের বিভিন্ন ধরনের লাড্ডুর পসরা সাজিয়ে বসেছে বিশিষ্ট এই মিষ্টি প্রতিষ্ঠানটি। এই লাড্ডুগুলির মধ্যে থাকছে ছোলার ডালের লাড্ডু, মতিচুরের লাড্ডু, মিহিদানার লাড্ডু ও বেসনে লাড্ডু-সহ বেশ কিছু লাড্ডু।

এক বিশিষ্ট মিষ্টির দোকানের কর্ণধার রাজিব সাহা জানান, নববর্ষের সঙ্গে লাড্ডু ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বিভিন্ন ধরনের লাড্ডু তাই তৈরি করা হচ্ছে নববর্ষের জন্য। নববর্ষে এবারও ৫ টাকা থেকে ১০ টাকার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের লাড্ডু পাওয়া যাবে। এই লাড্ডুগুলোর মধ্যে থাকছে ছোলার ডালের লাড্ডু, মতিচুরের লাড্ডু, বেসনের লাড্ডু-সহ বেশ কিছু লাড্ডু। এক একটা লাড্ডু একেক রকম ভাবে তৈরি করা হচ্ছে।

পিয়া গুপ্তা

Poila Baishakh Men Trending Dress: জলের দরে সস্তা, পয়লা বৈশাখে ট্রেন্ডিং ছেলেদের এই পোশাক! কোথায় মিলছে জানেন?

উত্তর দিনাজপুর: বাঙালি নববর্ষের কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে।বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসব হল বাংলার নববর্ষ। এই নববর্ষে শুধু মেয়েরাই নয় সাজগোজে মেয়েদের কেউ টেক্কা দিচ্ছে ছেলেরাও। পোশাক নিয়ে পুরুষরাও আজকাল রীতিমতো এক্সপেরিমেন্ট করছেন। তবে বাংলার নববর্ষ হোক কিংবা উৎসব অনুষ্ঠান বাঙালি ছেলেদের সাবেকি পোশাকই এখন ফার্স্ট চয়েজ।

বর্তমানে পয়লা বৈশাখের ট্রেন্ডিং পোশাকে রয়েছে পুরুষদের জন্য কটনের পাঞ্জাবি যা গরমে পড়ার জন্য আদর্শ। ছোট থেকে বড় সকলের বিভিন্ন সাইজ ও ভ্যারাইটি কালার মিলছে এই পাঞ্জাবিতে। ইতিমধ্যে বাংলা নববর্ষকে সামনে রেখে ফ্যাশন হাউসগুলো তাদের বৈশাখী পোশাকে পসরা সাজিয়েছে।

আরও পড়ুন-    শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

পাঞ্জাবি ছাড়াও ছেলেদের জন্য পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন ধরনের শার্ট ও টি-শার্ট মাত্র ১৯৯ টাকায়। শার্ট-শার্টের প্যাটার্নে নতুনত্ব থাকছে এবার। থাকছে চিত্রকলার প্রিন্টেড শার্ট ও টি-শার্টও। এছাড়াও বাঙালি নববর্ষের ট্রেন্ডিং-এ রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ধুতির সম্ভারও।

বাজারের ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকার ধুতি চৈত্র সেল উপলক্ষে পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায়। তাছাড়া ঈদ ও নববর্ষ দুটো উৎসবকে সামনে রেখে এবছর ফ্যাশন হাউসগুলো ছেলেদের পোশাকেও নতুনত্ব সম্ভার নিয়ে এসেছে।

পিয়া গুপ্তা

Chaitra Sale: চৈত্র সেলে বিক্রি কম, চিন্তায় ব্যবসায়ীরা

পূর্ব বর্ধমান: চৈত্র সেলের অপেক্ষায় থাকেন বহু মানুষ। সাধারণত এই সেলের সময় কম দামের মধ্যে অনেক জিনিস পাওয়া যায়। সেরকমই বর্ধমান পুরসভার উদ্যোগে বর্ধমান শহরেও প্রায় একমাস ধরে এই চৈত্র সেল চলছে। শহরের উৎসব ময়দানে আয়োজিত হচ্ছে এই চৈত্র সেল। প্রথম এখানে চৈত্র সেলের আয়োজন করা হয়েছে। সেলে ভিড়ও করছেন বহু মানুষ। তবে বিক্রি তুলনামূলকভাবে কম হচ্ছে বলেই জানালেন বিক্রেতারা।

বর্ধমান শহরের এই চৈত্র সেলে অংশ নেওয়া বেশ কিছু বিক্রেতার দাবি, তাঁদের প্রচুর লস হয়ে গিয়েছে। ভাল লাভের আশায় এসেছিলেন, কিন্তু সেই অর্থে কিছুই লাভ হয়নি। দোকানের টাকা কীভাবে দেবেন এখন সেই চিন্তার। জানা গিয়েছে, পুরসভার তরফে প্রত্যেক স্টলের কাছে ৮ হাজার টাকা করে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু বিক্রেতাদের অভিযোগ, তাঁরা পুরসভার কাছ থেকে সেই অর্থে কোনওরকম সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন না। এমনকি উৎসব ময়দানে আয়োজিত এই সেল অগ্নিনির্বাপক কেন্দ্রের অনুমতি ছাড়াই চলছে।

আর‌ও পড়ুন: ডানা দেখতে সাপের মত! বিরল মথের খোঁজ বক্সায়

আগে এই সেল বি সি রোডে হত। তখন ব্যাপক যানজট হত। তাই যানজট নিয়ন্ত্রণের জন্য এবং ক্রেতা বিক্রেতাদের সুবিধার জন্য টাউন হল ময়দানে সেল শুরু করা হয়। তাতেই কেনাকাটায় ভাঁটা দেখা যাচ্ছে বলে অনেকের অভিমত।

চলতি ইংরেজি মাসের ১৫ তারিখ পর্যন্ত এই চৈত্র সেল চলবে বলে জানা গিয়েছে। তবে বিক্রেতাদের ধারণা শহর থেকে একটু দূরে এই চৈত্র সেলের কারণে এবছর অন্যান্য বারের তুলনায় ভিড় বেশ খানিকটা কম হচ্ছে।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Dooars Trip: নববর্ষ বা গরমের ছুটিতে ডুয়ার্স যাচ্ছেন? রইল সেরা ৫ অফবিট জায়গার খোঁজ, মুগ্ধ হবেন সৌন্দর্যে

*নিউ জলপাইগুড়িতে ট্রেন থেকে নেমে গাড়ি ধরে চলে যেতে পারবেন গাজলডোবা পর্যটনকেন্দ্রে। সুন্দর থাকার ব্যবস্থা রয়েছে সেখানে। বিভিন্ন ধরনের তিস্তার মাছের স্বাদে মন ভরে যাবে। তারপর থেকেই ডুয়ার্স ভ্রমণ শুরু।
*নিউ জলপাইগুড়িতে ট্রেন থেকে নেমে গাড়ি ধরে চলে যেতে পারবেন গাজলডোবা পর্যটনকেন্দ্রে। সুন্দর থাকার ব্যবস্থা রয়েছে সেখানে। বিভিন্ন ধরনের তিস্তার মাছের স্বাদে মন ভরে যাবে। তারপর থেকেই ডুয়ার্স ভ্রমণ শুরু।/caption]

বসন্তের হালকা বৃষ্টিতে ডুয়ার্স এখন ঘন সবুজে ঢেকে গিয়েছে! কচি সবুজ পাতা ভরা গাছগাছালি সহ মনমুগ্ধ করা পরিবেশ রয়েছে লাটাগুড়ির। ‌যেতে পারেন এখানেও। করতে পারেন জঙ্গল সাফারি। বসন্তের হালকা বৃষ্টিতে ডুয়ার্স এখন ঘন সবুজে ঢেকে গিয়েছে! কচি সবুজ পাতা ভরা গাছগাছালি সহ মনমুগ্ধ করা পরিবেশ রয়েছে লাটাগুড়ির। ‌যেতে পারেন এখানেও। করতে পারেন জঙ্গল সাফারি।

*লাটাগুড়িতে একরাত্রি থাকার পর আপনি ঘুরতে চলে যেতে পারেন রামসাই এলাকায় । দেখা মিলতে পারে এক শৃঙ্গ গন্ডারের।
*লাটাগুড়িতে একরাত্রি থাকার পর আপনি ঘুরতে চলে যেতে পারেন রামসাই এলাকায় । দেখা মিলতে পারে এক শৃঙ্গ গন্ডারের।
*উত্তরে এসে ডুয়ার্সের মাটি, জঙ্গলের ঘ্রাণের সঙ্গে পাহাড়ের ঢাল বেয়ে উঠে চা বাগান ছুঁয়ে পৌছে যান মেটেলি হয়ে সামসিং।
*উত্তরে এসে ডুয়ার্সের মাটি, জঙ্গলের ঘ্রাণের সঙ্গে পাহাড়ের ঢাল বেয়ে উঠে চা বাগান ছুঁয়ে পৌছে যান মেটেলি হয়ে সামসিং।
*ডুয়ার্সের মাটিতে এসে অবশ্যই পা রাখুন উত্তর-পূর্ব ভারতের অন্যতম প্রাচীন শৈবতীর্থ জল্পেশ মন্দির। ঘুরে দেখতে পারেন এই শৈবতীর্থ।
*ডুয়ার্সের মাটিতে এসে অবশ্যই পা রাখুন উত্তর-পূর্ব ভারতের অন্যতম প্রাচীন শৈবতীর্থ জল্পেশ মন্দির। ঘুরে দেখতে পারেন এই শৈবতীর্থ।
*জাতীয় সড়কের পাশে ডুয়ার্সের জঙ্গলের মধ্যে অবস্থিত পানবাড়ি। বনবস্তির বাসিন্দাদের সঙ্গে দেখা করে, চাপরামারি ওয়াইল্ড লাইফ সাংচুয়ারিতে গণ্ডারের জলপান দেখে, নির্মীয়মাণ চিন সীমান্ত পর্যন্ত যাওয়ার পথ ধরে ঘুরে আসুন এক অন্য জগতে।
*জাতীয় সড়কের পাশে ডুয়ার্সের জঙ্গলের মধ্যে অবস্থিত পানবাড়ি। বনবস্তির বাসিন্দাদের সঙ্গে দেখা করে, চাপরামারি ওয়াইল্ড লাইফ সাংচুয়ারিতে গণ্ডারের জলপান দেখে, নির্মীয়মাণ চিন সীমান্ত পর্যন্ত যাওয়ার পথ ধরে ঘুরে আসুন এক অন্য জগতে।