লাইফস্টাইল Uric Acid: ছোট্ট ছোট্ট দানাই ইউরিক অ্যাসিডের মহাশত্রু! খালি পেটে এই বীজের এক গ্লাস জল খেলেই কেল্লাফতে Gallery May 21, 2024 Bangla Digital Desk ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল এবং ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার মতো সমস্যাগুলি বর্তমানে অতি পরিচিত। বর্তমানে প্রচুর মানুষ এই ধরণের সমস্যায় ভুগছেন। এই ধরণের সমস্যায় ভুক্তভোগীদের বেশ কিছু খাবার সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলা উচিত। আবার বেশ কয়েকটি খাবার নিয়ন্ত্রণেও রাখতে পারে ইউরিক অ্যাসিড। বিশেষত ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার সমস্যায় এখন প্রচুর মানুষ ভুগছেন। ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি হলে কিডনিতে পাথর এবং দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এটি উচ্চ রক্তচাপ, হৃদযন্ত্রের ব্যর্থতা, বিপাকীয় সিন্ড্রোমের সঙ্গে যুক্ত। ফলে দেহে ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে ব্যক্তির ডায়াবেটিস এবং স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। ফলে সুস্থ থাকতে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত জরুরি। নানা কারণে আমাদের শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বাড়তে থাকে, কিন্তু যখন তা উচ্চ মাত্রায় পৌঁছায় তখন শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে থাকে। তবে জানেন কী, খুব ছোট্ট ছোট্ট বীজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে ইউরিক অ্যাসিড। তিসি বা ফ্ল্যাক্সসিড: একটি চিকিত্সাসংক্রান্ত ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পুষ্টিবিদ রুপশ্রী জয়সওয়াল জানিয়েছেন তিসির বীজ শরীরে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে বড় ভূমিকা পালন করে। তিসির বীজের প্রচুর উপকারিতা রয়েছে। একাধিক গুণের পাশপাশি এটি শরীরে ইউরিক অ্যাসিড কম করতেও সাহায্য করে। এক চামচ তিসির বীজ সারারাত জলে ভিজিয়ে রাখুন। এই জল ছেঁকে নিয়ে সকালে খালি পেটে পান করুন। এছাড়াও আপনি তিসির বীজ পিষে গুঁড়ো আকারে ব্যবহার করতে পারেন এবং হালকা গরম জলে মিশিয়ে পান করতে পারেন। হেল্থলাইনে প্রকাশিত একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, ফ্ল্যাক্সসিড বা তিসির বীজ কোলেস্টেরল, রক্তচাপের মত সমস্যাকেও নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
লাইফস্টাইল Uric Acid Control Homely Tips: শরীর থেকে টেনে বের করবে ইউরিক অ্যাসিডের বংশ, ঘরোয়া ৫টা জিনিসে বাজিমাত, ব্যথা হবে গায়েব Gallery May 16, 2024 Bangla Digital Desk ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। এ কারণে নানা ধরনের সমস্যা শুরু হয়। ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টালে পরিণত হয় এবং এর ফলে আঙুলের জয়েন্ট বা গাঁটে ব্যথা হয়৷ ফলে স্বাভাবিক চলাচলে সমস্যা হয়৷ এমন পরিস্থিতিতে কিছু ঘরোয়া প্রতিকার (Uric Acid Control Homely Tips) রয়েছে৷ শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড দূর করতে খুবই সাহায্য করে। ৫টি সস্তা এবং ঘরোয়া জিনিস যা ইউরিক অ্যাসিড দূর করবে। ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। আঙুলের গাঁটে গাঁটে ব্যথা অনেক বেড়ে যেতে পারে। যার কারণে কাজে সমস্যা হতে পারে৷ ধনেপাতা(Coriander)-শুকনো ধনে ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টাল দূর করে শরীর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে। ধনেপাতার এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যে এটি প্রস্রাবের মধ্যে দিয়ে ইউরিক অ্যাসিড দূর করে। যাদের শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়েছে তাদের ধনে ভিজানো জল খাওয়া উচিত। আমলকি (Amla)-ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা শুধু শরীরে ব্যথা প্রতিরোধ করে না, অক্সিডেটিভ স্ট্রেসও কমায়। এতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে যায়। নিম ( Neem)-ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টাল দূর করতেও নিম সহায়ক। নিমের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়, যা ফোলাভাব কমায় এবং ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা দূর করে। শরীরের ডিটক্সিফিকেশনেও নিম ভাল কাজ করে। হরতুকি (Myrobalan)-হরতুকি ডিটক্সিফাইং উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরে আটকে থাকা টক্সিন এবং ইউরিক অ্যাসিডকে বের করে দেয়। হরতুকি খাওয়া হজমের জন্যও ভাল। এর সাহায্যে সহজেই ইউরিক অ্যাসিড দূর হয় এবং গাউটের সমস্যাও সেরে যায়। গিলয় (Giloy)-অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যযুক্ত গিলয় ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়াতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এটি কিডনিকে সঠিকভাবে কাজ করতেও সাহায্য করে, যার কারণে শরীর থেকে টক্সিন এবং ইউরিক অ্যাসিড সহজেই বের হয়ে যায়।Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। আঙুলের গাঁটে গাঁটে ব্যথা অনেক বেড়ে যেতে পারে। যার কারণে কাজে সমস্যা হতে পারে৷
লাইফস্টাইল Uric Acid Control: ক’দিনেই কমে যাবে জয়েন্টের ব্যথা…শরীর থেকে ছেঁকে বের করে দেয় ইউরিক অ্যাসিড! গরমকালে অবশ্যই খান এই সব সব্জি… Gallery May 15, 2024 Bangla Digital Desk গরমে নানা ধরনের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা হতে শুরু করে। গ্রীষ্মকালে হাই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়। এই মরসুমে শরীরে জলের অভাব দেখা দেয়, যে কারণে শরীরে জমে থাকা টক্সিন পুরোপুরি বের হয় না। শরীরে ক্রমবর্ধমান ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে আপনি মাশরুম খেতে পারেন। এতে বিটা-গ্লুকান পাওয়া যায়, যা জয়েন্টের ফোলাভাব ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এর ব্যবহার ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতেও সাহায্য করতে পারে। উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের রোগীদের গ্রীষ্মে কুমড়ো অবশ্যই খাওয়া উচিত। এটি একটি কম পিউরিনযুক্ত খাবার। উপরন্তু, এটি ভিটামিন সি, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। এর সেবন ওজন কমাতে সাহায্য করে, যা ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের উপকার করে। গরমে শসা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে জল পাওয়া যায়, যার কারণে এটি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। এতে উপস্থিত ফাইবার ইউরিক অ্যাসিড দূর করতে সাহায্য করে। এর নিয়মিত সেবন জয়েন্টে ব্যথা এবং ফোলা সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। পটল একটি গ্রীষ্মকালীন সবজি যা ইউরিক অ্যাসিড রোগীদের অবশ্যই খেতে হবে। এটি শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী। এটি খেলে বাত ও গাউটের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে পটলের বীজ বাদ দিয়ে খাওয়াই ভাল৷ ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে, আপনি আপনার খাদ্যতালিকায় টম্যাটো অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়, যা ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। আপনি এটি স্যলাড, সবজি, স্যুপ বা চাটনি আকারে খেতে পারেন। তবে অনেকের ক্ষেত্রে টোম্যাটো ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ শরীরে বাড়িয়ে দেয়৷ তাই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই টোম্যাটে খাওয়া উচিত৷ Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ১৮ নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা৷ কোনও নতুন কিছু শুরু করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
লাইফস্টাইল Uric Acid Normal Range: শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ঠিক কত হলে পারফেক্ট? ‘এই’ লেভেল পেরলেই ভয়ঙ্কর বিপজ্জনক! আপনারটা ঠিক আছে তো? চার্ট মিলিয়ে জানুন Gallery May 15, 2024 Bangla Digital Desk ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় অনেকেই ভুগে থাকেন৷ যদি এর পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয় তবে এটি আমাদের হাত ও পায়ের জয়েন্টগুলিতে জমতে শুরু করে। এই কারণে গাটের ব্যথা ও কিডনিতে পাথর-সহ নানা গুরুতর সমস্যা দেখা দিতে পারে। সাধারণত মানুষ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যাকে উপেক্ষা করে থাকে এবং এই কারণেই বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌঁছে যাই আমরা। নারী ও পুরুষের শরীরে কতটা ইউরিক অ্যাসিড থাকা উচিত। এটি ছাড়াও, কখন এটির স্তর চরম বিপজ্জনক হতে পারে তা জেনে নিন চার্ট দেখে। স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের ইউরোলজি বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাঃ অমরেন্দ্র পাঠক বলেছেন যে ইউরিক অ্যাসিড আমাদের লিভারে উত্পাদিত একটি পণ্য, যা কিডনি দিয়ে যায় এবং প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে। পুরুষ ও মহিলাদের ইউরিক এসিডের স্বাভাবিক পরিসর কিছুটা আলাদা। যদি প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ২.৫ থেকে ৬ (mg/dL) এর মধ্যে হয়, তবে এটি স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচিত হয়। অন্যদিকে, প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ৩.৫ থেকে ৭ (mg/dL) স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়। তবে বিভিন্ন পরীক্ষায় ইউরিক অ্যাসিড মাপার পদ্ধতি ভিন্ন। প্রতিটি পরীক্ষায় ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রায় সামান্য পার্থক্য থাকতে পারে। চিকিৎসক অমরেন্দ্র পাঠক বলেছেন যে একজন মানুষের ইউরিক অ্যাসিড যদি ৭ (mg/dL)-এর বেশি হয়, তাহলে তাকে হাইপারইউরিসেমিয়া বলে। যেখানে মহিলাদের ক্ষেত্রে যদি ইউরিক অ্যাসিড ৬ (mg/dL)-এর বেশি হয়, তবে তা উচ্চ বলে ধরা যেতে পারে। এই অবস্থায় মানুষের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। যদি ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ৯-১০ অতিক্রম করে, তাহলে অবশ্যই একজন ইউরোলজিস্টের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত, কারণ এই স্তরটি বিপজ্জনক হতে পারে এবং গাটের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। যদিও লোকেরা ইউরিক অ্যাসিডকে অতটাও গুরুত্ব সহকারে নেয় না, তবে এটির সীমা ছাড়িয়ে গেলে মারাত্মক হতে পারে। ইউরিক এসিডের মাত্রা জানতে কোন পরীক্ষা করা উচিত? এ বিষয়ে ইউরোলজিস্ট বলেন, ডি টেস্টের মাধ্যমে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা জানতে পারবেন। লিভার ফাংশন টেস্টেও ইউরিক অ্যাসিড ধরা পড়ে। শুধু তাই নয়, আপনি ইউরিন টেস্টের মাধ্যমে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাও পরীক্ষা করতে পারেন। অনেক পরীক্ষা আছে যা ইউরিক অ্যাসিড সনাক্ত করে এবং প্রতিটি মানুষকেই এটি বছরে অন্তত একবার পরীক্ষা করা উচিত, যাতে এটি বাড়ার আগেই রোধ করা যায়।
লাইফস্টাইল Uric Acid Control Tips: ইউরিক অ্যাসিডের অসহ্য যন্ত্রণায় পা ফেলতে কুঁকড়ে যাচ্ছেন? এই খাবারগুলি খাবেন না! কমবে ইউরিক অ্যাসিড Gallery May 14, 2024 Bangla Digital Desk ইউরিক অ্যাসিড বর্জ্য হিসেবে শরীর থেকে বেরিয়ে না গেলে দেখা দিত পারে একাধিক শারীরিক জটিলতা। ইনফ্লেম্যাশন থেকে তৈরি হতে পারে গাঁটের ব্যথা। শরীরে ইউরিক অ্যাসিড অনিয়ন্ত্রিত হলে কিডনি স্টোনের মতো বিপত্তিও দেখা দিতে পারে। অথচ কিছু খাবার এড়িয়ে চললেই ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর। সয়া প্রোটিনের জেরে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায় অনেকটাই। দ্রুত বেড়ে যায় এই অ্যাসিড। তাই সয়া প্রোটিন এবং সয়াবিন খাবেন না ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে। রেড মিট খেলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা লাগামছাড়া হতে পারে। তাই ইউরিক অ্যাসিড থেকে বাঁচতে মাটন এড়িয়ে চলুন পারতপক্ষে। বিশেষ করে অতিরিক্ত মাটন তো একদমই খাবেন না। মাংস যতটা সম্ভব কম রাখুন ডায়েটে। কোনও প্রাণীর মাংস খেলেও লিভার বা মেটে, ক্ষুদ্রান্তের মতো অঙ্গ একদমই খাবেন না। এতে কিন্তু ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গাউট সমস্যা তীব্র হতে পারে। চিংড়িমাছ, সার্ডিন মাছ-সহ সামুদ্রিক খাবারও খাবেন না ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির ধাত থাকলে। কারণ এগুলিতে পুরিন্সের পরিমাণ বেশি। পুরিন কম থাকলেও ঠান্ডা নরম পানীয়ে ফ্রুক্টোজ খুব বেশি। এই কার্বোহাইড্রেটও বাড়িয়ে দেয় ইউরিক অ্যাসিড।
লাইফস্টাইল Uric Acid Control Tips: সকাল হাতে গুণে দু-চারটে খান, আপনার শরীরের ইউরিক অ্যাসিড হবে আপনার বশ, কখন খাবেন Gallery May 6, 2024 Bangla Digital Desk Uric Acid Control Tips: বাতের ব্যাথা আর যন্ত্রণা সহ্য করা যাচ্ছে না৷ ইউরিক অ্যাসিডের বাড়বাড়ন্তে শরীরে একেবারে মোচড় দিয়ে ব্যাথা৷ কয়েকটি ড্রাইফ্রুটস, বীজ ও নাটস নিয়ম করে খেলে কিন্তু এই দুঃসহ যন্ত্রণা থেকে অনেকটাই মুক্তি পাবেন৷ Photo- File মুঠো মুঠো ওষুধের দাপটেও কিছু হচ্ছে না৷ তাই বেশ কয়েকটি বাদাম ও বীজ কিছু খেলে শরীরের নিয়ন্ত্রণ অনেকটা কম থাকবে৷ Photo- File কাজু খুবই ভাল একটি খাবার৷ এতে রয়েছে পিউরিনের পরিমাণ খুবই কম থাকে৷ এলডিএল কোলেস্টোরল কম রাখতে সাহায্য করে কাজু৷ পাশাপাশি ভাল কোলেস্টোরল এইচডিএল বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে৷ Photo- File আখরোটের মধ্যে রয়েছে ওমেগা থ্রি পাশাপাশি অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটারি প্রপার্টি রয়েছে৷ এতে বাতের জন্য বন্ধুর মতো প্রোটিনের উৎস৷ Photo- File আমন্ড- আমন্ডে পিউরিনের মাত্রা কম থাকে৷ এতে ভিটামিন ই রয়েছে৷ এছাড়াও ম্যাগনেসিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজও রয়েছে৷ Photo- File ফ্ল্যাক্স সিডে প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে৷ এতে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটারি এফেক্ট রয়েছে৷ ইউরিক অ্যাসিড বেশি হলে যে প্রবল যন্ত্রণা আছে তার পরিমাণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রিত থাকবে৷ Photo- File ব্রাজিল নাট- ফাইবার সমৃদ্ধ, এতেও পিউরিনের মাত্রা খুবই কম থাকে৷ এটি ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে, বাতের ব্যাথা থেকে অনেকটাই মুক্তি দেয়৷ Photo- File হেজেলনাটে ওমেগা থ্রি ও ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে৷ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে এই ধরণের বাদামে৷ যা শরীরকে স্ট্রেস থেকে মুক্তি দেয়৷ Photo- File কিসমিসের গুণও প্রবল৷ এতে লো ফ্যাট রয়েছে৷ লো সোডিয়াম, পিউরিনের পরিমাণ খুব কমই৷ নিয়মিত ইউরিক অ্যাসিড কন্ট্রোলে রাখে এই খাবার৷ Photo- File খেজুরের গুণও অপরিসীম৷ অ্যান্টি ইনফ্লেমেটারি গুণ রয়েছে৷ এর ফলে বাতের ব্যাথার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে৷ নিয়মিত খান খেজুর৷ Photo- File সূর্যমুখী বীজে অনেক গুণ থাকে৷ তাই ইউরিক অ্যাসিডের রোগীরা নিয়মিত এর সেবন করলে বাতের ব্যাথা কম থাকে৷ Photo- File চিয়া সিডসেও অনেক গুণ রয়েছে৷ যার বাতের ব্যাথা রয়েছে তারা নিয়মিত চিয়া সিডস খেলে ব্যাথা অনেকটাই কম থাকবে৷ Photo- File
লাইফস্টাইল Uric Acid Home Remedies: ১০টাকার কম, ইউরিক অ্যাসিডের ৫ ‘ব্রহ্মাস্ত্র’! ম্যাজিকের মতো কমাবে শরীরের ফোলা, ব্যথা! আজই ‘শুরু’ করুন খাওয়া Gallery May 5, 2024 Bangla Digital Desk শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। এ কারণে নানা ধরনের সমস্যা শুরু হয়। ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টালে পরিণত হয় এবং আঙ্গুলের জয়েন্টগুলিতে আটকে যায়, যা তীব্র ব্যথার কারণ হতে পারে। এ ছাড়া আরও অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে কিছু ঘরোয়া প্রতিকার (Uric Acid Home Remedies) শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড দূর করতে সহায়ক হতে পারে। এমন ৫ টি সস্তা এবং দেশীয় জিনিস আছে যা ইউরিক অ্যাসিড কমাতে পারে। ১. আমলাআমলা ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা শুধু শরীরে প্রদাহ প্রতিরোধ করে না, অক্সিডেটিভ স্ট্রেসও কমায়। এতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে যায়, তাই আমলা ব্যবহার উপকারী। ২. ধনেপাতাশুকনো ধনে পাতা ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টাল দূর করে শরীর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে। ধনেপাতার এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যে এটি প্রস্রাবের সঙ্গে ইউরিক অ্যাসিড দূর করে। এমন পরিস্থিতিতে যাদের শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়েছে তাদের ধনে চা বা ধনের জল খাওয়া উচিত। ৩. নিমইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টাল দূর করতেও নিম সহায়ক। নিমের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়, যা ফোলা কমায় এবং ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা দূর করে। শরীরের ডিটক্সিফিকেশনেও নিম ভালো কাজ করে। ৪. গিলয়অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যযুক্ত গিলো ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়াতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এটি কিডনিকে সঠিকভাবে কাজ করতেও সাহায্য করে, যার কারণে শরীর থেকে টক্সিন এবং ইউরিক অ্যাসিড সহজেই বের হয়ে যায়। ৫. হরিতকিমাইরোবালানে ডিটক্সিফাইং উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরে আটকে থাকা টক্সিন এবং ইউরিক অ্যাসিডকে বের করে দেয়। মাইরোবালান খাওয়া হজমের জন্যও ভালো। এর সাহায্যে সহজেই ইউরিক অ্যাসিড দূর হয় এবং গাউটের সমস্যাও সেরে যায়। ( Disclaimer: উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷)
লাইফস্টাইল Uric Acid Control Tips: আপনার আশেপাশে সহজেই পাবেন এই পাঁচ জিনিস, আয়ুর্বেদেই বশ হবে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের দংশন Gallery April 27, 2024 Bangla Digital Desk ইউরিক অ্যাসিড রক্তে পাওয়া একটি বর্জ্য পদার্থ। শরীরের মধ্যে পিউরিন নামক একটি গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক ভেঙে গেলে এটি নির্গত হয়। অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড সাধারণত রক্তে মিশ্রিত হয়ে যায় যা কিডনির মধ্য প্রবেশ করে৷ পাশাপাশি তা প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বাইরে নিঃসৃত হয়৷ শরীরে অত্যধিক ইউরিক অ্যাসিড নিঃসরণের ফলে গেঁটেবাত, কিডনিতে স্টোনের মতো মারাত্মক রোগ হতে পারে৷ পাশাপাশি নখের কোনে ব্যাথার মতো ঘিনঘিনে অসহ্য বিষয়টিও ইউরিক অ্যাসিডের কারণে হতে পারে৷ ইউরিক অ্যাসিডের বৃদ্ধির কারণ থেকে মুক্তি পেতে ওষুধ খেতেই হয়। তবে আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে কিছু প্রাকৃতিক প্রতিকার বলা হয়। আমাদের চারপাশে যে ধরণের পাতা খুব সহজেই পাওয়া যায় সেই পাতগুলি ব্যবহার করলেই নিজের শরীরে উৎপন্ন হওয়া ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে৷ ইউরিক অ্যাসিড যাদের আছে তাদের নিয়মিত ইউরিক অ্যাসিড পরীক্ষা করতে হয়। তুলসি পাতাতুলসি পাতা তার ঔষধি গুণের জন্য অত্যন্ত পপুলার। হিন্দু ধর্মে পবিত্র উদ্ভিদ হিসাবে তুলসিকে মান্যতা দেওয়া হয়৷ এই পাতা শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে৷ শরীরে এটা ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। নিয়মিত তুলসি পাতা খেলে শরীর ভিতর থেকে পরিষ্কার হয়। এর নিয়মিত ব্যবহার শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের বৃদ্ধি রোধ করে। নিম পাতানিম পাতায় শক্তিশালী টক্সিন কন্ট্রোল করার বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি রক্ত পরিশোধনে ব্যবহার হয়। এগুলি শরীর থেকে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড ও অন্যান্য বর্জ্য অপসারণে সাহায্য করে। নিমপাতায় রয়েছে উচ্চ পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এটি উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রার সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষণগুলি থেকে মুক্তি দেয়। গুলঞ্চগুলঞ্চ আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদানl। একাধিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার বৈশিষ্ট্য এতে রয়েছে। ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রায় ভারসাম্য রাখতে সাহায্য করে ধনে।উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের কারণে হওয়া ব্রণ এবং ফোলা থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে নিয়মিত ধনের ব্যবহার৷ ধনেধনে পাতা ও ধনে বীজ দুটিই একাধিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত উপকারের জন্য আয়ুর্বেদে ব্যবহৃত হয়। সুগন্ধযুক্ত যৌগ রয়েছে যা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। শরীর থেকে ইউরিক এসিড সহ টক্সিন দূর করে। ত্রিফলাত্রিফলা হল আমলকি, হরিতকি, বয়রা এই তিনটি ফলের সংমিশ্রণ। এটিতে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি প্রদাহ কমানোর বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা উচ্চ ইউরিক অ্যাসিড কমাতে সাহায্য করে। এই ত্রিফলার ব্যবহার গাউট বা বাতের ব্যাথার প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে৷ এই মত নিউজ ১৮ বাংলার ব্যক্তিগত মত নয়, প্রচলিত মতের ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ ফলে সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷ Photo- Representative
লাইফস্টাইল Uric Acid Control Tips: শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের ভয়ানক ছোবল! রোজকার এই খাবার পাত থেকে একদম সরিয়ে ফেলুন Gallery April 25, 2024 Bangla Digital Desk Uric Acid Control Tips: ইউরিক অ্যাসিডের প্রকোপে জীবন নাজেহাল৷ বিভিন্ন অংশে ব্যাথা যন্ত্রণার যাতনা তো থাকেই, তার পাশাপাশি আরও নানা রকমের জটিলতা দেখা দেয় শরীরের মধ্যে৷ Photo- Representative ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ কম রাখতে গেলে প্রোটিনের পরিমাণ সংযত হওয়াই ভাল৷ Photo- Representative শরীরে জ্বালা তৈরি করে মদ৷ তাই যাঁদের ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা রয়েছে তারা যেন অ্যালকোহলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে৷ Photo- Representative ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা যাঁদের রয়েছে তাঁরা মিষ্টি জাতীয় জিনিসও তালিকা থেকে বাদ রাখতে পারেন৷ কারণ চিনি জাতীয় খাবার গাউট বা বাতের ব্যাথা বাড়িয়ে তুলতে পারে৷ Photo- Representative মাছ বা মাংস যে সব ধরণের খাবারে প্রচুর পরিমাণে প্রাণীজ প্রোটিনের উৎস রয়েছে৷ তাই ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি থাকা ব্যক্তিরা সব সময়েই যেন এই ধরণের খাবার নিজেদের খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিয়ে দেন৷ Photo- Representative বিভিন্ন ধরণের ডালও তালিকা থেকে বাদ দিন কারণ ডাল পিউরিনের একটা বড় উৎস৷ বাতের ব্যাথা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে পারে বেশি পরিমাণ ডাল খেলে৷ Photo- Representative এই সবের পাশাপাশি বেশ কিছু সব্জিও ইউরিক অ্যাসিডের রোগীদের জন্য বেশ ক্ষতিকারক৷ এই তালিকায় রয়েছে বাঙালির অতি পরিচিত ফুলকপি, কড়াইশুঁটি না খাওয়াই ভাল৷ Photo- Representative শুধু প্রোটিন নয়, কার্বোহাইড্রেটও খান মেপে মেপে৷ ফলে পরিষ্কার ছাঁটা পালিশ করা চাল, পাঁউরুটি, কেক, কুকিজ কম খান৷ Photo- Representative এই মত নিউজ ১৮ বাংলার ব্যক্তিগত মত নয়, প্রচলিত মতের ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ ফলে সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷ Photo- Representative
লাইফস্টাইল Uric Acid Control Tips: ইউরিক অ্যাসিড হুড়মুড়িয়ে বেড়েই চলেছে ভুলেও আর নয়, খুব পছন্দের এই ডালগুলি ছেঁটে ফেলুন খাবার থেকে, নইলে ভারী বিপদ Gallery April 23, 2024 Bangla Digital Desk : লাইফস্টাইল এখন বেশ বদলেছে৷ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আগে যেভাবে মানুষ দিনযাপন করত তাতে সুস্থ -নীরোগ জীবনের মেয়াদ অনেকটা বেশি সময় ধরে বিস্তৃত ছিল৷ কিন্তু এখন আর এরকম কোনও কথা নেই যে ইউরিক অ্যাসি়ড এই বয়সে হবে, ডায়াবেটিস এই বয়েসে হয় না৷ Photo- Representative এখন যে কোনও বয়সে যে কোনও রোগ হচ্ছে, কিন্তু বাঁচতেও তো হবে ফলে বেশ কিছু সহজ টিপস মানলে কোনও কোনও রোগের তীব্রতা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়৷ Photo- Representative ইউরিক অ্যাসিড হল একটি প্রাকৃতিক বর্জ্য পদার্থ যা পিউরিনে সমৃদ্ধ খাবার হজমের পর শরীরে নিঃসৃত হয়। পিউরিন – রাসায়নিক যৌগ যা কার্বন এবং নাইট্রোজেন পরমাণু দ্বারা গঠিত এবং শরীরের অভ্যন্তরে ভেঙে যায়। Photo- Representative যখন আমরা পিউরিন-সমৃদ্ধ খাবারের অতিরিক্ত মাত্রায় গ্রহণ করি তখন শরীর এটি হজম করতে পারে না।এর ফলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা হু হু করে বৃদ্ধি পেতে পারে। Photo- Representative উচ্চ মাত্রার ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা রয়েছে এমন ব্যক্তিদের অবশ্যই খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে। পিউরিন- সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলার পাশাপাশি, অবশ্যই অত্যধিক চর্বিজাতীয় খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ এটি আপনার শরীরের ইউরিক অ্যাসিড নিঃসরণ করার ক্ষমতা হ্রাস করতে পারে। Photo- Representative ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া বারণ থাকে। সেই তালিকায় একেবারে উপরের দিকে রয়েছে ডাল। যদিও শরীরের জন্যে বিভিন্ন ধরনের ডাল খুবই উপকারি। তবে ইউরিক অ্যাসিডের রোগীদের কিছু ডাল খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। জানুন কোন ডালগুলি সবচেয়ে খারাপ স্বাস্থ্যের জন্য। Photo- Representative মুগ ডালমুগ ডালের অত্যধিক ব্যবহার শরীরে পিউরিন গঠনের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে, যা আসলে ইউরিক অ্যাসিডের বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করে৷ Photo- Representative মুসুর ডালইউরিক অ্যাসিড বেশি থাকলে কম প্রোটিন খেতে হয়। এদিকে মুসুর ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। অন্যান্য ডালের চেয়ে মুসুর ডালে প্রোটিনের পরিমাণ অনেক বেশি। ফলে এই ডাল খেলে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই সুস্থ থাকতে এই ডাল এড়িয়ে চলাই ভাল। অড়হর ডালপ্রোটিন এবং অ্যামিনো অ্যাসিড সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে অড়হর ডালের অত্যধিক ব্যবহার সম্ভাব্যভাবে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে তুলতে পারে। অবশ্য অড়হর ডালে কিডনি-প্রতিরক্ষামূলক কিছু বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে। Photo- Representative ছোলার ডালবাঙালি বাড়িতে অনুষ্ঠান হোক আর ছুটির দিন মিষ্টি ছোলার ডাল পাতে থাকলে একদম বাহ, বাহ৷ ইউরিক অ্যাসিডের রোগীদের ছোলার ডাল খাওয়া একেবারেই উচিত না। ছোলার ডালে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি। অত্যাধিক পরিমাণে খেলে, শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। Photo- Representative বিউলির ডালগরমকালে বিউলির ডাল অত্যন্ত প্রিয় খাবার। কিন্তু বাঙালির এই পছন্দের ডালেও অনেক বিপদ৷ বাড়িয়ে দিতে পারে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা। ফলে এই ডালও এড়িয়ে চলাই ভাল৷ Photo- Representative