লাইফস্টাইল Uric Acid Control Tips: বাজারে দেখেও কিনছেন না? টক, মিষ্টি ফলেই কুপোকাত ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা! শরীরে অন্দরে জমে থাকা ময়লাও দূর হবে Gallery June 6, 2024 Bangla Digital Desk ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরলের মতোই বর্তমানে একটি অতি চেনা সমস্যা হল ইউরিক অ্যাসিডের বৃদ্ধি। শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলে জাঁকিয়ে বসে একাধিক রোগ। অনেক ধরনের সমস্যা হতে থাকে। তাই সুস্থ থাকতে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত জরুরি। ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ দেহে বাড়লে কিডনির ভয়ঙ্কর ক্ষতির সম্ভাবনা। কিডনিতে পাথর এবং দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায় বলেই দেখা গিয়েছে বিভিন্ন গবেষণায়। কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এটি উচ্চ রক্তচাপ, হৃদযন্ত্রের ব্যর্থতা, বিপাকীয় সিন্ড্রোমের সঙ্গে যুক্ত। এগুলি এমন কিছু কারণ যা একজন ব্যক্তির ডায়াবেটিস এবং স্ট্রোকের সম্ভাবনা বাড়ায়। তাই ইউরিক অ্যাসিডকে নিয়ন্ত্রণে রাখা দরকার। কিন্তু দেহে ইউরিক অ্যাসিডকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডায়েটে নজর দেওয়া বিশেষ জরুরি। বেশ কিছু ফল এবং সবজি রয়েছে যা ইউরিক অ্যাসিডকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। দেশের বিখ্যাত পুষ্টিবিদ নিখিল বত্স জানালেন তেমনই একটি ফল সম্বন্ধে। গরমের অতি পরিচিত এই ফল ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম টক, মিষ্টি অপূর্ব স্বাদের এই ফল হল আনারস। দেশের একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুষ্টিবিদ নিখিল বত্স জানিয়েছেন আনারস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে ইউরিক অ্যাসিড। আনারস ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। টক, মিষ্টি স্বাদের এই ফল আট থেকে আশি, সবাই খেতে ভালবাসে। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় এই ফলটি অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দিলেন পুষ্টিবিদ। খাবার হজম হওয়ার পর আমাদের শরীরে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হতে শুরু করে, তাই আপনার খাদ্যাভ্যাসের প্রতি বিশেষ যত্ন নেওয়া আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আনারস শরীরকে ডিটক্সিফাই করতেও সাহায্য করে। সকালে আনারসের রস খাওয়ার পরামর্শ দিলেন পুষ্টিবিদ নিখিল বত্স। আনারসে ব্রোমেলেন নামক একটি বায়োঅ্যাকটিভ এনজাইম পাওয়া যায়। এটি শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। হজম প্রক্রিয়া দ্রুত করার পাশাপাশি এটি পিউরিন হজমেও সাহায্য করে।
লাইফস্টাইল Uric Acid Health Care: শুধু পায়ে ব্যথা-ই নয়, শরীরে এই উপসর্গগুলোও বলে দেয় ইউরিক অ্যাসিড বেড়েছে কী না, জেনে রেখে সতর্ক হন Gallery June 4, 2024 Bangla Digital Desk বেশ কিছু খাবার যেমন রেড মিট,পালং শাক, মুসুর ডালে থাকে পিউরিন নামক কেমিক্যাল। এই পিউরিন যখন শরীরে ভেঙে যায়, তখন ইউরিক অ্যাসিডের সৃষ্টি হয়। মুত্রত্যাগের মাধ্যমে শরীর নিজে থেকেই ইউরিক অ্যাসিড বার করে দেয়। কিন্তু হাইপারিউসেমিয়ায় আক্রান্ত হলে কিডনি শরীর থেকে তাড়াতাড়ি ইউরিক অ্যাসিড বার করতে পারে না। রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে ক্রিস্টাল তৈরি হয়। শরীরের যে-কোন-ও জায়গায় এই ক্রিস্টাল তৈরি হতে পারে, কিন্তু বেশিরভাগ সময়ে কিডনি ও জয়েন্টে ক্রিস্টালের সৃষ্টি হয়। এবার শরীরের সাদা রক্ত কণিকা এই ক্রিস্টালদের আক্রমণ করে, ফলে প্রদাহ ও ব্যথার সৃষ্টি হয়। যাঁদের রক্তচাপ বেশি, ডায়াবেটিক, ওজন বেশি, থাইরয়েডের সমস্যা আছে,তাঁদের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি। যাঁরা নিয়মিত মদ্যপান করেন, তাঁদের রক্তেও ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে হাড়ের ব্যথা হবেই। কিন্তু শুধুমাত্র পায়ের পাতা বা জয়েন্টে ব্যথাই ইউরিক অ্যাসিডের একমাত্র উপসর্গ নয়। শরীরে আর কোন কোন লক্ষণ দেখলে সতর্ক হবেন? রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে প্রস্রাবের সময় জ্বালা হতে পারে। প্রস্রাবে দুর্গন্ধও হতে পারে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়লে পিঠের নীচের দিকে, তলপেট কিংবা কুঁচকিতে ব্যথা হতে পারে। শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে বার বার প্রস্রাব পাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়। কারণ কিডনি চায় শরীরে থাকা অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিডকে বার করে দিতে। শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে প্রস্রাবের সঙ্গে রক্তপাত হতে পারে। ঘনঘন ইউটিআই বা ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন-ও ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার অন্যতম লক্ষণ। ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টাল কিডনিতে পাথর তৈরি করে। অনেকসময় পাথর গুলি খুব ছোট হয় এবং মূত্র দিয়ে বেরিয়ে আসে। কিন্তু পাথর বড় হলে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট-এ আটকে যায়। কিডনি স্টোন-এর লক্ষণ হল কোমরের পিছনের অংশ, পেট ও পেটের দু’পাশে ব্যথা, বমি-বমি ভাব, প্রস্রাবের সময় ব্যথা, প্রস্রাব করতে সমস্যা, প্রস্রাবে দুর্গন্ধ।
লাইফস্টাইল High Uric Acid Problem: চিকেন খেলেই কি ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়? কোনও ভুল করছেন না তো! মুরগির মাংস খাওয়ার আগে জানুন কী বলছেন বিশেষজ্ঞ Gallery June 2, 2024 Bangla Digital Desk ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা যেন দিন দিন বেড়েই চলেছে৷ আজকাল এই সমস্যায় অনেকেই ভুগে থাকেন৷ যদি এর পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয় তবে এটি আমাদের হাত ও পায়ের জয়েন্টগুলিতে জমতে শুরু করে। এই কারণে গাটের ব্যথা ও কিডনিতে পাথর-সহ নানা গুরুতর সমস্যা দেখা দিতে পারে। বেশিরভাগ মানুষই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যাকে উপেক্ষা করে থাকে এবং এই কারণেই সমস্যা বাড়তে থাকে৷ এটি একটি জটিল রোগ৷ এই রোগ থেকে শরীরে নানা সমস্যা দেখা যায়৷ এই কারণেই ইউরিক অ্যাসিডকে নিজের বশে রাখার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। অনেক বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে নাকি প্রোটিন জাতীয় খাবার কম খাওয়াই ভাল৷ এটা শোনার পর অনেকেই ভয়ে চিকেন খান না৷ এবং প্রায়শই বলতে শোনা যায়, মুরগির মাংস খেলেই নাকি ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যেতে পারে৷ ইউরিক অ্যাসিড ও চিকেন নিয়ে নানা মতামত রয়েছে একাংশের৷ এটা কি আদৌ সত্যি নাকি পুরোটাই মিথ৷ আসল সত্যিটা জেনে নিন চিকিৎসকের কাছ থেকে৷ বিশিষ্ট চিকিৎসকের মতে, ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার মূলত দুটি কারণ রয়েছে৷ এমন কিছু খাবার রয়েছে, যার মধ্যে পিউরিন রয়েছে, যা শরীরে পৌঁছে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে৷ সেই কারণেই সমস্যা বাড়ে৷ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে খাবারের কারণেই ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়৷ এছাড়াও ওজন বেশি থাকলে কিংবা ডায়াবেটিস থাকলেও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে৷ বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, যারা মনে করছেন চিকেন খেলেই ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যায়, বিষয়টা তেমনটা নয়৷ তবে অতিরিক্ত পরিমাণে কোনও কিছু না খাওয়াই ভাল৷ কারণ অতিরিক্ত পরিমাণে খেলেই সমস্যা বাড়বে৷ তবে রোজ মুরগির মাংস খাওয়ার বদলে মাছ, ডিম খাওয়াই শরীরের জন্য ভাল৷ ইউরিক অ্যাসিড বেশি বেড়ে গেলে অতিরিক্ত পরিমাণে রেডমিট, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি মাছ, কাঁকড়া, ঢ্যাঁড়শ, টম্যাটো-এজাতীয় খাবার না খাওয়াই ভাল৷ যারা মদ্যপান করেন তারা মদ খাওয়া থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন৷
লাইফস্টাইল Uric Acid Controlling Tips: শরীরে এই অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়লে জলের ঘাটতি হয়, ধীরে ধীরে জীবনযাপন স্তব্ধও হতে পারে! সাবধান Gallery June 1, 2024 Bangla Digital Desk অনেকেই মনে করেন, বয়স্কদেরই বোধ হয় ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, ইউরিক অ্যাসিডের মতো ক্রনিক সমস্যা দেখা দেয়। চিকিৎসকরা বলছেন, এখন অল্প বয়সেও উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন অনেকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) ইউরিক অ্যাসিড খুবই খারাপ। শরীরকে ধীরে ধীরে শেষ করে, জীবনযাপন স্তম্ভ করে দেয়। কার শরীরে কতটা পরিমাণ ইউরিক অ্যাসিড থাকবে, তা নির্ভর করে সেই ব্যক্তির খাদ্যতালিকায় প্রোটিনের পরিমাণ এবং বিপাকহার কেমন, তার উপর। চিকিৎসকদের মতে, রক্তে এই অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে না পারলে ভবিষ্যতে বিস্তর রোগ জাঁকিয়ে বসতে পারে। ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে ঝুঁকি আরও দ্বিগুণ হয়। সুস্থ থাকতে তাই খাওয়াদাওয়ায় রাশ টানতে হবে। জেনে নিন, ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন, তাঁদের রোজকার জীবনে কোন কোন অভ্যাসে বদল আনতে হবে। কী কী করলে নিয়ন্ত্রণে থাকবে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা? ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়লে ডায়েটে বড়সড় বদল আনতে হবে। এমন রোগীকে কম পিউরিনের মাত্রা যুক্ত খাবার খেতে হবে। পিউরিন যৌগ রক্তে মিশে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এ ক্ষেত্রে লো ফ্যাট দুগ্ধজাত খাবার, সবুজ শাকসব্জি, মিলেট, ফল, ভেষজ চা খাওয়া যেতে পারে। তবে রেডমিট, সামুদ্রিক মাছ খাওয়া যাবে না। মাছ, চিকেন বা ডিম খাওয়া যেতে পারে। সব মিলিয়ে দিনে ৫০ গ্রামের বেশি নয়। মাছ বা চিকেন নিয়মিত খাওয়া গেলেও, মাছের মুড়ো, মুরগির মেটে বাদ দিতে হবে। ডায়েটে ফাইবার আর ভিটামিন সি-যুক্ত খাবার বেশি করে রাখতে হবে। চিনি খাওয়া কিংবা চিনিযুক্ত কোনও পানীয় খাওয়া বন্ধ করতে হবে। কর্ন সিরাপ দেওয়া খাবার একেবারে বন্ধ করা উচিত। নরম পানীয়, রং দেওয়া জেলি, জ্যাম, সিরাপ, কৌটোবন্দি ফ্রুট জুস খাওয়া চলবে না। মদ্যপান বন্ধ করতে হবে। মদ্যপান করলে কিন্তু ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা অনেকটাই বেড়ে যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Healthy Lifestyle: যমের দুয়ারে যাবে ইউরিক অ্যাসিড! সপ্তাহেএই চারটি জিনিস খেলেই বাজিমাত… বলে বলে পালাবে অসুখ Gallery May 31, 2024 Bangla Digital Desk ইউরিক অ্যাসিড হল রক্তে উপস্থিত এক প্রকার বর্জ্য পদার্থ। পিউরিন নামক যৌগের বিপাকের মাধ্যমেই তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। সাধারণ অবস্থায় ইউরিক অ্যাসিড কিডনি এবং মূত্রের মধ্যে দিয়ে যায়। আসলে যখন আমরা পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার খাই, তখন আমাদের দেহে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। সঠিক সময়ে এই বিষয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা না নিলে বিপদে পড়তে হতে পারে৷ দেহে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলে তাকে হাইপারইউরিসেমিয়া বলে। এর ফলে আর্থ্রাইটিস হয়। আর্থ্রাইটিসে জয়েন্টে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জয়েন্টের ব্যথা তীব্র হয়। এটি প্রদাহজনক আর্থ্রাইটিসে পরিণত হয়। ইউরিক অ্যাসিড জয়েন্টের কাছাকাছি তরুণাস্থির পরিবর্তে স্ফটিক গঠন শুরু করে। যদি ওজন হঠাৎ করে বেড়ে সেক্ষেত্রে শরীরে বাড়বাড়ন্ত হতে পারে ইউরিক অ্যাসিডের ৷ লেবু শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ কমায়। কাঁচা নিমপাতা চিবিয়ে খেলেও কাজ দেয় মারাত্মক। ইউরিক অ্যাসিডে ত্রিফলাও হতে পারে মারাত্মক কার্যকর। কাঁচা পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও খনিজে ভরপুর ৷ এতে কম পরিমাণে ক্যালোরি থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ কালোজিরে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত সাহায্য করে। ডায়েটে কালোজিরে যোগ করলে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে না আনলে আর্থ্রাইটিসের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং অনেক ক্ষেত্রে কিডনিতে পাথরও হতে পারে। অত্যধিক মাত্রায় অ্যালকোহল, মিষ্টি, ফ্রুক্টোজ, রেড মিট, টুনা মাছ ইত্যাদি খেলে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যেতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্য নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ এগুলি মেনে চলার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷)
লাইফস্টাইল Uric Acid Pain Control Tips: ইউরিক অ্যাসিডের যন্ত্রণায় চোখে জল? এই খাবারগুলি বেশি করে খান! কমবে ব্যথা! মিলবে রেহাই Gallery May 30, 2024 Bangla Digital Desk শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড বর্জ্য হিসেবে বেরিয়ে না গেলে একাধিক সমস্যা ও অসুস্থতা দেখা দেয়৷ গাউট বা গেঁটে বাত চেনা উপসর্গ ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার৷ এছাড়াও কিডনিতে স্টোনের মতো সমস্যাও তৈরি হতে পারে৷ একাধিক ঘরোয়া টোটকা আছে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে৷ সেগুলি সম্বন্ধে বলেছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ সিদ্ধার্থ গুপ্তা৷ গ্রিন টি-তে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ক্যাটেচিন্স আছে৷ ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকর এই উপকরণ৷ ওটস, গোটা দানাশস্য, ব্রকোলি, কুমড়ো, সেলেরির মতো খাবার রাখুন ডায়েটে৷ এই খাবারগুলিতে প্রচুর ডায়েটরি ফাইবার৷ ইউরিক অ্যাসিড কমাতে উপকারী ফাইবার৷ ইউরিক অ্যাসিড কমাতে ভিটামিন সি খেতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে৷ লেবুজাতীয় ফল বেশি রাখুন ডায়েটে৷ গাজর, শশা, পালংশাক, মটরশুঁটি, বাঁধাকপি, টম্যাটো, ব্রকোলির মতো সবজি কার্যকরী ইউরিক অ্যাসিড কমাতে৷
লাইফস্টাইল Uric Acid Control Tips: ইউরিক অ্যাসিড কমছেই না? যন্ত্রণায় জেরবার? সহজ টোটকায় জানুন কী খাবেন, কী খাবেন না Gallery May 28, 2024 Bangla Digital Desk যে খাবারে পুরিন থাকে, সেগুলি থেকেই শরীরে জমতে থাকে ইউরিক অ্যাসিড। বর্জ্য হিসেবে বেরতে না পারলে ইউরিক অ্যাসিড দেখা দেয় ক্ষতিকারক উপকরণ হিসেবে। গাঁটে গাঁটে ইউরিক অ্যাসিড জমে গিয়ে যন্ত্রণা শুরু হয়। পরে এর থেকেই গাউট বা তার থেকে আর্থ্রাইটিস দেখা দেয়। জটিলতা বাড়লে কিডনি স্টোনের সমস্যাও তৈরি হতে পারে। যে খাবারে পুরিন বেশি সেগুলি খেলে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা দেখা দিতে পারে। কম পুরিন আছে, এমন খাবারই খেতে হবে। বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা। অধিকাংশ ফলে পুরিন কম। তাই ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকে না। সবজির মধ্যে খেতে পারেন বেল পেপার, শশা, গাজর এবং অন্যান্য শাক। লো ফ্যাট ডেয়ারি প্রডাক্ট যেমন দুধ, দই, চিজ রাখুন ডায়েটে। অতিরিক্ত শর্করা আছে, এমন পানীয় এড়িয়ে চলুন। অতিরিক্ত ফ্রুক্টোজ সমেত কর্ন সিরাপজাতীয় পানীয় খাবেন না। পানীয় হিসেবে বেশি করে খান জল, হার্বাল চা, তাজা ফলের রস। যত বেশি পানীয়, তত বেশি শরীর ডিটক্সিফায়েড হবে। বর্জ্য হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড বেরিয়েও যাবে শরীর থেকে। অত্যধিক ওজনও শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। মাসল সেলের তুলনায় ফ্যাট সেলস অনেক বেশি ইউরিক অ্যাসিড তৈরি করে। বাড়তি ওজনের জেরে বাধা পায় কিডনির স্বাভাবিক ক্রিয়াও। ডায়েটে বেশি করে ফল, শাকসবজি, গোটা দানাশস্য, বাদাম ও দানাজাতীয় খাবার রাখুন। পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণে রাখুন ইনসুলিন ক্ষরণ। অ্যালকোহল সেবন কমান। প্রচুর জলপান করুন। নিয়মিত শরীরচর্চার জন্য সময় রাখুন। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নিন।
লাইফস্টাইল Mango in Uric Acid: বাজারে ছেয়ে আছে ল্যাংড়া, হিমসাগর, চৌসা! দেদার খাচ্ছেন আম? বাড়ছে নাকি ইউরিক অ্যাসিড? বড় সত্যি জানেন না ৯৯% লোকজন Gallery May 25, 2024 Bangla Digital Desk গরম মানেই আমের মরশুম। বাজারে ছেয়ে গিয়েছে ল্যাংড়া, হিমসাগর, চৌসা থেকে মালদি। বাজারে মিলছে একাধিক আম। লে দেদার খাচ্ছেন বেশিরভাগ সকলে। আম কিনছেন অসংখ্য মানুষ। বহু ব্যক্তির পছন্দের ফল আম। ফলে দেদার খাচ্ছেন বেশিরভাগ সকলে। কিন্তু মনের সুখে আম খাচ্ছেন, ভেতরে ভেতরে বাড়ছে না তো ইউরিক অ্যাসিড। ইউরিক অ্যাসিড বর্তমানে একটি চেনা সমস্যা। এই ধরণের সমস্যায় ভুক্তভোগীদের বেশ কিছু খাবার সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলা উচিত। আবার কয়েকটি খাবার নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে ইউরিক অ্যাসিড। বিশেষত ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার সমস্যায় এখন প্রচুর মানুষ ভুগছেন। ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি হলে কিডনিতে পাথর এবং দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এটি উচ্চ রক্তচাপ, হৃদযন্ত্রের ব্যর্থতা, বিপাকীয় সিন্ড্রোমের সঙ্গে যুক্ত। ফলে দেহে ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে ব্যক্তির ডায়াবেটিস এবং স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। ফলে সুস্থ থাকতে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত জরুরি। তবে, ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেশ কয়েকটি খাবারে নিষেধাজ্ঞা মেনে চলা জরুরি। কয়েকটি ফল এবং সবজি মোটেই খাওয়া উচিত নয়। কিন্তু বহুজনের প্রিয় ফল আমও কী এই তালিকায় রয়েছে? কী জানালেন পুষ্টিবিদ। পুষ্টিবিদ অশ্বানি.এইচ.কুমার দেশের এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে জানিয়েছিলেন আম খেলে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ে কিনা। তিনি জানান, আমের অনেক উপকারিতা রয়েছে। কিন্তু যদি কেউ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভোগেন, তাহলে অতিরিক্ত আম খাওয়া মোটেই ভাল না। পুষ্টিবিদ আরও জানালেন, সপ্তাহে ২ বার আম খাওয়া যেতেই পারে। প্রতিদিন অত্যধিক পরিমাণে খেলে দেহে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে।
লাইফস্টাইল Uric Acid Control Tips: নারী এবং পুরুষের শরীরে কতটা ইউরিক অ্যাসিড ‘স্বাভাবিক’? এর থেকে বাড়লে কী হয়? জানুন কমানোর জাদু টোটকা Gallery May 23, 2024 Bangla Digital Desk ডায়েটে পুরিনসমৃদ্ধ খাবার বেশি থাকলে এবং বর্জ্য হিসেবে পুরিন শরীর থেকে বেরিয়ে না গেলে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়তে পারে। নষ্ট হতে পারে সুস্থতার ভারসাম্য। নয়াদিল্লির স্যর গঙ্গারাম হাসপাতালের ডাক্তার অমরেন্দ্র পাঠকের মতে শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়া বজায় রাখার জন্য ইউরিক অ্যাসিড প্রয়োজনীয়। কিন্তু যত ক্ষণ এর মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে, তত ক্ষণই ঠিক আছে। মাত্রা বেড়ে গেলে বিপদ বাড়বে। সাধারণত পূর্ণবয়স্ক মহিলার ক্ষেত্রে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের স্বাভাবিক পরিমাণ 2.5 থেকে 6 mg/dL, একজম পূর্ণবয়স্ক পুরুষের ক্ষেত্রে এই পরিমাণ 3.5 থেকে 7 mg/dL। রক্তে ইউরিক অ্যাসিড এর থেকে বেশি হয়ে গেলে অস্থিসন্ধিতে জমতে থাকে বর্জ্য হিসেবে। তার থেকে দেখা দেয় গাউট বা গেঁটে বাত। আর্থ্রাইটিসের একটি ধরন এই গাউট। জটিলতা বাড়লে ইউরিক অ্যাসিড থেকে কিডনির সমস্যাও দেখা দিতে পারে। ডাক্তারদের মতে নিয়মিত ওষুধ খাওয়ার সঙ্গে জোর দিতে হবে লাইফস্টাইলেও। আমিষ এবং হাই প্রোটিন আছে এমন খাবার কমাতে হবে ডায়েটে। রোজ অন্তত আধঘণ্টা শরীরচর্চা করতেই হবে। স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইলে ব্যালান্সড ডায়েট মেনে চলুন। রোজ গড়ে ২ থেকে ৩ লিটার জলপান করে শরীরকে হাইড্রেটেট রাখুন। নিয়মিত চেক আপ করাতে ভুলবেন না।
উত্তর ২৪ পরগণা, লাইফস্টাইল Healthcare: রোজ সকালে গায়ে হাত পায়ে ব্যথা? কেন হয় জানেন? এই ৫ সবজি খেলেই দূর হবে সমস্যা Gallery May 23, 2024 Bangla Digital Desk গরমের সময় শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়তে থাকে। সেজন্য এই সমস্যায় অনেকে ভোগেন। এমন কিছু খাবার আছে যেগুলি রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ইউরিক অ্যাসিড কমাতে অন্যতম উপাদান পটল। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে যা ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। বর্তমানে সারাবছরই টম্যাটো পাওয়া যায়। ইউরিক অ্যাসিড কমাতে টম্যাটো খেতে পারেন। টম্যাটোতে ভিটামিন সি থাকায়, এই সবজিটি নিয়মিত খেলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমবে। এতে শরীর সুস্থ থাকবে। ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে নিয়মিত কলা খেতে পারেন। এতে ইউরিক অ্যাসিড কমে এবং গাঁটের ব্যথা থাকলে তাও দ্রুত কমবে। ফাইবার জাতীয় খাবার বেশি করে খান। কুমড়ো, ব্রকোলি, ওটস বা দানাশস্য— সবতেই ফাইবারের পরিমাণ বেশি। এই সব খাবারে থাকা ডায়েটারি ফাইবার ইউরিক অ্যাসিডের উৎপাদন কমিয়ে দিতে পারে। চিকিৎসক অনিরুদ্ধ বিশ্বাস জানান, শশাতে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে। শশা খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমবে। তাছাড়া এতে থাকা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে।