Tag Archives: West Bengal Assembly

Assembly: সোমবার বাংলা ভাগ বিরোধী প্রস্তাব বিধানসভায়, উঠতে চলেছে ঝড়?

কলকাতা: বাংলা ভাগের বিরুদ্ধে প্রস্তাব। আগামী সোমবার বাংলা ভাগের বিরুদ্ধে প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হতে চলেছে বিধানসভা। সম্প্রতি বিভিন্ন বিজেপি নেতার মুখে বঙ্গভঙ্গে তরজা তুঙ্গে উঠেছে। এদিকে মঙ্গলবার স্পিকারের বিরুদ্ধে আনা হল অনাস্থা প্রস্তাব। অনাস্থা জমা দিলেন শুভেন্দু অধিকারীরা। বিধানসভায় অনাস্থা জমা পড়লে নিয়ম অনুযায়ী টানা ১৪ দিন অধিবেশন চালাতে হয়। এক্ষেত্রে আগামী ৫ তারিখ অধিবেশন শেষ হয়ে যাচ্ছে।

West Bengal Assembly: স্পিকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব বিজেপির, সোমবার বাংলা ভাগ বিরোধী ইস্যুতে আলোচনা বিধানসভায়

কলকাতা: সোমবার নীতি আয়োগের বৈঠকে মমতাকে বলতে বাধা নিয়ে ঝড় ওঠার পর মঙ্গলবার স্পিকারের বিরুদ্ধে আনা হল অনাস্থা প্রস্তাব। অনাস্থা জমা দিলেন শুভেন্দু অধিকারীরা। বিধানসভায় অনাস্থা জমা পড়লে নিয়ম অনুযায়ী টানা ১৪ দিন অধিবেশন চালাতে হয়। এক্ষেত্রে আগামী ৫ তারিখ অধিবেশন শেষ হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে বাংলা ভাগের বিরুদ্ধে প্রস্তাব আসছে বিধানসভায়। আগামী সোমবার হবে আলোচনা।

বাংলা ভাগের প্রস্তাব বিরোধিতা নিয়ে শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় পরিষদীয় মন্ত্রী বলেন, “বিজেপির একাধিক নেতা বলছেন ভাগ। একাধিক নেতা বলছেন ভাগ নয়। যদি সত্যিই ভাগের বিরোধিতা করেন তাহলে বিজেপি বিধায়করা আসুন সদনে। প্রস্তাবের বিরোধিতা করে আলোচনায় আসুন।”

আরও পড়ুন: অনুব্রত মণ্ডলকে জামিন দিল সুপ্রিম কোর্ট, CBI মামলায় বিরাট স্বস্তি? বড় ‘শর্ত’ শীর্ষ আদালতের

অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব প্রসঙ্গে পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, “এক্ষেত্রে একাধিক নিয়ম আছে। আর বিধানসভার অধিবেশন আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত। তাই বিরোধীরা আদৌ অনাস্থা পেশের সুযোগ পাবেন কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে।”

সাপের বিষের প্রতিরোধক তৈরি হোক রাজ্যেই, দাবি বিধায়ক নওশদ সিদ্দিকির

কলকাতা: সাপের কামড়ে মৃত্যু, এই ধরনের খবর রাজ্যের গ্রামীন এলাকায় বিশেষ করে বর্ষাকালে প্রায়ই শোনা যায়। কিন্তু বাংলায় এই ধরনের ওষুধ তৈরি করা হয় না৷ এর ফলে অনেক প্রাণ চলে যায়৷ তাই বাংলাতেই ওষুধ তৈরির দাবি জানালেন বিধায়ক নওসাদ সিদ্দিকি৷

সাপের কামড় ও তার চিকিৎসা নিয়ে এখন অনেক সচেতনতা বাড়লেও এর পিছনে এখনও কিছু কুসংস্কার রয়ে গিয়েছে। এখনও গ্রামের দিকে অনেকেই সাপে কামড়ালে হাসপাতালের বদলে ওঝা বা গুনিনের কাছে যাওয়া হয়।

আরও বলুন: নীতি আয়োগে বলতে ‘বাধা’ মমতাকে, সংসদের ভিতরে-বাইরে সোমবার থেকে লড়াই শুরু তৃণমূলের

অনেকে রোগিকে হাতুড়ে ডাক্তার বা কবিরাজের কাছেও নিয়ে যান। ফলে অনেক সময়েতেই দেরি হয়ে যাওয়ার কারণে রোগীকে বাঁচানো প্রায় অসম্ভব হয়ে ওঠে। এর বদলে যদি রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া তাহলে তাঁর বেঁচে ফেরার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।

আরও পড়ুন: বাংলা ভাগের দাবির বিরুদ্ধে সংসদেই সরব হতে হবে! দলের সাংসদদের নির্দেশ মমতার

তবে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও একশো শতাংশ রোগীকে বাঁতানো সম্ভব হয় না। তার প্রধান কারণ ভৌগলিক অবস্থান। এক জায়গার সাপের বিষের সঙ্গে আর এক জায়গার সাপের বিষের বিস্তর পার্থক্য থাকে। ফলে অনেক সময় দেখা যায় অন্য জায়গার সাপের ওষুধ কার্যকর হয় না। আমাদের রাজ্যে এক সময় সাপের বিষের ওষুধ বা অ্যান্টিভেনম তৈরি করা হলেও বর্তমানে তা দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু থেকে আনা হয়।

তাই সাপের কামড়ে মৃত্যুর সংখ্যা কমাতে রাজ্যেই এই অ্যান্টিভেনম তৈরি করার দাবি জানালেন বিধায়ক নওসাদ সিদ্দিকি। শুক্রবার বিধানসভায় তিনি এই দাবি তোলেন। পরে সংবাদমাধ্যমকে ভাঙড়ের বিধায়ক জানান, “সরকারি তথ্য অনুযায়ী এক বছরের রাজ্যে সাপের কামড়ে মারা যায় গড়ে প্রায় ৮৫০ জন। যতজন মানুষকে সাপে কামড়ায় তার মধ্যে মাত্র ২২ শতাংশ হাসপাতালে যায়। ফলে বেসরকারি ভাবে মৃত্যুর সংখ্যাটা হয়তো আরও অনেক বেশি।’’

তিনি আরও বলেন, ‘‘হাসপাতালে যাওয়ার পর তাঁদের যে প্রতিষেধক দেওয়া হয় তা আনা হয় তামিলনাড়ু থেকে। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো সেই ওষুধ প্রয়োগ করা হলেও অনেকক্ষেত্রেই সেটা কার্যকর হয় না। ফলে অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে। এর প্রধান কারণ কারণ ভৌগলিক অবস্থানগত তারতম্য। তামিলনাড়ুর চন্দ্রবোড়া সাপ আর বাঁকুড়ার চন্দ্রবোড়া সাপের বিষের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে।’’

রাজ্যে অ্যন্টিভেনম ড্রাগ নিয়ে কথা বলেন, ‘‘তামিলনাড়ুতে যেহেতু সেখানকার সাপের বিষের প্রতিষেধক তৈরি করা হয় এখানে সেটা খুব ভাল ফল দেয় না। এক সময়ে আমাদের রাজ্যেও অ্যান্টিভেনম তৈরি করা হত। কিন্তু এখন তা বন্ধ রয়েছে। আমি স্পিকারের মাধ্যমে রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছে এই রাজ্যেই অ্যান্টিভেনম তৈরি করার জন্য আবেদন জানাচ্ছি। আশা করি তিনি ইতিবাচক পদক্ষেপ নেবেন।’’

প্রসঙ্গত, সাপের কামড়ে মৃত্যু হলে রাজ্যে প্রায় ২ লক্ষ অবধি টাকা পাওয়া যায়।

Suvendu Adhikari: শপথ বিতর্ক; ‘আমারও কিছু কাজ আছে, সেটা করব…’ বেআইনি ও অসাংবিধানিক বলে কাকে নিশানা শুভেন্দু অধিকারীর?

ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী, কলকাতা: বিধানসভায় দুই নবনির্বাচিত তৃণমূল বিধায়কের শপথ নেওয়াকে বেআইনি বলে দাবি করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ‌ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শুভেন্দু বলেন, ‘‘সম্পূর্ণ বেআইনি শপথ। সংবিধান বহির্ভূত কাজ করেছেন অধ্যক্ষ। রাজ্যপাল রাষ্ট্রপতির নজরে এনেছেন বিষয়টি। এর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা না হলে বিরোধী দলনেতা হিসেবে আমারও কিছু কাজ আছে, সেটা আমি করব।’’

শুভেন্দু অধিকারী এদিন আরও বলেন, ‘‘এত ইগোর কি ছিল, রাজভবনে গিয়ে শপথ নিতে ক্ষতি কি ছিল?’’ এই প্রশ্ন তুলে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কথায়, ‘‘রাজ্যপাল বলেছিলেন ডেপুটি স্পিকারকে দিয়ে শপথ বাক্য পাঠ করাতে। কেন তা করালেন না? এত দম্ভ কিসের। সংবিধান কেউ নয়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যা বলে দিয়েছেন সেটাই শেষ কথা। এটা চলতে পারে না।’’

আরও পড়ুন– ‘আর কদিন দেখব…’ অভিমানী দিলীপ! রাজনীতিকে ‘আলবিদা’ জানাতে পারেন দিলীপ ঘোষ! তুমুল শোরগোল

প্রসঙ্গত, শপথ-জট তো কাটল ৷ কিন্তু, তার পাশাপাশি তৈরি হল আরেক জট৷ শপথগ্রহণ করানো ঘিরে আইনি জট৷ বরানগরের উপ নির্বাচনে নির্বাচিত তৃণমূলপ্রার্থী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ভগবানগোলার জয়ী তৃণমূলপ্রার্থী রেয়াত হোসেন সরকারকে বিধায়ক পদে শপথ করানোর বিষয়টিকে ‘অসাংবিধানিক’ বলে দাবি করলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস৷ গোটা বিষয়টি জানিয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মূর কাছে তিনি চিঠি পাঠাচ্ছেন বলেও জানা গিয়েছে৷‌‌ শুক্রবার রাজ্যপালের তরফে একটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট করে জানানো হয়, ‘‘দুই বিধায়কের শপথ নিয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে রিপোর্ট পাঠানো হচ্ছে। অসংবিধানিক শপথ।’’

আরও পড়ুন– উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস, দক্ষিণবঙ্গে আগামী ক’দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে? জেনে নিন

গত বৃহস্পতিবার ডেপুটি স্পিকারকে শপথবাক্য পাঠ করানোর জন্য অনুমতি দেন রাজ্যপাল। তারপরেও কীভাবে স্পিকার শপথ বাক্য পাঠ করালেন।  তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে ওই পোস্টে ৷ যদিও নব নির্বাচিত প্রতিনিধিদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন না বলে গত বৃহস্পতিবারই জানিয়ে দিয়েছিলেন ডেপুটি স্পিকার আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ শুক্রবার বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন শুরু হওয়ার পরে ডেপুটি স্পিকার শপথবাক্য পাঠ করানোর জন্য স্পিকারের নাম প্রস্তাব করেন ৷ তারপরেই তৃণমূলের দুই জয়ী প্রতিনিধিকে বিধায়ক হিসাবে শপথবাক্য পাঠ করান স্পিকার তথা অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবারের বিশেষ অধিবেশন বয়কট করে বিজেপি। যদিও শপথ বাক্য পাঠ হয়ে যাওয়ার পর এদিন বিধানসভার অধিবেশন কক্ষে প্রবেশ করেন বিরোধী শিবিরের একমাত্র আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী।

Oath Taking Issue: সায়ন্তিকাদের শপথ জটিলতা তুঙ্গে! রাষ্ট্রপতিকে চিঠি বিধানসভার স্পিকারের, চিঠি গেল আর কার কাছে?

কলকাতা: শপথ জটিলতার কথা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে চিঠি দিলেন বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রের খবর, রাজ্যপালের একবগ্গা মনোভাবের জেরেই রাষ্ট্রপতিকে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তিনি জানান, “দুই জয়ী প্রার্থীর শপথকে কেন্দ্র করে যে জটিলতা তৈরি হয়েছে তা নিয়ে রাষ্ট্রপতিতে চিঠি দিয়েছি।”

বিমান বাবু আরও জানিয়েছে, “চিঠিতে সমস্ত বিষয় উল্লেখ করেছি। সেখানে আম্বেদকরের কিছু কথা জানিয়ে আমি বলেছি এই জয়ী প্রার্থীরা তাঁদের বিধায়ক হিসেবে কাজ করতে পারছেন না। রাষ্ট্রপতি রাজ্যপালকে নির্দেশ দিন বিধানসভায় এসে শপথ বাক্য পাঠ করাতে। না হলে বিধানসভার অধ্যক্ষ বা উপাধ্যক্ষকে শপথ পাঠ করানো অথরাইজ করুন।” পাশাপাশি উপরাষ্ট্রপতিকেও চিঠি দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকড়কেও চিঠি দিয়েছি, কারণ তিনি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল ছিলেন।”

আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে ঘূর্ণাবর্ত..! ঘনাচ্ছে নিম্নচাপ..! আগামী ৪৮ ঘণ্টায় বিরাট রদবদল! কী হতে চলেছে? জানিয়ে দিল আলিপুর

প্রসঙ্গত, বুধবার দুই জয়ী বিধায়ককে শপথবাক্য পাঠের জন্য রাজভবনে যেতে বলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। তবে তাঁরা বিধানসভায় শপথ নেবেন বলে জানান সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় ও রেয়াত হোসেন সরকার। রাজ্যপাল বিধানসভায় না আসায় ধরনায় বসেন তাঁরা। সেই ধরনা এখনও অব্যাহত। বুধবারই বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, এই জটিলতা না কাটলে প্রয়োজনে তাঁরা রাষ্ট্রপতিকে চিঠি লিখবেন। সেই কথা মতোই আজ রাষ্ট্রপতিকে চিঠি দিল রাজ্য বিধানসভা। চিঠি পৌঁছল রাজ্যের প্রাক্তন রাজ্যপাল তথা উপরাষ্ট্রপতির কাছেও।

BJP West Bengal: মনোজ টিগ্গার উত্তরসূরি নির্বাচন করতে বৈঠক ডাকল বিজেপি, উত্তরবঙ্গেরই কেউ? শুরু হয়েছে জল্পনা

কলকাতা: মনোজ টিগ্গার উত্তরসূরি কে হবেন তা নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা। আগামী মঙ্গলবার বিজেপির সমস্ত বিধায়কদের পাশাপাশি রাজ্য ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে বিধানসভায় বিজেপির পরিষদীয় দলের মুখ্য সচেতক কে হবেন তা নির্বাচন করার জন্য।

পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বিজেপির পরিষদীয় দলের মুখ্য সচেতক এত দিন ছিলেন মনোজ টিগ্গা। বৃহস্পতিবার বিধায়ক পদ থেকে মনোজ টিগ্গা ইস্তফা দেন, তার পরেই বিধানসভায় বিজেপি পরিষদীয় দলের মুখ্য সচেতক পদটি ফাঁকা হয়ে যায়। তাই পরবর্তী মুখ্য সচেতক বাছতে বৈঠকে বসছে পদ্ম শিবির। বিজেপি সূত্রের খবর, আগামী মঙ্গলবার বিজেপির সমস্ত বিধায়কদের পাশাপাশি রাজ্য ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের উপস্থিতিতে কলকাতায় মুখ্য সচেতক পদ কে পাবেন তা নির্বাচন করা হবে।

আরও পড়ুন: গরম থেকে অবশেষে স্বস্তির খবর, বর্ষা ঢুকছে দক্ষিণবঙ্গে, দিনক্ষণ জানাল হাওয়া অফিস

গত দু’বারের মাদারিহাট বিধানসভার বিধায়ক মনোজ টিগ্গা। এই লোকসভা ভোটে আলিপুরদুয়ার থেকে দল সাংসদ হিসেবে প্রার্থী করে মনোজ টিগ্গাকে। জয়ী হন বিজেপির মনোজ টিগ্গা। এর পরে স্বাভাবিক নিয়মেই বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিতে হয় তাঁকে। সেই মোতাবেক গতকাল বৃহস্পতিবার রাজ্য বিধানসভায় এসে অধ্যক্ষের কাছে ইস্তফা পত্র জমা দেন মনোজ টিগ্গা। এরপরই মনোজ টিগ্গার উত্তরসূরি বাছতে তৎপর হয় বিজেপি। আগামী মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নিউটাউনের একটি হোটেলে রাজ্য বিধানসভায় বিজেপির পরবর্তী মুখ্য সচেতক কে হবেন তা চূড়ান্ত হবে বলে সূত্রের খবর।

আরও পড়ুন: বৃষ্টি কমার কোনও সম্ভাবনা নেই উত্তরবঙ্গে, আরও পাঁচ দিন চলবে চলবে দুর্যোগ, আর কী পূর্বাভাস?

মনোজ টিগ্গার উত্তরসূরি হিসেবে কোন বিধায়ককে নির্বাচন করা হবে তা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। বিজেপি সূত্রের খবর, উত্তরবঙ্গের কোনও এক বিধায়ককেই মনোজ টিগ্গার পদে বসানো হতে পারে। তবে শেষ পর্যন্ত মনোজ টিগ্গার কুর্সিতে কাকে নির্বাচন করে দল তার উত্তর দেবে সময়ই।