আজ আবারও ঊর্ধ্বমুখী সোনালি ধাতু ৷ আপনার যদি সোনা কেনার পরিকল্পনা থাকে তাহলে দেখে নিন আজ ১ ভরি সোনা কিনতে কত খরচ হতে চলেছে ৷ সম্প্রতি সোনার দাম যে ভাবে বেড়ে চলেছে তাতে সকলের মনে এখন একটাই প্রশ্ন ৷ সোনার দাম কি আরও বাড়বে ? এখন কি সঠিক সময় সোনার কেনার ? না আগামী দিনে কমতে পারে সোনার দাম ৷
এর একটা বড় কারণ হচ্ছে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এখনও সবার আগে আসে সোনা-রুপোর প্রসঙ্গই। প্রচুর সংখ্যক মানুষ সোনায় একটা বিপুল টাকা বিনিয়োগ করে থাকেন ৷ অনেকে গয়না আবার অনেকে সোনার কয়েন বা বার কিনে থাকেন৷ এছাড়াও বছরের পর বছর চলে আসা রীতি অনুযায়ী, বিবাহ বা শুভ অনুষ্ঠানে সোনার কোনও বিকল্প নেই ৷ দাম বাড়লেও সোনার প্রতি আকর্ষণ আমাদের দেশে চিরকালই তুঙ্গে থাকে ৷
যদি সোনা আর রুপোয় বিনিয়োগ করতেই হয়, সবার আগে তার দাম মাথায় রাখা জরুরি। কারণ সোনা-রুপোর দাম কখনও বাড়ে, তো কখনও বা কমে।
আজ বৃহস্পতিবার ১৬ মে, ২০২৪ তারিখের দিকে যদি তাকানো যায়, তাহলে কলকাতার সোনা-রুপোর বাজারের ছবিটা ঠিক কী রকম?
দেখা যাচ্ছে যে এদিন সোনা ও রুপো দুইয়ের দাম সামান্য হলেও বেড়েছে ৷
রুপোর দাম গ্রামের নিরিখে-গতকাল, বুধবার ১৫ মে , ২০২৪ তারিখে ১ কেজি রুপোর দাম ছিল ৮৭৬০০ টাকা ৷ আজ, বৃহস্পতিবার ১৬ মে, ২০২৪ তারিখে সমপরিমাণের রুপোর দাম বেড়ে ৮৭৭০০ টাকা হয়েছে ৷
২২ ক্যারাট সোনার দাম গ্রামের নিরিখে- বুধবার ১৫ মে, ২০২৪ তারিখে ১০ গ্রাম ২২ ক্যারাট সোনার দাম ছিল ৬৭১৫০ টাকা ছিল ৷ আজ বৃহস্পতিবার ১৬ মে সমপরিমাণ সোনার দাম বেড়ে হয়েছে ৬৭১৬০ টাকা ৷
২৪ ক্যারাট সোনার দাম গ্রামের নিরিখে- বুধবার ১৫ মে, ২০২৪ তারিখে ১০ গ্রাম ২৪ ক্যারাট সোনার দাম ছিল ৭৩২৫০ টাকা ছিল ৷ আজ বৃহস্পতিবার ১৬ মে সমপরিমাণ সোনার দাম কমে হয়েছে ৭৩২৬০ টাকা ৷
কথায় আছে টাকা কি গাছে ধরে! তবে এ যেন গাছের পাতায় টাকা ধরে! যে ডালে বেশি পাতা সেই ডালে বেশি টাকা। গাছের চাষ করা হচ্ছে ফুলের জন্য নয় পাতার জন্য।
উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বসিরহাটের মিনাখার এক যুবক পরীক্ষামূলকভাবে এই কামিনী গাছের চারা রোপন করেছেন। বিয়ে বাড়ি নানা অনুষ্ঠান, গাড়ি সাজানো, মঞ্চ সাজানো সহ নানা অনুষ্ঠান ও অফিস সাজসজ্জাতে ব্যবহার হচ্ছে কামিনী।
সব কিছুতেই দরকার হয় কামিনীর পাতাসহ ডাল। অনুষ্ঠান বাড়িসাজাতে ফুলের চেয়েও বেশি দরকার হয় কামিনীর ডাল। এটা ছাড়া ফুলের সৌন্দর্য্যটাও ঠিক ফোটে না। এককথায় ফুলের যে কোনো তোড়া বানাতে বা ফুল দিয়ে যে কোনো ধরণের ডেকোরেশন কোথাও দরকার হলে সেখানে এই কামিনী পাতার দরকার হয়। কামিনী গাছে তুলনামূলক কম খরচ ও দীর্ঘমেয়াদী ফলন পাওয়ায় এই গাছের বাণিজ্যিকভাবে চাষের আগ্রহ বাড়ছে।
এই গাছের পাতা সহজে পচে না এবং সহজে নরম হয় না। অন্য যেকোন ফুল কিংবা পাতা যেমন গাছে রেখে দেওয়া যায় না, কামিনীর ডালের ক্ষেত্রে সে সমস্যা নেই। এটি পচবে না বা নষ্ট হবে না। তাই এটি চাষেও ঝুঁকি কম।
গাছটিতে জল দেওয়া ও সার দেওয়া ছাড়া বিশেষ কোনো পরিচর্যা করতে হয় না। একবার গাছ লাগালে বছরের পর বছর ডাল পাওয়া যায়। একটি ডাল কাটলে সেখানে আরও কয়েকটি ডাল বের হয়।
এই গাছের পাতা ওজন এবং গোছা দু’ভাবেই বিক্রি করা যায়। আর এভাবেই কামিনী গাছের চাষ করে লাভের দেশে দেখছেন মিনাখার নিতাই মন্ডল।
বাড়িতেই রয়েছে এক ফালি জমি, বা বাগানে রয়েছে অনেকটা জায়গা। এই জায়গাতেই মাইক্রো লঙ্কার চাষ সম্ভব।এই লঙ্কাটি হয় আকারে ছোট,তবে এই লঙ্কা হয় প্রচন্ড ঝাল।
জৈব সার ব্যবহার করেই এই মাইক্রো লঙ্কার চাষ সম্ভব বলে জানা যায়। আলিপুরদুয়ারের এক কৃষক পরীক্ষামূলকভাবে তার বাড়ির এক ফালি জমিতে চাষ করেছেন মাইক্রো লঙ্কার।লঙ্কা এমন একটি ফসল যেটা ছাড়া সবজি বাজার সম্পূর্ণ হয় না। সারা বছরই চাষিরা লঙ্কা চাষ করে থাকেন। তবে মাইক্রো লঙ্কার চাষ করে লাভবান হওয়ার পথ সহজ বলে জানিয়েছেন শিবা বোরা।
তিনি জানান, ” সারা বছরই মাইক্রো লঙ্কা চাষ করা যায়। তবে গরম কালে জল বেশি পরিমাণে দিতে হয়। বর্ষাকালের শুরুতে মাইক্রো লঙ্কার চাষ ভাল হয়। শীতকালে লঙ্কা গাছের পাতা শুকিয়ে আসে, এইজন্য জমিতে সার ভালভাবে দিতে হয়।”
মাইক্রো লঙ্কা চাষ ভাল হয় দোআঁশ মাটিতে। বেলে মাটিতেও হয় এই চাষ।চারা রোপনের আগে মাটিটি তিন থেকে চারবার কোদাল চালিয়ে উর্বর করে নিতে হয়।পচাগােবর সার দিতে হয় ওই মাটিতে চারা রোপনের আগে।
লঙ্কা বীজ ছড়িয়ে দিলে তা আগে শুকিয়ে নিতে হয়। তারপর সেই বীজ শুকিয়ে নিয়ে সার দিয়ে তৈরি করা মাটিতে ছড়াতে হবে। সাত দিনের মধ্যে চারা বের হয়ে যাবে।
চারা বের হওয়ার পর চারাগুলাে যাতে মাটির সঙ্গে মিশে বেঁকে না যায় তার জন্য খড় ছােট ছােট করে কেটে বেডে ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে এতে ছােট লংকা চারা সােজাসুজি বেড়ে উঠতে পারবে।
এক থেকে দেড় মাসের মধ্যেই ফল দেখা দেয় মাইক্রো লঙ্কার গাছে। জানা যায় বাজারে ১১০ থেকে ১৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয় এই মাইক্রো লঙ্কা।
এলআইসিকেনিয়ে বড় খবর সামনে এল। এমপিএস (ন্যূনতম শেয়ারহোল্ডিং প্যাটার্ন)-এর নিয়ম পূরণ করার জন্য ৩ বছর সময় দিল সেবি। সোজা কথায়, ন্যূনতম শেয়ারহোল্ডিংয়ের নিয়মগুলি পূরণ করার জন্য এলআইসিকে অতিরিক্ত সময় দিয়েছে সেবি।
এর আগে অর্থ মন্ত্রক এলআইসিকে ২৫ শতাংশের সর্বনিম্ন পাবলিক শেয়ারহোল্ডিংয়ের নিয়ম পূরণ করতে ১০ বছর ছাড় দিয়েছিল। এই ছাড় একবারই পাওয়া যায়, যা কোম্পানির তালিকাভুক্ত হওয়ার ১০ বছর অবধি অর্থাৎ মে ২০৩২ পর্যন্ত প্রযোজ্য।
এই খবরের পর এলআইসি-র শেয়ারে ঝড় উঠেছে: মঙ্গলবার ৯৩১.০০ টাকায় বন্ধ হয় এলআইসি-র শেয়ার। বুধবার বাজার খুলতেই শেয়ারের দাম পৌঁছে যায় ৯৩৪ টাকায়। এখন এলআইসি-র শেয়ারের দাম ৯৮০ টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছে। ন্যূনতম পাবলিক শেয়ারহোল্ডিংয়ের সময়সীমা বাড়ানোর খবরের কারণে দাম হু হু করে বাড়ছে।
পুরো ব্যাপারটা কী…সহজ কথায় জেনে নেওয়া যাক: সেবি (সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া) ২৫ শতাংশের সর্বনিম্ন পাবলিক শেয়ারহোল্ডিংয়ের নিয়ম পূরণ করতে এলআইসি-কে আরও তিন বছর সময় দিয়েছে।
নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে তিন বছর সময় দেওয়া হয়। যে সব কোম্পানির ইস্যু-পরবর্তী মার্কেট ক্যাপ ১ ট্রিলিয়ন রুপির বেশি সেই সব কোম্পানিগুলিকে ২৫ শতাংশ এমপিএস নিয়ম পূরণ করার জন্য পাঁচ বছরের সময়সীমা দেওয়া হয়।
সরকার আইপিওর মাধ্যমে এলআইসির ২২.১৩ কোটির বেশি শেয়ার বা ৩.৫ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছে। বর্তমানে কোম্পানিতে ৯৬.৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সরকারের। যেখানে নিয়ম হল, ন্যূনতম পাবলিক শেয়ারহোল্ডিং অর্থাৎ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মোট শেয়ার ২৫ শতাংশ হতে হবে।
সহজ কথায় বুঝে নেওয়া যাক ন্যূনতম পাবলিক শেয়ারহোল্ডিং নিয়ম: একটি তালিকাভুক্ত কোম্পানিতে দুই ধরনের শেয়ারহোল্ডার থাকে – প্রোমোটার যিনি কোম্পানি শুরু করেন বা মালিক। অন্য দিকে, পাবলিক অর্থাৎ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা থাকেন।
প্রমোটার মানে যিনি কোম্পানি শুরু করেছেন বা কোম্পানিতে যাঁরা অর্থ বিনিয়োগ করেছেন। সেবি প্রোমোটারদের কোম্পানিতে ৬৫ শতাংশের বেশি শেয়ার রাখার অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু এর সীমা ৭৫ শতাংশ। অর্থাৎ প্রোমোটারদের শেয়ার কোনও ভাবেই ৭৫ শতাংশের বেশি হতে পারবে না।
উত্তর দিনাজপুর: বড় গাছ নয় ছোট গাছেই ধরবে সুস্বাদু জাম। ছোট থেকে বড় সকলের জন্যই ভীষণ পুষ্টিকর জাম।একটা সময় চারপাশে অনেক বড় বড় জামের গাছ দেখা গেলেও জায়গার অভাব ও উঁচু গাছ থেকে জাম পাড়ার ঝামেলার কারণে অনেকেই নিজের বাড়িতে বা বাগানে জাম গাছ লাগাতে পছন্দ করেন না। তবে বড় বড় গাছ থেকে আর জাম পাড়ার ঝামেলা পোহাতে হবে না। বড় টবের মধ্যে ছোট গাছেই ধরবে জাম।
কৃষিবিদ তারা প্রসাদ জানান, আগের মত এখন আর বড় বড় জাম গাছ লাগাতে হয় না। ছোট গাছে টবেই হয় জাম। হাইব্রিড জাতের এই জাম গাছের বীজ কিনে সেই বীজ থেকে চারা তৈরি করে টবে রোপন করলে দুই থেকে তিন বছরের মধ্যেই পাবেন জাম। জামের ফল পাকে সাধারণত এপ্রিল থেকে জুনের মাঝামাঝি সময়।আপনার ছাদ বাগানে খুব সহজে লাগিয়ে নিতে পারেন থাই হাইব্রিড উচ্চ ফলনশীল কালো জাতের জাম।
আরও পড়ুন- শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?
যে কোনও নার্সারিতে আপনি এই গাছ পেয়ে যাবেন। এই থাই হাইব্রিড জাতের জামে কোনওরকম কস থাকে না। এছাড়া এটি ভীষণ মিষ্টি হয়। এই গাছগুলো ছোট হয় এবং এই থাই প্রজাতির কালো জাম অল্প সময়ে বেশি ফল দেয়। অল্প সময় ফল পেতে হলে আপনি লাগাতে পারেন এই থাই প্রজাতির কালো জাম।
আরও পড়ুন- অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…
দু’বছর বয়স থেকে আপনি গাছে ফল পাবেন। এই গাছে অতিরিক্ত ডালপালা হলে সেই ডালপালা কেটে বাদ দিতে হবে। প্রতিবছর এই গাছে সার যুক্ত মাটি দিতে হবে। ব্যস্ততার যুগে প্রত্যেকের সময় কম তাই কম সময় বাড়িতে এই থাই হাইব্রিড প্রজাতির জাম গাছ লাগালেই ভাল ফলন পাবেন।
পিয়া গুপ্তা
আন্তর্জাতিক বাজারের প্রবণতা, অর্থনৈতিক অবস্থা, ভূ-রাজনৈতিক ঘটনা এবং মুদ্রার ওঠানামার মতো কারণগুলো বিশ্লেষণ করে সোনার দাম বাড়বে না কমবে, তা বলা যায়। এই বিষয়গুলোর উপর ভিত্তি করে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগামী দিনে ভারতে সোনার দাম কমতে পারে। এর প্রধান কারণ হল, মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপি ক্রমশ শক্তিশালী হচ্ছে।
সোনায় বিনিয়োগ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বাজার ট্রেন্ড খুব ভালভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং আর্থিক বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া উচিত। যে বিষয়গুলি সোনার দামকে প্রভাবিত করে সেই সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। সোনার দাম কখনও স্থির থাকে না। চাহিদা এবং বাজার তো বটেই পাশাপাশি অনেক জটিল বিষয়ের উপর নির্ভর করে সোনার দাম ওঠানামা করে।
বাজারের অস্থিরতা: বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অবস্থা, ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা, সুদের হার এবং মুদ্রার ওঠানামা সহ বিভিন্ন কারণে সোনার দাম বাড়ে বা কমে। এই কারণগুলো সোনার দামে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে।
ট্রেন্ড: অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে সোনায় বিনিয়োগ করে মানুষ। প্রাচীনকাল থেকে এটাই চলে আসছে। মুদ্রাস্ফীতির যুগে বিনিয়োগকারীরা সোনাকে সবচেয়ে বিশুদ্ধ বিনিয়োগ হিসেবে দেখেন। তবে সার্কুলার ইকোনমিতে সোনার দাম কমে।
চাহিদা এবং যোগান: সোনার যোগান সবসময় স্থিতিশীল, কারণ সীমাবদ্ধ সম্পদ। সোনার দাম যখন কমে তখন চাহিদা বাড়ে। বিনিয়োগ এবং গয়না, উভয় ক্ষেত্রেই। ফলে দামেও প্রভাব পড়ে।
কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের নীতি: সুদের হার এবং আর্থিক নীতির ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়ে সোনার দামে। সুদের হার কম থাকলে সোনার চাহিদা বাড়ে। কারণ তখন অন্যান্য সম্পদের তুলনায় সোনা আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে।
কারেন্সি: বিশ্বব্যাপী সোনার দাম নির্ধারণ করা হয় ডলারে। ফলে ডলারের ওঠানামা সোনার দামে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। ডলারের দাম কমলে সোনার দাম বাড়ে।
বৈশ্বিক ঘটনা: বাণিজ্য নিয়ে উত্তেজনা, প্রাকৃতিক দুর্যোগে সোনা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের সিদ্ধান্ত প্রভাবিত হয়। ফলে সোনার দামে তৈরি হয় অনিশ্চয়তা। এছাড়াও চার্ট সূচক এবং দামের ধরণ দেখে স্বল্পমেয়াদে সোনার দামের পূর্বাভাস দেওয়া হয়।
পোস্ট অফিস এবার থেকে আয়কর বিভাগের সঙ্গে ক্রস-চেক করে স্থায়ী অ্যাকাউন্ট নম্বর (PAN) বিবরণের বৈধতা যাচাই করবে, এটি নিশ্চিত করার জন্য যে কার PAN, কার আধারের সঙ্গে লিঙ্ক করা আছে এবং তাদের দেওয়া নাম এবং জন্ম তারিখটি সঠিক কি না।
এই বিষয়ে মাথায় রাখা দরকার যে, ১ এপ্রিল, ২০২৩ থেকে, পোস্ট অফিস স্কিমগুলিতে বিনিয়োগ করার জন্য PAN এবং আধার বিবরণ প্রদান করা বাধ্যতামূলক। কোনও অমিলের ক্ষেত্রে, পোস্ট অফিসের স্কিমগুলিতে বিনিয়োগ করা যাবে না।
প্যান বৈধতার জন্য, সিবিএস সিস্টেমটি প্রোটিন ই-গভ টেকনোলজিস (পূর্বে NSDL) সিস্টেমের সঙ্গে একীভূত। প্রোটিন সিস্টেম থেকে প্রাপ্ত প্রতিক্রিয়াগুলির উপর ভিত্তি করে, প্যানগুলি ফিনাকল-এ বৈধ করা হয়; এই সিস্টেমটি ৩০ এপ্রিল, ২০২৪ পর্যন্ত চালু ছিল।
পিপিএফ, এনএসসি, অন্যান্য ছোট সঞ্চয় প্রকল্পে বিনিয়োগের জন্য প্যান, আধার বাধ্যতামূলক। ৭ মে, ২০২৪-এ জারি করা পোস্ট বিভাগের একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে যে, ১ মে, ২০২৪ থেকে প্যান বৈধতা সংক্রান্ত প্রোটিন সিস্টেমটি সংশোধন করা হয়েছে।
সরকারি সঞ্চয় প্রচার সাধারণ বিধিমালা ২০১g এর বিধি ৬ এর বিধান অনুসারে বিজ্ঞপ্তি নং G.s.R এর মাধ্যমে সংশোধন করা হয়েছে। ২৩৮(E) SB অর্ডার নং ৮/২০২৩ তারিখ ০৩.০৪.২০২৩-এর মাধ্যমে প্রচারিত। এটি নিশ্চিত করা উচিত যে, নিম্নলিখিত কোনও ঘটনা ঘটার তারিখে আমানতকারীর কাছ থেকে বৈধ প্যানগুলি গ্রহণ করা বাধ্যতামূলক৷
১) অ্যাকাউন্টে যে কোনও সময়ে ব্যালেন্স পঞ্চাশ হাজার টাকা ছাড়িয়ে যায়;
২) যে কোনও আর্থিক বছরে অ্যাকাউন্টে সমস্ত ক্রেডিট এক লক্ষ টাকা ছাড়িয়ে যায়;
৩) অ্যাকাউন্ট থেকে এক মাসে সমস্ত উত্তোলন এবং স্থানান্তরের মোট দশ হাজার টাকা ছাড়িয়ে যায়। আগের শর্তগুলি প্রযোজ্য নয় এমন ক্ষেত্রে আমানতকারীদের অ্যাকাউন্ট খোলার সময় বাধ্যতামূলকভাবে প্যান জমা দিতে বাধ্য করা উচিত নয়। ফর্ম-৬০ পাওয়ার পরে অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে, যা আমানতকারীদের দ্বারা PAN দিয়ে প্রতিস্থাপিত করা উচিত, উপরে অনুচ্ছেদে উল্লেখিত যে কোনও ঘটনা ঘটার তারিখ থেকে দুই মাসের মধ্যে, যেটি তাড়াতাড়ি হয়।
এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের (EPFO) ছয় কোটিরও বেশি গ্রাহকদের জন্য সুখবর। EPFO সদস্যদের শিক্ষা, বিয়ে এবং আবাসনের অগ্রিমের জন্য বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে না। দাবি করার তিন থেকে চার দিনের মধ্যে তাদের অ্যাকাউন্টে টাকা চলে আসবে।
শ্রম মন্ত্রক এক বিবৃতিতে জানিয়েছে EPF স্কিম, ১৯৫২-এর অনুচ্ছেদ ৬৮কে (শিক্ষা এবং বিবাহ) এবং ৬৮বি (আবাসনের জন্য অগ্রিম) সমস্ত দাবিগুলি অটো ক্লেম সেটেলমেন্ট সুবিধার আওতায় আনা হয়েছে। এই ধরনের দাবিগুলি এখন মানব হস্তক্ষেপ ছাড়াই আইটি সিস্টেম দ্বারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রক্রিয়া করা হবে।
আগে ১০ দিন লাগলেও এখন তিন থেকে চার দিনে এই কাজ হয়ে যাবে। এই সুবিধাটি প্রথম করোনার সময় ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে শুরু হয়েছিল। এটি শুরু হয়েছিল রোগ সংক্রান্ত অগ্রিম নিষ্পত্তির জন্য। এই বছর ২.২৫ কোটি সদস্য এই সুবিধা পাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
EPFO অসুস্থতা সংক্রান্ত অগ্রিমের সীমা দ্বিগুণ করে ১,০০,০০০ টাকা করেছে। আগে এটি ছিল ৫০,০০০ টাকা। এই পদক্ষেপের ফলে লক্ষ লক্ষ EPFO সদস্য উপকৃত হবেন বলে আশা করা হচ্ছে। EPFO গত আর্থিক বছরে ২০২৩-২৪ তে ৪.৪৫ কোটি টাকার নিষ্পত্তি করেছে। এর মধ্যে ২.৮৪ কোটি দাবি ছিল ইপিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলার বিষয়ে।
EPFO বিবৃতিতে বলেছে যে ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে প্রায় ৪.৪৫ কোটি দাবি নিষ্পত্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬০ শতাংশেরও বেশি (২.৮৪ কোটি) অগ্রিম দাবি ছিল (অসুস্থতা, বিয়ে, শিক্ষার মতো কারণে টাকা তোলার জন্য)। বছরে নিষ্পত্তি হওয়া তহবিল উত্তোলনের দাবিগুলির মধ্যে, আনুমানিক ৮৯.৫২ লক্ষ দাবি অটো সুবিধার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হয়েছিল।
এই স্বয়ংক্রিয় নিষ্পত্তি প্রক্রিয়া সম্পূর্ণরূপে আইটি চালিত এবং কোনও মানুষের হস্তক্ষেপ নেই। অতএব, এই ধরনের অগ্রিমের জন্য দাবি নিষ্পত্তির সময় ১০ দিন থেকে কমে তিন-চার দিনে নেমে এসেছে। সিস্টেম দ্বারা যাচাই করা যাবে না, এমন দাবিগুলি ফেরত বা প্রত্যাখ্যান করা হয় না।
তাদের দ্বিতীয় স্তরের যাচাই-বাছাই এবং অনুমোদনের জন্য এগিয়ে নেওয়া হয়। আবাসন, বিবাহ এবং শিক্ষা ইত্যাদি উদ্দেশ্যে প্রযুক্তি ভিত্তিক স্বয়ংক্রিয় দাবি নিষ্পত্তির ব্যবস্থা অনেক সদস্যকে কম সময়ে তহবিল পেতে সরাসরি সাহায্য করবে। এই সিস্টেমটি ৬ মে, ২০২৪-এ সারা দেশে প্রয়োগ করা হয়েছিল এবং তারপর থেকে EPFO এই দ্রুত পরিষেবা সরবরাহের উদ্যোগের অধীনে ৪৫.৯৫ কোটি টাকার ১৩,০১১টি আবেদন অনুমোদন করেছে।
সকলের জন্য বড় স্বস্তি ৷ চলতি সপ্তাহে ফের দাম কমল সোনার ৷ আপনার যদি সোনা কেনার পরিকল্পনা থাকে তাহলে দেখে নিন আজ ১ ভরি সোনা কিনতে কত খরচ হতে চলেছে ৷ সম্প্রতি সোনার দাম যে ভাবে বেড়ে চলেছে তাতে সকলের মনে এখন একটাই প্রশ্ন ৷ সোনার দাম কি আরও বাড়বে ? এখন কি সঠিক সময় সোনার কেনার ? না আগামী দিনে কমতে পারে সোনার দাম ৷
এর একটা বড় কারণ হচ্ছে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এখনও সবার আগে আসে সোনা-রুপোর প্রসঙ্গই। প্রচুর সংখ্যক মানুষ সোনায় একটা বিপুল টাকা বিনিয়োগ করে থাকেন ৷ অনেকে গয়না আবার অনেকে সোনার কয়েন বা বার কিনে থাকেন৷ এছাড়াও বছরের পর বছর চলে আসা রীতি অনুযায়ী, বিবাহ বা শুভ অনুষ্ঠানে সোনার কোনও বিকল্প নেই ৷ দাম বাড়লেও সোনার প্রতি আকর্ষণ আমাদের দেশে চিরকালই তুঙ্গে থাকে ৷
যদি সোনা আর রুপোয় বিনিয়োগ করতেই হয়, সবার আগে তার দাম মাথায় রাখা জরুরি। কারণ সোনা-রুপোর দাম কখনও বাড়ে, তো কখনও বা কমে।
আজ বুধবার মে, ২০২৪ তারিখের দিকে যদি তাকানো যায়, তাহলে কলকাতার সোনা-রুপোর বাজারের ছবিটা ঠিক কী রকম?
দেখা যাচ্ছে যে এদিন সোনার দাম সামান্য হলেও কমেছে ৷ তবে অন্যদিকে দাম বেড়েছে রুপোর ৷
রুপোর দাম গ্রামের নিরিখে-গতকাল, মঙ্গলবার ১৪ মে , ২০২৪ তারিখে ১ কেজি রুপোর দাম ছিল ৮৭২০০ টাকা ৷ আজ, বুধবার ১৫ মে, ২০২৪ তারিখে সমপরিমাণের রুপোর দাম বেড়ে ৮৭৩০০ টাকা হয়েছে ৷
২২ ক্যারাট সোনার দাম গ্রামের নিরিখে- মঙ্গলবার ১৪ মে, ২০২৪ তারিখে ১০ গ্রাম ২২ ক্যারাট সোনার দাম ছিল ৬৬৭৫০ টাকা ছিল ৷ আজ বুধবার ১৫ মে সমপরিমাণ সোনার দাম কমে হয়েছে ৬৬৭৪০ টাকা ৷
২৪ ক্যারাট সোনার দাম গ্রামের নিরিখে- মঙ্গলবার ১৪ মে, ২০২৪ তারিখে ১০ গ্রাম ২৪ ক্যারাট সোনার দাম ছিল ৭২৮২০ টাকা ছিল ৷ আজ বুধবার ১৫ মে সমপরিমাণ সোনার দাম কমে হয়েছে ৭২৮১০ টাকা ৷
Posts navigation
Just another WordPress site