Category Archives: হাওড়া

Health Tips:মুঠোমুঠো ওষুধ নয়, মাত্র ২ গ্লাস জলেই দূরে পালাবে সব রোগ, তবে খেতে হবে এই নিয়মেই

হাওড়া: দু’ গ্লাস জলেই ফিট থাকবে শরীর! বর্তমান সময়ে শরীর সুস্থ রাখা এক প্রকার চ্যালেঞ্জই বটে। শরীর সুস্থ রাখতে মানুষ কত কী না করে চলেছে। হাজার টিপস মানার পরও থেকে যায় পেটের সমস্যা। ডাক্তারি মতে পেট ভাল রাখতে পারলেই শরীর এবং মন ভাল থাকবে।

প্রতিদিন নিয়ম করে খাওয়া দাওয়া, পরিমিত জল এবং সময়সূচি মানতে পারলে শরীর নিয়ে দুশ্চিন্তা এড়ানো যাবে। তবে কর্মব্যস্ততার মধ্যে অনেকেই রোজ শরীরচর্চা করে উঠতে পারেন না। চিকিৎসক বলছেন, সারাদিনে পরিমিত জল ও খাবারের পর এই নিয়মে দুই গ্লাস জল খেলেই শরীর থাকবে এক্কেবারে সুস্থ।

শরীর সুস্থ রাখতে সারাদিন পরিমিত খাবার এবং পরিমাণ মতো জল খাওয়া প্রয়োজন। একই সঙ্গে শরীর ভাল রাখতে বেশি তেল-মশলা যুক্ত খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন। সারাদিনে শরীর সুস্থ রাখতে ২ থেকে ৩ লিটার জল প্রয়োজন। ফাইবারযুক্তখাবার খেতে হবে বেশি করে। সকাল এবং রাতে এক গ্লাস করে ঈষৎ উষ্ণ গরম জল খাবার অভ্যাস করুন, বহু রোগের হাত থেকে রক্ষা পেতে পারেন। চিকিৎসক মনোসীজ জানা জানান, রাত্রে খাবার শেষে ঘুমোতে যাবার আগে এক গ্লাস উষ্ণ গরম জল এবং সকালে ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস ঈষৎ উষ্ণ গরম জল  শরীর সুস্থ রাখতে দারুন উপকারি। শিশুদের জন্যও এই টিপস কার্যকরী হতে পারে।

রাকেশ মাইতি

Bangla News: অবশেষে দেড় বছর পর ঘরে ফিরল প্রসেনজিৎ, আফ্রিকায় কী হয়েছিল তার সঙ্গে? জানলে শিউরে উঠবেন

হাওড়া: পুলিশের তৎপরতায় অবশেষে ঘরে ফিরল প্রসেনজিৎ! মাথার উপর থেকে দুশ্চিন্তার কালো মেঘ সরল পরিবারে। এই উৎসব আরও আনন্দের প্রসেনজিতের পরিবারে। বিদেশে কাজে গিয়েই কয়কে মাস পর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয় পরিবারের। অনেক স্বপ্ন নিয়ে পরিবার থেকে দূরে থেকে উপার্জনের জন্য ‌যাওয়া।

প্রায় দু’বছর আগে কর্মসূত্রে হাওড়ার পাঁচলা থেকে সুদূর দক্ষিণ আফ্রিকায় পাড়ি দেয় প্রসেনজিৎ দাস। সেখানে পৌঁছে কাজে যোগ দেওয়া, তারপর প্রায় দেড় বছর পার হয়। সে পর্যন্ত পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ নিয়মিত ছিল, পরিবার থেকে দেশ ছাড়িয়ে সুদূর আফ্রিকা থাকলেও নিয়মিত যোগাযোগের কারণে বেশ নিশ্চন্তে ছিল প্রসেনজিৎ এবং তাঁর পরিবার।

আরও পড়ুন: মুহূর্তে বদলে যাবে আবহাওয়া, কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস! ওয়েদার আপডেট

তবে হঠাৎ-ই সমস্যা দেখা দেয় চলতি বছরের জুন মাস পেরিয়ে জুলাইয়ের মাঝামাঝি। পরিবারের সঙ্গে শেষ বার যোগাযোগ হয় ১৫ জুলাই ২০২৪। তারপর বহু চেষ্টা করেও পরিবার যোগাযোগ করতে পারেনি প্রসেনজিতের সঙ্গে। এর পর পরিবারের তরফে পুলিশের দ্বারস্থ হয়।

আরও পড়ুন: সন্দীপ ঘোষ সব জানেন? তদন্তকারীদের হাতে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য? জেলে গিয়ে জেরা শুরু তদন্তকারীদের

জানা যায়, প্রায় দু’ বছর আগে একটি এজেন্সির মাধ্যমে কাজের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়েছিলেন প্রসেনজিৎ। তারপর যোগাযোগে ছিলেন না পরিবারের সঙ্গে । তারপর প্রসেনজিতের পরিবার স্থানীয় থানায় যোগাযোগ করে। পরিবারের থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী পুলিশের আন্তরিক প্রচেষ্টায়। MEA-এর সঙ্গে যোগাযোগ করে পুলিশের সফলতায় প্রসেনজিতের পরিবারে ফেরে হাসি। শেষ পর্যন্ত তাঁর পরিবারে ফেরেন তিনি।

পুলিশের তৎপরতায় প্রসেনজিৎ বাড়ি ফিরতে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে পরিবার। সাধারণ ডায়েরি এন্ট্রির পর, পুলিশ বিষয়টি অনুসন্ধান করে। অবশেষে পুলিশের সহযোগিতায়, হাওড়া গ্রামীণ জেলার পুলিশ সুপারের মাধ্যমে কলকাতার বিদেশি আঞ্চলিক নিবন্ধন অফিসে যোগাযোগ। প্রসেনজিতের নিরাপদে বাড়িতে ফিরে আসা নিশ্চিত করার জন্য জড়িত সকলের প্রচেষ্টার প্রশংসা করে পরিবার বিষয়ে করে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের।

রাকেশ মাইতি 

Howrah News: উদয়নারায়ণপুরে বন্যায় ভাগচাষিদেরও মিলবে ক্ষতিপূরণ! বিশেষ ব্যবস্থা স্থানীয় প্রশাসনের

হাওড়া: বন্যার পর স্বস্তিতে ভাগ চাষী! কৃষি প্রধান হাওড়ার উদয়নারায়নপুর। এখানকার অধিকাংশ মানুষ কৃষি কাজের সঙ্গে যুক্ত। এখানে নদী তীরবর্তী উর্বর চাষের জমিতে সারা বছর নানা ফসল ফলে থাকে। চাষের উপর নির্ভর করেই রুটি রুজি মানুষের। জমির ফসলের উপর নির্ভর করেই মানুষ সামিল হয়ে আনন্দ উৎসবে। তবে বর্ষা এলেই আতঙ্ক থাকে মানুষ। বর্ষায় নদীর জলে প্লাবিত হয় এলাকা। বন্যার দুর্ভোগ মানুষের রক্তে মিশে থাকার মত। শৈশব থেকে বন্যার অভিজ্ঞতা প্রায় সকলের। বন্যায় মানুষ লড়াই করে জীবন রক্ষা করতে পারলেও রক্ষা হয় না চাষের ফসল। ফলে কয়েকদিনের বন্যা সারা বছরের সুখ শান্তিকে ভাসিয়ে দেয়। এবারও ডিভিসির ছাড়া জলে প্লাবিত হয় এলাকা। দারুণভাবে ক্ষতি কৃষি জমি, একই সঙ্গে মাছ চাষ।

আরও পড়ুন: টাটকা ইলিশ খেতে চান? হাতে সময় নেই, বাজার থেকে আজই কিনুন, স্বাদ-গন্ধে মন ভরে যাবে, দাম জানেন?

মানুষের সমস্যা দূর করতে সরকারি সহযোগিতার আশ্বাস। তবে স্থানীয় কৃষকদের মধ্যে দানা বেঁধেছে দুশ্চিন্তা। বন্যায় ক্ষতি হলেও অধিকাংশ কৃষক ভাগ চাষি হওয়ার ফলে সরকারি সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত থাকে। এবার সেই সমস্যা দূর করতে প্রশাসনের অভিনব উদ্যোগ। পঞ্চায়েতের মাধ্যমে ভাগ চাষিদের চিহ্নিত করে সরকারি ক্ষতিপূরণ পাইয়ে দেওয়াই লক্ষ্য তাঁদের। একই সঙ্গে সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার আবেদনের সময় সেপ্টেম্বর থেকে বাড়িয়ে অক্টোবর ৩০ তারিখ পর্যন্ত করা হয়েছে।

কোথাও সপ্তাহ খানেক আবার কোথাও দিন পনেরো জল চাষের জমিতে। ফলে বেশির ভাগ চাষের জমি উজাড় হয়েছে বন্যার জলে। জমির মালিক চাষ না করেই, জমির মালিকানা থাকার ফলে তিনিই ক্ষতিপূরণের আবেদন করেন। এর ফলে প্রকৃত জমি চাষী বঞ্চিত হয় ক্ষতিপূরণ থেকে। এমন অভিযোগ বহু। বহু ক্ষেত্রেই ঋণ নিয়ে চাষ করে থাকেন কৃষক। তাই বন্যার পরে অস্বস্তিতে পড়ে ভাগ চাষী।

আরও পড়ুন: বাংলার পাহাড়ে দুর্লভ জিনিসের খোঁজ, নড়েচড়ে বসলেন ঐতিহাসিকরা! দেখলে চমকে যাবেন

এবার প্রশাসনের নির্দেশ মত উদয়নারায়নপুর ব্লকের সমস্ত এলাকায় ভাগ চাষীদের প্রকৃত ক্ষতিপূরণ পৌঁছে দিতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। এ প্রসঙ্গে উদয়নারায়নপুর পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি লক্ষীকান্ত দাস জানান, এবার প্রকৃত ক্ষতি হওয়া মানুষকে সরকারি ক্ষতিপূরণ পৌঁছে দিতে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে।

রাকেশ মাইতি

Durga Puja 2024: পুজো মণ্ডপে এক টুকরো রাজস্থান! গ্রামীন হাওড়ায় উপচে পড়া ভিড়

হাওড়া: পুজো মণ্ডপে এক টুকরো রাজস্থান! বাঙালির দুর্গাপুজো মানেই থিমের উৎসব। শহর থেকে গ্রাম সর্বত্রই পুজো মণ্ডপে থিমের সাজ। পুজোর কয়েক মাস আগে থেকেই প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। সেইমত এবারও কলকাতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে জেলার পুজো মণ্ডপ গুলিতে থিম সাজ। বর্তমান সময়ে পুজো মণ্ডপ মানে শিল্প ও সংস্কৃতি বাংলার ঐতিহ্য। আবার কোথাও বর্তমান সময়কে সামনে রেখে মণ্ডপের সাজ। পুজো মণ্ডপে বিভিন্ন মন্দির প্যালেস রাজবাড়ি আবার কাল্পনিক নানা থিমে মণ্ডপ সেজে ওঠে। পাশাপাশি প্রাকৃতিক বিভিন্ন বিষয়কে সামনে রেখে মণ্ডপ। থিমের মণ্ডপ সজ্জায় পুজো উদ্যোক্তাদের লক্ষ্য থাকে প্রতি বছর আলাদা বা নতুনত্ব থিম। সেই দিক থেকে হাওড়া জেলা গ্রামীণের অন্যতম আকর্ষণীয় পুজো মণ্ডপ একাব্বরপুর দক্ষিণ রায় যুবক সংঘের মণ্ডপ।

আরও পড়ুনঃ এক ‘সবজিতেই’ ঘায়েল ডায়াবেটিস! নিমেষে পাবেন ৭ ঘোড়ার শক্তি, আর যা-যা হবে…কল্পনাও করতে পারবেন না

এই পুজো মণ্ডপের মূল লক্ষ্য হল তুলনামূলক কম বাজেটে নতুনত্ব থিম দর্শনার্থীদের কাছে তুলে ধরা। এভাবেই বিগত কয়েক বছর দারুণভাবে জনপ্রিয়তা পেয়ে আসছে এই পুজো। গত বছরের ‘লাইব্রেরি’ থিম দারুণভাবে মন জয় করেছিল মানুষের। এবার সম্পূর্ণ ভিন্ন ছবি একব্বরপুর দক্ষিণরায় যুবক সংঘের মণ্ডপে। এবার রাজস্থানের শিল্প সংস্কৃতি ও গ্রামের ছবি ফুটে উঠেছে পুজো মণ্ডপে।

অধিকাংশ পুজো মণ্ডপ বাংলার শিল্প সংস্কৃতি বাংলার ঐতিহ্যকে সামনে রেখে সেজে ওঠে। ভারতবর্ষ ও নানা বৈচিত্রের দেশ। অন্য প্রান্তের শিল্প-সংস্কৃতির যেমন শ্রদ্ধাশীল তেমনি তাঁর প্রতি আগ্রহী। তেমনি দেশের পশ্চিম অংশের শিল্প সংস্কৃতির প্রতি এই বাংলার মানুষের টান বা আগ্রহ দীর্ঘদিনের। তাই সুযোগ পেলে বাংলার মানুষ সেখানে ছুটে যান। রাজস্থানের প্রকৃতি ঐতিহ্য বাঙালির মন মুগ্ধ করে। সেই দিক থেকে, উৎসবের মেজাজে রাজস্থানের শিল্প-সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় এর সুযোগ। তাতে দারুন উৎসাহিত দর্শনার্থী। হাওড়া জেলা গ্রামীণ জগৎবল্লভপুর একব্বরপুর দক্ষিণরায় যুবক সংঘের পুজো মণ্ডপে রাজস্থানের ছবি। সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য মণ্ডপের দ্বার খোলা থেকে দারুন উৎসাহিত মানুষ।

উদ্যোক্তাদের কথায় জানা যায়, এই মণ্ডপ সম্পূর্ণ পরিবেশ বান্ধব জিনিসে তৈরি প্রায় দুই মাস চেষ্টায় এই মণ্ডপ পূর্ণতা পেয়েছে। বিভিন্ন মডেল নানা ছবি এবং রাজস্থানের বিশেষ আকর্ষণ উট। সমস্ত বিষয়কে পুঙ্খানুপু ভাবে সামনে রেখে সেজেছে এই মণ্ডপ।

রাকেশ মাইতি

Durga Puja 2024: ৫৩ বছরের পুজোয় গ্রামে এই প্রথম থিমের মণ্ডপ! খুশির আমেজ বাসীন্দাদের মনে

হাওড়া: ৫৩ বছরের পুজোয় প্রথম থিম, ‘পরীর দেশে’ থিমের মণ্ডপ। গ্রামের একাধিক পুজো অনুষ্ঠিত হলেও এই পুজো অন্যতম। গ্রামে থিমের মণ্ডপ এই প্রথম। ফলে এবারের পুজো একটু অন্য স্বাদের। প্রতিবছর ষষ্ঠী থেকে পুজোর আনন্দ ছোটদের উৎসাহ। কিন্তু এবার সেই ছবিতে বদল। পুজোর কয়েকদিন আগে থেকে আরও বেশি উন্মাদনা মানুষের মধ্যে। অর্ধ শতবর্ষ পেরিয়েছে এই পুজোর বয়স, ফলে এই পুজোর প্রতি স্থানীয় মানুষের আবেগ এক অন্য মাত্রায়। দীর্ঘদিনের পুজোর যে রীতি, যে মণ্ডপ বা প্রতিমা তার মধ্যে দারুণ পরিবর্তন এবার।

আরও পড়ুনঃ এক ‘সবজিতেই’ ঘায়েল ডায়াবেটিস! নিমেষে পাবেন ৭ ঘোড়ার শক্তি, আর যা-যা হবে…কল্পনাও করতে পারবেন না

প্রায় দেড় দুই মাস আগে থেকে মণ্ডপ সজ্জার প্রস্তুতি। এবার শুরু থেকে আরও বেশি গ্রামের মানুষের মধ্যে আগ্রহ তো ছিলই। বিগত বছরগুলিতে যেভাবে প্রস্তুতি তার থেকে কয়েক গুণ আরম্ভর পূর্ণ ছিল এবারের প্রস্তুতি। রূপকথার গল্প ‘ পরীদের দেশে ‘ সেজে উঠছে মণ্ডপ। গ্রামের ৮ থেকে ৮০ বছর মানুষের মধ্যে দারুন উৎসাহ এবারের মণ্ডপ সজ্জা কেন্দ্র করে। বিগত পঞ্চাশ বছরের রেকর্ড ভেঙে যেমন দর্শনার্থীদের ঢল নেমেছে মণ্ডপে। তেমনি এবার চতুর্থী থেকে মণ্ডপে দর্শক আগমন। অন্যান্য বছর গ্রামে ষষ্ঠী বা সপ্তমী থেকে মণ্ডপ মুখী হয় দর্শনার্থী। কিন্তু এবার তার আগেই পুজো পরিক্রমায় গ্রামের মানুষ।

পুজো উপলক্ষে কান্দুয়া মহাকালী তরুণ সংঘের নানা অনুষ্ঠান থাকে প্রতিবছর। একই সঙ্গে পুজোর দিনগুলিতে হাজার হাজার মানুষের জন্য অন্নকূটের আয়োজন। এই রীতি দীর্ঘদিনের। এবার কান্দুয়া মহাকালী তরুণ সংঘ পরিচালিত পুজো সাঁকরাইল ব্লকের অন্যতম পুজোর সম্মান পেয়েছে। দর্শকদের যেভাবে আগ্রহ এই থিমের মণ্ডপকে কেন্দ্র করে। তাতে আগামী বছর আরও আকর্ষণীয় মণ্ডপ হতে চলেছে। তা প্রায় স্পষ্ট উদ্যোক্তাদের মধ্যে।এ প্রসঙ্গে পুজো উদ্যোক্তাদের কথায় জানা যায়, অর্ধশতবর্ষ পেরিয়ে পুজোয় প্রথম এবার থিম। এবার শুরুতে সদস্যদের মধ্যে চাপ তো ছিলই। তবে যেভাবে মানুষের উপস্থিতি তাতে পরিশ্রম সার্থক।

রাকেশ মাইতি

Durga Puja 2024: এই একটা দিনের জন্যই অপেক্ষা করে থাকে দামু, সহেলী, মুসকানরা…, জানলে আনন্দে আত্মহারা হবেন আপনিও

হাওড়া: পুলিশের সহযোগিতায় পুজোর উৎসব আরও আনন্দের হয়ে উঠেছে দামু, সহেলী, সঙ্গীতাদের! ওদের কারও বয়স ৮ ,১০ বা ১২, ১৪ বছর। ওদের কাছে সারা বছর অপেক্ষার এই দিন। বাঙালির বারো মাসে তেরো উৎসবের শ্রেষ্ঠ বাঙালির প্রাণের উৎসব দুর্গাপুজো। এই উৎসবে এত আনন্দ হয়ত আগে কখনও ওদের জীবনে ধরা দেয়নি। ‘সঞ্চার’ এর ব্যবস্থাপনায় এবং হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিশের সহযোগিতায় প্রতি বছর ওদের জন্য পুজো পরিক্রমা। ২০১৮ সালে প্রথমবার ‘ সঞ্চার’ এই পুজো পরিক্রমার শুরু। সেই প্রথম পুজোর আনন্দ রোশনিমা ও মুসকানদের জীবনে। তারপর প্রতিবছর অধীর আগ্রহে থাকা এই পুজো পরিক্রমার। যদিও করোনা আবহে ওদের পুজোর আনন্দের ছেদ পরে দু’বছর। তারপর আবার পুরনো ছন্দে ওদের প্রাণের পুজো পরিক্রমা। পুজো পরিক্রমা মানে অন্য একটা দিন ওদের কাছে। সেই দিক গুরুত্ব রেখে পুলিশের পক্ষ থেকে খাওয়া-দাওয়া থেকে বিশেষ নিরাপত্তায় বাসে চড়ে পুজো পরিক্রমা। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু এবং তাদের পরিবার সদস্যরা মিলে এবার মোট ১৩০ জন পুজো পরিক্রমায় অংশগ্রহণ করে।

এদিন সকাল থেকে দারুণ উৎসাহের সঙ্গে হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিশ কার্যালয়ের সামনে ওরা হাজির। সেখানেই পরপর দুটি এসি বাস ওদের জন্য অপেক্ষারত। তা দেখেই ওদের চোখে মুখে ভেসে উঠল খুশির জোয়ার। হাওড়া গ্রামীণের জাতীয় সড়ক সংলগ্ন মণ্ডপ গুলিতে পৌঁছবে ওরা। যাত্রা শুরুর আগেই পুলিশ কর্মীরা ওদের হাতে তুলে দেন কেক, চকলেট। যা আরও আনন্দের ওদের কাছে। পাঁচলা পানিয়ার এসপি অফিস থেকে যাত্রা শুরু। তারপর প্রথমেই উলুবেরিয়া মনসাতলার একটি মণ্ডপে। এখান থেকে জাতীয় সড়ক ধরে উলুবেড়িয়া হয়ে বাগনান পৌঁছবে। এরপর পাঁচলা মোড় নেতাজি সংঘে এসে সমাপ্ত হয় পুজো পরিক্রমা।

আরও পড়ুন-৫০ বছর পর মহাঅষ্টমীতে অতি বিরল মহাসংযোগ…! ৪ রাশিকে দু-হাত ভরিয়ে দেবেন মা দুর্গা, কাঁপবে গোটা ত্রিভুবন, কাটবে ফাঁড়া, সোনার মতো চমকাবে ভাগ্য

এ প্রসঙ্গে ‘ সঞ্চার ‘ এর সহ পরিচালক সুতপা চক্রবর্তী জানান, এই দিনের অপেক্ষায় ওরা দিন গোনে। এই সমস্ত ছেলে মেয়ের মুখে হাসি ফোটাতে ‘সঞ্চার’ নানা ভাবে কাজ করে চলেছে। অন্যতম হল পুজো পরিক্রমা। এই পুজো পরিক্রমা ওদের কাছে দারুণ আনন্দের। দারুন হাসিখুশির মধ্য কয়েক ঘণ্টা কাটানো। পুলিশের পক্ষ থেকে যেভাবে সুব্যবস্থা রাখা হয় ওদের জন্য তাতে দারুণ খুশি বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ছেলে মেয়ে এবং তাদের পরিবার।

এ প্রসঙ্গে হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ডা. জর্জ জন জানান, ২০১৮ সাল থেকে এই পুজো পরিক্রমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ওদের জীবনে আরও বেশি করে পুজোর আনন্দ পৌঁছে দেওয়াই মূল লক্ষ্য। এর মাধ্যমে আলাপচারিতা ওদের মধ্যে সাধারণ জ্ঞানের সঞ্চার করা।

আরও পড়ুন- ৩ দিন পরই ঘুরবে ভাগ্যের চাকা…! শুক্রের বিরাট চালে ‘গোল্ডেন টাইম’ শুরু ৬ রাশির, লটারি লাগলেই ‘মালামাল’, পাবে কুবেরের ধন

প্রাণ খুলে আনন্দ করার একটা দিন। পুজো পরিক্রমা, সে সঙ্গে নতুন নানা অভিজ্ঞতা সঞ্চারের অন্য একটা দিন। আর এই সমস্ত অভিজ্ঞতাকে মনে করে আরও একটা বছরের শুরু। আবার অপেক্ষা এই দিনের। আমরা কি পারি না! এই একটা দিনের আনন্দকে বাকি ৩৬৪ টা দিন ধরে রাখতে। ওদের কাছে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে, যাতে ভবিষ্যতের সমাজ আরও সুন্দর হয়। ওরা ফিরে পাক ওদের অধিকার। সদা হাসি লেগে থাকুক ওদের মুখে।

রাকেশ মাইতি

Durga Puja 2024: টেক্কা দেবে বড় শিল্পীদেরও! কিশোরের হাতে তৈরি দুর্গা প্রতিমা অবাক করবে আপনাকে

বড় বাজেটের পুজোগুলো যখন খবরের শিরোনামে। পিছিয়ে নেই বাংলার হাতের শিল্প। ১৬ বছরের কিশোরের হাতে তৈরি প্রতিমা।
বড় বাজেটের পুজোগুলো যখন খবরের শিরোনামে। পিছিয়ে নেই বাংলার হাতের শিল্প। ১৬ বছরের কিশোরের হাতে তৈরি প্রতিমা।
দুর্গা প্রতিমার শৈলিতে স্থান পেয়েছে আর্ট বাংলার ছাপ। টানাটানা চোখে দেবী মূর্তি।পুরনো ট্রাডিশনকে পাথেয় করেই এগোতে চায় বিজয়। গোল্ডেন সাজে সেজে উঠবে বিজয়ের তৈরি প্রতিমার দুর্গাপ্রতিমা।
দুর্গা প্রতিমার শৈলিতে স্থান পেয়েছে আর্ট বাংলার ছাপ। টানাটানা চোখে দেবী মূর্তি।পুরনো ট্রাডিশনকে পাথেয় করেই এগোতে চায় বিজয়। গোল্ডেন সাজে সেজে উঠবে বিজয়ের তৈরি প্রতিমার দুর্গাপ্রতিমা।
জগৎবল্লভপুরে এমনই একটি দুর্গাপ্রতিমা তৈরি করেছে দক্ষিণ মাজু মাজি পাড়ার বিজয় মাজি।বয়স মাত্র ষোল বছর।
জগৎবল্লভপুরে এমনই একটি দুর্গাপ্রতিমা তৈরি করেছে দক্ষিণ মাজু মাজি পাড়ার বিজয় মাজি।বয়স মাত্র ষোল বছর।
পারিবারিক অবস্থা আর্থিকভিবে সচ্ছল নয়।বাবা প্যান্ডেলে শ্রমিকের কাজ করে । কিন্তু জীবনে প্রতিকূলতা থাকা সত্ত্বেও কিন্তু নিপুণ হাতের কাজে ফুটিয়ে মাটির মহিষাসুরমর্দিনী।
পারিবারিক অবস্থা আর্থিকভিবে সচ্ছল নয়।বাবা প্যান্ডেলে শ্রমিকের কাজ করে । কিন্তু জীবনে প্রতিকূলতা থাকা সত্ত্বেও কিন্তু নিপুণ হাতের কাজে ফুটিয়ে মাটির মহিষাসুরমর্দিনী।
এই দুর্গা প্রতিমা ভাবনা প্রসঙ্গে বিজয় মাজি জানায়, সে তাঁর দুর্গা প্রতিমার নির্মাণ ভাবনায় জাগতিক অসুর নিধনে সাধারণ মানুষকে প্রতিবাদে সামিল হওয়ার বার্তা দিতে চেয়েছে।ছাঁচ ছাড়া সে নিজের হাতেই তৈরি করেছে-- দুর্গা,মহিষাসুর ও সিংহের মুখাকৃতি।
এই দুর্গা প্রতিমা ভাবনা প্রসঙ্গে বিজয় মাজি জানায়, সে তাঁর দুর্গা প্রতিমার নির্মাণ ভাবনায় জাগতিক অসুর নিধনে সাধারণ মানুষকে প্রতিবাদে সামিল হওয়ার বার্তা দিতে চেয়েছে।ছাঁচ ছাড়া সে নিজের হাতেই তৈরি করেছে– দুর্গা,মহিষাসুর ও সিংহের মুখাকৃতি।

Durga Puja 2024: হাওড়ার কুন্ডু চৌধুরী বাড়িতে আজও চলছে এই রীতি, ৩০০ বছরের দুর্গাপুজোর অদ্ভুত নিয়ম জানুন

*হাওড়ার এই বনেদি বাড়িতে দুর্গাপুজোয় একশ নারকেল ভেঙে নাড়ু দিয়ে পুজোর চল।
*হাওড়ার এই বনেদি বাড়িতে দুর্গাপুজোয় একশ নারকেল ভেঙে নাড়ু দিয়ে পুজোর চল।
*হাওড়া জেলার বনেদি বাড়ির পুজোর মধ্যে অন্যতম হল আন্দুল মহিয়াড়ী কুন্ডু চৌধুরী বাড়িতে দুর্গাপুজো।
*হাওড়া জেলার বনেদি বাড়ির পুজোর মধ্যে অন্যতম হল আন্দুল মহিয়াড়ী কুন্ডু চৌধুরী বাড়িতে দুর্গাপুজো।
*প্রায় তিন শতাব্দী প্রাচীন হাওড়ার মহিয়াড়ী কুন্ডু চৌধুরী বাড়ির দুর্গাপুজো। কুন্ডু চৌধুরী বাড়ির পুজোয় প্রাচীন রীতি অক্ষত। এখানে দেবী মহিষাসুরমর্দিনী নন। এখানে শিবদুর্গা পুজোর চল।
*প্রায় তিন শতাব্দী প্রাচীন হাওড়ার মহিয়াড়ী কুন্ডু চৌধুরী বাড়ির দুর্গাপুজো। কুন্ডু চৌধুরী বাড়ির পুজোয় প্রাচীন রীতি অক্ষত। এখানে দেবী মহিষাসুরমর্দিনী নন। এখানে শিবদুর্গা পুজোর চল।
*নিয়ম অনুযায়ী বিজয় দশমীর দিন হাতে তৈরি মিষ্টিতে মিষ্টি মুখ। প্রতিবছর নিয়ম মেনে একশত নারকেলের নাড়ু তৈরি করেন পরিবারের মহিলারা।
*নিয়ম অনুযায়ী বিজয় দশমীর দিন হাতে তৈরি মিষ্টিতে মিষ্টি মুখ। প্রতিবছর নিয়ম মেনে একশত নারকেলের নাড়ু তৈরি করেন পরিবারের মহিলারা।

Dugra Puja 2024: খুদেদের হাতে সূচনা হওয়া সাঁকরাইলের পুজোই এখন গ্রামের প্রাণকেন্দ্র

হাওড়া: শিশুদের হাতে সূচনা হওয়া পুজো এখন গ্রামের মানুষেরা প্রাণকেন্দ্র! সে প্রায় ৩৫-৩৬ বছর আগের কথা। তখন দুর্গা পুজো আয়োজন মানে বহু গ্রামেই অসাধ্য প্রায়। তাই বহু গ্রামের মানুষ দুর্গাপুজোর পূর্ণ উৎসবের আনন্দ থেকে বঞ্চিত হত। দুর্গাপুজোর উৎসবে শামিল হতে বহুদূর পৌঁছে যেত। হাওড়া শহরের অদূরে সাঁকরাইল ব্লকের অন্তর্গত কান্দুয়া গ্রাম। এই গ্রামে দুর্গাপুজোর রেওয়াজ বহুকাল থেকে। বড়গ্রাম বেশ কয়েকটি পুজো অনুষ্ঠিত হয়। তেমনি কান্দুয়া দাস পাড়ার মানুষকে পুজোর অংশগ্রহণ করতে বেশ কিছুটা দূর যেতে হত।
গ্রামেরই একটি পুজো মণ্ডপে পুজোর আনন্দে সামিল হত কান্দুয়া দাস পাড়ার মানুষ। তবে তার মধ্যে পাড়ার কয়েক জন শিশু খেলার ছলে কাদা তুলে দুর্গা প্রতিমা গড়ে। সেই পুজো বর্তমানে গ্রামের অন্যতম পুজো। যেমন এলাকার মানুষ এই পুজোর আনন্দে মেতে ওঠে তেমনি বহু বাড়িতে আত্মীয় স্বজন আসে এই পুজো উপলক্ষে।

আরও পড়ুন: ভয়াবহ স্মৃতি ভুলে দুর্গাপুজোর আমেজ ফিরল হাওড়ার উদয়নারায়ণপুর! কী ঘটেছিল?

হাতেগড়া কাদার প্রতিমা, প্রতিবার জন্য তৈরি হতো পাতার ছোট্ট মণ্ডপ। নিজে হাতে প্রতিমা গড়া থেকে পুরোহিতের দ্বায়িত্ব সামাল দিতে সে সময়ের ছোট্ট গৌতম। সূচনা বছরের পর থেকে পাড়ার প্রিয় মানুষদের থেকে ৫-১০ পয়সা করে চাঁদা তুলে সব মিলিয়ে হাতে মিলত কয়েক টাকা। তাতেই সে সময় দুর্গা পুজো জমে উঠত ওদের। প্রতিবছর দুর্গাপুজোয় এভাবেই আয়োজন হত। পুজোর আয়োজনে শিশুদের মধ্যে প্রধান ছিল গৌতম। যদিও ধীরে ধীরে পুজোর সঙ্গী বৃদ্ধি হতে থাকে। সেই ছোট্টবেলার পুজো প্রাঙ্গণ এখন গ্রামের মানুষের প্রাণ কেন্দ্র। সে সময় ৫-৭ জন খুদেদের পুরো এখন সদস্য সংখ্যা শতাধিক ছড়িয়েছে। সেখানেই এখন মহাসমারহে পুজোর আয়োজন ৮ থেকে ৮০ বয়সের মানুষ পুজোর কটা দিন দারুণ আনন্দ উপভোগ করেন। কান্দুয়া রয়েল ক্লাবের পুজো গৌতমে’র পুজো নামেও পরিচিত।

আরও পড়ুন: পুজো মণ্ডপের সেলফি জোনেই আসল মজা! কী হচ্ছে সেখানে? জানলে চমকে যাবেন

মণ্ডপে বিশাল সাবেকি প্রতিমা, একই সঙ্গে মণ্ডপ সেজে উঠেছে চোখ জুড়ানো আলোকসজ্জা ও নানা সাজে সেজেছে মণ্ডপ। পুজো উপলক্ষে কয়েকদিন ব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠান। অসহায় মানুষকে পোশাক উপহার একইসঙ্গে স্থানীয় মানুষকে সুস্থ রাখতে ডেঙ্গুর প্রকোপ থেকে বাঁচাতে মশারি প্রদান। সবমিলিয়ে যেমন উৎসব তেমনই সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সামাজিক কর্মসূচিতেও অংশগ্রহণ গৌতম মিত্র। এ প্রসঙ্গে পুজো উদ্যোক্তা গৌতম মিত্র জানান, এলাকার মানুষের এই পুজো সারা বছরের অপেক্ষার। সে সময়ের ছোট্ট পুজো এত বড় আকার ধারণ করবে তা স্বপ্নেও ভাবিনি। তখন কাঁদার প্রতিমা মান পাতার মণ্ডপ। সেই মণ্ডপে আমরা কয়েকজন শিশু সদস্য থাকতাম। মণ্ডপে ছোট্ট লন্ঠন জলে আলো দিত। আলোকসজ্জা এলাকার সমস্ত মানুষ হাজির হয় এই মণ্ডপে।

রাকেশ মাইতি

Durga Puja 2024: সুতোর সাজে প্রতিমা! উদ্বোধনের আগেই মানুষের ঢল এই পুজো মণ্ডপে

এবার জেলায় দারুন আকর্ষণে সুতোর সাজে প্রতিমা! উদ্বোধনের আগেই প্রতিমা দেখতে মানুষের ঢল মণ্ডপে।
এবার জেলায় দারুন আকর্ষণে সুতোর সাজে প্রতিমা! উদ্বোধনের আগেই প্রতিমা দেখতে মানুষের ঢল মণ্ডপে।
বাঙালির প্রাণের উৎসব দুর্গাপুজো। থিমের সাজে মণ্ডপের পাশাপাশি থিমের প্রতিমাতেও আকর্ষণ বেড়েছে মানুষের।
বাঙালির প্রাণের উৎসব দুর্গাপুজো। মণ্ডপের পাশাপাশি থিমের প্রতিমাতেও আকর্ষণ বেড়েছে মানুষের।
কলকাতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে দুর্গাপুজো মানে থিমের উৎসব জেলায়। প্রতিবছর দর্শকদের আকর্ষণ করতে মন্ডপ প্রতিমা এবং আলোকসজ্জাতে পুজো উদ্যোক্তাদের থাকে নতুন চমক।
কলকাতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে দুর্গাপুজো মানে থিমের উৎসব জেলায়। প্রতিবছর দর্শকদের আকর্ষণ করতে মণ্ডপ প্রতিমা এবং আলোকসজ্জাতে পুজো উদ্যোক্তাদের থাকে নতুন চমক।
শুরু থেকে এখানে সাবেকি প্রতিমা হয়ে আসছে। পরপর তিন বছর প্রতিমা'তে আকর্ষণ। প্রথমবার দানা শস্যের প্রতিমা। গত বছর মতি ও রত্নের প্রতিমা এবার সুতোর সাজে বিশাল প্রতিমা গড়ে তাক লাগিয়েছে কান্দুয়া মহাকালী যুবক সংঘ।
শুরু থেকে এখানে সাবেকি প্রতিমা হয়ে আসছে। পরপর তিন বছর প্রতিমা’তে আকর্ষণ। প্রথমবার দানা শস্যের প্রতিমা। গত বছর মতি ও রত্নের প্রতিমা এবার সুতোর সাজে বিশাল প্রতিমা গড়ে তাক লাগিয়েছে কান্দুয়া মহাকালী যুবক সংঘ।
মণ্ডপে থিম সাজের পাশাপাশি বিগত কয়েক বছর প্রতিমায় আকর্ষণ থাকে এখানে। এবার ইডেন গাডেন্সের আদলে মণ্ডপ। সেই মন্ডপে বিরাজ করছেন সুতোর সাজে দেবী দুর্গা। প্রথম বছরের বীজের প্রতিমা।
মণ্ডপে থিম সাজের পাশাপাশি বিগত কয়েক বছর প্রতিমায় আকর্ষণ থাকে এখানে। এবার ইডেন গাডেন্সের আদলে মণ্ডপ। সেই মণ্ডপে বিরাজ করছেন সুতোর সাজে দেবী দুর্গা। প্রথম বছরের বীজের প্রতিমা।
এ প্রসঙ্গে কান্দুয়া মহাকালী যুবক সংঘের সম্পাদক কৌশিক নস্কর জানান, প্রায় তিন দশকের এই পুজো গত তিন বছর টিমের প্রতিভা দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এবার সুতোর সাজের প্রতিমা আরও বেশি আকর্ষণ রয়েছে মানুষের।
এ প্রসঙ্গে কান্দুয়া মহাকালী যুবক সংঘের সম্পাদক কৌশিক নস্কর জানান, প্রায় তিন দশকের এই পুজো গত তিন বছর টিমের প্রতিভা দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এবার সুতোর সাজের প্রতিমা আরও বেশি আকর্ষণ রয়েছে মানুষের।