Tag Archives: Bike

Bike: দিনভর বাইক ছুটিয়ে গন্তব্যে পাড়ি! এই কয়েক টিপসেই এড়াতে পারবেন ছোট-বড় দুর্ঘটনা, আজই জানুন

*কমবে জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনা! উন্নত এবং সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা হতে পারে দেশের উন্নতির চাবিকাঠি। উত্তর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব থেকে পশ্চিম নিবিড় যোগাযোগ স্থাপনে বদ্ধপরিকর দেশের সরকার। সেই দিক থেকে যোগাযোগ স্থাপনে গুরুত্ব পূর্ণ জাতীয় সড়কের মাধ্যমে দেশের প্রায় সমস্ত শহর এক সুতোয় গাঁথা। প্রতিবেদনঃ রাকেশ মাইতি। সংগৃহীত ছবি। 
*কমবে জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনা! উন্নত এবং সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা হতে পারে দেশের উন্নতির চাবিকাঠি। উত্তর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব থেকে পশ্চিম নিবিড় যোগাযোগ স্থাপনে বদ্ধপরিকর দেশের সরকার। সেই দিক থেকে যোগাযোগ স্থাপনে গুরুত্ব পূর্ণ জাতীয় সড়কের মাধ্যমে দেশের প্রায় সমস্ত শহর এক সুতোয় গাঁথা। প্রতিবেদনঃ রাকেশ মাইতি। সংগৃহীত ছবি।
*জাতীয় সড়কে যানবাহন যাতায়াত আরও মসৃণ করতে নানা উদ্যোগ সড়ক কতৃপক্ষের। জাতীয় সড়কের মাধ্যমে সহজ যোগাযোগ মানুষের কাছে আশীর্বাদের মতো। তবে এই সড়কও যে বহু পরিবার বহু মানুষের কাছে কখনও কখনও ভয়াবহ হয়ে ওঠে। এই ভয় বা আ আতঙ্ক দুর্ঘটনার কারণে। সংগৃহীত ছবি। 
*জাতীয় সড়কে যানবাহন যাতায়াত আরও মসৃণ করতে নানা উদ্যোগ সড়ক কতৃপক্ষের। জাতীয় সড়কের মাধ্যমে সহজ যোগাযোগ মানুষের কাছে আশীর্বাদের মতো। তবে এই সড়কও যে বহু পরিবার বহু মানুষের কাছে কখনও কখনও ভয়াবহ হয়ে ওঠে। এই ভয় বা আ আতঙ্ক দুর্ঘটনার কারণে। সংগৃহীত ছবি।
*হাওড়ার ১৬ নং জাতীয় সড়ক, দিল্লি মুম্বই, কলকাতা ও চেন্নাই যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক এটি। জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনার হার কমলেও মাঝে মধ্যেই দুর্ঘটনার কবলে পড়ছে বাইক। এই নিয়ে চিন্তিত বহু পরিবার। সংগৃহীত ছবি। 
*হাওড়ার ১৬ নং জাতীয় সড়ক, দিল্লি মুম্বই, কলকাতা ও চেন্নাই যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক এটি। জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনার হার কমলেও মাঝে মধ্যেই দুর্ঘটনার কবলে পড়ছে বাইক। এই নিয়ে চিন্তিত বহু পরিবার। সংগৃহীত ছবি।
*এবার এই দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেতে বাইক আরোহীদের বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে জানালেন ১৬ নং জাতীয় সড়ক ইনসিডেন্ট ম্যানেজার। দিবারাত্রি ব্যস্ততম জাতীয় সড়ক ক্ষণিকের অসতর্কতা হতে পারে মারাত্মক বিপদের কারণ। আর এই দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ যত্রতত্র বাস থেমে যাওয়া। দুরন্ত গতিতে আসা বাস হঠাৎ থমকে পড়া। সংগৃহীত ছবি। 
*এবার এই দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেতে বাইক আরোহীদের বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে জানালেন ১৬ নং জাতীয় সড়ক ইনসিডেন্ট ম্যানেজার। দিবারাত্রি ব্যস্ততম জাতীয় সড়ক ক্ষণিকের অসতর্কতা হতে পারে মারাত্মক বিপদের কারণ। আর এই দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ যত্রতত্র বাস থেমে যাওয়া। দুরন্ত গতিতে আসা বাস হঠাৎ থমকে পড়া। সংগৃহীত ছবি।
*বাসের রেষারেষি এবং অতিরিক্ত প্যাসেঞ্জার তোলার নেশায় পিছনের বাহনকে আটকানোর চেষ্টা দারুন বিপদের মুখে খেলে অন্যান্য যানবাহনকে। ফলে পিছনে থাকা যানবাহন দুর্ঘটনার মুখে পড়ে। বিশেষ করে এই দুর্ঘটনার দারুন ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, মৃত্যুর মুখে পড়ে বাইক আরোহী। সংগৃহীত ছবি। 
*বাসের রেষারেষি এবং অতিরিক্ত প্যাসেঞ্জার তোলার নেশায় পিছনের বাহনকে আটকানোর চেষ্টা দারুন বিপদের মুখে খেলে অন্যান্য যানবাহনকে। ফলে পিছনে থাকা যানবাহন দুর্ঘটনার মুখে পড়ে। বিশেষ করে এই দুর্ঘটনার দারুন ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, মৃত্যুর মুখে পড়ে বাইক আরোহী। সংগৃহীত ছবি।
*মদ্যপ অবস্থায় বা চোখে ঘুম নিয়ে ড্রাইভিং করা মারাত্মক বিপদের কারণ হতে পারে। এ প্রসঙ্গে জাতীয় সড়ক ইন্সিডেন্ট ম্যানেজার অশোক পয়রা জানান, সড়ক কর্তৃপক্ষ এবং পুলিশের তৎপরতার জেরে দুর্ঘটনার প্রবণতা কম হয়েছে। পুলিশি নজর দাড়ি আরও জোরদার হলে দুর্ঘটনা কম হবে। একইসঙ্গে সাধারণ মানুষ চালক এবং কারখানা মালিকপক্ষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পেলে সম্পূর্ণরূপে দুর্ঘটনা মুক্ত হতে পারে জাতীয় সড়ক। সংগৃহীত ছবি।
*মদ্যপ অবস্থায় বা চোখে ঘুম নিয়ে ড্রাইভিং করা মারাত্মক বিপদের কারণ হতে পারে। এ প্রসঙ্গে জাতীয় সড়ক ইন্সিডেন্ট ম্যানেজার অশোক পয়রা জানান, সড়ক কর্তৃপক্ষ এবং পুলিশের তৎপরতার জেরে দুর্ঘটনার প্রবণতা কম হয়েছে। পুলিশি নজর দাড়ি আরও জোরদার হলে দুর্ঘটনা কম হবে। একইসঙ্গে সাধারণ মানুষ চালক এবং কারখানা মালিকপক্ষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পেলে সম্পূর্ণরূপে দুর্ঘটনা মুক্ত হতে পারে জাতীয় সড়ক। সংগৃহীত ছবি।

বাইকের মাইলেজ বাড়াতে চান? মেকানিককে দিয়ে ‘এই’ ছোট্ট কাজ করাতে হবে

কলকাতা: সহজ কথায় বাইকের একটি ছোট স্পার্ক প্লাগ পরিবর্তন করে, বাইকটির মাইলেজ কিছুটা বাড়ানো যেতে পারে, তবে এর কোনও নিশ্চয়তা নেই। আসলে, কিছু লোকের কাছে এই সম্পর্কে সঠিক তথ্য নেই।

যাই হোক, বাস্তবতা হল যে পুরনো স্পার্ক প্লাগ পরিবর্তন করা বাইকের মাইলেজে একটি পার্থক্য ঘটাতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই বিষয়ে সমস্ত খুঁটিনাটি বিষয়।

এখানে কিছু জিনিসের উপরে গুরুত্ব দেওয়া উচিত –

স্পার্ক প্লাগের আকার – স্পার্ক প্লাগের আকার ইঞ্জিনের জন্য প্রস্তুতকারকের দ্বারা নির্দিষ্ট করা হয়। ভুল আকারের স্পার্ক প্লাগ ইঞ্জিনের ক্ষতি করতে পারে এবং মাইলেজ কমাতে পারে।

আরও পড়ুন- কম্পিউটার ব্যবহার হবে দারুণ সহজ, কাজ হবে ফটাফট! এই টিপস জানতে হবে

স্পার্ক প্লাগের তাপ পরিসীমা – স্পার্ক প্লাগের তাপ পরিসীমাও গুরুত্বপূর্ণ। ভুল তাপ পরিসরের স্পার্ক প্লাগ ইঞ্জিনকে সঠিকভাবে কাজ করতে দেয় না এবং মাইলেজ কমাতে পারে।

স্পার্ক প্লাগের অবস্থা – পুরনো, জীর্ণ বা নোংরা স্পার্ক প্লাগ ইঞ্জিনকে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে বাধা দিতে পারে এবং মাইলেজ কমাতে পারে।

কেউ যদি নিজেদের বাইকের মাইলেজ বাড়াতে চায় তাহলে নিম্নলিখিত কাজগুলি করতে হবে –

-প্রস্তুতকারকের দ্বারা নির্দিষ্ট আকার এবং তাপ পরিসরের একটি স্পার্ক প্লাগ ব্যবহার করতে হবে।

– প্রস্তুতকারকের সুপারিশকৃত বিরতিতে নিজেদের স্পার্ক প্লাগ নিয়মিত পরিবর্তন করতে হবে।

– নিজেদের স্পার্ক প্লাগ পরিষ্কার এবং ময়লা মুক্ত রাখতে হবে।

– নিজেদের বাইক নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে।

এটি লক্ষ্য করাও গুরুত্বপূর্ণ যে, স্পার্ক প্লাগ মাইলেজকে প্রভাবিত করে এমন অনেকগুলি কারণের মধ্যে একটি। অন্যান্য কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:

– বাইক চালানোর অভ্যাস

– চাকার চাপ

– এয়ার ফিল্টার কন্ডিশন

– ইঞ্জিন তেলের ধরন এবং গ্রেড

কেউ যদি নিজেদের বাইকের মাইলেজ বাড়ানোর জন্য কিছু পদক্ষেপ নিতে চায়, তাহলে স্পার্ক প্লাগ দিয়ে শুরু করা একটি ভাল বিকল্প। কিন্তু এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, এটি গ্যারান্টি দেয় না যে বাইকে কোনও বড় ধরনের উন্নতি দেখা যাবেই।

বাইক কিনবেন? টিউবলেস না টিউব-সহ, কোন টায়ারে লাভ বেশি? জানুন

ভারত সহ গোটা বিশ্বের গাড়ি বাজারে মুহূর্তে যে সকল গাড়ি বা বাইক রয়েছে তার অধিকাংশতেই ব্যবহার করা হয় টিউবলেস টায়ার। তবে বেশ কিছু ক্ষেত্রে এখনও টিউব টায়ারের উপরেই ভরসা রাখে গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা থেকে শুরু করে গাড়ির মালিক প্রত্যেকেই।
ভারত -হ গোটা বিশ্বের গাড়ি বাজারে মুহূর্তে যে সকল গাড়ি বা বাইক রয়েছে তার অধিকাংশতেই ব্যবহার করা হয় টিউবলেস টায়ার। তবে বেশ কিছু ক্ষেত্রে এখনও টিউব টায়ারের উপরেই ভরসা রাখে গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা থেকে শুরু করে গাড়ির মালিক প্রত্যেকেই।
তাই চলুন, আজ জেনে নেওয়া যাক, এই দুই টায়ারের মধ্যে রয়েছে কী কী পার্থক্য এবং কেনই বা এখনও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই টিউব‌যুক্ত টায়ারের উপরই বেশ ভরসা করতে দেখা যায় সাধারণ মানুষকে।
তাই চলুন, আজ জেনে নেওয়া যাক, এই দুই টায়ারের মধ্যে রয়েছে কী কী পার্থক্য এবং কেনই বা এখনও কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই টিউব‌যুক্ত টায়ারের উপরই বেশ ভরসা করতে দেখা যায় সাধারণ মানুষকে।
মটর বাইক বিশেষজ্ঞ সুমন্ত ঘরাই জানিয়েছেন, টিউবলেস টায়ারের ক্ষেত্রে টায়ার ও চাকার রিমের মধ্যে কোনও টিউব থাকে না। টায়ার ও রিমের মাঝেই থাকে চাকার হাওয়া। অন্যদিকে, টিউব যুক্ত টায়ারের ক্ষেত্রে টায়ার ও চাকার রিমের মাঝে একটি হওয়া ভর্তি টিউব থাকে।
মোটর বাইক বিশেষজ্ঞ সুমন্ত ঘরাই জানিয়েছেন, টিউবলেস টায়ারের ক্ষেত্রে টায়ার ও চাকার রিমের মধ্যে কোনও টিউব থাকে না। টায়ার ও রিমের মাঝেই থাকে চাকার হাওয়া। অন্যদিকে, টিউব যুক্ত টায়ারের ক্ষেত্রে টায়ার ও চাকার রিমের মাঝে একটি হওয়া ভর্তি টিউব থাকে।
বর্তমানে এই টিউবলেস টায়ারের বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এখনও টিউব যুক্ত টায়ারকেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে।
বর্তমানে এই টিউবলেস টায়ারের বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এখনও টিউব যুক্ত টায়ারকেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে।
রাস্তার মাঝে যদি কখনও আপনার গাড়িটি পাংচার হয়, সেক্ষেত্রে টিউবলেস টায়ারের উপকারিতা লক্ষ্য করতে পারবেন আপনি। টিউবলেস টায়ারে পাংচার হলে, একেবারে আপনার টায়ারের সব হাওয়া বেরিয়ে যাবে না।
রাস্তার মাঝে যদি কখনও আপনার গাড়িটি পাংচার হয়, সেক্ষেত্রে টিউবলেস টায়ারের উপকারিতা লক্ষ্য করতে পারবেন আপনি। টিউবলেস টায়ারে পাংচার হলে, একেবারে আপনার টায়ারের সব হাওয়া বেরিয়ে যাবে না।
এই টায়ারের ক্ষেত্রে ধিরে ধিরে টায়ারের হওয়া বেরোয়। তাই যদি রাস্তায় পড়ে থাকা পেরেকে আপনার গাড়ির চাকাটি পাংচার হয়, সেক্ষেত্রে নিকটবর্তী গ্যারাজ পর্যন্ত গাড়ি অথবা বাইক চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার পর্যাপ্ত সুযোগ পেয়ে যাবেন আপনি।
এই টায়ারের ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে টায়ারের হাওয়া বেরোয়। তাই যদি রাস্তায় পড়ে থাকা পেরেকে আপনার গাড়ির চাকাটি পাংচার হয়, সেক্ষেত্রে নিকটবর্তী গ্যারাজ পর্যন্ত গাড়ি অথবা বাইক চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার পর্যাপ্ত সুযোগ পেয়ে যাবেন আপনি।
এই টায়ারে যদি পাংচার হয় সেক্ষেত্রে চাকার রিম থেকে টায়ারটি সরাতে হবে না আপনাকে। যেহেতু এই ধরণের চাকায় কোনও টিউব থাকে না, তাই শুধুমাত্র লিকটি বুজিয়ে দিলেই আপনার কাজ হয়ে যাবে।
এই টায়ারে যদি পাংচার হয় সেক্ষেত্রে চাকার রিম থেকে টায়ারটি সরাতে হবে না আপনাকে। যেহেতু এই ধরণের চাকায় কোনও টিউব থাকে না, তাই শুধুমাত্র লিকটি বুজিয়ে দিলেই আপনার কাজ হয়ে যাবে।
এছাড়াও, টায়ারের ভিতরে কোনও টিউব না থাকার কারণে টায়ারের ভিতরে ঘষা কম লাগে। ফলে, অন্য টায়ারের তুলনায় টিউবলেস টায়ারটি বেশি ঠাণ্ডা থাকে। টিউবলেস টায়ারে হাওয়া সব দিকে সমানভাবে ছড়িয়ে যাওয়ার ফলে, এই টায়ারে ব্যালেন্স করার কাজটিও ভাল হয়।
এছাড়াও, টায়ারের ভিতরে কোনও টিউব না থাকার কারণে টায়ারের ভিতরে ঘষা কম লাগে। ফলে, অন্য টায়ারের তুলনায় টিউবলেস টায়ারটি বেশি ঠাণ্ডা থাকে। টিউবলেস টায়ারে হাওয়া সব দিকে সমানভাবে ছড়িয়ে যাওয়ার ফলে, এই টায়ারে ব্যালেন্স করার কাজটিও ভাল হয়।
এছাড়াও টিউব টায়ারও এখনও টিউবলেস টায়ারের থেকে বেশ সস্তা। তাছাড়া ভারতের বড় বড় শহরে এই টায়ারেরই প্রচলন রয়েছে। যেহেতু টিউবলেস টায়ার ইনস্টল করতে বিশেষ টুল-এর প্রয়োজন হয় তাই এখনও অনেক জায়গাতেই টিউবলেস টায়ারের প্রচলন সেই ভাবে তৈরি হয়নি।
এছাড়াও টিউব টায়ারও এখনও টিউবলেস টায়ারের থেকে বেশ সস্তা। তাছাড়া ভারতের বড় বড় শহরে এই টায়ারেরই প্রচলন রয়েছে। যেহেতু টিউবলেস টায়ার ইনস্টল করতে বিশেষ টুল-এর প্রয়োজন হয় তাই এখনও অনেক জায়গাতেই টিউবলেস টায়ারের প্রচলন সেই ভাবে তৈরি হয়নি।

জামাইকে ভালবেসে দামি বাইক দিয়ে ফ্যাসাদে শ্বশুরমশাই! শেষ পর্যন্ত বিয়ে হল রাস্তায়

দুর্গাপুর, পশ্চিম বর্ধমান : মেয়ের বিয়েতে জামাইকে ভালবেসে দামি বাইক উপহার দিয়েছিলেন শ্বশুরমশাই। কিন্তু যৌতুকে বাইক দিয়ে মহা ফ্যাসাদে পড়তে হয়েছে তাঁকে।

রীতিমতো কালঘাম ছুটেছে শ্বশুরের। শেষ পর্যন্ত বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে রাস্তার মোড়ে। কারণ বিয়ে বাড়িতে নিমন্ত্রিতদের মধ্যে ছিলেন এক ট্রাফিক আধিকারিক। আর তার সৌজন্যেই এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি। কিন্তু আসল ব্যাপারটা কী?

আসলে এই বিয়ে একেবারেই প্রতীকিভাবে। প্রতীকি বিয়ের মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে ট্রাফিক সচেতনতার বার্তা। দুর্গাপুর সাব ট্রাফিক গার্ডের উদ্যোগে বিবাহের মতো কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে ট্রাফিক সচেতনতার বার্তা দেওয়া হয়েছে। যার অন্যতম মূল বার্তা ছিল হেলমেটের সঠিক ব্যবহার। হেলমেট ব্যবহার যাতে পরবর্তী জেনারেশনের মধ্যেও পৌঁছে যায়, সেই চিন্তা মাথায় নিয়ে অভিনব এই আয়োজন।

আরও পড়ুন- জীবনের ঝুঁকি নিয়ে একাধিক পর্বত জয়, আবারও সেই নেশাতেই দিচ্ছেন পাড়ি!

এই বিয়ের মধ্যে ছিল একটি গল্প। যেখানে শ্বশুর মশাই জামাইকে দামি বাইক উপহার দিলেও কোনও হেলমেট দিতে চাননি। যা মস্ত বড় ভুল। বাইক চালানোর সময় সুরক্ষার জন্য অবশ্যই প্রয়োজন হেলমেট।

হেলমেট ব্যবহারের মধ্যে দিয়ে জীবন সুরক্ষিত হবে। দুর্গাপুর সাব ট্রাফিক গার্ডের প্রাপ্ত আধিকারিক বিনয় লায়েকের উদ্যোগে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছিল।

বেনাচিতির পাঁচমাথা মোড়ে হয়েছে এই প্রতীকি বিয়ে। প্রতীকি পুরোহিত উপস্থিত ছিলেন এবং প্রতীকি বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। আর নবদম্পতি সেজে যেখানে হাজির হয়েছিলেন সাব ট্রাফিক গার্ডে কর্মরত দুই সিভিক ভলান্টিয়ার।

আরও পড়ুন- কমল দিঘা বেড়ানোর খরচ! ৪৫ টাকায় কলকাতা থেকে সোজা দিঘা! সপ্তাহান্তে ঘুরে আসুন

নবম্পতিকে উপহার হিসেবে তুলে দেওয়া হয়েছে হেলমেট। বোঝানো হয়েছে, মাথায় সোলার টোপরের থেকেও হেলমেট থাকা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সমাজ বিশেষজ্ঞরা অভিনব কর্মসূচিকে সাধুবাদে দিয়েছেন।

নয়ন ঘোষ

গিয়ার প্রেস করতে ভুল করছেন না তো? বাইকের মাইলেজ কমতে পারে, রয়েছে নিয়ম

কলকাতা: মোটরসাইকেল চালানোর সময় গিয়ারের সঠিক ব্যবহার শুধু মাইলেজই বাড়ায় না, রাইডিংকে নিরাপদ ও আনন্দদায়ক করে তোলে। বাইকের গিয়ার সঠিক উপায়ে লাগাতে পারলে, বাড়তে পারে সেই বাইকের মাইলেজ।

এর জন্য বাইকের গিয়ার লাগানোর সঠিক উপায় জানা খুবই প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক বাইকের গিয়ার লাগানোর সঠিক উপায়।

১) ক্লাচের সঠিক ব্যবহার –

– গিয়ার পরিবর্তন করার সময় সর্বদা ক্লাচ সম্পূর্ণরূপে ব্যবহার করা উচিত।

– অর্ধেক চাপা ক্লাচ গিয়ারের ক্ষতি করতে পারে।

– গিয়ার লাগানোর আগে, ক্লাচটি সম্পূর্ণভাবে টিপতে হবে এবং গিয়ারটি লাগানোর পরে, এটি ধীরে ধীরে ছেড়ে দিতে হবে।

আরও পড়ুন- এক চার্জারেই ল্যাপটপ থেকে মোবাইল সব চার্জ করা যাবে! নতুন নিয়ম আনছে কেন্দ্র

২) সঠিক গিয়ার নির্বাচন –

– গতি অনুযায়ী সঠিক গিয়ার সিলেক্ট করতে হবে।

– খুব কম RPM-এ উচ্চ গিয়ারে স্থানান্তরিত হলে ইঞ্জিনের উপর চাপ পড়ে এবং মাইলেজ হ্রাস পায়।

– খুব বেশি RPM-এ নিম্ন গিয়ারে স্থানান্তরিত হলে ইঞ্জিন অতিরিক্ত গরম হয়ে যায় এবং গাড়ি বেশি ঘষা খায়।

৩) গিয়ার পরিবর্তনের সময় –

– দ্রুত গতি বাড়াতে একটি নিম্ন গিয়ারে স্থানান্তর করা উচিত।

– গতি কমাতে একটি উচ্চ গিয়ারে যাওয়া উচিত।

– একটি সমতল রাস্তায়, প্রায় ২০ কিমি প্রতি ঘণ্টা গতিতে দ্বিতীয় গিয়ার, ৪০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে তৃতীয় গিয়ার এবং ৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে চতুর্থ গিয়ার ব্যবহার করা উচিত।

৪) অন্যান্য টিপস –

– গিয়ার পরিবর্তন করার সময় এক্সিলারেটরটি সামান্য টেপা উচিত।

– হঠাৎ গিয়ার পরিবর্তন করা উচিত নয়।

– ঢালু রাস্তায় কম গিয়ারে গাড়ি চালাতে হবে।

– লাল আলোতে নিরপেক্ষ গিয়ারে স্থানান্তর করতে হবে।

– নিজেদের মোটরসাইকেলের ম্যানুয়ালে দেওয়া নির্দেশাবলী অনুসরণ করা উচিত।

– এই টিপসগুলি অনুসরণ করে কেবল নিজেদের মোটরসাইকেলের মাইলেজই বাড়ানো যাবে না, ইঞ্জিনের আয়ুও বাড়ানো সম্ভব, পাশাপাশি রাইডিংকে আরও নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক করা যেতে পারে।

এছাড়াও মনে রাখা উচিত –

– নিজেদের মোটরসাইকেল নিয়মিত সার্ভিসিং করতে হবে।

– ক্ষতিগ্রস্থ হলে ক্লাচ, গিয়ার এবং এক্সিলারেটর তারগুলি প্রতিস্থাপন করতে হবে।

– সঠিক বায়ুচাপ সহ টায়ার ব্যবহার করতে হবে।

এই সমস্ত জিনিস মাথায় রাখলেই নিজেদের মোটরসাইকেল রাইডিং পুরোপুরি উপভোগ করা যেতে পারে।

বাইকে বাড়তি লাইট লাগানো যায়? মডিফাই-এর নিয়ম কী? জানা না থাকলেই জরিমানা

কলকাতা: আজকাল, বাইকে ডিজাইন পরিবর্তন করা বেশ সাধারণ ব্যাপার হয়ে উঠেছে। লোকেরা তাদের বাইকটিকে আরও আকর্ষণীয় এবং আড়ম্বরপূর্ণ করতে বিভিন্ন কিছু পরিবর্তন করে। এই প্রবণতা তরুণদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়।

অনেকেই এই ধরনের মডিফায়েড বাইক খুব পছন্দ করে। লোকেরা একটি নতুন বাইক বা একটি পুরনো বাইক কেনে, তারপরে এটিকে একটি আড়ম্বরপূর্ণ চেহারা দেওয়ার জন্য তাদের পছন্দ অনুযায়ী এটি পরিবর্তন করে।

মানুষ কীভাবে বাইক পরিবর্তন করে –

বাইকের হর্ন, লাইট, হ্যান্ডেলবার পরিবর্তন করা এবং নতুন লাইট বসানো সাধারণ এবং ছোটখাটো পরিবর্তন এই মডিফিকেশনের অন্তর্গত। তবে কখনও কখনও লোকেরা বাইকের মধ্যে এমন পরিবর্তন করে, যার কারণে এটি তার আসল পরিচয় হারিয়ে ফেলে এবং এটি সনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে।

লোকেরা যেমন একটি বাইকের সাসপেনশন পরিবর্তন করে তার উচ্চতা বাড়ায় বা কমায়, একইভাবে তারা বাইকের দৈর্ঘ্য পরিবর্তন করে এবং ইঞ্জিন ইত্যাদি পরিবর্তন করে।

আরও পড়ুন- এক চার্জারেই ল্যাপটপ থেকে মোবাইল সব চার্জ করা যাবে! নতুন নিয়ম আনছে কেন্দ্র

কিন্তু অনেকেই জানে না বাইকে মডিফিকেশন করা ঠিক না ভুল, এটি করা কি বেআইনি এবং এর জন্য কি মোটা টাকার চালান দিতে হবে? যদি কারও কাছে এই বিষয়ে তথ্য না থাকে তাহলে আর চিন্তা করতে হবে না। কারণ আজ আমরা জানাব যে, পছন্দের বাইকটি মডিফাই করা উচিত কি না।

বাইক মডিফাই করা ঠিক না কি ভুল –

এই বিষয়ে জেনে রাখা প্রয়োজন যে, বাইকে যে কোনও ধরনের পরিবর্তন করাই বেআইনি। বাইক প্রস্তুতকারক যে বাইকটি হস্তান্তর করেছে তাতে কেউ যদি নিজেদের ইচ্ছানুযায়ী কোনও পরিবর্তন করে, তবে তা বেআইনি। এটি করতে গিয়ে ধরা পড়লে, ট্রাফিক পুলিশ মোটা টাকার চালান জারি করতে পারে বা এমনকি সেই বাইক বাজেয়াপ্ত করতে পারে।

কেউ কেউ বাইকের হর্ন বদলানো এবং বাজার থেকে বাইকে বিভিন্ন ধরনের শব্দ লাগিয়ে হর্ন বাজানোকে তুচ্ছ ব্যাপার বলে মনে করে। কিন্তু, কেউ এটি করলে একটি মোটা টাকার চালান জারি করা হতে পারে। হর্নের শব্দ একটি নির্দিষ্ট মানের মধ্যে হওয়া উচিত। প্রতিস্থাপিত হর্নের শব্দ এর বেশি হলে মোটা টাকার চালান কাটা হতে পারে। এমনকী আপনি বাইকের হেডলাইটের সমান্তরালে অতিরিক্ত লাইট লাগাতে পারবেন না।

১০৪ টাকার পেট্রোলে ৭৩ কিমি রাস্তা! দুরন্ত মাইলেজ ‘এই’ বাইকের, দামও একেবারে সস্তা

কলকাতা: ভারতের সর্বাধিক বিক্রিত বাইক Splendor-এর ৩০ তম বার্ষিকীতে Splendor Xtec 2.0 লঞ্চ করল Hero MotoCorp। দামও সস্তা। Hero Splendor Xtec 2.0 পাওয়া যাচ্ছে ৮২,৯১১ টাকায় (এক্স শোরুম)। Splendor Xtec-এর থেকে এর দাম মাত্র ৩ হাজার টাকা বেশি। দেখে নেওয়া যাক Splendor Xtec 2.0-র ফিচার এবং অন্যান্য স্পেসিফিকেশন।

H আকৃতির LED DRLs (দিনের বেলা জ্বলা আলো)-সহ Splendor Xtec 2.0-তে অল এলইডি হেডলাইট এবং H আকৃতির টেল লাইট দিয়েছে Hero MotoCorp। এর ফলে এলইডি হেডলাইটযুক্ত একমাত্র ১০০ সিসি-র বাইক হয়েছে Splendor Xtec 2.0। আগের সংস্করণে হ্যালোজেন হেডলাইট এবং একটি অফ সেট LED DRLs ছিল।

আরও পড়ুন- বিশ্বকাপের সুপার এইটে ভারতের প্রথম ম্যাচ কবে? কার সঙ্গে? বৃষ্টি বদলে দিল হিসেব

Splendor Xtec 2.0-তে হ্যাজার্ড লাইট ফিচার দেওয়া হয়েছে। সঙ্গে ডেডিকেটেড স্যুইচ। আগের সংস্করণে এই ফিচার ছিল না। এছাড়া নতুন ম্যাট গ্রে, গ্লস ব্ল্যাক এবং গ্লস রেড সহ তিনটি ডুয়াল টোন রঙের বিকল্প পাচ্ছেন গ্রাহক। বাইকে নতুন গ্রাফিক্সও রয়েছে।

পাশাপাশি Splendor Xtec 2.0-তে ব্লুটুথ কানেক্টিভিটির সঙ্গে ফুল-এলসিডি ইন্সট্রুমেন্ট কনসোল দেওয়া হয়েছে, যাতে ফোন এবং এসএমএস অ্যালার্ট দেখা যাবে। একেবারে Splendor Xtec-এর মতোই। সঙ্গে ইউএসবি চার্জিং পোর্টও দেওয়া হয়েছে।

অন্যান্য ফিচারগুলির মধ্যে রয়েছে ইলেকট্রিক স্টার্টার, সাইড স্ট্যান্ড ইঞ্জিন কাট-অফ বৈশিষ্ট্য এবং একটি আইডল স্টপ-স্টার্ট সিস্টেম (i3S), যা ট্রাফিকে দাঁড়িয়ে থাকলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ইঞ্জিন বন্ধ করে দেবে, ফলে জ্বালানি বাঁচবে।

আন্ডারপিনিং এবং হার্ডওয়্যারের ক্ষেত্রে, Splendor Xtec 2.0-তে কোনও পরিবর্তন করেনি Hero MotoCorp। 97.2cc এয়ার কুলড সিঙ্গল সিলিন্ডার ইঞ্জিন দ্বারা চালিত যা 8000rpm-এ 8.02PS এবং 6000rpm-এ 8.05Nm টর্ক উৎপাদন করে এবং 4 স্পিড ট্রান্সমিশনের সঙ্গে যুক্ত। 9.8 লিটারের ফুয়েল ট্যাঙ্ক দেওয়া হয়েছে। মাইলেজ দিচ্ছে 73kmpl।

আরও পড়ুন- বদলে গেল অঙ্ক!কোন ৮ দল গেল টি-২০ বিশ্বকাপের সুপার এইটে?রইল পয়েন্ট টেবিলের হিসেব

Hero Splendor Plus Xtec Honda Shine 100, Hero Passion Plus এবং Top-end TVS Radeon সহ অন্যান্য 100-110cc কমিউটার বাইকের সঙ্গেই মূলত Hero MotoCorp-এর Splendor Xtec 2.0 প্রতিযোগিতা হতে চলেছে।

Bike: তীব্র গরমে বিগড়ে ‌যাচ্ছে সাধের বাইক! মনে রাখুন ছোট্ট এই কয়েকটি বিষয়! মিলবে সমাধান

*গরমের তীব্রতার কারণে রীতিমতো অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে মানুষকে। তবে শুধুই যে মানুষের এই গরমে সমস্যা হবে তা নয়। বিভিন্ন যন্ত্রাংশের ও নানান সমস্যা দেখা দেয় এই গরমের কারণে। সংগৃহীত ছবি। 
*গরমের তীব্রতার কারণে রীতিমতো অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে মানুষকে। তবে শুধুই যে মানুষের এই গরমে সমস্যা হবে তা নয়। বিভিন্ন যন্ত্রাংশের ও নানান সমস্যা দেখা দেয় এই গরমের কারণে। সংগৃহীত ছবি।
*বর্তমানে চলাফেরার একটি অন্যতম মাধ্যম বাইক। তবে তীব্র গরমের কারণে বাইকে বেশ কিছু সমস্যা দেখা যায়। এরমধ্যে অন্যতম ইঞ্জিন সংক্রান্ত সমস্যা। এ ছাড়াও বাইকের টায়ার সংক্রান্ত ও একজস্ট সংক্রান্ত সমস্যাও প্রচুর হয়। তবে এই সমস্যা থেকে কী করে সমাধান পাবেন, সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। সংগৃহীত ছবি। 
*বর্তমানে চলাফেরার একটি অন্যতম মাধ্যম বাইক। তবে তীব্র গরমের কারণে বাইকে বেশ কিছু সমস্যা দেখা যায়। এরমধ্যে অন্যতম ইঞ্জিন সংক্রান্ত সমস্যা। এ ছাড়াও বাইকের টায়ার সংক্রান্ত ও একজস্ট সংক্রান্ত সমস্যাও প্রচুর হয়। তবে এই সমস্যা থেকে কী করে সমাধান পাবেন, সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। সংগৃহীত ছবি।
*এক প্রসিদ্ধ কোম্পানির বাইকের সার্ভিস ইঞ্জিনিয়ার সরোজ দাস জানান, "দীর্ঘ সময় ধরে তিনি এই বাইকের সার্ভিস সংক্রান্ত পেশায় নিযুক্ত রয়েছেন। তখন থেকেই তিনি দেখেন, গরমের সময় আসলে বাইকের সমস্যার দেখা দেয়। ইঞ্জিন সংক্রান্ত যে সমস্যা গরমে দেখতে পাওয়া যায়। ইঞ্জিন অধিক পরিমাণে গরম হয়ে যাওয়া। বাইকের টায়ার সংক্রান্ত যে সমস্যা দেখা যায় তা হল, টায়ার ফুলে গিয়ে ফেঁটে যাওয়া। একজস্ট প্রচুর পরিমাণে গরম হয়ে গিয়ে বাইকের আওয়াজ চেঞ্জ হয়ে যাওয়া। এই সমস্যাগুলি গরমের সময় বহু মানুষকে নাজেহাল করে তোলে। এ ছাড়া সমস্যা গুলো দেখা দিলে প্রচুর খরচও হয় বাইকের পিছনে।" সংগৃহীত ছবি। 
*এক প্রসিদ্ধ কোম্পানির বাইকের সার্ভিস ইঞ্জিনিয়ার সরোজ দাস জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে তিনি এই বাইকের সার্ভিস সংক্রান্ত পেশায় নিযুক্ত রয়েছেন। তখন থেকেই তিনি দেখেন, গরমের সময় আসলে বাইকের সমস্যার দেখা দেয়। ইঞ্জিন সংক্রান্ত যে সমস্যা গরমে দেখতে পাওয়া যায়। ইঞ্জিন অধিক পরিমাণে গরম হয়ে যাওয়া। বাইকের টায়ার সংক্রান্ত যে সমস্যা দেখা যায় তা হল, টায়ার ফুলে গিয়ে ফেঁটে যাওয়া। একজস্ট প্রচুর পরিমাণে গরম হয়ে গিয়ে বাইকের আওয়াজ চেঞ্জ হয়ে যাওয়া। এই সমস্যাগুলি গরমের সময় বহু মানুষকে নাজেহাল করে তোলে। এ ছাড়া সমস্যা গুলো দেখা দিলে প্রচুর খরচও হয় বাইকের পিছনে।” সংগৃহীত ছবি।
*তিনি আরও জানান, "বাইকের ইঞ্জিন সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য বেশ কিছু বিষয়ের উপর নজর রাখতে হবে। বাইকের ইঞ্জিন দু'ধরনের হয়। এক ধরনের এয়ারকুল ইঞ্জিন পাওয়া যায়। অন্যটি হয় লিকুইড কুল। এয়ারকুল ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে অবশ্যই বাইকের ইঞ্জিন সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত। ফলে ইঞ্জিনিয়ার তৈরি হওয়া গরম বাতাসের সংস্পর্শে এসে দ্রুত ঠান্ডা হতে পারে। আর লিকুইড কুল ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে, সবসময় লিকুইড পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে কিনা তা দেখে নেওয়া উচিত। বাইকের ক্ষেত্রে একজন বা দু'জন চলাচলের জন্য চাকার নির্দিষ্ট হওয়ার পরিমাপ রয়েছে। এই বিষয়টি মেনে চাকায় হাওয়া ভরা উচিত।" সংগৃহীত ছবি। 
*তিনি আরও জানান, “বাইকের ইঞ্জিন সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য বেশ কিছু বিষয়ের উপর নজর রাখতে হবে। বাইকের ইঞ্জিন দু’ধরনের হয়। এক ধরনের এয়ারকুল ইঞ্জিন পাওয়া যায়। অন্যটি হয় লিকুইড কুল। এয়ারকুল ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে অবশ্যই বাইকের ইঞ্জিন সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত। ফলে ইঞ্জিনিয়ার তৈরি হওয়া গরম বাতাসের সংস্পর্শে এসে দ্রুত ঠান্ডা হতে পারে। আর লিকুইড কুল ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে, সবসময় লিকুইড পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে কিনা তা দেখে নেওয়া উচিত। বাইকের ক্ষেত্রে একজন বা দু’জন চলাচলের জন্য চাকার নির্দিষ্ট হওয়ার পরিমাপ রয়েছে। এই বিষয়টি মেনে চাকায় হাওয়া ভরা উচিত।” সংগৃহীত ছবি।
*প্রাথমিকভাবে এই বিষয়গুলি মেনে চললে গরমের তীব্র সময়েও বাইক নিয়ে কোনও সমস্যায় পড়তে হবে না। এ ছাড়া অধিক সময় পর্যন্ত একটানা বাইক চালানো উচিত নয়। শরীরের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। তেমনই বাইকের ইঞ্জিন ও টায়ারের ওপরেও অনেকটাই চাপ পড়ে। তাই দূরত্বের যাত্রার ক্ষেত্রে মাঝে মাঝে কিছুটা থেমে থেমে যাওয়া উচিত। সংগৃহীত ছবি।
*প্রাথমিকভাবে এই বিষয়গুলি মেনে চললে গরমের তীব্র সময়েও বাইক নিয়ে কোনও সমস্যায় পড়তে হবে না। এ ছাড়া অধিক সময় পর্যন্ত একটানা বাইক চালানো উচিত নয়। শরীরের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। তেমনই বাইকের ইঞ্জিন ও টায়ারের ওপরেও অনেকটাই চাপ পড়ে। তাই দূরত্বের যাত্রার ক্ষেত্রে মাঝে মাঝে কিছুটা থেমে থেমে যাওয়া উচিত। সংগৃহীত ছবি।

বাইক নিয়ে পাহাড়ে যাবেন? শিলিগুড়িতে সস্তায় থাকার ঠিকানা রইল, খরচ বাঁচবে অনেকটা 

শিলিগুড়ি : বাইক নিয়ে ঘুরতে যেতে অনেকেই ভালবাসেন। দীর্ঘ রাস্তা বাইক চালিয়ে ঘুরে বেড়ানো অনেক বাইকারের নেশা। এ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে একাধিক জায়গা। সে সব জায়গা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। এর মধ্যে অনেক দুর্গম জায়গাও রয়েছে। কিন্তু সেই সব বাধাকে পিছনে ফেলেই বাইকপ্রেমীরা নিজেদের গাড়ি ছুটিয়ে যান সেখানে।

বাইক চালানোর মাধ্যমে উপভোগ করেন ওই সব এলাকার সৌন্দর্য। তবে তাদের মূল সমস্যা হয় থাকার জায়গা। এমনিতেই বাইকে নিয়ে ঘুরে বেড়ানোটা অনেকটাই খরচ সাপেক্ষ।

বেশিরভাগ বাইকার পকেট ফ্রেন্ডলি থাকার জায়গা খুঁজে থাকেন সবসময়। আর তাঁদের কথা ভেবেই শিলিগুড়িতে দার্জিলিং মোড়ের কাছে সস্তায় দারুন ব্যবস্থা করেছে ‘ বাঙ্ক ব্রেড।’

আরও পড়ুন- সবার আগে বাবর! টি২০‍ আন্তর্জাতিকে বিরাট কোহলির রেকর্ড ভাঙলেন বাবর আজম

আপনি কি বাইকে সিকিম, দার্জিলিং, ভুটান নেপাল যেতে চাইছেন! তা হলে আপনার জন্য সেরা সস্তায় থাকার জায়গা হতে পারে বাঙ্ক ব্রেড। বাইকার কমিউনিটিদের প্রিয় জায়গা হয়ে উঠছে এই জায়গা।

এখানে যেমন থাকার জায়গার সুবিধা রয়েছে, তেমনই বাইক নিয়ে ট্যুর প্ল্যানও করতে পারবেন। এখানে বিশাল পার্কিং-এর জায়গাও রয়েছে। এছাড়াও ক্লক রুম রয়েছে। যেখানে বাইকার ট্রাভেলার নিজের ব্যাগ রেখে নিশ্চিন্তে ঘুরে আসতে পারেন। আর সমস্তটাই সামান্য খরচে।

বাঙ্ক ব্রেডের কর্নধার সুশান্ত বলেছেন, ‘বাইকার কমিউনিটিদের জন্য এটা সেরা জায়গা হতে পারে। আমাদের দুটো প্রাইভেট রুম এবং বাংকার বেডের রুম রয়েছে। খুবই সামান্য খরচ। এখানে সকলেই থেকে যেতে পারেন। এছাড়া ও স্কুটি রেন্টাল এবং ট্যুর প্ল্যানও আমরা করে থাকি।’

আরও পড়ুন- চেন্নাইয়ের সঙ্গে ডু অর ডাই ম্যাচে RCB-কে কত রানে জিততে হবে? প্লে অফে ওঠার সমীকরণ

গোয়া থেকে ঘুরতে আসা একজন ট্রাভেলার বলেছেন, “আমি তিন বার ঘুরতে এসে এখানেই থেকেছি। খুবই কম টাকায় সুন্দর থাকার জায়গা এটি। এখানে বাইকার কমিউনিটি তথা ট্রাভেলারদের সকলেই আসেন তাদের সঙ্গেই গল্প গুজব করে বেশ কেটে যায়। ‘

অনির্বাণ রায়

৩ মে বড় চমক দেবে Bajaj! আসছে ‘নতুন’ Pulsar, লঞ্চের আগে হইচই ফেলে দিল টিজার

কলকাতা: ৩ মে বাজারে আসছে Bajaj Pulsar NS400। তার আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় বাইকের টিজার লঞ্চ করল বাজাজ। Pulsar NS400 হতে চলেছে ফ্ল্যাগশিপ মোটরসাইকেল।

বাজাজের যে কোনও বাইকের তুলনায় এতেই থাকছে সবচেয়ে ক্ষমতাসম্পন্ন ইঞ্জিন। শুধু তাই নয় Bajaj Pulsar NS400 লঞ্চের ঠিক আগে বাজাজ ‘দ্য ফাস্টেস্ট ইন্ডিয়ান’-এর প্রত্যাবর্তনের ইঙ্গিতও দিয়েছে। পালসার 220F-এর সমার্থক ছিল এই ট্যাগলাইন।

টিজার ভিডিও-তে Bajaj Pulsar NS400-র গতির আভাস মিলেছে। এটাই হতে চলেছে বাজাজ ব্র্যান্ডের সবচেয়ে দ্রুত গতির বাইক। থাকছে 399cc-র সিঙ্গল সিলিন্ডার ইঞ্জিন। শোনা যাচ্ছে, KTM-এর সঙ্গে জুড়ে KTM 390 Duke শক্তি দেবে। যাইহোক, এতে রি-টিউনড ইঞ্জিনও থাকতে পারে, যা খরচ কম রাখার জন্য KTM-এর তুলনায় কিছুটা কম শক্তি এবং টর্ক তৈরি করবে।

আরও পড়ুন- বন্ধ হয়ে যাবে সমস্ত কল সেন্টার! চাকরি যাবে অনেকের! বড় তথ্য সামনে আনল TCS

Pulsar NS200 এবং Dominar 400-তেই একই জিনিস দেখা গিয়েছে, এতেও KTM পার্টনারদের তুলনায় রি-টিউনড ইঞ্জিন ছিল। তাই Pulsar NS400-তে ৬ স্পিড গিয়ারবক্সের সঙ্গে পেয়ার করার সময় 40 bhp এবং 35-37 Nm পিক টর্ক মিলতে পারে বলে অনুমান করছেন বিশেষজ্ঞরা।

পাশাপাশি এও অনুমান করা হচ্ছে, অ্যাসিস্ট-এন্ড-স্লিপার ক্লাচ, ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি-সহ ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট কনসোল, অল-এলইডি লাইটিং, ইউএসডি ফ্রন্ট ফর্ক, ডিস্ক ব্রেক, ডুয়াল-চ্যানেল ABS এবং সম্ভবত ট্র্যাকশন কন্ট্রোলও দেওয়া হতে পারে।

বলে রাখা ভাল, Pulsar N250-এ ট্র্যাকশন কন্ট্রোলার রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে অন্যান্য প্রাথমিক সেটআপ। বাজাজ পালসার NS400 রাইড-বাই-ওয়্যারের মাধ্যমে ট্র্যাকশন কন্ট্রোল করতে পারে।

বাইকটি 17-ইঞ্চি অ্যালয়-এর উপর রাইড করবে। এবং টিজার দেখে অনুমান করা হচ্ছে, এতেও NS200-র মতো অ্যালয় ডিজাইন থাকতে পারে। ফলে ফ্ল্যাগশিপ পালসারে মোটা টায়ার হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।

Bajaj Pulsar NS400-র ডিজাইন কেমন হবে, টিজারে তার কোনও ইঙ্গিত মেলেনি। আপাতত এটা রহস্য। NS সিরিজের স্টাইলিং প্রযুক্তিগতভাবে এক দশকের পুরনো।

আরও পড়ুন- কথায় কথায় ফোন পে, গুগল পে করেন? ‘এই’ ভুল ডেকে আনবে মারাত্মক বিপদ, সাবধান!

Pulsar NS400-তে নতুন কিছু থাকবে না কি আগের ডিজাইনই, ৩ মে-র আগে তা জানার উপায় নেই। তবে বডি গ্রাফিক্স এবং একাধিক রঙের ভ্যারিয়েন্টে পেশিবহুল লুকেই NS400 হাজির হতে পারে বলে অনুমান। নতুন চেসিস-ও এর জন্য প্রাসঙ্গিক হতে চলেছে।