Tag Archives: Brigade Rally

North 24 Parganas News: পেশা বাঁচাতেই ছেলে গিয়েছিলেন ব্রিগেডে, তারপর…? কোথায়…? চোখের জলে কাকুতি মিনতি বাবার!

উত্তর ২৪ পরগনা: স্থানীয় শাসকদলের নেতার নির্দেশে কলকাতার ব্রিগেড ময়দানে জনগর্জন সভায় যাওয়াই হল কাল। ছেলেকে হারিয়ে এখন দু’চোখে জল নিয়ে ছেলেকে ফিরে পাওয়ার আশায় প্রশাসন থেকে সাংসদের দরজায় দরজায় ঘুরছেন বারাসাতের এক অসহায় বাবা।

জানা গিয়েছে ব্রিগেডে গিয়ে আর বাড়ি ফেরেনি বারাসতের যুবক। সূত্রের খবর, নিখোঁজ যুবক বারাসত পৌরসভার ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের অশ্বিনী পল্লীর বাসিন্দা বছর তেত্রিশের বিকাশ সরকার। তাঁর বাবা বুদ্ধদেব সরকার পেশায় ভ্যানচালক। রুটি রুজি টিকিয়ে রাখতে স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের নির্দেশে তাঁকে ও তাঁর ছেলে বিকাশ সরকারকে যেতে হয়েছিল কলকাতার ব্রিগেড মিটিংয়ে। বাসে করে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয়।

আরও পড়ুন: ঝেঁপে আসছে বৃষ্টি…! বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়-জল দক্ষিণবঙ্গে! কী হবে উত্তরে? আবহাওয়ার ‘বড়’ বদল কতক্ষণে? সতর্কতা আলিপুরের

কিন্তু কলকাতা পুলিশ শিয়ালদহতেই তাঁদের বাস আটকে দেয়। সেখান থেকে বাসে থাকা কিছু তৃণমূল কর্মী সমর্থক বাস থেকে নেমে পায়ে হেঁটে বিগ্রেডের দিকে রওনা দেন। কিন্তু বিকাশ ওই কর্মীদের সঙ্গে না গিয়ে বাসেই বসে থাকেন। এরপর মিটিং শেষে কর্মীরা বাসে ফিরে এলে বিকাশকে আর দেখতে পাওয়া যায় না। অনেক খোঁজাখুঁজি ও ঘোষণাতেও বিকাশ বাসে ফিরে না এলে শিয়ালদহতেই কলকাতা পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন নিখোঁজ যুবকের পরিবার।

আরও পড়ুন: ভারতীয় নোটে মোট ‘কতগুলি’ ভাষা আছে বলুন তো…? উত্তর শুনলে চমকে যাবেন, গ্যারান্টি!

ছেলে বিকাশ মানসিক ভারসাম্যহীন হওয়ায় দুশ্চিন্তা আরও বাড়ে। রাত কেটে ভোর হলেও ছেলের খোঁজ না মেলায় সাংসদেরও দ্বারস্থ হন বাবা বুদ্ধদেব। বারাসতের সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার জানান স্থানীয় বারাসত থানায় অভিযোগ জানাতে। সেইমতো বারাসাত থানাতেও জানান অভিযোগ। তবে বারাসাত থানার তরফ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয় যেহেতু কলকাতাতে অভিযোগ লিপিবদ্ধ হয়েছে তাই ওই অভিযোগের ভিত্তিতেই তারা খোঁজ চালাবেন নিখোঁজ যুবকের। অসহায় রিক্সাচালক বাবা ছেলেকে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য কাকুতি মিনতি করতে থাকে পুলিশ আধিকারিকদের। পেশা বাঁচাতে ব্রিগেডে গিয়েও শেষ রক্ষা হল না, এখন রুটি-রুজি বন্ধ করে হন্যে হয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছেন নিখোঁজ ছেলেকে।

রুদ্র নারায়ণ রায়

TMC Brigade News : মঞ্চের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত র‍্যাম্প, জনতার মাঝেই পৌঁছে যাবেন তৃণমূল নেতারা! দেখে নিন সেই ভিডিও

আজ তৃণমূলের ব্রিগেড। ব্রিগেডে তৃণমূলের ‘জনগর্জন সভা’। ব্রিগেডে এখন শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি। জনতার গর্জন মানে আসলে জনতার মধ্যে যাওয়া, জনতার মাঝে গিয়ে আওয়াজ তোলা। ব্রিগেডের জনসভায় এই প্রথম বেনজির ব্যবস্থা তৃণমূলের। মূল মঞ্চের সঙ্গেই যোগ করা হয়েছে দর্শক আসনের একেবারে শেষপ্রান্তে পৌঁছনোর জন্য একটি র‍্যাম্প। র‍্যাম্পের দৈর্ঘে ৩৪০ ফুট। এই র‍্যাম্প থেকে ডান হাতে এবং বাঁ হাতে ১০ মিটার করে এগোনর জন্য দু’টি জায়গা। মূল মঞ্চে ভাষণ দেওয়ার সময় যে কোনও নেতা এই র‍্যাম্প দিয়েই পৌঁছে যেতে পারবেন জনতার মাঝে। দ্বিতীয় মঞ্চে বসবেন আমন্ত্রিত অতিথিরা, তৃতীয় মঞ্চে বসবেন শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

TMC Brigade Rally : ব্রিগেডের মঞ্চেই প্রার্থী ঘোষণা ! একাধিক বড় চমকের পথে তৃণমূল, তুঙ্গে জল্পনা

ব্রিগেড থেকেই তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা। আজই লোকসভার প্রার্থী তালিকা ঘোষণা। টার্গেট লোকসভায় তৃণমূলের ব্রিগেড। ব্রিগেড থেকেই তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা। আজই রাজ্যের ৪২ কেন্দ্রে প্রার্থী ঘোষণা

TMC: আজ উত্তরবঙ্গে মোদির সভা, রাত পোহালেই জনগর্জন… ট্রেন বাতিল নিয়ে প্রশ্ন তুলল তৃণমূল

শিলিগুড়ি: ২০২৪ লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়নি এখনও। তবে তার আগেই প্রথম দফার প্রার্থীতালিকা সামনে এসেছে। আজ শনিবার উত্তরবঙ্গে মোদির সভা। এদিকে, রাত পোহালেই ব্রিগেডে তৃণমূলের জনগর্জন সভা। শিলিগুড়িতে প্রধানমন্ত্রী মোদির সভার আগে সর্বভারতীয়  জনগর্জন সভার জন্য উত্তরবঙ্গের ট্রেন বাতিল নিয়ে প্রশ্ন তুলে ধরলেন তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা।

তাঁদের অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী মোদি তার নিজের জমিদারি আদবকায়দা বজায় রেখেছেন। শিলিগুড়িতে তিনি রাজনৈতিক তার বক্তব্য দিতে আসার আগে অসমে হাতির পিঠে চড়ে ঘুরে বেড়িয়েছেন অথচ সাধারণ মানুষের কলকাতা বা ব্রিগেডে যাবার যে ট্রেন আগাম বুকিং করেছিল তা জমিদারি ফলিয়ে বাতিল করেছেন। এর থেকেই বোঝা যায় যে, বিজেপি উত্তরবঙ্গের সাধারণ মানুষ কেন্দ্রীয় সরকারের যে বঞ্চনা তার দাবি কলকাতায় এসে তুলে ধরবেন সেই রাস্তা রাখতে চাইছে না। অর্থাৎ জমিদার সাহেব নিজের একনায়কতন্ত্র ফলিয়ে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ার জেলার লোকেদের আটকে দিতে চাইছেন।

আরও পড়ুন : রবিবার জনগর্জন! সফল করতে মরিয়া তৃণমূল, জেলায় জেলায় প্রস্তুতি… স্লোগান কী থাকছে?

তাঁদের কথায়, এটাই কি মোদির গ্যারান্টি যেখানে সাধারণ মানুষ নিজের ইচ্ছে কোনও জায়গায় যেতে পারবে না! নিজের ইচ্ছে মতো খাবার খেতে পারবে না! নিজের ইচ্ছেমতো পোশাক পরতে পারবে না! যদি এটাই ভাবনাচিন্তা হয়, সমগ্র বাংলা এই দাবি নস্যাৎ জানিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে।

সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের দিনহাটার বিধায়ক উদয়ন গুহ তাঁর বক্তব্যে বলেন,  “প্রধানমন্ত্রী আজ শিলিগুড়িতে আসছেন উত্তরবঙ্গের মানুষের কাছে তাঁর অমৃতবাণী প্রচার করতে। এখানে আসার আগে তিনি আগেকারদিনের জমিদারদের মতো অসমে হাতি পিঠে চড়ে ঘুরে বেড়ালেন। এটাই স্বাভাবিক, যেভাবে তিনি পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষের ১০০ দিনের টাকা বন্ধ করে দিয়েছেন, যে ভাবে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে দিয়েছেন তাতে বোঝা যাচ্ছে যে তিনি বাংলার জনগণের ওপর হাতির বোঝা চাপিয়ে দিয়েছেন। অথচ উত্তরবঙ্গবাসীরা ব্রিগেডে যাবে বলে আগাম অর্থ দিয়ে ট্রেন বুক করা হয়েছিল তা বাতিল করে দিয়েছে। এর থেকেই বোঝা যাচ্ছে যে তিনি কিরকম জমিদার প্রথা চালাবার চেষ্টা করছেন আমি মনে করি আগামী দিনে এর জবাব উত্তরবঙ্গের মানুষ আগামী লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলে বুঝিয়ে দেবে।”

সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য মুখপাত্র পার্থপ্রতিম রায় তাঁর বক্তব্যে বলেন, “আজ শিলিগুড়ির জনসভায় বক্তব্য রাখার আগে আমরা দেখলাম প্রধানমন্ত্রী মোদি নিজের বিনোদনের জন্য অসমে হাতির পিঠে চড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ইতিমধ্যে আপনি বাংলায় তিনটি জনসভাতে উপস্থিত থেকে রাজনৈতিক বক্তব্য রেখেছেন কিন্তু বাংলার যে ন্যায্য দাবি ১০০ দিনের টাকা থেকে শুরু করে, আবাস যোজনার টাকা সমস্ত কিছু আটকে রেখে দিয়েছেন তা নিয়ে একটা বক্তব্য রাখেননি। পাশাপাশি চা বাগানগুলোর যে হতশ্রী অবস্থা যেগুলোকে আপনাদের অধিগ্রহণ করার কথা ছিল আপনারা করেননি, রাজবংশী কামতাপুরি ভাষা আপনাদের স্বীকৃতি দেওয়ার কথা ছিল সেটাও হয়নি, নারায়ণী সেনা দেওয়ার কথা সেটাও করেননি। শুধুমাত্র উত্তরবঙ্গের মানুষের সঙ্গে বিজেপি শাসিত কেন্দ্রীয় সরকার বঞ্চনা করেছেন। জমিদারি প্রথা ফলিয়ে ব্রিগেডে যাবার ট্রেনগুলি বাতিল করছেন এর জবাব আপনাকে উত্তরবঙ্গের মানুষ আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে মানুষ দেবে। “

জনগর্জন সভায় মালদহ, দিনাজপুর থেকে যোগ দিতে আসা তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী- সমর্থকদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে। খাওয়া-দাওয়ার পাশাপাশি চিকিৎসার জন্য মেডিক্যাল টিমও প্রস্তুত রয়েছে। এখনও কর্মী সমর্থকেরা সেভাবে আসতে শুরু করেননি। নেতাজি ইন্ডোরে ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা বলছেন, বিকালের পর থেকে আসতে শুরু করবেন মানুষ। নেতাজি ইন্ডোরের ব্যবস্থাপনা খতিয়ে দেখার জন্য আসতে পারেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

TMC Brigade Rally: তৃণমূলের ‘জনগর্জন’ ব্রিগেডের আগের দিন দুপুরের মেনু ডিম-ভাত, কলকাতামুখী দলীয় কর্মী সমর্থকরা

কলকাতা: আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা। তার পরই তৃণমূল কংগ্রেসের ব্রিগেড। যার দিকে নজর গোটা রাজ্য রাজনীতির। ব্রিগেডের কয়েকদিন আগে থেকেই কলকাতার একাধিক জায়গায় থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের জন্য। আর সেই থাকার জায়গাগুলিতে দেখা গেল দুপুরের মেনুতেও ডিম – ভাত। শনিবার দুপুরে গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকদের জন্য দুপুরের মেনু ছিল সাদা ভাত, ডাল,ডিমের ঝোল।মূলত মালদা ও মুর্শিদাবাদ জেলা থেকে যে সব তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা আসছেন তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে এই গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামে। তাছাড়া ইকো পার্ক,উত্তীর্ণ,নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে ও থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের জন্য।

ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলা থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা এসে পৌঁছতে শুরু করেছেন।এদিন সকালেই উত্তরবঙ্গ থেকে ট্রেনে একাধিক তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা এসে পৌঁছন।রবিবার মূলত গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম,নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়াম, ইকো পার্ক থেকে মিছিল করে ব্রিগেডের উদ্দেশে রওনা দেবেন তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা।পাশাপাশি বাসেরও ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে তাঁদের জন্য।অন্যদিকে ব্রিগেড শুরু এর কয়েকঘণ্টা আগে দলীয় কর্মী সমর্থকদের জন্য যে থাকার জায়গাগুলো করা হয়েছে তা পরিদর্শনে যাবেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

আরও পড়ুন : রবিবার জনগর্জন! সফল করতে মরিয়া তৃণমূল, জেলায় জেলায় প্রস্তুতি… স্লোগান কী থাকছে?

পাশাপাশি শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে ব্রিগেডেও  তিনি যাবেন বলেই জানা গিয়েছে। অন্যদিকে ইতিমধ্যেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভিডিও বার্তা মারফত ব্রিগেডের জনগর্জন সভায় উপস্থিত থাকতে আবেদন জানিয়েছেন। লোকসভা ভোটের আগে তৃণমূল কংগ্রেসের জনগর্জন সভা কার্যত শক্তি পরীক্ষা বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।সূত্রের খবর রবিবার ব্রিগেডের মঞ্চে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দুপুর ১ টা নাগাদ পৌঁছাবেন।সেইমতো প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।তৃণমূল কংগ্রেসের এই সভাকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই নিরাপত্তা ব্যবস্থাও আটসাঁট করা হয়েছে।

TMC Brigade Rally: রবিবার জনগর্জন! সফল করতে মরিয়া তৃণমূল, জেলায় জেলায় প্রস্তুতি… স্লোগান কী থাকছে?

কলকাতা: রবিবার তৃণমূল কংগ্রেসের জনগর্জন সভা। জনগর্জন সভা ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই রাজ্যজুড়ে তার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছিল। ব্রিগেডের এই জনগর্জন সভা সফল করতে দেওয়াল লিখন করেছেন তৃণমূলের নেতাকর্মীরা।

শুধু তাই নয়, অঞ্চল, ব্লক এবং শহর স্তরে একাধিক প্রস্তুতি সভা করেছে তৃণমূল। বিভিন্ন শহরে দু’তিনটি ওয়ার্ড পিছু একটি করে সভা করেছে। সেই সঙ্গে পথসভাও করেছে। জেলা তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, জেলা জুড়ে এই ক’দিনে জনগর্জন সভার প্রস্তুতি হিসেবে ৫০০টি জনসভা করা হয়েছে। সেই সভায় দলের জেলা সভাপতি, জেলা চেয়ারম্যান, জেলার দলের সাংসদ বিধায়কেরা যেমন উপস্থিত থেকে বক্তব্য রেখেছেন, তেমনি মন্ত্রীরাও যোগ দিয়েছেন। ‘জনগণের গর্জন / বাংলা বিরোধীদের বিসর্জন/ তৃণমূলই করবে অধিকার অর্জন’ এই স্লোগান ব্যবহার করবে তৃণমূল।

এবার ব্রিগেডের মঞ্চকে যেভাবে সাজাচ্ছে তৃণমূল, তা একেবারেই অভিনব। তিনটি বড় মঞ্চ, তার নীচে আরও দু’টি ছোট মঞ্চ থাকছে। এমন বন্দোবস্ত কখনও দেখেনি  বাংলা। মঞ্চ থেকে তৈরি হয়েছে ৩০০ ফুট লম্বা র‍্যাম্প। সেই র‌্যাম্প ধরে হেঁটে জনতার আরও কাছে পৌঁছে যেতে পারবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। থাকবেন প্রায়  ৬০০ নেতা-নেত্রী।

এবারের ব্রিগেড মাঠের সভায় থাকবে ৩৩০ ফুট লম্বা এই র‍্যাম্প। এই র‍্যাম্প ধরেই মাঠে আসা তৃণমূল কর্মীদের কাছে পৌঁছবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বক্তব্য রাখবেন হেঁটে হেঁটেই। ওয়াকিবহাল মহলের মত, দর্শকাসনে থাকা দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে আরও বেশি করে জনসংযোগের লক্ষ্যেই এমন ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। ব্রিগেডে যে ধরনের র‌্যাম্প তৈরি হয়েছে, তা সাধারণত দেশ-বিদেশের বড় বড় ‘কনসার্ট’ আয়োজনে হয়ে থাকে। গোটা পরিকল্পনার মধ্যে যে অভিষেকের ভাবনার ছাপ রয়েছে, তা স্পষ্ট। কারণ অভিষেকের নবজোয়ার যাত্রায় রাতের বেলা যে অধিবেশন মঞ্চ থাকত তাতেও ছিল আধুনিকতার ও নতুনত্বের ছাপ।

TMC Brigade Rally: রাত পোহালেই জনগর্জন সভা! শনিবারেই শিয়ালদহ পৌঁছলেন তৃণমূল সমর্থকেরা

কলকাতা: রবিবার তৃণমূল কংগ্রেসের জনগর্জন সভা। সকাল হতেই সমর্থকদের ভিড়ের ছবি দেখা গেল শিয়ালদহ স্টেশন চত্বরে। জনগর্জন সভাকে কেন্দ্র করে উত্তরবঙ্গ থেকে সমর্থকরা এসে পৌঁছলেন শিয়ালদহ স্টেশনে। সকাল ৮:১৫ নাগাদ পদাতিক এবং ৮:৪৫ নাগাদ কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেস করে কলকাতায় এলেন সমর্থকেরা। মূলত কোচবিহার, তুফানগঞ্জ থেকে প্রায় হাজার থেকে দুই হাজার সমর্থক এসে পৌঁছালেন কলকাতায়। এছাড়াও আলিপুরদুয়ার থেকে সমর্থকরা এসেছেন। এখান থেকে বাসে করে তাঁদের গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম এবং ইকো পার্কের উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

ট্রেন বাতিলের কারণে উত্তরবঙ্গের সমর্থকদের আসতে কিছুটা বেগ পেতে হচ্ছে কিন্তু উন্মাদনার কমতি নেই তাদের মধ্যে সড়কপথেও প্রায় পাঁচ থেকে দশ হাজার আলিপুরদুয়ারের তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থকরা ইতিমধ্যে রওনা দিয়ে দিয়েছেন।এছাড়াও আজ সারাদিন জুড়ে শিয়ালদহ স্টেশনে উত্তরবঙ্গ থেকে সমর্থকেরা আসবেন।

এবার ব্রিগেডের মঞ্চকে যেভাবে সাজাচ্ছে তৃণমূল, তা একেবারেই অভিনব। তিনটি বড় মঞ্চ, তার নীচে আরও দু’টি ছোট মঞ্চ থাকছে। এমন বন্দোবস্ত কখনও দেখেনি  বাংলা। মঞ্চ থেকে তৈরি হয়েছে ৩০০ ফুট লম্বা র‍্যাম্প। সেই র‌্যাম্প ধরে হেঁটে জনতার আরও কাছে পৌঁছে যেতে পারবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। থাকবেন প্রায়  ৬০০ নেতা-নেত্রী।


জনগর্জন সভাকে কেন্দ্র করে সমর্থকদের মধ্যে উন্মাদনার পারদ একেবারে তুঙ্গে, সেই চিত্রই ফুটে উঠছে। আগামী কাল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে বার্তা পেতে উদ্বিগ্ন সমর্থকরা।

TMC Brigade Rally: নতুন ব্রিগেড! র‍্যাম্পে হেঁটে জনতার মাঝে যাবেন মমতা-অভিষেক… রবিবার শহর জুড়ে কড়া নিরাপত্তা 

কলকাতা:  রবিবার জনগর্জন সভা। আর এবার ব্রিগেডের মঞ্চকে যেভাবে সাজাচ্ছে তৃণমূল, তা একেবারেই অভিনব। তিনটি বড় মঞ্চ, তার নীচে আরও দু’টি ছোট মঞ্চ থাকছে। এমন বন্দোবস্ত কখনও দেখেনি  বাংলা। মঞ্চ থেকে তৈরি হয়েছে ৩০০ ফুট লম্বা র‍্যাম্প। সেই র‌্যাম্প ধরে হেঁটে জনতার আরও কাছে পৌঁছে যেতে পারবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। থাকবেন প্রায়  ৬০০ নেতা-নেত্রী।

ভিক্টোরিয়ার দিকে ব্রিগেডের দক্ষিণ দিকে বাঁধা হয়েছে মঞ্চ। মূল মঞ্চের সমান্তরাল থাকবে আরও দুটি মঞ্চ। মূল মঞ্চ থেকে মাঠের উত্তর দিকে প্রায় ৩৪০ মিটারের র‍্যাম্প। পূর্ব পশ্চিমেও থাকবে ১০ মিটারের র‍্যাম্প। মূল মঞ্চ – ৭২/২০*২ ফিটর‍্যাম্প – ৩৪০ ফিট রানিং ও ১৫০ ফিট। ডানদিকে ও বাম দিকে আরও দুই মঞ্চ ৬৮/২৪ ফিটব্রিগেডের মাঠে এই সভা ঘিরে জোর কদমে প্রস্তুতি চলছে।

আরও পড়ুন: শুধু জল নয়, কীভাবে ধোয়া উচিত আঙুর? সঠিক উত্তর জানেন না ৯৯ শতাংশ মানুষ

এবারের ব্রিগেড মাঠের সভায় থাকবে ৩৩০ ফুট লম্বা এই র‍্যাম্প। এই র‍্যাম্প ধরেই মাঠে আসা তৃণমূল কর্মীদের কাছে পৌঁছবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বক্তব্য রাখবেন হেঁটে হেঁটেই। ওয়াকিবহাল মহলের মত, দর্শকাসনে থাকা দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে আরও বেশি করে জনসংযোগের লক্ষ্যেই এমন ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। ব্রিগেডে যে ধরনের র‌্যাম্প তৈরি হয়েছে, তা সাধারণত দেশ-বিদেশের বড় বড় ‘কনসার্ট’ আয়োজনে হয়ে থাকে। গোটা পরিকল্পনার মধ্যে যে অভিষেকের ভাবনার ছাপ রয়েছে, তা স্পষ্ট। কারণ অভিষেকের নবজোয়ার যাত্রায় রাতের বেলা যে অধিবেশন মঞ্চ থাকত তাতেও ছিল আধুনিকতার ও নতুনত্বের ছাপ।

মালদহের সেই অধিবেশন মঞ্চের প্রশংসা করেছিলেন মমতা বন্দোপাধ্যায়। মূল বড় মঞ্চে দু’টি ধাপ। সেখান থেকেই ১৫টি ছোট ধাপের সিঁড়ি দিয়ে নামতে হবে র‌্যাম্পে। সেই র‍্যাম্প ঘিরেই সবচেয়ে বেশি আগ্রহ। তৃণমূলের মঞ্চ বাঁধা হয়েছে ব্রিগেডের ঐতিহ্য মেনেই। অর্থাৎ, মঞ্চের মুখ শহিদ মিনারের দিকে। পিছনে ভিক্টোরিয়ার স্মৃতিসৌধ। শনিবার থেকেই মাঠে অনেকে আসতে শুরু করবেন বলে জানিয়েছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। ফলে শুক্রবারেই স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে একপ্রস্ত বৈঠক করে নিয়েছে তৃণমূল।সুস্মিতা দেবী, রিপুন বোরা, মুকুল সাংমা, রাজেশ ত্রিপাঠী, কীর্তি আজাদ, শত্রুঘ্ন সিনহা, সাকেত গোখেল, সাগরিকা ঘোষের মতো ব্যক্তিত্বরা রবিবারের সভায় উপস্থিত থাকবেন। এছাড়া সমস্ত সংগঠনের নেতারা হাজির থাকতে চলেছেন।

Train Cancelled: ব্রিগেডের আগেই জোড়া ট্রেন বাতিল, আবেদন খারিজ রেলের, ময়দানে নামল তৃণমূল কংগ্রেস

কলকাতা: ফের রেল বাতিল। ব্রিগেড সমাবেশের জন্য রেল চেয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। নিউ কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ার থেকে। সেই ট্রেন বাতিল করা হল। অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেসের।ব্রিগেডে আয়োজিত হতে চলা,  রাজনৈতিক জমায়েত ‘জনগর্জন সভা’ নিয়ে বিজেপির সাথে ফের রাজনৈতিক লড়াইয়ে অবতীর্ণ তৃণমূল কংগ্রেস। বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ যাতে জনগর্জন সভায় যোগ দিতে সহজে কলকাতা আসতে পারেন, তার জন্য দু’টি বিশেষ ট্রেন দেওয়ার আবেদন জানানো হয়েছিল। কিন্তু,  সেই আবেদন মঞ্জুর করেনি। কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে জনগর্জন সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে হাতে আর মাত্র ৫ দিন সময় রয়েছে। তার আগে, সোমবার সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে আসন্ন জনগর্জন সভার ট্রেলার প্রকাশ করা হয়।

রাজ্যের দুই মন্ত্রী ব্রাত্য বসু এবং শশী পাঁজা বেশ কিছু নথির প্রতিলিপি সামনে এনেছেন। যা থেকে স্পষ্ট, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার থেকে কলকাতাগামী দু’টি বিশেষ ট্রেন দেওয়ার আবেদন করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু,  সেই আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ তৃণমূলের। ডা. শশী পাঁজা বলেন, ‘‘উত্তরবঙ্গ থেকে মানুষ যাতে সভায় যোগ দিতে আসতে পারেন, তার জন্য গত ২৯ ফেব্রুয়ারি দু’টি বিশেষ ট্রেন চাওয়া হয়েছিল এবং ২২ লক্ষ টাকার ‘সিকিউরিটি ডিপোজিট’ও করা হয়েছিল। নিয়ম অনুসারে, আমরা আইআরসিটিসি-এর গ্রুপ জেনারেল ম্যানেজারকে চিঠি লিখে জানিয়েছিলাম, আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি আমাদের দু’টি ট্রেন (একটি নিউ কোচবিহার থেকে শিয়ালদহ এবং অন্যটি আলিপুরদুয়ার থেকে শিয়ালদহ) লাগবে। কিন্তু, জমিদাররা মনে করছে, ট্রেনও তাদের জমিদারির আওতায় পড়ে। তাই আমাদের আবেদন বাতিল করে দেওয়া হয়েছে।’’

আরও পড়ুন-        মাত্র ১৯-এ অকালে সব শেষ, লাস্ট পোস্টে কী লিখেছিলেন আমিরের অনস্ক্রিন কন্যা, ভাইরাল হতেই চোখে জল ভক্তদের

তিনি আরও বলেন, ‘‘ন্যায্য অধিকারের দাবিতে মানুষের লড়াইকে পোক্ত করতেই যেহেতু জনগর্জন সভার ডাক দেওয়া হয়েছে, তাই তাঁদের অংশগ্রহণ এখানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছিল যে রেল আমাদের আবেদন গুরুত্ব সহকারে দেখছে। কিন্তু, শেষ পর্যন্ত বহিরাগত বিজেপি এখানেও তাদের জমিদারি জাহির করল এবং রেল কর্তৃপক্ষকে আমাদের আবেদন বাতিল করতে বাধ্য করল। ১০০ দিনের কাজ ও আবাস যোজনার টাকা আটকে রাখার পাশাপাশি এবার তারা ট্রেন-সহ প্রতিবাদের সমস্ত পথও আটকে দিতে চাইছে। তবে, যত ইচ্ছা ট্রেন বাতিল করুক, ওরা ব্রিগেডে জনগর্জন সভা আটকাতে পারবে না।’’ ডা. পাঁজা আরও তুলে ধরেন, অমিত শাহ-সহ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা যখন এই ট্রেনে চড়েই কলকাতায় সভা করতে আসেন, তখন তা বাতিল করা হয় না।

আরও পড়ুন-         মহাশিবরাত্রিতে বিরল কাকতালীয় যোগ! সর্বার্থ সিদ্ধি যোগে প্রসন্ন করুন শিবকে, রাতারাতি ‘ধনী’ হওয়া কেউ আটকাতে পারবে না…!

মাত্র ছ’মাস আগেই ঠিক এমনই একটি ঘটনা ঘটেছিল। সেই বিষয়টিও দলীয় নেতৃত্বের তরফে উত্থাপিত করা হয়। ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসেও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে ‘দিল্লি চলো’ কর্মসূচির সময়েও এমন অভিযোগ এনেছিল ঘাসফুল শিবির। বাংলা থেকে প্রতিবাদীদের নিয়ে একটি বিশেষ ট্রেনের দিল্লি পৌঁছনোর কথা ছিল। কিন্তু, রেল কর্তৃপক্ষ প্রথমে সেই ট্রেন বরাদ্দ করেও পরে  তা বাতিল করে দেয়। এমনকী, যে বিমানে বাংলা থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের ১০০ জন নেতানেত্রীর দিল্লি যাওয়ার কথা ছিল, সেটিও কোনও এক  একেবারে শেষ মুহূর্তে বাতিল করে দেওয়া হয় বলে তৃণমূলের অভিযোগ।

তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা ব্রাত্য বসু এই প্রসঙ্গে আরও বলেন, ‘‘এমন আচরণ করে বিজেপি কেবলমাত্র নিজের দুর্বলতাগুলি প্রকাশ করে ফেলছে। ওরা তৃণমূল কংগ্রেস এবং বাংলাকে ভয় পাচ্ছে। সেই কারণেই বাংলাকে রোখার চেষ্টা করছে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যখন দিল্লিতে গিয়ে আন্দোলনে সামিল হওয়ার ডাক দিয়েছিলেন, সেই ‘দিল্লি চলো’ কর্মসূচির সময়েও বিজেপি একই কাণ্ড ঘটিয়েছিল। এই সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়েই তাদের জমিদারি মানসিকতা প্রকাশ্যে চলে এসেছে। গত তিন-চারদশক ধরে ব্রিগেডে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করা আমাদের  ইতিহাসের অংশ।’’

ব্রাত্য বসু বলেন, ‘‘অতীতে কেউ কোনও দিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আটকাতে পারেনি। এমনকী, যারা ৩৪ বছর ধরে শাসন করেছিল, তারাও না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকে যেকোনও সভায় যোগ দিতে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রস্তুত থাকেন। ট্রেন বাতিলের এই জমিদারসুলভ মানসিকতাকে আমরা ধিক্কার জানাচ্ছি। তবে, এভাবে মানুষকে ব্রিগেডে আসা থেকে আটকানো যাবে না। প্রয়োজনে আমরা বিকল্প ব্যবস্থা করব।’’

Brigade Rally TMC: ‘একা এলেই হবে না…’ ১০ মার্চের ব্রিগেড নিয়ে বিধায়ক, সাংসদ, জেলা সভাপতিদের বড় নির্দেশ তৃণমূলের

কলকাতা: ব্রিগেড নিয়ে বড় নির্দেশ তৃণমূল কংগ্রেসের। দলের পক্ষ থেকে বিধায়ক, সাংসদ, জেলা সভাপতি, ব্লক সভাপতিদের নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে, এলাকার মানুষকে সঙ্গে নিয়েই ব্রিগেডে আসতে হবে। নিজের মতো করে মাঠে চলে এলে হবে না। সমস্ত শাখা সংগঠনকেও পৃথক ভাবে জমায়েতের লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হচ্ছে দলের তরফে।

তৃণমূল রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পর তৃতীয় ব্রিগেড হতে চলেছে আগামী ১০ মার্চ। এই সভার নামকরণ করা হয়েছে জনগর্জন সভা। আর সেই সভা নিয়েই জোর তৎপরতা শুরু হয়েছে শাসকদল তৃণমূলের অন্দরে।

২০১১ সালে সরকারে আসার পর ২১ জুলাইয়ের সমাবেশ হয়েছিল ব্রিগেডে। তার পর ব্রিগেডে সভা হয় ২০১৯ সালের ১৯ জানুয়ারি। তৃণমূল সূত্রের খবর, এ বারে ব্রিগেডের জমায়েতে ১০০ দিনের কাজে বঞ্চিতদের আনার ব্যাপারে সাংগঠনিকভাবে জোর দেওয়া হচ্ছে। কুড়ি লক্ষের বেশি মানুষ প্রাপক। তাদের সকলকে ব্রিগেডে নিয়ে আসতে চায় তৃণমূল কংগ্রেস।